
পরিবেশ দূষণ কমাতে ১৯টি একবার ব্যবহারযোগ্য প্লাস্টিক পণ্য নিষিদ্ধ করেছে নরেন্দ্র মোদির সরকার। গতকাল শুক্রবার এক বিবৃতিতে জানানো হয়-নিষিদ্ধের মধ্যে স্ট্র, ডিসপোজিবল কাটলারি, ইয়ারবাড, বেলুনের সঙ্গে থাকা প্লাস্টিকের কাঠি, ক্যানডি-আইসক্রিম ও সিগারেটের প্যাকেট রয়েছে।
আজ শনিবার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে আল জাজিরা।
আল জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়, ১৯টি প্লাস্টিক পণ্য নিষিদ্ধ করার ফলে এখন থেকে এগুলো উৎপাদন, আমদানি, মজুত, বিতরণ বা বিক্রি করা বেআইনি হয়ে গেল। একবার ব্যবহারযোগ্য প্লাস্টিকের অবৈধ ব্যবহার, বিক্রয় ও বিতরণ রোধে নিয়ন্ত্রণ কক্ষ স্থাপনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে ভারত সরকার। তবে আইনের প্রকৃত প্রয়োগের অধিকার থাকছে স্বতন্ত্র রাজ্য এবং শহরের পৌর সংস্থাগুলোর হাতে।
আল জাজিরার প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, একবার ব্যবহারযোগ্য প্লাস্টিকের ব্যাগগুলোও পর্যায়ক্রমে সরিয়ে দেওয়া হবে। পুনঃব্যবহারকে উৎসাহিত করার জন্য মোটা ব্যাগ ব্যবহারের প্রচলন করা হবে।
তবে এই ঘোষণায় খুশি নন প্লাস্টিক উৎপাদনকারীরা। তারা সরকারের কাছে আপাতত প্লাস্টিক নিষিদ্ধ না করার আবেদন জানিয়েছে। তারা চলমান মুদ্রাস্ফীতির বিষয়টি সামনে আনছেন। তাদের মতে, মুদ্রাস্ফীতি মোকাবিলায় এটি ক্ষতিকর হবে। এছাড়া এ সিদ্ধান্তের ফলে অনেকে চাকরি হারানোর শঙ্কায় পরবে। তাদের অভিযোগ, নিষেধাজ্ঞার জন্য পর্যাপ্ত প্রস্তুতি নেওয়ার সময় দেওয়া হয়নি।
ভারতের কেন্দ্রীয় পরিবেশ মন্ত্রী ভূপেন্দ্র যাদব গতকাল শুক্রবার নয়াদিল্লিতে এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ‘গত এক বছর ধরে এগুলো নিষিদ্ধ করার বিষয়টি বিবেচনাধীন ছিল।’
নিষিদ্ধের তালিকায় প্লাস্টিকের বোতলগুলোকে রাখা হয়নি। তবে কেন্দ্রীয় সরকার তাদের জন্য কিছু নীতিমালা বেধে দেবে।
পেপসিকো, কোকা-কোলা, পার্লে এগ্রো, ডাবর এবং আমুলের মতো কোম্পানিগুলো নিষেধাজ্ঞা থেকে স্ট্র যেন বাদ দেওয়া হয় সেই চেষ্টা চালিয়েছিল বলে আল জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়।
বিশেষজ্ঞদের মতে, শুধু নিষেধাজ্ঞা দিয়ে প্লাস্টিকের ব্যবহার কমানো কঠিন।
দিল্লি-ভিত্তিক অ্যাডভোকেসি গ্রুপ টক্সিক্স লিঙ্কের পরিচালক রবি আগরওয়াল বলেন, ‘নিষেধাজ্ঞার সিদ্ধান্ত নি: সন্দেহে একটি ভালো উদ্যোগ। তবে এর সাফল্য নির্ভর করবে এটি কতটা কার্যকর হয়েছে সেটির ওপর।’
উল্লেখ্য, ভারতে বছরে ১ কোটি ৪০ লাখ টন প্লাস্টিক ব্যবহার করা হয়। বর্জ্য ব্যবস্থাপনার সংগঠিত ব্যবস্থার অভাবে দেশটিতে ব্যাপকভাবে আবর্জনা ছড়ায়। দেশটির শহর জুড়ে ব্যবহৃত প্লাস্টিকের জিনিসপত্রে ছেয়ে গেছে। যা ড্রেন, নদী এবং সাগরে ছড়িয়ে পড়েছে। এসবের কারণে প্রাণীরাও ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। অনেক ক্ষেত্রে এসবের প্রভাবে প্রাণীদের মৃত্যুও হয়ে থাকে।
জাতিসংঘ বলছে, সাগর-মহাসাগরে ব্যাপক মাত্রায় প্লাস্টিক বর্জ্য ছড়িয়ে পড়েছে। এর পরিমাণ আনুমানিক ১০ কোটি টন। গভীর সাগরে বসবাস করা তিমির পেটেও প্লাস্টিকের ক্ষুদ্র কণার উপস্থিতি দেখতে পেয়েছেন বিজ্ঞানীরা।

