
উচ্চ মাধ্যমিকে আশানুরূপ ফল করতে না পারায় আত্মহত্যা করেন এমকে আমুধু নামের এক তরুণ। তাঁর বাবা জি মুনুস্বামীর জন্য মেধাবী ছেলের এ মৃত্যু মেনে নেওয়া ছিল কঠিন। এরপর থেকে কাছের কাঞ্চনাগিরি পাহাড়ে চলে যেতেন প্রায়ই। নিজেই আত্মহত্যা করার কথা ভাবতেন। তবে একপর্যায়ে চিন্তাটি মাথা থেকে দূর হয়ে যায়। ছেলের ইচ্ছাপূরণ করতে গাছের চারা লাগাতে শুরু করেন তিনি।
ঘটনাটি ভারতের তামিলনাড়ু রাজ্যের। আর এসব তথ্য জানা যায় ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য নিউ ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের এক প্রতিবেদনে।
আমুধু ছিলেন মেধাবী এক ছাত্র। পাঠ্যক্রমের বাইরের বিভিন্ন বিষয়েও ছিলেন দক্ষ। বড় ভাই এম কে ইলাকিয়াপেরানথাগাইয়ের মতো চিকিৎসক হওয়ার পরে সিভিল সার্ভিসে যোগ দিতে চেয়েছিলেন। ভাইয়ের সঙ্গে নিজের তুলনা করে সব সময় একটা উদ্বেগ কাজ করত তাঁর মধ্যে। তবে স্কুলে তার দশম শ্রেণির পরীক্ষায় দ্বিতীয় স্থান অর্জন করে হতাশা পেয়ে বসে।
‘আমার ছেলে খুব মেধাবী ছিল। আমি জানি না কী পরিবর্তন এসেছিল তার মধ্যে, তবে পরীক্ষার চাপ তার ওপর প্রভাব বিস্তার করছিল।’ ৫৬ বছরের মুনুস্বামী বলেন, ‘অভিভাবক হিসেবে আমরা কখনই আমাদের সন্তানদের ভালো ফলাফলের জন্য চাপ দিইনি। কিন্তু আমাদের সমর্থন সত্ত্বেও সে ক্রমেই উদ্বিগ্ন হয়ে পড়ে। ব্যর্থতার ভার তার ভঙ্গুর মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর প্রভাব ফেলে। ২০২১ সালের জুলাইয়ে যখন সিবিএসই করোনা প্রোটোকলের কারণে পরীক্ষা না নিয়ে দ্বাদশ শ্রেণির ফলাফল ঘোষণা করে সেখানে ৫০০-তে কেবল ৪০০ পায় সে। অথচ পরীক্ষা হলে প্রথম হওয়ার আশা করছিল।’
তিনি আরও বলেন, ‘একটা চিঠি লিখে সে আমাদের রেখে চলে গেছে। সেখানে লেখা, “আমি আর বেঁচে থাকতে চাই না। আমার মৃত্যুর জন্য কেউ দায়ী থাকবে না। দয়া করে আমার ভাইয়ের যত্ন নাও এবং বড় একটা কিছু অর্জনে সাহায্য করো তাকে।”
আর এই মৃত্যু ছিল মুনুস্বামী এবং তাঁর পরিবারের জন্য একটি বড় ধাক্কা। ‘আমি ভেঙে পড়েছিলাম। কয়েক মাস ধরে, নিজের জীবন শেষ করার চিন্তায় আঁকড়ে ছিলাম। প্রায়ই নিজেকে কাঞ্চনগিরি পাহাড়ে দেখতে পেতাম। আর ছেলের মতো কিছু একটা করার কথা ভাবছিলাম।’
তবে তাঁর ব্যক্তিগত ট্র্যাজেডি এ প্রাক্তন প্রকৌশলীকে জীবনের একটি গভীর উদ্দেশ্য খুঁজতে উদ্বুদ্ধ করেছে। তিনি তার ছেলে আমুধুর প্রকৃতির প্রতি ভালোবাসাকে নিজের সুখের সন্ধানে কাজে লাগিয়েছেন।
তাঁর ছেলে মায়ের সঙ্গে নিয়মিত কাঞ্চনাগিরি পাহাড়ে যেত। সেখানে প্রকৃতির মধ্যে কাটানো প্রতিটি মুহূর্ত উপভোগ করত।
তিন বছর আগের এক দিন। মুনুস্বামী পাহাড়ে একা বসেছিলেন। হতাশা গ্রাস করে ফেলেছে তাকে। এ সময় সর্বানন লাবণ্য নামে এক সমাজকর্মী তাকে লক্ষ্য করেন এবং মুনুস্বামীর গল্প শুনে তাকে ভিন্নভাবে চিন্তা করার অনুরোধ করেন।
‘এই পাহাড়ে নতুন করে গাছ লাগানোর জন্য আপনাকে প্রয়োজন। কেন এতে আত্মনিয়োগ করছেন না?’ তিনি বলেন, ‘এই পাহাড়গুলোর জন্য সব সময় কিছু করতে চাইত আমার ছেলে। আর এটাই আমাকে গাছ লাগাতে উদ্বুদ্ধ করছে।’
‘এ ভ্রমণে আমার পরিবার আমার মেরুদণ্ড। যখন বৃক্ষরোপণে পুরোপুরি মনোযোগ দেওয়ার জন্য চাকরি ছেড়ে দিই, আমার স্ত্রী এস কোসালাই সব ধরনের সাহায্য করে। এটা আমার আত্মহত্যার প্রবণতা মুছে দেয়। জীবনের নতুন অর্থ খুঁজে পাই।’

তার এ কাজের স্বীকৃতিও পেয়েছেন মুনুস্বামী। রানিপেত জেলা প্রশাসন থেকে পেয়েছেন পাসুমাই বিরুধু পুরস্কার এবং জলবায়ু পরিবর্তনকারী পুরস্কার পেয়েছেন।
‘আমার সন্তানের মৃত্যু আমাকে এখানে নিয়ে এসেছে। আশা করি সবাই সুখ খুঁজে পাবেন এবং একটি করে গাছ লাগাবেন।’ কাঁদতে কাঁদতে বলেন তিনি।
২০২২ সালে মুনুস্বামী আমুধুর নামে একটা সংগঠন গড়ে তুলে বৃক্ষরোপণ শুরু করেন। তামিলনাড়ু বন বিভাগের অনুমতি নিয়ে কালমেলকুপ্পাম পঞ্চায়েত এলাকার এক হাজার ১০০ একর এলাকায় পাঁচ লাখ গাছ লাগানোর উচ্চাভিলাষী পরিকল্পনা করেন। ইতিমধ্যে এক হাজার ১০০ একরের মধ্যে ১০০ একরে তিন হাজার ৪০০ গাছের চারা লাগিয়েছেন তিনি। এ কাজে তাঁকে সাহায্য করছেন অনেকেই।
‘আমার ছেলের স্মৃতি স্মরণ করে, সব বৃক্ষকে সন্তানতুল্য মনে করি। দয়ালু মানুষদের সহায়তায় তাদের সেবায় কাজ করছি। যখনই আমি তাদের রোপণ করি, আমি চুমু দিই এবং হৃদয়ের সমস্ত ভালোবাসা দিয়ে তাদের রোপণ করি। প্রায় চার লাখ টাকা খরচ হয়েছে বৃক্ষরোপণে এখন পর্যন্ত।’ বলেন তিনি।
এদিকে যেসব স্বেচ্ছাসেবী আগ্রহী তাদের নিখরচায় এক কোটি গাছের চারা দেওয়ার বিশাল এক পরিকল্পনাও হাতে নিয়েছেন তিনি।

