
মাউন্ট তাম্বোরা পৃথিবীকে বদলে দিয়েছিল। ১৮১৫ সালে ইন্দোনেশিয়ার এই আগ্নেয়গিরিটি ইতিহাসের সবচেয়ে শক্তিশালী অগ্ন্যুৎপাত ঘটায়। এতে সূর্যালোকে-প্রতিফলিত অসংখ্য সূক্ষ্ম কণার একটি বিশাল মেঘমালা বায়ুমণ্ডলে ছড়িয়ে পড়ে। এতে একপর্যায়ে পৃথিবী ঠান্ডা হয়ে গেলে এক বিপর্যয়কর পরিস্থিতি তৈরি হয়।
এর পরবর্তী সময়টি ‘গ্রীষ্মহীন এক বছর’ নামে পরিচিত। পৃথিবীর তাপমাত্রা হ্রাস পায়, ফসল নষ্ট হয়, মানুষ অনাহারে মারা যায়, কলেরা মহামারি ছড়িয়ে পড়ে এবং লক্ষাধিক মানুষ প্রাণ হারায়। এমনকি ধারণা করা হয়, এই অগ্ন্যুৎপাতই মেরি শেলিকে ১৮১৬ সালে সুইজারল্যান্ডের অস্বাভাবিক ঠান্ডা আবহাওয়ার মধ্যে আশ্রয় নিয়ে ফ্রাংকেনস্টাইন রচনায় অনুপ্রাণিত করেছিল।
এর পরেও অনেক আগ্নেয়গিরি অগ্ন্যুৎপাত ঘটিয়েছে, কিন্তু তাম্বোরা এখন পর্যন্ত পৃথিবীর সর্বশেষ বড় অগ্ন্যুৎপাত হিসেবে পরিচিত। দুই শতাব্দীরও বেশি সময় পরে, বিজ্ঞানীরা সতর্ক করছেন, এমন আরেকটি অগ্ন্যুৎপাত শিগগিরই ঘটতে পারে।
জেনেভা বিশ্ববিদ্যালয়ের জলবায়ু গবেষক অধ্যাপক মার্কাস স্টফেল সিএনএনকে বলেন, এটি কখন ঘটবে তা শুধু সময়ের ব্যাপার। ভূতাত্ত্বিক প্রমাণ থেকে জানা যায়, এই শতাব্দীতে এমন একটি বড় অগ্ন্যুৎপাতের সম্ভাবনা ছয় ভাগের এক ভাগ।
তবে এবার এটি এমন এক পৃথিবীতে ঘটবে, যা আগের চেয়ে অনেক বেশি জনবহুল এবং জলবায়ু সংকটের কারণে আরও উষ্ণ।
স্টফেল বলেন, ‘পরবর্তী বড় অগ্ন্যুৎপাত জলবায়ুর বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করবে। মানবজাতি এর জন্য কোনো পরিকল্পনা তৈরি করেনি।’
আগ্নেয়গিরিগুলো যুগে যুগে আমাদের পৃথিবীকে গঠন করেছে। এগুলো মহাদেশ তৈরি করেছে, বায়ুমণ্ডল গড়ে তুলেছে এবং জলবায়ুকে পরিবর্তন করেছে।
অগ্ন্যুৎপাতের সময় লাভা, ছাই এবং বিভিন্ন গ্যাস নির্গত হয়। এর মধ্যে কার্বন ডাই-অক্সাইড গ্রহ উষ্ণ করতে ভূমিকা রাখে, যদিও তা মানুষের জীবাশ্ম জ্বালানি পোড়ানোর তুলনায় নগণ্য।
তবে জলবায়ু প্রভাবের ক্ষেত্রে বিজ্ঞানীরা আরেকটি গ্যাস, সালফার ডাই-অক্সাইড, নিয়ে বেশি চিন্তিত।
একটি বড় অগ্ন্যুৎপাত সালফার ডাই-অক্সাইডকে পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলের ট্রপোস্ফিয়ার পেরিয়ে সাত মাইল ওপরে স্ট্রাটোস্ফিয়ারে পাঠাতে পারে। এখানে এই গ্যাস সূক্ষ্ম কণায় রূপান্তরিত হয়, যা সূর্যের আলো প্রতিফলিত করে এবং পৃথিবীর তাপমাত্রা কমিয়ে দেয়।
১৯৯১ সালে ফিলিপাইনের মাউন্ট পিনাটুবোর অগ্ন্যুৎপাত স্ট্রাটোস্ফিয়ারে প্রায় দেড় কোটি টন সালফার ডাই-অক্সাইড পাঠায়। এটি তাম্বোরার মতো বড় অগ্ন্যুৎপাত ছিল না, কিন্তু এটি কয়েক বছরের জন্য পৃথিবীর তাপমাত্রা প্রায় ০.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস কমিয়ে দেয়।
বিজ্ঞানীরা প্রাচীন অগ্ন্যুৎপাতের প্রভাব গবেষণার জন্য বরফের স্তর ও গাছের বলয় থেকে তথ্য সংগ্রহ করেন। এসব থেকে জানা যায়, অতীতে বড় অগ্ন্যুৎপাতগুলো পৃথিবীর তাপমাত্রা ১ থেকে ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত কমিয়ে দিয়েছিল।
বিজ্ঞানীরা সতর্ক করেছেন, আধুনিক উষ্ণ পৃথিবীতে একটি বড় অগ্ন্যুৎপাতের প্রভাব আরও মারাত্মক হতে পারে।

