বিজয়নগর (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) প্রতিনিধি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগরে যত্রতত্র বিক্রি হচ্ছে তরলীকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাসের (এলপিজি) সিলিন্ডার। নিত্যপণ্যের মতো মুদি, মোবাইল ফোন রিচার্জের দোকান এমনকি সেলুনেও মিলছে এসব সিলিন্ডার গ্যাস। কোনো রকম নিরাপত্তা ব্যবস্থা ছাড়াই অবাধে এসব গ্যাস সিলিন্ডার বিক্রি হচ্ছে। এতে যেকোনো সময় বিস্ফোরণসহ বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে বলে আশঙ্কা এলাকাবাসীর।
বিজয়নগর উপজেলার চম্পকনগর, সিংগারবিল, চান্দুরা, বুধন্তী, বিষেবপুরসহ উপজেলার বেশ কয়েকটি বাজার ঘুরে দেখা যায়, মুদির দোকান থেকে শুরু করে বিভিন্ন দোকানে অবাধে বিক্রি হচ্ছে সিলিন্ডার গ্যাস। গ্রামের অলি-গলির দোকানেও এসব বিক্রি হচ্ছে। কোনো রকম সাবধানতা ছাড়াই যানবাহনে সিলিন্ডার বহন ও ট্রাকের ওপর থেকে ছুড়ে ফেলা হচ্ছে স্তূপের ওপর।
এদিকে গ্যাস সিলিন্ডার বিক্রয়কেন্দ্র ও মজুত রাখার জায়গায় পর্যাপ্ত আলো বাতাস, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা ও পর্যাপ্ত নিরাপত্তার ব্যবস্থা রাখার নির্দেশ থাকলেও তা মানা হচ্ছে না। ফায়ার সার্ভিস, জ্বালানি অধিদপ্তরের লাইসেন্স রাখার বিধান থাকলেও বেশির ভাগ ব্যবসায়ী এসবের তোয়াক্কা করেন না। এলপিজি গ্যাস সিলিন্ডারের ক্ষেত্রে ছোট লাইসেন্সধারী ব্যবসায়ীরা নিয়মনীতি মেনে প্রায় ৪০টি গ্যাস সিলিন্ডার দোকানে রেখে বিক্রি করতে পারবেন। কিন্তু বাস্তবে এসব নিয়মনীতির বালাই নেই। এমনকি লাইসেন্স করে এ ব্যবসা করতে হয় এটাই জানেন না অনেক ব্যবসায়ী।
অথচ ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইনে সেবাগ্রহীতার নিরাপত্তা ও জীবন বিপন্ন হতে পারে এমন কোনো কাজ করলে তাঁকে কারাদণ্ড অনধিক ২ লাখ টাকা জরিমানা অথবা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত করার বিধান রয়েছে।
স্থানীয় গৃহিণী আয়েশা হুমায়রা বলেন, কোনো দোকানেই আগুন নির্বাপক ব্যবস্থা নেই। যদি বিস্ফোরণের মতো দুর্ঘটনা ঘটে তাহলে দোকানের পাশাপাশি আশপাশের বাড়ি ক্ষতিগ্রস্তা হওয়ার পাশাপাশি হতাহতের ঘটনা ঘটতে পারে। এ ছাড়া বর্তমানে এক বোতল সিলিন্ডার গ্যাস ১২ হাজার ৫০ টাকা থেকে ১ হাজার ৩০০ টাকায় বিক্রি করা হচ্ছে।
ব্যবসায়ী হৃদয় রায় বলেন, দাম বৃদ্ধির কারণে এখন একটু বেশি দামে বিক্রি করতে হচ্ছে। ধাপে ধাপে দাম বেড়েছে এ সিলিন্ডার গ্যাসের।
এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) কেএম ইয়াসির আরাফাত বলেন, ব্যবসায়ীদের প্রাথমিকভাবে সতর্ক করে দেওয়া হয়েছে। নিয়মনীতি না মেনে ব্যবসা পরিচালনা করলে তাঁদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগরে যত্রতত্র বিক্রি হচ্ছে তরলীকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাসের (এলপিজি) সিলিন্ডার। নিত্যপণ্যের মতো মুদি, মোবাইল ফোন রিচার্জের দোকান এমনকি সেলুনেও মিলছে এসব সিলিন্ডার গ্যাস। কোনো রকম নিরাপত্তা ব্যবস্থা ছাড়াই অবাধে এসব গ্যাস সিলিন্ডার বিক্রি হচ্ছে। এতে যেকোনো সময় বিস্ফোরণসহ বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে বলে আশঙ্কা এলাকাবাসীর।
বিজয়নগর উপজেলার চম্পকনগর, সিংগারবিল, চান্দুরা, বুধন্তী, বিষেবপুরসহ উপজেলার বেশ কয়েকটি বাজার ঘুরে দেখা যায়, মুদির দোকান থেকে শুরু করে বিভিন্ন দোকানে অবাধে বিক্রি হচ্ছে সিলিন্ডার গ্যাস। গ্রামের অলি-গলির দোকানেও এসব বিক্রি হচ্ছে। কোনো রকম সাবধানতা ছাড়াই যানবাহনে সিলিন্ডার বহন ও ট্রাকের ওপর থেকে ছুড়ে ফেলা হচ্ছে স্তূপের ওপর।
এদিকে গ্যাস সিলিন্ডার বিক্রয়কেন্দ্র ও মজুত রাখার জায়গায় পর্যাপ্ত আলো বাতাস, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা ও পর্যাপ্ত নিরাপত্তার ব্যবস্থা রাখার নির্দেশ থাকলেও তা মানা হচ্ছে না। ফায়ার সার্ভিস, জ্বালানি অধিদপ্তরের লাইসেন্স রাখার বিধান থাকলেও বেশির ভাগ ব্যবসায়ী এসবের তোয়াক্কা করেন না। এলপিজি গ্যাস সিলিন্ডারের ক্ষেত্রে ছোট লাইসেন্সধারী ব্যবসায়ীরা নিয়মনীতি মেনে প্রায় ৪০টি গ্যাস সিলিন্ডার দোকানে রেখে বিক্রি করতে পারবেন। কিন্তু বাস্তবে এসব নিয়মনীতির বালাই নেই। এমনকি লাইসেন্স করে এ ব্যবসা করতে হয় এটাই জানেন না অনেক ব্যবসায়ী।
অথচ ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইনে সেবাগ্রহীতার নিরাপত্তা ও জীবন বিপন্ন হতে পারে এমন কোনো কাজ করলে তাঁকে কারাদণ্ড অনধিক ২ লাখ টাকা জরিমানা অথবা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত করার বিধান রয়েছে।
স্থানীয় গৃহিণী আয়েশা হুমায়রা বলেন, কোনো দোকানেই আগুন নির্বাপক ব্যবস্থা নেই। যদি বিস্ফোরণের মতো দুর্ঘটনা ঘটে তাহলে দোকানের পাশাপাশি আশপাশের বাড়ি ক্ষতিগ্রস্তা হওয়ার পাশাপাশি হতাহতের ঘটনা ঘটতে পারে। এ ছাড়া বর্তমানে এক বোতল সিলিন্ডার গ্যাস ১২ হাজার ৫০ টাকা থেকে ১ হাজার ৩০০ টাকায় বিক্রি করা হচ্ছে।
ব্যবসায়ী হৃদয় রায় বলেন, দাম বৃদ্ধির কারণে এখন একটু বেশি দামে বিক্রি করতে হচ্ছে। ধাপে ধাপে দাম বেড়েছে এ সিলিন্ডার গ্যাসের।
এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) কেএম ইয়াসির আরাফাত বলেন, ব্যবসায়ীদের প্রাথমিকভাবে সতর্ক করে দেওয়া হয়েছে। নিয়মনীতি না মেনে ব্যবসা পরিচালনা করলে তাঁদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