সানজিদা সামরিন, ঢাকা
শোনা যায়, পৃথিবীতে নীলপদ্ম এসেছিল বিশেষ উপহার হয়ে। ফুলটির দিকে কেবল তাকিয়েই থাকতে ইচ্ছে হয়। এই নীলপদ্মের প্রথম দেখা নাকি মিলেছিল প্রাচীন নীল নদে। পরবর্তী সময়ে তা এই উপমহাদেশেও ছড়িয়ে পড়ে। মিসরের রাজকীয় জীবনযাপনে নীলপদ্ম ছিল খুবই গুরুত্বপূর্ণ উপকরণ। সেটি দিয়ে পানীয় তো তৈরি হতোই, পাশাপাশি বহুবিধ ঔষধি গুণাগুণ থাকায় ত্বকচর্চায়ও ব্যবহার করা হতো। নীলপদ্ম থেকে তৈরি তেল ম্যাসাজ করলে শরীর হয় অবসাদমুক্ত। তা ছাড়া ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখতেও এর জুড়ি নেই।
আমাদের দেশে নীলপদ্মসহ অন্যান্য সাদা ও গোলাপি পদ্ম পাওয়া যায়। প্রাচীন আমলে রানিরা তাঁদের স্নানের সময় পদ্ম ফুলের পাপড়িবাটা ব্যবহার করতেন বলে শোনা যায়। শুধুই কি পদ্ম? গোলাপ, জবা, গাঁদাসহ আরও নানা ধরনের ফুল ব্যবহৃত হতো সৌন্দর্যচর্চায়। আধুনিক এ সময়ে সাবান, শ্যাম্পু, লোশন ও তেলে ব্যবহার করা হয় বিভিন্ন ফুলের নির্যাস। কিন্তু তাজা ফুল থেকেই যদি পাওয়া যায় রূপের মন্ত্র, তবে মন্দ হয় না।
হরমনি স্পার স্বত্বাধিকারী ও রূপবিশেষজ্ঞ রাহিমা সুলতানা রীতা বলেন, ‘ত্বকের যত্নে বিভিন্ন ধরনের ফুলই ব্যবহার করা যায়। ঋতুর কথা মাথায় রেখে আমরা গাঁদা ফুলের কথা আগে বলতে পারি। গাঁদা ফুল প্রাকৃতিক অ্যান্টিসেপটিক ও অ্যান্টিবায়োটিকের কাজ করে। ফলে ত্বক সুরক্ষায় এ ফুলটি বেশ ভালো।’
বিন্দিয়া এক্সক্লুসিভ কেয়ারের স্বত্বাধিকারী ও রূপবিশেষজ্ঞ শারমিন কচি বলেন, ‘গাঁদা ফুলে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, যা ত্বকের স্থিতিস্থাপকতা ধরে রাখে। মরা কোষ দূর করে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে সাহায্য করে এই ফুল।’
গাঁদা ফুলের প্যাক
গাঁদা ফুলের পাপড়িবাটার সঙ্গে দুধ
ও মধু মিশিয়ে প্যাক তৈরি করুন।
এই প্যাক ত্বকে লাগালে রোদে
পোড়া দাগ দূর হয়।
টক দই, গোলাপজল ও লেবুর রসের সঙ্গে গাঁদা ফুলের পাপড়ি থেঁতলে মিশিয়ে ফেসপ্যাক হিসেবে ব্যবহার করা যায়।
আরও যত ফুল
সৌন্দর্যচর্চায় ফুলের ব্যবহার সম্পর্কে বলতে গেলে গোলাপকে রাখতে হবে প্রথম সারিতে। প্রাচীন আমল থেকে আজ পর্যন্ত সৌন্দর্যচর্চায় গোলাপের পাপড়ি দিয়ে তৈরি গোলাপজল ব্যবহৃত হয়ে আসছে। ত্বক পরিচ্ছন্নতার কাজে গোলাপজল ব্যবহার করা যায়। চোখের কোণের কালি ও বলিরেখা দূর করতেও গোলাপ ফুলের পাপড়িবাটা ভালো কাজ করে।
পরামর্শ
গোলাপ ফুল ত্বক উজ্জ্বল ও পরিষ্কার করে। এ ছাড়া ত্বকের বিভিন্ন দাগ, যেমন বলিরেখা, স্ট্রেস মার্ক, ব্রণের দাগ ইত্যাদি দূর করতে গোলাপজল ব্যবহারে উপকার পাওয়া যায়। গোলাপজল ত্বকের পিএইচ ব্যালান্স ঠিক রাখতে সাহায্য করে।