পরিবেশ দূষণ কমাতে ১৯টি একবার ব্যবহারযোগ্য প্লাস্টিক পণ্য নিষিদ্ধ করেছে নরেন্দ্র মোদির সরকার। গতকাল শুক্রবার এক বিবৃতিতে জানানো হয়-নিষিদ্ধের মধ্যে স্ট্র, ডিসপোজিবল কাটলারি, ইয়ারবাড, বেলুনের সঙ্গে থাকা প্লাস্টিকের কাঠি, ক্যানডি-আইসক্রিম ও সিগারেটের প্যাকেট রয়েছে।
আজ শনিবার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে আল জাজিরা।
আল জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়, ১৯টি প্লাস্টিক পণ্য নিষিদ্ধ করার ফলে এখন থেকে এগুলো উৎপাদন, আমদানি, মজুত, বিতরণ বা বিক্রি করা বেআইনি হয়ে গেল। একবার ব্যবহারযোগ্য প্লাস্টিকের অবৈধ ব্যবহার, বিক্রয় ও বিতরণ রোধে নিয়ন্ত্রণ কক্ষ স্থাপনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে ভারত সরকার। তবে আইনের প্রকৃত প্রয়োগের অধিকার থাকছে স্বতন্ত্র রাজ্য এবং শহরের পৌর সংস্থাগুলোর হাতে।
আল জাজিরার প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, একবার ব্যবহারযোগ্য প্লাস্টিকের ব্যাগগুলোও পর্যায়ক্রমে সরিয়ে দেওয়া হবে। পুনঃব্যবহারকে উৎসাহিত করার জন্য মোটা ব্যাগ ব্যবহারের প্রচলন করা হবে।
তবে এই ঘোষণায় খুশি নন প্লাস্টিক উৎপাদনকারীরা। তারা সরকারের কাছে আপাতত প্লাস্টিক নিষিদ্ধ না করার আবেদন জানিয়েছে। তারা চলমান মুদ্রাস্ফীতির বিষয়টি সামনে আনছেন। তাদের মতে, মুদ্রাস্ফীতি মোকাবিলায় এটি ক্ষতিকর হবে। এছাড়া এ সিদ্ধান্তের ফলে অনেকে চাকরি হারানোর শঙ্কায় পরবে। তাদের অভিযোগ, নিষেধাজ্ঞার জন্য পর্যাপ্ত প্রস্তুতি নেওয়ার সময় দেওয়া হয়নি।
ভারতের কেন্দ্রীয় পরিবেশ মন্ত্রী ভূপেন্দ্র যাদব গতকাল শুক্রবার নয়াদিল্লিতে এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ‘গত এক বছর ধরে এগুলো নিষিদ্ধ করার বিষয়টি বিবেচনাধীন ছিল।’
নিষিদ্ধের তালিকায় প্লাস্টিকের বোতলগুলোকে রাখা হয়নি। তবে কেন্দ্রীয় সরকার তাদের জন্য কিছু নীতিমালা বেধে দেবে।
পেপসিকো, কোকা-কোলা, পার্লে এগ্রো, ডাবর এবং আমুলের মতো কোম্পানিগুলো নিষেধাজ্ঞা থেকে স্ট্র যেন বাদ দেওয়া হয় সেই চেষ্টা চালিয়েছিল বলে আল জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়।
বিশেষজ্ঞদের মতে, শুধু নিষেধাজ্ঞা দিয়ে প্লাস্টিকের ব্যবহার কমানো কঠিন।
দিল্লি-ভিত্তিক অ্যাডভোকেসি গ্রুপ টক্সিক্স লিঙ্কের পরিচালক রবি আগরওয়াল বলেন, ‘নিষেধাজ্ঞার সিদ্ধান্ত নি: সন্দেহে একটি ভালো উদ্যোগ। তবে এর সাফল্য নির্ভর করবে এটি কতটা কার্যকর হয়েছে সেটির ওপর।’
উল্লেখ্য, ভারতে বছরে ১ কোটি ৪০ লাখ টন প্লাস্টিক ব্যবহার করা হয়। বর্জ্য ব্যবস্থাপনার সংগঠিত ব্যবস্থার অভাবে দেশটিতে ব্যাপকভাবে আবর্জনা ছড়ায়। দেশটির শহর জুড়ে ব্যবহৃত প্লাস্টিকের জিনিসপত্রে ছেয়ে গেছে। যা ড্রেন, নদী এবং সাগরে ছড়িয়ে পড়েছে। এসবের কারণে প্রাণীরাও ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। অনেক ক্ষেত্রে এসবের প্রভাবে প্রাণীদের মৃত্যুও হয়ে থাকে।
জাতিসংঘ বলছে, সাগর-মহাসাগরে ব্যাপক মাত্রায় প্লাস্টিক বর্জ্য ছড়িয়ে পড়েছে। এর পরিমাণ আনুমানিক ১০ কোটি টন। গভীর সাগরে বসবাস করা তিমির পেটেও প্লাস্টিকের ক্ষুদ্র কণার উপস্থিতি দেখতে পেয়েছেন বিজ্ঞানীরা।

পরিবেশ দূষণ কমাতে ১৯টি একবার ব্যবহারযোগ্য প্লাস্টিক পণ্য নিষিদ্ধ করেছে নরেন্দ্র মোদির সরকার। গতকাল শুক্রবার এক বিবৃতিতে জানানো হয়-নিষিদ্ধের মধ্যে স্ট্র, ডিসপোজিবল কাটলারি, ইয়ারবাড, বেলুনের সঙ্গে থাকা প্লাস্টিকের কাঠি, ক্যানডি-আইসক্রিম ও সিগারেটের প্যাকেট রয়েছে।
আজ শনিবার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে আল জাজিরা।
আল জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়, ১৯টি প্লাস্টিক পণ্য নিষিদ্ধ করার ফলে এখন থেকে এগুলো উৎপাদন, আমদানি, মজুত, বিতরণ বা বিক্রি করা বেআইনি হয়ে গেল। একবার ব্যবহারযোগ্য প্লাস্টিকের অবৈধ ব্যবহার, বিক্রয় ও বিতরণ রোধে নিয়ন্ত্রণ কক্ষ স্থাপনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে ভারত সরকার। তবে আইনের প্রকৃত প্রয়োগের অধিকার থাকছে স্বতন্ত্র রাজ্য এবং শহরের পৌর সংস্থাগুলোর হাতে।
আল জাজিরার প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, একবার ব্যবহারযোগ্য প্লাস্টিকের ব্যাগগুলোও পর্যায়ক্রমে সরিয়ে দেওয়া হবে। পুনঃব্যবহারকে উৎসাহিত করার জন্য মোটা ব্যাগ ব্যবহারের প্রচলন করা হবে।
তবে এই ঘোষণায় খুশি নন প্লাস্টিক উৎপাদনকারীরা। তারা সরকারের কাছে আপাতত প্লাস্টিক নিষিদ্ধ না করার আবেদন জানিয়েছে। তারা চলমান মুদ্রাস্ফীতির বিষয়টি সামনে আনছেন। তাদের মতে, মুদ্রাস্ফীতি মোকাবিলায় এটি ক্ষতিকর হবে। এছাড়া এ সিদ্ধান্তের ফলে অনেকে চাকরি হারানোর শঙ্কায় পরবে। তাদের অভিযোগ, নিষেধাজ্ঞার জন্য পর্যাপ্ত প্রস্তুতি নেওয়ার সময় দেওয়া হয়নি।
ভারতের কেন্দ্রীয় পরিবেশ মন্ত্রী ভূপেন্দ্র যাদব গতকাল শুক্রবার নয়াদিল্লিতে এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ‘গত এক বছর ধরে এগুলো নিষিদ্ধ করার বিষয়টি বিবেচনাধীন ছিল।’
নিষিদ্ধের তালিকায় প্লাস্টিকের বোতলগুলোকে রাখা হয়নি। তবে কেন্দ্রীয় সরকার তাদের জন্য কিছু নীতিমালা বেধে দেবে।
পেপসিকো, কোকা-কোলা, পার্লে এগ্রো, ডাবর এবং আমুলের মতো কোম্পানিগুলো নিষেধাজ্ঞা থেকে স্ট্র যেন বাদ দেওয়া হয় সেই চেষ্টা চালিয়েছিল বলে আল জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়।
বিশেষজ্ঞদের মতে, শুধু নিষেধাজ্ঞা দিয়ে প্লাস্টিকের ব্যবহার কমানো কঠিন।
দিল্লি-ভিত্তিক অ্যাডভোকেসি গ্রুপ টক্সিক্স লিঙ্কের পরিচালক রবি আগরওয়াল বলেন, ‘নিষেধাজ্ঞার সিদ্ধান্ত নি: সন্দেহে একটি ভালো উদ্যোগ। তবে এর সাফল্য নির্ভর করবে এটি কতটা কার্যকর হয়েছে সেটির ওপর।’
উল্লেখ্য, ভারতে বছরে ১ কোটি ৪০ লাখ টন প্লাস্টিক ব্যবহার করা হয়। বর্জ্য ব্যবস্থাপনার সংগঠিত ব্যবস্থার অভাবে দেশটিতে ব্যাপকভাবে আবর্জনা ছড়ায়। দেশটির শহর জুড়ে ব্যবহৃত প্লাস্টিকের জিনিসপত্রে ছেয়ে গেছে। যা ড্রেন, নদী এবং সাগরে ছড়িয়ে পড়েছে। এসবের কারণে প্রাণীরাও ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। অনেক ক্ষেত্রে এসবের প্রভাবে প্রাণীদের মৃত্যুও হয়ে থাকে।
জাতিসংঘ বলছে, সাগর-মহাসাগরে ব্যাপক মাত্রায় প্লাস্টিক বর্জ্য ছড়িয়ে পড়েছে। এর পরিমাণ আনুমানিক ১০ কোটি টন। গভীর সাগরে বসবাস করা তিমির পেটেও প্লাস্টিকের ক্ষুদ্র কণার উপস্থিতি দেখতে পেয়েছেন বিজ্ঞানীরা।

