সৌগত বসু, ঢাকা

এপ্রিলের শেষ দিন আজ। শেষ হবে দেশের ইতিহাসে রেকর্ড তাপপ্রবাহ চলমান মাসটি। আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, মে মাসের শুরুতেই বৃষ্টি হতে পারে, যা কিছুদিন স্থায়ী হবে। আর এতে করে সাময়িকভাবে প্রশমিত হতে পারে তাপপ্রবাহ। তবে মে মাসেও গরম থাকবে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্যমতে, মার্চের ৩১ তারিখ থেকে বিক্ষিপ্তভাবে দেশে তাপপ্রবাহ শুরু হয়। ২৭ এপ্রিল তা দেশের ইতিহাসের রেকর্ড ভেঙে ফেলে। টানা ২৮ দিন তাপপ্রবাহ এই ভূখণ্ডে সবশেষ হয়েছিল ১৯৪৮ সালে। এরপর গত বছর এপ্রিল ও মে মাস মিলিয়ে ২৩ দিন টানা তাপপ্রবাহ ছিল।
আবহাওয়াবিদ মো. শাহীনুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ৩১ মার্চ থেকে শুরু করে ১১ এপ্রিলের পর্যন্ত দেশের নির্দিষ্ট কিছু এলাকায় মৃদু থেকে মাঝারি তাপপ্রবাহ বয়ে যায়। সে সময় তা খুব বেশি এলাকায় ছড়িয়ে যায়নি। এরপর ১৫ এপ্রিল পর্যন্ত আরও কয়েকটি অঞ্চলে তাপপ্রবাহ ছড়িয়ে পড়ে। ১৬ এপ্রিল থেকে তীব্র থেকে অতিতীব্র তাপপ্রবাহ শুরু হয়, যা দেশের কয়েকটি অঞ্চলে টানা চলছে। এর মধ্যে রয়েছে খুলনা, রাজশাহী, ঢাকা ও বরিশাল অঞ্চল।
আবহাওয়াবিদ তরিফুল নেওয়াজ কবির বলেন, এপ্রিল মাসের ৬ তারিখ তীব্র তাপপ্রবাহ ছিল। এরপর ১৭ এপ্রিল থেকে টানা ২৯ এপ্রিল পর্যন্ত দেশের কয়েকটি অঞ্চলে মাঝারি থেকে তীব্র ও অতিতীব্র তাপপ্রবাহ চলমান ছিল। ২০ এপ্রিল থেকে অতিতীব্র তাপপ্রবাহ শুরু হয়। এরমধ্যে ২২, ২৩, ২৪ এপ্রিল শুধু তীব্র তাপমাত্রা ছিল।
কোথায় কবে তাপপ্রবাহ চলমান ছিল
দেশে তাপপ্রবাহ সবচেয়ে বেশি চলমান ছিল চুয়াডাঙ্গা ও যশোরে ১৩ দিন। আর সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ২৯ এপ্রিল যথাক্রমে ৪৩ ডিগ্রি ও ৪২ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। রাজশাহী ও পাবনায় ১২ দিন তাপপ্রবাহ চলমান ছিল। আর সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল গতকাল যথাক্রমে ৪২ দশমিক ৬ ডিগ্রি ও ৪২ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। কুষ্টিয়ায় ১০ দিন, সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ২৮ এপ্রিল ৪১ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এরপর খুলনায় ৮ দিন, আর সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল গতকাল ৪১ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ঢাকায় এ বছর দুবার তীব্র তাপপ্রবাহ ছিল ২০ ও ২৯ এপ্রিল। এর মধ্যে গতকাল এ বছরের রেকর্ড ৪০ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা পার হয়। এপ্রিল মাসেই পাঁচবার হিট এলার্ট জারি করে আবহাওয়া অধিদপ্তর। সর্বশেষ হিট এলার্ট এখনো চলমান রয়েছে।
৬ এপ্রিল পাবনা ও চুয়াডাঙ্গায় তীব্র তাপপ্রবাহ ছিল। ১৭ এপ্রিল তীব্র তাপপ্রবাহ ছিল পাবনা, রাজশাহী, বাগেরহাট, যশোর, চুয়াডাঙ্গা ও কুষ্টিয়ায়। ১৮ ও ১৯ এপ্রিল বাগেরহাট, যশোর, চুয়াডাঙ্গা ও কুষ্টিয়ায় তীব্র তাপ্রপবাহ ছিল। ২০ এপ্রিল অতিতীব্র তাপপ্রবাহ ছিল যশোর, চুয়াডাঙ্গা ও ঢাকায়। আর তীব্র ছিল খুলনার সব জেলা, রাজশাহী ও পাবনায়। ২১ এপ্রিল অতিতীব্র তাপপ্রবাহ ছিল পাবনা ও চুয়াডাঙ্গায়। আর তীব্র তাপপ্রবাহ ছিল রাজশাহী, যশোর, টাঙ্গাইল, ফরিদপুর ও কুষ্টিয়ায়। ২২ ও ২৩ এপ্রিল তীব্র তাপপ্রবাহ ছিল রাজশাহী, পাবনা, খুলনা, বাগেরহাট, যশোর, চুয়াডাঙ্গা ও কুষ্টিয়ায়। ২৪ এপ্রিল তীব্র তাপপ্রবাহ ছিল রাজশাহী, ফরিদপুর, খুলনা, যশোর ও চুয়াডাঙ্গায়। ২৫ এপ্রিল অতিতীব্র তাপপ্রবাহ ছিল যশোর ও চুয়াডাঙ্গায়। আর তীব্র তাপপ্রবাহ ছিল রাজশাহী, যশোর, পাবনা, খুলনা, কুষ্টিয়া, টাঙ্গাইল, ফরিদপুর, গোপালগঞ্জ, দিনাজপুরে। ২৬ এপ্রিল তীব্র তাপপ্রবাহ ছিল টাঙ্গাইল, যশোর, খুলনা, কুষ্টিয়ায়। আর অতিতীব্র ছিল রাজশাহী, পাবনা ও চুয়াডাঙ্গায়। ২৭ এপ্রিল তীব্র তাপপ্রবাহ ছিল রাজশাহী, পাবনা, যশোর ও কুষ্টিয়ায়। আর অতিতীব্র ছিল চুয়াডাঙ্গায়। ২৮ এপ্রিল অতিতীব্র তাপপ্রবাহ ছিল রাজশাহী ও যশোরে। আর তীব্র তাপপ্রবাহ ছিল টাঙ্গাইল, গোপালগঞ্জ, ফরিদপুর, গোপালগঞ্জ, চুয়াডাঙ্গা ও খুলনায়। ২৯ এপ্রিল অতিতীব্র তাপপ্রবাহ রাজশাহী, পাবনা, যশোর ও চুয়াডাঙ্গায় আর তীব্র ছিল ঢাকা, ফরিদপুর, টাঙ্গাইল, দিনাজপুর, খুলনা, সাতক্ষীরা, কুষ্টিয়ায়।
আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, বাংলাদেশের পশ্চিমে ভারতের যে অঙ্গরাজ্য রয়েছে, বিশেষ করে পশ্চিমবঙ্গ, বিহার , ওডিশা ও আশপাশের কয়েকটিতে বাংলাদেশের চেয়ে বেশি তাপমাত্রা থাকে। এর সঙ্গে পশ্চিমা বায়ুর প্রভাব যুক্ত হয়, যার ফলে খুলনা ও রাজশাহী অঞ্চলের তাপমাত্রা বেড়ে যায়। পশ্চিমা বাতাস যখন পশ্চিম দিক থেকে আসে, তখন সেটি বাংলাদেশে ঢোকার আগেই তাপমাত্রা বেশি পেয়ে যাচ্ছে। এর ফলে তাপের একটা প্রবাহ দেশের দিকে থাকে। আর এটির ধাক্কা যায় খুলনা ও রাজশাহীর ওপর, যার পরবর্তী প্রভাব পড়ে ঢাকা ও বরিশালের ওপর।
কোন দিন কোন এলাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
১০ এপ্রিল রাঙ্গামাটি ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ১১ এপ্রিল রাঙ্গামাটি ৩৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ১২ এপ্রিল রাঙ্গামাটি ৩৯.৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ১৩ এপ্রিল রাঙ্গামটি ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ১৪ এপ্রিল রাঙ্গামটি ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ১৫ এপ্রিল খেপুপাড়া ৪০.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ১৬ এপ্রিল চুয়াডাঙ্গা ৪০.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ১৭ এপ্রিল চুয়াডাঙ্গা ৪০.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ১৮ এপ্রিল চুয়াডাঙ্গা ৪০.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ১৯ এপ্রিল চুয়াডাঙ্গা ৪১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ২০ এপ্রিল চুয়াডাঙ্গা ৪১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ২১ এপ্রিল চুয়াডাঙ্গা ৪২.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ২২ এপ্রিল খুলনা, যশোর, চুয়াডাঙ্গা ৪০.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ২৩ এপ্রিল খুলনা, যশোর, চুয়াডাঙ্গা ৪০.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ২৪ এপ্রিল মংলা ৪১.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ২৫ এপ্রিল যশোর ৪২.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ২৬ এপ্রিল চুয়াডাঙ্গা ৪২.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ২৭ এপ্রিল চুয়াডাঙ্গা ৪২.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ২৮ এপ্রিল যশোর ৪২.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ২৯ এপ্রিল চুয়াডাঙ্গা ৪৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
বৃষ্টি হবে মে থেকে
আবহাওয়াবিদ মো. ওমর ফারুক আজকের পত্রিকাকে বলেন, মে মাসের ২ থেকে ৩ তারিখ দেশের উত্তর-পূর্ব ও উত্তর-দক্ষিণাঞ্চলে বৃষ্টি হতে পারে। আর ৫ ও ৬ মে সারা দেশেই বৃষ্টি হতে পারে।
ওমর ফারুক বলেন, প্রথম অবস্থায় ঢাকা, ময়মনসিংহ, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগে বৃষ্টি হতে পারে। এরপর বাকি রাজশাহী, রংপুর ও খুলনা বিভাগে বৃষ্টি শুরু হতে পারে।
ওমর ফারুক বলেন, মে মাসের শুরুতে যে বৃষ্টির সম্ভাবনা আছে, সেটি উত্তর-পূর্বাঞ্চল হয়ে আসবে। আর সামগ্রিকভাবে তাপপ্রবাহ কমানোর জন্য দেশের পশ্চিমাঞ্চল দিয়ে যে বৃষ্টিপাত দরকার, সেটি হতে পারে মে মাসের ৬ তারিখের দিকে। তবে এই বৃষ্টি চার থেকে পাঁচ দিন স্থায়ী হতে পারে।