ব্যবহার
গোলাপ ফুল বাটার সঙ্গে কাঠবাদাম ভালো করে বেটে পেস্ট করে ত্বকে লাগালে ভালো ফল পাওয়া যায়।
গোলাপজলে তুলোর বল ভিজিয়ে ভালো করে ত্বকে লাগিয়ে নিন। নিয়মিত ব্যবহারে ত্বক উজ্জ্বল হবে।
অ্যান্টি-অক্সিডেন্টে পরিপূর্ণ ফুল জবা। ত্বক ও চুল দুইয়ের জন্যই দারুণ উপকারী এটি। ত্বকের বলিরেখা ও কালো দাগ দূর করে ত্বক টানটান করতে এ ফুল খুব ভালো কাজ করে। যাঁরা চুল পড়ার সমস্যায় ভুগছেন, তাঁরা জবা ফুলের তেল ব্যবহার করতে পারেন।
জবা ফুলের তেল তৈরির জন্য প্রথমে জবা ফুল ও পাতা ভালো করে ধুয়ে মিহি করে বেটে নিতে হবে। এরপর
১ কাপ নারকেল তেল গরম করে তাতে জবাপাতাসহ ফুলবাটা যোগ করতে হবে। এই মিশ্রণ কয়েক মিনিট চুলায় হালকা আঁচে গরম করে নামিয়ে ঠান্ডা করে ছেঁকে বোতলে সংরক্ষণ করতে পারেন।
চুলের জন্য জবা খুব ভালো টনিক হিসেবে কাজ করে। এ ফুল চুল কালো ও চুল পড়া রোধে সহায়তা করে।
ব্যবহার
জবা ফুলের বিভিন্ন প্যাক নিয়মিত ব্যবহারে ত্বকে সহজে বয়সের ছাপ পড়ে না। জবা ফুলের পাপড়িতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ও আলফা হাইড্রক্সি অ্যাসিড। এর পাপড়ি বেটে ফেসপ্যাক হিসেবে ব্যবহার করা যায়। জবা ফুল তেলের সঙ্গে মিশিয়ে আবার জবা ও মেথি ভালোভাবে বেটে তার সঙ্গে অ্যালোভেরা জেল মিশিয়ে চুলে লাগানো যায়। তাতে চুল উজ্জ্বল ও মসৃণ হয়।
শাপলায় রয়েছে অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান। রোদের তাপের কারণে ত্বকে জ্বালাপোড়া হলে এই ফুল দিয়ে তৈরি প্যাক আরাম দিতে পারে; বিশেষ করে সংবেদনশীল ত্বকের জন্য উপযোগী এ ফুল। ত্বকের র্যাশ, অ্যাকজিমা ও মাথার ত্বকের চুলকানি ভাব কমাতে খুব কার্যকরী ভূমিকা রাখে শাপলা ফুল।
ব্যবহার
শাপলা ফুল বেটে এর সঙ্গে বেসন মিশিয়ে ত্বকে লাগালে উপকার পাওয়া যায়। শাপলা ফুলের বীজ দিয়ে স্ক্র্যাবিং করা যায়। এই বীজ ভালো করে বেঁটে মধুর সঙ্গে মিশিয়ে স্ক্র্যাব করলে ত্বকে উজ্জ্বলতা আসে।
পরামর্শ
পদ্ম ফুল বেটে তার সঙ্গে বেসন পেস্ট করে ত্বকে লাগালে ত্বক উজ্জ্বল হয়।
ব্যবহার
পদ্ম ফুলের বীজ ও মসুর ডাল বেটে দুধের সরের সঙ্গে মিশিয়ে ত্বকে লাগালে ত্বক মসৃণ ও টানটান হয়। এই ফুলগুলো ছাড়াও প্রায় প্রতিটি ফুল কোনো না কোনোভাবে সৌন্দর্যচর্চায় ব্যবহার করা সম্ভব। এ ছাড়া এই ফুলগুলো থেকে তৈরি এসেনশিয়াল অয়েলও সৌন্দর্যচর্চার গুরুত্বপূর্ণ অংশ।