পরিবেশ দূষণ কমাতে ১৯টি একবার ব্যবহারযোগ্য প্লাস্টিক পণ্য নিষিদ্ধ করেছে নরেন্দ্র মোদির সরকার। গতকাল শুক্রবার এক বিবৃতিতে জানানো হয়-নিষিদ্ধের মধ্যে স্ট্র, ডিসপোজিবল কাটলারি, ইয়ারবাড, বেলুনের সঙ্গে থাকা প্লাস্টিকের কাঠি, ক্যানডি-আইসক্রিম ও সিগারেটের প্যাকেট রয়েছে।
আজ শনিবার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে আল জাজিরা।
আল জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়, ১৯টি প্লাস্টিক পণ্য নিষিদ্ধ করার ফলে এখন থেকে এগুলো উৎপাদন, আমদানি, মজুত, বিতরণ বা বিক্রি করা বেআইনি হয়ে গেল। একবার ব্যবহারযোগ্য প্লাস্টিকের অবৈধ ব্যবহার, বিক্রয় ও বিতরণ রোধে নিয়ন্ত্রণ কক্ষ স্থাপনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে ভারত সরকার। তবে আইনের প্রকৃত প্রয়োগের অধিকার থাকছে স্বতন্ত্র রাজ্য এবং শহরের পৌর সংস্থাগুলোর হাতে।
আল জাজিরার প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, একবার ব্যবহারযোগ্য প্লাস্টিকের ব্যাগগুলোও পর্যায়ক্রমে সরিয়ে দেওয়া হবে। পুনঃব্যবহারকে উৎসাহিত করার জন্য মোটা ব্যাগ ব্যবহারের প্রচলন করা হবে।
তবে এই ঘোষণায় খুশি নন প্লাস্টিক উৎপাদনকারীরা। তারা সরকারের কাছে আপাতত প্লাস্টিক নিষিদ্ধ না করার আবেদন জানিয়েছে। তারা চলমান মুদ্রাস্ফীতির বিষয়টি সামনে আনছেন। তাদের মতে, মুদ্রাস্ফীতি মোকাবিলায় এটি ক্ষতিকর হবে। এছাড়া এ সিদ্ধান্তের ফলে অনেকে চাকরি হারানোর শঙ্কায় পরবে। তাদের অভিযোগ, নিষেধাজ্ঞার জন্য পর্যাপ্ত প্রস্তুতি নেওয়ার সময় দেওয়া হয়নি।
ভারতের কেন্দ্রীয় পরিবেশ মন্ত্রী ভূপেন্দ্র যাদব গতকাল শুক্রবার নয়াদিল্লিতে এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ‘গত এক বছর ধরে এগুলো নিষিদ্ধ করার বিষয়টি বিবেচনাধীন ছিল।’
নিষিদ্ধের তালিকায় প্লাস্টিকের বোতলগুলোকে রাখা হয়নি। তবে কেন্দ্রীয় সরকার তাদের জন্য কিছু নীতিমালা বেধে দেবে।
পেপসিকো, কোকা-কোলা, পার্লে এগ্রো, ডাবর এবং আমুলের মতো কোম্পানিগুলো নিষেধাজ্ঞা থেকে স্ট্র যেন বাদ দেওয়া হয় সেই চেষ্টা চালিয়েছিল বলে আল জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়।
বিশেষজ্ঞদের মতে, শুধু নিষেধাজ্ঞা দিয়ে প্লাস্টিকের ব্যবহার কমানো কঠিন।
দিল্লি-ভিত্তিক অ্যাডভোকেসি গ্রুপ টক্সিক্স লিঙ্কের পরিচালক রবি আগরওয়াল বলেন, ‘নিষেধাজ্ঞার সিদ্ধান্ত নি: সন্দেহে একটি ভালো উদ্যোগ। তবে এর সাফল্য নির্ভর করবে এটি কতটা কার্যকর হয়েছে সেটির ওপর।’
উল্লেখ্য, ভারতে বছরে ১ কোটি ৪০ লাখ টন প্লাস্টিক ব্যবহার করা হয়। বর্জ্য ব্যবস্থাপনার সংগঠিত ব্যবস্থার অভাবে দেশটিতে ব্যাপকভাবে আবর্জনা ছড়ায়। দেশটির শহর জুড়ে ব্যবহৃত প্লাস্টিকের জিনিসপত্রে ছেয়ে গেছে। যা ড্রেন, নদী এবং সাগরে ছড়িয়ে পড়েছে। এসবের কারণে প্রাণীরাও ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। অনেক ক্ষেত্রে এসবের প্রভাবে প্রাণীদের মৃত্যুও হয়ে থাকে।
জাতিসংঘ বলছে, সাগর-মহাসাগরে ব্যাপক মাত্রায় প্লাস্টিক বর্জ্য ছড়িয়ে পড়েছে। এর পরিমাণ আনুমানিক ১০ কোটি টন। গভীর সাগরে বসবাস করা তিমির পেটেও প্লাস্টিকের ক্ষুদ্র কণার উপস্থিতি দেখতে পেয়েছেন বিজ্ঞানীরা।