উচ্চ মাধ্যমিকে আশানুরূপ ফল করতে না পারায় আত্মহত্যা করেন এমকে আমুধু নামের এক তরুণ। তাঁর বাবা জি মুনুস্বামীর জন্য মেধাবী ছেলের এ মৃত্যু মেনে নেওয়া ছিল কঠিন। এরপর থেকে কাছের কাঞ্চনাগিরি পাহাড়ে চলে যেতেন প্রায়ই। নিজেই আত্মহত্যা করার কথা ভাবতেন। তবে একপর্যায়ে চিন্তাটি মাথা থেকে দূর হয়ে যায়। ছেলের ইচ্ছাপূরণ করতে গাছের চারা লাগাতে শুরু করেন তিনি।
ঘটনাটি ভারতের তামিলনাড়ু রাজ্যের। আর এসব তথ্য জানা যায় ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য নিউ ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের এক প্রতিবেদনে।
আমুধু ছিলেন মেধাবী এক ছাত্র। পাঠ্যক্রমের বাইরের বিভিন্ন বিষয়েও ছিলেন দক্ষ। বড় ভাই এম কে ইলাকিয়াপেরানথাগাইয়ের মতো চিকিৎসক হওয়ার পরে সিভিল সার্ভিসে যোগ দিতে চেয়েছিলেন। ভাইয়ের সঙ্গে নিজের তুলনা করে সব সময় একটা উদ্বেগ কাজ করত তাঁর মধ্যে। তবে স্কুলে তার দশম শ্রেণির পরীক্ষায় দ্বিতীয় স্থান অর্জন করে হতাশা পেয়ে বসে।
‘আমার ছেলে খুব মেধাবী ছিল। আমি জানি না কী পরিবর্তন এসেছিল তার মধ্যে, তবে পরীক্ষার চাপ তার ওপর প্রভাব বিস্তার করছিল।’ ৫৬ বছরের মুনুস্বামী বলেন, ‘অভিভাবক হিসেবে আমরা কখনই আমাদের সন্তানদের ভালো ফলাফলের জন্য চাপ দিইনি। কিন্তু আমাদের সমর্থন সত্ত্বেও সে ক্রমেই উদ্বিগ্ন হয়ে পড়ে। ব্যর্থতার ভার তার ভঙ্গুর মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর প্রভাব ফেলে। ২০২১ সালের জুলাইয়ে যখন সিবিএসই করোনা প্রোটোকলের কারণে পরীক্ষা না নিয়ে দ্বাদশ শ্রেণির ফলাফল ঘোষণা করে সেখানে ৫০০-তে কেবল ৪০০ পায় সে। অথচ পরীক্ষা হলে প্রথম হওয়ার আশা করছিল।’
তিনি আরও বলেন, ‘একটা চিঠি লিখে সে আমাদের রেখে চলে গেছে। সেখানে লেখা, “আমি আর বেঁচে থাকতে চাই না। আমার মৃত্যুর জন্য কেউ দায়ী থাকবে না। দয়া করে আমার ভাইয়ের যত্ন নাও এবং বড় একটা কিছু অর্জনে সাহায্য করো তাকে।”
আর এই মৃত্যু ছিল মুনুস্বামী এবং তাঁর পরিবারের জন্য একটি বড় ধাক্কা। ‘আমি ভেঙে পড়েছিলাম। কয়েক মাস ধরে, নিজের জীবন শেষ করার চিন্তায় আঁকড়ে ছিলাম। প্রায়ই নিজেকে কাঞ্চনগিরি পাহাড়ে দেখতে পেতাম। আর ছেলের মতো কিছু একটা করার কথা ভাবছিলাম।’
তবে তাঁর ব্যক্তিগত ট্র্যাজেডি এ প্রাক্তন প্রকৌশলীকে জীবনের একটি গভীর উদ্দেশ্য খুঁজতে উদ্বুদ্ধ করেছে। তিনি তার ছেলে আমুধুর প্রকৃতির প্রতি ভালোবাসাকে নিজের সুখের সন্ধানে কাজে লাগিয়েছেন।
তাঁর ছেলে মায়ের সঙ্গে নিয়মিত কাঞ্চনাগিরি পাহাড়ে যেত। সেখানে প্রকৃতির মধ্যে কাটানো প্রতিটি মুহূর্ত উপভোগ করত।
তিন বছর আগের এক দিন। মুনুস্বামী পাহাড়ে একা বসেছিলেন। হতাশা গ্রাস করে ফেলেছে তাকে। এ সময় সর্বানন লাবণ্য নামে এক সমাজকর্মী তাকে লক্ষ্য করেন এবং মুনুস্বামীর গল্প শুনে তাকে ভিন্নভাবে চিন্তা করার অনুরোধ করেন।
‘এই পাহাড়ে নতুন করে গাছ লাগানোর জন্য আপনাকে প্রয়োজন। কেন এতে আত্মনিয়োগ করছেন না?’ তিনি বলেন, ‘এই পাহাড়গুলোর জন্য সব সময় কিছু করতে চাইত আমার ছেলে। আর এটাই আমাকে গাছ লাগাতে উদ্বুদ্ধ করছে।’
‘এ ভ্রমণে আমার পরিবার আমার মেরুদণ্ড। যখন বৃক্ষরোপণে পুরোপুরি মনোযোগ দেওয়ার জন্য চাকরি ছেড়ে দিই, আমার স্ত্রী এস কোসালাই সব ধরনের সাহায্য করে। এটা আমার আত্মহত্যার প্রবণতা মুছে দেয়। জীবনের নতুন অর্থ খুঁজে পাই।’

