
জলবায়ু তহবিলে প্রতিবছর ৩০০ বিলিয়ন ডলার দিতে রাজি হয়েছে ধনী দেশগুলো। উন্নয়নশীল দেশগুলোকে নিম্ন–কার্বন অর্থনীতিতে রূপান্তর এবং জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলায় ২০৩৫ সাল পর্যন্ত এই অর্থ দেওয়া হবে।
জাতিসংঘের জলবায়ু সম্মেলনের সময়সীমা একদিন বাড়িয়ে দীর্ঘ আলাপ–আলোচনা ও অভিযোগ শেষে তারা এ অর্থ দিতে রাজি হয়েছে। যদিও এটিকে’ বিশ্বাসঘাতকতা’ ও ‘অপমানজনক’ বলে আখ্যায়িত করছে উন্নয়নশীল দেশগুলো ও জলবায়ু কর্মীরা।
আজারবাইজানের বাকুতে চলমান জাতিসংঘের জলবায়ু বিষয়ক সম্মেলন কপ–২৯ শেষ হওয়ার কথা ছিল গত শুক্রবার (২২ নভেম্বর)। উন্নত দেশগুলোর কাছে জলবায়ু পরিবর্তনের ক্ষতি পোষাতে বছরে ১ দশমিক ৩ ট্রিলিয়ন (১ লাখ ৩০ হাজার কোটি) ডলার অর্থায়নের প্রস্তাব ছিল। এ আলোচনার কোনো সমাধান না পাওয়ায় সম্মেলনের সময় একদিন বাড়ানো হয়।
বিশ্বের সবচেয়ে দরিদ্র ও ঝুঁকিপূর্ণ দেশগুলো সম্মেলনে উন্নত দেশগুলোর কাছ থেকে আরও অর্থায়ন এবং তহবিল বণ্টনের ক্ষেত্রে বৃহৎ উদীয়মান অর্থনীতির দেশগুলোকে (যেমন: ভারত) নির্বাচন না করে, বেশি প্রয়োজন এমন দেশগুলোকে দেওয়ার ওপর জোর দেওয়া হয়েছে। এসব নিয়ে প্রতিবাদ জানিয়ে জলবায়ু পরিবর্তনে ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলো সম্মেলন বর্জনও করে। পরে আবার অংশ নেয়।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্পের জয়ের পর উন্নত দেশগুলোর অর্থায়নের আলোচনা আরও বেশি শঙ্কায় পড়ে যায়। ট্রাম্প দায়িত্ব নিয়েই প্যারিস চুক্তি থেকে যুক্তরাষ্ট্রকে সরিয়ে নেওয়ার শঙ্কা তৈরি হয়েছে। জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় উন্নয়নশীল দেশগুলোকে তহবিল দিতে তিনি আগ্রহী নন।
এদিকে উন্নত দেশগুলো তাদের নিজস্ব বাজেটের সীমাবদ্ধতার কারণে আর কোনো অতিরিক্ত তহবিল দিতে পারবে না বলে জানিয়ে দিয়েছে। অনেক উন্নয়নশীল দেশের মতো ভারত, বলিভিয়া, কিউবা ও নাইজেরিয়া এই অবস্থানের তীব্র প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে। পরিবেশকর্মীরাও এই চুক্তির তীব্র সমালোচনা করেন।
ব্রাজিলের জলবায়ু পরিবর্তন সংগঠন অবজারভেটরি দো ক্লিমার ক্লাউডিও অ্যাঞ্জেলো বলেন, ধনী দেশগুলো আসন্ন ট্রাম্প প্রশাসনকে অজুহাত হিসেবে ব্যবহার করে উন্নয়নশীল দেশগুলোকে একটি চুক্তি গ্রহণে বাধ্য করছে। তারা নতুন অর্থ দিতে রাজি নয় বরং ঋণের মাত্রা বাড়িয়ে দিতে পারে।
উন্নত দেশগুলোর প্রতিশ্রুত ৩০০ বিলিয়ন ডলার অনুদান ও স্বল্প সুদের ঋণ হিসেবে দেওয়া হবে। বাকি টাকা আসবে বেসরকারি বিনিয়োগকারীদের এবং নতুন সম্ভাব্য অর্থের উৎস, যেমন: জীবাশ্ম জ্বালানি ও উড়োজাহাজে নিয়মিত ভ্রমণকারীদের থেকে পাওয়া সম্ভাব্য শুল্ক থেকে। তবে এই সিদ্ধান্ত এখনো চূড়ান্ত নয়।
গবেষণাপ্রতিষ্ঠান পাওয়ার শিফট আফ্রিকার পরিচালক মোহামেদ আদৌ বলেন, কপ–২৯ সম্মেলনটি উন্নয়নশীল বিশ্বের জন্য একটি বিপর্যয়। উন্নত দেশগুলো জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে গুরুত্ব দিচ্ছে বলে দাবি করলেও তাদের এই অর্থায়ন অপমানজনক। ধনী দেশগুলো ভবিষ্যতে কিছু অর্থায়ন করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে কিন্তু জলবায়ু ঝুঁকিতে থাকা দেশগুলোর মানুষ এখনই জীবন ও জীবিকা হারাচ্ছে।
