এশীয় হাতিরা তাদের মৃত শাবকদের কবর দেয় এবং এ সময় জোরে শব্দ করে শোক জানায়। ভারতীয় বিজ্ঞানীরা এশীয় হাতিদের ওপর একটি গবেষণার পর এ তথ্যটি প্রকাশ্য করেছে। তাদের গবেষণার ফলাফল মানুষের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ার সঙ্গে হাতির আচরণের মিল খুঁজে পেয়েছে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
এ সপ্তাহে জার্নাল অব থ্রেটেনড ট্যাক্সায় প্রকাশিত হয়েছে এই গবেষণা। সমীক্ষার জন্য গবেষকেরা ২০২২ এবং ২০২৩ সালে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের উত্তরে পাঁচটি হাতির শাবকের কবর শনাক্ত করেছেন। প্রতি ক্ষেত্রেই তারা দেখতে পান যে, মৃত শাবককে শুঁড় এবং পায়ে করে নিয়ে যায় হাতির পাল। এরপর মৃত শাবকটির পা আকাশের দিকে দিয়ে কবর দেওয়া হয়।
গবেষণায় বলা হয়েছে, ‘সুযোগসন্ধানী পর্যবেক্ষণ, ডিজিটাল ফটোগ্রাফি, ফিল্ড নোট এবং ময়নাতদন্তের রিপোর্টের মাধ্যমে আমরা দেখতে পেয়েছি যে, মৃত্যুর কারণ যাই হোক না কেন হাতির শাবককে মাটিতে শুইয়ে কিছুটা অস্বাভাবিকভাবে সমাহিত করা হয়।’
একজন গবেষক লিখেছেন যে, একটি ঘটনায় দেখা গেছে, সমাহিত শাবকের কবর প্রদক্ষিণ করছে হাতির পাল। সঙ্গে জোরে ডাকছিল তারা।
এই গবেষণায় আরও দেখা গেছে যে, কেবল মৃত শাবকদেরই কবর দেয় এশীয় হাতি। পূর্ণবয়স্ক হাতির ক্ষেত্রে সমাহিত করার ঘটনা দেখা যায়নি। এ ক্ষেত্রে পূর্ণবয়স্ক হাতির বাড়তি ওজনই আসল কারণ বলে ধারণা করা যায়। কারণ, পূর্ণবয়স্ক হাতির মৃতদেহকে টেনে নিয়ে যাওয়া হাতির পালের জন্যও প্রায় অসম্ভব।
গবেষণাপত্রটির লেখক পারভিন কাসওয়ান এবং আকাশদীপ রায় বলেছেন যে, তাদের গবেষণায় যে পাঁচটি হাতির শাবকের কথা বলা হয়েছে, তাদের মৃত্যুতে মানুষের কোনো প্রত্যক্ষ ভূমিকা পাওয়া যায়নি। কবরগুলোর চারপাশে এবং শাবকদের মৃতদেহ ঢেকে রাখা মাটির ওপর ১৫ থেকে ২০টি হাতির পায়ের স্পষ্ট ছাপ পাওয়া গেছে। সবগুলো শাবকই অঙ্গ-প্রত্যঙ্গজনিত কারণে তিন মাস থেকে এক বছর বয়সের মধ্যে মারা গেছে।
হাতিরা মৃত শাবকগুলোকে নিকটতম মানব বসতি থেকে কয়েকশ মিটার দূরে চা বাগানের সেচ খালে কবর দিয়েছিল।
গবেষণায় আরও বলা হয়েছে, সামাজিক এবং সহযোগিতামূলক আচরণের জন্য হাতি পরিচিত হলেও শাবকদের কবর দেওয়ার বিষয়টি নিয়ে এর আগে তেমন কোনো গবেষণা হয়নি। কেবল আফ্রিকান হাতিদের মধ্যেই এই আচরণ নিয়ে সংক্ষিপ্ত গবেষণা হয়েছিল। তবে এশিয়ার হাতিদের এই কবর দেওয়ার আচরণ অনাবিষ্কৃতই ছিল।
এশিয়া এবং আফ্রিকা উভয় এলাকার হাতিরাই তাদের স্বগোত্রীয়দের মৃতদেহ দেখতে যায়। তবে শাবকদের কবর দেওয়ার আচরণটি জানা গেল এবারই। গবেষণায় পাঁচটি শাবকের ক্ষেত্রেই দেখা গেছে যে, কবর দেওয়ার পর ৪০ মিনিটের মধ্যেই সেই এলাকা ত্যাগ গেছে হাতির পাল। পরেও আর কখনো সেখানে ফিরে আসেনি তারা। এমনকি বাসস্থান পরিবর্তনের সময়ও কবরস্থান এড়িয়ে গিয়েছিল হাতির পাল।
বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ বিষয়ক সংস্থা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিয়ন ফর কনজারভেশন অব নেচার জানিয়েছে, বিপন্ন হওয়ার পথে এখন এশীয় হাতি। এর সংখ্যা আনুমানিক ২৬ হাজার—যার অধিকাংশই বাস করে ভারতের বনাঞ্চলে। কিছু এশীয় হাতি দেখা যায় দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায়। বন্দিদশার বাইরে গড়ে ৬০-৭০ বছর বেঁচে থাকে এশীয় হাতি।