তার এ কাজের স্বীকৃতিও পেয়েছেন মুনুস্বামী। রানিপেত জেলা প্রশাসন থেকে পেয়েছেন পাসুমাই বিরুধু পুরস্কার এবং জলবায়ু পরিবর্তনকারী পুরস্কার পেয়েছেন।
‘আমার সন্তানের মৃত্যু আমাকে এখানে নিয়ে এসেছে। আশা করি সবাই সুখ খুঁজে পাবেন এবং একটি করে গাছ লাগাবেন।’ কাঁদতে কাঁদতে বলেন তিনি।
২০২২ সালে মুনুস্বামী আমুধুর নামে একটা সংগঠন গড়ে তুলে বৃক্ষরোপণ শুরু করেন। তামিলনাড়ু বন বিভাগের অনুমতি নিয়ে কালমেলকুপ্পাম পঞ্চায়েত এলাকার এক হাজার ১০০ একর এলাকায় পাঁচ লাখ গাছ লাগানোর উচ্চাভিলাষী পরিকল্পনা করেন। ইতিমধ্যে এক হাজার ১০০ একরের মধ্যে ১০০ একরে তিন হাজার ৪০০ গাছের চারা লাগিয়েছেন তিনি। এ কাজে তাঁকে সাহায্য করছেন অনেকেই।
‘আমার ছেলের স্মৃতি স্মরণ করে, সব বৃক্ষকে সন্তানতুল্য মনে করি। দয়ালু মানুষদের সহায়তায় তাদের সেবায় কাজ করছি। যখনই আমি তাদের রোপণ করি, আমি চুমু দিই এবং হৃদয়ের সমস্ত ভালোবাসা দিয়ে তাদের রোপণ করি। প্রায় চার লাখ টাকা খরচ হয়েছে বৃক্ষরোপণে এখন পর্যন্ত।’ বলেন তিনি।
এদিকে যেসব স্বেচ্ছাসেবী আগ্রহী তাদের নিখরচায় এক কোটি গাছের চারা দেওয়ার বিশাল এক পরিকল্পনাও হাতে নিয়েছেন তিনি।

উচ্চ মাধ্যমিকে আশানুরূপ ফল করতে না পারায় আত্মহত্যা করেন এমকে আমুধু নামের এক তরুণ। তাঁর বাবা জি মুনুস্বামীর জন্য মেধাবী ছেলের এ মৃত্যু মেনে নেওয়া ছিল কঠিন। এরপর থেকে কাছের কাঞ্চনাগিরি পাহাড়ে চলে যেতেন প্রায়ই। নিজেই আত্মহত্যা করার কথা ভাবতেন। তবে একপর্যায়ে চিন্তাটি মাথা থেকে দূর হয়ে যায়। ছেলের ইচ্ছাপূরণ করতে গাছের চারা লাগাতে শুরু করেন তিনি।
ঘটনাটি ভারতের তামিলনাড়ু রাজ্যের। আর এসব তথ্য জানা যায় ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য নিউ ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের এক প্রতিবেদনে।
আমুধু ছিলেন মেধাবী এক ছাত্র। পাঠ্যক্রমের বাইরের বিভিন্ন বিষয়েও ছিলেন দক্ষ। বড় ভাই এম কে ইলাকিয়াপেরানথাগাইয়ের মতো চিকিৎসক হওয়ার পরে সিভিল সার্ভিসে যোগ দিতে চেয়েছিলেন। ভাইয়ের সঙ্গে নিজের তুলনা করে সব সময় একটা উদ্বেগ কাজ করত তাঁর মধ্যে। তবে স্কুলে তার দশম শ্রেণির পরীক্ষায় দ্বিতীয় স্থান অর্জন করে হতাশা পেয়ে বসে।
‘আমার ছেলে খুব মেধাবী ছিল। আমি জানি না কী পরিবর্তন এসেছিল তার মধ্যে, তবে পরীক্ষার চাপ তার ওপর প্রভাব বিস্তার করছিল।’ ৫৬ বছরের মুনুস্বামী বলেন, ‘অভিভাবক হিসেবে আমরা কখনই আমাদের সন্তানদের ভালো ফলাফলের জন্য চাপ দিইনি। কিন্তু আমাদের সমর্থন সত্ত্বেও সে ক্রমেই উদ্বিগ্ন হয়ে পড়ে। ব্যর্থতার ভার তার ভঙ্গুর মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর প্রভাব ফেলে। ২০২১ সালের জুলাইয়ে যখন সিবিএসই করোনা প্রোটোকলের কারণে পরীক্ষা না নিয়ে দ্বাদশ শ্রেণির ফলাফল ঘোষণা করে সেখানে ৫০০-তে কেবল ৪০০ পায় সে। অথচ পরীক্ষা হলে প্রথম হওয়ার আশা করছিল।’
তিনি আরও বলেন, ‘একটা চিঠি লিখে সে আমাদের রেখে চলে গেছে। সেখানে লেখা, “আমি আর বেঁচে থাকতে চাই না। আমার মৃত্যুর জন্য কেউ দায়ী থাকবে না। দয়া করে আমার ভাইয়ের যত্ন নাও এবং বড় একটা কিছু অর্জনে সাহায্য করো তাকে।”
আর এই মৃত্যু ছিল মুনুস্বামী এবং তাঁর পরিবারের জন্য একটি বড় ধাক্কা। ‘আমি ভেঙে পড়েছিলাম। কয়েক মাস ধরে, নিজের জীবন শেষ করার চিন্তায় আঁকড়ে ছিলাম। প্রায়ই নিজেকে কাঞ্চনগিরি পাহাড়ে দেখতে পেতাম। আর ছেলের মতো কিছু একটা করার কথা ভাবছিলাম।’
তবে তাঁর ব্যক্তিগত ট্র্যাজেডি এ প্রাক্তন প্রকৌশলীকে জীবনের একটি গভীর উদ্দেশ্য খুঁজতে উদ্বুদ্ধ করেছে। তিনি তার ছেলে আমুধুর প্রকৃতির প্রতি ভালোবাসাকে নিজের সুখের সন্ধানে কাজে লাগিয়েছেন।
তাঁর ছেলে মায়ের সঙ্গে নিয়মিত কাঞ্চনাগিরি পাহাড়ে যেত। সেখানে প্রকৃতির মধ্যে কাটানো প্রতিটি মুহূর্ত উপভোগ করত।
তিন বছর আগের এক দিন। মুনুস্বামী পাহাড়ে একা বসেছিলেন। হতাশা গ্রাস করে ফেলেছে তাকে। এ সময় সর্বানন লাবণ্য নামে এক সমাজকর্মী তাকে লক্ষ্য করেন এবং মুনুস্বামীর গল্প শুনে তাকে ভিন্নভাবে চিন্তা করার অনুরোধ করেন।
‘এই পাহাড়ে নতুন করে গাছ লাগানোর জন্য আপনাকে প্রয়োজন। কেন এতে আত্মনিয়োগ করছেন না?’ তিনি বলেন, ‘এই পাহাড়গুলোর জন্য সব সময় কিছু করতে চাইত আমার ছেলে। আর এটাই আমাকে গাছ লাগাতে উদ্বুদ্ধ করছে।’
‘এ ভ্রমণে আমার পরিবার আমার মেরুদণ্ড। যখন বৃক্ষরোপণে পুরোপুরি মনোযোগ দেওয়ার জন্য চাকরি ছেড়ে দিই, আমার স্ত্রী এস কোসালাই সব ধরনের সাহায্য করে। এটা আমার আত্মহত্যার প্রবণতা মুছে দেয়। জীবনের নতুন অর্থ খুঁজে পাই।’