বিশ্বের দুটি বৃহত্তম অর্থনীতি এবং গ্রিনহাউস গ্যাসের বৃহত্তম নির্গমনকারী দেশ যুক্তরাষ্ট্র ও চীন। বার্ষিক ‘কনফারেন্স অব দ্য পার্টিজ’ (কপ)–এর প্রধান এই দুই দেশ এবারের সম্মেলনে তেমন কোনো ভূমিকা রাখেনি। ঘোষণা অনুযায়ী, চীন স্বেচ্ছায় দারিদ্র্যকবলিত দেশগুলোর জন্য জলবায়ু তহবিল দেবে, তবে ধনী দেশগুলো বাধ্যতামূলকভাবে দেবে।
তবে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক বিশ্ব সম্পদ ইনস্টিটিউটের প্রধান নির্বাহী অনি দাস গুপ্ত বলেন, বড় প্রতিবন্ধকতার মধ্যেও সম্মেলনে আলোচনাকারীরা একটি চুক্তি বের করতে সক্ষম হয়েছেন। এ চুক্তির ফলে উন্নয়নশীল দেশগুলোতে জলবায়ু অর্থায়ন অন্তত তিনগুণ বাড়বে। প্রতিবছর ৩০০ বিলিয়ন ডলার পর্যাপ্ত না হলেও প্রথম পদক্ষেপ হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ। এ চুক্তি থেকে বোঝা যায়, জলবায়ু ঝুঁকিপূর্ণ দরিদ্র দেশগুলোর জন্য ঋণ নয় বরং তহবিল বাড়ানো বেশি গুরুত্বপূর্ণ।

জলবায়ু তহবিলে প্রতিবছর ৩০০ বিলিয়ন ডলার দিতে রাজি হয়েছে ধনী দেশগুলো। উন্নয়নশীল দেশগুলোকে নিম্ন–কার্বন অর্থনীতিতে রূপান্তর এবং জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলায় ২০৩৫ সাল পর্যন্ত এই অর্থ দেওয়া হবে।
জাতিসংঘের জলবায়ু সম্মেলনের সময়সীমা একদিন বাড়িয়ে দীর্ঘ আলাপ–আলোচনা ও অভিযোগ শেষে তারা এ অর্থ দিতে রাজি হয়েছে। যদিও এটিকে’ বিশ্বাসঘাতকতা’ ও ‘অপমানজনক’ বলে আখ্যায়িত করছে উন্নয়নশীল দেশগুলো ও জলবায়ু কর্মীরা।
আজারবাইজানের বাকুতে চলমান জাতিসংঘের জলবায়ু বিষয়ক সম্মেলন কপ–২৯ শেষ হওয়ার কথা ছিল গত শুক্রবার (২২ নভেম্বর)। উন্নত দেশগুলোর কাছে জলবায়ু পরিবর্তনের ক্ষতি পোষাতে বছরে ১ দশমিক ৩ ট্রিলিয়ন (১ লাখ ৩০ হাজার কোটি) ডলার অর্থায়নের প্রস্তাব ছিল। এ আলোচনার কোনো সমাধান না পাওয়ায় সম্মেলনের সময় একদিন বাড়ানো হয়।
বিশ্বের সবচেয়ে দরিদ্র ও ঝুঁকিপূর্ণ দেশগুলো সম্মেলনে উন্নত দেশগুলোর কাছ থেকে আরও অর্থায়ন এবং তহবিল বণ্টনের ক্ষেত্রে বৃহৎ উদীয়মান অর্থনীতির দেশগুলোকে (যেমন: ভারত) নির্বাচন না করে, বেশি প্রয়োজন এমন দেশগুলোকে দেওয়ার ওপর জোর দেওয়া হয়েছে। এসব নিয়ে প্রতিবাদ জানিয়ে জলবায়ু পরিবর্তনে ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলো সম্মেলন বর্জনও করে। পরে আবার অংশ নেয়।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্পের জয়ের পর উন্নত দেশগুলোর অর্থায়নের আলোচনা আরও বেশি শঙ্কায় পড়ে যায়। ট্রাম্প দায়িত্ব নিয়েই প্যারিস চুক্তি থেকে যুক্তরাষ্ট্রকে সরিয়ে নেওয়ার শঙ্কা তৈরি হয়েছে। জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় উন্নয়নশীল দেশগুলোকে তহবিল দিতে তিনি আগ্রহী নন।
এদিকে উন্নত দেশগুলো তাদের নিজস্ব বাজেটের সীমাবদ্ধতার কারণে আর কোনো অতিরিক্ত তহবিল দিতে পারবে না বলে জানিয়ে দিয়েছে। অনেক উন্নয়নশীল দেশের মতো ভারত, বলিভিয়া, কিউবা ও নাইজেরিয়া এই অবস্থানের তীব্র প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে। পরিবেশকর্মীরাও এই চুক্তির তীব্র সমালোচনা করেন।
