সিলেট প্রতিনিধি
ইফতার কিংবা সাহ্রি-কোনো সময়ই ওসমানীনগর উপজেলায় ঠিকমতো থাকে না বিদ্যুৎ। কখনো কখনো ঘণ্টায় ১০-১৫ বার আসা-যাওয়া করে আবার কখনো কখনো ১৫ থেকে ১৬ ঘণ্টা একটানা অন্ধকারে থাকে উপজেলা। প্রথম রমজান থেকে শুরু হয়ে এই সমস্যা আজও চলছে। বিদ্যুতের লুকোচুরি খেলা চলছে উপজেলাজুড়ে।
বারবার অভিযোগ দেওয়ার পরেও হচ্ছে না কোনো সমাধান, পল্লী বিদ্যুতের নম্বরে শতাধিকবার ফোন করলেও ধরার প্রয়োজন মনে করেন না কর্মকর্তারা। উপজেলার বিভিন্ন এলাকার গ্রাহকদের অভিযোগ এমনই। বিদ্যুতের ভেলকিবাজিতে অতিষ্ঠ জনজীবন।
বিদ্যুতের সমস্যা নিয়ে ওসমানীনগর উপজেলার প্রায় প্রতিটা গ্রাহকই ক্ষুব্ধ। কিন্তু তাঁদের কিছু করার নেই। বাধ্য হয়ে মেনে নিতে হচ্ছে দুঃসহ বিদ্যুৎবিভ্রাট। পারভীন বেগম নামে এক গৃহিণী বলেন, সাহরির আগ মুহূর্তে চলে যায় বিদ্যুৎ। রান্না-বান্না করার সময় পোহাতে হয় দুর্ভোগ।
শফিউল ইসলাম নামের এক ব্যক্তি বলেন, ‘সারা দিন রোজা রেখে ইফতার করার সময় বিদ্যুৎ থাকে না। সারা দিনও থাকে না। আমরা জানতে চাই, হঠাৎ করে কী এমন ঘটল আমাদের উপজেলায় যে এতটা দুর্ভোগ। একটা সময় ঝড় বা বৃষ্টি হলে বিদ্যুৎ চলে যেত কিন্তু এখন বিদ্যুৎ যাওয়ার আর কোনো কারণ লাগে না।’
পল্লি বিদ্যুৎ সমিতি সিলেট-১ এর অধীনে প্রায় ৭০ হাজার গ্রাহক রয়েছেন। এই পবিত্র রমজান মাসে বিদ্যুৎবিভ্রাটে অতিষ্ঠ তাঁরা। পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি সিলেট-১ এর ডিজিএম মুজিবুর রহমান চৌধুরী বিদ্যুৎ বিভ্রাট সম্পর্কে বলেন, ঝড়-বৃষ্টি, বিদ্যুৎ লাইন ত্রুটি, ট্রান্সমিটারে বাজ পড়ার কারণে বিদ্যুৎ বিভ্রাটের ভোগান্তিতে গ্রাহকেরা।
এ কর্মকর্তা বলেন, ৩৩ কেবি ভোল্টের লাইনে লোড নেওয়া যাচ্ছে না। লাইন লোড নেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সার্কিট ডাউন হয়ে যায়। এই বিষয় উপর মহলে জানানো হয়েছে এবং এই বিষয় নিয়ে গবেষণা করা হচ্ছে। দ্রুত সমাধানের জন্য কাজ করা হচ্ছে।
গ্রামে বিদ্যুৎ না থাকার কারণ জানতে চাইলে তিনি বলেন, গ্রামের গাছপালার সঙ্গে বিদ্যুৎ লাইনের সংযোগ রয়েছে যা অফিসে সিগনালের মাধ্যমে সক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যায়। ত্রুটিপূর্ণ লাইনগুলো খুঁজে সমাধান করেই সংযোগ দেওয়া হয়। তিনি বলেন, ‘আমরা আন্তরিকভাবেই কাজ করে যাচ্ছি। কোনো সমস্যা হলে সমাধান করার আপ্রাণ চেষ্টা করে যাচ্ছি।’
ইফতার কিংবা সাহ্রি-কোনো সময়ই ওসমানীনগর উপজেলায় ঠিকমতো থাকে না বিদ্যুৎ। কখনো কখনো ঘণ্টায় ১০-১৫ বার আসা-যাওয়া করে আবার কখনো কখনো ১৫ থেকে ১৬ ঘণ্টা একটানা অন্ধকারে থাকে উপজেলা। প্রথম রমজান থেকে শুরু হয়ে এই সমস্যা আজও চলছে। বিদ্যুতের লুকোচুরি খেলা চলছে উপজেলাজুড়ে।