তার এ কাজের স্বীকৃতিও পেয়েছেন মুনুস্বামী। রানিপেত জেলা প্রশাসন থেকে পেয়েছেন পাসুমাই বিরুধু পুরস্কার এবং জলবায়ু পরিবর্তনকারী পুরস্কার পেয়েছেন।
‘আমার সন্তানের মৃত্যু আমাকে এখানে নিয়ে এসেছে। আশা করি সবাই সুখ খুঁজে পাবেন এবং একটি করে গাছ লাগাবেন।’ কাঁদতে কাঁদতে বলেন তিনি।
২০২২ সালে মুনুস্বামী আমুধুর নামে একটা সংগঠন গড়ে তুলে বৃক্ষরোপণ শুরু করেন। তামিলনাড়ু বন বিভাগের অনুমতি নিয়ে কালমেলকুপ্পাম পঞ্চায়েত এলাকার এক হাজার ১০০ একর এলাকায় পাঁচ লাখ গাছ লাগানোর উচ্চাভিলাষী পরিকল্পনা করেন। ইতিমধ্যে এক হাজার ১০০ একরের মধ্যে ১০০ একরে তিন হাজার ৪০০ গাছের চারা লাগিয়েছেন তিনি। এ কাজে তাঁকে সাহায্য করছেন অনেকেই।
‘আমার ছেলের স্মৃতি স্মরণ করে, সব বৃক্ষকে সন্তানতুল্য মনে করি। দয়ালু মানুষদের সহায়তায় তাদের সেবায় কাজ করছি। যখনই আমি তাদের রোপণ করি, আমি চুমু দিই এবং হৃদয়ের সমস্ত ভালোবাসা দিয়ে তাদের রোপণ করি। প্রায় চার লাখ টাকা খরচ হয়েছে বৃক্ষরোপণে এখন পর্যন্ত।’ বলেন তিনি।
এদিকে যেসব স্বেচ্ছাসেবী আগ্রহী তাদের নিখরচায় এক কোটি গাছের চারা দেওয়ার বিশাল এক পরিকল্পনাও হাতে নিয়েছেন তিনি।

উচ্চ মাধ্যমিকে আশানুরূপ ফল করতে না পারায় আত্মহত্যা করেন এমকে আমুধু নামের এক তরুণ। তাঁর বাবা জি মুনুস্বামীর জন্য মেধাবী ছেলের এ মৃত্যু মেনে নেওয়া ছিল কঠিন। এরপর থেকে কাছের কাঞ্চনাগিরি পাহাড়ে চলে যেতেন প্রায়ই। নিজেই আত্মহত্যা করার কথা ভাবতেন। তবে একপর্যায়ে চিন্তাটি মাথা থেকে দূর হয়ে যায়। ছেলের ইচ্ছাপূরণ করতে গাছের চারা লাগাতে শুরু করেন তিনি।
ঘটনাটি ভারতের তামিলনাড়ু রাজ্যের। আর এসব তথ্য জানা যায় ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য নিউ ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের এক প্রতিবেদনে।
আমুধু ছিলেন মেধাবী এক ছাত্র। পাঠ্যক্রমের বাইরের বিভিন্ন বিষয়েও ছিলেন দক্ষ। বড় ভাই এম কে ইলাকিয়াপেরানথাগাইয়ের মতো চিকিৎসক হওয়ার পরে সিভিল সার্ভিসে যোগ দিতে চেয়েছিলেন। ভাইয়ের সঙ্গে নিজের তুলনা করে সব সময় একটা উদ্বেগ কাজ করত তাঁর মধ্যে। তবে স্কুলে তার দশম শ্রেণির পরীক্ষায় দ্বিতীয় স্থান অর্জন করে হতাশা পেয়ে বসে।
‘আমার ছেলে খুব মেধাবী ছিল। আমি জানি না কী পরিবর্তন এসেছিল তার মধ্যে, তবে পরীক্ষার চাপ তার ওপর প্রভাব বিস্তার করছিল।’ ৫৬ বছরের মুনুস্বামী বলেন, ‘অভিভাবক হিসেবে আমরা কখনই আমাদের সন্তানদের ভালো ফলাফলের জন্য চাপ দিইনি। কিন্তু আমাদের সমর্থন সত্ত্বেও সে ক্রমেই উদ্বিগ্ন হয়ে পড়ে। ব্যর্থতার ভার তার ভঙ্গুর মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর প্রভাব ফেলে। ২০২১ সালের জুলাইয়ে যখন সিবিএসই করোনা প্রোটোকলের কারণে পরীক্ষা না নিয়ে দ্বাদশ শ্রেণির ফলাফল ঘোষণা করে সেখানে ৫০০-তে কেবল ৪০০ পায় সে। অথচ পরীক্ষা হলে প্রথম হওয়ার আশা করছিল।’
তিনি আরও বলেন, ‘একটা চিঠি লিখে সে আমাদের রেখে চলে গেছে। সেখানে লেখা, “আমি আর বেঁচে থাকতে চাই না। আমার মৃত্যুর জন্য কেউ দায়ী থাকবে না। দয়া করে আমার ভাইয়ের যত্ন নাও এবং বড় একটা কিছু অর্জনে সাহায্য করো তাকে।”
আর এই মৃত্যু ছিল মুনুস্বামী এবং তাঁর পরিবারের জন্য একটি বড় ধাক্কা। ‘আমি ভেঙে পড়েছিলাম। কয়েক মাস ধরে, নিজের জীবন শেষ করার চিন্তায় আঁকড়ে ছিলাম। প্রায়ই নিজেকে কাঞ্চনগিরি পাহাড়ে দেখতে পেতাম। আর ছেলের মতো কিছু একটা করার কথা ভাবছিলাম।’
তবে তাঁর ব্যক্তিগত ট্র্যাজেডি এ প্রাক্তন প্রকৌশলীকে জীবনের একটি গভীর উদ্দেশ্য খুঁজতে উদ্বুদ্ধ করেছে। তিনি তার ছেলে আমুধুর প্রকৃতির প্রতি ভালোবাসাকে নিজের সুখের সন্ধানে কাজে লাগিয়েছেন।
তাঁর ছেলে মায়ের সঙ্গে নিয়মিত কাঞ্চনাগিরি পাহাড়ে যেত। সেখানে প্রকৃতির মধ্যে কাটানো প্রতিটি মুহূর্ত উপভোগ করত।
তিন বছর আগের এক দিন। মুনুস্বামী পাহাড়ে একা বসেছিলেন। হতাশা গ্রাস করে ফেলেছে তাকে। এ সময় সর্বানন লাবণ্য নামে এক সমাজকর্মী তাকে লক্ষ্য করেন এবং মুনুস্বামীর গল্প শুনে তাকে ভিন্নভাবে চিন্তা করার অনুরোধ করেন।
‘এই পাহাড়ে নতুন করে গাছ লাগানোর জন্য আপনাকে প্রয়োজন। কেন এতে আত্মনিয়োগ করছেন না?’ তিনি বলেন, ‘এই পাহাড়গুলোর জন্য সব সময় কিছু করতে চাইত আমার ছেলে। আর এটাই আমাকে গাছ লাগাতে উদ্বুদ্ধ করছে।’
‘এ ভ্রমণে আমার পরিবার আমার মেরুদণ্ড। যখন বৃক্ষরোপণে পুরোপুরি মনোযোগ দেওয়ার জন্য চাকরি ছেড়ে দিই, আমার স্ত্রী এস কোসালাই সব ধরনের সাহায্য করে। এটা আমার আত্মহত্যার প্রবণতা মুছে দেয়। জীবনের নতুন অর্থ খুঁজে পাই।’