এপ্রিলের শেষ দিন আজ। শেষ হবে দেশের ইতিহাসে রেকর্ড তাপপ্রবাহ চলমান মাসটি। আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, মে মাসের শুরুতেই বৃষ্টি হতে পারে, যা কিছুদিন স্থায়ী হবে। আর এতে করে সাময়িকভাবে প্রশমিত হতে পারে তাপপ্রবাহ। তবে মে মাসেও গরম থাকবে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্যমতে, মার্চের ৩১ তারিখ থেকে বিক্ষিপ্তভাবে দেশে তাপপ্রবাহ শুরু হয়। ২৭ এপ্রিল তা দেশের ইতিহাসের রেকর্ড ভেঙে ফেলে। টানা ২৮ দিন তাপপ্রবাহ এই ভূখণ্ডে সবশেষ হয়েছিল ১৯৪৮ সালে। এরপর গত বছর এপ্রিল ও মে মাস মিলিয়ে ২৩ দিন টানা তাপপ্রবাহ ছিল।
আবহাওয়াবিদ মো. শাহীনুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ৩১ মার্চ থেকে শুরু করে ১১ এপ্রিলের পর্যন্ত দেশের নির্দিষ্ট কিছু এলাকায় মৃদু থেকে মাঝারি তাপপ্রবাহ বয়ে যায়। সে সময় তা খুব বেশি এলাকায় ছড়িয়ে যায়নি। এরপর ১৫ এপ্রিল পর্যন্ত আরও কয়েকটি অঞ্চলে তাপপ্রবাহ ছড়িয়ে পড়ে। ১৬ এপ্রিল থেকে তীব্র থেকে অতিতীব্র তাপপ্রবাহ শুরু হয়, যা দেশের কয়েকটি অঞ্চলে টানা চলছে। এর মধ্যে রয়েছে খুলনা, রাজশাহী, ঢাকা ও বরিশাল অঞ্চল।
আবহাওয়াবিদ তরিফুল নেওয়াজ কবির বলেন, এপ্রিল মাসের ৬ তারিখ তীব্র তাপপ্রবাহ ছিল। এরপর ১৭ এপ্রিল থেকে টানা ২৯ এপ্রিল পর্যন্ত দেশের কয়েকটি অঞ্চলে মাঝারি থেকে তীব্র ও অতিতীব্র তাপপ্রবাহ চলমান ছিল। ২০ এপ্রিল থেকে অতিতীব্র তাপপ্রবাহ শুরু হয়। এরমধ্যে ২২, ২৩, ২৪ এপ্রিল শুধু তীব্র তাপমাত্রা ছিল।
কোথায় কবে তাপপ্রবাহ চলমান ছিল
দেশে তাপপ্রবাহ সবচেয়ে বেশি চলমান ছিল চুয়াডাঙ্গা ও যশোরে ১৩ দিন। আর সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ২৯ এপ্রিল যথাক্রমে ৪৩ ডিগ্রি ও ৪২ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। রাজশাহী ও পাবনায় ১২ দিন তাপপ্রবাহ চলমান ছিল। আর সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল গতকাল যথাক্রমে ৪২ দশমিক ৬ ডিগ্রি ও ৪২ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। কুষ্টিয়ায় ১০ দিন, সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ২৮ এপ্রিল ৪১ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এরপর খুলনায় ৮ দিন, আর সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল গতকাল ৪১ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ঢাকায় এ বছর দুবার তীব্র তাপপ্রবাহ ছিল ২০ ও ২৯ এপ্রিল। এর মধ্যে গতকাল এ বছরের রেকর্ড ৪০ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা পার হয়। এপ্রিল মাসেই পাঁচবার হিট এলার্ট জারি করে আবহাওয়া অধিদপ্তর। সর্বশেষ হিট এলার্ট এখনো চলমান রয়েছে।
৬ এপ্রিল পাবনা ও চুয়াডাঙ্গায় তীব্র তাপপ্রবাহ ছিল। ১৭ এপ্রিল তীব্র তাপপ্রবাহ ছিল পাবনা, রাজশাহী, বাগেরহাট, যশোর, চুয়াডাঙ্গা ও কুষ্টিয়ায়। ১৮ ও ১৯ এপ্রিল বাগেরহাট, যশোর, চুয়াডাঙ্গা ও কুষ্টিয়ায় তীব্র তাপ্রপবাহ ছিল। ২০ এপ্রিল অতিতীব্র তাপপ্রবাহ ছিল যশোর, চুয়াডাঙ্গা ও ঢাকায়। আর তীব্র ছিল খুলনার সব জেলা, রাজশাহী ও পাবনায়। ২১ এপ্রিল অতিতীব্র তাপপ্রবাহ ছিল পাবনা ও চুয়াডাঙ্গায়। আর তীব্র তাপপ্রবাহ ছিল রাজশাহী, যশোর, টাঙ্গাইল, ফরিদপুর ও কুষ্টিয়ায়। ২২ ও ২৩ এপ্রিল তীব্র তাপপ্রবাহ ছিল রাজশাহী, পাবনা, খুলনা, বাগেরহাট, যশোর, চুয়াডাঙ্গা ও কুষ্টিয়ায়। ২৪ এপ্রিল তীব্র তাপপ্রবাহ ছিল রাজশাহী, ফরিদপুর, খুলনা, যশোর ও চুয়াডাঙ্গায়। ২৫ এপ্রিল অতিতীব্র তাপপ্রবাহ ছিল যশোর ও চুয়াডাঙ্গায়। আর তীব্র তাপপ্রবাহ ছিল রাজশাহী, যশোর, পাবনা, খুলনা, কুষ্টিয়া, টাঙ্গাইল, ফরিদপুর, গোপালগঞ্জ, দিনাজপুরে। ২৬ এপ্রিল তীব্র তাপপ্রবাহ ছিল টাঙ্গাইল, যশোর, খুলনা, কুষ্টিয়ায়। আর অতিতীব্র ছিল রাজশাহী, পাবনা ও চুয়াডাঙ্গায়। ২৭ এপ্রিল তীব্র তাপপ্রবাহ ছিল রাজশাহী, পাবনা, যশোর ও কুষ্টিয়ায়। আর অতিতীব্র ছিল চুয়াডাঙ্গায়। ২৮ এপ্রিল অতিতীব্র তাপপ্রবাহ ছিল রাজশাহী ও যশোরে। আর তীব্র তাপপ্রবাহ ছিল টাঙ্গাইল, গোপালগঞ্জ, ফরিদপুর, গোপালগঞ্জ, চুয়াডাঙ্গা ও খুলনায়। ২৯ এপ্রিল অতিতীব্র তাপপ্রবাহ রাজশাহী, পাবনা, যশোর ও চুয়াডাঙ্গায় আর তীব্র ছিল ঢাকা, ফরিদপুর, টাঙ্গাইল, দিনাজপুর, খুলনা, সাতক্ষীরা, কুষ্টিয়ায়।
আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, বাংলাদেশের পশ্চিমে ভারতের যে অঙ্গরাজ্য রয়েছে, বিশেষ করে পশ্চিমবঙ্গ, বিহার , ওডিশা ও আশপাশের কয়েকটিতে বাংলাদেশের চেয়ে বেশি তাপমাত্রা থাকে। এর সঙ্গে পশ্চিমা বায়ুর প্রভাব যুক্ত হয়, যার ফলে খুলনা ও রাজশাহী অঞ্চলের তাপমাত্রা বেড়ে যায়। পশ্চিমা বাতাস যখন পশ্চিম দিক থেকে আসে, তখন সেটি বাংলাদেশে ঢোকার আগেই তাপমাত্রা বেশি পেয়ে যাচ্ছে। এর ফলে তাপের একটা প্রবাহ দেশের দিকে থাকে। আর এটির ধাক্কা যায় খুলনা ও রাজশাহীর ওপর, যার পরবর্তী প্রভাব পড়ে ঢাকা ও বরিশালের ওপর।
কোন দিন কোন এলাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
১০ এপ্রিল রাঙ্গামাটি ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ১১ এপ্রিল রাঙ্গামাটি ৩৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ১২ এপ্রিল রাঙ্গামাটি ৩৯.৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ১৩ এপ্রিল রাঙ্গামটি ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ১৪ এপ্রিল রাঙ্গামটি ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ১৫ এপ্রিল খেপুপাড়া ৪০.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ১৬ এপ্রিল চুয়াডাঙ্গা ৪০.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ১৭ এপ্রিল চুয়াডাঙ্গা ৪০.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ১৮ এপ্রিল চুয়াডাঙ্গা ৪০.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ১৯ এপ্রিল চুয়াডাঙ্গা ৪১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ২০ এপ্রিল চুয়াডাঙ্গা ৪১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ২১ এপ্রিল চুয়াডাঙ্গা ৪২.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ২২ এপ্রিল খুলনা, যশোর, চুয়াডাঙ্গা ৪০.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ২৩ এপ্রিল খুলনা, যশোর, চুয়াডাঙ্গা ৪০.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ২৪ এপ্রিল মংলা ৪১.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ২৫ এপ্রিল যশোর ৪২.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ২৬ এপ্রিল চুয়াডাঙ্গা ৪২.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ২৭ এপ্রিল চুয়াডাঙ্গা ৪২.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ২৮ এপ্রিল যশোর ৪২.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ২৯ এপ্রিল চুয়াডাঙ্গা ৪৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
বৃষ্টি হবে মে থেকে
আবহাওয়াবিদ মো. ওমর ফারুক আজকের পত্রিকাকে বলেন, মে মাসের ২ থেকে ৩ তারিখ দেশের উত্তর-পূর্ব ও উত্তর-দক্ষিণাঞ্চলে বৃষ্টি হতে পারে। আর ৫ ও ৬ মে সারা দেশেই বৃষ্টি হতে পারে।
ওমর ফারুক বলেন, প্রথম অবস্থায় ঢাকা, ময়মনসিংহ, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগে বৃষ্টি হতে পারে। এরপর বাকি রাজশাহী, রংপুর ও খুলনা বিভাগে বৃষ্টি শুরু হতে পারে।
ওমর ফারুক বলেন, মে মাসের শুরুতে যে বৃষ্টির সম্ভাবনা আছে, সেটি উত্তর-পূর্বাঞ্চল হয়ে আসবে। আর সামগ্রিকভাবে তাপপ্রবাহ কমানোর জন্য দেশের পশ্চিমাঞ্চল দিয়ে যে বৃষ্টিপাত দরকার, সেটি হতে পারে মে মাসের ৬ তারিখের দিকে। তবে এই বৃষ্টি চার থেকে পাঁচ দিন স্থায়ী হতে পারে।
সৌগত বসু, ঢাকা