এশীয় হাতিরা তাদের মৃত শাবকদের কবর দেয় এবং এ সময় জোরে শব্দ করে শোক জানায়। ভারতীয় বিজ্ঞানীরা এশীয় হাতিদের ওপর একটি গবেষণার পর এ তথ্যটি প্রকাশ্য করেছে। তাদের গবেষণার ফলাফল মানুষের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ার সঙ্গে হাতির আচরণের মিল খুঁজে পেয়েছে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
এ সপ্তাহে জার্নাল অব থ্রেটেনড ট্যাক্সায় প্রকাশিত হয়েছে এই গবেষণা। সমীক্ষার জন্য গবেষকেরা ২০২২ এবং ২০২৩ সালে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের উত্তরে পাঁচটি হাতির শাবকের কবর শনাক্ত করেছেন। প্রতি ক্ষেত্রেই তারা দেখতে পান যে, মৃত শাবককে শুঁড় এবং পায়ে করে নিয়ে যায় হাতির পাল। এরপর মৃত শাবকটির পা আকাশের দিকে দিয়ে কবর দেওয়া হয়।
গবেষণায় বলা হয়েছে, ‘সুযোগসন্ধানী পর্যবেক্ষণ, ডিজিটাল ফটোগ্রাফি, ফিল্ড নোট এবং ময়নাতদন্তের রিপোর্টের মাধ্যমে আমরা দেখতে পেয়েছি যে, মৃত্যুর কারণ যাই হোক না কেন হাতির শাবককে মাটিতে শুইয়ে কিছুটা অস্বাভাবিকভাবে সমাহিত করা হয়।’
একজন গবেষক লিখেছেন যে, একটি ঘটনায় দেখা গেছে, সমাহিত শাবকের কবর প্রদক্ষিণ করছে হাতির পাল। সঙ্গে জোরে ডাকছিল তারা।
এই গবেষণায় আরও দেখা গেছে যে, কেবল মৃত শাবকদেরই কবর দেয় এশীয় হাতি। পূর্ণবয়স্ক হাতির ক্ষেত্রে সমাহিত করার ঘটনা দেখা যায়নি। এ ক্ষেত্রে পূর্ণবয়স্ক হাতির বাড়তি ওজনই আসল কারণ বলে ধারণা করা যায়। কারণ, পূর্ণবয়স্ক হাতির মৃতদেহকে টেনে নিয়ে যাওয়া হাতির পালের জন্যও প্রায় অসম্ভব।
গবেষণাপত্রটির লেখক পারভিন কাসওয়ান এবং আকাশদীপ রায় বলেছেন যে, তাদের গবেষণায় যে পাঁচটি হাতির শাবকের কথা বলা হয়েছে, তাদের মৃত্যুতে মানুষের কোনো প্রত্যক্ষ ভূমিকা পাওয়া যায়নি। কবরগুলোর চারপাশে এবং শাবকদের মৃতদেহ ঢেকে রাখা মাটির ওপর ১৫ থেকে ২০টি হাতির পায়ের স্পষ্ট ছাপ পাওয়া গেছে। সবগুলো শাবকই অঙ্গ-প্রত্যঙ্গজনিত কারণে তিন মাস থেকে এক বছর বয়সের মধ্যে মারা গেছে।
হাতিরা মৃত শাবকগুলোকে নিকটতম মানব বসতি থেকে কয়েকশ মিটার দূরে চা বাগানের সেচ খালে কবর দিয়েছিল।
গবেষণায় আরও বলা হয়েছে, সামাজিক এবং সহযোগিতামূলক আচরণের জন্য হাতি পরিচিত হলেও শাবকদের কবর দেওয়ার বিষয়টি নিয়ে এর আগে তেমন কোনো গবেষণা হয়নি। কেবল আফ্রিকান হাতিদের মধ্যেই এই আচরণ নিয়ে সংক্ষিপ্ত গবেষণা হয়েছিল। তবে এশিয়ার হাতিদের এই কবর দেওয়ার আচরণ অনাবিষ্কৃতই ছিল।
এশিয়া এবং আফ্রিকা উভয় এলাকার হাতিরাই তাদের স্বগোত্রীয়দের মৃতদেহ দেখতে যায়। তবে শাবকদের কবর দেওয়ার আচরণটি জানা গেল এবারই। গবেষণায় পাঁচটি শাবকের ক্ষেত্রেই দেখা গেছে যে, কবর দেওয়ার পর ৪০ মিনিটের মধ্যেই সেই এলাকা ত্যাগ গেছে হাতির পাল। পরেও আর কখনো সেখানে ফিরে আসেনি তারা। এমনকি বাসস্থান পরিবর্তনের সময়ও কবরস্থান এড়িয়ে গিয়েছিল হাতির পাল।
বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ বিষয়ক সংস্থা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিয়ন ফর কনজারভেশন অব নেচার জানিয়েছে, বিপন্ন হওয়ার পথে এখন এশীয় হাতি। এর সংখ্যা আনুমানিক ২৬ হাজার—যার অধিকাংশই বাস করে ভারতের বনাঞ্চলে। কিছু এশীয় হাতি দেখা যায় দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায়। বন্দিদশার বাইরে গড়ে ৬০-৭০ বছর বেঁচে থাকে এশীয় হাতি।
এশীয় হাতিরা তাদের মৃত শাবকদের কবর দেয় এবং এ সময় জোরে শব্দ করে শোক জানায়। ভারতীয় বিজ্ঞানীরা এশীয় হাতিদের ওপর একটি গবেষণার পর এ তথ্যটি প্রকাশ্য করেছে। তাদের গবেষণার ফলাফল মানুষের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ার সঙ্গে হাতির আচরণের মিল খুঁজে পেয়েছে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
