পৃথিবী থেকে অনেক প্রাচীন যুগের প্রাণী বিলুপ্ত হয়ে গেছে। নানা সময়ে তারা বিলুপ্ত হয়েছে। তেমনই ধরে নেওয়া হয়েছিল নর্দার্ন ব্যাল্ড আইবিসের ক্ষেত্রেও। ৩০০ বছরে এ পাখির দেখা ইউরোপে পাওয়া যায়নি। ধরেই নেওয়া হয়েছিল যে এরাও বিলুপ্ত হয়ে গেছে।
কিন্তু ১৯৯০-এর দশকে এই পাখির ফের দেখা মেলে। তবে তা ইউরোপে নয়। আফ্রিকার দেশ মরক্কোতে। সেখানে অনেক খোঁজাখুঁজির পর ৫৯ জোড়া পাখির খোঁজ পান বিশেষজ্ঞেরা। আর দেরি না করে শুরু হয় এদের সংরক্ষণের কাজ। ১৯৯৪ সালে পাখিটি নিয়ে গবেষণাও শুরু হয়। যা ক্রমে এদের সংখ্যাকে বাড়াবে। সেটাই হয়।
২০১৮ সালে এদের সংখ্যা ৫০০-তে গিয়ে ঠেকে। ওই বছর ইন্টারন্যাশনাল ইউনিয়ন ফর কনজারভেশন অফ নেচার (আইইউসিএন) বিপদগ্রস্ত প্রজাতির অতি-বিপন্ন থেকে বিপন্ন ক্যাটাগরিতে স্থান দেয়। যা অবশ্যই খুশির খবর ছিল। আরও বড় খবর হলো এরপর এরা ফের ফিরতে শুরু করে ইউরোপে।
নর্দার্ন ব্যাল্ড আইবিসের লম্বা চঞ্চু, মাথায় কোনো পালক নেই। দেখেই বোঝা যায়, এ পাখির মধ্যে একটা প্রাচীন পাখিদের ছোঁয়া রয়েছে। বাস্তবেও তাঁরা ইউরোপে মধ্যযুগের অবসানের সঙ্গে নিজেরাও বিলুপ্ত হয়েছিল। ৩০০ বছর হারিয়ে থাকার পর ফের তাঁরা ফিরছে ইউরোপে। বর্তমানে ২৭০টি আইবিস ইউরোপে বিচরণ করছে।
একসময় এই পাখি প্রচুর শিকার হওয়ায় এরা হারিয়ে যায় ইউরোপ থেকে। ৩০০ বছর তাদের না দেখা পেয়ে তাদের কথা ভুলেই গিয়েছিলেন সকলে। পরে মরক্কোতে তাদের আত্মপ্রকাশ পুরো চিত্র বদলে দেয়।
এই প্রজাতিকে ইউরোপ, মধ্যপ্রাচ্য এবং উত্তর আফ্রিকায় পাওয়া যেত। কিন্তু এখন তাদের বড় অংশটি আফ্রিকায় রয়েছে। আইবিস মূলত পোকামাকড়, কৃমি এবং লার্ভা খায়। যা হোক, প্রত্যন্ত অঞ্চলে বসবাসের কারণে খাবারের জন্য তাদের হন্য হয়ে লড়তে হয়।
ইউরোপে প্রজাতিটিকে ফিরিয়ে আনার নানা প্রকল্প চলছে। ২০০৪ সালে স্পেনের আন্দালুসিয়া অঞ্চলে একটি প্রকল্প চালু করা হয়েছিল, যা সফলভাবে পাখিটিকে বনে ছাড়তে সক্ষম হয়েছিল। পাখিটির ছানা হাতে বড় করে ধীরে ধীরে প্রাকৃতিক আবাসস্থলে ছেড়ে দেওয়া হয়।
এদিকে, অস্ট্রিয়া এবং জার্মানিতে এই পাখি ফেরাতে আরেকটি প্রচেষ্টা চলছে। অস্ট্রিয়ান জীববিজ্ঞানী জোহানেস ফ্রিটজ এই প্রকল্পের নেতৃত্ব দিচ্ছেন। সংরক্ষণের প্রচেষ্টা সত্ত্বেও আইবিস এখনো হুমকির মুখে রয়েছে। শিকার, কীটনাশক ব্যবহার এবং জলবায়ু পরিবর্তনসহ নানা কারণে পাখিটি হুমকির মুখে আছে।
শুধুমাত্র ২০২৩ সালে শিকারের কারণে ইউরোপে অভিবাসী পাখিদের ১৭ শতাংশ মারা পড়েছে। এমতাবস্থায় আইবিসের টিকে থাকা নিশ্চিত করতে সংরক্ষণ প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখা জরুরি।
পৃথিবী থেকে অনেক প্রাচীন যুগের প্রাণী বিলুপ্ত হয়ে গেছে। নানা সময়ে তারা বিলুপ্ত হয়েছে। তেমনই ধরে নেওয়া হয়েছিল নর্দার্ন ব্যাল্ড আইবিসের ক্ষেত্রেও। ৩০০ বছরে এ পাখির দেখা ইউরোপে পাওয়া যায়নি। ধরেই নেওয়া হয়েছিল যে এরাও বিলুপ্ত হয়ে গেছে।
কিন্তু ১৯৯০-এর দশকে এই পাখির ফের দেখা মেলে। তবে তা ইউরোপে নয়। আফ্রিকার দেশ মরক্কোতে। সেখানে অনেক খোঁজাখুঁজির পর ৫৯ জোড়া পাখির খোঁজ পান বিশেষজ্ঞেরা। আর দেরি না করে শুরু হয় এদের সংরক্ষণের কাজ। ১৯৯৪ সালে পাখিটি নিয়ে গবেষণাও শুরু হয়। যা ক্রমে এদের সংখ্যাকে বাড়াবে। সেটাই হয়।