তার এ কাজের স্বীকৃতিও পেয়েছেন মুনুস্বামী। রানিপেত জেলা প্রশাসন থেকে পেয়েছেন পাসুমাই বিরুধু পুরস্কার এবং জলবায়ু পরিবর্তনকারী পুরস্কার পেয়েছেন।
‘আমার সন্তানের মৃত্যু আমাকে এখানে নিয়ে এসেছে। আশা করি সবাই সুখ খুঁজে পাবেন এবং একটি করে গাছ লাগাবেন।’ কাঁদতে কাঁদতে বলেন তিনি।
২০২২ সালে মুনুস্বামী আমুধুর নামে একটা সংগঠন গড়ে তুলে বৃক্ষরোপণ শুরু করেন। তামিলনাড়ু বন বিভাগের অনুমতি নিয়ে কালমেলকুপ্পাম পঞ্চায়েত এলাকার এক হাজার ১০০ একর এলাকায় পাঁচ লাখ গাছ লাগানোর উচ্চাভিলাষী পরিকল্পনা করেন। ইতিমধ্যে এক হাজার ১০০ একরের মধ্যে ১০০ একরে তিন হাজার ৪০০ গাছের চারা লাগিয়েছেন তিনি। এ কাজে তাঁকে সাহায্য করছেন অনেকেই।
‘আমার ছেলের স্মৃতি স্মরণ করে, সব বৃক্ষকে সন্তানতুল্য মনে করি। দয়ালু মানুষদের সহায়তায় তাদের সেবায় কাজ করছি। যখনই আমি তাদের রোপণ করি, আমি চুমু দিই এবং হৃদয়ের সমস্ত ভালোবাসা দিয়ে তাদের রোপণ করি। প্রায় চার লাখ টাকা খরচ হয়েছে বৃক্ষরোপণে এখন পর্যন্ত।’ বলেন তিনি।
এদিকে যেসব স্বেচ্ছাসেবী আগ্রহী তাদের নিখরচায় এক কোটি গাছের চারা দেওয়ার বিশাল এক পরিকল্পনাও হাতে নিয়েছেন তিনি।

কয়েক দিন আগে উত্তর বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হয়েছিল লঘুচাপ। এটি পরে দুর্বল হয়ে ভারতের তামিলনাড়ুর দিকে যায়। এর কোনো প্রভাব বাংলাদেশে পড়েনি। তবে দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগরে নতুন করে আরেকটি লঘুচাপ সৃষ্টি হয়েছে।
১০ ঘণ্টা আগে
সুস্পষ্ট লঘুচাপটি পশ্চিম-উত্তর পশ্চিম দিকে অগ্রসর ও দুর্বল হয়ে লঘুচাপে রূপ নিয়ে তামিলনাড়ু এবং তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে। এটি আরও পশ্চিম-উত্তর পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে গুরুত্বহীন হয়ে পড়তে পারে। দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরও তৎসংলগ্ন এলাকায় আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে আরেকটি লঘুচাপ সৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।
১৪ ঘণ্টা আগে
পূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, আজ সকাল ৬টায় ঢাকায় তাপমাত্রা ছিল ২৫ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৫ শতাংশ। গতকাল ঢাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৪ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৫ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ ছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় রাজধানী...
২ দিন আগে
আজ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা থেকে আকাশ মেঘলা থাকতে পারে। সারা দিনের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকবে। এ সময় উত্তর ও উত্তর-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রাও প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
৩ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

কয়েক দিন আগে উত্তর বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হয়েছিল লঘুচাপ। এটি পরে দুর্বল হয়ে ভারতের তামিলনাড়ুর দিকে যায়। এর কোনো প্রভাব বাংলাদেশে পড়েনি। তবে দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগরে নতুন করে আরেকটি লঘুচাপ সৃষ্টি হয়েছে। এর প্রভাবে কয়েক দিনের মধ্যে উপকূলীয় অঞ্চলসহ বাংলাদেশের বেশ কিছু স্থানে বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে সারা দেশে কমতে পারে তাপমাত্রা।
আজ শুক্রবার সকাল ৯টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হয়েছে। এটি ঘনীভূত হতে পারে।
লঘুচাপটি নিম্নচাপ থেকে ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হতে পারে বলে জানান আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ ড. মো. ওমর ফারুক। আজ দুপুরে তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, নিম্নচাপে রূপ নিলে নিশ্চিত হওয়া যাবে যে এর গতিপথ কোন দিকে হবে। তবে আপাতত মনে হচ্ছে, ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হলে এটি ভারতের অন্ধ্র প্রদেশ উপকূলে ২৮ অক্টোবর বিকেলে কিংবা ২৯ অক্টোবর সকালে আঘাত হানতে পারে।
মো. ওমর ফারুক আরও বলেন, ঘূর্ণিঝড়টি যদি অন্ধ্র প্রদেশে আঘাত হানে, তাহলে এর পর থেকে বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে বৃষ্টি হবে। আর এই বৃষ্টি হলে কয়েক দিন তাপমাত্রা কম থাকবে। তবে শীত পড়ার মতো তাপমাত্রা কমবে না। নভেম্বরের শেষ দিকে বা ডিসেম্বরের আগে বাংলাদেশে শীত পড়ার সম্ভাবনা কম।
এদিকে আবহাওয়া অধিদপ্তরের আজ থেকে আগামী পাঁচ দিনের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের দু-এক জায়গায় আজকে বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এ ছাড়া দেশের অন্যত্র আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে।
২৭ অক্টোবর পর্যন্ত আবহাওয়া প্রায় একই রকম থাকতে পারে। তবে ২৮ অক্টোবর চট্টগ্রামের পাশাপাশি খুলনা এবং বরিশাল বিভাগের দু-এক জায়গায় বৃষ্টি হতে পারে। এ সময় সারা দেশে দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর আরও জানায়, আজ সকালে সারা দেশের মধ্যে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় ২০ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস, রাজধানী ঢাকায় যা ছিল ২৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