এ সপ্তাহে জার্নাল অব থ্রেটেনড ট্যাক্সায় প্রকাশিত হয়েছে এই গবেষণা। সমীক্ষার জন্য গবেষকেরা ২০২২ এবং ২০২৩ সালে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের উত্তরে পাঁচটি হাতির শাবকের কবর শনাক্ত করেছেন। প্রতি ক্ষেত্রেই তারা দেখতে পান যে, মৃত শাবককে শুঁড় এবং পায়ে করে নিয়ে যায় হাতির পাল। এরপর মৃত শাবকটির পা আকাশের দিকে দিয়ে কবর দেওয়া হয়।
গবেষণায় বলা হয়েছে, ‘সুযোগসন্ধানী পর্যবেক্ষণ, ডিজিটাল ফটোগ্রাফি, ফিল্ড নোট এবং ময়নাতদন্তের রিপোর্টের মাধ্যমে আমরা দেখতে পেয়েছি যে, মৃত্যুর কারণ যাই হোক না কেন হাতির শাবককে মাটিতে শুইয়ে কিছুটা অস্বাভাবিকভাবে সমাহিত করা হয়।’
একজন গবেষক লিখেছেন যে, একটি ঘটনায় দেখা গেছে, সমাহিত শাবকের কবর প্রদক্ষিণ করছে হাতির পাল। সঙ্গে জোরে ডাকছিল তারা।
এই গবেষণায় আরও দেখা গেছে যে, কেবল মৃত শাবকদেরই কবর দেয় এশীয় হাতি। পূর্ণবয়স্ক হাতির ক্ষেত্রে সমাহিত করার ঘটনা দেখা যায়নি। এ ক্ষেত্রে পূর্ণবয়স্ক হাতির বাড়তি ওজনই আসল কারণ বলে ধারণা করা যায়। কারণ, পূর্ণবয়স্ক হাতির মৃতদেহকে টেনে নিয়ে যাওয়া হাতির পালের জন্যও প্রায় অসম্ভব।
গবেষণাপত্রটির লেখক পারভিন কাসওয়ান এবং আকাশদীপ রায় বলেছেন যে, তাদের গবেষণায় যে পাঁচটি হাতির শাবকের কথা বলা হয়েছে, তাদের মৃত্যুতে মানুষের কোনো প্রত্যক্ষ ভূমিকা পাওয়া যায়নি। কবরগুলোর চারপাশে এবং শাবকদের মৃতদেহ ঢেকে রাখা মাটির ওপর ১৫ থেকে ২০টি হাতির পায়ের স্পষ্ট ছাপ পাওয়া গেছে। সবগুলো শাবকই অঙ্গ-প্রত্যঙ্গজনিত কারণে তিন মাস থেকে এক বছর বয়সের মধ্যে মারা গেছে।
হাতিরা মৃত শাবকগুলোকে নিকটতম মানব বসতি থেকে কয়েকশ মিটার দূরে চা বাগানের সেচ খালে কবর দিয়েছিল।
গবেষণায় আরও বলা হয়েছে, সামাজিক এবং সহযোগিতামূলক আচরণের জন্য হাতি পরিচিত হলেও শাবকদের কবর দেওয়ার বিষয়টি নিয়ে এর আগে তেমন কোনো গবেষণা হয়নি। কেবল আফ্রিকান হাতিদের মধ্যেই এই আচরণ নিয়ে সংক্ষিপ্ত গবেষণা হয়েছিল। তবে এশিয়ার হাতিদের এই কবর দেওয়ার আচরণ অনাবিষ্কৃতই ছিল।
এশিয়া এবং আফ্রিকা উভয় এলাকার হাতিরাই তাদের স্বগোত্রীয়দের মৃতদেহ দেখতে যায়। তবে শাবকদের কবর দেওয়ার আচরণটি জানা গেল এবারই। গবেষণায় পাঁচটি শাবকের ক্ষেত্রেই দেখা গেছে যে, কবর দেওয়ার পর ৪০ মিনিটের মধ্যেই সেই এলাকা ত্যাগ গেছে হাতির পাল। পরেও আর কখনো সেখানে ফিরে আসেনি তারা। এমনকি বাসস্থান পরিবর্তনের সময়ও কবরস্থান এড়িয়ে গিয়েছিল হাতির পাল।
বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ বিষয়ক সংস্থা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিয়ন ফর কনজারভেশন অব নেচার জানিয়েছে, বিপন্ন হওয়ার পথে এখন এশীয় হাতি। এর সংখ্যা আনুমানিক ২৬ হাজার—যার অধিকাংশই বাস করে ভারতের বনাঞ্চলে। কিছু এশীয় হাতি দেখা যায় দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায়। বন্দিদশার বাইরে গড়ে ৬০-৭০ বছর বেঁচে থাকে এশীয় হাতি।
এশীয় হাতিরা তাদের মৃত শাবকদের কবর দেয় এবং এ সময় জোরে শব্দ করে শোক জানায়। ভারতীয় বিজ্ঞানীরা এশীয় হাতিদের ওপর একটি গবেষণার পর এ তথ্যটি প্রকাশ্য করেছে। তাদের গবেষণার ফলাফল মানুষের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ার সঙ্গে হাতির আচরণের মিল খুঁজে পেয়েছে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
