দক্ষিণ মহাসাগরে ভাসতে শুরু করেছে বিশ্বের সবচেয়ে বড় আইসবার্গ (হিমশৈল) ‘এ ২৩ এ’। দীর্ঘ ৩০ বছরেরও বেশি সময় এক স্থানে আটকে থাকার পর পুনরায় সরে যাচ্ছে এটি। এই বিশাল আইসবার্গটি আকার লন্ডনের প্রায় দ্বিগুণ এবং এর ওজন প্রায় এক ট্রিলিয়ন টন। এই আইসবর্গটি গতিবিধির প্রভাব শুধুমাত্র তার আশপাশের এলাকা পর্যন্ত সীমাবদ্ধ নয়, বরং এটি বৈশ্বিক সমুদ্রস্তরের পরিবর্তন এবং পরিবেশগত পরিবর্তনগুলোর ওপর গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব ফেলতে পারে। তাই এর গতিবিধি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছেন বিজ্ঞানীরা।
মহাসাগরের নানা প্রজাতির জীবের জন্য গুরুত্বপূর্ণ আবাসস্থল হিসেবে কাজ করে এ ২৩ এ–এর মতো আইসবর্গগুলো। এটি গলে গেলে তা মহাসাগরের পুষ্টির বন্টনকেও প্রভাবিত করতে পারে। সামুদ্রিক জীববিজ্ঞানী এবং পরিবেশবিদদের জন্য এসব প্রক্রিয়া বুঝতে পারা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
এ ১৩এ–এর বিচ্ছিন্ন হওয়া পৃথিবীর তাপমাত্রা বাড়ার ইঙ্গিত দেয়। বিশেষজ্ঞরা বর্তমানে গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করছেন যে, এই আইসবর্গের গলে যাওয়া কীভাবে বৈশ্বিক সমুদ্রস্তরের পরিবর্তনে অবদান রাখবে। বড় আকারের বরফ গলার ফলে সমুদ্রস্রোত এবং আবহাওয়া পরিবর্তনের মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব তৈরি হতে পারে, যা পৃথিবীর বিভিন্ন অঞ্চলের জলবায়ুতে প্রভাব ফেলতে পারে।
বিজ্ঞানীরা উন্নত স্যাটেলাইট প্রযুক্তি এবং মহাসাগরীয় তথ্য ব্যবহার করে এ১৩এ–এর গতিবিধির পূর্বাভাস দিতে পারেন। সমুদ্রস্রোতের গতিবিধিতে গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন আনতে পারে এসব হিমশৈল।
বিজ্ঞানীদের ধারণা, এ২৩এ আইসবার্গটি সরতে সরতে শেষমেশ অ্যান্টার্কটিক মহাসাগর থেকে আটলান্টিক মহাসাগরে গিয়ে পৌঁছাবে। সেখানে এই আইসবার্গকে উষ্ণ পানির সম্মুখীন হবে। একপর্যায়ে তা ভেঙে টুকরো টুকরো হয়ে গলে যাবে।
১৯৮৬ সালে অ্যান্টার্কটিকার ফিলচনার আইস শেলফ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়েছিল আইসবর্গটি। এরপর এটি দক্ষিণ অর্কনি দ্বীপপুঞ্জের কাছে ওয়েডেল সাগরের তলদেশে আটকে ছিল। তবে ২০২০ সালে উত্তর দিকে ধীরে ধীরে সরতে শুরু করে। এবার সম্পূর্ণভাবে এটি বিচ্ছিন্ন হয়ে গেল।
ব্রিটিশ অ্যান্টার্কটিক সার্ভে-র একজন মহাসাগরবিদ ড. অ্যান্ড্রু মেইজার্স বলেন ‘দীর্ঘদিন এক স্থানে আটকে থাকার পর এ২৩এ আবার সরে যাচ্ছে—এটা দেখা রোমাঞ্চকর! এর আগে অ্যান্টার্কটিক মহাসাগর থেকে যেসব বড় হিমশৈল সরে গেছে, এ২৩এ সেই একই পথ অনুসরণ করে কি না, আমরা তা দেখতে উৎসুক।’
আইসবার্গ এ২৩ এ–র যাত্রা ছিল বিভিন্ন আকর্ষণীয় বৈজ্ঞানিক ঘটনার সাক্ষী। ১৯৮৬ সালে অ্যান্টার্কটিকা থেকে বিচ্ছিন্ন হওয়ার পর এটি ৩০ বছর ধরে ওয়েডেল সাগরের তলদেশে আটকে ছিল। এটি একটি স্থির ‘আইস আইল্যান্ড’ হিসেবে অবস্থান করেছিল। তবে ২০২০ সালে এটি আবার ভেসে উঠতে শুরু করে। প্রথমে ধীর গতিতে, পরে তা দ্রুত উত্তর দিকে উষ্ণ বায়ু ও সাগরের দিকে চলে যায়।
বায়োজিওকেমিস্ট লরা টেইলর বলেন, বিশাল আইসবার্গ এ২৩এ ভেঙে গিয়ে গলে গেলে এটি এর আশপাশের পরিবেশ ব্যবস্থায় কী প্রভাব পড়বে তা গবেষণা করবে বিজ্ঞানীরা।
টেইলর আরও বলেন, আমরা জানি যে, এই বিশাল আইসবার্গগুলো যখন যেসব সমুদ্রের মধ্য দিয়ে চলে, তখন তারা সেই জলাশয়ে পুষ্টি উপাদান ছড়িয়ে দেয়। এর ফলে এমন কিছু এলাকায় যেখানে স্বাভাবিকভাবে খুব বেশি জীবন বা জীববৈচিত্র্য থাকে না, সেখানে নতুনভাবে প্রাণিজগৎ গড়ে ওঠে এবং পরিবেশ সমৃদ্ধ হয়।’
তথ্যসূত্র: এনডিটিভি