উদাহরণস্বরূপ, উষ্ণ জলবায়ুর কারণে বাতাসের চলাচল দ্রুততর হয়, যা খুদে তরল বা কঠিন কণাগুলোকে দ্রুত ছড়িয়ে দেয়। এর ফলে কণাগুলো ছোট আকারে থেকে সূর্যের আলো আরও কার্যকরভাবে প্রতিফলিত করে এবং ঠান্ডা করার প্রভাব বাড়িয়ে দেয়।
পাশাপাশি, বরফ গলে গেলে আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের হার বাড়তে পারে। কারণ, বরফ গলে গেলে চাপ কমে, যা ম্যাগমার ওঠার গতি বাড়িয়ে দেয়।
একটি বড় অগ্ন্যুৎপাতের তাৎক্ষণিক এবং দীর্ঘমেয়াদি প্রভাব হবে ধ্বংসাত্মক। একটি শহর মুছে যেতে পারে, খাদ্যনিরাপত্তা হুমকির মুখে পড়তে পারে এবং বৈশ্বিক রাজনৈতিক উত্তেজনা সৃষ্টি হতে পারে।
স্টফেল বলেন, বৃহৎ অগ্ন্যুৎপাত প্রতিরোধ করা সম্ভব নয়, তবে প্রস্তুতি নেওয়া সম্ভব। এটি সম্পর্কে বিস্তারিত গবেষণা, সম্ভাব্য বিপর্যয়ের চিত্রায়ণ এবং খাদ্য সরবরাহ নিশ্চিত করার পরিকল্পনা গ্রহণ করা অত্যন্ত জরুরি।
‘এমন অগ্ন্যুৎপাতের সম্ভাবনা খুবই কম, তবে এটি একেবারেই শূন্য নয়,’ তিনি বলেন, ‘এবং আমরা এখনো জানি না এর প্রভাব কতটা ভয়াবহ হতে পারে।’

