বিজয়নগর (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) প্রতিনিধি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগর উপজেলায় ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের দুই পাশ ঝোপঝাড়ে ঢাকা পড়েছে। কোথাও কোথাও সড়কের ওপর চলে এসেছে এসব গাছ ও লতাপাতা। সড়কের দুই পাশে কোনো খালি জায়গা না থাকায় মূল সড়ক দিয়েই চলাচল করতে হচ্ছে পথচারীদের।
যানবাহন এলে পথচারীদের সরে দাঁড়ানোর জায়গাও থাকে না। এতে প্রায়ই ঘটছে ছোট-বড় দুর্ঘটনা। অন্যদিকে এসব ঝোপঝাড়ে লুকিয়ে থাকে চোর-ডাকাত। এতে রাতে চলাচল করা গাড়িগুলোতে ঘটছে চুরি ডাকাতির ঘটনা।
জানা গেছে, ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের বেশকিছু অংশ পড়েছে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগর উপজেলায়। এই মহাসড়ক ঘিরে এর দুই পাশে গড়ে উঠেছে অসংখ্য মিল-কারখানা। ফলে এই সড়ক দিয়ে প্রতিদিন কয়েক শ যানবাহন যাতায়াত করে। দুই লেনের এই সড়কের দুই পাশেই রয়েছে হেঁটে চলার পথ। বর্তমানে এর দুই পাশে বেড়ে উঠেছে ঝোপঝাড় আর বরইগাছ। ফলে হাঁটার রাস্তা না থাকায় লোকজন সড়কের ওপর দিয়ে হাঁটা-চলা করছে। বেশি সমস্যায় পড়তে হচ্ছে নারী ও শিশুদের। সড়কে বাঁকের উল্টো দিক থেকে কোনো পরিবহন আসছে কি না তা-ও দেখার সুযোগ নেই। ফলে প্রায়ই ঘটছে দুর্ঘটনা।
দুর্ঘটনায় স্বজন হারানো নুর মিয়া নামের এক ব্যক্তি বলেন, ‘দীর্ঘদিন ধরে বাসস্টেশনের পাশে একটি বিপণিবিতানের প্রহরী হিসেবে চাকরি করছি। ঝোপঝাড়ের কারণে রাস্তা দিয়ে চলাচল করতে গিয়ে দুর্ঘটনায় কিছুদিন আগে আমার স্ত্রীকে হারিয়েছি। এখন একই ঝোপঝাড় আর কাঁটাগুলোর জন্য মহাসড়কের ওপর দিয়ে আমাকে হাঁটতে হয়। সড়ক দিয়ে হাঁটার সময় আতঙ্কে থাকি; কখন কী হয়।’
একইভাবে রহিম মিয়া নামের আরেক বাসিন্দা বলেন, ‘আমার ছেলে বাড়ি থেকে ভাত নিয়ে আসার পথে এ সড়কে গাড়ির নিচে চাপা পড়ে এক পা ভেঙে গেছে। কপালজোরে বেঁচে গেছে সে।’
সরেজমিনে দেখা গেছে, বিজয়নগর উপজেলার সাতবর্গ বাস টার্মিনাল থেকে বিশ্বরোড পর্যন্ত মহাসড়কের দুই পাশজুড়ে রয়েছে ঝোপঝাড় আর বরইগাছ। মহাসড়কে চলে এসেছে ঝোপঝাড় আর বড়ইগাছের ডালপালা। মহাসড়ক পরিচ্ছন্ন রাখার ব্যাপারে রয়েছে কর্তৃপক্ষের উদাসীনতা।
এ মহাসড়কে যাতায়াত করা মিতালি পরিবহনের এক চালক বলেন, ‘ঝোপঝাড়ের কারণে গাড়ি মোড় বদল করলে অনেক সময় পথচারীদের দেখা যায় না। আবার কিছু দূর গেলে হঠাৎ সামনে পড়ে পথচারী। এতে গাড়ি যাতায়াতে সমস্যায় পড়তে হচ্ছে। এমন সময় পথচারীকে বাঁচাব নাকি যাত্রীসহ নিজে বাঁচব, এমন পরিস্থিতির মধ্যেও পড়তে হয়।’
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার মহাসড়ক বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী পঙ্কজ ভৌমিক বলেন, ‘মহাসড়কের দুই পাশে কিছু অংশের পরিচ্ছন্নতার কাজ আমরা করেছি, বাকি কাজগুলো আমরা দ্রুত করব।’