কয়েক দিন আগে উত্তর বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হয়েছিল লঘুচাপ। এটি পরে দুর্বল হয়ে ভারতের তামিলনাড়ুর দিকে যায়। এর কোনো প্রভাব বাংলাদেশে পড়েনি। তবে দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগরে নতুন করে আরেকটি লঘুচাপ সৃষ্টি হয়েছে। এর প্রভাবে কয়েক দিনের মধ্যে উপকূলীয় অঞ্চলসহ বাংলাদেশের বেশ কিছু স্থানে বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে সারা দেশে কমতে পারে তাপমাত্রা।
আজ শুক্রবার সকাল ৯টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হয়েছে। এটি ঘনীভূত হতে পারে।
লঘুচাপটি নিম্নচাপ থেকে ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হতে পারে বলে জানান আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ ড. মো. ওমর ফারুক। আজ দুপুরে তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, নিম্নচাপে রূপ নিলে নিশ্চিত হওয়া যাবে যে এর গতিপথ কোন দিকে হবে। তবে আপাতত মনে হচ্ছে, ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হলে এটি ভারতের অন্ধ্র প্রদেশ উপকূলে ২৮ অক্টোবর বিকেলে কিংবা ২৯ অক্টোবর সকালে আঘাত হানতে পারে।
মো. ওমর ফারুক আরও বলেন, ঘূর্ণিঝড়টি যদি অন্ধ্র প্রদেশে আঘাত হানে, তাহলে এর পর থেকে বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে বৃষ্টি হবে। আর এই বৃষ্টি হলে কয়েক দিন তাপমাত্রা কম থাকবে। তবে শীত পড়ার মতো তাপমাত্রা কমবে না। নভেম্বরের শেষ দিকে বা ডিসেম্বরের আগে বাংলাদেশে শীত পড়ার সম্ভাবনা কম।
এদিকে আবহাওয়া অধিদপ্তরের আজ থেকে আগামী পাঁচ দিনের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের দু-এক জায়গায় আজকে বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এ ছাড়া দেশের অন্যত্র আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে।
২৭ অক্টোবর পর্যন্ত আবহাওয়া প্রায় একই রকম থাকতে পারে। তবে ২৮ অক্টোবর চট্টগ্রামের পাশাপাশি খুলনা এবং বরিশাল বিভাগের দু-এক জায়গায় বৃষ্টি হতে পারে। এ সময় সারা দেশে দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর আরও জানায়, আজ সকালে সারা দেশের মধ্যে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় ২০ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস, রাজধানী ঢাকায় যা ছিল ২৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

উচ্চ মাধ্যমিকে আশানুরূপ ফল করতে না পারায় আত্মহত্যা করেন এমকে আমুধু নামের এক তরুণ। তাঁর বাবা জি মুনুস্বামীর জন্য মেধাবী ছেলের এ মৃত্যু মেনে নেওয়া ছিল কঠিন। এরপর থেকে কাছের কাঞ্চনাগিরি পাহাড়ে চলে যেতেন প্রায়ই।
০৯ নভেম্বর ২০২৪
সুস্পষ্ট লঘুচাপটি পশ্চিম-উত্তর পশ্চিম দিকে অগ্রসর ও দুর্বল হয়ে লঘুচাপে রূপ নিয়ে তামিলনাড়ু এবং তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে। এটি আরও পশ্চিম-উত্তর পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে গুরুত্বহীন হয়ে পড়তে পারে। দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরও তৎসংলগ্ন এলাকায় আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে আরেকটি লঘুচাপ সৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।
১৪ ঘণ্টা আগে
পূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, আজ সকাল ৬টায় ঢাকায় তাপমাত্রা ছিল ২৫ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৫ শতাংশ। গতকাল ঢাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৪ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৫ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ ছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় রাজধানী...
২ দিন আগে
আজ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা থেকে আকাশ মেঘলা থাকতে পারে। সারা দিনের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকবে। এ সময় উত্তর ও উত্তর-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রাও প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
৩ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট লঘুচাপটি দুর্বল হয়ে গেছে। অবস্থান করছে ভারতে তামিলনাড়ু উপকূলের দিকে। এই লঘুচাপের প্রভাব একেবারেই পড়েনি বাংলাদেশে। তবে আজকের মধ্যে দক্ষিণ বঙ্গোপসাগর এলাকায় আরও একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে। এটি শক্তিশালী হলে বাংলাদেশ উপকূলের দিকে বৃষ্টি হতে পারে।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে এসব কথা জানানো হয়। এতে বলা হয়, দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন তামিলনাড়ু উপকূলীয় এলাকায় অবস্থানরত সুস্পষ্ট লঘুচাপটি পশ্চিম ও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর ও দুর্বল হয়ে লঘুচাপে রূপ নিয়ে তামিলনাড়ু এবং তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে। এটি আরও পশ্চিম ও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে গুরুত্বহীন হয়ে পড়তে পারে। দক্ষিণ বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে আরেকটি লঘুচাপ সৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।
আবহাওয়াবিদ শাহীনুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, লঘুচাপটি সৃষ্টির পর শক্তিশালী হলে বাংলাদেশ উপকূলে বৃষ্টি হতে পারে।
এদিকে আজ শুক্রবার সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পরবর্তী ছয় ঘণ্টার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা থেকে আকাশ মেঘলা থাকতে পারে। সারা দিনের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকবে। এ সময় উত্তর ও উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৮ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রাও প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, আজ সকাল ৬টায় ঢাকায় তাপমাত্রা ছিল ২৫ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৫ শতাংশ। গতকাল ঢাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ ছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় রাজধানী ঢাকায় কোনো বৃষ্টি হয়নি।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আজকের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, চট্টগ্রাম বিভাগের দু-এক জায়গায় বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এ ছাড়া দেশের অন্যত্র আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। সারা দেশে দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে।

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট লঘুচাপটি দুর্বল হয়ে গেছে। অবস্থান করছে ভারতে তামিলনাড়ু উপকূলের দিকে। এই লঘুচাপের প্রভাব একেবারেই পড়েনি বাংলাদেশে। তবে আজকের মধ্যে দক্ষিণ বঙ্গোপসাগর এলাকায় আরও একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে। এটি শক্তিশালী হলে বাংলাদেশ উপকূলের দিকে বৃষ্টি হতে পারে।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে এসব কথা জানানো হয়। এতে বলা হয়, দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন তামিলনাড়ু উপকূলীয় এলাকায় অবস্থানরত সুস্পষ্ট লঘুচাপটি পশ্চিম ও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর ও দুর্বল হয়ে লঘুচাপে রূপ নিয়ে তামিলনাড়ু এবং তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে। এটি আরও পশ্চিম ও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে গুরুত্বহীন হয়ে পড়তে পারে। দক্ষিণ বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে আরেকটি লঘুচাপ সৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।
আবহাওয়াবিদ শাহীনুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, লঘুচাপটি সৃষ্টির পর শক্তিশালী হলে বাংলাদেশ উপকূলে বৃষ্টি হতে পারে।
এদিকে আজ শুক্রবার সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পরবর্তী ছয় ঘণ্টার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা থেকে আকাশ মেঘলা থাকতে পারে। সারা দিনের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকবে। এ সময় উত্তর ও উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৮ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রাও প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, আজ সকাল ৬টায় ঢাকায় তাপমাত্রা ছিল ২৫ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৫ শতাংশ। গতকাল ঢাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ ছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় রাজধানী ঢাকায় কোনো বৃষ্টি হয়নি।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আজকের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, চট্টগ্রাম বিভাগের দু-এক জায়গায় বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এ ছাড়া দেশের অন্যত্র আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। সারা দেশে দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে।