এপ্রিলের শেষ দিন আজ। শেষ হবে দেশের ইতিহাসে রেকর্ড তাপপ্রবাহ চলমান মাসটি। আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, মে মাসের শুরুতেই বৃষ্টি হতে পারে, যা কিছুদিন স্থায়ী হবে। আর এতে করে সাময়িকভাবে প্রশমিত হতে পারে তাপপ্রবাহ। তবে মে মাসেও গরম থাকবে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্যমতে, মার্চের ৩১ তারিখ থেকে বিক্ষিপ্তভাবে দেশে তাপপ্রবাহ শুরু হয়। ২৭ এপ্রিল তা দেশের ইতিহাসের রেকর্ড ভেঙে ফেলে। টানা ২৮ দিন তাপপ্রবাহ এই ভূখণ্ডে সবশেষ হয়েছিল ১৯৪৮ সালে। এরপর গত বছর এপ্রিল ও মে মাস মিলিয়ে ২৩ দিন টানা তাপপ্রবাহ ছিল।
আবহাওয়াবিদ মো. শাহীনুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ৩১ মার্চ থেকে শুরু করে ১১ এপ্রিলের পর্যন্ত দেশের নির্দিষ্ট কিছু এলাকায় মৃদু থেকে মাঝারি তাপপ্রবাহ বয়ে যায়। সে সময় তা খুব বেশি এলাকায় ছড়িয়ে যায়নি। এরপর ১৫ এপ্রিল পর্যন্ত আরও কয়েকটি অঞ্চলে তাপপ্রবাহ ছড়িয়ে পড়ে। ১৬ এপ্রিল থেকে তীব্র থেকে অতিতীব্র তাপপ্রবাহ শুরু হয়, যা দেশের কয়েকটি অঞ্চলে টানা চলছে। এর মধ্যে রয়েছে খুলনা, রাজশাহী, ঢাকা ও বরিশাল অঞ্চল।
আবহাওয়াবিদ তরিফুল নেওয়াজ কবির বলেন, এপ্রিল মাসের ৬ তারিখ তীব্র তাপপ্রবাহ ছিল। এরপর ১৭ এপ্রিল থেকে টানা ২৯ এপ্রিল পর্যন্ত দেশের কয়েকটি অঞ্চলে মাঝারি থেকে তীব্র ও অতিতীব্র তাপপ্রবাহ চলমান ছিল। ২০ এপ্রিল থেকে অতিতীব্র তাপপ্রবাহ শুরু হয়। এরমধ্যে ২২, ২৩, ২৪ এপ্রিল শুধু তীব্র তাপমাত্রা ছিল।
কোথায় কবে তাপপ্রবাহ চলমান ছিল
দেশে তাপপ্রবাহ সবচেয়ে বেশি চলমান ছিল চুয়াডাঙ্গা ও যশোরে ১৩ দিন। আর সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ২৯ এপ্রিল যথাক্রমে ৪৩ ডিগ্রি ও ৪২ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। রাজশাহী ও পাবনায় ১২ দিন তাপপ্রবাহ চলমান ছিল। আর সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল গতকাল যথাক্রমে ৪২ দশমিক ৬ ডিগ্রি ও ৪২ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। কুষ্টিয়ায় ১০ দিন, সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ২৮ এপ্রিল ৪১ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এরপর খুলনায় ৮ দিন, আর সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল গতকাল ৪১ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ঢাকায় এ বছর দুবার তীব্র তাপপ্রবাহ ছিল ২০ ও ২৯ এপ্রিল। এর মধ্যে গতকাল এ বছরের রেকর্ড ৪০ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা পার হয়। এপ্রিল মাসেই পাঁচবার হিট এলার্ট জারি করে আবহাওয়া অধিদপ্তর। সর্বশেষ হিট এলার্ট এখনো চলমান রয়েছে।
৬ এপ্রিল পাবনা ও চুয়াডাঙ্গায় তীব্র তাপপ্রবাহ ছিল। ১৭ এপ্রিল তীব্র তাপপ্রবাহ ছিল পাবনা, রাজশাহী, বাগেরহাট, যশোর, চুয়াডাঙ্গা ও কুষ্টিয়ায়। ১৮ ও ১৯ এপ্রিল বাগেরহাট, যশোর, চুয়াডাঙ্গা ও কুষ্টিয়ায় তীব্র তাপ্রপবাহ ছিল। ২০ এপ্রিল অতিতীব্র তাপপ্রবাহ ছিল যশোর, চুয়াডাঙ্গা ও ঢাকায়। আর তীব্র ছিল খুলনার সব জেলা, রাজশাহী ও পাবনায়। ২১ এপ্রিল অতিতীব্র তাপপ্রবাহ ছিল পাবনা ও চুয়াডাঙ্গায়। আর তীব্র তাপপ্রবাহ ছিল রাজশাহী, যশোর, টাঙ্গাইল, ফরিদপুর ও কুষ্টিয়ায়। ২২ ও ২৩ এপ্রিল তীব্র তাপপ্রবাহ ছিল রাজশাহী, পাবনা, খুলনা, বাগেরহাট, যশোর, চুয়াডাঙ্গা ও কুষ্টিয়ায়। ২৪ এপ্রিল তীব্র তাপপ্রবাহ ছিল রাজশাহী, ফরিদপুর, খুলনা, যশোর ও চুয়াডাঙ্গায়। ২৫ এপ্রিল অতিতীব্র তাপপ্রবাহ ছিল যশোর ও চুয়াডাঙ্গায়। আর তীব্র তাপপ্রবাহ ছিল রাজশাহী, যশোর, পাবনা, খুলনা, কুষ্টিয়া, টাঙ্গাইল, ফরিদপুর, গোপালগঞ্জ, দিনাজপুরে। ২৬ এপ্রিল তীব্র তাপপ্রবাহ ছিল টাঙ্গাইল, যশোর, খুলনা, কুষ্টিয়ায়। আর অতিতীব্র ছিল রাজশাহী, পাবনা ও চুয়াডাঙ্গায়। ২৭ এপ্রিল তীব্র তাপপ্রবাহ ছিল রাজশাহী, পাবনা, যশোর ও কুষ্টিয়ায়। আর অতিতীব্র ছিল চুয়াডাঙ্গায়। ২৮ এপ্রিল অতিতীব্র তাপপ্রবাহ ছিল রাজশাহী ও যশোরে। আর তীব্র তাপপ্রবাহ ছিল টাঙ্গাইল, গোপালগঞ্জ, ফরিদপুর, গোপালগঞ্জ, চুয়াডাঙ্গা ও খুলনায়। ২৯ এপ্রিল অতিতীব্র তাপপ্রবাহ রাজশাহী, পাবনা, যশোর ও চুয়াডাঙ্গায় আর তীব্র ছিল ঢাকা, ফরিদপুর, টাঙ্গাইল, দিনাজপুর, খুলনা, সাতক্ষীরা, কুষ্টিয়ায়।
আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, বাংলাদেশের পশ্চিমে ভারতের যে অঙ্গরাজ্য রয়েছে, বিশেষ করে পশ্চিমবঙ্গ, বিহার , ওডিশা ও আশপাশের কয়েকটিতে বাংলাদেশের চেয়ে বেশি তাপমাত্রা থাকে। এর সঙ্গে পশ্চিমা বায়ুর প্রভাব যুক্ত হয়, যার ফলে খুলনা ও রাজশাহী অঞ্চলের তাপমাত্রা বেড়ে যায়। পশ্চিমা বাতাস যখন পশ্চিম দিক থেকে আসে, তখন সেটি বাংলাদেশে ঢোকার আগেই তাপমাত্রা বেশি পেয়ে যাচ্ছে। এর ফলে তাপের একটা প্রবাহ দেশের দিকে থাকে। আর এটির ধাক্কা যায় খুলনা ও রাজশাহীর ওপর, যার পরবর্তী প্রভাব পড়ে ঢাকা ও বরিশালের ওপর।
কোন দিন কোন এলাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
১০ এপ্রিল রাঙ্গামাটি ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ১১ এপ্রিল রাঙ্গামাটি ৩৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ১২ এপ্রিল রাঙ্গামাটি ৩৯.৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ১৩ এপ্রিল রাঙ্গামটি ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ১৪ এপ্রিল রাঙ্গামটি ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ১৫ এপ্রিল খেপুপাড়া ৪০.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ১৬ এপ্রিল চুয়াডাঙ্গা ৪০.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ১৭ এপ্রিল চুয়াডাঙ্গা ৪০.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ১৮ এপ্রিল চুয়াডাঙ্গা ৪০.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ১৯ এপ্রিল চুয়াডাঙ্গা ৪১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ২০ এপ্রিল চুয়াডাঙ্গা ৪১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ২১ এপ্রিল চুয়াডাঙ্গা ৪২.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ২২ এপ্রিল খুলনা, যশোর, চুয়াডাঙ্গা ৪০.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ২৩ এপ্রিল খুলনা, যশোর, চুয়াডাঙ্গা ৪০.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ২৪ এপ্রিল মংলা ৪১.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ২৫ এপ্রিল যশোর ৪২.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ২৬ এপ্রিল চুয়াডাঙ্গা ৪২.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ২৭ এপ্রিল চুয়াডাঙ্গা ৪২.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ২৮ এপ্রিল যশোর ৪২.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ২৯ এপ্রিল চুয়াডাঙ্গা ৪৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
বৃষ্টি হবে মে থেকে
আবহাওয়াবিদ মো. ওমর ফারুক আজকের পত্রিকাকে বলেন, মে মাসের ২ থেকে ৩ তারিখ দেশের উত্তর-পূর্ব ও উত্তর-দক্ষিণাঞ্চলে বৃষ্টি হতে পারে। আর ৫ ও ৬ মে সারা দেশেই বৃষ্টি হতে পারে।
ওমর ফারুক বলেন, প্রথম অবস্থায় ঢাকা, ময়মনসিংহ, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগে বৃষ্টি হতে পারে। এরপর বাকি রাজশাহী, রংপুর ও খুলনা বিভাগে বৃষ্টি শুরু হতে পারে।
ওমর ফারুক বলেন, মে মাসের শুরুতে যে বৃষ্টির সম্ভাবনা আছে, সেটি উত্তর-পূর্বাঞ্চল হয়ে আসবে। আর সামগ্রিকভাবে তাপপ্রবাহ কমানোর জন্য দেশের পশ্চিমাঞ্চল দিয়ে যে বৃষ্টিপাত দরকার, সেটি হতে পারে মে মাসের ৬ তারিখের দিকে। তবে এই বৃষ্টি চার থেকে পাঁচ দিন স্থায়ী হতে পারে।

