
আইসল্যান্ডে তিন মাসের মধ্যে চারবার আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত দেখা গেছে। সবশেষ গতকাল শনিবার সন্ধ্যার দিকে অগ্ন্যুৎপাত শুরু হয়, যার কমলা রঙ্গের লাভা রাতের আকাশকে ঢেকে দেয়।
বার্তা সংস্থা এপির এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
আইসল্যান্ডের আবহাওয়া অফিস জানায়, অগ্ন্যুৎপাতের জন্য স্টোরা-স্কোগফেল এবং হেগাফেল পর্বতমালার মাঝ বরাবর রেইকজানেস উপদ্বীপের ওপর প্রায় তিন কিলোমিটার লম্বা ফাটল দিয়ে লাভা বেরিয়ে আসতে দেখা গেছে।
এপির প্রতিবেদনে বলা হয়, কয়েক সপ্তাহ ধরেই আবহাওয়া অফিস সতর্ক করে আসছিল ম্যাগমা (অর্ধগলিত শিলা) মাটির নিচে জমা হচ্ছে; এতে অগ্ন্যুৎপাতের ঝুঁকি রয়েছে।
রাষ্ট্রায়ত্ত সম্প্রচারমাধ্যম আরইউভির বরাত দিয়ে এপির প্রতিবেদনে বলা হয়, আইসল্যান্ডের সবচেয়ে বড় পর্যটন আকর্ষণ ব্লু লাগুন থার্মাল স্পা থেকে হাজার হাজার মানুষকে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।
তবে এই প্রাকৃতিক দুর্যোগের জন্য কেফ্লাকিভ শহরের কাছে আইসল্যান্ডের প্রধান বিমানবন্দরে কোনো ফ্লাইটের নির্ধারিত সময়ের ব্যত্যয় ঘটেনি।
এর আগে গত বছরের ডিসেম্বরে প্রথম অগ্ন্যুৎপাতের পর রাজধানী রেইকজাভিক থেকে ৫০ দক্ষিণ-পূর্বে গ্রিনদাভিক শহরের প্রায় ৩ হাজার ৮০০ বাসিন্দাকে সরিয়ে নেওয়া হয়। তবে যারা চলে এসেছিল, তাদের গতকাল আবার সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।
গত নভেম্বরে প্রায় ৮০০ বছর পর গ্রিনদাভিক অঞ্চলের কাছে ভার্তসেঙ্গি আগ্নেয়গিরি জেগে ওঠে। সে সময় সিরিজ ভূমিকম্প হয়; মাত্র ১৪ ঘণ্টায় ৮০০-এর বেশি ভূমিকম্প ঘটে। ফলে শহরের দক্ষিণে মাটিতে বড় বড় ফাটল দেখা দেয়।
গত ১৮ ডিসেম্বর প্রথম অগ্ন্যুৎপাতে লাভা গ্রিনদাভিকের বাইরে প্রবাহিত হয়। এরপর ১৪ জানুয়ারি দ্বিতীয় অগ্ন্যুৎপাতে লাভার স্রোত শহরের দিকে আসতে থাকে। শহরে নিরাপত্তা বাঁধ নির্মাণ করা হলেও অনেক ঘরবাড়ি আগুনে পুড়ে যায়।
প্রথম দুটি অগ্ন্যুৎপাত বেশ কয়েক দিন ধরে চললেও ৮ ফেব্রুয়ারি ঘটা তৃতীয় অগ্ন্যুৎপাতটি কয়েক ঘণ্টার মধ্যে নিভে যায়। তবে লাভার স্রোত একটি পানির পাইপলাইন ঘিরে চলে যায়। ফলে গরম পানি হাজার হাজার বাসিন্দার কষ্টের কারণ হয়ে দাঁড়ায়।
ভূপদার্থবিদ ম্যাগনাস তুমি গুমুন্ডসনের বরাত দিয়ে প্রতিবেদনে বলা হয়, শেষ অগ্ন্যুৎপাতটি সবচেয়ে বেশি শক্তিশালী ছিল। আবহাওয়া অফিস জানায়, লাভার স্রোত গ্রিনদাভিকের চারপাশের নিরাপত্তা বাঁধের দিকে ধেয়ে আসছে।
দক্ষিণ আটলান্টিকে আগ্নেয়গিরির হটস্পটে অবস্থিত আইসল্যান্ড প্রায়ই এসব দুর্যোগ মোকাবিলা করে থাকে। ২০১০ সালে এইজাফজাল্লাজোকাল আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতে পরিবেশের ব্যাপক ক্ষতি হয়। ধূসর মেঘে আকাশ ঢেকে যায় এবং বেশ কয়েক দিনের জন্য সারা ইউরোপে সব ধরনের ফ্লাইট বাতিল ও স্থগিত করা হয়।
এখন পর্যন্ত এই অগ্ন্যুৎপাতে কোনো প্রাণহানির খবর পাওয়া যায়নি। তবে একজন নিখোঁজ রয়েছেন বলে এপির প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।