এ সপ্তাহে জার্নাল অব থ্রেটেনড ট্যাক্সায় প্রকাশিত হয়েছে এই গবেষণা। সমীক্ষার জন্য গবেষকেরা ২০২২ এবং ২০২৩ সালে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের উত্তরে পাঁচটি হাতির শাবকের কবর শনাক্ত করেছেন। প্রতি ক্ষেত্রেই তারা দেখতে পান যে, মৃত শাবককে শুঁড় এবং পায়ে করে নিয়ে যায় হাতির পাল। এরপর মৃত শাবকটির পা আকাশের দিকে দিয়ে কবর দেওয়া হয়।
গবেষণায় বলা হয়েছে, ‘সুযোগসন্ধানী পর্যবেক্ষণ, ডিজিটাল ফটোগ্রাফি, ফিল্ড নোট এবং ময়নাতদন্তের রিপোর্টের মাধ্যমে আমরা দেখতে পেয়েছি যে, মৃত্যুর কারণ যাই হোক না কেন হাতির শাবককে মাটিতে শুইয়ে কিছুটা অস্বাভাবিকভাবে সমাহিত করা হয়।’
একজন গবেষক লিখেছেন যে, একটি ঘটনায় দেখা গেছে, সমাহিত শাবকের কবর প্রদক্ষিণ করছে হাতির পাল। সঙ্গে জোরে ডাকছিল তারা।
এই গবেষণায় আরও দেখা গেছে যে, কেবল মৃত শাবকদেরই কবর দেয় এশীয় হাতি। পূর্ণবয়স্ক হাতির ক্ষেত্রে সমাহিত করার ঘটনা দেখা যায়নি। এ ক্ষেত্রে পূর্ণবয়স্ক হাতির বাড়তি ওজনই আসল কারণ বলে ধারণা করা যায়। কারণ, পূর্ণবয়স্ক হাতির মৃতদেহকে টেনে নিয়ে যাওয়া হাতির পালের জন্যও প্রায় অসম্ভব।
গবেষণাপত্রটির লেখক পারভিন কাসওয়ান এবং আকাশদীপ রায় বলেছেন যে, তাদের গবেষণায় যে পাঁচটি হাতির শাবকের কথা বলা হয়েছে, তাদের মৃত্যুতে মানুষের কোনো প্রত্যক্ষ ভূমিকা পাওয়া যায়নি। কবরগুলোর চারপাশে এবং শাবকদের মৃতদেহ ঢেকে রাখা মাটির ওপর ১৫ থেকে ২০টি হাতির পায়ের স্পষ্ট ছাপ পাওয়া গেছে। সবগুলো শাবকই অঙ্গ-প্রত্যঙ্গজনিত কারণে তিন মাস থেকে এক বছর বয়সের মধ্যে মারা গেছে।
হাতিরা মৃত শাবকগুলোকে নিকটতম মানব বসতি থেকে কয়েকশ মিটার দূরে চা বাগানের সেচ খালে কবর দিয়েছিল।
গবেষণায় আরও বলা হয়েছে, সামাজিক এবং সহযোগিতামূলক আচরণের জন্য হাতি পরিচিত হলেও শাবকদের কবর দেওয়ার বিষয়টি নিয়ে এর আগে তেমন কোনো গবেষণা হয়নি। কেবল আফ্রিকান হাতিদের মধ্যেই এই আচরণ নিয়ে সংক্ষিপ্ত গবেষণা হয়েছিল। তবে এশিয়ার হাতিদের এই কবর দেওয়ার আচরণ অনাবিষ্কৃতই ছিল।
এশিয়া এবং আফ্রিকা উভয় এলাকার হাতিরাই তাদের স্বগোত্রীয়দের মৃতদেহ দেখতে যায়। তবে শাবকদের কবর দেওয়ার আচরণটি জানা গেল এবারই। গবেষণায় পাঁচটি শাবকের ক্ষেত্রেই দেখা গেছে যে, কবর দেওয়ার পর ৪০ মিনিটের মধ্যেই সেই এলাকা ত্যাগ গেছে হাতির পাল। পরেও আর কখনো সেখানে ফিরে আসেনি তারা। এমনকি বাসস্থান পরিবর্তনের সময়ও কবরস্থান এড়িয়ে গিয়েছিল হাতির পাল।
বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ বিষয়ক সংস্থা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিয়ন ফর কনজারভেশন অব নেচার জানিয়েছে, বিপন্ন হওয়ার পথে এখন এশীয় হাতি। এর সংখ্যা আনুমানিক ২৬ হাজার—যার অধিকাংশই বাস করে ভারতের বনাঞ্চলে। কিছু এশীয় হাতি দেখা যায় দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায়। বন্দিদশার বাইরে গড়ে ৬০-৭০ বছর বেঁচে থাকে এশীয় হাতি।
পূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, আজ সকাল ৬টায় ঢাকায় তাপমাত্রা ছিল ২৫ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৫ শতাংশ। গতকাল ঢাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৪ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৫ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ ছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় রাজধানী...