মাউন্ট তাম্বোরা পৃথিবীকে বদলে দিয়েছিল। ১৮১৫ সালে ইন্দোনেশিয়ার এই আগ্নেয়গিরিটি ইতিহাসের সবচেয়ে শক্তিশালী অগ্ন্যুৎপাত ঘটায়। এতে সূর্যালোকে-প্রতিফলিত অসংখ্য সূক্ষ্ম কণার একটি বিশাল মেঘমালা বায়ুমণ্ডলে ছড়িয়ে পড়ে। এতে একপর্যায়ে পৃথিবী ঠান্ডা হয়ে গেলে এক বিপর্যয়কর পরিস্থিতি তৈরি হয়।
এর পরবর্তী সময়টি ‘গ্রীষ্মহীন এক বছর’ নামে পরিচিত। পৃথিবীর তাপমাত্রা হ্রাস পায়, ফসল নষ্ট হয়, মানুষ অনাহারে মারা যায়, কলেরা মহামারি ছড়িয়ে পড়ে এবং লক্ষাধিক মানুষ প্রাণ হারায়। এমনকি ধারণা করা হয়, এই অগ্ন্যুৎপাতই মেরি শেলিকে ১৮১৬ সালে সুইজারল্যান্ডের অস্বাভাবিক ঠান্ডা আবহাওয়ার মধ্যে আশ্রয় নিয়ে ফ্রাংকেনস্টাইন রচনায় অনুপ্রাণিত করেছিল।
এর পরেও অনেক আগ্নেয়গিরি অগ্ন্যুৎপাত ঘটিয়েছে, কিন্তু তাম্বোরা এখন পর্যন্ত পৃথিবীর সর্বশেষ বড় অগ্ন্যুৎপাত হিসেবে পরিচিত। দুই শতাব্দীরও বেশি সময় পরে, বিজ্ঞানীরা সতর্ক করছেন, এমন আরেকটি অগ্ন্যুৎপাত শিগগিরই ঘটতে পারে।
জেনেভা বিশ্ববিদ্যালয়ের জলবায়ু গবেষক অধ্যাপক মার্কাস স্টফেল সিএনএনকে বলেন, এটি কখন ঘটবে তা শুধু সময়ের ব্যাপার। ভূতাত্ত্বিক প্রমাণ থেকে জানা যায়, এই শতাব্দীতে এমন একটি বড় অগ্ন্যুৎপাতের সম্ভাবনা ছয় ভাগের এক ভাগ।
তবে এবার এটি এমন এক পৃথিবীতে ঘটবে, যা আগের চেয়ে অনেক বেশি জনবহুল এবং জলবায়ু সংকটের কারণে আরও উষ্ণ।
স্টফেল বলেন, ‘পরবর্তী বড় অগ্ন্যুৎপাত জলবায়ুর বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করবে। মানবজাতি এর জন্য কোনো পরিকল্পনা তৈরি করেনি।’
আগ্নেয়গিরিগুলো যুগে যুগে আমাদের পৃথিবীকে গঠন করেছে। এগুলো মহাদেশ তৈরি করেছে, বায়ুমণ্ডল গড়ে তুলেছে এবং জলবায়ুকে পরিবর্তন করেছে।
অগ্ন্যুৎপাতের সময় লাভা, ছাই এবং বিভিন্ন গ্যাস নির্গত হয়। এর মধ্যে কার্বন ডাই-অক্সাইড গ্রহ উষ্ণ করতে ভূমিকা রাখে, যদিও তা মানুষের জীবাশ্ম জ্বালানি পোড়ানোর তুলনায় নগণ্য।
তবে জলবায়ু প্রভাবের ক্ষেত্রে বিজ্ঞানীরা আরেকটি গ্যাস, সালফার ডাই-অক্সাইড, নিয়ে বেশি চিন্তিত।
একটি বড় অগ্ন্যুৎপাত সালফার ডাই-অক্সাইডকে পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলের ট্রপোস্ফিয়ার পেরিয়ে সাত মাইল ওপরে স্ট্রাটোস্ফিয়ারে পাঠাতে পারে। এখানে এই গ্যাস সূক্ষ্ম কণায় রূপান্তরিত হয়, যা সূর্যের আলো প্রতিফলিত করে এবং পৃথিবীর তাপমাত্রা কমিয়ে দেয়।
১৯৯১ সালে ফিলিপাইনের মাউন্ট পিনাটুবোর অগ্ন্যুৎপাত স্ট্রাটোস্ফিয়ারে প্রায় দেড় কোটি টন সালফার ডাই-অক্সাইড পাঠায়। এটি তাম্বোরার মতো বড় অগ্ন্যুৎপাত ছিল না, কিন্তু এটি কয়েক বছরের জন্য পৃথিবীর তাপমাত্রা প্রায় ০.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস কমিয়ে দেয়।
বিজ্ঞানীরা প্রাচীন অগ্ন্যুৎপাতের প্রভাব গবেষণার জন্য বরফের স্তর ও গাছের বলয় থেকে তথ্য সংগ্রহ করেন। এসব থেকে জানা যায়, অতীতে বড় অগ্ন্যুৎপাতগুলো পৃথিবীর তাপমাত্রা ১ থেকে ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত কমিয়ে দিয়েছিল।
বিজ্ঞানীরা সতর্ক করেছেন, আধুনিক উষ্ণ পৃথিবীতে একটি বড় অগ্ন্যুৎপাতের প্রভাব আরও মারাত্মক হতে পারে।