জলবায়ু পরিবর্তনের অভিঘাতে বাংলাদেশ এক নজিরবিহীন স্বাস্থ্য ও অর্থনৈতিক সংকটে পড়েছে। ‘দ্য ল্যানসেট কাউন্টডাউন অন হেলথ অ্যান্ড ক্লাইমেট চেঞ্জ’-এর সদ্য প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শুধু ২০২৪ সালেই তাপজনিত শ্রম উৎপাদনশীলতা কমে বাংলাদেশের সম্ভাব্য আয় ক্ষতি হয়েছে প্রায় ২৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার, যা দেশের জি
১ ঘণ্টা আগে
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস।
১১ ঘণ্টা আগে
রাজধানী ঢাকাসহ আজ বৃহস্পতিবার দেশের প্রায় সব বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে কয়েক ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা কমতে পারে। আজ সকাল ৭টা থেকে পরবর্তী ৬ ঘণ্টার জন্য আবহাওয়া অধিদপ্তরের দেওয়া পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
১৩ ঘণ্টা আগে
পশ্চিম-মধ্য বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত প্রবল ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’ আরও উত্তর ও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে গতকাল মঙ্গলবার মধ্যরাতে ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশ উপকূল অতিক্রম করেছে। এটি দুর্বল হয়ে প্রথমে ঘূর্ণিঝড়, পরে গভীর নিম্নচাপ, তারপর নিম্নচাপে পরিণত হয়ে আজ বুধবার (২৯ অক্টোবর) সন্ধ্যা ৬টায়
১ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জলবায়ু পরিবর্তনের অভিঘাতে বাংলাদেশ এক নজিরবিহীন স্বাস্থ্য ও অর্থনৈতিক সংকটে পড়েছে। ‘দ্য ল্যানসেট কাউন্টডাউন অন হেলথ অ্যান্ড ক্লাইমেট চেঞ্জ’-এর সদ্য প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শুধু ২০২৪ সালেই তাপজনিত শ্রম উৎপাদনশীলতা কমে বাংলাদেশের সম্ভাব্য আয় ক্ষতি হয়েছে প্রায় ২৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার, যা দেশের জিডিপির ৫ শতাংশের সমান। তাপপ্রবাহের কারণে বছরে প্রত্যেক ব্যক্তি গড়ে ২৮ দশমিক ৮ দিন অতিরিক্ত গরমের মুখোমুখি হয়েছেন। এর মধ্যে ১৩ দশমিক ২ দিন কেবল জলবায়ু পরিবর্তনের ফল।
প্রতিবেদনটি উপস্থাপন উপলক্ষে আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে রাজধানীর ব্র্যাক সেন্টারে আয়োজিত অনুষ্ঠানে ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের সেন্টার ফর ক্লাইমেট চেঞ্জ অ্যান্ড এনভায়রনমেন্টাল রিসার্চ (সি৩ ইআর), ল্যানসেট কাউন্টডাউন গ্লোবাল টিম এবং স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের ক্লাইমেট চেঞ্জ অ্যান্ড হেলথ প্রমোশন ইউনিট যৌথভাবে আয়োজন করে। মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন পরিবেশ অর্থনীতিবিদ ড. সৌর দাশগুপ্ত।
ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের ইমেরিটাস অধ্যাপক ড. আইনুন নিশাত বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব এখন সরাসরি জনস্বাস্থ্যে পড়ছে। উপকূলীয় অঞ্চলে পানির লবণাক্ততা, তাপজনিত চাপ ও পানির নিরাপত্তাহীনতা ভয়াবহ আকার ধারণ করছে।
পরিবেশ অধিদপ্তরের পরিচালক মির্জা শওকত আলী বলেন, ‘আমরা সাভারকে নিয়ন্ত্রিত বায়ুমান অঞ্চল হিসেবে ঘোষণা করেছি। পাশাপাশি বৈদ্যুতিক চুলা চালুর উদ্যোগ নিয়েছি, যা গৃহস্থালি বায়ুদূষণ কমাবে। আমাদের লক্ষ্য ২০৩৫ সালের মধ্যে ২৫ শতাংশ নবায়নযোগ্য জ্বালানি নিশ্চিত করা।’
ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের জেমস পি গ্র্যান্ট স্কুল অব পাবলিক হেলথের সহযোগী অধ্যাপক ড. ফারজানা মিশা বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে স্বাস্থ্যঝুঁকি দিন দিন বাড়ছে। তাই জাতীয় অভিযোজন পরিকল্পনায় স্বাস্থ্যকে একটি মূল স্তম্ভ হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা জরুরি।
ঢাকায় নিযুক্ত সুইডেন দূতাবাসের ফার্স্ট সেক্রেটারি নায়োকা মার্টিনেজ ব্যাকস্ট্রম বলেন, ‘স্বাস্থ্য আমাদের জলবায়ু কার্যক্রমের মূল কেন্দ্রবিন্দু। স্থানীয় প্রেক্ষাপটে সমাধান তৈরি ও অংশীদারত্ব জোরদার করাই এখন সময়ের দাবি।’
বিশেষজ্ঞরা সতর্ক করেছেন, দ্রুত ও সমন্বিত জাতীয় পদক্ষেপ ও বৈশ্বিক সহায়তা ছাড়া বাংলাদেশের উন্নয়ন অর্জন মারাত্মকভাবে ব্যাহত হবে এবং দেশ ভয়াবহ স্বাস্থ্য ও জীবিকা সংকটে পড়বে।
প্রতিবেদন বলছে, ১৯৯০-এর দশক থেকে তাপপ্রবাহের তীব্রতা ও স্থায়িত্ব দ্রুত বেড়েছে। তাপজনিত কারণে ২০২৪ সালে ২৯ বিলিয়ন সম্ভাব্য কর্মঘণ্টা ক্ষতি হয়েছে, যা ১৯৯০-এর দশকের তুলনায় ৯২ শতাংশ বেশি। এই ক্ষতির সবচেয়ে বেশি প্রভাব পড়েছে কৃষি খাতে। মোট ক্ষতি হওয়া সময়ের ৬৪ শতাংশই এ খাতের শ্রমিকদের। বাংলাদেশে বায়ুদূষণ এখনো অকালমৃত্যুর প্রধান কারণ। ২০২২ সালে সূক্ষ্ম বস্তুকণার (পিএম ২.৫) সংস্পর্শে এসে ২ লাখ ২৫ হাজার মানুষের মৃত্যু হয়েছে, যা ২০১০ সালের তুলনায় ৩৮ শতাংশ বেশি। এর মধ্যে ৯০ হাজার মৃত্যুর সঙ্গে জীবাশ্ম জ্বালানি পোড়ানো সরাসরি দায়ী, যার মধ্যে ৩০ হাজার মৃত্যু ঘটেছে কয়লা পোড়ানোর কারণে। ঘরোয়া বায়ুদূষণে প্রতি ১ লাখ মানুষের মধ্যে ৭৪ জন মারা যায়, যা নারী ও গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর ওপর বেশি প্রভাব ফেলে।
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন পল্লী কর্মসহায়ক ফাউন্ডেশনের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক ফজলে রাব্বী সাদেক আহমেদ ও ইউএনডিপি বাংলাদেশের কান্ট্রি ইকোনমিক অ্যাডভাইজার ওয়াসিস পেরে।