আইসল্যান্ডে তিন মাসের মধ্যে চারবার আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত দেখা গেছে। সবশেষ গতকাল শনিবার সন্ধ্যার দিকে অগ্ন্যুৎপাত শুরু হয়, যার কমলা রঙ্গের লাভা রাতের আকাশকে ঢেকে দেয়।
বার্তা সংস্থা এপির এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
আইসল্যান্ডের আবহাওয়া অফিস জানায়, অগ্ন্যুৎপাতের জন্য স্টোরা-স্কোগফেল এবং হেগাফেল পর্বতমালার মাঝ বরাবর রেইকজানেস উপদ্বীপের ওপর প্রায় তিন কিলোমিটার লম্বা ফাটল দিয়ে লাভা বেরিয়ে আসতে দেখা গেছে।
এপির প্রতিবেদনে বলা হয়, কয়েক সপ্তাহ ধরেই আবহাওয়া অফিস সতর্ক করে আসছিল ম্যাগমা (অর্ধগলিত শিলা) মাটির নিচে জমা হচ্ছে; এতে অগ্ন্যুৎপাতের ঝুঁকি রয়েছে।
রাষ্ট্রায়ত্ত সম্প্রচারমাধ্যম আরইউভির বরাত দিয়ে এপির প্রতিবেদনে বলা হয়, আইসল্যান্ডের সবচেয়ে বড় পর্যটন আকর্ষণ ব্লু লাগুন থার্মাল স্পা থেকে হাজার হাজার মানুষকে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।
তবে এই প্রাকৃতিক দুর্যোগের জন্য কেফ্লাকিভ শহরের কাছে আইসল্যান্ডের প্রধান বিমানবন্দরে কোনো ফ্লাইটের নির্ধারিত সময়ের ব্যত্যয় ঘটেনি।
এর আগে গত বছরের ডিসেম্বরে প্রথম অগ্ন্যুৎপাতের পর রাজধানী রেইকজাভিক থেকে ৫০ দক্ষিণ-পূর্বে গ্রিনদাভিক শহরের প্রায় ৩ হাজার ৮০০ বাসিন্দাকে সরিয়ে নেওয়া হয়। তবে যারা চলে এসেছিল, তাদের গতকাল আবার সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।
গত নভেম্বরে প্রায় ৮০০ বছর পর গ্রিনদাভিক অঞ্চলের কাছে ভার্তসেঙ্গি আগ্নেয়গিরি জেগে ওঠে। সে সময় সিরিজ ভূমিকম্প হয়; মাত্র ১৪ ঘণ্টায় ৮০০-এর বেশি ভূমিকম্প ঘটে। ফলে শহরের দক্ষিণে মাটিতে বড় বড় ফাটল দেখা দেয়।
গত ১৮ ডিসেম্বর প্রথম অগ্ন্যুৎপাতে লাভা গ্রিনদাভিকের বাইরে প্রবাহিত হয়। এরপর ১৪ জানুয়ারি দ্বিতীয় অগ্ন্যুৎপাতে লাভার স্রোত শহরের দিকে আসতে থাকে। শহরে নিরাপত্তা বাঁধ নির্মাণ করা হলেও অনেক ঘরবাড়ি আগুনে পুড়ে যায়।
প্রথম দুটি অগ্ন্যুৎপাত বেশ কয়েক দিন ধরে চললেও ৮ ফেব্রুয়ারি ঘটা তৃতীয় অগ্ন্যুৎপাতটি কয়েক ঘণ্টার মধ্যে নিভে যায়। তবে লাভার স্রোত একটি পানির পাইপলাইন ঘিরে চলে যায়। ফলে গরম পানি হাজার হাজার বাসিন্দার কষ্টের কারণ হয়ে দাঁড়ায়।
ভূপদার্থবিদ ম্যাগনাস তুমি গুমুন্ডসনের বরাত দিয়ে প্রতিবেদনে বলা হয়, শেষ অগ্ন্যুৎপাতটি সবচেয়ে বেশি শক্তিশালী ছিল। আবহাওয়া অফিস জানায়, লাভার স্রোত গ্রিনদাভিকের চারপাশের নিরাপত্তা বাঁধের দিকে ধেয়ে আসছে।
দক্ষিণ আটলান্টিকে আগ্নেয়গিরির হটস্পটে অবস্থিত আইসল্যান্ড প্রায়ই এসব দুর্যোগ মোকাবিলা করে থাকে। ২০১০ সালে এইজাফজাল্লাজোকাল আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতে পরিবেশের ব্যাপক ক্ষতি হয়। ধূসর মেঘে আকাশ ঢেকে যায় এবং বেশ কয়েক দিনের জন্য সারা ইউরোপে সব ধরনের ফ্লাইট বাতিল ও স্থগিত করা হয়।
এখন পর্যন্ত এই অগ্ন্যুৎপাতে কোনো প্রাণহানির খবর পাওয়া যায়নি। তবে একজন নিখোঁজ রয়েছেন বলে এপির প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।