ব্রাজিলের জলবায়ু পরিবর্তন সংগঠন অবজারভেটরি দো ক্লিমার ক্লাউডিও অ্যাঞ্জেলো বলেন, ধনী দেশগুলো আসন্ন ট্রাম্প প্রশাসনকে অজুহাত হিসেবে ব্যবহার করে উন্নয়নশীল দেশগুলোকে একটি চুক্তি গ্রহণে বাধ্য করছে। তারা নতুন অর্থ দিতে রাজি নয় বরং ঋণের মাত্রা বাড়িয়ে দিতে পারে।
উন্নত দেশগুলোর প্রতিশ্রুত ৩০০ বিলিয়ন ডলার অনুদান ও স্বল্প সুদের ঋণ হিসেবে দেওয়া হবে। বাকি টাকা আসবে বেসরকারি বিনিয়োগকারীদের এবং নতুন সম্ভাব্য অর্থের উৎস, যেমন: জীবাশ্ম জ্বালানি ও উড়োজাহাজে নিয়মিত ভ্রমণকারীদের থেকে পাওয়া সম্ভাব্য শুল্ক থেকে। তবে এই সিদ্ধান্ত এখনো চূড়ান্ত নয়।
গবেষণাপ্রতিষ্ঠান পাওয়ার শিফট আফ্রিকার পরিচালক মোহামেদ আদৌ বলেন, কপ–২৯ সম্মেলনটি উন্নয়নশীল বিশ্বের জন্য একটি বিপর্যয়। উন্নত দেশগুলো জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে গুরুত্ব দিচ্ছে বলে দাবি করলেও তাদের এই অর্থায়ন অপমানজনক। ধনী দেশগুলো ভবিষ্যতে কিছু অর্থায়ন করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে কিন্তু জলবায়ু ঝুঁকিতে থাকা দেশগুলোর মানুষ এখনই জীবন ও জীবিকা হারাচ্ছে।
বিশ্বের দুটি বৃহত্তম অর্থনীতি এবং গ্রিনহাউস গ্যাসের বৃহত্তম নির্গমনকারী দেশ যুক্তরাষ্ট্র ও চীন। বার্ষিক ‘কনফারেন্স অব দ্য পার্টিজ’ (কপ)–এর প্রধান এই দুই দেশ এবারের সম্মেলনে তেমন কোনো ভূমিকা রাখেনি। ঘোষণা অনুযায়ী, চীন স্বেচ্ছায় দারিদ্র্যকবলিত দেশগুলোর জন্য জলবায়ু তহবিল দেবে, তবে ধনী দেশগুলো বাধ্যতামূলকভাবে দেবে।
তবে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক বিশ্ব সম্পদ ইনস্টিটিউটের প্রধান নির্বাহী অনি দাস গুপ্ত বলেন, বড় প্রতিবন্ধকতার মধ্যেও সম্মেলনে আলোচনাকারীরা একটি চুক্তি বের করতে সক্ষম হয়েছেন। এ চুক্তির ফলে উন্নয়নশীল দেশগুলোতে জলবায়ু অর্থায়ন অন্তত তিনগুণ বাড়বে। প্রতিবছর ৩০০ বিলিয়ন ডলার পর্যাপ্ত না হলেও প্রথম পদক্ষেপ হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ। এ চুক্তি থেকে বোঝা যায়, জলবায়ু ঝুঁকিপূর্ণ দরিদ্র দেশগুলোর জন্য ঋণ নয় বরং তহবিল বাড়ানো বেশি গুরুত্বপূর্ণ।

হেমন্তের শুষ্ক দিনগুলোতে ঢাকার বাতাসে দূষণের মাত্রা বেড়েই চলেছে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার বায়ুমান সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে আছে। বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের আজকের সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান ১৯১।
৪ ঘণ্টা আগে
ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের ৫৪ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৬২ কিলোমিটার, যা দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়ার আকারে ঘণ্টায় ৮৮ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের নিকটবর্তী এলাকায় সাগর খুবই উত্তাল রয়েছে। চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরে ২ নম্বর দূরবর্তী...