জলবায়ু পরিবর্তনের অভিঘাতে বাংলাদেশ এক নজিরবিহীন স্বাস্থ্য ও অর্থনৈতিক সংকটে পড়েছে। ‘দ্য ল্যানসেট কাউন্টডাউন অন হেলথ অ্যান্ড ক্লাইমেট চেঞ্জ’-এর সদ্য প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শুধু ২০২৪ সালেই তাপজনিত শ্রম উৎপাদনশীলতা কমে বাংলাদেশের সম্ভাব্য আয় ক্ষতি হয়েছে প্রায় ২৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার, যা দেশের জিডিপির ৫ শতাংশের সমান। তাপপ্রবাহের কারণে বছরে প্রত্যেক ব্যক্তি গড়ে ২৮ দশমিক ৮ দিন অতিরিক্ত গরমের মুখোমুখি হয়েছেন। এর মধ্যে ১৩ দশমিক ২ দিন কেবল জলবায়ু পরিবর্তনের ফল।
প্রতিবেদনটি উপস্থাপন উপলক্ষে আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে রাজধানীর ব্র্যাক সেন্টারে আয়োজিত অনুষ্ঠানে ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের সেন্টার ফর ক্লাইমেট চেঞ্জ অ্যান্ড এনভায়রনমেন্টাল রিসার্চ (সি৩ ইআর), ল্যানসেট কাউন্টডাউন গ্লোবাল টিম এবং স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের ক্লাইমেট চেঞ্জ অ্যান্ড হেলথ প্রমোশন ইউনিট যৌথভাবে আয়োজন করে। মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন পরিবেশ অর্থনীতিবিদ ড. সৌর দাশগুপ্ত।
ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের ইমেরিটাস অধ্যাপক ড. আইনুন নিশাত বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব এখন সরাসরি জনস্বাস্থ্যে পড়ছে। উপকূলীয় অঞ্চলে পানির লবণাক্ততা, তাপজনিত চাপ ও পানির নিরাপত্তাহীনতা ভয়াবহ আকার ধারণ করছে।
পরিবেশ অধিদপ্তরের পরিচালক মির্জা শওকত আলী বলেন, ‘আমরা সাভারকে নিয়ন্ত্রিত বায়ুমান অঞ্চল হিসেবে ঘোষণা করেছি। পাশাপাশি বৈদ্যুতিক চুলা চালুর উদ্যোগ নিয়েছি, যা গৃহস্থালি বায়ুদূষণ কমাবে। আমাদের লক্ষ্য ২০৩৫ সালের মধ্যে ২৫ শতাংশ নবায়নযোগ্য জ্বালানি নিশ্চিত করা।’
ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের জেমস পি গ্র্যান্ট স্কুল অব পাবলিক হেলথের সহযোগী অধ্যাপক ড. ফারজানা মিশা বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে স্বাস্থ্যঝুঁকি দিন দিন বাড়ছে। তাই জাতীয় অভিযোজন পরিকল্পনায় স্বাস্থ্যকে একটি মূল স্তম্ভ হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা জরুরি।
ঢাকায় নিযুক্ত সুইডেন দূতাবাসের ফার্স্ট সেক্রেটারি নায়োকা মার্টিনেজ ব্যাকস্ট্রম বলেন, ‘স্বাস্থ্য আমাদের জলবায়ু কার্যক্রমের মূল কেন্দ্রবিন্দু। স্থানীয় প্রেক্ষাপটে সমাধান তৈরি ও অংশীদারত্ব জোরদার করাই এখন সময়ের দাবি।’
বিশেষজ্ঞরা সতর্ক করেছেন, দ্রুত ও সমন্বিত জাতীয় পদক্ষেপ ও বৈশ্বিক সহায়তা ছাড়া বাংলাদেশের উন্নয়ন অর্জন মারাত্মকভাবে ব্যাহত হবে এবং দেশ ভয়াবহ স্বাস্থ্য ও জীবিকা সংকটে পড়বে।
প্রতিবেদন বলছে, ১৯৯০-এর দশক থেকে তাপপ্রবাহের তীব্রতা ও স্থায়িত্ব দ্রুত বেড়েছে। তাপজনিত কারণে ২০২৪ সালে ২৯ বিলিয়ন সম্ভাব্য কর্মঘণ্টা ক্ষতি হয়েছে, যা ১৯৯০-এর দশকের তুলনায় ৯২ শতাংশ বেশি। এই ক্ষতির সবচেয়ে বেশি প্রভাব পড়েছে কৃষি খাতে। মোট ক্ষতি হওয়া সময়ের ৬৪ শতাংশই এ খাতের শ্রমিকদের। বাংলাদেশে বায়ুদূষণ এখনো অকালমৃত্যুর প্রধান কারণ। ২০২২ সালে সূক্ষ্ম বস্তুকণার (পিএম ২.৫) সংস্পর্শে এসে ২ লাখ ২৫ হাজার মানুষের মৃত্যু হয়েছে, যা ২০১০ সালের তুলনায় ৩৮ শতাংশ বেশি। এর মধ্যে ৯০ হাজার মৃত্যুর সঙ্গে জীবাশ্ম জ্বালানি পোড়ানো সরাসরি দায়ী, যার মধ্যে ৩০ হাজার মৃত্যু ঘটেছে কয়লা পোড়ানোর কারণে। ঘরোয়া বায়ুদূষণে প্রতি ১ লাখ মানুষের মধ্যে ৭৪ জন মারা যায়, যা নারী ও গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর ওপর বেশি প্রভাব ফেলে।
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন পল্লী কর্মসহায়ক ফাউন্ডেশনের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক ফজলে রাব্বী সাদেক আহমেদ ও ইউএনডিপি বাংলাদেশের কান্ট্রি ইকোনমিক অ্যাডভাইজার ওয়াসিস পেরে।