৮ ঘণ্টা আগেআজ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা থেকে আকাশ মেঘলা থাকতে পারে। সারা দিনের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকবে। এ সময় উত্তর ও উত্তর-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রাও প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
১ দিন আগেপূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, আজ সকাল ৬টায় ঢাকায় তাপমাত্রা ছিল ২৬ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৬ শতাংশ। গতকাল সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৫ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস, আজ সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৬ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
২ দিন আগেবাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং...
৩ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক
মধ্য অক্টোবর থেকে সারা দেশে কমেছে বৃষ্টি। কোথাও কোথাও ছিটেফোঁটা বৃষ্টি হলেও গতকাল বুধবার দেশের কোথাও তা-ও ছিল না; বরং কার্তিকের শুরুর এই সময় বাড়ছে গরম। ইটপাথরের নগরী রাজধানী ঢাকায় আবহাওয়া ছিল শুষ্ক, গরমও বেশ তীব্র ছিল।
আজ বৃহস্পতিবারও ঢাকাসহ সারা দেশের আবহাওয়া বেশ শুষ্ক ও উষ্ণ থাকতে পারে।
আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পরবর্তী ছয় ঘণ্টার পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা থেকে আকাশ মেঘলা থাকতে পারে। সারা দিনের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকবে। এ সময় উত্তর ও উত্তর-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৮ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রাও প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, আজ সকাল ৬টায় ঢাকায় তাপমাত্রা ছিল ২৫ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৫ শতাংশ। গতকাল ঢাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৪ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৫ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ ছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় রাজধানী ঢাকায় কোনো বৃষ্টি হয়নি।
এদিকে দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত সুস্পষ্ট লঘুচাপটি উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে বর্তমানে দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগরের
অদূরে তামিলনাড়ু উপকূলে অবস্থান করছে। এটি আরও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হতে পারে।
এই লঘুচাপের প্রভাব বাংলাদেশে খুব একটা পড়বে না। তবে আজ বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের দু-এক জায়গায় বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এ ছাড়া দেশের অন্যত্র আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। সারা দেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে।
কার্তিক মাসে গরম পড়ার কারণ সম্পর্কে আবহাওয়াবিদ শাহীনুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, অক্টোবর বা কার্তিক মাসের এ সময়টি হলো বর্ষা-পরবর্তী কাল। এখন আবহাওয়া কিছুটা এলোমেলো হয়ে থাকে। কারণ বৃষ্টি কম হয়, আকাশে মেঘ কমে যায়, সূর্যের তেজও থাকে। এসব কারণে গরম একটু পড়ে। মূলত বছরের এই সময়ে বৃষ্টি কমে যাওয়ায় গরম পড়ে। আগামী কয়েক দিন সারা দেশে আবহাওয়া এ রকমই থাকবে।
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের প্রভাবে বৃষ্টির সম্ভাবনা বাংলাদেশে নেই জানিয়ে শাহীনুল ইসলাম বলেন, লঘুচাপটি ভারতের তামিলনাড়ুর দিকে যাচ্ছে। তবে চলতি অক্টোবরের শেষে আন্দামানের দিকে আরেকটি লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে। এর প্রভাবে হয়তো তখন বাংলাদেশের কোথাও কোথাও বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।
মধ্য অক্টোবর থেকে সারা দেশে কমেছে বৃষ্টি। কোথাও কোথাও ছিটেফোঁটা বৃষ্টি হলেও গতকাল বুধবার দেশের কোথাও তা-ও ছিল না; বরং কার্তিকের শুরুর এই সময় বাড়ছে গরম। ইটপাথরের নগরী রাজধানী ঢাকায় আবহাওয়া ছিল শুষ্ক, গরমও বেশ তীব্র ছিল।
আজ বৃহস্পতিবারও ঢাকাসহ সারা দেশের আবহাওয়া বেশ শুষ্ক ও উষ্ণ থাকতে পারে।
আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পরবর্তী ছয় ঘণ্টার পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা থেকে আকাশ মেঘলা থাকতে পারে। সারা দিনের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকবে। এ সময় উত্তর ও উত্তর-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৮ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রাও প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, আজ সকাল ৬টায় ঢাকায় তাপমাত্রা ছিল ২৫ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৫ শতাংশ। গতকাল ঢাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৪ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৫ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ ছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় রাজধানী ঢাকায় কোনো বৃষ্টি হয়নি।
এদিকে দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত সুস্পষ্ট লঘুচাপটি উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে বর্তমানে দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগরের
অদূরে তামিলনাড়ু উপকূলে অবস্থান করছে। এটি আরও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হতে পারে।
এই লঘুচাপের প্রভাব বাংলাদেশে খুব একটা পড়বে না। তবে আজ বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের দু-এক জায়গায় বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এ ছাড়া দেশের অন্যত্র আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। সারা দেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে।
কার্তিক মাসে গরম পড়ার কারণ সম্পর্কে আবহাওয়াবিদ শাহীনুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, অক্টোবর বা কার্তিক মাসের এ সময়টি হলো বর্ষা-পরবর্তী কাল। এখন আবহাওয়া কিছুটা এলোমেলো হয়ে থাকে। কারণ বৃষ্টি কম হয়, আকাশে মেঘ কমে যায়, সূর্যের তেজও থাকে। এসব কারণে গরম একটু পড়ে। মূলত বছরের এই সময়ে বৃষ্টি কমে যাওয়ায় গরম পড়ে। আগামী কয়েক দিন সারা দেশে আবহাওয়া এ রকমই থাকবে।
