সামুদ্রিক জীববৈচিত্র্য ও তাপমাত্রার ওপর জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব সম্পর্কে জানতে তরুণ জেলেদের কাছ থেকে তথ্য সংগ্রহ করবে জাপান। এই গবেষণার জন্য আগামী এপ্রিলে একটি প্রকল্প শুরু কথা ভাবছে জাপানি তিনটি সংগঠন।
গত সোমবার পরিকল্পনাটি ঘোষণা করে—নিপ্পন ফাউন্ডেশন, টোকিও বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাটমোসফিয়ার এবং ওশান রিসার্চ ইনস্টিটিউট এবং ন্যাশনাল ফেডারেশন অব ফিশারিজ কো–অপারেটিভ অ্যাসোসিয়েশন, বা জেনগিওরেন।
জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে সামুদ্রিক পরিবেশে এমন অস্বাভাবিকতা দেখা দিয়েছে। যেমন–অনেক কম পরিমাণে মাছ জালে ধরা পড়া এবং মাছ ধরার সময় ও অঞ্চলে পরিবর্তন।
গবেষণা ইনস্টিটিউটের পরিচালক সুসুমু হিয়োদো বলেন, ‘আমরা মৎস্যজীবীদের কাছ থেকে সংগৃহীত তথ্য বিশ্লেষণ করব। এর মাধ্যমে সাগরের নিচে কী ঘটছে তা ভালোভাবে বোঝা যাবে এবং ভবিষ্যতের জন্য পদক্ষেপ গ্রহণে সাহায্য করবে।’
জেংইওরেন অনুযায়ী, ২০১০ সালের কাছাকাছি সময় থেকে জাপানের স্যামন এবং সাউরি মতো প্রধান প্রজাতির মাছ ধরার পরিমাণ কমে যেতে শুরু করেছে।
মৎস্য শিল্প সংস্থার মতে, তরুণ মৎস্যজীবীরা তাঁরা সামুদ্রিক পরিবেশে পরিবর্তন অনুভব করছেন এবং তারা উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন যে, তাঁরা ভবিষ্যতে আর মাছ ধরতে পারবেন না।
গবেষকেরা বলেন, এখন পর্যন্ত পরিচালিত জরিপগুলো সামুদ্রিক পরিবেশে দ্রুত পরিবর্তনের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলার জন্য যথেষ্ট নয় এবং মাছ ধরার পরিমাণে ওঠানামা বৈজ্ঞানিকভাবে ব্যাখ্যা করার জন্য প্রয়োজনীয় তথ্যের অভাব রয়েছে।
তিনটি সংগঠন মিলে একটি ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করেছে। এই ব্যবস্থার মাধ্যমে ২০২৪ অর্থবছর থেকে তাদের মৎস্য কার্যক্রম চলাকালে সাগরের পানির তাপমাত্রা এবং অন্যান্য তথ্য সংগ্রহ করবেন তরুণ জেলেরা।
দেশের ৪৭টি প্রিফেকচার বা প্রশাসনিক অঞ্চলের মধ্যে ১২টি প্রিফেকচারের ১৩টি স্থানে তথ্য সংগ্রহ করে গবেষণা ইনস্টিটিউটে পাঠানো হবে। স্মার্টফোনের অ্যাপ ব্যবহার করে অস্বাভাবিক ঘটনা রিপোর্ট করতে পারবেন জেলেরা। যেমন: অপরিচিত মাছের উপস্থিতি এবং প্রবাল সাদা হওয়ার ঘটনা।
২০২৫ অর্থবছরের এপ্রিল থেকে জরিপের স্থান সংখ্যা বাড়িয়ে প্রায় ২০টি করা হবে এবং সংগৃহীত তথ্যের ধরনও সম্প্রসারিত হবে। নতুনভাবে লবণের ঘনত্বের তথ্যও অন্তর্ভুক্ত করা হবে।
গবেষণা ইনস্টিটিউট তথ্য বিশ্লেষণ করবে এবং জেলেদের সঙ্গে মিলিয়ে প্রতিকারমূলক ব্যবস্থা বিবেচনা করবে ও প্রস্তাব করবে।
তথ্যসূত্র: জাপান টুডে
সামুদ্রিক জীববৈচিত্র্য ও তাপমাত্রার ওপর জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব সম্পর্কে জানতে তরুণ জেলেদের কাছ থেকে তথ্য সংগ্রহ করবে জাপান। এই গবেষণার জন্য আগামী এপ্রিলে একটি প্রকল্প শুরু কথা ভাবছে জাপানি তিনটি সংগঠন।
গত সোমবার পরিকল্পনাটি ঘোষণা করে—নিপ্পন ফাউন্ডেশন, টোকিও বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাটমোসফিয়ার এবং ওশান রিসার্চ ইনস্টিটিউট এবং ন্যাশনাল ফেডারেশন অব ফিশারিজ কো–অপারেটিভ অ্যাসোসিয়েশন, বা জেনগিওরেন।
জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে সামুদ্রিক পরিবেশে এমন অস্বাভাবিকতা দেখা দিয়েছে। যেমন–অনেক কম পরিমাণে মাছ জালে ধরা পড়া এবং মাছ ধরার সময় ও অঞ্চলে পরিবর্তন।
গবেষণা ইনস্টিটিউটের পরিচালক সুসুমু হিয়োদো বলেন, ‘আমরা মৎস্যজীবীদের কাছ থেকে সংগৃহীত তথ্য বিশ্লেষণ করব। এর মাধ্যমে সাগরের নিচে কী ঘটছে তা ভালোভাবে বোঝা যাবে এবং ভবিষ্যতের জন্য পদক্ষেপ গ্রহণে সাহায্য করবে।’