পরিবেশ দূষণ কমাতে ১৯টি ওয়ান টাইম প্লাস্টিক আইটেম নিষিদ্ধ করেছে নরেন্দ্র মোদির সরকার। গতকাল শুক্রবার এক বিবৃতিতে জানানো হয়-নিষিদ্ধের মধ্যে স্ট্র, ডিসপোজিবল কাটলারি, ইয়ারবাড, বেলুনের সঙ্গে থাকা প্লাস্টিকের স্টিক, ক্যানডি-আইসক্রিমের ও সিগারেটের প্যাকেট রয়েছে
০২ জুলাই ২০২২
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস।
১১ ঘণ্টা আগে
রাজধানী ঢাকাসহ আজ বৃহস্পতিবার দেশের প্রায় সব বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে কয়েক ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা কমতে পারে। আজ সকাল ৭টা থেকে পরবর্তী ৬ ঘণ্টার জন্য আবহাওয়া অধিদপ্তরের দেওয়া পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
১৩ ঘণ্টা আগে
পশ্চিম-মধ্য বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত প্রবল ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’ আরও উত্তর ও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে গতকাল মঙ্গলবার মধ্যরাতে ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশ উপকূল অতিক্রম করেছে। এটি দুর্বল হয়ে প্রথমে ঘূর্ণিঝড়, পরে গভীর নিম্নচাপ, তারপর নিম্নচাপে পরিণত হয়ে আজ বুধবার (২৯ অক্টোবর) সন্ধ্যা ৬টায়
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

শুষ্ক মৌসুমের শুরুতেই ভারত উপমহাদেশের তিন প্রতিবেশী দেশ পাকিস্তান, ভারত ও বাংলাদেশের প্রধান প্রধান শহর বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকার শীর্ষস্থান নিয়ে আছে। এর মধ্যে পাকিস্তানের লাহোরের অবস্থা অতিমাত্রায় বিপজ্জনক। ঢাকার বাতাসও সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর।
আজ বৃহস্পতিবার বিশ্বের সবচেয়ে দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় ষষ্ঠ স্থানে আছে ঢাকা। প্রতিবছর শীতকাল শুরুর আগেই ঢাকার বাতাসে দূষণের মাত্রা বাড়তে শুরু করে।
সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তথ্য অনুযায়ী, আজ সকাল ৯টা ১৫ মিনিটে ঢাকার এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স স্কোর ১৫৭। সে হিসেবে বাতাসের মান ‘সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর’।
একিউআই মানদণ্ড অনুসারে, ১৫১ থেকে ২০০ স্কোরকে ‘সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর’ বিবেচনা করা হয়। এই স্তরে সাধারণ জনগোষ্ঠীর সদস্যরা অসুস্থতা অনুভব করতে পারেন এবং সংবেদনশীল গোষ্ঠীর (যেমন শিশু, বয়স্ক এবং শ্বাসযন্ত্রের রোগী) জন্য স্বাস্থ্যঝুঁকি অনেক বেশি থাকে।
বাতাসের মূল ক্ষতিকারক উপাদান হলো ক্ষুদ্র বস্তুকণা বা পিএম ২.৫। এটি এতই সূক্ষ্ম যে তা ফুসফুসে, এমনকি রক্তপ্রবাহেও প্রবেশ করতে পারে।
আইকিউএয়ারের তথ্য অনুযায়ী, পাকিস্তানের লাহোর ৫৭১ একিউআই স্কোর নিয়ে এই তালিকার শীর্ষে রয়েছে। এই শহরের বাতাসকে ‘বিপজ্জনক’ (Hazardous) হিসেবে শ্রেণিবদ্ধ করা হয়েছে।
বিশ্বের শীর্ষ ১০ দূষিত শহরের তালিকার বাকি শহরগুলো হলো—
(বায়ুমানের দ্রুত পরিবর্তনের কারণে র্যাঙ্কিংয়ে পরিবর্তন হতে পারে)
তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ভারতের দিল্লি (৪৫৩, খুবই অস্বাস্থ্যকর)। তৃতীয় স্থানে রয়েছে চীনের বেইজিং (১৯৫, সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর)। চতুর্থ স্থানে রয়েছে পাকিস্তানের করাচি (১৬৫, সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর) এবং পঞ্চম স্থানে ইরাকের বাগদাদ (১৬৩, সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর)।
শীর্ষ দশের অন্যান্য শহর:
৬. ঢাকা, বাংলাদেশ (১৫৭)
৭. দুবাই, সংযুক্ত আরব আমিরাত (১৫৭)
৮. রিয়াদ, সৌদি আরব (১৫৪)
৯. চেংদু, চীন (১৫৩)
১০. কুয়েত সিটি, কুয়েত (১১৯)
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশিমাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১ থেকে ১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।

শুষ্ক মৌসুমের শুরুতেই ভারত উপমহাদেশের তিন প্রতিবেশী দেশ পাকিস্তান, ভারত ও বাংলাদেশের প্রধান প্রধান শহর বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকার শীর্ষস্থান নিয়ে আছে। এর মধ্যে পাকিস্তানের লাহোরের অবস্থা অতিমাত্রায় বিপজ্জনক। ঢাকার বাতাসও সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর।
আজ বৃহস্পতিবার বিশ্বের সবচেয়ে দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় ষষ্ঠ স্থানে আছে ঢাকা। প্রতিবছর শীতকাল শুরুর আগেই ঢাকার বাতাসে দূষণের মাত্রা বাড়তে শুরু করে।
সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তথ্য অনুযায়ী, আজ সকাল ৯টা ১৫ মিনিটে ঢাকার এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স স্কোর ১৫৭। সে হিসেবে বাতাসের মান ‘সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর’।
একিউআই মানদণ্ড অনুসারে, ১৫১ থেকে ২০০ স্কোরকে ‘সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর’ বিবেচনা করা হয়। এই স্তরে সাধারণ জনগোষ্ঠীর সদস্যরা অসুস্থতা অনুভব করতে পারেন এবং সংবেদনশীল গোষ্ঠীর (যেমন শিশু, বয়স্ক এবং শ্বাসযন্ত্রের রোগী) জন্য স্বাস্থ্যঝুঁকি অনেক বেশি থাকে।
বাতাসের মূল ক্ষতিকারক উপাদান হলো ক্ষুদ্র বস্তুকণা বা পিএম ২.৫। এটি এতই সূক্ষ্ম যে তা ফুসফুসে, এমনকি রক্তপ্রবাহেও প্রবেশ করতে পারে।
আইকিউএয়ারের তথ্য অনুযায়ী, পাকিস্তানের লাহোর ৫৭১ একিউআই স্কোর নিয়ে এই তালিকার শীর্ষে রয়েছে। এই শহরের বাতাসকে ‘বিপজ্জনক’ (Hazardous) হিসেবে শ্রেণিবদ্ধ করা হয়েছে।
বিশ্বের শীর্ষ ১০ দূষিত শহরের তালিকার বাকি শহরগুলো হলো—
(বায়ুমানের দ্রুত পরিবর্তনের কারণে র্যাঙ্কিংয়ে পরিবর্তন হতে পারে)
তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ভারতের দিল্লি (৪৫৩, খুবই অস্বাস্থ্যকর)। তৃতীয় স্থানে রয়েছে চীনের বেইজিং (১৯৫, সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর)। চতুর্থ স্থানে রয়েছে পাকিস্তানের করাচি (১৬৫, সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর) এবং পঞ্চম স্থানে ইরাকের বাগদাদ (১৬৩, সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর)।
শীর্ষ দশের অন্যান্য শহর:
৬. ঢাকা, বাংলাদেশ (১৫৭)
৭. দুবাই, সংযুক্ত আরব আমিরাত (১৫৭)
৮. রিয়াদ, সৌদি আরব (১৫৪)
৯. চেংদু, চীন (১৫৩)
১০. কুয়েত সিটি, কুয়েত (১১৯)
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশিমাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১ থেকে ১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।