আইসল্যান্ডে তিন মাসের মধ্যে চারবার আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত দেখা গেছে। সবশেষ গতকাল শনিবার সন্ধ্যার দিকে অগ্ন্যুৎপাত শুরু হয়, যার কমলা রঙ্গের লাভা রাতের আকাশকে ঢেকে দেয়।
বার্তা সংস্থা এপির এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
আইসল্যান্ডের আবহাওয়া অফিস জানায়, অগ্ন্যুৎপাতের জন্য স্টোরা-স্কোগফেল এবং হেগাফেল পর্বতমালার মাঝ বরাবর রেইকজানেস উপদ্বীপের ওপর প্রায় তিন কিলোমিটার লম্বা ফাটল দিয়ে লাভা বেরিয়ে আসতে দেখা গেছে।
এপির প্রতিবেদনে বলা হয়, কয়েক সপ্তাহ ধরেই আবহাওয়া অফিস সতর্ক করে আসছিল ম্যাগমা (অর্ধগলিত শিলা) মাটির নিচে জমা হচ্ছে; এতে অগ্ন্যুৎপাতের ঝুঁকি রয়েছে।
রাষ্ট্রায়ত্ত সম্প্রচারমাধ্যম আরইউভির বরাত দিয়ে এপির প্রতিবেদনে বলা হয়, আইসল্যান্ডের সবচেয়ে বড় পর্যটন আকর্ষণ ব্লু লাগুন থার্মাল স্পা থেকে হাজার হাজার মানুষকে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।
তবে এই প্রাকৃতিক দুর্যোগের জন্য কেফ্লাকিভ শহরের কাছে আইসল্যান্ডের প্রধান বিমানবন্দরে কোনো ফ্লাইটের নির্ধারিত সময়ের ব্যত্যয় ঘটেনি।
এর আগে গত বছরের ডিসেম্বরে প্রথম অগ্ন্যুৎপাতের পর রাজধানী রেইকজাভিক থেকে ৫০ দক্ষিণ-পূর্বে গ্রিনদাভিক শহরের প্রায় ৩ হাজার ৮০০ বাসিন্দাকে সরিয়ে নেওয়া হয়। তবে যারা চলে এসেছিল, তাদের গতকাল আবার সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।
গত নভেম্বরে প্রায় ৮০০ বছর পর গ্রিনদাভিক অঞ্চলের কাছে ভার্তসেঙ্গি আগ্নেয়গিরি জেগে ওঠে। সে সময় সিরিজ ভূমিকম্প হয়; মাত্র ১৪ ঘণ্টায় ৮০০-এর বেশি ভূমিকম্প ঘটে। ফলে শহরের দক্ষিণে মাটিতে বড় বড় ফাটল দেখা দেয়।
গত ১৮ ডিসেম্বর প্রথম অগ্ন্যুৎপাতে লাভা গ্রিনদাভিকের বাইরে প্রবাহিত হয়। এরপর ১৪ জানুয়ারি দ্বিতীয় অগ্ন্যুৎপাতে লাভার স্রোত শহরের দিকে আসতে থাকে। শহরে নিরাপত্তা বাঁধ নির্মাণ করা হলেও অনেক ঘরবাড়ি আগুনে পুড়ে যায়।
প্রথম দুটি অগ্ন্যুৎপাত বেশ কয়েক দিন ধরে চললেও ৮ ফেব্রুয়ারি ঘটা তৃতীয় অগ্ন্যুৎপাতটি কয়েক ঘণ্টার মধ্যে নিভে যায়। তবে লাভার স্রোত একটি পানির পাইপলাইন ঘিরে চলে যায়। ফলে গরম পানি হাজার হাজার বাসিন্দার কষ্টের কারণ হয়ে দাঁড়ায়।
ভূপদার্থবিদ ম্যাগনাস তুমি গুমুন্ডসনের বরাত দিয়ে প্রতিবেদনে বলা হয়, শেষ অগ্ন্যুৎপাতটি সবচেয়ে বেশি শক্তিশালী ছিল। আবহাওয়া অফিস জানায়, লাভার স্রোত গ্রিনদাভিকের চারপাশের নিরাপত্তা বাঁধের দিকে ধেয়ে আসছে।
দক্ষিণ আটলান্টিকে আগ্নেয়গিরির হটস্পটে অবস্থিত আইসল্যান্ড প্রায়ই এসব দুর্যোগ মোকাবিলা করে থাকে। ২০১০ সালে এইজাফজাল্লাজোকাল আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতে পরিবেশের ব্যাপক ক্ষতি হয়। ধূসর মেঘে আকাশ ঢেকে যায় এবং বেশ কয়েক দিনের জন্য সারা ইউরোপে সব ধরনের ফ্লাইট বাতিল ও স্থগিত করা হয়।
এখন পর্যন্ত এই অগ্ন্যুৎপাতে কোনো প্রাণহানির খবর পাওয়া যায়নি। তবে একজন নিখোঁজ রয়েছেন বলে এপির প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।