উদাহরণস্বরূপ, উষ্ণ জলবায়ুর কারণে বাতাসের চলাচল দ্রুততর হয়, যা খুদে তরল বা কঠিন কণাগুলোকে দ্রুত ছড়িয়ে দেয়। এর ফলে কণাগুলো ছোট আকারে থেকে সূর্যের আলো আরও কার্যকরভাবে প্রতিফলিত করে এবং ঠান্ডা করার প্রভাব বাড়িয়ে দেয়।
পাশাপাশি, বরফ গলে গেলে আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের হার বাড়তে পারে। কারণ, বরফ গলে গেলে চাপ কমে, যা ম্যাগমার ওঠার গতি বাড়িয়ে দেয়।
একটি বড় অগ্ন্যুৎপাতের তাৎক্ষণিক এবং দীর্ঘমেয়াদি প্রভাব হবে ধ্বংসাত্মক। একটি শহর মুছে যেতে পারে, খাদ্যনিরাপত্তা হুমকির মুখে পড়তে পারে এবং বৈশ্বিক রাজনৈতিক উত্তেজনা সৃষ্টি হতে পারে।
স্টফেল বলেন, বৃহৎ অগ্ন্যুৎপাত প্রতিরোধ করা সম্ভব নয়, তবে প্রস্তুতি নেওয়া সম্ভব। এটি সম্পর্কে বিস্তারিত গবেষণা, সম্ভাব্য বিপর্যয়ের চিত্রায়ণ এবং খাদ্য সরবরাহ নিশ্চিত করার পরিকল্পনা গ্রহণ করা অত্যন্ত জরুরি।
‘এমন অগ্ন্যুৎপাতের সম্ভাবনা খুবই কম, তবে এটি একেবারেই শূন্য নয়,’ তিনি বলেন, ‘এবং আমরা এখনো জানি না এর প্রভাব কতটা ভয়াবহ হতে পারে।’

আজ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক এবং আকাশ পরিষ্কার থাকতে পারে। সকাল ৬টায় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯১ শতাংশ।
১ ঘণ্টা আগে
দীর্ঘদিন ধরে বায়ুদূষণের সংকটে ভুগছে রাজধানী শহর ঢাকা। বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় প্রায়ই দশের মধ্যে অবস্থান করছে শহরটি। এর মধ্যে আজ মঙ্গলবার তালিকায় আছে দ্বিতীয় স্থানে।
১ দিন আগে
আজ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। সকাল ৬টায় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৮৯ শতাংশ। দুপুর পর্যন্ত এই অঞ্চলের ওপর দিয়ে উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
১ দিন আগে
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আজ সকাল ৭টায় পরবর্তী ৬ ঘণ্টার পূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, ঢাকায় আজ সকাল ৬টায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৮ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৭৪ শতাংশ।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা আজ সোমবার সকালে ছিল ১৬ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আজ সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়, আজ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক এবং আকাশ পরিষ্কার থাকতে পারে। সকাল ৬টায় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯১ শতাংশ। দুপুর পর্যন্ত এই অঞ্চলের ওপর দিয়ে উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা সাধারণত অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
আজ ঢাকায় সূর্যাস্তের সময় সন্ধ্যা ৫টা ১২ মিনিটে, আগামীকাল সূর্যাস্ত ৬টা ৩০ মিনিটে।

রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা আজ সোমবার সকালে ছিল ১৬ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আজ সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়, আজ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক এবং আকাশ পরিষ্কার থাকতে পারে। সকাল ৬টায় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯১ শতাংশ। দুপুর পর্যন্ত এই অঞ্চলের ওপর দিয়ে উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা সাধারণত অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
আজ ঢাকায় সূর্যাস্তের সময় সন্ধ্যা ৫টা ১২ মিনিটে, আগামীকাল সূর্যাস্ত ৬টা ৩০ মিনিটে।

মাউন্ট তাম্বোরা পৃথিবীকে বদলে দিয়েছিল। ১৮১৫ সালে ইন্দোনেশিয়ার এই আগ্নেয়গিরিটি ইতিহাসের সবচেয়ে শক্তিশালী অগ্ন্যুৎপাত ঘটায়। এতে সূর্যালোকে-প্রতিফলিত অসংখ্য সূক্ষ্ম কণার একটি বিশাল মেঘমালা বায়ুমণ্ডলে ছড়িয়ে পড়ে। এতে একপর্যায়ে পৃথিবী ঠান্ডা হয়ে গেলে এক বিপর্যয়কর পরিস্থিতি তৈরি হয়।
২৫ ডিসেম্বর ২০২৪
দীর্ঘদিন ধরে বায়ুদূষণের সংকটে ভুগছে রাজধানী শহর ঢাকা। বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় প্রায়ই দশের মধ্যে অবস্থান করছে শহরটি। এর মধ্যে আজ মঙ্গলবার তালিকায় আছে দ্বিতীয় স্থানে।
১ দিন আগে
আজ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। সকাল ৬টায় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৮৯ শতাংশ। দুপুর পর্যন্ত এই অঞ্চলের ওপর দিয়ে উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
১ দিন আগে
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আজ সকাল ৭টায় পরবর্তী ৬ ঘণ্টার পূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, ঢাকায় আজ সকাল ৬টায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৮ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৭৪ শতাংশ।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

দীর্ঘদিন ধরে বায়ুদূষণের সংকটে ভুগছে রাজধানী শহর ঢাকা। বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় প্রায়ই দশের মধ্যে অবস্থান করছে শহরটি। এর মধ্যে আজ মঙ্গলবার তালিকায় আছে দ্বিতীয় স্থানে।
বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের আজ সকাল ৯টার রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান ২৫০, যা খুব অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক।
ঢাকার যেসব এলাকায় বায়ুদূষণ সবচেয়ে বেশি—বেচারাম দেউরি, গোড়ান, কল্যাণপুর, পল্লবী দক্ষিণ, ইস্টার্ন হাউজিং, বেজ এজওয়াটার আউটডোর, শান্তা ফোরাম, গ্রেস ইন্টারন্যাশনাল স্কুল, পেয়ারাবাগ রেল লাইন ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মোকাররম বিল্ডিং।
ঢাকার নিম্নমানের বাতাসের প্রধান কারণ হলো পিএম ২.৫ বা সূক্ষ্ম কণা। এই অতিক্ষুদ্র কণাগুলো, যাদের ব্যাস ২.৫ মাইক্রোমিটারের চেয়েও কম, ফুসফুসের গভীরে প্রবেশ করে রক্তপ্রবাহে মিশে যেতে পারে। এর ফলে হাঁপানি (অ্যাজমা) বৃদ্ধি, ব্রঙ্কাইটিস এবং হৃদ্রোগের মতো শ্বাসযন্ত্র ও হৃদ্যন্ত্রের গুরুতর অসুস্থতার ঝুঁকি উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়ে যায়।
শীতকালীন আবহাওয়ার ধরন, যানবাহন ও শিল্প থেকে অনিয়ন্ত্রিত নির্গমন, চলমান নির্মাণকাজ থেকে সৃষ্ট ধুলো এবং আশপাশের ইটভাটাগুলো এই দূষণ সংকটের জন্য দায়ী।
বায়ুদূষণের তালিকায় শীর্ষে থাকা ভারতের কলকাতার বায়ুমান আজ ২৬২, যা খুব অস্বাস্থ্যকর বাতাসের বাতাসের নির্দেশক। শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো মিসরের কায়রো (২৩৯), ভারতের দিল্লি (২৩২) ও কুয়েতের কুয়েত সিটি (১৯৮)।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১ থেকে ১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১ থেকে ১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১ থেকে ২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
বাতাসের এই বিপজ্জনক পরিস্থিতিতে করণীয়
অত্যন্ত সংবেদনশীল গোষ্ঠী: শিশু, বয়স্ক, হৃদ্রোগ বা শ্বাসকষ্টের রোগীরা সব ধরনের ঘরের বাইরে না যাওয়াই ভালো।
সাধারণ সুস্থ ব্যক্তি: তাদের উচিত বাইরে কাটানো সময় সীমিত করা এবং শারীরিক পরিশ্রমের কাজ এড়িয়ে চলা।
যদি বাইরে বের হতে হয়, তবে অবশ্যই দূষণ রোধে কার্যকর মাস্ক ব্যবহার করুন।
ঘরের ভেতরের বাতাস পরিষ্কার রাখতে এয়ার পিউরিফায়ার ব্যবহার করুন এবং দূষিত বাতাস প্রবেশ ঠেকাতে জানালা ও দরজা বন্ধ রাখুন।