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের প্রভাবে বৃষ্টির সম্ভাবনা বাংলাদেশে নেই জানিয়ে শাহীনুল ইসলাম বলেন, লঘুচাপটি ভারতের তামিলনাড়ুর দিকে যাচ্ছে। তবে চলতি অক্টোবরের শেষে আন্দামানের দিকে আরেকটি লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে। এর প্রভাবে হয়তো তখন বাংলাদেশের কোথাও কোথাও বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।
এশীয় হাতিরা তাদের মৃত শাবকদের কবর দেয় এবং এ সময় জোরে শব্দ করে শোক জানায়। ভারতীয় বিজ্ঞানীরা এশীয় হাতিদের ওপর একটি গবেষণার পর এ তথ্যটি প্রকাশ্য করেছে। তাদের গবেষণার ফলাফল মানুষের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ার সঙ্গে হাতির আচরণের মিল খুঁজে পেয়েছে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
০১ মার্চ ২০২৪আজ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা থেকে আকাশ মেঘলা থাকতে পারে। সারা দিনের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকবে। এ সময় উত্তর ও উত্তর-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রাও প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
১ দিন আগেপূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, আজ সকাল ৬টায় ঢাকায় তাপমাত্রা ছিল ২৬ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৬ শতাংশ। গতকাল সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৫ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস, আজ সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৬ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
২ দিন আগেবাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং...
৩ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক
দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট লঘুচাপটি আরও শক্তিশালী হয়ে উঠছে। এটি আরও ঘনীভূত হতে পারে। তবে এর প্রভাবে আজ দেশের কোথাও বৃষ্টির আভাস নেই। অবশ্য ঢাকার আকাশ আংশিক মেঘাচ্ছন্ন থাকতে পারে।
আজ বুধবার সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পরবর্তী ছয় ঘণ্টার পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা থেকে আকাশ মেঘলা থাকতে পারে। সারা দিনের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকবে। এ সময় উত্তর ও উত্তর-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রাও প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, আজ সকাল ৬টায় ঢাকায় তাপমাত্রা ছিল ২৭ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৩ শতাংশ। গতকাল ঢাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৫ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, আজ সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৬ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ ছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় রাজধানী ঢাকায় কোনো বৃষ্টি হয়নি।
গতকাল মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছিল, দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় সৃষ্ট লঘুচাপটি সুস্পষ্ট লঘুচাপে পরিণত হয়ে একই এলাকায় অবস্থান করছে। এটি আরও ঘনীভূত হতে পারে।
গতকালের পূর্বাভাসে আজকের বৃষ্টি সম্পর্কে জানানো হয়েছিল, চট্টগ্রাম বিভাগের দু-এক জায়গায় বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এ ছাড়া দেশের অন্যত্র আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। সারা দেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ তরিফুল নেওয়াজ কবির আজকের পত্রিকাকে বলেন, লঘুচাপটি ঘূর্ণিঝড়ে রূপ না-ও নিতে পারে। এটি নিম্নচাপে পরিণত হয়ে ভারতের তামিলনাড়ুর দিকে চলে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এর প্রভাবে বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলে বৃষ্টি হতে পারে। তবে সারা দেশে আপাতত বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই। ফলে তাপমাত্রাও খুব একটা কমবে না।
দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট লঘুচাপটি আরও শক্তিশালী হয়ে উঠছে। এটি আরও ঘনীভূত হতে পারে। তবে এর প্রভাবে আজ দেশের কোথাও বৃষ্টির আভাস নেই। অবশ্য ঢাকার আকাশ আংশিক মেঘাচ্ছন্ন থাকতে পারে।
আজ বুধবার সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পরবর্তী ছয় ঘণ্টার পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা থেকে আকাশ মেঘলা থাকতে পারে। সারা দিনের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকবে। এ সময় উত্তর ও উত্তর-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রাও প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, আজ সকাল ৬টায় ঢাকায় তাপমাত্রা ছিল ২৭ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৩ শতাংশ। গতকাল ঢাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৫ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, আজ সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৬ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ ছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় রাজধানী ঢাকায় কোনো বৃষ্টি হয়নি।
গতকাল মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছিল, দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় সৃষ্ট লঘুচাপটি সুস্পষ্ট লঘুচাপে পরিণত হয়ে একই এলাকায় অবস্থান করছে। এটি আরও ঘনীভূত হতে পারে।
গতকালের পূর্বাভাসে আজকের বৃষ্টি সম্পর্কে জানানো হয়েছিল, চট্টগ্রাম বিভাগের দু-এক জায়গায় বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এ ছাড়া দেশের অন্যত্র আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। সারা দেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ তরিফুল নেওয়াজ কবির আজকের পত্রিকাকে বলেন, লঘুচাপটি ঘূর্ণিঝড়ে রূপ না-ও নিতে পারে। এটি নিম্নচাপে পরিণত হয়ে ভারতের তামিলনাড়ুর দিকে চলে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এর প্রভাবে বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলে বৃষ্টি হতে পারে। তবে সারা দেশে আপাতত বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই। ফলে তাপমাত্রাও খুব একটা কমবে না।
