মাহমুদ সোহেল, ঢাকা
বিনোদনকেন্দ্র বলতে রাজধানীবাসীর জন্য গুটিকয়েক স্থান এখন অবশিষ্ট আছে। এর মধ্যে হাতিরঝিল এলাকা অন্যতম। প্রতিদিন বিকেল থেকে এই এলাকায় বিভিন্ন বয়সী মানুষের ভিড় জমে। রয়েছে বেশ কিছু রেস্তোরাঁ। এই হাতিরঝিলের মূল আকর্ষণ এর জলজ পরিসর, যা ভীষণ দূষিত। কতটা, তা জানতে সম্প্রতি গবেষণা চালায় ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়। গবেষণায় বলা হচ্ছে, হাতিরঝিলের পানিতে এমন তিনটি ব্যাকটেরিয়ার অস্তিত্ব পাওয়া গেছে, যা স্বাস্থ্যের জন্য ভীষণ ঝুঁকিপূর্ণ।
ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণায় ক্ষতিকর তিন ধরনের ব্যাকটেরিয়ার সন্ধান মিলেছে। এতে বলা হয়েছে, এসব জীবাণু বাতাসেও ছড়ানোর ক্ষমতা রাখে। মানুষের শ্বাস-প্রশ্বাসের মাধ্যমে তা দেহে প্রবেশ করে পেটের পীড়াসহ নানা রোগ সৃষ্টিতে সক্ষম। হাতিরঝিলের নৌকা ভ্রমণ ও খাবার হোটেলগুলোও স্বাস্থ্যসম্মত নয় বলছেন গবেষকেরা।
গবেষণায় নেতৃত্ব দেন ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের অণুজীব বিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ও দূষণ গবেষক ড. মাহবুবুল হাসান সিদ্দিকী। তিনি জানান, স্বাস্থ্যের জন্য হুমকি—এমন তিন রকম ব্যাকটেরিয়ার সন্ধান মিলেছে হাতিরঝিলের পানিতে। এর মধ্যে চার রকমের ক্ষতিকর জিনও রয়েছে। যেকোনো জাতীয় দিবসে হাতিরঝিলে বিশেষ রঙের পানির ফোয়ারা চালানো হয়। দৃষ্টিনন্দন হওয়ায় মানুষও তা উপভোগ করে। কিন্তু ভয়ের কারণ হচ্ছে, ওই পানির মধ্যেও ক্ষতিকর জীবাণু আছে, যা কারও চোখে-মুখে লাগলে সেখানে ক্ষত সৃষ্টি হতে পারে। ফোয়ারা চলাকালে আশপাশের বাতাসের মাধ্যমেও পানিতে থাকা দূষণ ছড়াতে পারে।
ঢাকার অধিকাংশ এলাকার বর্জ্য ও নোংরা পানি ১১টি ড্রেনের মাধ্যমে হাতিরঝিলে এসে জমে। পান্থপথ, ধানমন্ডি ও কলাবাগান থেকে আসা বর্জ্য সোনারগাঁও হোটেলের পেছনের ড্রেন দিয়ে পরিশোধন ছাড়াই হাতিরঝিলে পড়ছে। ভয়ের ব্যাপার হলো কিছু হাসপাতাল ও ক্লিনিকের চিকিৎসক, নার্স, কর্মীসহ রোগীদের কাপড় এই লেকের পানিতে পরিষ্কার করতে দেখেছেন ব্র্যাকের গবেষক দল। ফলে পোশাকের সঙ্গে এই জীবাণুগুলো হাসপাতালে পৌঁছে যাচ্ছে। রোগীদের শরীরে প্রবেশ করছে। গবেষণাটি আরও বলছে, বিরূপ পরিবেশেও বেঁচে থাকার ক্ষমতা রাখে রোগ সৃষ্টিকারী এসব জিন।
এখানকার ক্যানটিন বা খাবার হোটেলের থালা, বাটি বা চায়ের কাপ এই পানিতে পরিষ্কার করলে তা স্বাস্থ্যের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ। গবেষক দলের সদস্যরা বলছেন, হাতিরঝিলের পানিতে ফিকাল স্ট্রেপটোকক্কি, কলিফর্ম ও ফিকাল কলিফর্মের মতো ব্যাকটেরিয়া পাওয়া গেছে। এগুলো অন্যান্য রোগ সৃষ্টিকারী ব্যাকটেরিয়ার উপস্থিতির জানান দেয়। এমনই একটি ব্যাকটেরিয়া হচ্ছে স্টেফাইলোকক্কাস, যার সন্ধান মিলেছে এই পানিতে। এই ব্যাকটেরিয়ার মধ্যে ক্ষতিকর যে চার ধরনের জিনের সন্ধান মিলেছে তা হলো—অ্যান্টিগ্রন, কনস, টক্সিক শক সিনড্রোম ও প্যান্টন ভ্যালেন্টাইন লিউকোসিডিন (পিভিএল)।