দীর্ঘদিন ধরে বায়ুদূষণের সংকটে ভুগছে রাজধানী শহর ঢাকা। বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় প্রায়ই দশের মধ্যে অবস্থান করছে শহরটি। এর মধ্যে আজ মঙ্গলবার তালিকায় আছে দ্বিতীয় স্থানে।
বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের আজ সকাল ৯টার রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান ২৫০, যা খুব অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক।
ঢাকার যেসব এলাকায় বায়ুদূষণ সবচেয়ে বেশি—বেচারাম দেউরি, গোড়ান, কল্যাণপুর, পল্লবী দক্ষিণ, ইস্টার্ন হাউজিং, বেজ এজওয়াটার আউটডোর, শান্তা ফোরাম, গ্রেস ইন্টারন্যাশনাল স্কুল, পেয়ারাবাগ রেল লাইন ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মোকাররম বিল্ডিং।
ঢাকার নিম্নমানের বাতাসের প্রধান কারণ হলো পিএম ২.৫ বা সূক্ষ্ম কণা। এই অতিক্ষুদ্র কণাগুলো, যাদের ব্যাস ২.৫ মাইক্রোমিটারের চেয়েও কম, ফুসফুসের গভীরে প্রবেশ করে রক্তপ্রবাহে মিশে যেতে পারে। এর ফলে হাঁপানি (অ্যাজমা) বৃদ্ধি, ব্রঙ্কাইটিস এবং হৃদ্রোগের মতো শ্বাসযন্ত্র ও হৃদ্যন্ত্রের গুরুতর অসুস্থতার ঝুঁকি উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়ে যায়।
শীতকালীন আবহাওয়ার ধরন, যানবাহন ও শিল্প থেকে অনিয়ন্ত্রিত নির্গমন, চলমান নির্মাণকাজ থেকে সৃষ্ট ধুলো এবং আশপাশের ইটভাটাগুলো এই দূষণ সংকটের জন্য দায়ী।
বায়ুদূষণের তালিকায় শীর্ষে থাকা ভারতের কলকাতার বায়ুমান আজ ২৬২, যা খুব অস্বাস্থ্যকর বাতাসের বাতাসের নির্দেশক। শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো মিসরের কায়রো (২৩৯), ভারতের দিল্লি (২৩২) ও কুয়েতের কুয়েত সিটি (১৯৮)।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১ থেকে ১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১ থেকে ১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১ থেকে ২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
বাতাসের এই বিপজ্জনক পরিস্থিতিতে করণীয়
অত্যন্ত সংবেদনশীল গোষ্ঠী: শিশু, বয়স্ক, হৃদ্রোগ বা শ্বাসকষ্টের রোগীরা সব ধরনের ঘরের বাইরে না যাওয়াই ভালো।
সাধারণ সুস্থ ব্যক্তি: তাদের উচিত বাইরে কাটানো সময় সীমিত করা এবং শারীরিক পরিশ্রমের কাজ এড়িয়ে চলা।
যদি বাইরে বের হতে হয়, তবে অবশ্যই দূষণ রোধে কার্যকর মাস্ক ব্যবহার করুন।
ঘরের ভেতরের বাতাস পরিষ্কার রাখতে এয়ার পিউরিফায়ার ব্যবহার করুন এবং দূষিত বাতাস প্রবেশ ঠেকাতে জানালা ও দরজা বন্ধ রাখুন।

