নাজমুল হাসান সাগর, ঢাকা
দুই সপ্তাহ আগেও করোনার চিকিৎসা দেওয়া হয় রাজধানীর এমন হাসপাতালগুলোতে তেমন রোগী ছিল না। বেশ কয়েক মাসের নীরবতা ভেঙে এখন সেসব হাসপাতালে করোনা রোগীর সংখ্যা বাড়তে শুরু করেছে। চলতি সপ্তাহে প্রতিদিনই ১০ থেকে ২০ জন করোনা রোগী ভর্তি হচ্ছেন হাসপাতালে। ভর্তি রোগীদের মধ্যে একটা বড় অংশের দরকার হচ্ছে আইসিইউ। যদিও শ্বাসকষ্ট ও অক্সিজেনের মাত্রা কম না হলে রোগী ভর্তি নেওয়া হচ্ছে না। করোনায় আক্রান্ত হয়ে যত রোগী ভর্তি হচ্ছেন, তার থেকে বেশি রোগী চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে বাড়ি ফিরে যাচ্ছেন বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট হাসপাতালের দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা।
গতকাল শনিবার সকালে রাজধানীর ডিএনসিসি করোনা ডেডিকেটেড হাসপাতালে গিয়ে দেখা যায়, সকাল ৮টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত করোনা আক্রান্ত রোগী এসেছেন ২৩ জন। তাঁদের মধ্যে ১ জনকে ভর্তি নেওয়া হয়। বাকিদের প্রয়োজনীয় পরামর্শ দিয়ে বাসায় থাকতে বলা হয়েছে। হাজার শয্যার এই হাসপাতালে গতকাল পর্যন্ত ভর্তি ছিলেন ৯২ জন। গত শুক্রবার সকাল আটটা থেকে শনিবার সকাল আটটা পর্যন্ত রোগী ভর্তি হয়েছেন ১৪ জন। একই সময়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন ৪ জন। ভর্তি রোগীদের মধ্যে আইসিইউতে আছেন ২৬ জন, এইচডিইউতে ভর্তি আছেন ৩৩ জন। বাকিরা সাধারণ ওয়ার্ডে চিকিৎসা নিচ্ছেন।
এই হাসপাতালে ২০০-র বেশি আইসিইউ আছে, প্রয়োজনে তা ৪০০-তে উন্নীত করা হবে বলে জানান হাসপাতালের গণমাধ্যম সমন্বয়ক ডা. ফাতেমা তুজ জোহরা জ্যোতি। তিনি বলেন, সব আইসিইউ ও এইচডিইউ সচল রয়েছে।
রাজধানীতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিব কনভেনশন সেন্টার হলে করোনা রোগীদের জন্য নির্মিত ফিল্ড হাসপাতালেও রোগী বাড়তে শুরু করেছে। ৮ থেকে ২১ জানুয়ারি পর্যন্ত এখানে রোগী ভর্তি হয়েছেন ৭২ জন, যার মধ্যে আইসিইউতে আছেন ৬ জন। ১৩ দিনে এই হাসপাতালে করোনায় মারা গেছেন ১৮ জন।
প্রস্তুতি সম্পর্কে জানতে চাইলে হাসপাতালের সহকারী পরিচালক ডা. এহসানুল কবির বলেন, ৩৯৭ শয্যার মধ্যে বর্তমানে নিচতলার কিছু শয্যায় চিকিৎসাসেবা দেওয়া হচ্ছে। দোতলা ও তিনতলা প্রস্তুত আছে। প্রতিটি আইসিইউ ও এইচডিইউ সচল আছে। রোগীর সংখ্যা বাড়লেও আমরা খুব একটা চাপ অনুভব করছি না। কারণ বর্তমানে যেসব রোগী ভর্তি হচ্ছেন, তাঁরা ৭ থেকে ১০ দিনের মধ্যে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরতে পারছেন। ডেলটার সময়ের মতো রোগীদের দীর্ঘ সময় চিকিৎসার প্রয়োজন হচ্ছে না।