সরেজমিনে হাতিরঝিলের পানি দূষণের সত্যতা পাওয়া যায়। বিশেষ করে হোটেল সোনারগাঁর পেছনের অংশের পানিতে এতই দুর্গন্ধ যে, নাক চেপে চলাফেরা করতে হচ্ছে মানুষকে। পানির রং খুবই কালো, যা দূষণের মাত্রা সম্পর্কে ধারণা দেয়।
হাতিরঝিল রক্ষণাবেক্ষণ করছেন—এমন কয়েকজন কর্মকর্তা-কর্মচারীর সঙ্গে কথা হয়। পরিচয় গোপন রেখে তাঁদের একজন জানান, ‘কীভাবে পানি দূষিত হয় বা দূষণমুক্ত করতে হয়—এ বিষয়ে তাদের ধারণা নেই।’
ঢাকার পরিবেশবাদী ও দূষণ গবেষকেরা বলছেন, বাসযোগ্যতার বিচারে বিশ্বে ঢাকা শহরের অবস্থান গেল কয়েক বছর ধরেই তলানিতে। যানজট, জলজট, বায়ুদূষণ, মশার যন্ত্রণায় নাকাল শহরের মানুষ। নেই বিনোদনের জায়গা। হাতিরঝিল নিয়ে আশায় বুক বেঁধে ছিল নগরবাসী। কিন্তু রাজউকের উদাসীনতায় এক যুগ পরও হাতিরঝিলকে দূষণমুক্ত করা গেল না।
পরিবেশ অধিদপ্তরের সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক ও পরিবেশ বাঁচাও আন্দোলনের (পবা) সাধারণ সম্পাদক প্রকৌশলী মো. আবদুস সোবহান আজকের পত্রিকাকে বলেন, হাতিরঝিলের বয়স এক যুগ পার হয়েছে। এত দিনেও পানি দূষণমুক্ত করার ব্যবস্থা করতে পারেনি রাজউক। এটা অপরাধের পর্যায়ে পড়ে। এমন অবহেলা ক্ষমার অযোগ্য। পৃথিবীর কোনো আধুনিক দেশেই শহরের বর্জ্য এভাবে পরিশোধন ছাড়া খালে বা ঝিলে ফেলা হয় না। তবে ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়ররাও এর দায় এড়াতে পারেন না।
গত শনিবার খোদ স্থানীয় সরকার, পল্লি উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী তাজুল ইসলামের কথায়ও হাতিরঝিলের পানি দূষণের বিষয়টি উঠে আসে। সেদিন এক অনুষ্ঠানে মন্ত্রী বলেন, ‘হাতিরঝিলের দূষিত পানিতে লোহাও গলে যাবে।’
হাতিরঝিলের পানি দূষণের কথা স্বীকার করলেন রাজউক চেয়ারম্যান এ বি এম আমিন উল্লাহ নুরীও। স্থানীয় সরকার, পল্লি উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী সঠিক কথাই বলেছেন বলে মনে করেন তিনি। তবে এই দূষণ থামানো সহজ কাজ নয় বলেই মন্তব্য করেন তিনি। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ঢাকার চারপাশের নদী দূষণ বন্ধ করতে না পারলে হাতিরঝিলের পানি নিয়ে কথা বলে লাভ হবে না। যেসব ড্রেন দিয়ে পানি আসে, তা দেখভালের দায়িত্ব ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনের। তবে হাতিরঝিলে পানি কমলে কেমিক্যাল দিয়ে পানিকে দূষণমুক্ত করার চেষ্টা করা হবে। এ জন্য একটি প্রজেক্ট তৈরির কাজ চলছে।
বিনোদনকেন্দ্র বলতে রাজধানীবাসীর জন্য গুটিকয়েক স্থান এখন অবশিষ্ট আছে। এর মধ্যে হাতিরঝিল এলাকা অন্যতম। প্রতিদিন বিকেল থেকে এই এলাকায় বিভিন্ন বয়সী মানুষের ভিড় জমে। রয়েছে বেশ কিছু রেস্তোরাঁ। এই হাতিরঝিলের মূল আকর্ষণ এর জলজ পরিসর, যা ভীষণ দূষিত। কতটা, তা জানতে সম্প্রতি গবেষণা চালায় ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়। গবেষণায় বলা হচ্ছে, হাতিরঝিলের পানিতে এমন তিনটি ব্যাকটেরিয়ার অস্তিত্ব পাওয়া গেছে, যা স্বাস্থ্যের জন্য ভীষণ ঝুঁকিপূর্ণ।
ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণায় ক্ষতিকর তিন ধরনের ব্যাকটেরিয়ার সন্ধান মিলেছে। এতে বলা হয়েছে, এসব জীবাণু বাতাসেও ছড়ানোর ক্ষমতা রাখে। মানুষের শ্বাস-প্রশ্বাসের মাধ্যমে তা দেহে প্রবেশ করে পেটের পীড়াসহ নানা রোগ সৃষ্টিতে সক্ষম। হাতিরঝিলের নৌকা ভ্রমণ ও খাবার হোটেলগুলোও স্বাস্থ্যসম্মত নয় বলছেন গবেষকেরা।