৫ ঘণ্টা আগে
দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’ উত্তর ও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে বর্তমানে দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন পশ্চিম-মধ্য বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থান করছে।
১৫ ঘণ্টা আগে
দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন দক্ষিণপশ্চিম বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি আরও শক্তিশালী হয়ে ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’য় পরিণত হয়েছে। এটি দক্ষিণপশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগর এলাকায় বর্তমানে অবস্থান করছে।
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

হেমন্তের শুষ্ক দিনগুলোতে ঢাকার বাতাসে দূষণের মাত্রা বেড়েই চলেছে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার বায়ুমান সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে আছে।
বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের আজকের সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান ১৯১।
বায়ুদূষণের শীর্ষ শহরগুলোর তালিকায় আজ তৃতীয় স্থানে রয়েছে ঢাকা।
আজ বায়ুদূষণের শীর্ষে আছে পাকিস্তানের লাহোর। শহরটির বায়ুমান আজ ৪২১, যা দুর্যোগপূর্ণ বাতাসের নির্দেশক।
শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো, ভারতের দিল্লি ও কলকাতা এবং পাকিস্তানের করাচি। শহরগুলোর বায়ুমান যথাক্রমে ২৬৯, ১৭৬ ও ১৬৫।
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১-১৫০ এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।

হেমন্তের শুষ্ক দিনগুলোতে ঢাকার বাতাসে দূষণের মাত্রা বেড়েই চলেছে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার বায়ুমান সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে আছে।
বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের আজকের সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান ১৯১।
বায়ুদূষণের শীর্ষ শহরগুলোর তালিকায় আজ তৃতীয় স্থানে রয়েছে ঢাকা।
আজ বায়ুদূষণের শীর্ষে আছে পাকিস্তানের লাহোর। শহরটির বায়ুমান আজ ৪২১, যা দুর্যোগপূর্ণ বাতাসের নির্দেশক।
শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো, ভারতের দিল্লি ও কলকাতা এবং পাকিস্তানের করাচি। শহরগুলোর বায়ুমান যথাক্রমে ২৬৯, ১৭৬ ও ১৬৫।
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১-১৫০ এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।

আজারবাইজানের বাকুতে চলমান জাতিসংঘের জলবায়ু বিষয়ক সম্মেলন কপ–২৯ শেষ হওয়ার কথা ছিল গত শুক্রবার (২২ নভেম্বর)। উন্নত দেশগুলোর কাছে জলবায়ু পরিবর্তনের ক্ষতি পোষাতে বছরে ১ দশমিক ৩ ট্রিলিয়ন (১ লাখ ৩০ হাজার কোটি) ডলার অর্থায়নের প্রস্তাব ছিল। এ আলোচনার কোনো সমাধান না পাওয়ায় সম্মেলনের সময় একদিন বাড়ানো হয়।
২৪ নভেম্বর ২০২৪
ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের ৫৪ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৬২ কিলোমিটার, যা দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়ার আকারে ঘণ্টায় ৮৮ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের নিকটবর্তী এলাকায় সাগর খুবই উত্তাল রয়েছে। চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরে ২ নম্বর দূরবর্তী...
৫ ঘণ্টা আগে
দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’ উত্তর ও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে বর্তমানে দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন পশ্চিম-মধ্য বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থান করছে।
১৫ ঘণ্টা আগে
দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন দক্ষিণপশ্চিম বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি আরও শক্তিশালী হয়ে ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’য় পরিণত হয়েছে। এটি দক্ষিণপশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগর এলাকায় বর্তমানে অবস্থান করছে।
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’ প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হয়ে আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যার দিকে ভারতের অন্ধ্র প্রদেশ উপকূলে আঘাত হানতে পারে। এর প্রভাবে বাংলাদেশের উপকূলীয় অঞ্চলসহ বেশ কিছু এলাকায় বৃষ্টি হতে পারে। তবে খুব বড় ধরনের প্রভাব পড়বে না।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আজ সকালের বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, পশ্চিম-মধ্য বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত ঘূর্ণিঝড় মোন্থা আরও উত্তর ও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে একই এলাকায় অবস্থান করছে। এটি ২৭ অক্টোবর মধ্যরাতে চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ১ হাজার ৩০৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিম, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ১ হাজার ২৬০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিম, মোংলা সমুদ্রবন্দর থেকে ১ হাজার ১৬৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিম এবং পায়রা সমুদ্রবন্দর থেকে ১ হাজার ১৭৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থান করছিল। এটি আরও উত্তর ও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর ও ঘনীভূত হয়ে প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হতে পারে। এটি ২৮ অক্টোবর সন্ধ্যা অথবা রাত নাগাদ ভারতের অন্ধ্র প্রদেশ উপকূল অতিক্রম করতে পারে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়, ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের ৫৪ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৬২ কিলোমিটার, যা দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়ার আকারে ঘণ্টায় ৮৮ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের নিকটবর্তী এলাকায় সাগর খুবই উত্তাল রয়েছে। চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরে ২ নম্বর দূরবর্তী হুঁশিয়ারি সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।
উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত মাছ ধরার সব নৌকা ও ট্রলারকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি থেকে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে। সেই সঙ্গে তাদের গভীর সাগরে বিচরণ না করতে বলা হয়েছে।
ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা, ময়মনসিংহ, খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের অধিকাংশ জায়গায় এবং সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায় বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী থেকে ভারী বর্ষণ হতে পারে। এভাবে বৃষ্টি ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত চলতে পারে। এ ছাড়া সারা দেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে।
এদিকে আজ ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আকাশ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা থাকতে পারে বলে আজ সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে। তবে দুপুর পর্যন্ত এই অঞ্চলে আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৮ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। আজ সকাল ৬টায় ঢাকায় তাপমাত্রা ছিল ২৫ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’ প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হয়ে আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যার দিকে ভারতের অন্ধ্র প্রদেশ উপকূলে আঘাত হানতে পারে। এর প্রভাবে বাংলাদেশের উপকূলীয় অঞ্চলসহ বেশ কিছু এলাকায় বৃষ্টি হতে পারে। তবে খুব বড় ধরনের প্রভাব পড়বে না।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আজ সকালের বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, পশ্চিম-মধ্য বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত ঘূর্ণিঝড় মোন্থা আরও উত্তর ও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে একই এলাকায় অবস্থান করছে। এটি ২৭ অক্টোবর মধ্যরাতে চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ১ হাজার ৩০৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিম, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ১ হাজার ২৬০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিম, মোংলা সমুদ্রবন্দর থেকে ১ হাজার ১৬৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিম এবং পায়রা সমুদ্রবন্দর থেকে ১ হাজার ১৭৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থান করছিল। এটি আরও উত্তর ও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর ও ঘনীভূত হয়ে প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হতে পারে। এটি ২৮ অক্টোবর সন্ধ্যা অথবা রাত নাগাদ ভারতের অন্ধ্র প্রদেশ উপকূল অতিক্রম করতে পারে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়, ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের ৫৪ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৬২ কিলোমিটার, যা দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়ার আকারে ঘণ্টায় ৮৮ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের নিকটবর্তী এলাকায় সাগর খুবই উত্তাল রয়েছে। চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরে ২ নম্বর দূরবর্তী হুঁশিয়ারি সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।
উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত মাছ ধরার সব নৌকা ও ট্রলারকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি থেকে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে। সেই সঙ্গে তাদের গভীর সাগরে বিচরণ না করতে বলা হয়েছে।
ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা, ময়মনসিংহ, খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের অধিকাংশ জায়গায় এবং সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায় বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী থেকে ভারী বর্ষণ হতে পারে। এভাবে বৃষ্টি ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত চলতে পারে। এ ছাড়া সারা দেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে।
এদিকে আজ ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আকাশ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা থাকতে পারে বলে আজ সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে। তবে দুপুর পর্যন্ত এই অঞ্চলে আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৮ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। আজ সকাল ৬টায় ঢাকায় তাপমাত্রা ছিল ২৫ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

আজারবাইজানের বাকুতে চলমান জাতিসংঘের জলবায়ু বিষয়ক সম্মেলন কপ–২৯ শেষ হওয়ার কথা ছিল গত শুক্রবার (২২ নভেম্বর)। উন্নত দেশগুলোর কাছে জলবায়ু পরিবর্তনের ক্ষতি পোষাতে বছরে ১ দশমিক ৩ ট্রিলিয়ন (১ লাখ ৩০ হাজার কোটি) ডলার অর্থায়নের প্রস্তাব ছিল। এ আলোচনার কোনো সমাধান না পাওয়ায় সম্মেলনের সময় একদিন বাড়ানো হয়।
২৪ নভেম্বর ২০২৪