জেংইওরেন অনুযায়ী, ২০১০ সালের কাছাকাছি সময় থেকে জাপানের স্যামন এবং সাউরি মতো প্রধান প্রজাতির মাছ ধরার পরিমাণ কমে যেতে শুরু করেছে।
মৎস্য শিল্প সংস্থার মতে, তরুণ মৎস্যজীবীরা তাঁরা সামুদ্রিক পরিবেশে পরিবর্তন অনুভব করছেন এবং তারা উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন যে, তাঁরা ভবিষ্যতে আর মাছ ধরতে পারবেন না।
গবেষকেরা বলেন, এখন পর্যন্ত পরিচালিত জরিপগুলো সামুদ্রিক পরিবেশে দ্রুত পরিবর্তনের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলার জন্য যথেষ্ট নয় এবং মাছ ধরার পরিমাণে ওঠানামা বৈজ্ঞানিকভাবে ব্যাখ্যা করার জন্য প্রয়োজনীয় তথ্যের অভাব রয়েছে।
তিনটি সংগঠন মিলে একটি ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করেছে। এই ব্যবস্থার মাধ্যমে ২০২৪ অর্থবছর থেকে তাদের মৎস্য কার্যক্রম চলাকালে সাগরের পানির তাপমাত্রা এবং অন্যান্য তথ্য সংগ্রহ করবেন তরুণ জেলেরা।
দেশের ৪৭টি প্রিফেকচার বা প্রশাসনিক অঞ্চলের মধ্যে ১২টি প্রিফেকচারের ১৩টি স্থানে তথ্য সংগ্রহ করে গবেষণা ইনস্টিটিউটে পাঠানো হবে। স্মার্টফোনের অ্যাপ ব্যবহার করে অস্বাভাবিক ঘটনা রিপোর্ট করতে পারবেন জেলেরা। যেমন: অপরিচিত মাছের উপস্থিতি এবং প্রবাল সাদা হওয়ার ঘটনা।
২০২৫ অর্থবছরের এপ্রিল থেকে জরিপের স্থান সংখ্যা বাড়িয়ে প্রায় ২০টি করা হবে এবং সংগৃহীত তথ্যের ধরনও সম্প্রসারিত হবে। নতুনভাবে লবণের ঘনত্বের তথ্যও অন্তর্ভুক্ত করা হবে।
গবেষণা ইনস্টিটিউট তথ্য বিশ্লেষণ করবে এবং জেলেদের সঙ্গে মিলিয়ে প্রতিকারমূলক ব্যবস্থা বিবেচনা করবে ও প্রস্তাব করবে।
তথ্যসূত্র: জাপান টুডে
আজ ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আকাশ মেঘলা থাকলেও এ এলাকার আবহাওয়া মূলত শুষ্ক থাকবে বলেই জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। আজ বৃহস্পতিবার, সকাল ৭টা থেকে পরবর্তী ৬ ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও আশপাশের এলাকার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১৮ ঘণ্টা আগেবাতাসের গুণমান সূচক নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউ এয়ারের এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সের আজ সকাল ১০টার রেকর্ড অনুযায়ী, রাজধানী শহরের বায়ুমান ৮২। গতকাল মঙ্গলবার, সকাল ৯টা ৩০ মিনিটের রেকর্ডে অনুযায়ী ১০৬ বায়ুমান নিয়ে দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় ১১ তম স্থানে ছিল ঢাকা। আজ বায়ুমানের উন্নতি হয়ে ২১ তম অবস্থানে
১৯ ঘণ্টা আগেঢাকায় আজও বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। আজ বুধবার ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার সকাল ৭টা থেকে পরবর্তী ৬ ঘণ্টার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। পূর্বাভাস অনুযায়ী, আজ এ এলাকার আকাশ অস্থায়ীভাবে মেঘলা থেকে মেঘলা থাকতে পারে। এ ছাড়া, বৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। হতে পারে বজ্রপাতও।
২ দিন আগেবাতাসের গুণমান সূচক নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউ এয়ারের এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সের আজ বুধবার সকাল ৯টা ২০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী, রাজধানী শহরের বায়ুমান ১০৬। গতকাল মঙ্গলবার, সকাল ৯টার রেকর্ডে অনুযায়ী ১৬০ বায়ুমান নিয়ে শীর্ষে অবস্থান করছিল ঢাকা। গতকাল ঢাকার বাতাস ছিল সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর।
২ দিন আগে