দক্ষিণ মহাসাগরে ভাসতে শুরু করেছে বিশ্বের সবচেয়ে বড় আইসবার্গ (হিমশৈল) ‘এ ২৩ এ’। দীর্ঘ ৩০ বছরেরও বেশি সময় এক স্থানে আটকে থাকার পর পুনরায় সরে যাচ্ছে এটি। এই বিশাল আইসবার্গটি আকার লন্ডনের প্রায় দ্বিগুণ এবং এর ওজন প্রায় এক ট্রিলিয়ন টন। এই আইসবর্গটি গতিবিধির প্রভাব শুধুমাত্র তার আশপাশের এলাকা পর্যন্ত সীমাবদ্ধ নয়, বরং এটি বৈশ্বিক সমুদ্রস্তরের পরিবর্তন এবং পরিবেশগত পরিবর্তনগুলোর ওপর গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব ফেলতে পারে। তাই এর গতিবিধি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছেন বিজ্ঞানীরা।
মহাসাগরের নানা প্রজাতির জীবের জন্য গুরুত্বপূর্ণ আবাসস্থল হিসেবে কাজ করে এ ২৩ এ–এর মতো আইসবর্গগুলো। এটি গলে গেলে তা মহাসাগরের পুষ্টির বন্টনকেও প্রভাবিত করতে পারে। সামুদ্রিক জীববিজ্ঞানী এবং পরিবেশবিদদের জন্য এসব প্রক্রিয়া বুঝতে পারা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
এ ১৩এ–এর বিচ্ছিন্ন হওয়া পৃথিবীর তাপমাত্রা বাড়ার ইঙ্গিত দেয়। বিশেষজ্ঞরা বর্তমানে গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করছেন যে, এই আইসবর্গের গলে যাওয়া কীভাবে বৈশ্বিক সমুদ্রস্তরের পরিবর্তনে অবদান রাখবে। বড় আকারের বরফ গলার ফলে সমুদ্রস্রোত এবং আবহাওয়া পরিবর্তনের মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব তৈরি হতে পারে, যা পৃথিবীর বিভিন্ন অঞ্চলের জলবায়ুতে প্রভাব ফেলতে পারে।
বিজ্ঞানীরা উন্নত স্যাটেলাইট প্রযুক্তি এবং মহাসাগরীয় তথ্য ব্যবহার করে এ১৩এ–এর গতিবিধির পূর্বাভাস দিতে পারেন। সমুদ্রস্রোতের গতিবিধিতে গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন আনতে পারে এসব হিমশৈল।
বিজ্ঞানীদের ধারণা, এ২৩এ আইসবার্গটি সরতে সরতে শেষমেশ অ্যান্টার্কটিক মহাসাগর থেকে আটলান্টিক মহাসাগরে গিয়ে পৌঁছাবে। সেখানে এই আইসবার্গকে উষ্ণ পানির সম্মুখীন হবে। একপর্যায়ে তা ভেঙে টুকরো টুকরো হয়ে গলে যাবে।
১৯৮৬ সালে অ্যান্টার্কটিকার ফিলচনার আইস শেলফ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়েছিল আইসবর্গটি। এরপর এটি দক্ষিণ অর্কনি দ্বীপপুঞ্জের কাছে ওয়েডেল সাগরের তলদেশে আটকে ছিল। তবে ২০২০ সালে উত্তর দিকে ধীরে ধীরে সরতে শুরু করে। এবার সম্পূর্ণভাবে এটি বিচ্ছিন্ন হয়ে গেল।
ব্রিটিশ অ্যান্টার্কটিক সার্ভে-র একজন মহাসাগরবিদ ড. অ্যান্ড্রু মেইজার্স বলেন ‘দীর্ঘদিন এক স্থানে আটকে থাকার পর এ২৩এ আবার সরে যাচ্ছে—এটা দেখা রোমাঞ্চকর! এর আগে অ্যান্টার্কটিক মহাসাগর থেকে যেসব বড় হিমশৈল সরে গেছে, এ২৩এ সেই একই পথ অনুসরণ করে কি না, আমরা তা দেখতে উৎসুক।’
আইসবার্গ এ২৩ এ–র যাত্রা ছিল বিভিন্ন আকর্ষণীয় বৈজ্ঞানিক ঘটনার সাক্ষী। ১৯৮৬ সালে অ্যান্টার্কটিকা থেকে বিচ্ছিন্ন হওয়ার পর এটি ৩০ বছর ধরে ওয়েডেল সাগরের তলদেশে আটকে ছিল। এটি একটি স্থির ‘আইস আইল্যান্ড’ হিসেবে অবস্থান করেছিল। তবে ২০২০ সালে এটি আবার ভেসে উঠতে শুরু করে। প্রথমে ধীর গতিতে, পরে তা দ্রুত উত্তর দিকে উষ্ণ বায়ু ও সাগরের দিকে চলে যায়।
বায়োজিওকেমিস্ট লরা টেইলর বলেন, বিশাল আইসবার্গ এ২৩এ ভেঙে গিয়ে গলে গেলে এটি এর আশপাশের পরিবেশ ব্যবস্থায় কী প্রভাব পড়বে তা গবেষণা করবে বিজ্ঞানীরা।
টেইলর আরও বলেন, আমরা জানি যে, এই বিশাল আইসবার্গগুলো যখন যেসব সমুদ্রের মধ্য দিয়ে চলে, তখন তারা সেই জলাশয়ে পুষ্টি উপাদান ছড়িয়ে দেয়। এর ফলে এমন কিছু এলাকায় যেখানে স্বাভাবিকভাবে খুব বেশি জীবন বা জীববৈচিত্র্য থাকে না, সেখানে নতুনভাবে প্রাণিজগৎ গড়ে ওঠে এবং পরিবেশ সমৃদ্ধ হয়।’
তথ্যসূত্র: এনডিটিভি
দক্ষিণ মহাসাগরে ভাসতে শুরু করেছে বিশ্বের সবচেয়ে বড় আইসবার্গ (হিমশৈল) ‘এ ২৩ এ’। দীর্ঘ ৩০ বছরেরও বেশি সময় এক স্থানে আটকে থাকার পর পুনরায় সরে যাচ্ছে এটি। এই বিশাল আইসবার্গটি আকার লন্ডনের প্রায় দ্বিগুণ এবং এর ওজন প্রায় এক ট্রিলিয়ন টন। এই আইসবর্গটি গতিবিধির প্রভাব শুধুমাত্র তার আশপাশের এলাকা পর্যন্ত সীমাবদ্ধ নয়, বরং এটি বৈশ্বিক সমুদ্রস্তরের পরিবর্তন এবং পরিবেশগত পরিবর্তনগুলোর ওপর গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব ফেলতে পারে। তাই এর গতিবিধি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছেন বিজ্ঞানীরা।