ঢাকা মেডিকেল কলেজের করোনা ইউনিটে ব্যাপক চাপ বাড়ছে। দুই সপ্তাহ আগেও এখানে ৩০ থেকে ৩২ জন বা তারও কম করোনা রোগী ভর্তি ছিলেন। সেটা বেড়ে এখন রোগী রয়েছে ১৫০ জনের বেশি। উপসর্গসহ ও করোনা পজিটিভ রোগী ভর্তি আছেন ৩২০ জন। এখন গড়ে প্রতিদিন ১৫-১৬ জন করে রোগী ভর্তি হচ্ছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে। গত তিন মাস এখানে কোনো করোনার রোগী মারা যায়নি। তবে গত শুক্র ও শনিবার ৪ জন মারা গেছেন।
বর্তমান পরিস্থিতিতে প্রস্তুতি সম্পর্কে জানতে চাইলে ডিএমসি পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল নাজমুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এখন রোগী কম আছে। তবে সংক্রমণ বাড়লে এখানে রোগী আসবে। এদের মধ্যে জটিল রোগী থাকবে। তাদের জন্য আইসিইউ লাগবে, অক্সিজেন লাগবে, অন্যান্য সাপোর্ট লাগবে। এই ধারা চলতে থাকলে আমরা একটা ভয়াবহ পরিস্থিতির দিকে যাচ্ছি।’
এখনো করোনা ও ননকোভিড সেবা চালু রাখলেও প্রয়োজনে পূর্ণাঙ্গ করোনা ডেডিকেটেড করা হবে মুগদা জেনারেল হাসপাতালকে। গত সপ্তাহে এই হাসপাতালে ১৩ জন করোনা রোগী থাকলেও গতকাল তা বেড়ে হয়েছে ৬৮ জন। ২৫ আইসিইউ শয্যার এই হাসপাতালে বর্তমানে ভর্তি আছেন ৪ জন। সচল আছে সব এইচডিইউ।
মুগদায় ভর্তি রোগীদের মধ্যে মৃত্যুহার খুব কম বলে জানান হাসপাতালের পরিচালক ডা. নিয়াতুজ্জামান। তিনি বলেন, ‘আমাদের এখানে কিছু বৈশিষ্ট্য দেখে রোগী ভর্তি নেওয়া হচ্ছে। যেসব রোগীর শ্বাসকষ্ট ও অক্সিজেন স্যাচুরেশন কম থাকে, তাঁদের ভর্তির ক্ষেত্রে প্রাধান্য দেওয়া হয়।’
হাসপাতালগুলো প্রস্তুত আছে বললেও স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে কোনো ধরনের আনুষ্ঠানিক নির্দেশনা দেওয়া হয়নি। পরিস্থিতি বিবেচনায় প্রস্তুতি নিতে হাসপাতালগুলোকে চিঠি দেওয়া হবে বলে জানান স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হাসপাতাল ও ক্লিনিক শাখার পরিচালক মো. ফরিদ হোসেন মিঞা। তিনি বলেন, সংক্রমণের হার বাড়লেও হাসপাতালে রোগী সে তুলনায় বাড়েনি। সংকটের সময়ে যেসব ননকোভিড হাসপাতালে করোনা সেবা দেওয়া হয়েছিলে, পরে সেগুলোতে আবার সাধারণ সেবা দেওয়া শুরু হয়েছে। যদিও সেগুলো কোভিডের জন্য আসন সংরক্ষিত রয়েছে। পরিস্থিতি বিবেচনায় দরকার হলে সেগুলোতে আবার করোনার সেবা দেওয়া শুরু হবে।
তবে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পাবলিক হেলথ অ্যাডভাইজরি কমিটির সদস্য আবু জামিল ফয়সাল বলেন, ‘ওমিক্রনের ঢেউ যাচ্ছে তার মানে এই না যে ডেলটা চলে গেছে। ডেলটা কিন্তু এর মধ্যেই আছে। সে জন্য ডেলটার প্রকোপও কিন্তু আমরা দেখতে পাব। আমাদের কোনোভাবেই আশ্বস্ত হওয়ার কারণ নাই। আমাদের মধ্যে ভয়টা রাখতে হবে এবং আমাদের প্রস্তুতিও সেভাবেই নিতে হবে। আমাদের হাসপাতালগুলো, বিশেষ করে ঢাকার বাইরের হাসপাতালগুলো তো সবকিছু ভুলে গেছে কীভাবে কী করতে হয়। তাদের প্রস্তুতি নেই বললেই চলে।’
