ঢাকা: ইউরোপের তরুণেরা জলবায়ু পরিবর্তন নিয়েই বেশি চিন্তিত। এমনকি করোনাভাইরাসের কারণে সৃষ্ট বৈশ্বিক মহামারির এই সময়েও তাদের কাছে জলবায়ু পরিবর্তনই বেশি গুরুত্ব পাচ্ছে। ইউরোপিয়ান এনভায়ারনমেন্টাল ব্যুরোর (ইইবি) অর্থায়নে হওয়া সাম্প্রতিক এক জরিপে এমন তথ্যই উঠে এসেছে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়, ইইবির অর্থায়নে হওয়া এই জরিপের প্রতিবেদন আজ বুধবার প্রকাশিত হয়। এতে বলা হয়, ইউরোপের তরুণদের একটি বড় অংশই জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে বেশি চিন্তিত। এমনকি কোভিড–১৯ পরিস্থিতিতেও জলবায়ু পরিবর্তনই রয়েছে তাদের উদ্বেগের কেন্দ্রে।
ইউরোপের ২৩টি দেশের ২২ হাজার তরুণ এই জরিপে অংশ নেয়। এর মধ্যে অর্ধেকেরও বেশি মানবতার জন্য সবচেয়ে বড় হুমকি হিসেবে জলবায়ু পরিবর্তনকে চিহ্নিত করেছেন বলে উল্লেখ করা হয়েছে এ সম্পর্কিত প্রতিবেদনে।
জরিপের প্রতিবেদনে বলা হয়, জরিপে যে ধরনের তথ্য উঠে এসেছে, তাতে বলা যায় ইউরোপের তরুণদের বড় অংশই জলবায়ু পরিবর্তনের ভয়াবহতা সম্পর্কে ওয়াকিবহাল।
ইইবির মুখপাত্র খালেদ দাইব রয়টার্সকে বলেন, `বৈশ্বিক মহামারির এই সময়ে জরিপে অংশগ্রহণকারীদের প্রায় সবাই নানা আর্থ–সামাজিক সংকটের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। এই সময়ে তাদের এমন অবস্থান খুবই গুরুত্বপূর্ণ ইঙ্গিত দেয়। এই জরিপে উঠে আসা তথ্য বলছে, ফ্রাইডেস ফর ফিউচারের মতো আন্দোলনগুলো হঠাৎ করে গজিয়ে ওঠা নয়। বরং এটিই তরুণদের মূল ধারা। রাজনীতিক ও নীতিপ্রণেতাদের তরুণদের এই ভাষা বোঝার চেষ্টা করা উচিত।'
ইইবির অর্থায়নে হওয়া এই জরিপ পরিচালনা করে জরিপকারী সংস্থা ইপসস। গত বছরের অক্টোবর ও নভেম্বরের মধ্যে পরিচালিত এই জরিপে অংশ নেওয়া ১৫ থেকে ৩৫ বছর বয়সী তরুণদের ৮০ শতাংশই বলেছে, তারা জলবায়ু পরিবর্তনের ইস্যুটি নিয়ে ভীষণভাবে উদ্বিগ্ন। জরিপে অংশগ্রহণকারীদের মাত্র ৩ শতাংশ বলেছে, তারা মোটেই উদ্বিগ্ন নয়। আর ৮ শতাংশ জানিয়েছে, তারা জলবায়ু পরিবর্তনে বিশ্বাসী নয়।
জরিপে দেখা গেছে, দক্ষিণ ইউরোপের তরুণদের মধ্যে জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে সচেতনতা বেশি দেখা গেছে। উদাহরণ হিসেবে স্পেনের তরুণদের ৭১ শতাংশ এবং পর্তুগিজ তরুণদের ৬৩ শতাংশই জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে ভীষণ উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। অন্যদিকে লাটভিয়ার ক্ষেত্রে এ হার মাত্র ২৩ শতাংশ।
সুইডেনের তরুণ জলবায়ু অ্যাকটিভিস্ট গ্রেটা থুনবার্গের উদ্যোগে শুরু হওয়া ফ্রাইডেস ফর ফিউচার আন্দোলনটি মূলত জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় স্কুল শিক্ষার্থীদের একটি আন্দোলন। বিশ্বনেতাদের দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য এবং জলবায়ু পরিবর্তন মোকবিলায় কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণের জন্য চাপ প্রয়োগের নীতি হিসেবে কোমলমতি শিক্ষার্থীরা আন্দোলনের এই পথ বেছে নেয় ২০১৮ সালে। গত বছর থেকে কোভিড–১৯ পরিস্থিতির কারণে এই আন্দোলনে ভাটা পড়লেও তা যে থিতিয়ে যায়নি সাম্প্রতিক এই জরিপ অন্তত সে কথাই বলছে।
ঢাকা: ইউরোপের তরুণেরা জলবায়ু পরিবর্তন নিয়েই বেশি চিন্তিত। এমনকি করোনাভাইরাসের কারণে সৃষ্ট বৈশ্বিক মহামারির এই সময়েও তাদের কাছে জলবায়ু পরিবর্তনই বেশি গুরুত্ব পাচ্ছে। ইউরোপিয়ান এনভায়ারনমেন্টাল ব্যুরোর (ইইবি) অর্থায়নে হওয়া সাম্প্রতিক এক জরিপে এমন তথ্যই উঠে এসেছে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়, ইইবির অর্থায়নে হওয়া এই জরিপের প্রতিবেদন আজ বুধবার প্রকাশিত হয়। এতে বলা হয়, ইউরোপের তরুণদের একটি বড় অংশই জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে বেশি চিন্তিত। এমনকি কোভিড–১৯ পরিস্থিতিতেও জলবায়ু পরিবর্তনই রয়েছে তাদের উদ্বেগের কেন্দ্রে।