মহাসাগরের নানা প্রজাতির জীবের জন্য গুরুত্বপূর্ণ আবাসস্থল হিসেবে কাজ করে এ ২৩ এ–এর মতো আইসবর্গগুলো। এটি গলে গেলে তা মহাসাগরের পুষ্টির বন্টনকেও প্রভাবিত করতে পারে। সামুদ্রিক জীববিজ্ঞানী এবং পরিবেশবিদদের জন্য এসব প্রক্রিয়া বুঝতে পারা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
এ ১৩এ–এর বিচ্ছিন্ন হওয়া পৃথিবীর তাপমাত্রা বাড়ার ইঙ্গিত দেয়। বিশেষজ্ঞরা বর্তমানে গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করছেন যে, এই আইসবর্গের গলে যাওয়া কীভাবে বৈশ্বিক সমুদ্রস্তরের পরিবর্তনে অবদান রাখবে। বড় আকারের বরফ গলার ফলে সমুদ্রস্রোত এবং আবহাওয়া পরিবর্তনের মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব তৈরি হতে পারে, যা পৃথিবীর বিভিন্ন অঞ্চলের জলবায়ুতে প্রভাব ফেলতে পারে।
বিজ্ঞানীরা উন্নত স্যাটেলাইট প্রযুক্তি এবং মহাসাগরীয় তথ্য ব্যবহার করে এ১৩এ–এর গতিবিধির পূর্বাভাস দিতে পারেন। সমুদ্রস্রোতের গতিবিধিতে গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন আনতে পারে এসব হিমশৈল।
বিজ্ঞানীদের ধারণা, এ২৩এ আইসবার্গটি সরতে সরতে শেষমেশ অ্যান্টার্কটিক মহাসাগর থেকে আটলান্টিক মহাসাগরে গিয়ে পৌঁছাবে। সেখানে এই আইসবার্গকে উষ্ণ পানির সম্মুখীন হবে। একপর্যায়ে তা ভেঙে টুকরো টুকরো হয়ে গলে যাবে।
১৯৮৬ সালে অ্যান্টার্কটিকার ফিলচনার আইস শেলফ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়েছিল আইসবর্গটি। এরপর এটি দক্ষিণ অর্কনি দ্বীপপুঞ্জের কাছে ওয়েডেল সাগরের তলদেশে আটকে ছিল। তবে ২০২০ সালে উত্তর দিকে ধীরে ধীরে সরতে শুরু করে। এবার সম্পূর্ণভাবে এটি বিচ্ছিন্ন হয়ে গেল।
ব্রিটিশ অ্যান্টার্কটিক সার্ভে-র একজন মহাসাগরবিদ ড. অ্যান্ড্রু মেইজার্স বলেন ‘দীর্ঘদিন এক স্থানে আটকে থাকার পর এ২৩এ আবার সরে যাচ্ছে—এটা দেখা রোমাঞ্চকর! এর আগে অ্যান্টার্কটিক মহাসাগর থেকে যেসব বড় হিমশৈল সরে গেছে, এ২৩এ সেই একই পথ অনুসরণ করে কি না, আমরা তা দেখতে উৎসুক।’
আইসবার্গ এ২৩ এ–র যাত্রা ছিল বিভিন্ন আকর্ষণীয় বৈজ্ঞানিক ঘটনার সাক্ষী। ১৯৮৬ সালে অ্যান্টার্কটিকা থেকে বিচ্ছিন্ন হওয়ার পর এটি ৩০ বছর ধরে ওয়েডেল সাগরের তলদেশে আটকে ছিল। এটি একটি স্থির ‘আইস আইল্যান্ড’ হিসেবে অবস্থান করেছিল। তবে ২০২০ সালে এটি আবার ভেসে উঠতে শুরু করে। প্রথমে ধীর গতিতে, পরে তা দ্রুত উত্তর দিকে উষ্ণ বায়ু ও সাগরের দিকে চলে যায়।
বায়োজিওকেমিস্ট লরা টেইলর বলেন, বিশাল আইসবার্গ এ২৩এ ভেঙে গিয়ে গলে গেলে এটি এর আশপাশের পরিবেশ ব্যবস্থায় কী প্রভাব পড়বে তা গবেষণা করবে বিজ্ঞানীরা।
টেইলর আরও বলেন, আমরা জানি যে, এই বিশাল আইসবার্গগুলো যখন যেসব সমুদ্রের মধ্য দিয়ে চলে, তখন তারা সেই জলাশয়ে পুষ্টি উপাদান ছড়িয়ে দেয়। এর ফলে এমন কিছু এলাকায় যেখানে স্বাভাবিকভাবে খুব বেশি জীবন বা জীববৈচিত্র্য থাকে না, সেখানে নতুনভাবে প্রাণিজগৎ গড়ে ওঠে এবং পরিবেশ সমৃদ্ধ হয়।’
তথ্যসূত্র: এনডিটিভি
দক্ষিণ মহাসাগরে ভাসতে শুরু করেছে বিশ্বের সবচেয়ে বড় আইসবার্গ (হিমশৈল) ‘এ ২৩ এ’। দীর্ঘ ৩০ বছরেরও বেশি সময় এক স্থানে আটকে থাকার পর পুনরায় সরে যাচ্ছে এটি। এই বিশাল আইসবার্গটি আকার লন্ডনের প্রায় দ্বিগুণ এবং এর ওজন প্রায় এক ট্রিলিয়ন টন। এই আইসবর্গটি গতিবিধির প্রভাব শুধুমাত্র তার আশপাশের এলাকা পর্যন্ত সীমাবদ্ধ নয়, বরং এটি বৈশ্বিক সমুদ্রস্তরের পরিবর্তন এবং পরিবেশগত পরিবর্তনগুলোর ওপর গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব ফেলতে পারে। তাই এর গতিবিধি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছেন বিজ্ঞানীরা।
