বরিশাল প্রতিনিধি
নগরীর বিভিন্ন জায়গায় হঠাৎ করেই বাড়তি সতর্কতা চোখে পড়ে বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশের (বিএমপি) সদস্যদের মধ্যে। টহলও বাড়ানো হয়েছে সড়কে সড়কে। পুলিশ এ বিষয়ে মুখ না খুললেও নগরীতে বিএনপির সাম্প্রতিক বিক্ষোভ, সমাবেশসহ বিভিন্ন কর্মকাণ্ড এর অন্যতম কারণ বলে জানা গেছে। এদিকে নগরীর নিরাপত্তা নিশ্চিতে কয়েক দিন আগেই ৮টি প্রবেশদ্বারে চেহারা শনাক্ত করতে সক্ষম সিসি ক্যামেরা স্থাপনা করা হয়েছে।
গতকাল সকালে বরিশাল প্রেসক্লাব, টাউন হল, ডিসি অফিসের সামনে, নথুল্লাবাদ বাস টার্মিনাল, রুপাতলী বাস টার্মিনাল, আমতলার মোড়ে পুলিশের বাড়তি সতর্কতা দেখা গেছে। সড়কে ছিল একাধিক টহল পিকআপ।
কোতোয়ালি থানার পরিদর্শক (তদন্ত) লোকমান হোসেন বলেন, বিএনপির কর্মসূচির কারণে বাড়তি নিরাপত্তা ব্যবস্থা রয়েছে নগরীতে। এটি তাদের নিয়মিত সতর্ক ব্যবস্থা।
কাউনিয়া থানার পরিদর্শক (তদন্ত) সগির হোসেন অবশ্য নিরাপত্তা জোরদারের বিষয় অস্বীকার করেছেন। তিনি বলেন, এ ধরনের কোনো নির্দেশনা তাঁরা পাননি।
এদিকে বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, নগরীর নিরাপত্তায় বিএমপির পক্ষ থেকে বিভিন্ন স্থানে স্থাপন করা হয়েছে অত্যাধুনিক ২২৫টি সিসি ক্যামেরা। নগরের দুটি বাস টার্মিনাল এবং নদী বন্দর এলাকায় স্থাপন করা হয়েছে ৩৬০ ডিগ্রি কোণের ৩টি পিটিজেড ক্যামেরা। সন্দেহজনক কিছু দৃষ্টিগোচর হলে বিএমপির কন্ট্রোল সেন্টার থেকে এ ক্যামেরা ৩৬০ ডিগ্রি পর্যন্ত ঘুরিয়ে নজরদারি করতে পারবে।
নগরীর ৮টি প্রবেশদ্বারে স্থাপন করা হয়েছে ফেস ডিটেকশন ক্যামেরা। চিহ্নিত অপরাধী প্রবেশদ্বার দিয়ে নগরীতে প্রবেশের সঙ্গে সঙ্গে ফেস ডিটেকশন ক্যামেরা সংকেত দেবে বলে বিএমপি সূত্রে জানা গেছে।
পুলিশ সূত্রমতে, নগরে নজরদারির জন্য গঠন করা হয়েছে ‘কমান্ড অ্যান্ড কন্ট্রোল সেন্টার’। মেট্রোপলিটনের ক্রাইম অপারেশন অ্যান্ড প্রসিকিউশন শাখার অধীনে এটি কাজ করছে। অতিরিক্ত উপকমিশনার, সহকারী কমিশনার ও পরিদর্শকসহ বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারা কন্ট্রোল সেন্টার নজরদারি করছেন। গত ১৭ নভেম্বর কমান্ড কন্ট্রোল সেন্টারের উদ্বোধন করেন পুলিশ মহাপরিদর্শক ড. বেনজীর আহমেদ।
বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত উপকমিশনার মো. রাসেল সাংবাদিকদের জানান, নগরীর নিরাপত্তা রক্ষায় প্রশিক্ষণপ্রাপ্তদের দিয়ে গঠন করা হয়েছে কমান্ড অ্যান্ড কন্ট্রোল সেন্টার। সিসি ক্যামেরার মাধ্যমে যে কোনো অপরাধের কাজ কন্ট্রোল সেন্টারের নজরে আসবে। অপরাধী শনাক্তে প্রবেশ পথগুলোতে স্থাপন করা ফেস ডিটেকটর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। এর ফলে নগরবাসীর নিরাপত্তা বৃদ্ধি সহজ হবে।