এপ্রিলের শেষ দিন আজ। শেষ হবে দেশের ইতিহাসে রেকর্ড তাপপ্রবাহ চলমান মাসটি। আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, মে মাসের শুরুতেই বৃষ্টি হতে পারে, যা কিছুদিন স্থায়ী হবে। আর এতে করে সাময়িকভাবে প্রশমিত হতে পারে তাপপ্রবাহ। তবে মে মাসেও গরম থাকবে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্যমতে, মার্চের ৩১ তারিখ থেকে বিক্ষিপ্তভাবে দেশে তাপপ্রবাহ শুরু হয়। ২৭ এপ্রিল তা দেশের ইতিহাসের রেকর্ড ভেঙে ফেলে। টানা ২৮ দিন তাপপ্রবাহ এই ভূখণ্ডে সবশেষ হয়েছিল ১৯৪৮ সালে। এরপর গত বছর এপ্রিল ও মে মাস মিলিয়ে ২৩ দিন টানা তাপপ্রবাহ ছিল।
আবহাওয়াবিদ মো. শাহীনুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ৩১ মার্চ থেকে শুরু করে ১১ এপ্রিলের পর্যন্ত দেশের নির্দিষ্ট কিছু এলাকায় মৃদু থেকে মাঝারি তাপপ্রবাহ বয়ে যায়। সে সময় তা খুব বেশি এলাকায় ছড়িয়ে যায়নি। এরপর ১৫ এপ্রিল পর্যন্ত আরও কয়েকটি অঞ্চলে তাপপ্রবাহ ছড়িয়ে পড়ে। ১৬ এপ্রিল থেকে তীব্র থেকে অতিতীব্র তাপপ্রবাহ শুরু হয়, যা দেশের কয়েকটি অঞ্চলে টানা চলছে। এর মধ্যে রয়েছে খুলনা, রাজশাহী, ঢাকা ও বরিশাল অঞ্চল।
আবহাওয়াবিদ তরিফুল নেওয়াজ কবির বলেন, এপ্রিল মাসের ৬ তারিখ তীব্র তাপপ্রবাহ ছিল। এরপর ১৭ এপ্রিল থেকে টানা ২৯ এপ্রিল পর্যন্ত দেশের কয়েকটি অঞ্চলে মাঝারি থেকে তীব্র ও অতিতীব্র তাপপ্রবাহ চলমান ছিল। ২০ এপ্রিল থেকে অতিতীব্র তাপপ্রবাহ শুরু হয়। এরমধ্যে ২২, ২৩, ২৪ এপ্রিল শুধু তীব্র তাপমাত্রা ছিল।
কোথায় কবে তাপপ্রবাহ চলমান ছিল
দেশে তাপপ্রবাহ সবচেয়ে বেশি চলমান ছিল চুয়াডাঙ্গা ও যশোরে ১৩ দিন। আর সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ২৯ এপ্রিল যথাক্রমে ৪৩ ডিগ্রি ও ৪২ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। রাজশাহী ও পাবনায় ১২ দিন তাপপ্রবাহ চলমান ছিল। আর সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল গতকাল যথাক্রমে ৪২ দশমিক ৬ ডিগ্রি ও ৪২ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। কুষ্টিয়ায় ১০ দিন, সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ২৮ এপ্রিল ৪১ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এরপর খুলনায় ৮ দিন, আর সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল গতকাল ৪১ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ঢাকায় এ বছর দুবার তীব্র তাপপ্রবাহ ছিল ২০ ও ২৯ এপ্রিল। এর মধ্যে গতকাল এ বছরের রেকর্ড ৪০ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা পার হয়। এপ্রিল মাসেই পাঁচবার হিট এলার্ট জারি করে আবহাওয়া অধিদপ্তর। সর্বশেষ হিট এলার্ট এখনো চলমান রয়েছে।
৬ এপ্রিল পাবনা ও চুয়াডাঙ্গায় তীব্র তাপপ্রবাহ ছিল। ১৭ এপ্রিল তীব্র তাপপ্রবাহ ছিল পাবনা, রাজশাহী, বাগেরহাট, যশোর, চুয়াডাঙ্গা ও কুষ্টিয়ায়। ১৮ ও ১৯ এপ্রিল বাগেরহাট, যশোর, চুয়াডাঙ্গা ও কুষ্টিয়ায় তীব্র তাপ্রপবাহ ছিল। ২০ এপ্রিল অতিতীব্র তাপপ্রবাহ ছিল যশোর, চুয়াডাঙ্গা ও ঢাকায়। আর তীব্র ছিল খুলনার সব জেলা, রাজশাহী ও পাবনায়। ২১ এপ্রিল অতিতীব্র তাপপ্রবাহ ছিল পাবনা ও চুয়াডাঙ্গায়। আর তীব্র তাপপ্রবাহ ছিল রাজশাহী, যশোর, টাঙ্গাইল, ফরিদপুর ও কুষ্টিয়ায়। ২২ ও ২৩ এপ্রিল তীব্র তাপপ্রবাহ ছিল রাজশাহী, পাবনা, খুলনা, বাগেরহাট, যশোর, চুয়াডাঙ্গা ও কুষ্টিয়ায়। ২৪ এপ্রিল তীব্র তাপপ্রবাহ ছিল রাজশাহী, ফরিদপুর, খুলনা, যশোর ও চুয়াডাঙ্গায়। ২৫ এপ্রিল অতিতীব্র তাপপ্রবাহ ছিল যশোর ও চুয়াডাঙ্গায়। আর তীব্র তাপপ্রবাহ ছিল রাজশাহী, যশোর, পাবনা, খুলনা, কুষ্টিয়া, টাঙ্গাইল, ফরিদপুর, গোপালগঞ্জ, দিনাজপুরে। ২৬ এপ্রিল তীব্র তাপপ্রবাহ ছিল টাঙ্গাইল, যশোর, খুলনা, কুষ্টিয়ায়। আর অতিতীব্র ছিল রাজশাহী, পাবনা ও চুয়াডাঙ্গায়। ২৭ এপ্রিল তীব্র তাপপ্রবাহ ছিল রাজশাহী, পাবনা, যশোর ও কুষ্টিয়ায়। আর অতিতীব্র ছিল চুয়াডাঙ্গায়। ২৮ এপ্রিল অতিতীব্র তাপপ্রবাহ ছিল রাজশাহী ও যশোরে। আর তীব্র তাপপ্রবাহ ছিল টাঙ্গাইল, গোপালগঞ্জ, ফরিদপুর, গোপালগঞ্জ, চুয়াডাঙ্গা ও খুলনায়। ২৯ এপ্রিল অতিতীব্র তাপপ্রবাহ রাজশাহী, পাবনা, যশোর ও চুয়াডাঙ্গায় আর তীব্র ছিল ঢাকা, ফরিদপুর, টাঙ্গাইল, দিনাজপুর, খুলনা, সাতক্ষীরা, কুষ্টিয়ায়।
আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, বাংলাদেশের পশ্চিমে ভারতের যে অঙ্গরাজ্য রয়েছে, বিশেষ করে পশ্চিমবঙ্গ, বিহার , ওডিশা ও আশপাশের কয়েকটিতে বাংলাদেশের চেয়ে বেশি তাপমাত্রা থাকে। এর সঙ্গে পশ্চিমা বায়ুর প্রভাব যুক্ত হয়, যার ফলে খুলনা ও রাজশাহী অঞ্চলের তাপমাত্রা বেড়ে যায়। পশ্চিমা বাতাস যখন পশ্চিম দিক থেকে আসে, তখন সেটি বাংলাদেশে ঢোকার আগেই তাপমাত্রা বেশি পেয়ে যাচ্ছে। এর ফলে তাপের একটা প্রবাহ দেশের দিকে থাকে। আর এটির ধাক্কা যায় খুলনা ও রাজশাহীর ওপর, যার পরবর্তী প্রভাব পড়ে ঢাকা ও বরিশালের ওপর।
কোন দিন কোন এলাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
১০ এপ্রিল রাঙ্গামাটি ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ১১ এপ্রিল রাঙ্গামাটি ৩৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ১২ এপ্রিল রাঙ্গামাটি ৩৯.৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ১৩ এপ্রিল রাঙ্গামটি ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ১৪ এপ্রিল রাঙ্গামটি ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ১৫ এপ্রিল খেপুপাড়া ৪০.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ১৬ এপ্রিল চুয়াডাঙ্গা ৪০.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ১৭ এপ্রিল চুয়াডাঙ্গা ৪০.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ১৮ এপ্রিল চুয়াডাঙ্গা ৪০.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ১৯ এপ্রিল চুয়াডাঙ্গা ৪১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ২০ এপ্রিল চুয়াডাঙ্গা ৪১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ২১ এপ্রিল চুয়াডাঙ্গা ৪২.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ২২ এপ্রিল খুলনা, যশোর, চুয়াডাঙ্গা ৪০.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ২৩ এপ্রিল খুলনা, যশোর, চুয়াডাঙ্গা ৪০.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ২৪ এপ্রিল মংলা ৪১.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ২৫ এপ্রিল যশোর ৪২.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ২৬ এপ্রিল চুয়াডাঙ্গা ৪২.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ২৭ এপ্রিল চুয়াডাঙ্গা ৪২.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ২৮ এপ্রিল যশোর ৪২.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ২৯ এপ্রিল চুয়াডাঙ্গা ৪৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
বৃষ্টি হবে মে থেকে
আবহাওয়াবিদ মো. ওমর ফারুক আজকের পত্রিকাকে বলেন, মে মাসের ২ থেকে ৩ তারিখ দেশের উত্তর-পূর্ব ও উত্তর-দক্ষিণাঞ্চলে বৃষ্টি হতে পারে। আর ৫ ও ৬ মে সারা দেশেই বৃষ্টি হতে পারে।
ওমর ফারুক বলেন, প্রথম অবস্থায় ঢাকা, ময়মনসিংহ, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগে বৃষ্টি হতে পারে। এরপর বাকি রাজশাহী, রংপুর ও খুলনা বিভাগে বৃষ্টি শুরু হতে পারে।
ওমর ফারুক বলেন, মে মাসের শুরুতে যে বৃষ্টির সম্ভাবনা আছে, সেটি উত্তর-পূর্বাঞ্চল হয়ে আসবে। আর সামগ্রিকভাবে তাপপ্রবাহ কমানোর জন্য দেশের পশ্চিমাঞ্চল দিয়ে যে বৃষ্টিপাত দরকার, সেটি হতে পারে মে মাসের ৬ তারিখের দিকে। তবে এই বৃষ্টি চার থেকে পাঁচ দিন স্থায়ী হতে পারে।

