সুজন পোদ্দার, কচুয়া
‘ভোর ৫টায় গ্যাস যায়। আসে রাত ১১টায়। গ্যাস এলেও চুলা পিট পিট করে জ্বলে। এ জন্য প্রতিদিন ভোরে উঠে রান্না করতে হচ্ছে। তাই বাধ্য হয়ে এলপিজি গ্যাস সিলিন্ডার ব্যবহার করতে হচ্ছে। কিন্তু সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেওয়ার ভয়ে নিয়মিত বিল পরিশোধ করে যাচ্ছি।’ কথাগুলো বলছিলেন কচুয়া পৌরসভার ৩ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা পূজা পোদ্দার।
তাঁর মতো চাঁদপুরের কচুয়ায় বহু পরিবারে চুলা জ্বলছে না। ফলে অনেকেই মাটির চুলা ও সিলিন্ডার গ্যাসে রান্না করতে বাধ্য হচ্ছেন। আর এই তীব্র গ্যাসসংকটের কারণে ভোগান্তি চরমে উঠেছে।
পাঁচ বছরের অধিক সময় ধরে পৌর এলাকার কোয়া, কোয়া চাঁদপুর, বালিয়াতলী, কড়ইয়া, মাসিমপুর, করইশ, লক্ষ্মীপুরের আশপাশের আড়াই হাজার পরিবারে এই ভোগান্তি চলছে। এসব এলাকার অনেক স্থানে সকালেই গ্যাস উধাও, রাতে এলেও থাকে অল্প সময়।
গতকাল বুধবার পৌর এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, প্রায় প্রতিটি বাড়িতে বাখরাবাদের গ্যাস-সংযোগ আছে। কিন্তু লাইনে গ্যাস সরবরাহ নেই। রান্নার কাজ চলছে মাটির চুলা আর সিলিন্ডার গ্যাসে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, কচুয়া পৌরসভার আড়াই হাজার গ্রাহক দীর্ঘ পাঁচ বছর ধরে গ্যাসসংকটে ভুগছে। তবুও নিয়মিত বিল পরিশোধ করতে হচ্ছে এসব গ্রাহককে। বাড়িতে গ্যাসের সংযোগ আছে, কিন্তু লাকড়ি দিয়ে মাটির চুলায় অথবা সিলিন্ডার গ্যাসে রান্না করছেন কচুয়া পৌর এলাকার ৯টি ওয়ার্ডের বাসিন্দারা। কিন্তু প্রতি মাসে নিয়মিত গ্যাস বিল দিয়ে যাচ্ছেন তাঁরা।
পৌর এলাকার ভুক্তভোগী শিক্ষক পূজা পোদ্দার বলেন, পাঁচ বছরের অধিক সময় ধরে নিয়মিত গ্যাস পাওয়া যাচ্ছে না। এ জন্য বাধ্য হয়ে মাটির চুলা ও সিলিন্ডার ব্যবহার করতে হচ্ছে।
একই এলাকার আরেক ভুক্তভোগী শামীমা মজুমদার মৌসুমী বলেন, ‘নিয়মিত বিল পরিশোধ করছি, কিন্তু গ্যাস পাচ্ছি না। এভাবে আমাদের আর কত গচ্চা দিতে হবে–জানতে চাইলে বাখরাবাদ কর্তৃপক্ষ কোনো জবাব দেয় না। গ্যাস না দিয়ে বিল নেবে, এটা অন্যায়। এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আইনি লড়াইয়ে নামা দরকার।’
গ্যাসের সরবরাহ চালু না করা পর্যন্ত বিল আদায় বন্ধ রাখার দাবি জানিয়েছেন ওই এলাকার ভুক্তভোগীরা।
পৌর মেয়র নাজমুল আলম স্বপন জানান, তাঁর বাড়িতেও গ্যাসসংকট চরমে। রাত ১১টায় গ্যাস আসে আবার ভোর ৫টায় চলে যায়। অল্প যে পরিমাণ গ্যাসের সরবরাহ থাকে তাতে রান্না করা যায় না। রান্নার জন্য তাঁদের সিলিন্ডার গ্যাস ব্যবহার করতে হয়। বাখরাবাদের কর্তৃপক্ষকে অনেকবার বলার পরও তাঁরা নিয়মিত গ্যাস সরবরাহের ব্যবস্থা নেয়নি।
এ ব্যাপারে বাখরাবাদ গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড গৌরীপুরের ব্যবস্থাপক অলিউল্লাহর কাছে মোবাইল ফোনে জানতে চাইলে কোনো কথা বলতে রাজি হননি তিনি।