২০১৮ সালে এদের সংখ্যা ৫০০-তে গিয়ে ঠেকে। ওই বছর ইন্টারন্যাশনাল ইউনিয়ন ফর কনজারভেশন অফ নেচার (আইইউসিএন) বিপদগ্রস্ত প্রজাতির অতি-বিপন্ন থেকে বিপন্ন ক্যাটাগরিতে স্থান দেয়। যা অবশ্যই খুশির খবর ছিল। আরও বড় খবর হলো এরপর এরা ফের ফিরতে শুরু করে ইউরোপে।
নর্দার্ন ব্যাল্ড আইবিসের লম্বা চঞ্চু, মাথায় কোনো পালক নেই। দেখেই বোঝা যায়, এ পাখির মধ্যে একটা প্রাচীন পাখিদের ছোঁয়া রয়েছে। বাস্তবেও তাঁরা ইউরোপে মধ্যযুগের অবসানের সঙ্গে নিজেরাও বিলুপ্ত হয়েছিল। ৩০০ বছর হারিয়ে থাকার পর ফের তাঁরা ফিরছে ইউরোপে। বর্তমানে ২৭০টি আইবিস ইউরোপে বিচরণ করছে।
একসময় এই পাখি প্রচুর শিকার হওয়ায় এরা হারিয়ে যায় ইউরোপ থেকে। ৩০০ বছর তাদের না দেখা পেয়ে তাদের কথা ভুলেই গিয়েছিলেন সকলে। পরে মরক্কোতে তাদের আত্মপ্রকাশ পুরো চিত্র বদলে দেয়।
এই প্রজাতিকে ইউরোপ, মধ্যপ্রাচ্য এবং উত্তর আফ্রিকায় পাওয়া যেত। কিন্তু এখন তাদের বড় অংশটি আফ্রিকায় রয়েছে। আইবিস মূলত পোকামাকড়, কৃমি এবং লার্ভা খায়। যা হোক, প্রত্যন্ত অঞ্চলে বসবাসের কারণে খাবারের জন্য তাদের হন্য হয়ে লড়তে হয়।
ইউরোপে প্রজাতিটিকে ফিরিয়ে আনার নানা প্রকল্প চলছে। ২০০৪ সালে স্পেনের আন্দালুসিয়া অঞ্চলে একটি প্রকল্প চালু করা হয়েছিল, যা সফলভাবে পাখিটিকে বনে ছাড়তে সক্ষম হয়েছিল। পাখিটির ছানা হাতে বড় করে ধীরে ধীরে প্রাকৃতিক আবাসস্থলে ছেড়ে দেওয়া হয়।
এদিকে, অস্ট্রিয়া এবং জার্মানিতে এই পাখি ফেরাতে আরেকটি প্রচেষ্টা চলছে। অস্ট্রিয়ান জীববিজ্ঞানী জোহানেস ফ্রিটজ এই প্রকল্পের নেতৃত্ব দিচ্ছেন। সংরক্ষণের প্রচেষ্টা সত্ত্বেও আইবিস এখনো হুমকির মুখে রয়েছে। শিকার, কীটনাশক ব্যবহার এবং জলবায়ু পরিবর্তনসহ নানা কারণে পাখিটি হুমকির মুখে আছে।
শুধুমাত্র ২০২৩ সালে শিকারের কারণে ইউরোপে অভিবাসী পাখিদের ১৭ শতাংশ মারা পড়েছে। এমতাবস্থায় আইবিসের টিকে থাকা নিশ্চিত করতে সংরক্ষণ প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখা জরুরি।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা, খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের অধিকাংশ জায়গায় এবং রংপুর, রাজশাহী, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী...
৩ ঘণ্টা আগেকয়েকদিন ধরেই বৃষ্টি হচ্ছে ঢাকায়। সেই ধারাবাহিকতায় আজও ঢাকা ও আশপাশের এলাকায় বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। আজ বৃহস্পতিবার, সকাল ৭টা থেকে পরবর্তী ৬ ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও আশপাশের এলাকার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগেবায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউ এয়ারের আজ বুধবার সকাল ৯টার রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান ৩৬। আইকিউ এয়ারের এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সের করা দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় আজ ঢাকার অবস্থান ৯০তম। ঢাকার বাতাস আজ যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্যের অনেক শহরের থেকেও বেশি বিশুদ্ধ।
৭ ঘণ্টা আগেআজ ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আকাশ মেঘলা থাকলেও এ এলাকর আবহাওয়া মূলত শুষ্ক থাকবে বলেই জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। আজ বুধবার, সকাল ৭টা থেকে পরবর্তী ৬ ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও আশপাশের এলাকার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১ দিন আগে