উচ্চ মাধ্যমিকে আশানুরূপ ফল করতে না পারায় আত্মহত্যা করেন এমকে আমুধু নামের এক তরুণ। তাঁর বাবা জি মুনুস্বামীর জন্য মেধাবী ছেলের এ মৃত্যু মেনে নেওয়া ছিল কঠিন। এরপর থেকে কাছের কাঞ্চনাগিরি পাহাড়ে চলে যেতেন প্রায়ই।
০৯ নভেম্বর ২০২৪
কয়েক দিন আগে উত্তর বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হয়েছিল লঘুচাপ। এটি পরে দুর্বল হয়ে ভারতের তামিলনাড়ুর দিকে যায়। এর কোনো প্রভাব বাংলাদেশে পড়েনি। তবে দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগরে নতুন করে আরেকটি লঘুচাপ সৃষ্টি হয়েছে।
১০ ঘণ্টা আগে
পূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, আজ সকাল ৬টায় ঢাকায় তাপমাত্রা ছিল ২৫ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৫ শতাংশ। গতকাল ঢাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৪ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৫ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ ছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় রাজধানী...
২ দিন আগে
আজ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা থেকে আকাশ মেঘলা থাকতে পারে। সারা দিনের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকবে। এ সময় উত্তর ও উত্তর-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রাও প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
৩ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

মধ্য অক্টোবর থেকে সারা দেশে কমেছে বৃষ্টি। কোথাও কোথাও ছিটেফোঁটা বৃষ্টি হলেও গতকাল বুধবার দেশের কোথাও তা-ও ছিল না; বরং কার্তিকের শুরুর এই সময় বাড়ছে গরম। ইটপাথরের নগরী রাজধানী ঢাকায় আবহাওয়া ছিল শুষ্ক, গরমও বেশ তীব্র ছিল।
আজ বৃহস্পতিবারও ঢাকাসহ সারা দেশের আবহাওয়া বেশ শুষ্ক ও উষ্ণ থাকতে পারে।
আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পরবর্তী ছয় ঘণ্টার পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা থেকে আকাশ মেঘলা থাকতে পারে। সারা দিনের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকবে। এ সময় উত্তর ও উত্তর-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৮ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রাও প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, আজ সকাল ৬টায় ঢাকায় তাপমাত্রা ছিল ২৫ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৫ শতাংশ। গতকাল ঢাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৪ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৫ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ ছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় রাজধানী ঢাকায় কোনো বৃষ্টি হয়নি।
এদিকে দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত সুস্পষ্ট লঘুচাপটি উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে বর্তমানে দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগরের
অদূরে তামিলনাড়ু উপকূলে অবস্থান করছে। এটি আরও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হতে পারে।
এই লঘুচাপের প্রভাব বাংলাদেশে খুব একটা পড়বে না। তবে আজ বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের দু-এক জায়গায় বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এ ছাড়া দেশের অন্যত্র আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। সারা দেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে।
কার্তিক মাসে গরম পড়ার কারণ সম্পর্কে আবহাওয়াবিদ শাহীনুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, অক্টোবর বা কার্তিক মাসের এ সময়টি হলো বর্ষা-পরবর্তী কাল। এখন আবহাওয়া কিছুটা এলোমেলো হয়ে থাকে। কারণ বৃষ্টি কম হয়, আকাশে মেঘ কমে যায়, সূর্যের তেজও থাকে। এসব কারণে গরম একটু পড়ে। মূলত বছরের এই সময়ে বৃষ্টি কমে যাওয়ায় গরম পড়ে। আগামী কয়েক দিন সারা দেশে আবহাওয়া এ রকমই থাকবে।
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের প্রভাবে বৃষ্টির সম্ভাবনা বাংলাদেশে নেই জানিয়ে শাহীনুল ইসলাম বলেন, লঘুচাপটি ভারতের তামিলনাড়ুর দিকে যাচ্ছে। তবে চলতি অক্টোবরের শেষে আন্দামানের দিকে আরেকটি লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে। এর প্রভাবে হয়তো তখন বাংলাদেশের কোথাও কোথাও বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।

মধ্য অক্টোবর থেকে সারা দেশে কমেছে বৃষ্টি। কোথাও কোথাও ছিটেফোঁটা বৃষ্টি হলেও গতকাল বুধবার দেশের কোথাও তা-ও ছিল না; বরং কার্তিকের শুরুর এই সময় বাড়ছে গরম। ইটপাথরের নগরী রাজধানী ঢাকায় আবহাওয়া ছিল শুষ্ক, গরমও বেশ তীব্র ছিল।
আজ বৃহস্পতিবারও ঢাকাসহ সারা দেশের আবহাওয়া বেশ শুষ্ক ও উষ্ণ থাকতে পারে।
আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পরবর্তী ছয় ঘণ্টার পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা থেকে আকাশ মেঘলা থাকতে পারে। সারা দিনের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকবে। এ সময় উত্তর ও উত্তর-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৮ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রাও প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, আজ সকাল ৬টায় ঢাকায় তাপমাত্রা ছিল ২৫ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৫ শতাংশ। গতকাল ঢাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৪ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৫ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ ছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় রাজধানী ঢাকায় কোনো বৃষ্টি হয়নি।
এদিকে দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত সুস্পষ্ট লঘুচাপটি উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে বর্তমানে দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগরের
অদূরে তামিলনাড়ু উপকূলে অবস্থান করছে। এটি আরও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হতে পারে।
এই লঘুচাপের প্রভাব বাংলাদেশে খুব একটা পড়বে না। তবে আজ বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের দু-এক জায়গায় বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এ ছাড়া দেশের অন্যত্র আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। সারা দেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে।
কার্তিক মাসে গরম পড়ার কারণ সম্পর্কে আবহাওয়াবিদ শাহীনুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, অক্টোবর বা কার্তিক মাসের এ সময়টি হলো বর্ষা-পরবর্তী কাল। এখন আবহাওয়া কিছুটা এলোমেলো হয়ে থাকে। কারণ বৃষ্টি কম হয়, আকাশে মেঘ কমে যায়, সূর্যের তেজও থাকে। এসব কারণে গরম একটু পড়ে। মূলত বছরের এই সময়ে বৃষ্টি কমে যাওয়ায় গরম পড়ে। আগামী কয়েক দিন সারা দেশে আবহাওয়া এ রকমই থাকবে।
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের প্রভাবে বৃষ্টির সম্ভাবনা বাংলাদেশে নেই জানিয়ে শাহীনুল ইসলাম বলেন, লঘুচাপটি ভারতের তামিলনাড়ুর দিকে যাচ্ছে। তবে চলতি অক্টোবরের শেষে আন্দামানের দিকে আরেকটি লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে। এর প্রভাবে হয়তো তখন বাংলাদেশের কোথাও কোথাও বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।

