প্রশান্ত মহাসাগরে একই সঙ্গে সৃষ্টি হয়েছে চারটি ঘূর্ণিঝড়। ইতিহাসে এই ঘটনা যেমন বিরল, তেমনি আতঙ্কেরও। কারণ সেগুলো একই সময়ে শক্তি সঞ্চয় করছে এবং একের পর এক প্রভাব ফেলছে ফিলিপাইনে।
ইতিমধ্যে গত বৃহস্পতিবার একটি আঘাত টাইফুন বা ঘূর্ণিঝড় আঘাত হেনেছে। গত রোববার হেনেছে আরেকটি। আজ বুধবার তৃতীয়টি ঝড় টাইফুনে পরিণত হওয়ার পূর্বাভাস রয়েছে। এ জন্য সতর্কবার্তাও দিয়েছে দেশটির সরকার। এর পরবর্তী ৫ দিনের মধ্যে চতুর্থটি ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নেবে।
আবহাওয়া বিশেষজ্ঞদের মতে, মহাসাগরের উষ্ণতা বেড়ে যাওয়ার কারণে এমনটি ঘটছে।
যৌথ টাইফুন সতর্কতা কেন্দ্রের স্যাটেলাইট চিত্রে দেখা গেছে, চারটি ঝড় পশ্চিম প্রশান্ত মহাসাগরের বিশাল এলাকা জুড়ে বিস্তৃতি পেয়েছে। এর পরিধি ভিয়েতনাম থেকে গুয়াম পর্যন্ত। ঝড়গুলোর নাম দেওয়া হয়েছে—টাইফুন ‘ইনশিং’, টাইফুন ‘তোরাজি’, ক্রান্তীয় ঝড় ‘উসাগি’ ও ক্রান্তীয় ঝড় ‘ম্যান-ই’।
জাপানের আবহাওয়া সংস্থা আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম সিএনএনকে জানিয়েছে, ১৯৫১ সাল থেকে শুরু হওয়া রেকর্ড অনুযায়ী নভেম্বরে এই প্রথম চারটি ঘূর্ণিঝড় দেখা গেছে। শুধু তাই নয়, গত সাত বছরে কোনো এক মাসের মধ্যেও চারটি ঘূর্ণিঝড় দেখা যায়নি।
যদিও ফিলিপাইনকে প্রতিবছর একাধিক ঝড়ের কবলে পড়তে হয়। তবে গত ৭ নভেম্বর (বৃহস্পতিবার) দেশটির উত্তর-পূর্বাঞ্চলে আঘাত হানে টাইফুন ইনশিং। এতে বাতাসের গতি ছিল চতুর্থ ক্যাটাগরির আটলান্টিক হারিকেনের সমান। এতে কোনো প্রাণহানি ঘটেনি। তবে প্রবল বৃষ্টি ঝোড়ো ঢেউ ও ভূমিধস ঘটে।
ফিলিপাইনের প্রেসিডেন্ট ফার্দিনান্দ মার্কোস জুনিয়র টাইফুন ইনশিংয়ে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শন করেছেন। সেখানে তিনি বলেন, ‘আমরা পুনরুদ্ধারের দিকে মনোযোগ দিচ্ছি। সেই সঙ্গে আমরা আমাদের দিকে ধেয়ে আসা আরও একটি ঝড়ের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছি।’
পরে গত রোববার লুসনের অরোরা প্রদেশের পূর্ব উপকূলে আঘাত হানে টাইফুন ‘তোরাজি’। এর বাতাসের গতিবেগ ছিল প্রথম ক্যাটাগরির আটলান্টিক হারিকেনের সমান, যার ফলে আরও হাজার হাজার মানুষকে আশ্রয়কেন্দ্রে স্থানান্তর করা হয়। পরপর দুর্যোগের ফলে এখনো অনেক মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রেই রয়ে গেছে। উদ্ধারকাজেও বেশ অসুবিধা হচ্ছে।
আগামী পাঁচ দিনের মধ্যে আরেকটি বড় ঝড়ের জন্য প্রস্তুত হচ্ছে ফিলিপাইন। এটি হতে চলেছে তাদের তৃতীয় ঝড়।
ক্রান্তীয় ঝড় ‘উসাগি’ বর্তমানে ফিলিপাইনের উত্তর-পূর্ব উপকূলে প্রায় ৭২০ কিলোমিটার (৪৪৫ মাইল) দূরে অবস্থান করছে এবং আজ বুধবার সকালে স্থানীয় সময়ে এটি টাইফুনে পরিণত হতে পারে। দেশটির আবহাওয়া সংস্থা পরবর্তী ৪৮ ঘণ্টায় ঝোড়ো হাওয়া এবং ঝড়ের ঢেউয়ের ঝুঁকির ব্যাপারে সতর্কতা জারি করেছে।