দুই সপ্তাহ আগেও করোনার চিকিৎসা দেওয়া হয় রাজধানীর এমন হাসপাতালগুলোতে তেমন রোগী ছিল না। বেশ কয়েক মাসের নীরবতা ভেঙে এখন সেসব হাসপাতালে করোনা রোগীর সংখ্যা বাড়তে শুরু করেছে। চলতি সপ্তাহে প্রতিদিনই ১০ থেকে ২০ জন করোনা রোগী ভর্তি হচ্ছেন হাসপাতালে। ভর্তি রোগীদের মধ্যে একটা বড় অংশের দরকার হচ্ছে আইসিইউ। যদিও শ্বাসকষ্ট ও অক্সিজেনের মাত্রা কম না হলে রোগী ভর্তি নেওয়া হচ্ছে না। করোনায় আক্রান্ত হয়ে যত রোগী ভর্তি হচ্ছেন, তার থেকে বেশি রোগী চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে বাড়ি ফিরে যাচ্ছেন বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট হাসপাতালের দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা।
গতকাল শনিবার সকালে রাজধানীর ডিএনসিসি করোনা ডেডিকেটেড হাসপাতালে গিয়ে দেখা যায়, সকাল ৮টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত করোনা আক্রান্ত রোগী এসেছেন ২৩ জন। তাঁদের মধ্যে ১ জনকে ভর্তি নেওয়া হয়। বাকিদের প্রয়োজনীয় পরামর্শ দিয়ে বাসায় থাকতে বলা হয়েছে। হাজার শয্যার এই হাসপাতালে গতকাল পর্যন্ত ভর্তি ছিলেন ৯২ জন। গত শুক্রবার সকাল আটটা থেকে শনিবার সকাল আটটা পর্যন্ত রোগী ভর্তি হয়েছেন ১৪ জন। একই সময়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন ৪ জন। ভর্তি রোগীদের মধ্যে আইসিইউতে আছেন ২৬ জন, এইচডিইউতে ভর্তি আছেন ৩৩ জন। বাকিরা সাধারণ ওয়ার্ডে চিকিৎসা নিচ্ছেন।
এই হাসপাতালে ২০০-র বেশি আইসিইউ আছে, প্রয়োজনে তা ৪০০-তে উন্নীত করা হবে বলে জানান হাসপাতালের গণমাধ্যম সমন্বয়ক ডা. ফাতেমা তুজ জোহরা জ্যোতি। তিনি বলেন, সব আইসিইউ ও এইচডিইউ সচল রয়েছে।
রাজধানীতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিব কনভেনশন সেন্টার হলে করোনা রোগীদের জন্য নির্মিত ফিল্ড হাসপাতালেও রোগী বাড়তে শুরু করেছে। ৮ থেকে ২১ জানুয়ারি পর্যন্ত এখানে রোগী ভর্তি হয়েছেন ৭২ জন, যার মধ্যে আইসিইউতে আছেন ৬ জন। ১৩ দিনে এই হাসপাতালে করোনায় মারা গেছেন ১৮ জন।
প্রস্তুতি সম্পর্কে জানতে চাইলে হাসপাতালের সহকারী পরিচালক ডা. এহসানুল কবির বলেন, ৩৯৭ শয্যার মধ্যে বর্তমানে নিচতলার কিছু শয্যায় চিকিৎসাসেবা দেওয়া হচ্ছে। দোতলা ও তিনতলা প্রস্তুত আছে। প্রতিটি আইসিইউ ও এইচডিইউ সচল আছে। রোগীর সংখ্যা বাড়লেও আমরা খুব একটা চাপ অনুভব করছি না। কারণ বর্তমানে যেসব রোগী ভর্তি হচ্ছেন, তাঁরা ৭ থেকে ১০ দিনের মধ্যে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরতে পারছেন। ডেলটার সময়ের মতো রোগীদের দীর্ঘ সময় চিকিৎসার প্রয়োজন হচ্ছে না।