মাউন্ট তাম্বোরা পৃথিবীকে বদলে দিয়েছিল। ১৮১৫ সালে ইন্দোনেশিয়ার এই আগ্নেয়গিরিটি ইতিহাসের সবচেয়ে শক্তিশালী অগ্ন্যুৎপাত ঘটায়। এতে সূর্যালোকে-প্রতিফলিত অসংখ্য সূক্ষ্ম কণার একটি বিশাল মেঘমালা বায়ুমণ্ডলে ছড়িয়ে পড়ে। এতে একপর্যায়ে পৃথিবী ঠান্ডা হয়ে গেলে এক বিপর্যয়কর পরিস্থিতি তৈরি হয়।
২৫ ডিসেম্বর ২০২৪
আজ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক এবং আকাশ পরিষ্কার থাকতে পারে। সকাল ৬টায় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯১ শতাংশ।
১ ঘণ্টা আগে
আজ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। সকাল ৬টায় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৮৯ শতাংশ। দুপুর পর্যন্ত এই অঞ্চলের ওপর দিয়ে উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
১ দিন আগে
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আজ সকাল ৭টায় পরবর্তী ৬ ঘণ্টার পূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, ঢাকায় আজ সকাল ৬টায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৮ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৭৪ শতাংশ।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

রাজধানী ঢাকায় আজ মঙ্গলবার শীত কিছুটা বেশি পড়েছে। আগের দিন সোমবার সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৮ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সেটি কমে হয়েছে ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আজ সকাল ৭টায় ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পরবর্তী ৬ ঘণ্টার পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। সকাল ৬টায় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৮৯ শতাংশ। দুপুর পর্যন্ত এই অঞ্চলের ওপর দিয়ে উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
আজ ঢাকায় সূর্যাস্তের সময় সন্ধ্যা ৫টা ১২ মিনিটে, আগামীকাল সূর্যাস্ত ৬টা ৩০ মিনিটে।

রাজধানী ঢাকায় আজ মঙ্গলবার শীত কিছুটা বেশি পড়েছে। আগের দিন সোমবার সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৮ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সেটি কমে হয়েছে ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আজ সকাল ৭টায় ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পরবর্তী ৬ ঘণ্টার পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। সকাল ৬টায় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৮৯ শতাংশ। দুপুর পর্যন্ত এই অঞ্চলের ওপর দিয়ে উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
আজ ঢাকায় সূর্যাস্তের সময় সন্ধ্যা ৫টা ১২ মিনিটে, আগামীকাল সূর্যাস্ত ৬টা ৩০ মিনিটে।

