আজকের পত্রিকা ডেস্ক
বিজ্ঞানীদের এত এত গবেষণা। রাস্তায় প্রতিবাদ আর আন্দোলনকারীদের ক্রমাগত তাগিদে প্রধান নেতাদের বৈঠক। কখনো কখনো বড় কোনো পদক্ষেপ। এত কিছুর পরও এখনো জলবায়ুর পরিবর্তনজনিত বিপর্যয় রুখতে পারছে না পৃথিবীর মানুষ। জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকি এড়াতে ১৯১টি দেশের কার্যক্রম পর্যালোচনা করেছে জাতিসংঘ। এতে ভবিষ্যৎ বিপর্যয় নিয়ে সতর্ক করা হয়েছে।
২০১৫ সালের প্যারিস চুক্তি অনুযায়ী, প্রতিটি দেশ পাঁচ বছর পরপর কার্বন নিঃসরণ কমানোর পরিকল্পনা নতুন করে সাজানোর কথা। কিন্তু জাতিসংঘ বলছে, ১৯১ দেশের মধ্যে এ নিয়ম মেনেছে মাত্র ১১৩টি দেশ।
২০৩০ সালের মধ্যে বৈশ্বিক কার্বন নিঃসরণ কমাতে না পারলে তাপমাত্রা ভয়াবহ রকম বেড়ে যেতে পারে। কিন্তু কমানোর কোনো আভাসই পাওয়া যাচ্ছে না; বরং এ সময়ে আরও ১৬ শতাংশ বাড়বে কার্বন নিঃসরণ। এতে তাপমাত্রা বেড়ে যাবে ২ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বিশ্বের প্রধান বিজ্ঞানীদের একটি দল বলছে, জলবায়ু ইস্যুতে আমরা ভুল পথে আছি।
জাতিসংঘের প্রধান জলবায়ু আলোচক প্যাট্রিসিয়া এসপিনোজা বলেন, ‘যেখানে নিঃসরণ কমিয়ে ফেলা উচিত, সেখানে আমরা আরও ১৬ শতাংশ বাড়াচ্ছি। বিজ্ঞানীরা কবে থেকেই বলছেন, বাড়লে অবস্থা ভয়াবহ হতে পারে। আর আমরা করছি সেটার উল্টো।’
ছয় সপ্তাহ পর যুক্তরাজ্যের গ্লাসগোয় অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে জলবায়ুবিষয়ক কপ ২৬ সম্মেলন। এর আগে এমন তথ্য প্রকাশ বড় ধরনের সতর্কতা। কনফারেন্সের অন্যতম উদ্দেশ্য হচ্ছে কার্বনসহ বিভিন্ন গ্রিনহাউস গ্যাস নিঃসরণ কমিয়ে তাপমাত্রা কমানোর আশা জিইয়ে রাখা। এবারের কপ ২৬ সম্মেলন আয়োজক দেশ ব্রিটেনের মন্ত্রী অলোক শর্মা জানান, বড় অর্থনীতির দেশগুলো যদি এগিয়ে না আসে, তাহলে ভালো কিছু আশা করা যায় না।
তহবিলে সংকট
দারিদ্র্য, বৈষম্য, অবিচার এবং জলবায়ু পরিবর্তন রুখতে গঠিত জাতিসংঘের তহবিলে ১০০ ট্রিলিয়ন ডলার ঘাটতি দেখা দিতে পারে। গত শুক্রবার জাতিসংঘ এবং বিভিন্ন ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের সহযোগী সংগঠন ফোর্স ফর গুড ইনিশিয়েটিভের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা যায়। এতে বলা হয়, প্রতিবছর ১০ শতাংশ করে ফান্ড বাড়ানো না গেলে ২০৩০ সালে এমন বড়সড় ঘাটতি দেখা যাবে।
বিজ্ঞানীদের এত এত গবেষণা। রাস্তায় প্রতিবাদ আর আন্দোলনকারীদের ক্রমাগত তাগিদে প্রধান নেতাদের বৈঠক। কখনো কখনো বড় কোনো পদক্ষেপ। এত কিছুর পরও এখনো জলবায়ুর পরিবর্তনজনিত বিপর্যয় রুখতে পারছে না পৃথিবীর মানুষ। জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকি এড়াতে ১৯১টি দেশের কার্যক্রম পর্যালোচনা করেছে জাতিসংঘ। এতে ভবিষ্যৎ বিপর্যয় নিয়ে সতর্ক করা হয়েছে।
২০১৫ সালের প্যারিস চুক্তি অনুযায়ী, প্রতিটি দেশ পাঁচ বছর পরপর কার্বন নিঃসরণ কমানোর পরিকল্পনা নতুন করে সাজানোর কথা। কিন্তু জাতিসংঘ বলছে, ১৯১ দেশের মধ্যে এ নিয়ম মেনেছে মাত্র ১১৩টি দেশ।