হেমন্তের শুষ্ক দিনগুলোতে ঢাকার বাতাসে দূষণের মাত্রা বেড়েই চলেছে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার বায়ুমান সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে আছে। বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের আজকের সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান ১৯১।
৪ ঘণ্টা আগে
দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’ উত্তর ও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে বর্তমানে দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন পশ্চিম-মধ্য বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থান করছে।
১৫ ঘণ্টা আগে
দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন দক্ষিণপশ্চিম বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি আরও শক্তিশালী হয়ে ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’য় পরিণত হয়েছে। এটি দক্ষিণপশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগর এলাকায় বর্তমানে অবস্থান করছে।
১ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’ উত্তর ও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে বর্তমানে দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন পশ্চিম-মধ্য বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থান করছে।
আজ সোমবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ১২০ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এসব তথ্য জানানো হয়।
বিশেষ বুলেটিনে বলা হয়েছে, ঘূর্ণিঝড়টি আজ (২৭ অক্টোবর) দুপুরে চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ১ হাজার ৩০০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ১ হাজার ২৪৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে, মোংলা সমুদ্রবন্দর থেকে ১ হাজার ২০০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে এবং পায়রা সমুদ্রবন্দর থেকে ১ হাজার ১৯০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থান করছিল। এটি আরও উত্তর ও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর ও ঘনীভূত হতে পারে। ঘূর্ণিঝড়টি আগামীকাল ২৮ অক্টোবর সন্ধ্যা বা রাত নাগাদ ভারতের অন্ধ্র প্রদেশ উপকূল অতিক্রম করতে পারে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের ৫৪ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৬২ কিলোমিটার, যা দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়ার আকারে ঘণ্টায় ৮৮ কিলোমিটার পর্যন্ত বাড়ছে। ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের নিকটবর্তী এলাকায় সাগর খুবই উত্তাল রয়েছে।
এ জন্য চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরগুলোকে ২ নম্বর দূরবর্তী হুঁশিয়ারি সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত মাছ ধরার সব নৌকা ও ট্রলারকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি থেকে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে। সেই সঙ্গে তাদের গভীর সাগরে বিচরণ না করতে বলা হয়েছে।
এদিকে ভারতের আবহাওয়া অধিদপ্তর (আইএমডি) জানিয়েছে, শেষ ৬ ঘণ্টায় দক্ষিণ-পশ্চিম এবং সংলগ্ন পশ্চিম-মধ্য ও দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগরের ওপর দিয়ে ঘণ্টায় ১৭ কিলোমিটার গতিতে স্থলভাগের দিকে এগোচ্ছে মোন্থা। সর্বশেষ বুলেটিন অনুসারে, দুপুরে চেন্নাই থেকে ৪৪০ কিলোমিটার পূর্ব এবং দক্ষিণ-পূর্বে, কাকিনাড়া থেকে ৪৯০ কিলোমিটার দক্ষিণ এবং বিশাখাপট্টনম থেকে ৫৩০ কিলোমিটার দক্ষিণ-দক্ষিণ পূর্ব এবং গোপালপুর থেকে ৭১০ কিলোমিটার দক্ষিণ দিকে অবস্থান করছে। আগামীকাল মঙ্গলবার সকালের মধ্যে ‘প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে’ পরিণত হবে। ‘প্রবল’ আকারেই মঙ্গলবার রাতে অন্ধ্র প্রদেশের মছলিপট্টনম এবং কাকিনাড়ার কাছে কলিঙ্গপট্টনম উপকূলের মধ্যবর্তী অংশে আছড়ে পড়বে। ঝড়ের সর্বোচ্চ গতি থাকবে ঘণ্টায় ৯০ থেকে ১০০ কিলোমিটার। দমকা হাওয়ার বেগ ছুঁতে পারে ১১০ কিলোমিটারের গণ্ডি।

দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’ উত্তর ও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে বর্তমানে দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন পশ্চিম-মধ্য বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থান করছে।
আজ সোমবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ১২০ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এসব তথ্য জানানো হয়।
বিশেষ বুলেটিনে বলা হয়েছে, ঘূর্ণিঝড়টি আজ (২৭ অক্টোবর) দুপুরে চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ১ হাজার ৩০০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ১ হাজার ২৪৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে, মোংলা সমুদ্রবন্দর থেকে ১ হাজার ২০০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে এবং পায়রা সমুদ্রবন্দর থেকে ১ হাজার ১৯০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থান করছিল। এটি আরও উত্তর ও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর ও ঘনীভূত হতে পারে। ঘূর্ণিঝড়টি আগামীকাল ২৮ অক্টোবর সন্ধ্যা বা রাত নাগাদ ভারতের অন্ধ্র প্রদেশ উপকূল অতিক্রম করতে পারে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের ৫৪ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৬২ কিলোমিটার, যা দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়ার আকারে ঘণ্টায় ৮৮ কিলোমিটার পর্যন্ত বাড়ছে। ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের নিকটবর্তী এলাকায় সাগর খুবই উত্তাল রয়েছে।