উচ্চ মাধ্যমিকে আশানুরূপ ফল করতে না পারায় আত্মহত্যা করেন এমকে আমুধু নামের এক তরুণ। তাঁর বাবা জি মুনুস্বামীর জন্য মেধাবী ছেলের এ মৃত্যু মেনে নেওয়া ছিল কঠিন। এরপর থেকে কাছের কাঞ্চনাগিরি পাহাড়ে চলে যেতেন প্রায়ই।
০৯ নভেম্বর ২০২৪
কয়েক দিন আগে উত্তর বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হয়েছিল লঘুচাপ। এটি পরে দুর্বল হয়ে ভারতের তামিলনাড়ুর দিকে যায়। এর কোনো প্রভাব বাংলাদেশে পড়েনি। তবে দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগরে নতুন করে আরেকটি লঘুচাপ সৃষ্টি হয়েছে।
১০ ঘণ্টা আগে
সুস্পষ্ট লঘুচাপটি পশ্চিম-উত্তর পশ্চিম দিকে অগ্রসর ও দুর্বল হয়ে লঘুচাপে রূপ নিয়ে তামিলনাড়ু এবং তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে। এটি আরও পশ্চিম-উত্তর পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে গুরুত্বহীন হয়ে পড়তে পারে। দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরও তৎসংলগ্ন এলাকায় আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে আরেকটি লঘুচাপ সৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।
১৪ ঘণ্টা আগে
আজ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা থেকে আকাশ মেঘলা থাকতে পারে। সারা দিনের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকবে। এ সময় উত্তর ও উত্তর-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রাও প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
৩ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট লঘুচাপটি আরও শক্তিশালী হয়ে উঠছে। এটি আরও ঘনীভূত হতে পারে। তবে এর প্রভাবে আজ দেশের কোথাও বৃষ্টির আভাস নেই। অবশ্য ঢাকার আকাশ আংশিক মেঘাচ্ছন্ন থাকতে পারে।
আজ বুধবার সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পরবর্তী ছয় ঘণ্টার পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা থেকে আকাশ মেঘলা থাকতে পারে। সারা দিনের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকবে। এ সময় উত্তর ও উত্তর-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রাও প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, আজ সকাল ৬টায় ঢাকায় তাপমাত্রা ছিল ২৭ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৩ শতাংশ। গতকাল ঢাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৫ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, আজ সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৬ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ ছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় রাজধানী ঢাকায় কোনো বৃষ্টি হয়নি।
গতকাল মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছিল, দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় সৃষ্ট লঘুচাপটি সুস্পষ্ট লঘুচাপে পরিণত হয়ে একই এলাকায় অবস্থান করছে। এটি আরও ঘনীভূত হতে পারে।
গতকালের পূর্বাভাসে আজকের বৃষ্টি সম্পর্কে জানানো হয়েছিল, চট্টগ্রাম বিভাগের দু-এক জায়গায় বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এ ছাড়া দেশের অন্যত্র আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। সারা দেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ তরিফুল নেওয়াজ কবির আজকের পত্রিকাকে বলেন, লঘুচাপটি ঘূর্ণিঝড়ে রূপ না-ও নিতে পারে। এটি নিম্নচাপে পরিণত হয়ে ভারতের তামিলনাড়ুর দিকে চলে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এর প্রভাবে বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলে বৃষ্টি হতে পারে। তবে সারা দেশে আপাতত বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই। ফলে তাপমাত্রাও খুব একটা কমবে না।

দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট লঘুচাপটি আরও শক্তিশালী হয়ে উঠছে। এটি আরও ঘনীভূত হতে পারে। তবে এর প্রভাবে আজ দেশের কোথাও বৃষ্টির আভাস নেই। অবশ্য ঢাকার আকাশ আংশিক মেঘাচ্ছন্ন থাকতে পারে।
আজ বুধবার সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পরবর্তী ছয় ঘণ্টার পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা থেকে আকাশ মেঘলা থাকতে পারে। সারা দিনের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকবে। এ সময় উত্তর ও উত্তর-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রাও প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, আজ সকাল ৬টায় ঢাকায় তাপমাত্রা ছিল ২৭ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৩ শতাংশ। গতকাল ঢাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৫ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, আজ সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৬ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ ছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় রাজধানী ঢাকায় কোনো বৃষ্টি হয়নি।
গতকাল মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছিল, দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় সৃষ্ট লঘুচাপটি সুস্পষ্ট লঘুচাপে পরিণত হয়ে একই এলাকায় অবস্থান করছে। এটি আরও ঘনীভূত হতে পারে।
গতকালের পূর্বাভাসে আজকের বৃষ্টি সম্পর্কে জানানো হয়েছিল, চট্টগ্রাম বিভাগের দু-এক জায়গায় বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এ ছাড়া দেশের অন্যত্র আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। সারা দেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ তরিফুল নেওয়াজ কবির আজকের পত্রিকাকে বলেন, লঘুচাপটি ঘূর্ণিঝড়ে রূপ না-ও নিতে পারে। এটি নিম্নচাপে পরিণত হয়ে ভারতের তামিলনাড়ুর দিকে চলে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এর প্রভাবে বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলে বৃষ্টি হতে পারে। তবে সারা দেশে আপাতত বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই। ফলে তাপমাত্রাও খুব একটা কমবে না।

উচ্চ মাধ্যমিকে আশানুরূপ ফল করতে না পারায় আত্মহত্যা করেন এমকে আমুধু নামের এক তরুণ। তাঁর বাবা জি মুনুস্বামীর জন্য মেধাবী ছেলের এ মৃত্যু মেনে নেওয়া ছিল কঠিন। এরপর থেকে কাছের কাঞ্চনাগিরি পাহাড়ে চলে যেতেন প্রায়ই।
০৯ নভেম্বর ২০২৪
কয়েক দিন আগে উত্তর বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হয়েছিল লঘুচাপ। এটি পরে দুর্বল হয়ে ভারতের তামিলনাড়ুর দিকে যায়। এর কোনো প্রভাব বাংলাদেশে পড়েনি। তবে দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগরে নতুন করে আরেকটি লঘুচাপ সৃষ্টি হয়েছে।
১০ ঘণ্টা আগে
সুস্পষ্ট লঘুচাপটি পশ্চিম-উত্তর পশ্চিম দিকে অগ্রসর ও দুর্বল হয়ে লঘুচাপে রূপ নিয়ে তামিলনাড়ু এবং তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে। এটি আরও পশ্চিম-উত্তর পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে গুরুত্বহীন হয়ে পড়তে পারে। দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরও তৎসংলগ্ন এলাকায় আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে আরেকটি লঘুচাপ সৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।
১৪ ঘণ্টা আগে
পূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, আজ সকাল ৬টায় ঢাকায় তাপমাত্রা ছিল ২৫ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৫ শতাংশ। গতকাল ঢাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৪ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৫ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ ছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় রাজধানী...
২ দিন আগে