আইসল্যান্ডে তিন মাসের মধ্যে চারবার আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত দেখা গেছে। সবশেষ গতকাল শনিবার সন্ধ্যার দিকে অগ্ন্যুৎপাত শুরু হয়, যার কমলা রঙ্গের লাভা রাতের আকাশকে ঢেকে দেয়।
বার্তা সংস্থা এপির এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
আইসল্যান্ডের আবহাওয়া অফিস জানায়, অগ্ন্যুৎপাতের জন্য স্টোরা-স্কোগফেল এবং হেগাফেল পর্বতমালার মাঝ বরাবর রেইকজানেস উপদ্বীপের ওপর প্রায় তিন কিলোমিটার লম্বা ফাটল দিয়ে লাভা বেরিয়ে আসতে দেখা গেছে।
এপির প্রতিবেদনে বলা হয়, কয়েক সপ্তাহ ধরেই আবহাওয়া অফিস সতর্ক করে আসছিল ম্যাগমা (অর্ধগলিত শিলা) মাটির নিচে জমা হচ্ছে; এতে অগ্ন্যুৎপাতের ঝুঁকি রয়েছে।
রাষ্ট্রায়ত্ত সম্প্রচারমাধ্যম আরইউভির বরাত দিয়ে এপির প্রতিবেদনে বলা হয়, আইসল্যান্ডের সবচেয়ে বড় পর্যটন আকর্ষণ ব্লু লাগুন থার্মাল স্পা থেকে হাজার হাজার মানুষকে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।
তবে এই প্রাকৃতিক দুর্যোগের জন্য কেফ্লাকিভ শহরের কাছে আইসল্যান্ডের প্রধান বিমানবন্দরে কোনো ফ্লাইটের নির্ধারিত সময়ের ব্যত্যয় ঘটেনি।
এর আগে গত বছরের ডিসেম্বরে প্রথম অগ্ন্যুৎপাতের পর রাজধানী রেইকজাভিক থেকে ৫০ দক্ষিণ-পূর্বে গ্রিনদাভিক শহরের প্রায় ৩ হাজার ৮০০ বাসিন্দাকে সরিয়ে নেওয়া হয়। তবে যারা চলে এসেছিল, তাদের গতকাল আবার সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।
গত নভেম্বরে প্রায় ৮০০ বছর পর গ্রিনদাভিক অঞ্চলের কাছে ভার্তসেঙ্গি আগ্নেয়গিরি জেগে ওঠে। সে সময় সিরিজ ভূমিকম্প হয়; মাত্র ১৪ ঘণ্টায় ৮০০-এর বেশি ভূমিকম্প ঘটে। ফলে শহরের দক্ষিণে মাটিতে বড় বড় ফাটল দেখা দেয়।
গত ১৮ ডিসেম্বর প্রথম অগ্ন্যুৎপাতে লাভা গ্রিনদাভিকের বাইরে প্রবাহিত হয়। এরপর ১৪ জানুয়ারি দ্বিতীয় অগ্ন্যুৎপাতে লাভার স্রোত শহরের দিকে আসতে থাকে। শহরে নিরাপত্তা বাঁধ নির্মাণ করা হলেও অনেক ঘরবাড়ি আগুনে পুড়ে যায়।
প্রথম দুটি অগ্ন্যুৎপাত বেশ কয়েক দিন ধরে চললেও ৮ ফেব্রুয়ারি ঘটা তৃতীয় অগ্ন্যুৎপাতটি কয়েক ঘণ্টার মধ্যে নিভে যায়। তবে লাভার স্রোত একটি পানির পাইপলাইন ঘিরে চলে যায়। ফলে গরম পানি হাজার হাজার বাসিন্দার কষ্টের কারণ হয়ে দাঁড়ায়।
ভূপদার্থবিদ ম্যাগনাস তুমি গুমুন্ডসনের বরাত দিয়ে প্রতিবেদনে বলা হয়, শেষ অগ্ন্যুৎপাতটি সবচেয়ে বেশি শক্তিশালী ছিল। আবহাওয়া অফিস জানায়, লাভার স্রোত গ্রিনদাভিকের চারপাশের নিরাপত্তা বাঁধের দিকে ধেয়ে আসছে।
দক্ষিণ আটলান্টিকে আগ্নেয়গিরির হটস্পটে অবস্থিত আইসল্যান্ড প্রায়ই এসব দুর্যোগ মোকাবিলা করে থাকে। ২০১০ সালে এইজাফজাল্লাজোকাল আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতে পরিবেশের ব্যাপক ক্ষতি হয়। ধূসর মেঘে আকাশ ঢেকে যায় এবং বেশ কয়েক দিনের জন্য সারা ইউরোপে সব ধরনের ফ্লাইট বাতিল ও স্থগিত করা হয়।
এখন পর্যন্ত এই অগ্ন্যুৎপাতে কোনো প্রাণহানির খবর পাওয়া যায়নি। তবে একজন নিখোঁজ রয়েছেন বলে এপির প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।