উসাগির পরে আসা চতুর্থ ঝড় হলো ক্রান্তীয় ঝড় ‘ম্যান ই’। যা গুয়ামের দক্ষিণ-পশ্চিমে প্রায় ২৫৫ কিলোমিটার (১৫৫ মাইল) দূরে অবস্থান করছে। ম্যান ই পশ্চিম দিকে চলে যাওয়ার কথা এবং শুক্রবার সকালে এটি টাইফুনে পরিণত হতে পারে এবং রোববার এটি ফিলিপাইনের উত্তর-পূর্বে পৌঁছে তৃতীয় ক্যাটাগরির আটলান্টিক হারিকেনের সমান আঘাত হানতে পারে।
যদিও ‘উসাগি’ এবং ‘ম্যান ই’ সরাসরি স্থলে আঘাত করবে কি না, সেটি স্পষ্ট নয়। তবে এসবে প্রভাবে ভারী বৃষ্টি, ঝোড়ো হাওয়া এবং বিপজ্জনক ঝোড়ো ঢেউয়ের আশঙ্কা রয়েছে।
প্রশান্ত মহাসাগরে একই সঙ্গে সৃষ্টি হয়েছে চারটি ঘূর্ণিঝড়। ইতিহাসে এই ঘটনা যেমন বিরল, তেমনি আতঙ্কেরও। কারণ সেগুলো একই সময়ে শক্তি সঞ্চয় করছে এবং একের পর এক প্রভাব ফেলছে ফিলিপাইনে।
ইতিমধ্যে গত বৃহস্পতিবার একটি আঘাত টাইফুন বা ঘূর্ণিঝড় আঘাত হেনেছে। গত রোববার হেনেছে আরেকটি। আজ বুধবার তৃতীয়টি ঝড় টাইফুনে পরিণত হওয়ার পূর্বাভাস রয়েছে। এ জন্য সতর্কবার্তাও দিয়েছে দেশটির সরকার। এর পরবর্তী ৫ দিনের মধ্যে চতুর্থটি ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নেবে।
আবহাওয়া বিশেষজ্ঞদের মতে, মহাসাগরের উষ্ণতা বেড়ে যাওয়ার কারণে এমনটি ঘটছে।
যৌথ টাইফুন সতর্কতা কেন্দ্রের স্যাটেলাইট চিত্রে দেখা গেছে, চারটি ঝড় পশ্চিম প্রশান্ত মহাসাগরের বিশাল এলাকা জুড়ে বিস্তৃতি পেয়েছে। এর পরিধি ভিয়েতনাম থেকে গুয়াম পর্যন্ত। ঝড়গুলোর নাম দেওয়া হয়েছে—টাইফুন ‘ইনশিং’, টাইফুন ‘তোরাজি’, ক্রান্তীয় ঝড় ‘উসাগি’ ও ক্রান্তীয় ঝড় ‘ম্যান-ই’।
জাপানের আবহাওয়া সংস্থা আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম সিএনএনকে জানিয়েছে, ১৯৫১ সাল থেকে শুরু হওয়া রেকর্ড অনুযায়ী নভেম্বরে এই প্রথম চারটি ঘূর্ণিঝড় দেখা গেছে। শুধু তাই নয়, গত সাত বছরে কোনো এক মাসের মধ্যেও চারটি ঘূর্ণিঝড় দেখা যায়নি।
যদিও ফিলিপাইনকে প্রতিবছর একাধিক ঝড়ের কবলে পড়তে হয়। তবে গত ৭ নভেম্বর (বৃহস্পতিবার) দেশটির উত্তর-পূর্বাঞ্চলে আঘাত হানে টাইফুন ইনশিং। এতে বাতাসের গতি ছিল চতুর্থ ক্যাটাগরির আটলান্টিক হারিকেনের সমান। এতে কোনো প্রাণহানি ঘটেনি। তবে প্রবল বৃষ্টি ঝোড়ো ঢেউ ও ভূমিধস ঘটে।
ফিলিপাইনের প্রেসিডেন্ট ফার্দিনান্দ মার্কোস জুনিয়র টাইফুন ইনশিংয়ে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শন করেছেন। সেখানে তিনি বলেন, ‘আমরা পুনরুদ্ধারের দিকে মনোযোগ দিচ্ছি। সেই সঙ্গে আমরা আমাদের দিকে ধেয়ে আসা আরও একটি ঝড়ের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছি।’