কয়েক দিন আগে উত্তর বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হয়েছিল লঘুচাপ। এটি পরে দুর্বল হয়ে ভারতের তামিলনাড়ুর দিকে যায়। এর কোনো প্রভাব বাংলাদেশে পড়েনি। তবে দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগরে নতুন করে আরেকটি লঘুচাপ সৃষ্টি হয়েছে।
১০ ঘণ্টা আগে
সুস্পষ্ট লঘুচাপটি পশ্চিম-উত্তর পশ্চিম দিকে অগ্রসর ও দুর্বল হয়ে লঘুচাপে রূপ নিয়ে তামিলনাড়ু এবং তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে। এটি আরও পশ্চিম-উত্তর পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে গুরুত্বহীন হয়ে পড়তে পারে। দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরও তৎসংলগ্ন এলাকায় আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে আরেকটি লঘুচাপ সৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।
১৪ ঘণ্টা আগে
পূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, আজ সকাল ৬টায় ঢাকায় তাপমাত্রা ছিল ২৫ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৫ শতাংশ। গতকাল ঢাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৪ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৫ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ ছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় রাজধানী...
২ দিন আগে
আজ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা থেকে আকাশ মেঘলা থাকতে পারে। সারা দিনের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকবে। এ সময় উত্তর ও উত্তর-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রাও প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
৩ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