গবেষণায় নেতৃত্ব দেন ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের অণুজীব বিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ও দূষণ গবেষক ড. মাহবুবুল হাসান সিদ্দিকী। তিনি জানান, স্বাস্থ্যের জন্য হুমকি—এমন তিন রকম ব্যাকটেরিয়ার সন্ধান মিলেছে হাতিরঝিলের পানিতে। এর মধ্যে চার রকমের ক্ষতিকর জিনও রয়েছে। যেকোনো জাতীয় দিবসে হাতিরঝিলে বিশেষ রঙের পানির ফোয়ারা চালানো হয়। দৃষ্টিনন্দন হওয়ায় মানুষও তা উপভোগ করে। কিন্তু ভয়ের কারণ হচ্ছে, ওই পানির মধ্যেও ক্ষতিকর জীবাণু আছে, যা কারও চোখে-মুখে লাগলে সেখানে ক্ষত সৃষ্টি হতে পারে। ফোয়ারা চলাকালে আশপাশের বাতাসের মাধ্যমেও পানিতে থাকা দূষণ ছড়াতে পারে।
ঢাকার অধিকাংশ এলাকার বর্জ্য ও নোংরা পানি ১১টি ড্রেনের মাধ্যমে হাতিরঝিলে এসে জমে। পান্থপথ, ধানমন্ডি ও কলাবাগান থেকে আসা বর্জ্য সোনারগাঁও হোটেলের পেছনের ড্রেন দিয়ে পরিশোধন ছাড়াই হাতিরঝিলে পড়ছে। ভয়ের ব্যাপার হলো কিছু হাসপাতাল ও ক্লিনিকের চিকিৎসক, নার্স, কর্মীসহ রোগীদের কাপড় এই লেকের পানিতে পরিষ্কার করতে দেখেছেন ব্র্যাকের গবেষক দল। ফলে পোশাকের সঙ্গে এই জীবাণুগুলো হাসপাতালে পৌঁছে যাচ্ছে। রোগীদের শরীরে প্রবেশ করছে। গবেষণাটি আরও বলছে, বিরূপ পরিবেশেও বেঁচে থাকার ক্ষমতা রাখে রোগ সৃষ্টিকারী এসব জিন।
এখানকার ক্যানটিন বা খাবার হোটেলের থালা, বাটি বা চায়ের কাপ এই পানিতে পরিষ্কার করলে তা স্বাস্থ্যের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ। গবেষক দলের সদস্যরা বলছেন, হাতিরঝিলের পানিতে ফিকাল স্ট্রেপটোকক্কি, কলিফর্ম ও ফিকাল কলিফর্মের মতো ব্যাকটেরিয়া পাওয়া গেছে। এগুলো অন্যান্য রোগ সৃষ্টিকারী ব্যাকটেরিয়ার উপস্থিতির জানান দেয়। এমনই একটি ব্যাকটেরিয়া হচ্ছে স্টেফাইলোকক্কাস, যার সন্ধান মিলেছে এই পানিতে। এই ব্যাকটেরিয়ার মধ্যে ক্ষতিকর যে চার ধরনের জিনের সন্ধান মিলেছে তা হলো—অ্যান্টিগ্রন, কনস, টক্সিক শক সিনড্রোম ও প্যান্টন ভ্যালেন্টাইন লিউকোসিডিন (পিভিএল)।
সরেজমিনে হাতিরঝিলের পানি দূষণের সত্যতা পাওয়া যায়। বিশেষ করে হোটেল সোনারগাঁর পেছনের অংশের পানিতে এতই দুর্গন্ধ যে, নাক চেপে চলাফেরা করতে হচ্ছে মানুষকে। পানির রং খুবই কালো, যা দূষণের মাত্রা সম্পর্কে ধারণা দেয়।
হাতিরঝিল রক্ষণাবেক্ষণ করছেন—এমন কয়েকজন কর্মকর্তা-কর্মচারীর সঙ্গে কথা হয়। পরিচয় গোপন রেখে তাঁদের একজন জানান, ‘কীভাবে পানি দূষিত হয় বা দূষণমুক্ত করতে হয়—এ বিষয়ে তাদের ধারণা নেই।’
ঢাকার পরিবেশবাদী ও দূষণ গবেষকেরা বলছেন, বাসযোগ্যতার বিচারে বিশ্বে ঢাকা শহরের অবস্থান গেল কয়েক বছর ধরেই তলানিতে। যানজট, জলজট, বায়ুদূষণ, মশার যন্ত্রণায় নাকাল শহরের মানুষ। নেই বিনোদনের জায়গা। হাতিরঝিল নিয়ে আশায় বুক বেঁধে ছিল নগরবাসী। কিন্তু রাজউকের উদাসীনতায় এক যুগ পরও হাতিরঝিলকে দূষণমুক্ত করা গেল না।