‘ভোর ৫টায় গ্যাস যায়। আসে রাত ১১টায়। গ্যাস এলেও চুলা পিট পিট করে জ্বলে। এ জন্য প্রতিদিন ভোরে উঠে রান্না করতে হচ্ছে। তাই বাধ্য হয়ে এলপিজি গ্যাস সিলিন্ডার ব্যবহার করতে হচ্ছে। কিন্তু সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেওয়ার ভয়ে নিয়মিত বিল পরিশোধ করে যাচ্ছি।’ কথাগুলো বলছিলেন কচুয়া পৌরসভার ৩ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা পূজা পোদ্দার।
তাঁর মতো চাঁদপুরের কচুয়ায় বহু পরিবারে চুলা জ্বলছে না। ফলে অনেকেই মাটির চুলা ও সিলিন্ডার গ্যাসে রান্না করতে বাধ্য হচ্ছেন। আর এই তীব্র গ্যাসসংকটের কারণে ভোগান্তি চরমে উঠেছে।
পাঁচ বছরের অধিক সময় ধরে পৌর এলাকার কোয়া, কোয়া চাঁদপুর, বালিয়াতলী, কড়ইয়া, মাসিমপুর, করইশ, লক্ষ্মীপুরের আশপাশের আড়াই হাজার পরিবারে এই ভোগান্তি চলছে। এসব এলাকার অনেক স্থানে সকালেই গ্যাস উধাও, রাতে এলেও থাকে অল্প সময়।
গতকাল বুধবার পৌর এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, প্রায় প্রতিটি বাড়িতে বাখরাবাদের গ্যাস-সংযোগ আছে। কিন্তু লাইনে গ্যাস সরবরাহ নেই। রান্নার কাজ চলছে মাটির চুলা আর সিলিন্ডার গ্যাসে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, কচুয়া পৌরসভার আড়াই হাজার গ্রাহক দীর্ঘ পাঁচ বছর ধরে গ্যাসসংকটে ভুগছে। তবুও নিয়মিত বিল পরিশোধ করতে হচ্ছে এসব গ্রাহককে। বাড়িতে গ্যাসের সংযোগ আছে, কিন্তু লাকড়ি দিয়ে মাটির চুলায় অথবা সিলিন্ডার গ্যাসে রান্না করছেন কচুয়া পৌর এলাকার ৯টি ওয়ার্ডের বাসিন্দারা। কিন্তু প্রতি মাসে নিয়মিত গ্যাস বিল দিয়ে যাচ্ছেন তাঁরা।
পৌর এলাকার ভুক্তভোগী শিক্ষক পূজা পোদ্দার বলেন, পাঁচ বছরের অধিক সময় ধরে নিয়মিত গ্যাস পাওয়া যাচ্ছে না। এ জন্য বাধ্য হয়ে মাটির চুলা ও সিলিন্ডার ব্যবহার করতে হচ্ছে।
একই এলাকার আরেক ভুক্তভোগী শামীমা মজুমদার মৌসুমী বলেন, ‘নিয়মিত বিল পরিশোধ করছি, কিন্তু গ্যাস পাচ্ছি না। এভাবে আমাদের আর কত গচ্চা দিতে হবে–জানতে চাইলে বাখরাবাদ কর্তৃপক্ষ কোনো জবাব দেয় না। গ্যাস না দিয়ে বিল নেবে, এটা অন্যায়। এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আইনি লড়াইয়ে নামা দরকার।’
গ্যাসের সরবরাহ চালু না করা পর্যন্ত বিল আদায় বন্ধ রাখার দাবি জানিয়েছেন ওই এলাকার ভুক্তভোগীরা।
পৌর মেয়র নাজমুল আলম স্বপন জানান, তাঁর বাড়িতেও গ্যাসসংকট চরমে। রাত ১১টায় গ্যাস আসে আবার ভোর ৫টায় চলে যায়। অল্প যে পরিমাণ গ্যাসের সরবরাহ থাকে তাতে রান্না করা যায় না। রান্নার জন্য তাঁদের সিলিন্ডার গ্যাস ব্যবহার করতে হয়। বাখরাবাদের কর্তৃপক্ষকে অনেকবার বলার পরও তাঁরা নিয়মিত গ্যাস সরবরাহের ব্যবস্থা নেয়নি।
এ ব্যাপারে বাখরাবাদ গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড গৌরীপুরের ব্যবস্থাপক অলিউল্লাহর কাছে মোবাইল ফোনে জানতে চাইলে কোনো কথা বলতে রাজি হননি তিনি।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৬ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