বাসস, ঢাকা
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী মো. শাহাব উদ্দিনের সঙ্গে বাংলাদেশে নিযুক্ত দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত লি জ্যাং-কিউন সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন। আজ বৃহস্পতিবার মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে অনুষ্ঠিত এই সাক্ষাতে তাঁরা জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলা, পরিবেশ সংরক্ষণ, নবায়নযোগ্য জ্বালানির ব্যবহার এবং জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণসহ বিভিন্ন বিষয়ে একযোগে কাজ করার ব্যাপারে আলোচনা করা হয়।
পরিবেশমন্ত্রী মো. শাহাব উদ্দিন দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূতকে জানান, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বর্তমানে ক্লাইমেট ভালনার্যাবিলিটি ফোরামের সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তা ছাড়াও গ্লোবাল সেন্টার অব অ্যাডাপটেশনের আঞ্চলিক অফিস ঢাকায় স্থাপনের ফলে এ বিষয়ক কাজ পুরোদমে শুরু হয়েছে। বন্ধুপ্রতিম দুই দেশের নিজেদের জাতীয় স্বার্থেই পারস্পরিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয়ে কাজ করে যেতে হবে।
পরিবেশমন্ত্রী বলেন, বর্তমান সরকার জলবায়ু পরিবর্তনের নেতিবাচক প্রভাব মোকাবিলায় প্রতিবছর ৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ব্যয় করছে এবং পরিবেশ দূষণ বিষয়ে সচেতনতা সৃষ্টিতে প্ল্যানেটরি ইমার্জেন্সি ঘোষণা করেছে।
সরকারের এ সকল কার্যক্রম বাস্তবায়ন করতে দক্ষিণ কোরিয়ার সহায়তা চান পরিবেশমন্ত্রী।
বাংলাদেশকে দক্ষিণ কোরিয়ার অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ মিত্র উল্লেখ করে দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত বলেন, পারস্পরিক সহযোগিতা ও সমঝোতার ভিত্তিতে দুই দেশ আন্তরিকভাবে কাজ করে যাচ্ছে, যা ক্রমবর্ধমান গতিতে অব্যাহত থাকবে। কারিগরি শিক্ষা, নবায়নযোগ্য জ্বালানি এবং জলবায়ু পরিবর্তন ইস্যুসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ও দক্ষিণ কোরিয়া একযোগে কাজ করবে।
এ সময় দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত কপ-২৮ আয়োজনে দক্ষিণ কোরিয়াকে বাংলাদেশের সমর্থন দানের বিষয়ে অনুরোধ করেন। অন্যদিকে আগামী অক্টোবর মাসে দক্ষিণ কোরিয়ায় অনুষ্ঠিতব্য এশিয়া প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের পরিবেশ মন্ত্রীদের সম্মেলনে অংশগ্রহণের জন্য পরিবেশমন্ত্রীকে আমন্ত্রণ জানান।
এ সময় পরিবেশ সচিব মো. মোস্তফা কামালসহ মন্ত্রণালয় ও কোরিয়ার দূতাবাসের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী মো. শাহাব উদ্দিনের সঙ্গে বাংলাদেশে নিযুক্ত দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত লি জ্যাং-কিউন সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন। আজ বৃহস্পতিবার মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে অনুষ্ঠিত এই সাক্ষাতে তাঁরা জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলা, পরিবেশ সংরক্ষণ, নবায়নযোগ্য জ্বালানির ব্যবহার এবং জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণসহ বিভিন্ন বিষয়ে একযোগে কাজ করার ব্যাপারে আলোচনা করা হয়।