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগর উপজেলায় ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের দুই পাশ ঝোপঝাড়ে ঢাকা পড়েছে। কোথাও কোথাও সড়কের ওপর চলে এসেছে এসব গাছ ও লতাপাতা। সড়কের দুই পাশে কোনো খালি জায়গা না থাকায় মূল সড়ক দিয়েই চলাচল করতে হচ্ছে পথচারীদের।
যানবাহন এলে পথচারীদের সরে দাঁড়ানোর জায়গাও থাকে না। এতে প্রায়ই ঘটছে ছোট-বড় দুর্ঘটনা। অন্যদিকে এসব ঝোপঝাড়ে লুকিয়ে থাকে চোর-ডাকাত। এতে রাতে চলাচল করা গাড়িগুলোতে ঘটছে চুরি ডাকাতির ঘটনা।
জানা গেছে, ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের বেশকিছু অংশ পড়েছে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগর উপজেলায়। এই মহাসড়ক ঘিরে এর দুই পাশে গড়ে উঠেছে অসংখ্য মিল-কারখানা। ফলে এই সড়ক দিয়ে প্রতিদিন কয়েক শ যানবাহন যাতায়াত করে। দুই লেনের এই সড়কের দুই পাশেই রয়েছে হেঁটে চলার পথ। বর্তমানে এর দুই পাশে বেড়ে উঠেছে ঝোপঝাড় আর বরইগাছ। ফলে হাঁটার রাস্তা না থাকায় লোকজন সড়কের ওপর দিয়ে হাঁটা-চলা করছে। বেশি সমস্যায় পড়তে হচ্ছে নারী ও শিশুদের। সড়কে বাঁকের উল্টো দিক থেকে কোনো পরিবহন আসছে কি না তা-ও দেখার সুযোগ নেই। ফলে প্রায়ই ঘটছে দুর্ঘটনা।
দুর্ঘটনায় স্বজন হারানো নুর মিয়া নামের এক ব্যক্তি বলেন, ‘দীর্ঘদিন ধরে বাসস্টেশনের পাশে একটি বিপণিবিতানের প্রহরী হিসেবে চাকরি করছি। ঝোপঝাড়ের কারণে রাস্তা দিয়ে চলাচল করতে গিয়ে দুর্ঘটনায় কিছুদিন আগে আমার স্ত্রীকে হারিয়েছি। এখন একই ঝোপঝাড় আর কাঁটাগুলোর জন্য মহাসড়কের ওপর দিয়ে আমাকে হাঁটতে হয়। সড়ক দিয়ে হাঁটার সময় আতঙ্কে থাকি; কখন কী হয়।’
একইভাবে রহিম মিয়া নামের আরেক বাসিন্দা বলেন, ‘আমার ছেলে বাড়ি থেকে ভাত নিয়ে আসার পথে এ সড়কে গাড়ির নিচে চাপা পড়ে এক পা ভেঙে গেছে। কপালজোরে বেঁচে গেছে সে।’
সরেজমিনে দেখা গেছে, বিজয়নগর উপজেলার সাতবর্গ বাস টার্মিনাল থেকে বিশ্বরোড পর্যন্ত মহাসড়কের দুই পাশজুড়ে রয়েছে ঝোপঝাড় আর বরইগাছ। মহাসড়কে চলে এসেছে ঝোপঝাড় আর বড়ইগাছের ডালপালা। মহাসড়ক পরিচ্ছন্ন রাখার ব্যাপারে রয়েছে কর্তৃপক্ষের উদাসীনতা।
এ মহাসড়কে যাতায়াত করা মিতালি পরিবহনের এক চালক বলেন, ‘ঝোপঝাড়ের কারণে গাড়ি মোড় বদল করলে অনেক সময় পথচারীদের দেখা যায় না। আবার কিছু দূর গেলে হঠাৎ সামনে পড়ে পথচারী। এতে গাড়ি যাতায়াতে সমস্যায় পড়তে হচ্ছে। এমন সময় পথচারীকে বাঁচাব নাকি যাত্রীসহ নিজে বাঁচব, এমন পরিস্থিতির মধ্যেও পড়তে হয়।’
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার মহাসড়ক বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী পঙ্কজ ভৌমিক বলেন, ‘মহাসড়কের দুই পাশে কিছু অংশের পরিচ্ছন্নতার কাজ আমরা করেছি, বাকি কাজগুলো আমরা দ্রুত করব।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