পরিবেশ অধিদপ্তরের সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক ও পরিবেশ বাঁচাও আন্দোলনের (পবা) সাধারণ সম্পাদক প্রকৌশলী মো. আবদুস সোবহান আজকের পত্রিকাকে বলেন, হাতিরঝিলের বয়স এক যুগ পার হয়েছে। এত দিনেও পানি দূষণমুক্ত করার ব্যবস্থা করতে পারেনি রাজউক। এটা অপরাধের পর্যায়ে পড়ে। এমন অবহেলা ক্ষমার অযোগ্য। পৃথিবীর কোনো আধুনিক দেশেই শহরের বর্জ্য এভাবে পরিশোধন ছাড়া খালে বা ঝিলে ফেলা হয় না। তবে ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়ররাও এর দায় এড়াতে পারেন না।
গত শনিবার খোদ স্থানীয় সরকার, পল্লি উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী তাজুল ইসলামের কথায়ও হাতিরঝিলের পানি দূষণের বিষয়টি উঠে আসে। সেদিন এক অনুষ্ঠানে মন্ত্রী বলেন, ‘হাতিরঝিলের দূষিত পানিতে লোহাও গলে যাবে।’
হাতিরঝিলের পানি দূষণের কথা স্বীকার করলেন রাজউক চেয়ারম্যান এ বি এম আমিন উল্লাহ নুরীও। স্থানীয় সরকার, পল্লি উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী সঠিক কথাই বলেছেন বলে মনে করেন তিনি। তবে এই দূষণ থামানো সহজ কাজ নয় বলেই মন্তব্য করেন তিনি। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ঢাকার চারপাশের নদী দূষণ বন্ধ করতে না পারলে হাতিরঝিলের পানি নিয়ে কথা বলে লাভ হবে না। যেসব ড্রেন দিয়ে পানি আসে, তা দেখভালের দায়িত্ব ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনের। তবে হাতিরঝিলে পানি কমলে কেমিক্যাল দিয়ে পানিকে দূষণমুক্ত করার চেষ্টা করা হবে। এ জন্য একটি প্রজেক্ট তৈরির কাজ চলছে।
মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে দেশের বিভিন্ন স্থানে প্রভাবে বৃষ্টি হচ্ছে। গতকালের পর আজ শুক্রবারও রাজধানী ঢাকাসহ দেশের কিছু স্থানে বৃষ্টি হয়েছে। আজ পবিত্র ঈদুল আজহা। এই দিনে ঈদের নামাজের পর পশু কোরবানি করা হবে। এই জন্য শুষ্ক ও সুন্দর আবহাওয়া সবার প্রত্যাশা থাকে। তাই এই দিনে আবহাওয়া কেমন থাকবে, বৃষ্টি হবে কিনা
১৬ ঘণ্টা আগেআজ ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। আজ শুক্রবার, সকাল ৭টা থেকে পরবর্তী ৬ ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও আশপাশের এলাকার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১ দিন আগেঈদুল আজহা উপলক্ষে ছুটি শুরু হয়েছে। ভোর থেকেই অফিস-আদালত, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ব্যস্ততা নেই। সড়কেও নেই ভিড়। কিছুটা ফাঁকা হয়ে আসা ঢাকার বাতাসে দূষণের মাত্রাও সহনীয় পর্যায়ে চলে এসেছে। আজ শুক্রবার সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউ এয়ার বাতাসের গুণমান সূচকে সকাল ১০টার রেকর্ড অনুযায়ী, রাজধানী শহরের বায়ুমান ৭৯। গতকাল
১ দিন আগেআজ ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আকাশ মেঘলা থাকলেও এ এলাকার আবহাওয়া মূলত শুষ্ক থাকবে বলেই জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। আজ বৃহস্পতিবার, সকাল ৭টা থেকে পরবর্তী ৬ ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও আশপাশের এলাকার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
২ দিন আগে