অনলাইন ডেস্ক
ঢাকার বাতাসে দূষণের মাত্রা কমে এসেছে। গতকাল মঙ্গলবার ঢাকার বাতাস ছিল সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর, আজ বুধবার বায়ুমান আছে সহনীয় পর্যায়ে।
সকাল ৯টায় বাতাসের গুণমান সূচক বা এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সে (একিউআই) দেখা যায়, ঢাকার বায়ুমান ৯৯, যা সহনীয় বাতাসের নির্দেশক। অন্যদিকে গতকাল ঢাকার বায়ুমান ছিল ১৭৭, যা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক।
বায়ুদূষণ কমে যাওয়ায় দূষিত শহরের তালিকায় ঢাকা চতুর্থ স্থান থেকে আজ ১৭তম স্থানে নেমেছে।
আজ বুধবার দূষিত বায়ুর শহরের তালিকায় শীর্ষে আছে কুয়েতের কুয়েত সিটি। শহরটির বাতাসে দূষণের মাত্রা বিপর্যয়কর অবস্থায় আছে। আজকের একিউআই সূচকে শহরটির বায়ুমান ৩৩৮, যা বিপর্যয়কর বাতাসের নির্দেশক।
দূষিত শহরের তালিকায় শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো—ডেমোক্রেটিক রিপাবলিক অব কঙ্গোর রাজধানী শহর কিনশাসা (২০০), পাকিস্তানের লাহোর (১৮১), ভারতের দিল্লি (১৬৫) ও মিশরের কায়রো (১৫৯)।
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ-এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১-১৫০ এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতি বছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
ঢাকার বাতাসে দূষণের মাত্রা কমে এসেছে। গতকাল মঙ্গলবার ঢাকার বাতাস ছিল সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর, আজ বুধবার বায়ুমান আছে সহনীয় পর্যায়ে।
সকাল ৯টায় বাতাসের গুণমান সূচক বা এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সে (একিউআই) দেখা যায়, ঢাকার বায়ুমান ৯৯, যা সহনীয় বাতাসের নির্দেশক। অন্যদিকে গতকাল ঢাকার বায়ুমান ছিল ১৭৭, যা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক।
বায়ুদূষণ কমে যাওয়ায় দূষিত শহরের তালিকায় ঢাকা চতুর্থ স্থান থেকে আজ ১৭তম স্থানে নেমেছে।
আজ বুধবার দূষিত বায়ুর শহরের তালিকায় শীর্ষে আছে কুয়েতের কুয়েত সিটি। শহরটির বাতাসে দূষণের মাত্রা বিপর্যয়কর অবস্থায় আছে। আজকের একিউআই সূচকে শহরটির বায়ুমান ৩৩৮, যা বিপর্যয়কর বাতাসের নির্দেশক।
দূষিত শহরের তালিকায় শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো—ডেমোক্রেটিক রিপাবলিক অব কঙ্গোর রাজধানী শহর কিনশাসা (২০০), পাকিস্তানের লাহোর (১৮১), ভারতের দিল্লি (১৬৫) ও মিশরের কায়রো (১৫৯)।
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ-এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১-১৫০ এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতি বছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
অন্তর্বর্তী সরকারের পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, ‘সরকার সব ঠিক করে দেবে—এমন ভ্রান্ত ধারণা থেকে আমাদের বেরিয়ে আসতে হবে। পরিবেশ সংরক্ষণে সচেতনতা গড়ে তুলতে হবে পরিবার থেকেই। পরিবেশ রক্ষায় আমাদের প্রত্যেককেই দায়িত্ব নিতে হবে। পরবর্তী প্রজন্মের মধ্যে মূল্যবোধ গড়ে তোলার এখনই সবচেয়ে উপযুক্ত
৩ ঘণ্টা আগেআজ ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আকাশ মেঘলা থাকলেও এ এলাকার আবহাওয়া মূলত শুষ্ক থাকবে বলেই জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। আজ বুধবার, সকাল ৭টা থেকে পরবর্তী ৬ ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও আশপাশের এলাকার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১৬ ঘণ্টা আগেঢাকায় বৃষ্টিপাত কমলেও বাতাসের দূষণের ক্ষেত্রে পরিস্থিতি বেশ উন্নত হয়েছে। গত কয়েক দিনের তুলনায় আজ শনিবার ঢাকার বায়ুমানে বেশ উন্নতি হয়েছে। অর্থাৎ, বাতাসে দূষণ কমেছে। বায়ুদূষণ নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউ এয়ারের হিসাব অনুসারে, আজ সকাল ৮টা ৫০ মিনিটে ঢাকার বায়ুমান ছিল ৭৩, যা সহনীয় বাতাসের নির্দেশক।
১৬ ঘণ্টা আগেআজ শুক্রবার সকাল ৭টা থেকে পরবর্তী ৬ ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও এর পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আকাশ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা থাকতে পারে এবং হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
২ দিন আগে