শোনা যায়, পৃথিবীতে নীলপদ্ম এসেছিল বিশেষ উপহার হয়ে। ফুলটির দিকে কেবল তাকিয়েই থাকতে ইচ্ছে হয়। এই নীলপদ্মের প্রথম দেখা নাকি মিলেছিল প্রাচীন নীল নদে। পরবর্তী সময়ে তা এই উপমহাদেশেও ছড়িয়ে পড়ে। মিসরের রাজকীয় জীবনযাপনে নীলপদ্ম ছিল খুবই গুরুত্বপূর্ণ উপকরণ। সেটি দিয়ে পানীয় তো তৈরি হতোই, পাশাপাশি বহুবিধ ঔষধি গুণাগুণ থাকায় ত্বকচর্চায়ও ব্যবহার করা হতো। নীলপদ্ম থেকে তৈরি তেল ম্যাসাজ করলে শরীর হয় অবসাদমুক্ত। তা ছাড়া ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখতেও এর জুড়ি নেই।
আমাদের দেশে নীলপদ্মসহ অন্যান্য সাদা ও গোলাপি পদ্ম পাওয়া যায়। প্রাচীন আমলে রানিরা তাঁদের স্নানের সময় পদ্ম ফুলের পাপড়িবাটা ব্যবহার করতেন বলে শোনা যায়। শুধুই কি পদ্ম? গোলাপ, জবা, গাঁদাসহ আরও নানা ধরনের ফুল ব্যবহৃত হতো সৌন্দর্যচর্চায়। আধুনিক এ সময়ে সাবান, শ্যাম্পু, লোশন ও তেলে ব্যবহার করা হয় বিভিন্ন ফুলের নির্যাস। কিন্তু তাজা ফুল থেকেই যদি পাওয়া যায় রূপের মন্ত্র, তবে মন্দ হয় না।
হরমনি স্পার স্বত্বাধিকারী ও রূপবিশেষজ্ঞ রাহিমা সুলতানা রীতা বলেন, ‘ত্বকের যত্নে বিভিন্ন ধরনের ফুলই ব্যবহার করা যায়। ঋতুর কথা মাথায় রেখে আমরা গাঁদা ফুলের কথা আগে বলতে পারি। গাঁদা ফুল প্রাকৃতিক অ্যান্টিসেপটিক ও অ্যান্টিবায়োটিকের কাজ করে। ফলে ত্বক সুরক্ষায় এ ফুলটি বেশ ভালো।’
বিন্দিয়া এক্সক্লুসিভ কেয়ারের স্বত্বাধিকারী ও রূপবিশেষজ্ঞ শারমিন কচি বলেন, ‘গাঁদা ফুলে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, যা ত্বকের স্থিতিস্থাপকতা ধরে রাখে। মরা কোষ দূর করে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে সাহায্য করে এই ফুল।’
গাঁদা ফুলের প্যাক
গাঁদা ফুলের পাপড়িবাটার সঙ্গে দুধ
ও মধু মিশিয়ে প্যাক তৈরি করুন।
এই প্যাক ত্বকে লাগালে রোদে
পোড়া দাগ দূর হয়।
টক দই, গোলাপজল ও লেবুর রসের সঙ্গে গাঁদা ফুলের পাপড়ি থেঁতলে মিশিয়ে ফেসপ্যাক হিসেবে ব্যবহার করা যায়।
আরও যত ফুল
সৌন্দর্যচর্চায় ফুলের ব্যবহার সম্পর্কে বলতে গেলে গোলাপকে রাখতে হবে প্রথম সারিতে। প্রাচীন আমল থেকে আজ পর্যন্ত সৌন্দর্যচর্চায় গোলাপের পাপড়ি দিয়ে তৈরি গোলাপজল ব্যবহৃত হয়ে আসছে। ত্বক পরিচ্ছন্নতার কাজে গোলাপজল ব্যবহার করা যায়। চোখের কোণের কালি ও বলিরেখা দূর করতেও গোলাপ ফুলের পাপড়িবাটা ভালো কাজ করে।
পরামর্শ
গোলাপ ফুল ত্বক উজ্জ্বল ও পরিষ্কার করে। এ ছাড়া ত্বকের বিভিন্ন দাগ, যেমন বলিরেখা, স্ট্রেস মার্ক, ব্রণের দাগ ইত্যাদি দূর করতে গোলাপজল ব্যবহারে উপকার পাওয়া যায়। গোলাপজল ত্বকের পিএইচ ব্যালান্স ঠিক রাখতে সাহায্য করে।