আজ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক এবং আকাশ পরিষ্কার থাকতে পারে। সকাল ৬টায় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯১ শতাংশ।
১ ঘণ্টা আগে
দীর্ঘদিন ধরে বায়ুদূষণের সংকটে ভুগছে রাজধানী শহর ঢাকা। বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় প্রায়ই দশের মধ্যে অবস্থান করছে শহরটি। এর মধ্যে আজ মঙ্গলবার তালিকায় আছে দ্বিতীয় স্থানে।
১ দিন আগে
আজ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। সকাল ৬টায় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৮৯ শতাংশ। দুপুর পর্যন্ত এই অঞ্চলের ওপর দিয়ে উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
১ দিন আগে
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আজ সকাল ৭টায় পরবর্তী ৬ ঘণ্টার পূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, ঢাকায় আজ সকাল ৬টায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৮ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৭৪ শতাংশ।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা আজ সোমবার সকালে ছিল ১৬ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আজ সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়, আজ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক এবং আকাশ পরিষ্কার থাকতে পারে। সকাল ৬টায় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯১ শতাংশ। দুপুর পর্যন্ত এই অঞ্চলের ওপর দিয়ে উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা সাধারণত অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
আজ ঢাকায় সূর্যাস্তের সময় সন্ধ্যা ৫টা ১২ মিনিটে, আগামীকাল সূর্যাস্ত ৬টা ৩০ মিনিটে।

রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা আজ সোমবার সকালে ছিল ১৬ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আজ সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়, আজ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক এবং আকাশ পরিষ্কার থাকতে পারে। সকাল ৬টায় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯১ শতাংশ। দুপুর পর্যন্ত এই অঞ্চলের ওপর দিয়ে উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা সাধারণত অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
আজ ঢাকায় সূর্যাস্তের সময় সন্ধ্যা ৫টা ১২ মিনিটে, আগামীকাল সূর্যাস্ত ৬টা ৩০ মিনিটে।

