বরগুনা প্রতিনিধি
ঝালকাঠির সুগন্ধা নদীতে বরগুনাগামী এমভি অভিযান-১০ লঞ্চে অগ্নিকাণ্ডের পর খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না নৌযানটির মাস্টার, সারেং, সুকানিসহ সব কর্মচারীর। তাঁরা পালিয়ে গেছেন বলে দাবি বেঁচে ফেরা যাত্রীদের। এমনকি লঞ্চের কর্মচারীদের কোনো খোঁজ পাওয়া যায়নি।
যাত্রীদের অভিযোগ, আগুন লাগার ১৫ মিনিট পরে নদীর পাড়ে নিয়ে থামান লঞ্চের মাস্টার। কিন্তু যাত্রীদের ঝুঁকিতে ফেলে লঞ্চের মাস্টার, সারেং, সুকানিসহ সব কর্মচারী পালিয়ে যান। ওই সময় কয়েকশ যাত্রী নামতে পারলেও লঞ্চে থেকে যান ঘুমিয়ে থাকা যাত্রীরা।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, মেসার্স নেভিগেশন কোম্পানির এমভি অভিযান-১০ লঞ্চটির ধারণক্ষমতা দিনে ৭৬০ জন। তবে রাতে তা কমে হয় ৪২০ জন। এ ছাড়া লঞ্চটির লাইসেন্সের মেয়াদও ছিল চলতি বছরের জানুয়ারি পর্যন্ত। গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৬টায় লঞ্চটি ২৫ জন কর্মচারীসহ ৩১০ জনের ভয়েস ক্লিয়ারেন্স দিয়ে টার্মিনাল ত্যাগ করে।
বেঁচে যাওয়া যাত্রী বরগুনার চরকলোনি এলাকার তুহিন খান জানান, ঘাট থেকে লঞ্চ ছাড়ার সময়ই লোক ভর্তি ছিল। চাঁদপুরে থামালে সেখানে থেকে এত পরিমাণ লোক উঠে যে তিলধারণের ঠাঁইও ছিল না। ঝালকাঠির নলছিটি উপজেলার দপদপিয়া এলাকায় সুগন্ধা নদীতে পৌঁছালে রাত সাড়ে ৩টার দিকে লঞ্চের ইঞ্জিনরুমে আগুন ধরে যায়। এ সময় কেবিন ও ডেকের বেশির ভাগ যাত্রী ঘুমিয়ে ছিলেন।
তুহিন খান বলেন, ‘আগুন লাগার ১০ থেকে ১৫ মিনিট পর লঞ্চটি একটি চরে ভিড়েছিল। এ সময় লঞ্চের কোনো স্টাফকে পাওয়া যায়নি। আমি আমার স্ত্রী ও সন্তান নিয়ে লাফ দিয়ে তীরে নামি। পরে হুড়োহুড়ি করে কয়েকশ মানুষ নামতে পেরেছে। তবে যারা কেবিনে এবং ঘুমিয়ে ছিলেন, তাঁরা নামতে পারেননি। তখন আরও অনেকে লঞ্চ থেকে আমার মতো লাফ দিয়ে নেমে যান। লঞ্চটি যদি তখন সেখানে নোঙর করত সবাই নেমে যেতে পারতেন।’
ঘটনার পর থেকে লঞ্চের সুপারভাইজার আনোয়ার হোসেনসহ স্টাফদের মোবাইল ফোন বন্ধ রয়েছে। তবে গত শুক্রবার বিকেলে মোবাইল ফোনে লঞ্চটির মালিক হাম জালাল রনির সঙ্গে কথা হয়। এ সময় তিনি দাবি করেন, আগুনের ঘটনা পরিকল্পিত নাশকতা। তবে গত শনিবার দুপুর থেকে তাঁর সঙ্গে আর মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা যায়নি।
বরগুনার জেলা প্রশাসক মো. হাবিবুর রহমান বলেন, ‘এখন পর্যন্ত লঞ্চের কোনো স্টাফ বা মালিকের সঙ্গে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।’