এশীয় হাতিরা তাদের মৃত শাবকদের কবর দেয় এবং এ সময় জোরে শব্দ করে শোক জানায়। ভারতীয় বিজ্ঞানীরা এশীয় হাতিদের ওপর একটি গবেষণার পর এ তথ্যটি প্রকাশ্য করেছে। তাদের গবেষণার ফলাফল মানুষের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ার সঙ্গে হাতির আচরণের মিল খুঁজে পেয়েছে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
০১ মার্চ ২০২৪পূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, আজ সকাল ৬টায় ঢাকায় তাপমাত্রা ছিল ২৫ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৫ শতাংশ। গতকাল ঢাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৪ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৫ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ ছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় রাজধানী...
৮ ঘণ্টা আগেপূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, আজ সকাল ৬টায় ঢাকায় তাপমাত্রা ছিল ২৬ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৬ শতাংশ। গতকাল সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৫ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস, আজ সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৬ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
২ দিন আগেবাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং...
৩ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক
কার্তিক মাস আসার পর সারা দেশে বৃষ্টি প্রায় হচ্ছেই না। এর সঙ্গে বেড়েছে গরম। আজ মঙ্গলবারও রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশের আবহাওয়া প্রায় একই রকম থাকতে পারে।
আজ সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পরবর্তী ছয় ঘণ্টার পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে। পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা থেকে মেঘলা আকাশ থাকতে পারে। সারা দিনের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকবে। এ সময় উত্তর ও উত্তর-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রাও প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, আজ সকাল ৬টায় ঢাকায় তাপমাত্রা ছিল ২৬ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৬ শতাংশ। গতকাল সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৫ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস, আজ সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৬ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ ছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় রাজধানী ঢাকায় কোনো বৃষ্টি হয়নি।
এ ছাড়া সারা দেশে আজকের আবহাওয়াও প্রায় একই রকম শুষ্ক থাকতে পারে। তবে দেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চল চট্টগ্রামে কিছুটা বৃষ্টি হতে পারে। গতকাল সোমবার আবহাওয়া অধিদপ্তরে আজকের সারা দেশের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় চট্টগ্রাম বিভাগের দু-এক জায়গায় বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। দেশের অন্যত্র আবহাওয়া আংশিক মেঘলা আকাশসহ প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। সারা দেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
কার্তিক মাস আসার পর সারা দেশে বৃষ্টি প্রায় হচ্ছেই না। এর সঙ্গে বেড়েছে গরম। আজ মঙ্গলবারও রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশের আবহাওয়া প্রায় একই রকম থাকতে পারে।
আজ সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পরবর্তী ছয় ঘণ্টার পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে। পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা থেকে মেঘলা আকাশ থাকতে পারে। সারা দিনের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকবে। এ সময় উত্তর ও উত্তর-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রাও প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, আজ সকাল ৬টায় ঢাকায় তাপমাত্রা ছিল ২৬ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৬ শতাংশ। গতকাল সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৫ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস, আজ সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৬ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ ছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় রাজধানী ঢাকায় কোনো বৃষ্টি হয়নি।
এ ছাড়া সারা দেশে আজকের আবহাওয়াও প্রায় একই রকম শুষ্ক থাকতে পারে। তবে দেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চল চট্টগ্রামে কিছুটা বৃষ্টি হতে পারে। গতকাল সোমবার আবহাওয়া অধিদপ্তরে আজকের সারা দেশের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় চট্টগ্রাম বিভাগের দু-এক জায়গায় বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। দেশের অন্যত্র আবহাওয়া আংশিক মেঘলা আকাশসহ প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। সারা দেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
এশীয় হাতিরা তাদের মৃত শাবকদের কবর দেয় এবং এ সময় জোরে শব্দ করে শোক জানায়। ভারতীয় বিজ্ঞানীরা এশীয় হাতিদের ওপর একটি গবেষণার পর এ তথ্যটি প্রকাশ্য করেছে। তাদের গবেষণার ফলাফল মানুষের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ার সঙ্গে হাতির আচরণের মিল খুঁজে পেয়েছে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
০১ মার্চ ২০২৪পূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, আজ সকাল ৬টায় ঢাকায় তাপমাত্রা ছিল ২৫ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৫ শতাংশ। গতকাল ঢাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৪ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৫ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ ছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় রাজধানী...