ব্যবহার
গোলাপ ফুল বাটার সঙ্গে কাঠবাদাম ভালো করে বেটে পেস্ট করে ত্বকে লাগালে ভালো ফল পাওয়া যায়।
গোলাপজলে তুলোর বল ভিজিয়ে ভালো করে ত্বকে লাগিয়ে নিন। নিয়মিত ব্যবহারে ত্বক উজ্জ্বল হবে।
অ্যান্টি-অক্সিডেন্টে পরিপূর্ণ ফুল জবা। ত্বক ও চুল দুইয়ের জন্যই দারুণ উপকারী এটি। ত্বকের বলিরেখা ও কালো দাগ দূর করে ত্বক টানটান করতে এ ফুল খুব ভালো কাজ করে। যাঁরা চুল পড়ার সমস্যায় ভুগছেন, তাঁরা জবা ফুলের তেল ব্যবহার করতে পারেন।
জবা ফুলের তেল তৈরির জন্য প্রথমে জবা ফুল ও পাতা ভালো করে ধুয়ে মিহি করে বেটে নিতে হবে। এরপর
১ কাপ নারকেল তেল গরম করে তাতে জবাপাতাসহ ফুলবাটা যোগ করতে হবে। এই মিশ্রণ কয়েক মিনিট চুলায় হালকা আঁচে গরম করে নামিয়ে ঠান্ডা করে ছেঁকে বোতলে সংরক্ষণ করতে পারেন।
চুলের জন্য জবা খুব ভালো টনিক হিসেবে কাজ করে। এ ফুল চুল কালো ও চুল পড়া রোধে সহায়তা করে।
ব্যবহার
জবা ফুলের বিভিন্ন প্যাক নিয়মিত ব্যবহারে ত্বকে সহজে বয়সের ছাপ পড়ে না। জবা ফুলের পাপড়িতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ও আলফা হাইড্রক্সি অ্যাসিড। এর পাপড়ি বেটে ফেসপ্যাক হিসেবে ব্যবহার করা যায়। জবা ফুল তেলের সঙ্গে মিশিয়ে আবার জবা ও মেথি ভালোভাবে বেটে তার সঙ্গে অ্যালোভেরা জেল মিশিয়ে চুলে লাগানো যায়। তাতে চুল উজ্জ্বল ও মসৃণ হয়।
শাপলায় রয়েছে অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান। রোদের তাপের কারণে ত্বকে জ্বালাপোড়া হলে এই ফুল দিয়ে তৈরি প্যাক আরাম দিতে পারে; বিশেষ করে সংবেদনশীল ত্বকের জন্য উপযোগী এ ফুল। ত্বকের র্যাশ, অ্যাকজিমা ও মাথার ত্বকের চুলকানি ভাব কমাতে খুব কার্যকরী ভূমিকা রাখে শাপলা ফুল।
ব্যবহার
শাপলা ফুল বেটে এর সঙ্গে বেসন মিশিয়ে ত্বকে লাগালে উপকার পাওয়া যায়। শাপলা ফুলের বীজ দিয়ে স্ক্র্যাবিং করা যায়। এই বীজ ভালো করে বেঁটে মধুর সঙ্গে মিশিয়ে স্ক্র্যাব করলে ত্বকে উজ্জ্বলতা আসে।
পরামর্শ
পদ্ম ফুল বেটে তার সঙ্গে বেসন পেস্ট করে ত্বকে লাগালে ত্বক উজ্জ্বল হয়।
ব্যবহার
পদ্ম ফুলের বীজ ও মসুর ডাল বেটে দুধের সরের সঙ্গে মিশিয়ে ত্বকে লাগালে ত্বক মসৃণ ও টানটান হয়। এই ফুলগুলো ছাড়াও প্রায় প্রতিটি ফুল কোনো না কোনোভাবে সৌন্দর্যচর্চায় ব্যবহার করা সম্ভব। এ ছাড়া এই ফুলগুলো থেকে তৈরি এসেনশিয়াল অয়েলও সৌন্দর্যচর্চার গুরুত্বপূর্ণ অংশ।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
২ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