নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
চলতি বছরের মার্চ থেকে জুন পর্যন্ত বাংলাদেশ, ভারত, ফিলিপাইন ও থাইল্যান্ডের ওপর দিয়ে বয়ে গেছে ভয়াবহ তাপপ্রবাহ। দেশে ১ এপ্রিল থেকে ২৫ এপ্রিল পর্যন্ত টানা তাপপ্রবাহ ছিল। টানা তাপপ্রবাহের ৭৬ বছরের রেকর্ড ভেঙেছে। আবহাওয়ার এই বিশেষ অবস্থা মূলত ‘এল নিনোর’ কারণে হয়েছে। এল নিনোর প্রভাবে দেশের অনেক অঞ্চলেই দেখা দেয় খরা। ভবিষ্যতে আবারও এল নিনোর প্রভাব আসবে বলে মনে করেছেন আবহাওয়াবিদেরা।
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর গুলশানের একটি হোটেলে ‘বাংলাদেশে খরা ও তাপপ্রবাহের বিরুদ্ধে এল নিনো পূর্ব প্রস্তুতিমূলক পদক্ষেপ’-শীর্ষক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। কর্মশালায় নানা দিকনির্দেশনা তুলে ধরেন বক্তারা।
দুর্যোগ মোকাবিলায় ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর মাঝে পূর্বাভাস ভিত্তিক আগাম সাড়াদানের মাধ্যমে ‘এল নিনো’র প্রভাবে সৃষ্ট খরা ও তীব্র তাপদাহ মোকাবিলায় সেভ দ্যা চিলড্রেনের আর্থিক সহায়তায়, রাইমসের কারিগরি সহায়তায় এবং এমজেকেএসের অংশীদারত্বের মাধ্যমে কুড়িগ্রাম জেলার উলিপুর ও চিলমারী উপজেলায় একটি পাইলট প্রকল্প বাস্তবায়ন করে। প্রকল্পে কারিগরি ও জ্ঞান ভিত্তিক অংশীদারত্বে ছিল বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর।
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য প্রদান রাখেন সেভ দ্যা চিলড্রেনের হিউম্যানিটারিয়েন ডিরেক্টর মো. মোশতাক হোসাইন। আলোচনা সভায় সেভ দ্যা চিলড্রেন ও রিমস থেকে ‘বাংলাদেশে খরা ও তাপপ্রবাহের বিরুদ্ধে এল নিনো পূর্ব প্রস্তুতিমূলক পদক্ষেপ’ নিয়ে দুটি প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন ফাতেমা মেহেরুন্নেসা ও আসিফ উদ্দিন বিন নুর। সেখানে তাঁরা কুড়িগ্রাম জেলার দুটি উপজেলার চারটি ইউনিয়নে খরা ও তাপপ্রবাহ নিয়ে কাজ করেছেন। ঘূর্ণিঝড়, তাপপ্রবাহ এবং অস্বাভাবিক বন্যা মোকাবিলায় ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর মাঝে পূর্বাভাস ভিত্তিক আগাম সাড়াদান দিয়ে কাজ করেছেন তাঁরা।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক রেজওয়ানুর রহমান বলেন, ‘খরার সঙ্গে আমরা অনেক আগে থেকেই পরিচিত। আমাদের অনেক জেলা রয়েছে সেখানে যে পরিমাণ পানি শুষ্ক মৌসুমে দরকার হয়, তা পাওয়া যায় না। তবে এখন আমরা সেসব অবস্থা থেকে পরিবর্তন করতে পেরেছি।’
তিনি বলেন, ‘গত কয়েকটি আকস্মিক বন্যায় অনেক জেলায় ফসলের ক্ষতি হয়েছে। এখন মৌসুমি বন্যা থেকে আকস্মিক বন্যা বেশি ক্ষতির কারণ হয়েছে দাঁড়িয়েছে। আর এই সময়ে এসে তাপপ্রবাহ খুব বেশি উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। ঢাকার মতো শহরে এটি আরও বড় প্রভাব ফেলছে। শহরের চারপাশে ২৫ ভাগ ফাঁকা জায়গা থাকা লাগে কিন্তু আমরা সেটাকে উপেক্ষা করে যাচ্ছি। সেভ দ্যা চিলড্রেনের এই প্রকল্প অন্য জেলাগুলোতে নেওয়া যায় কিনা সেই বিষয়ে বিস্তারিত আলাপ করা দরকার।’