পরিবেশ দূষণ কমাতে ১৯টি ওয়ান টাইম প্লাস্টিক আইটেম নিষিদ্ধ করেছে নরেন্দ্র মোদির সরকার। গতকাল শুক্রবার এক বিবৃতিতে জানানো হয়-নিষিদ্ধের মধ্যে স্ট্র, ডিসপোজিবল কাটলারি, ইয়ারবাড, বেলুনের সঙ্গে থাকা প্লাস্টিকের স্টিক, ক্যানডি-আইসক্রিমের ও সিগারেটের প্যাকেট রয়েছে
০২ জুলাই ২০২২
জলবায়ু পরিবর্তনের অভিঘাতে বাংলাদেশ এক নজিরবিহীন স্বাস্থ্য ও অর্থনৈতিক সংকটে পড়েছে। ‘দ্য ল্যানসেট কাউন্টডাউন অন হেলথ অ্যান্ড ক্লাইমেট চেঞ্জ’-এর সদ্য প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শুধু ২০২৪ সালেই তাপজনিত শ্রম উৎপাদনশীলতা কমে বাংলাদেশের সম্ভাব্য আয় ক্ষতি হয়েছে প্রায় ২৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার, যা দেশের জি
১ ঘণ্টা আগে
রাজধানী ঢাকাসহ আজ বৃহস্পতিবার দেশের প্রায় সব বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে কয়েক ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা কমতে পারে। আজ সকাল ৭টা থেকে পরবর্তী ৬ ঘণ্টার জন্য আবহাওয়া অধিদপ্তরের দেওয়া পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
১৩ ঘণ্টা আগে
পশ্চিম-মধ্য বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত প্রবল ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’ আরও উত্তর ও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে গতকাল মঙ্গলবার মধ্যরাতে ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশ উপকূল অতিক্রম করেছে। এটি দুর্বল হয়ে প্রথমে ঘূর্ণিঝড়, পরে গভীর নিম্নচাপ, তারপর নিম্নচাপে পরিণত হয়ে আজ বুধবার (২৯ অক্টোবর) সন্ধ্যা ৬টায়
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

রাজধানী ঢাকাসহ আজ বৃহস্পতিবার দেশের প্রায় সব বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে কয়েক ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা কমতে পারে। আজ সকাল ৭টা থেকে পরবর্তী ৬ ঘণ্টার জন্য আবহাওয়া অধিদপ্তরের দেওয়া পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ দুপুর পর্যন্ত ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আকাশ আংশিক মেঘলা থেকে অস্থায়ীভাবে মেঘলা থাকতে পারে। সেই সঙ্গে বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এর সঙ্গে দক্ষিণ-পূর্ব অথবা পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৮ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। এ ছাড়া দিনের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে।
এদিকে আজ সকাল ৬টায় ঢাকায় তাপমাত্রা ছিল ২৪ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩১ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
এ ছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় বৃষ্টি হয়েছে ২০ মিলিমিটার।
এদিকে ঢাকাসহ আজ রংপুর ও রাজশাহী বিভাগের অধিকাংশ জায়গায়; খুলনা, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায় এবং চট্টগ্রাম ও বরিশাল বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে সারা দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী থেকে ভারী বর্ষণ হতে পারে। সারা দেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা ১ থেকে ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস কমতে পারে।

রাজধানী ঢাকাসহ আজ বৃহস্পতিবার দেশের প্রায় সব বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে কয়েক ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা কমতে পারে। আজ সকাল ৭টা থেকে পরবর্তী ৬ ঘণ্টার জন্য আবহাওয়া অধিদপ্তরের দেওয়া পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ দুপুর পর্যন্ত ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আকাশ আংশিক মেঘলা থেকে অস্থায়ীভাবে মেঘলা থাকতে পারে। সেই সঙ্গে বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এর সঙ্গে দক্ষিণ-পূর্ব অথবা পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৮ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। এ ছাড়া দিনের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে।
এদিকে আজ সকাল ৬টায় ঢাকায় তাপমাত্রা ছিল ২৪ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩১ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
এ ছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় বৃষ্টি হয়েছে ২০ মিলিমিটার।
এদিকে ঢাকাসহ আজ রংপুর ও রাজশাহী বিভাগের অধিকাংশ জায়গায়; খুলনা, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায় এবং চট্টগ্রাম ও বরিশাল বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে সারা দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী থেকে ভারী বর্ষণ হতে পারে। সারা দেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা ১ থেকে ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস কমতে পারে।

পরিবেশ দূষণ কমাতে ১৯টি ওয়ান টাইম প্লাস্টিক আইটেম নিষিদ্ধ করেছে নরেন্দ্র মোদির সরকার। গতকাল শুক্রবার এক বিবৃতিতে জানানো হয়-নিষিদ্ধের মধ্যে স্ট্র, ডিসপোজিবল কাটলারি, ইয়ারবাড, বেলুনের সঙ্গে থাকা প্লাস্টিকের স্টিক, ক্যানডি-আইসক্রিমের ও সিগারেটের প্যাকেট রয়েছে
০২ জুলাই ২০২২
জলবায়ু পরিবর্তনের অভিঘাতে বাংলাদেশ এক নজিরবিহীন স্বাস্থ্য ও অর্থনৈতিক সংকটে পড়েছে। ‘দ্য ল্যানসেট কাউন্টডাউন অন হেলথ অ্যান্ড ক্লাইমেট চেঞ্জ’-এর সদ্য প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শুধু ২০২৪ সালেই তাপজনিত শ্রম উৎপাদনশীলতা কমে বাংলাদেশের সম্ভাব্য আয় ক্ষতি হয়েছে প্রায় ২৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার, যা দেশের জি
১ ঘণ্টা আগে
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস।
১১ ঘণ্টা আগে
পশ্চিম-মধ্য বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত প্রবল ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’ আরও উত্তর ও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে গতকাল মঙ্গলবার মধ্যরাতে ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশ উপকূল অতিক্রম করেছে। এটি দুর্বল হয়ে প্রথমে ঘূর্ণিঝড়, পরে গভীর নিম্নচাপ, তারপর নিম্নচাপে পরিণত হয়ে আজ বুধবার (২৯ অক্টোবর) সন্ধ্যা ৬টায়
১ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