ঝালকাঠির সুগন্ধা নদীতে বরগুনাগামী এমভি অভিযান-১০ লঞ্চে অগ্নিকাণ্ডের পর খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না নৌযানটির মাস্টার, সারেং, সুকানিসহ সব কর্মচারীর। তাঁরা পালিয়ে গেছেন বলে দাবি বেঁচে ফেরা যাত্রীদের। এমনকি লঞ্চের কর্মচারীদের কোনো খোঁজ পাওয়া যায়নি।
যাত্রীদের অভিযোগ, আগুন লাগার ১৫ মিনিট পরে নদীর পাড়ে নিয়ে থামান লঞ্চের মাস্টার। কিন্তু যাত্রীদের ঝুঁকিতে ফেলে লঞ্চের মাস্টার, সারেং, সুকানিসহ সব কর্মচারী পালিয়ে যান। ওই সময় কয়েকশ যাত্রী নামতে পারলেও লঞ্চে থেকে যান ঘুমিয়ে থাকা যাত্রীরা।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, মেসার্স নেভিগেশন কোম্পানির এমভি অভিযান-১০ লঞ্চটির ধারণক্ষমতা দিনে ৭৬০ জন। তবে রাতে তা কমে হয় ৪২০ জন। এ ছাড়া লঞ্চটির লাইসেন্সের মেয়াদও ছিল চলতি বছরের জানুয়ারি পর্যন্ত। গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৬টায় লঞ্চটি ২৫ জন কর্মচারীসহ ৩১০ জনের ভয়েস ক্লিয়ারেন্স দিয়ে টার্মিনাল ত্যাগ করে।
বেঁচে যাওয়া যাত্রী বরগুনার চরকলোনি এলাকার তুহিন খান জানান, ঘাট থেকে লঞ্চ ছাড়ার সময়ই লোক ভর্তি ছিল। চাঁদপুরে থামালে সেখানে থেকে এত পরিমাণ লোক উঠে যে তিলধারণের ঠাঁইও ছিল না। ঝালকাঠির নলছিটি উপজেলার দপদপিয়া এলাকায় সুগন্ধা নদীতে পৌঁছালে রাত সাড়ে ৩টার দিকে লঞ্চের ইঞ্জিনরুমে আগুন ধরে যায়। এ সময় কেবিন ও ডেকের বেশির ভাগ যাত্রী ঘুমিয়ে ছিলেন।
তুহিন খান বলেন, ‘আগুন লাগার ১০ থেকে ১৫ মিনিট পর লঞ্চটি একটি চরে ভিড়েছিল। এ সময় লঞ্চের কোনো স্টাফকে পাওয়া যায়নি। আমি আমার স্ত্রী ও সন্তান নিয়ে লাফ দিয়ে তীরে নামি। পরে হুড়োহুড়ি করে কয়েকশ মানুষ নামতে পেরেছে। তবে যারা কেবিনে এবং ঘুমিয়ে ছিলেন, তাঁরা নামতে পারেননি। তখন আরও অনেকে লঞ্চ থেকে আমার মতো লাফ দিয়ে নেমে যান। লঞ্চটি যদি তখন সেখানে নোঙর করত সবাই নেমে যেতে পারতেন।’
ঘটনার পর থেকে লঞ্চের সুপারভাইজার আনোয়ার হোসেনসহ স্টাফদের মোবাইল ফোন বন্ধ রয়েছে। তবে গত শুক্রবার বিকেলে মোবাইল ফোনে লঞ্চটির মালিক হাম জালাল রনির সঙ্গে কথা হয়। এ সময় তিনি দাবি করেন, আগুনের ঘটনা পরিকল্পিত নাশকতা। তবে গত শনিবার দুপুর থেকে তাঁর সঙ্গে আর মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা যায়নি।
বরগুনার জেলা প্রশাসক মো. হাবিবুর রহমান বলেন, ‘এখন পর্যন্ত লঞ্চের কোনো স্টাফ বা মালিকের সঙ্গে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