২০৩০ সালের মধ্যে বৈশ্বিক কার্বন নিঃসরণ কমাতে না পারলে তাপমাত্রা ভয়াবহ রকম বেড়ে যেতে পারে। কিন্তু কমানোর কোনো আভাসই পাওয়া যাচ্ছে না; বরং এ সময়ে আরও ১৬ শতাংশ বাড়বে কার্বন নিঃসরণ। এতে তাপমাত্রা বেড়ে যাবে ২ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বিশ্বের প্রধান বিজ্ঞানীদের একটি দল বলছে, জলবায়ু ইস্যুতে আমরা ভুল পথে আছি।
জাতিসংঘের প্রধান জলবায়ু আলোচক প্যাট্রিসিয়া এসপিনোজা বলেন, ‘যেখানে নিঃসরণ কমিয়ে ফেলা উচিত, সেখানে আমরা আরও ১৬ শতাংশ বাড়াচ্ছি। বিজ্ঞানীরা কবে থেকেই বলছেন, বাড়লে অবস্থা ভয়াবহ হতে পারে। আর আমরা করছি সেটার উল্টো।’
ছয় সপ্তাহ পর যুক্তরাজ্যের গ্লাসগোয় অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে জলবায়ুবিষয়ক কপ ২৬ সম্মেলন। এর আগে এমন তথ্য প্রকাশ বড় ধরনের সতর্কতা। কনফারেন্সের অন্যতম উদ্দেশ্য হচ্ছে কার্বনসহ বিভিন্ন গ্রিনহাউস গ্যাস নিঃসরণ কমিয়ে তাপমাত্রা কমানোর আশা জিইয়ে রাখা। এবারের কপ ২৬ সম্মেলন আয়োজক দেশ ব্রিটেনের মন্ত্রী অলোক শর্মা জানান, বড় অর্থনীতির দেশগুলো যদি এগিয়ে না আসে, তাহলে ভালো কিছু আশা করা যায় না।
তহবিলে সংকট
দারিদ্র্য, বৈষম্য, অবিচার এবং জলবায়ু পরিবর্তন রুখতে গঠিত জাতিসংঘের তহবিলে ১০০ ট্রিলিয়ন ডলার ঘাটতি দেখা দিতে পারে। গত শুক্রবার জাতিসংঘ এবং বিভিন্ন ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের সহযোগী সংগঠন ফোর্স ফর গুড ইনিশিয়েটিভের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা যায়। এতে বলা হয়, প্রতিবছর ১০ শতাংশ করে ফান্ড বাড়ানো না গেলে ২০৩০ সালে এমন বড়সড় ঘাটতি দেখা যাবে।
বিশ্বে বায়ুদূষণে শীর্ষ শহরগুলোর তালিকায় ঢাকার অবস্থায় প্রায়ই প্রথম পাঁচটির মধ্যে থাকে। মাঝেমাঝে এর ব্যতিক্রম দেখা যায়। আজকের বায়ুমানও তেমন অবস্থায় আছে। আজ বৃহস্পতিবার বায়ুদূষণ ও বাতাসের গুণমান সূচক নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সে সকাল ১০টার রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকা দূষিত শহর তালিকায় ৪
১ দিন আগেঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আকাশ আংশিক মেঘলা থেকে অস্থায়ীভাবে মেঘলা থাকতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এছাড়া দিনের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে বলে পূর্বাভাসে বলা হয়েছে।
১ দিন আগেগ্রীষ্ম প্রায় শেষ। ক্রমেই বাড়ছে তাপমাত্রা। এ অবস্থায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের বুলেটিন থেকে জানা গেছে, ব্রাহ্মণবাড়িয়া ও ফেনী জেলাসহ রংপুর বিভাগের অবশিষ্টাংশ, রাজশাহী, ঢাকা, ময়মনসিংহ, খুলনা ও সিলেট বিভাগের ওপর দিয়ে মৃদু তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। অন্যদিকে মাঝারি তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত নীলফামারী জেলা। তাপমাত্রার এই
২ দিন আগেগতকাল মঙ্গলবার বায়ুদূষণ ও বাতাসের গুণমান সূচক নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সে সকাল ৯টা ১৮ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান ছিল ১৩৪, যা সংবেদনশীল স্বাস্থ্যের মানুষের জন্য অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক। আর আজ বুধবার ঢাকার বাতাসের মান ৯৮, সহনীয় বাতাসের নির্দেশক।
২ দিন আগে