পশ্চিম-মধ্য বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত প্রবল ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’ আরও উত্তর ও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে গতকাল মঙ্গলবার মধ্যরাতে ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশ উপকূল অতিক্রম করেছে। এটি দুর্বল হয়ে প্রথমে ঘূর্ণিঝড়, পরে গভীর নিম্নচাপ, তারপর নিম্নচাপে পরিণত হয়ে আজ বুধবার (২৯ অক্টোবর) সন্ধ্যা ৬টায় ছত্তিশগড় ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে। এটি উত্তর ও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে ক্রমান্বয়ে দুর্বল হয়ে যেতে পারে।
আজ আবহাওয়া অধিদপ্তর এসব তথ্য জানায়।
আজ সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, রংপুর, রাজশাহী ও খুলনা বিভাগের অনেক জায়গায়; ঢাকা, ময়মনসিংহ ও বরিশাল বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের দু-এক জায়গায় হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সে সঙ্গে সারা দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ও ভারী থেকে ভারী বর্ষণ হতে পারে। সারা দেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে।
আগামীকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, রংপুর ও রাজশাহী বিভাগের অধিকাংশ জায়গায়; খুলনা, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায় এবং ঢাকা, চট্টগ্রাম ও বরিশাল বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সে সঙ্গে সারা দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী থেকে ভারী বর্ষণ হতে পারে। সারা দেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা এক থেকে দুই ডিগ্রি সেলসিয়াস কমতে পারে।
আগামী শুক্রবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, রংপুর, রাজশাহী ও ময়মনসিংহ বিভাগের অধিকাংশ জায়গায়; ঢাকা ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায়; খুলনা বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের দু-এক জায়গায় হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সে সঙ্গে রংপুর ও ময়মনসিংহ বিভাগের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী থেকে ভারী বর্ষণ হতে পারে। সারা দেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
আজ রাতে আবহাওয়াবিদ এ কে এম নাজমুল হক জানান, মোন্থা ক্রমান্বয়ে দুর্বল হতে পারে। এ জন্য চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা বন্দরের সংকেত নামিয়ে ফেলতে বলা হয়েছে। এ বিষয়ে আবহাওয়ার আর কোনো বিশেষ বিজ্ঞপ্তি ইস্যু করা হবে না বলেও জানান তিনি।

পশ্চিম-মধ্য বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত প্রবল ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’ আরও উত্তর ও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে গতকাল মঙ্গলবার মধ্যরাতে ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশ উপকূল অতিক্রম করেছে। এটি দুর্বল হয়ে প্রথমে ঘূর্ণিঝড়, পরে গভীর নিম্নচাপ, তারপর নিম্নচাপে পরিণত হয়ে আজ বুধবার (২৯ অক্টোবর) সন্ধ্যা ৬টায় ছত্তিশগড় ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে। এটি উত্তর ও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে ক্রমান্বয়ে দুর্বল হয়ে যেতে পারে।
আজ আবহাওয়া অধিদপ্তর এসব তথ্য জানায়।
আজ সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, রংপুর, রাজশাহী ও খুলনা বিভাগের অনেক জায়গায়; ঢাকা, ময়মনসিংহ ও বরিশাল বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের দু-এক জায়গায় হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সে সঙ্গে সারা দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ও ভারী থেকে ভারী বর্ষণ হতে পারে। সারা দেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে।
আগামীকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, রংপুর ও রাজশাহী বিভাগের অধিকাংশ জায়গায়; খুলনা, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায় এবং ঢাকা, চট্টগ্রাম ও বরিশাল বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সে সঙ্গে সারা দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী থেকে ভারী বর্ষণ হতে পারে। সারা দেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা এক থেকে দুই ডিগ্রি সেলসিয়াস কমতে পারে।
আগামী শুক্রবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, রংপুর, রাজশাহী ও ময়মনসিংহ বিভাগের অধিকাংশ জায়গায়; ঢাকা ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায়; খুলনা বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের দু-এক জায়গায় হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সে সঙ্গে রংপুর ও ময়মনসিংহ বিভাগের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী থেকে ভারী বর্ষণ হতে পারে। সারা দেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
আজ রাতে আবহাওয়াবিদ এ কে এম নাজমুল হক জানান, মোন্থা ক্রমান্বয়ে দুর্বল হতে পারে। এ জন্য চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা বন্দরের সংকেত নামিয়ে ফেলতে বলা হয়েছে। এ বিষয়ে আবহাওয়ার আর কোনো বিশেষ বিজ্ঞপ্তি ইস্যু করা হবে না বলেও জানান তিনি।

পরিবেশ দূষণ কমাতে ১৯টি ওয়ান টাইম প্লাস্টিক আইটেম নিষিদ্ধ করেছে নরেন্দ্র মোদির সরকার। গতকাল শুক্রবার এক বিবৃতিতে জানানো হয়-নিষিদ্ধের মধ্যে স্ট্র, ডিসপোজিবল কাটলারি, ইয়ারবাড, বেলুনের সঙ্গে থাকা প্লাস্টিকের স্টিক, ক্যানডি-আইসক্রিমের ও সিগারেটের প্যাকেট রয়েছে
০২ জুলাই ২০২২
জলবায়ু পরিবর্তনের অভিঘাতে বাংলাদেশ এক নজিরবিহীন স্বাস্থ্য ও অর্থনৈতিক সংকটে পড়েছে। ‘দ্য ল্যানসেট কাউন্টডাউন অন হেলথ অ্যান্ড ক্লাইমেট চেঞ্জ’-এর সদ্য প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শুধু ২০২৪ সালেই তাপজনিত শ্রম উৎপাদনশীলতা কমে বাংলাদেশের সম্ভাব্য আয় ক্ষতি হয়েছে প্রায় ২৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার, যা দেশের জি
১ ঘণ্টা আগে
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস।
১১ ঘণ্টা আগে
রাজধানী ঢাকাসহ আজ বৃহস্পতিবার দেশের প্রায় সব বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে কয়েক ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা কমতে পারে। আজ সকাল ৭টা থেকে পরবর্তী ৬ ঘণ্টার জন্য আবহাওয়া অধিদপ্তরের দেওয়া পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
১৩ ঘণ্টা আগে