কর্মশালায় বলা হয়, এই প্রকল্পের মূল লক্ষ্য হলো—খরা ও তাপপ্রবাহের প্রভাবে শিশু ও তাঁদের পরিবারের ক্ষতি কমানো এবং এল নিনোর নেতিবাচক প্রভাব মোকাবিলায় প্রাথমিক পদক্ষেপ গ্রহণ করা। প্রকল্পটি ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীর ওপর খরা ও তাপপ্রবাহের প্রভাব হ্রাস, সহনশীলতা বৃদ্ধি, এবং খাদ্য নিরাপত্তা ও জীবিকা সেবায় প্রবেশাধিকারের উন্নতির দিকে গুরুত্ব দিচ্ছে। ধীরে ধীরে শুরু হওয়া প্রাকৃতিক দুর্যোগ হিসেবে খরার জন্য পূর্ব প্রস্তুতিমূলক পদক্ষেপ এখনো নতুন ধারণা হিসেবে কাজ করছে, আর এই প্রকল্পটি সেই পদক্ষেপগুলোকে কার্যকর করার একটি উদ্যোগ হিসেবে পরিচালিত হচ্ছে।
কর্মশালায় এল নিনো নিয়ে গবেষণা উপস্থাপন করেন বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের উপপরিচালক কামরুল হাসান। তিনি বলেন, দক্ষিণ গোলার্ধের আবহাওয়ার স্বাভাবিক গতির পরিবর্তনের ফলে দক্ষিণ আমেরিকার পশ্চিম উপকূলীয় অঞ্চলে (বিশেষ করে পেরু) গরম পানির উপস্থিতিই মূলত এল নিনো। বাংলাদেশে ২০২৩ ও ২০২৪ সালে এল নিনোর প্রভাব ছিল। যার ফলে এই অঞ্চলে তাপমাত্রার আধিক্য দেখা দিয়েছে। এল নিনো সাধারণত প্রতি চার থেকে সাত বছরে একবার দেখা যায়। এর স্থায়িত্ব ১২ থেকে ১৮ মাস। তবে গত কয়েক বছরে কয়েকবার এল নিনো দেখা গেছে এবং এটি বেড়েই চলেছে।
কর্মশালায় আবহাওয়াবিদ আবদুর রহমান বলেন, দেশে পুবালি বায়ু যখন পুবে না বয়ে পশ্চিমে বয়ে যায়, তখন অস্ট্রেলিয়া থেকে শুরু করে বাংলাদেশ, ভারত, মিয়ানমার-এই পুরো অঞ্চলে বৃষ্টিপাতের পরিমাণ কমে যায়। এতে করে বাংলাদেশ, ভারত, মিয়ানমার থেকে শুরু করে অস্ট্রেলিয়া পর্যন্ত—এসব অঞ্চলে বৃষ্টি হয় না। বৃষ্টি না হওয়ার ফলে তাপমাত্রা বেড়ে যায়।
চলতি বছরের মার্চ থেকে জুন পর্যন্ত বাংলাদেশ, ভারত, ফিলিপাইন ও থাইল্যান্ডের ওপর দিয়ে বয়ে গেছে ভয়াবহ তাপপ্রবাহ। দেশে ১ এপ্রিল থেকে ২৫ এপ্রিল পর্যন্ত টানা তাপপ্রবাহ ছিল। টানা তাপপ্রবাহের ৭৬ বছরের রেকর্ড ভেঙেছে। আবহাওয়ার এই বিশেষ অবস্থা মূলত ‘এল নিনোর’ কারণে হয়েছে। এল নিনোর প্রভাবে দেশের অনেক অঞ্চলেই দেখা দেয় খরা। ভবিষ্যতে আবারও এল নিনোর প্রভাব আসবে বলে মনে করেছেন আবহাওয়াবিদেরা।
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর গুলশানের একটি হোটেলে ‘বাংলাদেশে খরা ও তাপপ্রবাহের বিরুদ্ধে এল নিনো পূর্ব প্রস্তুতিমূলক পদক্ষেপ’-শীর্ষক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। কর্মশালায় নানা দিকনির্দেশনা তুলে ধরেন বক্তারা।
