বিজয়নগর (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) প্রতিনিধি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগর উপজেলার হরষপুর ইউনিয়নের জালালপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পুরোনো ভবনটি ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠেছে। ভবনের ছাদ ও দেয়ালের পলেস্তারা খসে পড়ছে। সামান্য বৃষ্টি হলে ছাদ চুইয়ে পানি পড়ে শ্রেণিকক্ষে। পলেস্তারার টুকরোও ঝরে পড়ছে।
স্কুলের এই ভবনের চারটি কক্ষ রয়েছে। এর মধ্যে তিনটিতে শ্রেণির কার্যক্রম চলে। একটি কক্ষ অফিস হিসেবে ব্যবহার হয়। পুরো ভবনটাই ঝুঁকিপূর্ণ। বিকল্প কোনো ব্যবস্থা না থাকায় বাধ্য হয়ে ঝুঁকিপূর্ণ ভবন জেনেও এটা ব্যবহার হচ্ছে। করোনায় এখন স্কুল বন্ধ হলেও স্কুল খোলার পর এই ঝুঁকিপূর্ণ ভবন নিয়ে আতঙ্কিত সবাই। এ ছাড়া বিদ্যালয়ের মাঠে ধান শুকাতে দেওয়ায় সৌন্দর্য হারাচ্ছে স্কুলের পরিবেশ।
স্কুল সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার হরষপুর ইউনিয়নের জালালপুর গ্রামে ১৯৯০ সালে ৩৩ শতাংশ জমির ওপর বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠা করা হয়। ১৯৯৮ সালে বিদ্যালয়ের জন্য চার কক্ষবিশিষ্ট একতলা ভবন নির্মাণ করা হয়। ২০১৩ সালে বিদ্যালয়টি সরকারি হয়। বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীর সংখ্যা ১৮৬। শিক্ষক রয়েছেন চারজন।
গ্রামের ভেতরে অবস্থিত এই বিদ্যালয়ের শ্রেণিকক্ষে প্রবেশ করলেই দেখা যায় বিল্ডিংয়ের ছাদ থেকে আস্তর উঠে যাচ্ছে। বিদ্যালয়ে মাঠ ও ভবনের ছাদ দখল করে স্থানীয় লোকজন ধান ও লাকড়ি শুকাচ্ছে।
বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী সুমাইয়া, বায়েজিদ, সানি, জান্নাতুল মাওয়া জানায়, বিদ্যালয়ের ভবনটি পুরোনো হয়ে পড়েছে। স্কুল খোলা থাকা অবস্থায় শ্রেণিকক্ষে ছাদ থেকে সিমেন্ট ওঠে শরীরের ওপর পড়েছে অনেক সময়। এই ঝুঁকি নিয়ে ভয় হয় সবার। এই স্কুলে নতুন একটা ভবন প্রয়োজন।
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক (ভারপ্রাপ্ত) আব্দুল হামিদ জানান, বিদ্যালয় ভবনের অবস্থা তেমন ভালো না। সিমেন্ট উঠে যাচ্ছে। ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় ভবনটি। একটা নতুন ভবনের জন্য আবেদন করা হয়েছে। একটা ভবন খুবই দরকার। বিদ্যালয়ের বাথরুমের অবস্থাও বেহাল, যা ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে আছে। সীমানাপ্রাচীর না থাকায় বিদ্যালয়ের মাঠের ওপর দিয়ে অটোরিকশা, মোটরসাইকেল, সিএনজিচালিত অটোরিকশা চলাচল করে, যা ছোট শিক্ষার্থীদের জন্য অত্যন্ত বিপজ্জনক।
উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা শাহনেওয়াজ পারভীন জানান, বিদ্যালয়টি পরিদর্শন করে যদি পরিত্যক্ত করার উপযোগী মনে হয় তা হলে পরিত্যক্ত করা হবে। আর প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগর উপজেলার হরষপুর ইউনিয়নের জালালপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পুরোনো ভবনটি ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠেছে। ভবনের ছাদ ও দেয়ালের পলেস্তারা খসে পড়ছে। সামান্য বৃষ্টি হলে ছাদ চুইয়ে পানি পড়ে শ্রেণিকক্ষে। পলেস্তারার টুকরোও ঝরে পড়ছে।
স্কুলের এই ভবনের চারটি কক্ষ রয়েছে। এর মধ্যে তিনটিতে শ্রেণির কার্যক্রম চলে। একটি কক্ষ অফিস হিসেবে ব্যবহার হয়। পুরো ভবনটাই ঝুঁকিপূর্ণ। বিকল্প কোনো ব্যবস্থা না থাকায় বাধ্য হয়ে ঝুঁকিপূর্ণ ভবন জেনেও এটা ব্যবহার হচ্ছে। করোনায় এখন স্কুল বন্ধ হলেও স্কুল খোলার পর এই ঝুঁকিপূর্ণ ভবন নিয়ে আতঙ্কিত সবাই। এ ছাড়া বিদ্যালয়ের মাঠে ধান শুকাতে দেওয়ায় সৌন্দর্য হারাচ্ছে স্কুলের পরিবেশ।
স্কুল সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার হরষপুর ইউনিয়নের জালালপুর গ্রামে ১৯৯০ সালে ৩৩ শতাংশ জমির ওপর বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠা করা হয়। ১৯৯৮ সালে বিদ্যালয়ের জন্য চার কক্ষবিশিষ্ট একতলা ভবন নির্মাণ করা হয়। ২০১৩ সালে বিদ্যালয়টি সরকারি হয়। বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীর সংখ্যা ১৮৬। শিক্ষক রয়েছেন চারজন।
গ্রামের ভেতরে অবস্থিত এই বিদ্যালয়ের শ্রেণিকক্ষে প্রবেশ করলেই দেখা যায় বিল্ডিংয়ের ছাদ থেকে আস্তর উঠে যাচ্ছে। বিদ্যালয়ে মাঠ ও ভবনের ছাদ দখল করে স্থানীয় লোকজন ধান ও লাকড়ি শুকাচ্ছে।
বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী সুমাইয়া, বায়েজিদ, সানি, জান্নাতুল মাওয়া জানায়, বিদ্যালয়ের ভবনটি পুরোনো হয়ে পড়েছে। স্কুল খোলা থাকা অবস্থায় শ্রেণিকক্ষে ছাদ থেকে সিমেন্ট ওঠে শরীরের ওপর পড়েছে অনেক সময়। এই ঝুঁকি নিয়ে ভয় হয় সবার। এই স্কুলে নতুন একটা ভবন প্রয়োজন।
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক (ভারপ্রাপ্ত) আব্দুল হামিদ জানান, বিদ্যালয় ভবনের অবস্থা তেমন ভালো না। সিমেন্ট উঠে যাচ্ছে। ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় ভবনটি। একটা নতুন ভবনের জন্য আবেদন করা হয়েছে। একটা ভবন খুবই দরকার। বিদ্যালয়ের বাথরুমের অবস্থাও বেহাল, যা ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে আছে। সীমানাপ্রাচীর না থাকায় বিদ্যালয়ের মাঠের ওপর দিয়ে অটোরিকশা, মোটরসাইকেল, সিএনজিচালিত অটোরিকশা চলাচল করে, যা ছোট শিক্ষার্থীদের জন্য অত্যন্ত বিপজ্জনক।
উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা শাহনেওয়াজ পারভীন জানান, বিদ্যালয়টি পরিদর্শন করে যদি পরিত্যক্ত করার উপযোগী মনে হয় তা হলে পরিত্যক্ত করা হবে। আর প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