মহাসাগরের নানা প্রজাতির জীবের জন্য গুরুত্বপূর্ণ আবাসস্থল হিসেবে কাজ করে এ ২৩ এ–এর মতো আইসবর্গগুলো। এটি গলে গেলে তা মহাসাগরের পুষ্টির বন্টনকেও প্রভাবিত করতে পারে। সামুদ্রিক জীববিজ্ঞানী এবং পরিবেশবিদদের জন্য এসব প্রক্রিয়া বুঝতে পারা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
এ ১৩এ–এর বিচ্ছিন্ন হওয়া পৃথিবীর তাপমাত্রা বাড়ার ইঙ্গিত দেয়। বিশেষজ্ঞরা বর্তমানে গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করছেন যে, এই আইসবর্গের গলে যাওয়া কীভাবে বৈশ্বিক সমুদ্রস্তরের পরিবর্তনে অবদান রাখবে। বড় আকারের বরফ গলার ফলে সমুদ্রস্রোত এবং আবহাওয়া পরিবর্তনের মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব তৈরি হতে পারে, যা পৃথিবীর বিভিন্ন অঞ্চলের জলবায়ুতে প্রভাব ফেলতে পারে।
বিজ্ঞানীরা উন্নত স্যাটেলাইট প্রযুক্তি এবং মহাসাগরীয় তথ্য ব্যবহার করে এ১৩এ–এর গতিবিধির পূর্বাভাস দিতে পারেন। সমুদ্রস্রোতের গতিবিধিতে গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন আনতে পারে এসব হিমশৈল।
বিজ্ঞানীদের ধারণা, এ২৩এ আইসবার্গটি সরতে সরতে শেষমেশ অ্যান্টার্কটিক মহাসাগর থেকে আটলান্টিক মহাসাগরে গিয়ে পৌঁছাবে। সেখানে এই আইসবার্গকে উষ্ণ পানির সম্মুখীন হবে। একপর্যায়ে তা ভেঙে টুকরো টুকরো হয়ে গলে যাবে।
১৯৮৬ সালে অ্যান্টার্কটিকার ফিলচনার আইস শেলফ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়েছিল আইসবর্গটি। এরপর এটি দক্ষিণ অর্কনি দ্বীপপুঞ্জের কাছে ওয়েডেল সাগরের তলদেশে আটকে ছিল। তবে ২০২০ সালে উত্তর দিকে ধীরে ধীরে সরতে শুরু করে। এবার সম্পূর্ণভাবে এটি বিচ্ছিন্ন হয়ে গেল।
ব্রিটিশ অ্যান্টার্কটিক সার্ভে-র একজন মহাসাগরবিদ ড. অ্যান্ড্রু মেইজার্স বলেন ‘দীর্ঘদিন এক স্থানে আটকে থাকার পর এ২৩এ আবার সরে যাচ্ছে—এটা দেখা রোমাঞ্চকর! এর আগে অ্যান্টার্কটিক মহাসাগর থেকে যেসব বড় হিমশৈল সরে গেছে, এ২৩এ সেই একই পথ অনুসরণ করে কি না, আমরা তা দেখতে উৎসুক।’
আইসবার্গ এ২৩ এ–র যাত্রা ছিল বিভিন্ন আকর্ষণীয় বৈজ্ঞানিক ঘটনার সাক্ষী। ১৯৮৬ সালে অ্যান্টার্কটিকা থেকে বিচ্ছিন্ন হওয়ার পর এটি ৩০ বছর ধরে ওয়েডেল সাগরের তলদেশে আটকে ছিল। এটি একটি স্থির ‘আইস আইল্যান্ড’ হিসেবে অবস্থান করেছিল। তবে ২০২০ সালে এটি আবার ভেসে উঠতে শুরু করে। প্রথমে ধীর গতিতে, পরে তা দ্রুত উত্তর দিকে উষ্ণ বায়ু ও সাগরের দিকে চলে যায়।
বায়োজিওকেমিস্ট লরা টেইলর বলেন, বিশাল আইসবার্গ এ২৩এ ভেঙে গিয়ে গলে গেলে এটি এর আশপাশের পরিবেশ ব্যবস্থায় কী প্রভাব পড়বে তা গবেষণা করবে বিজ্ঞানীরা।
টেইলর আরও বলেন, আমরা জানি যে, এই বিশাল আইসবার্গগুলো যখন যেসব সমুদ্রের মধ্য দিয়ে চলে, তখন তারা সেই জলাশয়ে পুষ্টি উপাদান ছড়িয়ে দেয়। এর ফলে এমন কিছু এলাকায় যেখানে স্বাভাবিকভাবে খুব বেশি জীবন বা জীববৈচিত্র্য থাকে না, সেখানে নতুনভাবে প্রাণিজগৎ গড়ে ওঠে এবং পরিবেশ সমৃদ্ধ হয়।’
তথ্যসূত্র: এনডিটিভি
পূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, আজ সকাল ৬টায় ঢাকায় তাপমাত্রা ছিল ২৫ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৫ শতাংশ। গতকাল ঢাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৪ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৫ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ ছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় রাজধানী...
৮ ঘণ্টা আগেআজ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা থেকে আকাশ মেঘলা থাকতে পারে। সারা দিনের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকবে। এ সময় উত্তর ও উত্তর-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রাও প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
