টানা তিন দিন ধরে বায়ুদূষণের শীর্ষে ছিল ঢাকা। তবে আজ বাতাসে দূষণ তুলনামূলক কম। বায়ুর মান সূচকে দূষণের মাত্রা কমে ১৯১ তে নেমেছে, যা মাঝারি ধরনের দূষণ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। বাতাসের এই অবস্থা বিশেষ করে চর্মরোগ, শ্বাসকষ্ট, অ্যাজমা রোগীদের জন্য খুবই ঝুঁকিপূর্ণ।
অন্যদিকে ৩৩০ মাত্রার দূষণ নিয়ে শীর্ষে উঠে এসেছে ইজিপটের কায়রো শহর, যা খুবই অস্বাস্থ্যকর অবস্থায় রয়েছে। দ্বিতীয় অবস্থানে চীনের সাংহাই। তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে পাকিস্তানের করাচি। শীর্ষ পাঁচে থাকা দেশের মধ্যে রয়েছে ভারত।
আজ শনিবার সকাল ৬টায় বাতাসের এই পরিমাপ করা হয়। বাতাসের গুণমান সূচক (একিউআই) দিয়ে বায়ুদূষণের মাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।
যেভাবে মাপা হয় বায়ুদূষণের মাত্রা
—০—৫০: ভালো
—৫১—১০০: সন্তোষজনক
—১০১—২০০: মাঝারি
—২০১—৩০০: খারাপ
—৩০১—৪০০: খুব খারাপ
—৪০১—৪৫০: ভয়ানক
—৪৫০ +: অতি ভয়ানক
সূচকের হিসাব অনুযায়ী দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা চীনের সাংহাই শহরের দূষণমাত্রা পরিমাপ করা হয়েছে ২১৪, যা অস্বাস্থ্যকর অবস্থায় রয়েছে। তৃতীয় অবস্থানে থাকা পাকিস্তানের করাচিতে দূষণের মাত্রা ২০৮। দূষণমাত্রা ২০৩ নিয়ে চতুর্থ অবস্থানে রয়েছে ভারতের দিল্লি। আর পঞ্চম অবস্থানে রয়েছে চীনের হ্যাংঝু শহর। যেখানে বায়ুদূষণের মাত্রা ১৯৮, যা ঢাকার মতো মাঝারি ধরনের অস্বাস্থ্যকর পরিস্থিতিতে রয়েছে।
বায়ুদূষণ গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে। এটা সব বয়সী মানুষের জন্য ক্ষতিকর। তবে শিশু, অসুস্থ ব্যক্তি, প্রবীণ ও অন্তঃসত্ত্বাদের জন্য বায়ুদূষণ খুবই ক্ষতিকর। এ বছরের শুরুর দিকে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনে দেখা গেছে যে বিশ্ব গত বছর রেকর্ড পরিমাণ তেল, কয়লা ও গ্যাস ব্যবহার করেছে। এগুলো বিশ্বকে উত্তপ্ত করা কার্বনদূষণকে নতুন উচ্চতায় ঠেলে দিয়েছে।
বাংলাদেশে একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের পাঁচটি বৈশিষ্ট্যের ওপর ভিত্তি করে। সেগুলো হলো-বস্তুকণা (পিএম ১০ ও পিএম ২.৫), এনও ২, সিও, এসও ২ ও ওজোন (ও৩)।
সর্বশেষ পরিবেশ অধিদপ্তর ও বিশ্বব্যাংকের একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, ঢাকার বায়ুদূষণের তিনটি প্রধান উৎস হলো ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলা।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্যসমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়। এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
টানা তিন দিন ধরে বায়ুদূষণের শীর্ষে ছিল ঢাকা। তবে আজ বাতাসে দূষণ তুলনামূলক কম। বায়ুর মান সূচকে দূষণের মাত্রা কমে ১৯১ তে নেমেছে, যা মাঝারি ধরনের দূষণ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। বাতাসের এই অবস্থা বিশেষ করে চর্মরোগ, শ্বাসকষ্ট, অ্যাজমা রোগীদের জন্য খুবই ঝুঁকিপূর্ণ।
অন্যদিকে ৩৩০ মাত্রার দূষণ নিয়ে শীর্ষে উঠে এসেছে ইজিপটের কায়রো শহর, যা খুবই অস্বাস্থ্যকর অবস্থায় রয়েছে। দ্বিতীয় অবস্থানে চীনের সাংহাই। তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে পাকিস্তানের করাচি। শীর্ষ পাঁচে থাকা দেশের মধ্যে রয়েছে ভারত।
আজ শনিবার সকাল ৬টায় বাতাসের এই পরিমাপ করা হয়। বাতাসের গুণমান সূচক (একিউআই) দিয়ে বায়ুদূষণের মাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।
যেভাবে মাপা হয় বায়ুদূষণের মাত্রা
—০—৫০: ভালো
—৫১—১০০: সন্তোষজনক
—১০১—২০০: মাঝারি