এ জন্য চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরগুলোকে ২ নম্বর দূরবর্তী হুঁশিয়ারি সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত মাছ ধরার সব নৌকা ও ট্রলারকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি থেকে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে। সেই সঙ্গে তাদের গভীর সাগরে বিচরণ না করতে বলা হয়েছে।
এদিকে ভারতের আবহাওয়া অধিদপ্তর (আইএমডি) জানিয়েছে, শেষ ৬ ঘণ্টায় দক্ষিণ-পশ্চিম এবং সংলগ্ন পশ্চিম-মধ্য ও দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগরের ওপর দিয়ে ঘণ্টায় ১৭ কিলোমিটার গতিতে স্থলভাগের দিকে এগোচ্ছে মোন্থা। সর্বশেষ বুলেটিন অনুসারে, দুপুরে চেন্নাই থেকে ৪৪০ কিলোমিটার পূর্ব এবং দক্ষিণ-পূর্বে, কাকিনাড়া থেকে ৪৯০ কিলোমিটার দক্ষিণ এবং বিশাখাপট্টনম থেকে ৫৩০ কিলোমিটার দক্ষিণ-দক্ষিণ পূর্ব এবং গোপালপুর থেকে ৭১০ কিলোমিটার দক্ষিণ দিকে অবস্থান করছে। আগামীকাল মঙ্গলবার সকালের মধ্যে ‘প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে’ পরিণত হবে। ‘প্রবল’ আকারেই মঙ্গলবার রাতে অন্ধ্র প্রদেশের মছলিপট্টনম এবং কাকিনাড়ার কাছে কলিঙ্গপট্টনম উপকূলের মধ্যবর্তী অংশে আছড়ে পড়বে। ঝড়ের সর্বোচ্চ গতি থাকবে ঘণ্টায় ৯০ থেকে ১০০ কিলোমিটার। দমকা হাওয়ার বেগ ছুঁতে পারে ১১০ কিলোমিটারের গণ্ডি।

আজারবাইজানের বাকুতে চলমান জাতিসংঘের জলবায়ু বিষয়ক সম্মেলন কপ–২৯ শেষ হওয়ার কথা ছিল গত শুক্রবার (২২ নভেম্বর)। উন্নত দেশগুলোর কাছে জলবায়ু পরিবর্তনের ক্ষতি পোষাতে বছরে ১ দশমিক ৩ ট্রিলিয়ন (১ লাখ ৩০ হাজার কোটি) ডলার অর্থায়নের প্রস্তাব ছিল। এ আলোচনার কোনো সমাধান না পাওয়ায় সম্মেলনের সময় একদিন বাড়ানো হয়।
২৪ নভেম্বর ২০২৪
হেমন্তের শুষ্ক দিনগুলোতে ঢাকার বাতাসে দূষণের মাত্রা বেড়েই চলেছে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার বায়ুমান সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে আছে। বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের আজকের সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান ১৯১।
৪ ঘণ্টা আগে
ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের ৫৪ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৬২ কিলোমিটার, যা দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়ার আকারে ঘণ্টায় ৮৮ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের নিকটবর্তী এলাকায় সাগর খুবই উত্তাল রয়েছে। চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরে ২ নম্বর দূরবর্তী...
৫ ঘণ্টা আগে
দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন দক্ষিণপশ্চিম বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি আরও শক্তিশালী হয়ে ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’য় পরিণত হয়েছে। এটি দক্ষিণপশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগর এলাকায় বর্তমানে অবস্থান করছে।
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন দক্ষিণপশ্চিম বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি আরও শক্তিশালী হয়ে ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’য় পরিণত হয়েছে। এটি দক্ষিণপশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগর এলাকায় বর্তমানে অবস্থান করছে।
এটি আজ সোমবার ভোর সাড়ে ৫টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘মোন্থা’ ২৭ অক্টোবর রাত সাড়ে ৩টায় চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থকে ১৩৬০ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থকে ১৩০০ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে, মোংলা সমুদ্রবন্দর থকে ১২৮০ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে এবং পায়রা সমুদ্রবন্দর থকে ১২৬০ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে অবস্থান করছিল। এটি আরও পশ্চিম-উত্তর পশ্চিম দিকে অগ্রসর ও ঘনীভূত হতে পারে। ‘মোন্থা’ আগামীকাল মঙ্গলবার ২৮ অক্টোবর সন্ধ্যা অথবা রাতের দিকে ভারতের অন্ধ্র প্রদেশ উপকূল অতিক্রম করতে পারে।
ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের ৫৪ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৬২ কিলোমিটার, যা দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়ার আকারে ঘণ্টায় ৮৮ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের নিকটবর্তী এলাকায় সাগর খুবই উত্তাল রয়েছে।
এ জন্য চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরকে ১ নম্বর দূরবর্তী সতর্ক সংকেত নামিয়ে তার পরিবর্তে ২ নম্বর দূরবর্তী হুঁশিয়ারি সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত মাছ ধরার সব নৌকা ও ট্রলারকে পরর্বতী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি থেকে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে। সেই সঙ্গে তাদের গভীর সাগরে বিচরণ না করতে বলা হয়েছে।
আবহাওয়া বিশেষজ্ঞরা জানান, ‘মোন্থা’ প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হতে পারে। যার কিছুটা প্রভাব বাংলাদেশের উপকূলীয় অঞ্চলে পড়তে পারে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ তরিফুল নেওয়াজ কবির আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মোন্থা’ প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হয়ে ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে আঘাত হানতে পারে কাল সন্ধ্যা বা এর পরবর্তী সময়। আজ বাংলাদেশে এর প্রভাব পড়বে না। তবে কাল আঘাত হানার সময় বাংলাদেশের খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম উপকূলীয় অঞ্চলে ভারী বৃষ্টি হতে পারে। রাজধানী ঢাকায়ও কাল বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।