মাউন্ট তাম্বোরা পৃথিবীকে বদলে দিয়েছিল। ১৮১৫ সালে ইন্দোনেশিয়ার এই আগ্নেয়গিরিটি ইতিহাসের সবচেয়ে শক্তিশালী অগ্ন্যুৎপাত ঘটায়। এতে সূর্যালোকে-প্রতিফলিত অসংখ্য সূক্ষ্ম কণার একটি বিশাল মেঘমালা বায়ুমণ্ডলে ছড়িয়ে পড়ে। এতে একপর্যায়ে পৃথিবী ঠান্ডা হয়ে গেলে এক বিপর্যয়কর পরিস্থিতি তৈরি হয়।
২৫ ডিসেম্বর ২০২৪
আজ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক এবং আকাশ পরিষ্কার থাকতে পারে। সকাল ৬টায় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯১ শতাংশ।
১ ঘণ্টা আগে
দীর্ঘদিন ধরে বায়ুদূষণের সংকটে ভুগছে রাজধানী শহর ঢাকা। বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় প্রায়ই দশের মধ্যে অবস্থান করছে শহরটি। এর মধ্যে আজ মঙ্গলবার তালিকায় আছে দ্বিতীয় স্থানে।
১ দিন আগে
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আজ সকাল ৭টায় পরবর্তী ৬ ঘণ্টার পূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, ঢাকায় আজ সকাল ৬টায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৮ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৭৪ শতাংশ।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

পৌষ মাস আসতে আর মাত্র দিন সাতেক বাকি। কিন্তু রাজধানী ঢাকায় এখনো পুরোপুরি শীতের আমেজ পড়েনি। আজ সোমবার ভোরবেলা ঢাকায় সামান্য কুয়াশার সঙ্গে ছিল হালকা শীত।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আজ সকাল ৭টায় পরবর্তী ৬ ঘণ্টার পূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, ঢাকায় আজ সকাল ৬টায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৮ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৭৪ শতাংশ।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ দুপুর পর্যন্ত ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার ওপর দিয়ে উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
আজ ঢাকায় সূর্যাস্তের সময় সন্ধ্যা ৫টা ১১ মিনিটে, আগামীকাল সূর্যাস্ত ৬টা ২৯ মিনিটে।

পৌষ মাস আসতে আর মাত্র দিন সাতেক বাকি। কিন্তু রাজধানী ঢাকায় এখনো পুরোপুরি শীতের আমেজ পড়েনি। আজ সোমবার ভোরবেলা ঢাকায় সামান্য কুয়াশার সঙ্গে ছিল হালকা শীত।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আজ সকাল ৭টায় পরবর্তী ৬ ঘণ্টার পূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, ঢাকায় আজ সকাল ৬টায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৮ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৭৪ শতাংশ।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ দুপুর পর্যন্ত ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার ওপর দিয়ে উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
আজ ঢাকায় সূর্যাস্তের সময় সন্ধ্যা ৫টা ১১ মিনিটে, আগামীকাল সূর্যাস্ত ৬টা ২৯ মিনিটে।

মাউন্ট তাম্বোরা পৃথিবীকে বদলে দিয়েছিল। ১৮১৫ সালে ইন্দোনেশিয়ার এই আগ্নেয়গিরিটি ইতিহাসের সবচেয়ে শক্তিশালী অগ্ন্যুৎপাত ঘটায়। এতে সূর্যালোকে-প্রতিফলিত অসংখ্য সূক্ষ্ম কণার একটি বিশাল মেঘমালা বায়ুমণ্ডলে ছড়িয়ে পড়ে। এতে একপর্যায়ে পৃথিবী ঠান্ডা হয়ে গেলে এক বিপর্যয়কর পরিস্থিতি তৈরি হয়।
২৫ ডিসেম্বর ২০২৪
আজ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক এবং আকাশ পরিষ্কার থাকতে পারে। সকাল ৬টায় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯১ শতাংশ।
১ ঘণ্টা আগে
দীর্ঘদিন ধরে বায়ুদূষণের সংকটে ভুগছে রাজধানী শহর ঢাকা। বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় প্রায়ই দশের মধ্যে অবস্থান করছে শহরটি। এর মধ্যে আজ মঙ্গলবার তালিকায় আছে দ্বিতীয় স্থানে।
১ দিন আগে
আজ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। সকাল ৬টায় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৮৯ শতাংশ। দুপুর পর্যন্ত এই অঞ্চলের ওপর দিয়ে উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
১ দিন আগে