আইসল্যান্ডে তিন মাসের মধ্যে চারবার আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত দেখা গেছে। সবশেষ গতকাল শনিবার সন্ধ্যার দিকে অগ্ন্যুৎপাতটি শুরু হয়, যার কমলা রঙ্গের লাভা রাতের আকাশকে ঢেকে দেয়
১৭ মার্চ ২০২৪
দীর্ঘদিন ধরে বায়ুদূষণের সংকটে ভুগছে রাজধানী শহর ঢাকা। বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় প্রায়ই দশের মধ্যে অবস্থান করছে শহরটি। এর মধ্যে আজ মঙ্গলবার তালিকায় আছে দ্বিতীয় স্থানে।
১ দিন আগে
আজ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। সকাল ৬টায় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৮৯ শতাংশ। দুপুর পর্যন্ত এই অঞ্চলের ওপর দিয়ে উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
১ দিন আগে
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আজ সকাল ৭টায় পরবর্তী ৬ ঘণ্টার পূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, ঢাকায় আজ সকাল ৬টায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৮ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৭৪ শতাংশ।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

দীর্ঘদিন ধরে বায়ুদূষণের সংকটে ভুগছে রাজধানী শহর ঢাকা। বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় প্রায়ই দশের মধ্যে অবস্থান করছে শহরটি। এর মধ্যে আজ মঙ্গলবার তালিকায় আছে দ্বিতীয় স্থানে।
বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের আজ সকাল ৯টার রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান ২৫০, যা খুব অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক।
ঢাকার যেসব এলাকায় বায়ুদূষণ সবচেয়ে বেশি—বেচারাম দেউরি, গোড়ান, কল্যাণপুর, পল্লবী দক্ষিণ, ইস্টার্ন হাউজিং, বেজ এজওয়াটার আউটডোর, শান্তা ফোরাম, গ্রেস ইন্টারন্যাশনাল স্কুল, পেয়ারাবাগ রেল লাইন ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মোকাররম বিল্ডিং।
ঢাকার নিম্নমানের বাতাসের প্রধান কারণ হলো পিএম ২.৫ বা সূক্ষ্ম কণা। এই অতিক্ষুদ্র কণাগুলো, যাদের ব্যাস ২.৫ মাইক্রোমিটারের চেয়েও কম, ফুসফুসের গভীরে প্রবেশ করে রক্তপ্রবাহে মিশে যেতে পারে। এর ফলে হাঁপানি (অ্যাজমা) বৃদ্ধি, ব্রঙ্কাইটিস এবং হৃদ্রোগের মতো শ্বাসযন্ত্র ও হৃদ্যন্ত্রের গুরুতর অসুস্থতার ঝুঁকি উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়ে যায়।
শীতকালীন আবহাওয়ার ধরন, যানবাহন ও শিল্প থেকে অনিয়ন্ত্রিত নির্গমন, চলমান নির্মাণকাজ থেকে সৃষ্ট ধুলো এবং আশপাশের ইটভাটাগুলো এই দূষণ সংকটের জন্য দায়ী।
বায়ুদূষণের তালিকায় শীর্ষে থাকা ভারতের কলকাতার বায়ুমান আজ ২৬২, যা খুব অস্বাস্থ্যকর বাতাসের বাতাসের নির্দেশক। শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো মিসরের কায়রো (২৩৯), ভারতের দিল্লি (২৩২) ও কুয়েতের কুয়েত সিটি (১৯৮)।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১ থেকে ১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১ থেকে ১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১ থেকে ২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
বাতাসের এই বিপজ্জনক পরিস্থিতিতে করণীয়
অত্যন্ত সংবেদনশীল গোষ্ঠী: শিশু, বয়স্ক, হৃদ্রোগ বা শ্বাসকষ্টের রোগীরা সব ধরনের ঘরের বাইরে না যাওয়াই ভালো।
সাধারণ সুস্থ ব্যক্তি: তাদের উচিত বাইরে কাটানো সময় সীমিত করা এবং শারীরিক পরিশ্রমের কাজ এড়িয়ে চলা।
যদি বাইরে বের হতে হয়, তবে অবশ্যই দূষণ রোধে কার্যকর মাস্ক ব্যবহার করুন।
ঘরের ভেতরের বাতাস পরিষ্কার রাখতে এয়ার পিউরিফায়ার ব্যবহার করুন এবং দূষিত বাতাস প্রবেশ ঠেকাতে জানালা ও দরজা বন্ধ রাখুন।