১ দিন আগেপূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, আজ সকাল ৬টায় ঢাকায় তাপমাত্রা ছিল ২৬ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৬ শতাংশ। গতকাল সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৫ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস, আজ সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৬ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
২ দিন আগেবাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং...
৩ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক
মধ্য অক্টোবর থেকে সারা দেশে কমেছে বৃষ্টি। কোথাও কোথাও ছিটেফোঁটা বৃষ্টি হলেও গতকাল বুধবার দেশের কোথাও তা-ও ছিল না; বরং কার্তিকের শুরুর এই সময় বাড়ছে গরম। ইটপাথরের নগরী রাজধানী ঢাকায় আবহাওয়া ছিল শুষ্ক, গরমও বেশ তীব্র ছিল।
আজ বৃহস্পতিবারও ঢাকাসহ সারা দেশের আবহাওয়া বেশ শুষ্ক ও উষ্ণ থাকতে পারে।
আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পরবর্তী ছয় ঘণ্টার পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা থেকে আকাশ মেঘলা থাকতে পারে। সারা দিনের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকবে। এ সময় উত্তর ও উত্তর-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৮ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রাও প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, আজ সকাল ৬টায় ঢাকায় তাপমাত্রা ছিল ২৫ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৫ শতাংশ। গতকাল ঢাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৪ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৫ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ ছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় রাজধানী ঢাকায় কোনো বৃষ্টি হয়নি।
এদিকে দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত সুস্পষ্ট লঘুচাপটি উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে বর্তমানে দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগরের
অদূরে তামিলনাড়ু উপকূলে অবস্থান করছে। এটি আরও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হতে পারে।
এই লঘুচাপের প্রভাব বাংলাদেশে খুব একটা পড়বে না। তবে আজ বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের দু-এক জায়গায় বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এ ছাড়া দেশের অন্যত্র আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। সারা দেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে।
কার্তিক মাসে গরম পড়ার কারণ সম্পর্কে আবহাওয়াবিদ শাহীনুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, অক্টোবর বা কার্তিক মাসের এ সময়টি হলো বর্ষা-পরবর্তী কাল। এখন আবহাওয়া কিছুটা এলোমেলো হয়ে থাকে। কারণ বৃষ্টি কম হয়, আকাশে মেঘ কমে যায়, সূর্যের তেজও থাকে। এসব কারণে গরম একটু পড়ে। মূলত বছরের এই সময়ে বৃষ্টি কমে যাওয়ায় গরম পড়ে। আগামী কয়েক দিন সারা দেশে আবহাওয়া এ রকমই থাকবে।
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের প্রভাবে বৃষ্টির সম্ভাবনা বাংলাদেশে নেই জানিয়ে শাহীনুল ইসলাম বলেন, লঘুচাপটি ভারতের তামিলনাড়ুর দিকে যাচ্ছে। তবে চলতি অক্টোবরের শেষে আন্দামানের দিকে আরেকটি লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে। এর প্রভাবে হয়তো তখন বাংলাদেশের কোথাও কোথাও বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।
মধ্য অক্টোবর থেকে সারা দেশে কমেছে বৃষ্টি। কোথাও কোথাও ছিটেফোঁটা বৃষ্টি হলেও গতকাল বুধবার দেশের কোথাও তা-ও ছিল না; বরং কার্তিকের শুরুর এই সময় বাড়ছে গরম। ইটপাথরের নগরী রাজধানী ঢাকায় আবহাওয়া ছিল শুষ্ক, গরমও বেশ তীব্র ছিল।
আজ বৃহস্পতিবারও ঢাকাসহ সারা দেশের আবহাওয়া বেশ শুষ্ক ও উষ্ণ থাকতে পারে।
আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পরবর্তী ছয় ঘণ্টার পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা থেকে আকাশ মেঘলা থাকতে পারে। সারা দিনের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকবে। এ সময় উত্তর ও উত্তর-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৮ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রাও প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, আজ সকাল ৬টায় ঢাকায় তাপমাত্রা ছিল ২৫ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৫ শতাংশ। গতকাল ঢাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৪ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৫ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ ছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় রাজধানী ঢাকায় কোনো বৃষ্টি হয়নি।
এদিকে দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত সুস্পষ্ট লঘুচাপটি উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে বর্তমানে দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগরের
অদূরে তামিলনাড়ু উপকূলে অবস্থান করছে। এটি আরও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হতে পারে।
এই লঘুচাপের প্রভাব বাংলাদেশে খুব একটা পড়বে না। তবে আজ বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের দু-এক জায়গায় বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এ ছাড়া দেশের অন্যত্র আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। সারা দেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে।
কার্তিক মাসে গরম পড়ার কারণ সম্পর্কে আবহাওয়াবিদ শাহীনুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, অক্টোবর বা কার্তিক মাসের এ সময়টি হলো বর্ষা-পরবর্তী কাল। এখন আবহাওয়া কিছুটা এলোমেলো হয়ে থাকে। কারণ বৃষ্টি কম হয়, আকাশে মেঘ কমে যায়, সূর্যের তেজও থাকে। এসব কারণে গরম একটু পড়ে। মূলত বছরের এই সময়ে বৃষ্টি কমে যাওয়ায় গরম পড়ে। আগামী কয়েক দিন সারা দেশে আবহাওয়া এ রকমই থাকবে।
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের প্রভাবে বৃষ্টির সম্ভাবনা বাংলাদেশে নেই জানিয়ে শাহীনুল ইসলাম বলেন, লঘুচাপটি ভারতের তামিলনাড়ুর দিকে যাচ্ছে। তবে চলতি অক্টোবরের শেষে আন্দামানের দিকে আরেকটি লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে। এর প্রভাবে হয়তো তখন বাংলাদেশের কোথাও কোথাও বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।
দক্ষিণ মহাসাগরে ভাসতে শুরু করেছে বিশ্বের সবচেয়ে বড় আইসবার্গ (হিমশৈল) ‘এ ২৩ এ’। দীর্ঘ ৩০ বছরেরও বেশি সময় এক স্থানে আটকে থাকার পর পুনরায় সরে যাচ্ছে এটি। এই বিশাল আইসবার্গটি লন্ডনের আকারের প্রায় দ্বিগুণ এবং এর ওজন প্রায় এক ট্রিলিয়ন টন।
১৭ ডিসেম্বর ২০২৪আজ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা থেকে আকাশ মেঘলা থাকতে পারে। সারা দিনের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকবে। এ সময় উত্তর ও উত্তর-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রাও প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
১ দিন আগেপূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, আজ সকাল ৬টায় ঢাকায় তাপমাত্রা ছিল ২৬ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৬ শতাংশ। গতকাল সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৫ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস, আজ সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৬ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
২ দিন আগেবাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং...