৮ ঘণ্টা আগেআজ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা থেকে আকাশ মেঘলা থাকতে পারে। সারা দিনের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকবে। এ সময় উত্তর ও উত্তর-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রাও প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
১ দিন আগেবাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং...
৩ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক
ঢাকার বাতাসে দূষণের মাত্রা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে আছে। বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের আজ সোমবার সকাল ১০টার রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান ১৫২। গতকাল রোববার সকাল ৯টা ৩৭ মিনিটেও বায়ুমান একই ছিল।
বায়ুদূষণের শীর্ষ দেশগুলোর তালিকায় আজ ৭ম স্থানে রয়েছে ঢাকা। গতকালও একই অবস্থানে ছিল এই রাজধানী শহরটি।
আজ বায়ুদূষণের শীর্ষে আছে ভারতের দিল্লি। শহরটির বায়ুমান আজ ৩০৩, যা দুর্যোগপূর্ণ বাতাসের নির্দেশক।
শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো— পাকিস্তানের লাহোর, ভারতের মুম্বাই, উজবেকিস্তানের তাসখন্দ ও ভারতের কলকাতা। শহরগুলোর বায়ুমান যথাক্রমে ২৯৭, ১৭৭, ১৫৮ ও ১৫৬।
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১-১৫০ এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতি বছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
ঢাকার বাতাসে দূষণের মাত্রা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে আছে। বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের আজ সোমবার সকাল ১০টার রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান ১৫২। গতকাল রোববার সকাল ৯টা ৩৭ মিনিটেও বায়ুমান একই ছিল।
বায়ুদূষণের শীর্ষ দেশগুলোর তালিকায় আজ ৭ম স্থানে রয়েছে ঢাকা। গতকালও একই অবস্থানে ছিল এই রাজধানী শহরটি।
আজ বায়ুদূষণের শীর্ষে আছে ভারতের দিল্লি। শহরটির বায়ুমান আজ ৩০৩, যা দুর্যোগপূর্ণ বাতাসের নির্দেশক।
শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো— পাকিস্তানের লাহোর, ভারতের মুম্বাই, উজবেকিস্তানের তাসখন্দ ও ভারতের কলকাতা। শহরগুলোর বায়ুমান যথাক্রমে ২৯৭, ১৭৭, ১৫৮ ও ১৫৬।
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১-১৫০ এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতি বছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
এশীয় হাতিরা তাদের মৃত শাবকদের কবর দেয় এবং এ সময় জোরে শব্দ করে শোক জানায়। ভারতীয় বিজ্ঞানীরা এশীয় হাতিদের ওপর একটি গবেষণার পর এ তথ্যটি প্রকাশ্য করেছে। তাদের গবেষণার ফলাফল মানুষের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ার সঙ্গে হাতির আচরণের মিল খুঁজে পেয়েছে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
০১ মার্চ ২০২৪পূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, আজ সকাল ৬টায় ঢাকায় তাপমাত্রা ছিল ২৫ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৫ শতাংশ। গতকাল ঢাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৪ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৫ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ ছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় রাজধানী...
৮ ঘণ্টা আগেআজ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা থেকে আকাশ মেঘলা থাকতে পারে। সারা দিনের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকবে। এ সময় উত্তর ও উত্তর-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রাও প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
১ দিন আগেপূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, আজ সকাল ৬টায় ঢাকায় তাপমাত্রা ছিল ২৬ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৬ শতাংশ। গতকাল সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৫ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস, আজ সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৬ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
২ দিন আগে