কয়েক দিন আগে উত্তর বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হয়েছিল লঘুচাপ। এটি পরে দুর্বল হয়ে ভারতের তামিলনাড়ুর দিকে যায়। এর কোনো প্রভাব বাংলাদেশে পড়েনি। তবে দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগরে নতুন করে আরেকটি লঘুচাপ সৃষ্টি হয়েছে। এর প্রভাবে কয়েক দিনের মধ্যে উপকূলীয় অঞ্চলসহ বাংলাদেশের বেশ কিছু স্থানে বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে সারা দেশে কমতে পারে তাপমাত্রা।
আজ শুক্রবার সকাল ৯টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হয়েছে। এটি ঘনীভূত হতে পারে।
লঘুচাপটি নিম্নচাপ থেকে ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হতে পারে বলে জানান আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ ড. মো. ওমর ফারুক। আজ দুপুরে তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, নিম্নচাপে রূপ নিলে নিশ্চিত হওয়া যাবে যে এর গতিপথ কোন দিকে হবে। তবে আপাতত মনে হচ্ছে, ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হলে এটি ভারতের অন্ধ্র প্রদেশ উপকূলে ২৮ অক্টোবর বিকেলে কিংবা ২৯ অক্টোবর সকালে আঘাত হানতে পারে।
মো. ওমর ফারুক আরও বলেন, ঘূর্ণিঝড়টি যদি অন্ধ্র প্রদেশে আঘাত হানে, তাহলে এর পর থেকে বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে বৃষ্টি হবে। আর এই বৃষ্টি হলে কয়েক দিন তাপমাত্রা কম থাকবে। তবে শীত পড়ার মতো তাপমাত্রা কমবে না। নভেম্বরের শেষ দিকে বা ডিসেম্বরের আগে বাংলাদেশে শীত পড়ার সম্ভাবনা কম।
এদিকে আবহাওয়া অধিদপ্তরের আজ থেকে আগামী পাঁচ দিনের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের দু-এক জায়গায় আজকে বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এ ছাড়া দেশের অন্যত্র আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে।
২৭ অক্টোবর পর্যন্ত আবহাওয়া প্রায় একই রকম থাকতে পারে। তবে ২৮ অক্টোবর চট্টগ্রামের পাশাপাশি খুলনা এবং বরিশাল বিভাগের দু-এক জায়গায় বৃষ্টি হতে পারে। এ সময় সারা দেশে দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর আরও জানায়, আজ সকালে সারা দেশের মধ্যে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় ২০ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস, রাজধানী ঢাকায় যা ছিল ২৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

কয়েক দিন আগে উত্তর বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হয়েছিল লঘুচাপ। এটি পরে দুর্বল হয়ে ভারতের তামিলনাড়ুর দিকে যায়। এর কোনো প্রভাব বাংলাদেশে পড়েনি। তবে দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগরে নতুন করে আরেকটি লঘুচাপ সৃষ্টি হয়েছে। এর প্রভাবে কয়েক দিনের মধ্যে উপকূলীয় অঞ্চলসহ বাংলাদেশের বেশ কিছু স্থানে বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে সারা দেশে কমতে পারে তাপমাত্রা।
আজ শুক্রবার সকাল ৯টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হয়েছে। এটি ঘনীভূত হতে পারে।
লঘুচাপটি নিম্নচাপ থেকে ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হতে পারে বলে জানান আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ ড. মো. ওমর ফারুক। আজ দুপুরে তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, নিম্নচাপে রূপ নিলে নিশ্চিত হওয়া যাবে যে এর গতিপথ কোন দিকে হবে। তবে আপাতত মনে হচ্ছে, ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হলে এটি ভারতের অন্ধ্র প্রদেশ উপকূলে ২৮ অক্টোবর বিকেলে কিংবা ২৯ অক্টোবর সকালে আঘাত হানতে পারে।
মো. ওমর ফারুক আরও বলেন, ঘূর্ণিঝড়টি যদি অন্ধ্র প্রদেশে আঘাত হানে, তাহলে এর পর থেকে বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে বৃষ্টি হবে। আর এই বৃষ্টি হলে কয়েক দিন তাপমাত্রা কম থাকবে। তবে শীত পড়ার মতো তাপমাত্রা কমবে না। নভেম্বরের শেষ দিকে বা ডিসেম্বরের আগে বাংলাদেশে শীত পড়ার সম্ভাবনা কম।
এদিকে আবহাওয়া অধিদপ্তরের আজ থেকে আগামী পাঁচ দিনের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের দু-এক জায়গায় আজকে বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এ ছাড়া দেশের অন্যত্র আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে।
২৭ অক্টোবর পর্যন্ত আবহাওয়া প্রায় একই রকম থাকতে পারে। তবে ২৮ অক্টোবর চট্টগ্রামের পাশাপাশি খুলনা এবং বরিশাল বিভাগের দু-এক জায়গায় বৃষ্টি হতে পারে। এ সময় সারা দেশে দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর আরও জানায়, আজ সকালে সারা দেশের মধ্যে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় ২০ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস, রাজধানী ঢাকায় যা ছিল ২৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