৩ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক
দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট লঘুচাপটি আরও শক্তিশালী হয়ে উঠছে। এটি আরও ঘনীভূত হতে পারে। তবে এর প্রভাবে আজ দেশের কোথাও বৃষ্টির আভাস নেই। অবশ্য ঢাকার আকাশ আংশিক মেঘাচ্ছন্ন থাকতে পারে।
আজ বুধবার সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পরবর্তী ছয় ঘণ্টার পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা থেকে আকাশ মেঘলা থাকতে পারে। সারা দিনের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকবে। এ সময় উত্তর ও উত্তর-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রাও প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, আজ সকাল ৬টায় ঢাকায় তাপমাত্রা ছিল ২৭ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৩ শতাংশ। গতকাল ঢাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৫ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, আজ সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৬ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ ছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় রাজধানী ঢাকায় কোনো বৃষ্টি হয়নি।
গতকাল মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছিল, দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় সৃষ্ট লঘুচাপটি সুস্পষ্ট লঘুচাপে পরিণত হয়ে একই এলাকায় অবস্থান করছে। এটি আরও ঘনীভূত হতে পারে।
গতকালের পূর্বাভাসে আজকের বৃষ্টি সম্পর্কে জানানো হয়েছিল, চট্টগ্রাম বিভাগের দু-এক জায়গায় বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এ ছাড়া দেশের অন্যত্র আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। সারা দেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ তরিফুল নেওয়াজ কবির আজকের পত্রিকাকে বলেন, লঘুচাপটি ঘূর্ণিঝড়ে রূপ না-ও নিতে পারে। এটি নিম্নচাপে পরিণত হয়ে ভারতের তামিলনাড়ুর দিকে চলে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এর প্রভাবে বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলে বৃষ্টি হতে পারে। তবে সারা দেশে আপাতত বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই। ফলে তাপমাত্রাও খুব একটা কমবে না।
দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট লঘুচাপটি আরও শক্তিশালী হয়ে উঠছে। এটি আরও ঘনীভূত হতে পারে। তবে এর প্রভাবে আজ দেশের কোথাও বৃষ্টির আভাস নেই। অবশ্য ঢাকার আকাশ আংশিক মেঘাচ্ছন্ন থাকতে পারে।
আজ বুধবার সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পরবর্তী ছয় ঘণ্টার পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা থেকে আকাশ মেঘলা থাকতে পারে। সারা দিনের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকবে। এ সময় উত্তর ও উত্তর-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রাও প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, আজ সকাল ৬টায় ঢাকায় তাপমাত্রা ছিল ২৭ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৩ শতাংশ। গতকাল ঢাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৫ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, আজ সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৬ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ ছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় রাজধানী ঢাকায় কোনো বৃষ্টি হয়নি।
গতকাল মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছিল, দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় সৃষ্ট লঘুচাপটি সুস্পষ্ট লঘুচাপে পরিণত হয়ে একই এলাকায় অবস্থান করছে। এটি আরও ঘনীভূত হতে পারে।
গতকালের পূর্বাভাসে আজকের বৃষ্টি সম্পর্কে জানানো হয়েছিল, চট্টগ্রাম বিভাগের দু-এক জায়গায় বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এ ছাড়া দেশের অন্যত্র আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। সারা দেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ তরিফুল নেওয়াজ কবির আজকের পত্রিকাকে বলেন, লঘুচাপটি ঘূর্ণিঝড়ে রূপ না-ও নিতে পারে। এটি নিম্নচাপে পরিণত হয়ে ভারতের তামিলনাড়ুর দিকে চলে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এর প্রভাবে বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলে বৃষ্টি হতে পারে। তবে সারা দেশে আপাতত বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই। ফলে তাপমাত্রাও খুব একটা কমবে না।
দক্ষিণ মহাসাগরে ভাসতে শুরু করেছে বিশ্বের সবচেয়ে বড় আইসবার্গ (হিমশৈল) ‘এ ২৩ এ’। দীর্ঘ ৩০ বছরেরও বেশি সময় এক স্থানে আটকে থাকার পর পুনরায় সরে যাচ্ছে এটি। এই বিশাল আইসবার্গটি লন্ডনের আকারের প্রায় দ্বিগুণ এবং এর ওজন প্রায় এক ট্রিলিয়ন টন।
১৭ ডিসেম্বর ২০২৪পূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, আজ সকাল ৬টায় ঢাকায় তাপমাত্রা ছিল ২৫ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৫ শতাংশ। গতকাল ঢাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৪ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৫ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ ছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় রাজধানী...
৮ ঘণ্টা আগেপূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, আজ সকাল ৬টায় ঢাকায় তাপমাত্রা ছিল ২৬ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৬ শতাংশ। গতকাল সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৫ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস, আজ সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৬ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
২ দিন আগেবাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং...
৩ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক
কার্তিক মাস আসার পর সারা দেশে বৃষ্টি প্রায় হচ্ছেই না। এর সঙ্গে বেড়েছে গরম। আজ মঙ্গলবারও রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশের আবহাওয়া প্রায় একই রকম থাকতে পারে।
আজ সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পরবর্তী ছয় ঘণ্টার পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে। পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা থেকে মেঘলা আকাশ থাকতে পারে। সারা দিনের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকবে। এ সময় উত্তর ও উত্তর-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রাও প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, আজ সকাল ৬টায় ঢাকায় তাপমাত্রা ছিল ২৬ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৬ শতাংশ। গতকাল সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৫ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস, আজ সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৬ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ ছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় রাজধানী ঢাকায় কোনো বৃষ্টি হয়নি।