নগরীর বিভিন্ন জায়গায় হঠাৎ করেই বাড়তি সতর্কতা চোখে পড়ে বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশের (বিএমপি) সদস্যদের মধ্যে। টহলও বাড়ানো হয়েছে সড়কে সড়কে। পুলিশ এ বিষয়ে মুখ না খুললেও নগরীতে বিএনপির সাম্প্রতিক বিক্ষোভ, সমাবেশসহ বিভিন্ন কর্মকাণ্ড এর অন্যতম কারণ বলে জানা গেছে। এদিকে নগরীর নিরাপত্তা নিশ্চিতে কয়েক দিন আগেই ৮টি প্রবেশদ্বারে চেহারা শনাক্ত করতে সক্ষম সিসি ক্যামেরা স্থাপনা করা হয়েছে।
গতকাল সকালে বরিশাল প্রেসক্লাব, টাউন হল, ডিসি অফিসের সামনে, নথুল্লাবাদ বাস টার্মিনাল, রুপাতলী বাস টার্মিনাল, আমতলার মোড়ে পুলিশের বাড়তি সতর্কতা দেখা গেছে। সড়কে ছিল একাধিক টহল পিকআপ।
কোতোয়ালি থানার পরিদর্শক (তদন্ত) লোকমান হোসেন বলেন, বিএনপির কর্মসূচির কারণে বাড়তি নিরাপত্তা ব্যবস্থা রয়েছে নগরীতে। এটি তাদের নিয়মিত সতর্ক ব্যবস্থা।
কাউনিয়া থানার পরিদর্শক (তদন্ত) সগির হোসেন অবশ্য নিরাপত্তা জোরদারের বিষয় অস্বীকার করেছেন। তিনি বলেন, এ ধরনের কোনো নির্দেশনা তাঁরা পাননি।
এদিকে বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, নগরীর নিরাপত্তায় বিএমপির পক্ষ থেকে বিভিন্ন স্থানে স্থাপন করা হয়েছে অত্যাধুনিক ২২৫টি সিসি ক্যামেরা। নগরের দুটি বাস টার্মিনাল এবং নদী বন্দর এলাকায় স্থাপন করা হয়েছে ৩৬০ ডিগ্রি কোণের ৩টি পিটিজেড ক্যামেরা। সন্দেহজনক কিছু দৃষ্টিগোচর হলে বিএমপির কন্ট্রোল সেন্টার থেকে এ ক্যামেরা ৩৬০ ডিগ্রি পর্যন্ত ঘুরিয়ে নজরদারি করতে পারবে।
নগরীর ৮টি প্রবেশদ্বারে স্থাপন করা হয়েছে ফেস ডিটেকশন ক্যামেরা। চিহ্নিত অপরাধী প্রবেশদ্বার দিয়ে নগরীতে প্রবেশের সঙ্গে সঙ্গে ফেস ডিটেকশন ক্যামেরা সংকেত দেবে বলে বিএমপি সূত্রে জানা গেছে।
পুলিশ সূত্রমতে, নগরে নজরদারির জন্য গঠন করা হয়েছে ‘কমান্ড অ্যান্ড কন্ট্রোল সেন্টার’। মেট্রোপলিটনের ক্রাইম অপারেশন অ্যান্ড প্রসিকিউশন শাখার অধীনে এটি কাজ করছে। অতিরিক্ত উপকমিশনার, সহকারী কমিশনার ও পরিদর্শকসহ বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারা কন্ট্রোল সেন্টার নজরদারি করছেন। গত ১৭ নভেম্বর কমান্ড কন্ট্রোল সেন্টারের উদ্বোধন করেন পুলিশ মহাপরিদর্শক ড. বেনজীর আহমেদ।
বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত উপকমিশনার মো. রাসেল সাংবাদিকদের জানান, নগরীর নিরাপত্তা রক্ষায় প্রশিক্ষণপ্রাপ্তদের দিয়ে গঠন করা হয়েছে কমান্ড অ্যান্ড কন্ট্রোল সেন্টার। সিসি ক্যামেরার মাধ্যমে যে কোনো অপরাধের কাজ কন্ট্রোল সেন্টারের নজরে আসবে। অপরাধী শনাক্তে প্রবেশ পথগুলোতে স্থাপন করা ফেস ডিটেকটর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। এর ফলে নগরবাসীর নিরাপত্তা বৃদ্ধি সহজ হবে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৪ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