এপ্রিলের শেষ দিন আজ। শেষ হবে দেশের ইতিহাসে রেকর্ড তাপপ্রবাহ চলমান মাসটি। আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, মে মাসের শুরুতেই বৃষ্টি হতে পারে, যা কিছুদিন স্থায়ী হবে।
৩০ এপ্রিল ২০২৪
সুস্পষ্ট লঘুচাপটি পশ্চিম-উত্তর পশ্চিম দিকে অগ্রসর ও দুর্বল হয়ে লঘুচাপে রূপ নিয়ে তামিলনাড়ু এবং তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে। এটি আরও পশ্চিম-উত্তর পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে গুরুত্বহীন হয়ে পড়তে পারে। দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরও তৎসংলগ্ন এলাকায় আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে আরেকটি লঘুচাপ সৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।
১৪ ঘণ্টা আগে
পূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, আজ সকাল ৬টায় ঢাকায় তাপমাত্রা ছিল ২৫ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৫ শতাংশ। গতকাল ঢাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৪ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৫ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ ছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় রাজধানী...
২ দিন আগে
আজ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা থেকে আকাশ মেঘলা থাকতে পারে। সারা দিনের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকবে। এ সময় উত্তর ও উত্তর-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রাও প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
৩ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট লঘুচাপটি দুর্বল হয়ে গেছে। অবস্থান করছে ভারতে তামিলনাড়ু উপকূলের দিকে। এই লঘুচাপের প্রভাব একেবারেই পড়েনি বাংলাদেশে। তবে আজকের মধ্যে দক্ষিণ বঙ্গোপসাগর এলাকায় আরও একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে। এটি শক্তিশালী হলে বাংলাদেশ উপকূলের দিকে বৃষ্টি হতে পারে।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে এসব কথা জানানো হয়। এতে বলা হয়, দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন তামিলনাড়ু উপকূলীয় এলাকায় অবস্থানরত সুস্পষ্ট লঘুচাপটি পশ্চিম ও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর ও দুর্বল হয়ে লঘুচাপে রূপ নিয়ে তামিলনাড়ু এবং তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে। এটি আরও পশ্চিম ও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে গুরুত্বহীন হয়ে পড়তে পারে। দক্ষিণ বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে আরেকটি লঘুচাপ সৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।
আবহাওয়াবিদ শাহীনুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, লঘুচাপটি সৃষ্টির পর শক্তিশালী হলে বাংলাদেশ উপকূলে বৃষ্টি হতে পারে।
এদিকে আজ শুক্রবার সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পরবর্তী ছয় ঘণ্টার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা থেকে আকাশ মেঘলা থাকতে পারে। সারা দিনের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকবে। এ সময় উত্তর ও উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৮ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রাও প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, আজ সকাল ৬টায় ঢাকায় তাপমাত্রা ছিল ২৫ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৫ শতাংশ। গতকাল ঢাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ ছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় রাজধানী ঢাকায় কোনো বৃষ্টি হয়নি।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আজকের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, চট্টগ্রাম বিভাগের দু-এক জায়গায় বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এ ছাড়া দেশের অন্যত্র আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। সারা দেশে দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে।

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট লঘুচাপটি দুর্বল হয়ে গেছে। অবস্থান করছে ভারতে তামিলনাড়ু উপকূলের দিকে। এই লঘুচাপের প্রভাব একেবারেই পড়েনি বাংলাদেশে। তবে আজকের মধ্যে দক্ষিণ বঙ্গোপসাগর এলাকায় আরও একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে। এটি শক্তিশালী হলে বাংলাদেশ উপকূলের দিকে বৃষ্টি হতে পারে।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে এসব কথা জানানো হয়। এতে বলা হয়, দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন তামিলনাড়ু উপকূলীয় এলাকায় অবস্থানরত সুস্পষ্ট লঘুচাপটি পশ্চিম ও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর ও দুর্বল হয়ে লঘুচাপে রূপ নিয়ে তামিলনাড়ু এবং তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে। এটি আরও পশ্চিম ও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে গুরুত্বহীন হয়ে পড়তে পারে। দক্ষিণ বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে আরেকটি লঘুচাপ সৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।
আবহাওয়াবিদ শাহীনুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, লঘুচাপটি সৃষ্টির পর শক্তিশালী হলে বাংলাদেশ উপকূলে বৃষ্টি হতে পারে।
এদিকে আজ শুক্রবার সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পরবর্তী ছয় ঘণ্টার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা থেকে আকাশ মেঘলা থাকতে পারে। সারা দিনের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকবে। এ সময় উত্তর ও উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৮ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রাও প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, আজ সকাল ৬টায় ঢাকায় তাপমাত্রা ছিল ২৫ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৫ শতাংশ। গতকাল ঢাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ ছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় রাজধানী ঢাকায় কোনো বৃষ্টি হয়নি।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আজকের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, চট্টগ্রাম বিভাগের দু-এক জায়গায় বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এ ছাড়া দেশের অন্যত্র আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। সারা দেশে দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে।

এপ্রিলের শেষ দিন আজ। শেষ হবে দেশের ইতিহাসে রেকর্ড তাপপ্রবাহ চলমান মাসটি। আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, মে মাসের শুরুতেই বৃষ্টি হতে পারে, যা কিছুদিন স্থায়ী হবে।
৩০ এপ্রিল ২০২৪
কয়েক দিন আগে উত্তর বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হয়েছিল লঘুচাপ। এটি পরে দুর্বল হয়ে ভারতের তামিলনাড়ুর দিকে যায়। এর কোনো প্রভাব বাংলাদেশে পড়েনি। তবে দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগরে নতুন করে আরেকটি লঘুচাপ সৃষ্টি হয়েছে।
১০ ঘণ্টা আগে
পূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, আজ সকাল ৬টায় ঢাকায় তাপমাত্রা ছিল ২৫ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৫ শতাংশ। গতকাল ঢাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৪ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৫ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ ছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় রাজধানী...
২ দিন আগে
আজ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা থেকে আকাশ মেঘলা থাকতে পারে। সারা দিনের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকবে। এ সময় উত্তর ও উত্তর-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রাও প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
৩ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

মধ্য অক্টোবর থেকে সারা দেশে কমেছে বৃষ্টি। কোথাও কোথাও ছিটেফোঁটা বৃষ্টি হলেও গতকাল বুধবার দেশের কোথাও তা-ও ছিল না; বরং কার্তিকের শুরুর এই সময় বাড়ছে গরম। ইটপাথরের নগরী রাজধানী ঢাকায় আবহাওয়া ছিল শুষ্ক, গরমও বেশ তীব্র ছিল।
আজ বৃহস্পতিবারও ঢাকাসহ সারা দেশের আবহাওয়া বেশ শুষ্ক ও উষ্ণ থাকতে পারে।
আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পরবর্তী ছয় ঘণ্টার পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা থেকে আকাশ মেঘলা থাকতে পারে। সারা দিনের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকবে। এ সময় উত্তর ও উত্তর-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৮ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রাও প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, আজ সকাল ৬টায় ঢাকায় তাপমাত্রা ছিল ২৫ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৫ শতাংশ। গতকাল ঢাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৪ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৫ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ ছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় রাজধানী ঢাকায় কোনো বৃষ্টি হয়নি।
এদিকে দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত সুস্পষ্ট লঘুচাপটি উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে বর্তমানে দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগরের
অদূরে তামিলনাড়ু উপকূলে অবস্থান করছে। এটি আরও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হতে পারে।
এই লঘুচাপের প্রভাব বাংলাদেশে খুব একটা পড়বে না। তবে আজ বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের দু-এক জায়গায় বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এ ছাড়া দেশের অন্যত্র আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। সারা দেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে।
কার্তিক মাসে গরম পড়ার কারণ সম্পর্কে আবহাওয়াবিদ শাহীনুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, অক্টোবর বা কার্তিক মাসের এ সময়টি হলো বর্ষা-পরবর্তী কাল। এখন আবহাওয়া কিছুটা এলোমেলো হয়ে থাকে। কারণ বৃষ্টি কম হয়, আকাশে মেঘ কমে যায়, সূর্যের তেজও থাকে। এসব কারণে গরম একটু পড়ে। মূলত বছরের এই সময়ে বৃষ্টি কমে যাওয়ায় গরম পড়ে। আগামী কয়েক দিন সারা দেশে আবহাওয়া এ রকমই থাকবে।
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের প্রভাবে বৃষ্টির সম্ভাবনা বাংলাদেশে নেই জানিয়ে শাহীনুল ইসলাম বলেন, লঘুচাপটি ভারতের তামিলনাড়ুর দিকে যাচ্ছে। তবে চলতি অক্টোবরের শেষে আন্দামানের দিকে আরেকটি লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে। এর প্রভাবে হয়তো তখন বাংলাদেশের কোথাও কোথাও বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।