ইউরোপের ২৩টি দেশের ২২ হাজার তরুণ এই জরিপে অংশ নেয়। এর মধ্যে অর্ধেকেরও বেশি মানবতার জন্য সবচেয়ে বড় হুমকি হিসেবে জলবায়ু পরিবর্তনকে চিহ্নিত করেছেন বলে উল্লেখ করা হয়েছে এ সম্পর্কিত প্রতিবেদনে।
জরিপের প্রতিবেদনে বলা হয়, জরিপে যে ধরনের তথ্য উঠে এসেছে, তাতে বলা যায় ইউরোপের তরুণদের বড় অংশই জলবায়ু পরিবর্তনের ভয়াবহতা সম্পর্কে ওয়াকিবহাল।
ইইবির মুখপাত্র খালেদ দাইব রয়টার্সকে বলেন, `বৈশ্বিক মহামারির এই সময়ে জরিপে অংশগ্রহণকারীদের প্রায় সবাই নানা আর্থ–সামাজিক সংকটের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। এই সময়ে তাদের এমন অবস্থান খুবই গুরুত্বপূর্ণ ইঙ্গিত দেয়। এই জরিপে উঠে আসা তথ্য বলছে, ফ্রাইডেস ফর ফিউচারের মতো আন্দোলনগুলো হঠাৎ করে গজিয়ে ওঠা নয়। বরং এটিই তরুণদের মূল ধারা। রাজনীতিক ও নীতিপ্রণেতাদের তরুণদের এই ভাষা বোঝার চেষ্টা করা উচিত।'
ইইবির অর্থায়নে হওয়া এই জরিপ পরিচালনা করে জরিপকারী সংস্থা ইপসস। গত বছরের অক্টোবর ও নভেম্বরের মধ্যে পরিচালিত এই জরিপে অংশ নেওয়া ১৫ থেকে ৩৫ বছর বয়সী তরুণদের ৮০ শতাংশই বলেছে, তারা জলবায়ু পরিবর্তনের ইস্যুটি নিয়ে ভীষণভাবে উদ্বিগ্ন। জরিপে অংশগ্রহণকারীদের মাত্র ৩ শতাংশ বলেছে, তারা মোটেই উদ্বিগ্ন নয়। আর ৮ শতাংশ জানিয়েছে, তারা জলবায়ু পরিবর্তনে বিশ্বাসী নয়।
জরিপে দেখা গেছে, দক্ষিণ ইউরোপের তরুণদের মধ্যে জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে সচেতনতা বেশি দেখা গেছে। উদাহরণ হিসেবে স্পেনের তরুণদের ৭১ শতাংশ এবং পর্তুগিজ তরুণদের ৬৩ শতাংশই জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে ভীষণ উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। অন্যদিকে লাটভিয়ার ক্ষেত্রে এ হার মাত্র ২৩ শতাংশ।
সুইডেনের তরুণ জলবায়ু অ্যাকটিভিস্ট গ্রেটা থুনবার্গের উদ্যোগে শুরু হওয়া ফ্রাইডেস ফর ফিউচার আন্দোলনটি মূলত জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় স্কুল শিক্ষার্থীদের একটি আন্দোলন। বিশ্বনেতাদের দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য এবং জলবায়ু পরিবর্তন মোকবিলায় কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণের জন্য চাপ প্রয়োগের নীতি হিসেবে কোমলমতি শিক্ষার্থীরা আন্দোলনের এই পথ বেছে নেয় ২০১৮ সালে। গত বছর থেকে কোভিড–১৯ পরিস্থিতির কারণে এই আন্দোলনে ভাটা পড়লেও তা যে থিতিয়ে যায়নি সাম্প্রতিক এই জরিপ অন্তত সে কথাই বলছে।
দূষিত শহরের তালিকায় প্রায় সময় শীর্ষ ১০ শহরের মধ্যে অবস্থান করে রাজধানী ঢাকা। আজ শনিবার (১৪ জুন) বায়ুদূষণ ও বাতাসের গুণমান সূচক নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সে সকাল ৯টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকা দূষিত শহর তালিকায় ৪০ তম স্থানে রয়েছে।
৪১ মিনিট আগেজ্যৈষ্ঠের শেষ সময়ে এসে যেন গরমের তীব্রতা আরও বেড়েছে। দেশের ছয় বিভাগের ৩৬ জেলায় বইছে তাপপ্রবাহ। বাকি দুই বিভাগে কম-বেশি বৃষ্টি হওয়ায় তাপপ্রবাহ নেই। আবহাওয়া অধিদপ্তর দেশের আট বিভাগে বৃষ্টিপাতের আভাস দিয়েছে। এতে বিভিন্ন জেলায় চলমান তাপপ্রবাহ প্রশমিত হতে পারে।
১৩ ঘণ্টা আগেবিশ্বে বায়ুদূষণে শীর্ষ শহরগুলোর তালিকায় ঢাকার অবস্থায় প্রায়ই প্রথম পাঁচটির মধ্যে থাকে। মাঝেমাঝে এর ব্যতিক্রম দেখা যায়। আজকের বায়ুমানও তেমন অবস্থায় আছে। আজ বৃহস্পতিবার বায়ুদূষণ ও বাতাসের গুণমান সূচক নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সে সকাল ১০টার রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকা দূষিত শহর তালিকায় ৪
২ দিন আগেঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আকাশ আংশিক মেঘলা থেকে অস্থায়ীভাবে মেঘলা থাকতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এছাড়া দিনের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে বলে পূর্বাভাসে বলা হয়েছে।
২ দিন আগে