এ ছাড়া সারা দেশে আজকের আবহাওয়াও প্রায় একই রকম শুষ্ক থাকতে পারে। তবে দেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চল চট্টগ্রামে কিছুটা বৃষ্টি হতে পারে। গতকাল সোমবার আবহাওয়া অধিদপ্তরে আজকের সারা দেশের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় চট্টগ্রাম বিভাগের দু-এক জায়গায় বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। দেশের অন্যত্র আবহাওয়া আংশিক মেঘলা আকাশসহ প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। সারা দেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
কার্তিক মাস আসার পর সারা দেশে বৃষ্টি প্রায় হচ্ছেই না। এর সঙ্গে বেড়েছে গরম। আজ মঙ্গলবারও রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশের আবহাওয়া প্রায় একই রকম থাকতে পারে।
আজ সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পরবর্তী ছয় ঘণ্টার পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে। পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা থেকে মেঘলা আকাশ থাকতে পারে। সারা দিনের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকবে। এ সময় উত্তর ও উত্তর-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রাও প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, আজ সকাল ৬টায় ঢাকায় তাপমাত্রা ছিল ২৬ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৬ শতাংশ। গতকাল সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৫ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস, আজ সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৬ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ ছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় রাজধানী ঢাকায় কোনো বৃষ্টি হয়নি।
এ ছাড়া সারা দেশে আজকের আবহাওয়াও প্রায় একই রকম শুষ্ক থাকতে পারে। তবে দেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চল চট্টগ্রামে কিছুটা বৃষ্টি হতে পারে। গতকাল সোমবার আবহাওয়া অধিদপ্তরে আজকের সারা দেশের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় চট্টগ্রাম বিভাগের দু-এক জায়গায় বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। দেশের অন্যত্র আবহাওয়া আংশিক মেঘলা আকাশসহ প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। সারা দেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
দক্ষিণ মহাসাগরে ভাসতে শুরু করেছে বিশ্বের সবচেয়ে বড় আইসবার্গ (হিমশৈল) ‘এ ২৩ এ’। দীর্ঘ ৩০ বছরেরও বেশি সময় এক স্থানে আটকে থাকার পর পুনরায় সরে যাচ্ছে এটি। এই বিশাল আইসবার্গটি লন্ডনের আকারের প্রায় দ্বিগুণ এবং এর ওজন প্রায় এক ট্রিলিয়ন টন।
১৭ ডিসেম্বর ২০২৪পূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, আজ সকাল ৬টায় ঢাকায় তাপমাত্রা ছিল ২৫ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৫ শতাংশ। গতকাল ঢাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৪ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৫ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ ছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় রাজধানী...
৮ ঘণ্টা আগেআজ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা থেকে আকাশ মেঘলা থাকতে পারে। সারা দিনের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকবে। এ সময় উত্তর ও উত্তর-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রাও প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
১ দিন আগেবাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং...
৩ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক
ঢাকার বাতাসে দূষণের মাত্রা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে আছে। বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের আজ সোমবার সকাল ১০টার রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান ১৫২। গতকাল রোববার সকাল ৯টা ৩৭ মিনিটেও বায়ুমান একই ছিল।
বায়ুদূষণের শীর্ষ দেশগুলোর তালিকায় আজ ৭ম স্থানে রয়েছে ঢাকা। গতকালও একই অবস্থানে ছিল এই রাজধানী শহরটি।
আজ বায়ুদূষণের শীর্ষে আছে ভারতের দিল্লি। শহরটির বায়ুমান আজ ৩০৩, যা দুর্যোগপূর্ণ বাতাসের নির্দেশক।
শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো— পাকিস্তানের লাহোর, ভারতের মুম্বাই, উজবেকিস্তানের তাসখন্দ ও ভারতের কলকাতা। শহরগুলোর বায়ুমান যথাক্রমে ২৯৭, ১৭৭, ১৫৮ ও ১৫৬।
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১-১৫০ এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতি বছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
ঢাকার বাতাসে দূষণের মাত্রা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে আছে। বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের আজ সোমবার সকাল ১০টার রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান ১৫২। গতকাল রোববার সকাল ৯টা ৩৭ মিনিটেও বায়ুমান একই ছিল।
বায়ুদূষণের শীর্ষ দেশগুলোর তালিকায় আজ ৭ম স্থানে রয়েছে ঢাকা। গতকালও একই অবস্থানে ছিল এই রাজধানী শহরটি।
আজ বায়ুদূষণের শীর্ষে আছে ভারতের দিল্লি। শহরটির বায়ুমান আজ ৩০৩, যা দুর্যোগপূর্ণ বাতাসের নির্দেশক।
শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো— পাকিস্তানের লাহোর, ভারতের মুম্বাই, উজবেকিস্তানের তাসখন্দ ও ভারতের কলকাতা। শহরগুলোর বায়ুমান যথাক্রমে ২৯৭, ১৭৭, ১৫৮ ও ১৫৬।
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১-১৫০ এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতি বছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
দক্ষিণ মহাসাগরে ভাসতে শুরু করেছে বিশ্বের সবচেয়ে বড় আইসবার্গ (হিমশৈল) ‘এ ২৩ এ’। দীর্ঘ ৩০ বছরেরও বেশি সময় এক স্থানে আটকে থাকার পর পুনরায় সরে যাচ্ছে এটি। এই বিশাল আইসবার্গটি লন্ডনের আকারের প্রায় দ্বিগুণ এবং এর ওজন প্রায় এক ট্রিলিয়ন টন।
১৭ ডিসেম্বর ২০২৪পূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, আজ সকাল ৬টায় ঢাকায় তাপমাত্রা ছিল ২৫ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৫ শতাংশ। গতকাল ঢাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৪ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৫ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ ছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় রাজধানী...
৮ ঘণ্টা আগেআজ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা থেকে আকাশ মেঘলা থাকতে পারে। সারা দিনের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকবে। এ সময় উত্তর ও উত্তর-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রাও প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
১ দিন আগেপূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, আজ সকাল ৬টায় ঢাকায় তাপমাত্রা ছিল ২৬ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৬ শতাংশ। গতকাল সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৫ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস, আজ সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৬ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
২ দিন আগে