—২০১—৩০০: খারাপ
—৩০১—৪০০: খুব খারাপ
—৪০১—৪৫০: ভয়ানক
—৪৫০ +: অতি ভয়ানক
সূচকের হিসাব অনুযায়ী দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা চীনের সাংহাই শহরের দূষণমাত্রা পরিমাপ করা হয়েছে ২১৪, যা অস্বাস্থ্যকর অবস্থায় রয়েছে। তৃতীয় অবস্থানে থাকা পাকিস্তানের করাচিতে দূষণের মাত্রা ২০৮। দূষণমাত্রা ২০৩ নিয়ে চতুর্থ অবস্থানে রয়েছে ভারতের দিল্লি। আর পঞ্চম অবস্থানে রয়েছে চীনের হ্যাংঝু শহর। যেখানে বায়ুদূষণের মাত্রা ১৯৮, যা ঢাকার মতো মাঝারি ধরনের অস্বাস্থ্যকর পরিস্থিতিতে রয়েছে।
বায়ুদূষণ গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে। এটা সব বয়সী মানুষের জন্য ক্ষতিকর। তবে শিশু, অসুস্থ ব্যক্তি, প্রবীণ ও অন্তঃসত্ত্বাদের জন্য বায়ুদূষণ খুবই ক্ষতিকর। এ বছরের শুরুর দিকে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনে দেখা গেছে যে বিশ্ব গত বছর রেকর্ড পরিমাণ তেল, কয়লা ও গ্যাস ব্যবহার করেছে। এগুলো বিশ্বকে উত্তপ্ত করা কার্বনদূষণকে নতুন উচ্চতায় ঠেলে দিয়েছে।
বাংলাদেশে একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের পাঁচটি বৈশিষ্ট্যের ওপর ভিত্তি করে। সেগুলো হলো-বস্তুকণা (পিএম ১০ ও পিএম ২.৫), এনও ২, সিও, এসও ২ ও ওজোন (ও৩)।
সর্বশেষ পরিবেশ অধিদপ্তর ও বিশ্বব্যাংকের একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, ঢাকার বায়ুদূষণের তিনটি প্রধান উৎস হলো ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলা।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্যসমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়। এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
আজ ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আকাশ মেঘলা থাকলেও এ এলাকার আবহাওয়া মূলত শুষ্ক থাকবে বলেই জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। আজ বৃহস্পতিবার, সকাল ৭টা থেকে পরবর্তী ৬ ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও আশপাশের এলাকার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১ দিন আগেবাতাসের গুণমান সূচক নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউ এয়ারের এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সের আজ সকাল ১০টার রেকর্ড অনুযায়ী, রাজধানী শহরের বায়ুমান ৮২। গতকাল মঙ্গলবার, সকাল ৯টা ৩০ মিনিটের রেকর্ডে অনুযায়ী ১০৬ বায়ুমান নিয়ে দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় ১১ তম স্থানে ছিল ঢাকা। আজ বায়ুমানের উন্নতি হয়ে ২১ তম অবস্থানে
১ দিন আগেঢাকায় আজও বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। আজ বুধবার ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার সকাল ৭টা থেকে পরবর্তী ৬ ঘণ্টার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। পূর্বাভাস অনুযায়ী, আজ এ এলাকার আকাশ অস্থায়ীভাবে মেঘলা থেকে মেঘলা থাকতে পারে। এ ছাড়া, বৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। হতে পারে বজ্রপাতও।
২ দিন আগেবাতাসের গুণমান সূচক নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউ এয়ারের এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সের আজ বুধবার সকাল ৯টা ২০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী, রাজধানী শহরের বায়ুমান ১০৬। গতকাল মঙ্গলবার, সকাল ৯টার রেকর্ডে অনুযায়ী ১৬০ বায়ুমান নিয়ে শীর্ষে অবস্থান করছিল ঢাকা। গতকাল ঢাকার বাতাস ছিল সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর।
২ দিন আগে