মধ্য অক্টোবর থেকে সারা দেশে কমেছে বৃষ্টি। কোথাও কোথাও ছিটেফোঁটা বৃষ্টি হলেও গতকাল বুধবার দেশের কোথাও তা-ও ছিল না; বরং কার্তিকের শুরুর এই সময় বাড়ছে গরম। ইটপাথরের নগরী রাজধানী ঢাকায় আবহাওয়া ছিল শুষ্ক, গরমও বেশ তীব্র ছিল।
আজ বৃহস্পতিবারও ঢাকাসহ সারা দেশের আবহাওয়া বেশ শুষ্ক ও উষ্ণ থাকতে পারে।
আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পরবর্তী ছয় ঘণ্টার পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা থেকে আকাশ মেঘলা থাকতে পারে। সারা দিনের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকবে। এ সময় উত্তর ও উত্তর-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৮ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রাও প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, আজ সকাল ৬টায় ঢাকায় তাপমাত্রা ছিল ২৫ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৫ শতাংশ। গতকাল ঢাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৪ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৫ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ ছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় রাজধানী ঢাকায় কোনো বৃষ্টি হয়নি।
এদিকে দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত সুস্পষ্ট লঘুচাপটি উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে বর্তমানে দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগরের
অদূরে তামিলনাড়ু উপকূলে অবস্থান করছে। এটি আরও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হতে পারে।
এই লঘুচাপের প্রভাব বাংলাদেশে খুব একটা পড়বে না। তবে আজ বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের দু-এক জায়গায় বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এ ছাড়া দেশের অন্যত্র আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। সারা দেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে।
কার্তিক মাসে গরম পড়ার কারণ সম্পর্কে আবহাওয়াবিদ শাহীনুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, অক্টোবর বা কার্তিক মাসের এ সময়টি হলো বর্ষা-পরবর্তী কাল। এখন আবহাওয়া কিছুটা এলোমেলো হয়ে থাকে। কারণ বৃষ্টি কম হয়, আকাশে মেঘ কমে যায়, সূর্যের তেজও থাকে। এসব কারণে গরম একটু পড়ে। মূলত বছরের এই সময়ে বৃষ্টি কমে যাওয়ায় গরম পড়ে। আগামী কয়েক দিন সারা দেশে আবহাওয়া এ রকমই থাকবে।
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের প্রভাবে বৃষ্টির সম্ভাবনা বাংলাদেশে নেই জানিয়ে শাহীনুল ইসলাম বলেন, লঘুচাপটি ভারতের তামিলনাড়ুর দিকে যাচ্ছে। তবে চলতি অক্টোবরের শেষে আন্দামানের দিকে আরেকটি লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে। এর প্রভাবে হয়তো তখন বাংলাদেশের কোথাও কোথাও বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।

এপ্রিলের শেষ দিন আজ। শেষ হবে দেশের ইতিহাসে রেকর্ড তাপপ্রবাহ চলমান মাসটি। আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, মে মাসের শুরুতেই বৃষ্টি হতে পারে, যা কিছুদিন স্থায়ী হবে।
৩০ এপ্রিল ২০২৪
কয়েক দিন আগে উত্তর বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হয়েছিল লঘুচাপ। এটি পরে দুর্বল হয়ে ভারতের তামিলনাড়ুর দিকে যায়। এর কোনো প্রভাব বাংলাদেশে পড়েনি। তবে দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগরে নতুন করে আরেকটি লঘুচাপ সৃষ্টি হয়েছে।
১০ ঘণ্টা আগে
সুস্পষ্ট লঘুচাপটি পশ্চিম-উত্তর পশ্চিম দিকে অগ্রসর ও দুর্বল হয়ে লঘুচাপে রূপ নিয়ে তামিলনাড়ু এবং তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে। এটি আরও পশ্চিম-উত্তর পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে গুরুত্বহীন হয়ে পড়তে পারে। দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরও তৎসংলগ্ন এলাকায় আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে আরেকটি লঘুচাপ সৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।
১৪ ঘণ্টা আগে
আজ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা থেকে আকাশ মেঘলা থাকতে পারে। সারা দিনের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকবে। এ সময় উত্তর ও উত্তর-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রাও প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
৩ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট লঘুচাপটি আরও শক্তিশালী হয়ে উঠছে। এটি আরও ঘনীভূত হতে পারে। তবে এর প্রভাবে আজ দেশের কোথাও বৃষ্টির আভাস নেই। অবশ্য ঢাকার আকাশ আংশিক মেঘাচ্ছন্ন থাকতে পারে।
আজ বুধবার সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পরবর্তী ছয় ঘণ্টার পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা থেকে আকাশ মেঘলা থাকতে পারে। সারা দিনের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকবে। এ সময় উত্তর ও উত্তর-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রাও প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, আজ সকাল ৬টায় ঢাকায় তাপমাত্রা ছিল ২৭ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৩ শতাংশ। গতকাল ঢাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৫ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, আজ সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৬ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ ছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় রাজধানী ঢাকায় কোনো বৃষ্টি হয়নি।
গতকাল মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছিল, দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় সৃষ্ট লঘুচাপটি সুস্পষ্ট লঘুচাপে পরিণত হয়ে একই এলাকায় অবস্থান করছে। এটি আরও ঘনীভূত হতে পারে।
গতকালের পূর্বাভাসে আজকের বৃষ্টি সম্পর্কে জানানো হয়েছিল, চট্টগ্রাম বিভাগের দু-এক জায়গায় বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এ ছাড়া দেশের অন্যত্র আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। সারা দেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ তরিফুল নেওয়াজ কবির আজকের পত্রিকাকে বলেন, লঘুচাপটি ঘূর্ণিঝড়ে রূপ না-ও নিতে পারে। এটি নিম্নচাপে পরিণত হয়ে ভারতের তামিলনাড়ুর দিকে চলে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এর প্রভাবে বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলে বৃষ্টি হতে পারে। তবে সারা দেশে আপাতত বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই। ফলে তাপমাত্রাও খুব একটা কমবে না।

দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট লঘুচাপটি আরও শক্তিশালী হয়ে উঠছে। এটি আরও ঘনীভূত হতে পারে। তবে এর প্রভাবে আজ দেশের কোথাও বৃষ্টির আভাস নেই। অবশ্য ঢাকার আকাশ আংশিক মেঘাচ্ছন্ন থাকতে পারে।
আজ বুধবার সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পরবর্তী ছয় ঘণ্টার পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা থেকে আকাশ মেঘলা থাকতে পারে। সারা দিনের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকবে। এ সময় উত্তর ও উত্তর-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রাও প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, আজ সকাল ৬টায় ঢাকায় তাপমাত্রা ছিল ২৭ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৩ শতাংশ। গতকাল ঢাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৫ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, আজ সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৬ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ ছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় রাজধানী ঢাকায় কোনো বৃষ্টি হয়নি।
গতকাল মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছিল, দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় সৃষ্ট লঘুচাপটি সুস্পষ্ট লঘুচাপে পরিণত হয়ে একই এলাকায় অবস্থান করছে। এটি আরও ঘনীভূত হতে পারে।
গতকালের পূর্বাভাসে আজকের বৃষ্টি সম্পর্কে জানানো হয়েছিল, চট্টগ্রাম বিভাগের দু-এক জায়গায় বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এ ছাড়া দেশের অন্যত্র আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। সারা দেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ তরিফুল নেওয়াজ কবির আজকের পত্রিকাকে বলেন, লঘুচাপটি ঘূর্ণিঝড়ে রূপ না-ও নিতে পারে। এটি নিম্নচাপে পরিণত হয়ে ভারতের তামিলনাড়ুর দিকে চলে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এর প্রভাবে বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলে বৃষ্টি হতে পারে। তবে সারা দেশে আপাতত বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই। ফলে তাপমাত্রাও খুব একটা কমবে না।

এপ্রিলের শেষ দিন আজ। শেষ হবে দেশের ইতিহাসে রেকর্ড তাপপ্রবাহ চলমান মাসটি। আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, মে মাসের শুরুতেই বৃষ্টি হতে পারে, যা কিছুদিন স্থায়ী হবে।
৩০ এপ্রিল ২০২৪
কয়েক দিন আগে উত্তর বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হয়েছিল লঘুচাপ। এটি পরে দুর্বল হয়ে ভারতের তামিলনাড়ুর দিকে যায়। এর কোনো প্রভাব বাংলাদেশে পড়েনি। তবে দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগরে নতুন করে আরেকটি লঘুচাপ সৃষ্টি হয়েছে।
১০ ঘণ্টা আগে
সুস্পষ্ট লঘুচাপটি পশ্চিম-উত্তর পশ্চিম দিকে অগ্রসর ও দুর্বল হয়ে লঘুচাপে রূপ নিয়ে তামিলনাড়ু এবং তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে। এটি আরও পশ্চিম-উত্তর পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে গুরুত্বহীন হয়ে পড়তে পারে। দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরও তৎসংলগ্ন এলাকায় আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে আরেকটি লঘুচাপ সৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।
১৪ ঘণ্টা আগে
পূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, আজ সকাল ৬টায় ঢাকায় তাপমাত্রা ছিল ২৫ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৫ শতাংশ। গতকাল ঢাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৪ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৫ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ ছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় রাজধানী...
২ দিন আগে