পরিবেশমন্ত্রী মো. শাহাব উদ্দিন দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূতকে জানান, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বর্তমানে ক্লাইমেট ভালনার্যাবিলিটি ফোরামের সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তা ছাড়াও গ্লোবাল সেন্টার অব অ্যাডাপটেশনের আঞ্চলিক অফিস ঢাকায় স্থাপনের ফলে এ বিষয়ক কাজ পুরোদমে শুরু হয়েছে। বন্ধুপ্রতিম দুই দেশের নিজেদের জাতীয় স্বার্থেই পারস্পরিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয়ে কাজ করে যেতে হবে।
পরিবেশমন্ত্রী বলেন, বর্তমান সরকার জলবায়ু পরিবর্তনের নেতিবাচক প্রভাব মোকাবিলায় প্রতিবছর ৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ব্যয় করছে এবং পরিবেশ দূষণ বিষয়ে সচেতনতা সৃষ্টিতে প্ল্যানেটরি ইমার্জেন্সি ঘোষণা করেছে।
সরকারের এ সকল কার্যক্রম বাস্তবায়ন করতে দক্ষিণ কোরিয়ার সহায়তা চান পরিবেশমন্ত্রী।
বাংলাদেশকে দক্ষিণ কোরিয়ার অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ মিত্র উল্লেখ করে দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত বলেন, পারস্পরিক সহযোগিতা ও সমঝোতার ভিত্তিতে দুই দেশ আন্তরিকভাবে কাজ করে যাচ্ছে, যা ক্রমবর্ধমান গতিতে অব্যাহত থাকবে। কারিগরি শিক্ষা, নবায়নযোগ্য জ্বালানি এবং জলবায়ু পরিবর্তন ইস্যুসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ও দক্ষিণ কোরিয়া একযোগে কাজ করবে।
এ সময় দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত কপ-২৮ আয়োজনে দক্ষিণ কোরিয়াকে বাংলাদেশের সমর্থন দানের বিষয়ে অনুরোধ করেন। অন্যদিকে আগামী অক্টোবর মাসে দক্ষিণ কোরিয়ায় অনুষ্ঠিতব্য এশিয়া প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের পরিবেশ মন্ত্রীদের সম্মেলনে অংশগ্রহণের জন্য পরিবেশমন্ত্রীকে আমন্ত্রণ জানান।
এ সময় পরিবেশ সচিব মো. মোস্তফা কামালসহ মন্ত্রণালয় ও কোরিয়ার দূতাবাসের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।
সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেন, ‘আমরা যদি নিরাপদ বাতাস, পানি ও খাদ্যের গুরুত্বটা বুঝি, তাহলে ফিটনেসবিহীন গাড়ির বিরুদ্ধে অভিযান বিবেকে বাধবে না। পরিবেশগত ছাড়পত্র, ডিসির লাইসেন্স ছাড়া ইটভাটার বিরুদ্ধে অভিযানও বিবেকে বাধবে না।’ পরিবেশ, উপদেষ্টা, সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান, রংপুর, জেলার খবর
৫ ঘণ্টা আগেউন্নতি হয়নি ঢাকার বাতাসের। আজ বৃহস্পতিবার বিশ্বের দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় ১২৫টি দেশের মধ্যে তৃতীয় স্থানে আছে বাংলাদেশের রাজধানী। স্থানীয় সময় আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৮টার রেকর্ড অনুযায়ী, ১৫৯ বায়ুমান নিয়ে ঢাকার বাতাস আজকে অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে ছিল।
১৭ ঘণ্টা আগেপানিসম্পদ এবং পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, ‘ঢাকা শহরের জলাবদ্ধতা নিরসনে এখানকার খালগুলো খননের বিকল্প নেই। একটু বৃষ্টি হলেই ঢাকার ধানমন্ডিসহ বিভিন্ন এলাকা পানিতে তলিয়ে যায়। এই অবস্থা থেকে উত্তরণে আমাদের ঢাকার খালগুলোতে পানির প্রবাহ ফিরিয়ে আনতে হবে
১ দিন আগেযেহেতু প্রভাবশালী ও বিত্তশালীরা বর্তমানে বিভিন্ন স্তরে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করছেন। সুতরাং নির্বাচনে অংশগ্রহণের ক্ষেত্রে যদি পরিবেশ দূষণ ও নদী দখলকারীদের অযোগ্য ঘোষণা করার আইনি পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়, তবে পরিবেশ সংরক্ষণ সহজতর হবে...
১ দিন আগে