বারবার অভিযোগ দেওয়ার পরেও হচ্ছে না কোনো সমাধান, পল্লী বিদ্যুতের নম্বরে শতাধিকবার ফোন করলেও ধরার প্রয়োজন মনে করেন না কর্মকর্তারা। উপজেলার বিভিন্ন এলাকার গ্রাহকদের অভিযোগ এমনই। বিদ্যুতের ভেলকিবাজিতে অতিষ্ঠ জনজীবন।
বিদ্যুতের সমস্যা নিয়ে ওসমানীনগর উপজেলার প্রায় প্রতিটা গ্রাহকই ক্ষুব্ধ। কিন্তু তাঁদের কিছু করার নেই। বাধ্য হয়ে মেনে নিতে হচ্ছে দুঃসহ বিদ্যুৎবিভ্রাট। পারভীন বেগম নামে এক গৃহিণী বলেন, সাহরির আগ মুহূর্তে চলে যায় বিদ্যুৎ। রান্না-বান্না করার সময় পোহাতে হয় দুর্ভোগ।
শফিউল ইসলাম নামের এক ব্যক্তি বলেন, ‘সারা দিন রোজা রেখে ইফতার করার সময় বিদ্যুৎ থাকে না। সারা দিনও থাকে না। আমরা জানতে চাই, হঠাৎ করে কী এমন ঘটল আমাদের উপজেলায় যে এতটা দুর্ভোগ। একটা সময় ঝড় বা বৃষ্টি হলে বিদ্যুৎ চলে যেত কিন্তু এখন বিদ্যুৎ যাওয়ার আর কোনো কারণ লাগে না।’
পল্লি বিদ্যুৎ সমিতি সিলেট-১ এর অধীনে প্রায় ৭০ হাজার গ্রাহক রয়েছেন। এই পবিত্র রমজান মাসে বিদ্যুৎবিভ্রাটে অতিষ্ঠ তাঁরা। পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি সিলেট-১ এর ডিজিএম মুজিবুর রহমান চৌধুরী বিদ্যুৎ বিভ্রাট সম্পর্কে বলেন, ঝড়-বৃষ্টি, বিদ্যুৎ লাইন ত্রুটি, ট্রান্সমিটারে বাজ পড়ার কারণে বিদ্যুৎ বিভ্রাটের ভোগান্তিতে গ্রাহকেরা।
এ কর্মকর্তা বলেন, ৩৩ কেবি ভোল্টের লাইনে লোড নেওয়া যাচ্ছে না। লাইন লোড নেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সার্কিট ডাউন হয়ে যায়। এই বিষয় উপর মহলে জানানো হয়েছে এবং এই বিষয় নিয়ে গবেষণা করা হচ্ছে। দ্রুত সমাধানের জন্য কাজ করা হচ্ছে।
গ্রামে বিদ্যুৎ না থাকার কারণ জানতে চাইলে তিনি বলেন, গ্রামের গাছপালার সঙ্গে বিদ্যুৎ লাইনের সংযোগ রয়েছে যা অফিসে সিগনালের মাধ্যমে সক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যায়। ত্রুটিপূর্ণ লাইনগুলো খুঁজে সমাধান করেই সংযোগ দেওয়া হয়। তিনি বলেন, ‘আমরা আন্তরিকভাবেই কাজ করে যাচ্ছি। কোনো সমস্যা হলে সমাধান করার আপ্রাণ চেষ্টা করে যাচ্ছি।’
সৈয়দ মুজতবা আলীর ‘দেশে বিদেশে’ বইয়ের হরফুন মৌলা বা সকল কাজের কাজী আবদুর রহমানের বলা একটি বাক্য—‘ইনহাস্ত ওয়াতানাম’—‘এই আমার জন্মভূমি’। সে কথা বলার সময় আফগানি আবদুর রহমানের চোখেমুখে যে অম্লান দ্যুতি ছড়িয়ে পড়েছিল, সে কথা দিব্যি অনুভব করে নেওয়া যায়...
১৪ ঘণ্টা আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৮ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