তিনি আরও বলেন, ‘মোন্থা’ প্রভাবে বাংলাদেশের উপকূলীয় অঞ্চলসহ বেশ কিছু অঞ্চলে ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত বৃষ্টি হতে পারে। বৃষ্টির কারণে তাপমাত্রা কিছুটা কমতে পারে।
এদিকে আজ সকাল ৭টার পূর্বাভাসে আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী অঞ্চলের আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। উত্তর উত্তরপূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৫-১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। গতকাল ঢাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৪ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৫ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন দক্ষিণপশ্চিম বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি আরও শক্তিশালী হয়ে ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’য় পরিণত হয়েছে। এটি দক্ষিণপশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগর এলাকায় বর্তমানে অবস্থান করছে।
এটি আজ সোমবার ভোর সাড়ে ৫টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘মোন্থা’ ২৭ অক্টোবর রাত সাড়ে ৩টায় চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থকে ১৩৬০ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থকে ১৩০০ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে, মোংলা সমুদ্রবন্দর থকে ১২৮০ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে এবং পায়রা সমুদ্রবন্দর থকে ১২৬০ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে অবস্থান করছিল। এটি আরও পশ্চিম-উত্তর পশ্চিম দিকে অগ্রসর ও ঘনীভূত হতে পারে। ‘মোন্থা’ আগামীকাল মঙ্গলবার ২৮ অক্টোবর সন্ধ্যা অথবা রাতের দিকে ভারতের অন্ধ্র প্রদেশ উপকূল অতিক্রম করতে পারে।
ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের ৫৪ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৬২ কিলোমিটার, যা দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়ার আকারে ঘণ্টায় ৮৮ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের নিকটবর্তী এলাকায় সাগর খুবই উত্তাল রয়েছে।
এ জন্য চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরকে ১ নম্বর দূরবর্তী সতর্ক সংকেত নামিয়ে তার পরিবর্তে ২ নম্বর দূরবর্তী হুঁশিয়ারি সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত মাছ ধরার সব নৌকা ও ট্রলারকে পরর্বতী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি থেকে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে। সেই সঙ্গে তাদের গভীর সাগরে বিচরণ না করতে বলা হয়েছে।
আবহাওয়া বিশেষজ্ঞরা জানান, ‘মোন্থা’ প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হতে পারে। যার কিছুটা প্রভাব বাংলাদেশের উপকূলীয় অঞ্চলে পড়তে পারে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ তরিফুল নেওয়াজ কবির আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মোন্থা’ প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হয়ে ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে আঘাত হানতে পারে কাল সন্ধ্যা বা এর পরবর্তী সময়। আজ বাংলাদেশে এর প্রভাব পড়বে না। তবে কাল আঘাত হানার সময় বাংলাদেশের খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম উপকূলীয় অঞ্চলে ভারী বৃষ্টি হতে পারে। রাজধানী ঢাকায়ও কাল বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।
তিনি আরও বলেন, ‘মোন্থা’ প্রভাবে বাংলাদেশের উপকূলীয় অঞ্চলসহ বেশ কিছু অঞ্চলে ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত বৃষ্টি হতে পারে। বৃষ্টির কারণে তাপমাত্রা কিছুটা কমতে পারে।
এদিকে আজ সকাল ৭টার পূর্বাভাসে আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী অঞ্চলের আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। উত্তর উত্তরপূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৫-১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। গতকাল ঢাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৪ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৫ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

আজারবাইজানের বাকুতে চলমান জাতিসংঘের জলবায়ু বিষয়ক সম্মেলন কপ–২৯ শেষ হওয়ার কথা ছিল গত শুক্রবার (২২ নভেম্বর)। উন্নত দেশগুলোর কাছে জলবায়ু পরিবর্তনের ক্ষতি পোষাতে বছরে ১ দশমিক ৩ ট্রিলিয়ন (১ লাখ ৩০ হাজার কোটি) ডলার অর্থায়নের প্রস্তাব ছিল। এ আলোচনার কোনো সমাধান না পাওয়ায় সম্মেলনের সময় একদিন বাড়ানো হয়।
২৪ নভেম্বর ২০২৪
হেমন্তের শুষ্ক দিনগুলোতে ঢাকার বাতাসে দূষণের মাত্রা বেড়েই চলেছে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার বায়ুমান সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে আছে। বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের আজকের সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান ১৯১।
৪ ঘণ্টা আগে
ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের ৫৪ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৬২ কিলোমিটার, যা দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়ার আকারে ঘণ্টায় ৮৮ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের নিকটবর্তী এলাকায় সাগর খুবই উত্তাল রয়েছে। চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরে ২ নম্বর দূরবর্তী...
৫ ঘণ্টা আগে
দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’ উত্তর ও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে বর্তমানে দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন পশ্চিম-মধ্য বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থান করছে।
১৫ ঘণ্টা আগে