পরে গত রোববার লুসনের অরোরা প্রদেশের পূর্ব উপকূলে আঘাত হানে টাইফুন ‘তোরাজি’। এর বাতাসের গতিবেগ ছিল প্রথম ক্যাটাগরির আটলান্টিক হারিকেনের সমান, যার ফলে আরও হাজার হাজার মানুষকে আশ্রয়কেন্দ্রে স্থানান্তর করা হয়। পরপর দুর্যোগের ফলে এখনো অনেক মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রেই রয়ে গেছে। উদ্ধারকাজেও বেশ অসুবিধা হচ্ছে।
আগামী পাঁচ দিনের মধ্যে আরেকটি বড় ঝড়ের জন্য প্রস্তুত হচ্ছে ফিলিপাইন। এটি হতে চলেছে তাদের তৃতীয় ঝড়।
ক্রান্তীয় ঝড় ‘উসাগি’ বর্তমানে ফিলিপাইনের উত্তর-পূর্ব উপকূলে প্রায় ৭২০ কিলোমিটার (৪৪৫ মাইল) দূরে অবস্থান করছে এবং আজ বুধবার সকালে স্থানীয় সময়ে এটি টাইফুনে পরিণত হতে পারে। দেশটির আবহাওয়া সংস্থা পরবর্তী ৪৮ ঘণ্টায় ঝোড়ো হাওয়া এবং ঝড়ের ঢেউয়ের ঝুঁকির ব্যাপারে সতর্কতা জারি করেছে।
উসাগির পরে আসা চতুর্থ ঝড় হলো ক্রান্তীয় ঝড় ‘ম্যান ই’। যা গুয়ামের দক্ষিণ-পশ্চিমে প্রায় ২৫৫ কিলোমিটার (১৫৫ মাইল) দূরে অবস্থান করছে। ম্যান ই পশ্চিম দিকে চলে যাওয়ার কথা এবং শুক্রবার সকালে এটি টাইফুনে পরিণত হতে পারে এবং রোববার এটি ফিলিপাইনের উত্তর-পূর্বে পৌঁছে তৃতীয় ক্যাটাগরির আটলান্টিক হারিকেনের সমান আঘাত হানতে পারে।
যদিও ‘উসাগি’ এবং ‘ম্যান ই’ সরাসরি স্থলে আঘাত করবে কি না, সেটি স্পষ্ট নয়। তবে এসবে প্রভাবে ভারী বৃষ্টি, ঝোড়ো হাওয়া এবং বিপজ্জনক ঝোড়ো ঢেউয়ের আশঙ্কা রয়েছে।
আজ বায়ুদূষণের তালিকায় শীর্ষে আছে বাহরাইনের মানামা। শহরটির বায়ুমান ১৭৭, যা অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক। শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো— পাকিস্তানের লাহোর, ইন্দোনেশিয়ার জাকার্তা, মিশরের কায়রো ও ডেমোক্রেটিক রিপাবলিক অব কঙ্গোর কিনশাসা। শহরগুলোর বায়ুমান যথাক্রমে...
৩ ঘণ্টা আগেঢাকার আকাশ আংশিক মেঘলা থেকে অস্থায়ীভাবে মেঘলা থাকতে পারে বলে পূর্বাভাসে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। পূর্বাভাসে আরও বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।
৩ ঘণ্টা আগেদেশের অধিকাংশ এলাকাতেই আজ শনিবার বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা আছে। এমনটাই জানিয়েছে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর। মৌসুমি বায়ু এবং বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি নিম্নচাপের প্রভাবে এই বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। এ ছাড়া, দিন ও রাতের তাপমাত্রা কমারও সম্ভাবনা আছে বলে জানিয়েছে অধিদপ্তর।
১ দিন আগেআজ রাজধানী ঢাকা ও আশপাশের অঞ্চলের আকাশ আংশিক মেঘলা থেকে অস্থায়ীভাবে মেঘাচ্ছন্ন থাকতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। সেই সঙ্গে হালকা থেকে মাঝারি মাত্রার বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। সেই সঙ্গে দিনের তাপমাত্রা কিছুটা কমে গিয়ে গরমের তীব্রতা কমতে পারে।
১ দিন আগে