দীর্ঘদিন ধরে বায়ুদূষণের সংকটে ভুগছে রাজধানী শহর ঢাকা। বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় প্রায়ই দশের মধ্যে অবস্থান করছে শহরটি। এর মধ্যে আজ মঙ্গলবার তালিকায় আছে দ্বিতীয় স্থানে।
বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের আজ সকাল ৯টার রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান ২৫০, যা খুব অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক।
ঢাকার যেসব এলাকায় বায়ুদূষণ সবচেয়ে বেশি—বেচারাম দেউরি, গোড়ান, কল্যাণপুর, পল্লবী দক্ষিণ, ইস্টার্ন হাউজিং, বেজ এজওয়াটার আউটডোর, শান্তা ফোরাম, গ্রেস ইন্টারন্যাশনাল স্কুল, পেয়ারাবাগ রেল লাইন ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মোকাররম বিল্ডিং।
ঢাকার নিম্নমানের বাতাসের প্রধান কারণ হলো পিএম ২.৫ বা সূক্ষ্ম কণা। এই অতিক্ষুদ্র কণাগুলো, যাদের ব্যাস ২.৫ মাইক্রোমিটারের চেয়েও কম, ফুসফুসের গভীরে প্রবেশ করে রক্তপ্রবাহে মিশে যেতে পারে। এর ফলে হাঁপানি (অ্যাজমা) বৃদ্ধি, ব্রঙ্কাইটিস এবং হৃদ্রোগের মতো শ্বাসযন্ত্র ও হৃদ্যন্ত্রের গুরুতর অসুস্থতার ঝুঁকি উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়ে যায়।
শীতকালীন আবহাওয়ার ধরন, যানবাহন ও শিল্প থেকে অনিয়ন্ত্রিত নির্গমন, চলমান নির্মাণকাজ থেকে সৃষ্ট ধুলো এবং আশপাশের ইটভাটাগুলো এই দূষণ সংকটের জন্য দায়ী।
বায়ুদূষণের তালিকায় শীর্ষে থাকা ভারতের কলকাতার বায়ুমান আজ ২৬২, যা খুব অস্বাস্থ্যকর বাতাসের বাতাসের নির্দেশক। শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো মিসরের কায়রো (২৩৯), ভারতের দিল্লি (২৩২) ও কুয়েতের কুয়েত সিটি (১৯৮)।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১ থেকে ১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১ থেকে ১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১ থেকে ২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
বাতাসের এই বিপজ্জনক পরিস্থিতিতে করণীয়
অত্যন্ত সংবেদনশীল গোষ্ঠী: শিশু, বয়স্ক, হৃদ্রোগ বা শ্বাসকষ্টের রোগীরা সব ধরনের ঘরের বাইরে না যাওয়াই ভালো।
সাধারণ সুস্থ ব্যক্তি: তাদের উচিত বাইরে কাটানো সময় সীমিত করা এবং শারীরিক পরিশ্রমের কাজ এড়িয়ে চলা।
যদি বাইরে বের হতে হয়, তবে অবশ্যই দূষণ রোধে কার্যকর মাস্ক ব্যবহার করুন।
ঘরের ভেতরের বাতাস পরিষ্কার রাখতে এয়ার পিউরিফায়ার ব্যবহার করুন এবং দূষিত বাতাস প্রবেশ ঠেকাতে জানালা ও দরজা বন্ধ রাখুন।

আইসল্যান্ডে তিন মাসের মধ্যে চারবার আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত দেখা গেছে। সবশেষ গতকাল শনিবার সন্ধ্যার দিকে অগ্ন্যুৎপাতটি শুরু হয়, যার কমলা রঙ্গের লাভা রাতের আকাশকে ঢেকে দেয়
১৭ মার্চ ২০২৪
আজ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক এবং আকাশ পরিষ্কার থাকতে পারে। সকাল ৬টায় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯১ শতাংশ।
১ ঘণ্টা আগে
আজ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। সকাল ৬টায় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৮৯ শতাংশ। দুপুর পর্যন্ত এই অঞ্চলের ওপর দিয়ে উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
১ দিন আগে
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আজ সকাল ৭টায় পরবর্তী ৬ ঘণ্টার পূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, ঢাকায় আজ সকাল ৬টায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৮ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৭৪ শতাংশ।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

রাজধানী ঢাকায় আজ মঙ্গলবার শীত কিছুটা বেশি পড়েছে। আগের দিন সোমবার সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৮ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সেটি কমে হয়েছে ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আজ সকাল ৭টায় ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পরবর্তী ৬ ঘণ্টার পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। সকাল ৬টায় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৮৯ শতাংশ। দুপুর পর্যন্ত এই অঞ্চলের ওপর দিয়ে উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
আজ ঢাকায় সূর্যাস্তের সময় সন্ধ্যা ৫টা ১২ মিনিটে, আগামীকাল সূর্যাস্ত ৬টা ৩০ মিনিটে।