ঢাকা মেডিকেল কলেজের করোনা ইউনিটে ব্যাপক চাপ বাড়ছে। দুই সপ্তাহ আগেও এখানে ৩০ থেকে ৩২ জন বা তারও কম করোনা রোগী ভর্তি ছিলেন। সেটা বেড়ে এখন রোগী রয়েছে ১৫০ জনের বেশি। উপসর্গসহ ও করোনা পজিটিভ রোগী ভর্তি আছেন ৩২০ জন। এখন গড়ে প্রতিদিন ১৫-১৬ জন করে রোগী ভর্তি হচ্ছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে। গত তিন মাস এখানে কোনো করোনার রোগী মারা যায়নি। তবে গত শুক্র ও শনিবার ৪ জন মারা গেছেন।
বর্তমান পরিস্থিতিতে প্রস্তুতি সম্পর্কে জানতে চাইলে ডিএমসি পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল নাজমুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এখন রোগী কম আছে। তবে সংক্রমণ বাড়লে এখানে রোগী আসবে। এদের মধ্যে জটিল রোগী থাকবে। তাদের জন্য আইসিইউ লাগবে, অক্সিজেন লাগবে, অন্যান্য সাপোর্ট লাগবে। এই ধারা চলতে থাকলে আমরা একটা ভয়াবহ পরিস্থিতির দিকে যাচ্ছি।’
এখনো করোনা ও ননকোভিড সেবা চালু রাখলেও প্রয়োজনে পূর্ণাঙ্গ করোনা ডেডিকেটেড করা হবে মুগদা জেনারেল হাসপাতালকে। গত সপ্তাহে এই হাসপাতালে ১৩ জন করোনা রোগী থাকলেও গতকাল তা বেড়ে হয়েছে ৬৮ জন। ২৫ আইসিইউ শয্যার এই হাসপাতালে বর্তমানে ভর্তি আছেন ৪ জন। সচল আছে সব এইচডিইউ।
মুগদায় ভর্তি রোগীদের মধ্যে মৃত্যুহার খুব কম বলে জানান হাসপাতালের পরিচালক ডা. নিয়াতুজ্জামান। তিনি বলেন, ‘আমাদের এখানে কিছু বৈশিষ্ট্য দেখে রোগী ভর্তি নেওয়া হচ্ছে। যেসব রোগীর শ্বাসকষ্ট ও অক্সিজেন স্যাচুরেশন কম থাকে, তাঁদের ভর্তির ক্ষেত্রে প্রাধান্য দেওয়া হয়।’
হাসপাতালগুলো প্রস্তুত আছে বললেও স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে কোনো ধরনের আনুষ্ঠানিক নির্দেশনা দেওয়া হয়নি। পরিস্থিতি বিবেচনায় প্রস্তুতি নিতে হাসপাতালগুলোকে চিঠি দেওয়া হবে বলে জানান স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হাসপাতাল ও ক্লিনিক শাখার পরিচালক মো. ফরিদ হোসেন মিঞা। তিনি বলেন, সংক্রমণের হার বাড়লেও হাসপাতালে রোগী সে তুলনায় বাড়েনি। সংকটের সময়ে যেসব ননকোভিড হাসপাতালে করোনা সেবা দেওয়া হয়েছিলে, পরে সেগুলোতে আবার সাধারণ সেবা দেওয়া শুরু হয়েছে। যদিও সেগুলো কোভিডের জন্য আসন সংরক্ষিত রয়েছে। পরিস্থিতি বিবেচনায় দরকার হলে সেগুলোতে আবার করোনার সেবা দেওয়া শুরু হবে।
তবে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পাবলিক হেলথ অ্যাডভাইজরি কমিটির সদস্য আবু জামিল ফয়সাল বলেন, ‘ওমিক্রনের ঢেউ যাচ্ছে তার মানে এই না যে ডেলটা চলে গেছে। ডেলটা কিন্তু এর মধ্যেই আছে। সে জন্য ডেলটার প্রকোপও কিন্তু আমরা দেখতে পাব। আমাদের কোনোভাবেই আশ্বস্ত হওয়ার কারণ নাই। আমাদের মধ্যে ভয়টা রাখতে হবে এবং আমাদের প্রস্তুতিও সেভাবেই নিতে হবে। আমাদের হাসপাতালগুলো, বিশেষ করে ঢাকার বাইরের হাসপাতালগুলো তো সবকিছু ভুলে গেছে কীভাবে কী করতে হয়। তাদের প্রস্তুতি নেই বললেই চলে।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
১৩ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