রাজধানী ঢাকায় আজ মঙ্গলবার শীত কিছুটা বেশি পড়েছে। আগের দিন সোমবার সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৮ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সেটি কমে হয়েছে ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আজ সকাল ৭টায় ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পরবর্তী ৬ ঘণ্টার পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। সকাল ৬টায় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৮৯ শতাংশ। দুপুর পর্যন্ত এই অঞ্চলের ওপর দিয়ে উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
আজ ঢাকায় সূর্যাস্তের সময় সন্ধ্যা ৫টা ১২ মিনিটে, আগামীকাল সূর্যাস্ত ৬টা ৩০ মিনিটে।

আইসল্যান্ডে তিন মাসের মধ্যে চারবার আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত দেখা গেছে। সবশেষ গতকাল শনিবার সন্ধ্যার দিকে অগ্ন্যুৎপাতটি শুরু হয়, যার কমলা রঙ্গের লাভা রাতের আকাশকে ঢেকে দেয়
১৭ মার্চ ২০২৪
আজ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক এবং আকাশ পরিষ্কার থাকতে পারে। সকাল ৬টায় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯১ শতাংশ।
১ ঘণ্টা আগে
দীর্ঘদিন ধরে বায়ুদূষণের সংকটে ভুগছে রাজধানী শহর ঢাকা। বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় প্রায়ই দশের মধ্যে অবস্থান করছে শহরটি। এর মধ্যে আজ মঙ্গলবার তালিকায় আছে দ্বিতীয় স্থানে।
১ দিন আগে
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আজ সকাল ৭টায় পরবর্তী ৬ ঘণ্টার পূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, ঢাকায় আজ সকাল ৬টায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৮ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৭৪ শতাংশ।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

পৌষ মাস আসতে আর মাত্র দিন সাতেক বাকি। কিন্তু রাজধানী ঢাকায় এখনো পুরোপুরি শীতের আমেজ পড়েনি। আজ সোমবার ভোরবেলা ঢাকায় সামান্য কুয়াশার সঙ্গে ছিল হালকা শীত।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আজ সকাল ৭টায় পরবর্তী ৬ ঘণ্টার পূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, ঢাকায় আজ সকাল ৬টায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৮ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৭৪ শতাংশ।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ দুপুর পর্যন্ত ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার ওপর দিয়ে উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
আজ ঢাকায় সূর্যাস্তের সময় সন্ধ্যা ৫টা ১১ মিনিটে, আগামীকাল সূর্যাস্ত ৬টা ২৯ মিনিটে।

পৌষ মাস আসতে আর মাত্র দিন সাতেক বাকি। কিন্তু রাজধানী ঢাকায় এখনো পুরোপুরি শীতের আমেজ পড়েনি। আজ সোমবার ভোরবেলা ঢাকায় সামান্য কুয়াশার সঙ্গে ছিল হালকা শীত।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আজ সকাল ৭টায় পরবর্তী ৬ ঘণ্টার পূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, ঢাকায় আজ সকাল ৬টায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৮ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৭৪ শতাংশ।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ দুপুর পর্যন্ত ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার ওপর দিয়ে উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
আজ ঢাকায় সূর্যাস্তের সময় সন্ধ্যা ৫টা ১১ মিনিটে, আগামীকাল সূর্যাস্ত ৬টা ২৯ মিনিটে।

আইসল্যান্ডে তিন মাসের মধ্যে চারবার আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত দেখা গেছে। সবশেষ গতকাল শনিবার সন্ধ্যার দিকে অগ্ন্যুৎপাতটি শুরু হয়, যার কমলা রঙ্গের লাভা রাতের আকাশকে ঢেকে দেয়
১৭ মার্চ ২০২৪
আজ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক এবং আকাশ পরিষ্কার থাকতে পারে। সকাল ৬টায় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯১ শতাংশ।
১ ঘণ্টা আগে
দীর্ঘদিন ধরে বায়ুদূষণের সংকটে ভুগছে রাজধানী শহর ঢাকা। বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় প্রায়ই দশের মধ্যে অবস্থান করছে শহরটি। এর মধ্যে আজ মঙ্গলবার তালিকায় আছে দ্বিতীয় স্থানে।
১ দিন আগে
আজ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। সকাল ৬টায় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৮৯ শতাংশ। দুপুর পর্যন্ত এই অঞ্চলের ওপর দিয়ে উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
১ দিন আগে