দুর্যোগ মোকাবিলায় ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর মাঝে পূর্বাভাস ভিত্তিক আগাম সাড়াদানের মাধ্যমে ‘এল নিনো’র প্রভাবে সৃষ্ট খরা ও তীব্র তাপদাহ মোকাবিলায় সেভ দ্যা চিলড্রেনের আর্থিক সহায়তায়, রাইমসের কারিগরি সহায়তায় এবং এমজেকেএসের অংশীদারত্বের মাধ্যমে কুড়িগ্রাম জেলার উলিপুর ও চিলমারী উপজেলায় একটি পাইলট প্রকল্প বাস্তবায়ন করে। প্রকল্পে কারিগরি ও জ্ঞান ভিত্তিক অংশীদারত্বে ছিল বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর।
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য প্রদান রাখেন সেভ দ্যা চিলড্রেনের হিউম্যানিটারিয়েন ডিরেক্টর মো. মোশতাক হোসাইন। আলোচনা সভায় সেভ দ্যা চিলড্রেন ও রিমস থেকে ‘বাংলাদেশে খরা ও তাপপ্রবাহের বিরুদ্ধে এল নিনো পূর্ব প্রস্তুতিমূলক পদক্ষেপ’ নিয়ে দুটি প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন ফাতেমা মেহেরুন্নেসা ও আসিফ উদ্দিন বিন নুর। সেখানে তাঁরা কুড়িগ্রাম জেলার দুটি উপজেলার চারটি ইউনিয়নে খরা ও তাপপ্রবাহ নিয়ে কাজ করেছেন। ঘূর্ণিঝড়, তাপপ্রবাহ এবং অস্বাভাবিক বন্যা মোকাবিলায় ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর মাঝে পূর্বাভাস ভিত্তিক আগাম সাড়াদান দিয়ে কাজ করেছেন তাঁরা।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক রেজওয়ানুর রহমান বলেন, ‘খরার সঙ্গে আমরা অনেক আগে থেকেই পরিচিত। আমাদের অনেক জেলা রয়েছে সেখানে যে পরিমাণ পানি শুষ্ক মৌসুমে দরকার হয়, তা পাওয়া যায় না। তবে এখন আমরা সেসব অবস্থা থেকে পরিবর্তন করতে পেরেছি।’
তিনি বলেন, ‘গত কয়েকটি আকস্মিক বন্যায় অনেক জেলায় ফসলের ক্ষতি হয়েছে। এখন মৌসুমি বন্যা থেকে আকস্মিক বন্যা বেশি ক্ষতির কারণ হয়েছে দাঁড়িয়েছে। আর এই সময়ে এসে তাপপ্রবাহ খুব বেশি উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। ঢাকার মতো শহরে এটি আরও বড় প্রভাব ফেলছে। শহরের চারপাশে ২৫ ভাগ ফাঁকা জায়গা থাকা লাগে কিন্তু আমরা সেটাকে উপেক্ষা করে যাচ্ছি। সেভ দ্যা চিলড্রেনের এই প্রকল্প অন্য জেলাগুলোতে নেওয়া যায় কিনা সেই বিষয়ে বিস্তারিত আলাপ করা দরকার।’
কর্মশালায় বলা হয়, এই প্রকল্পের মূল লক্ষ্য হলো—খরা ও তাপপ্রবাহের প্রভাবে শিশু ও তাঁদের পরিবারের ক্ষতি কমানো এবং এল নিনোর নেতিবাচক প্রভাব মোকাবিলায় প্রাথমিক পদক্ষেপ গ্রহণ করা। প্রকল্পটি ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীর ওপর খরা ও তাপপ্রবাহের প্রভাব হ্রাস, সহনশীলতা বৃদ্ধি, এবং খাদ্য নিরাপত্তা ও জীবিকা সেবায় প্রবেশাধিকারের উন্নতির দিকে গুরুত্ব দিচ্ছে। ধীরে ধীরে শুরু হওয়া প্রাকৃতিক দুর্যোগ হিসেবে খরার জন্য পূর্ব প্রস্তুতিমূলক পদক্ষেপ এখনো নতুন ধারণা হিসেবে কাজ করছে, আর এই প্রকল্পটি সেই পদক্ষেপগুলোকে কার্যকর করার একটি উদ্যোগ হিসেবে পরিচালিত হচ্ছে।
কর্মশালায় এল নিনো নিয়ে গবেষণা উপস্থাপন করেন বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের উপপরিচালক কামরুল হাসান। তিনি বলেন, দক্ষিণ গোলার্ধের আবহাওয়ার স্বাভাবিক গতির পরিবর্তনের ফলে দক্ষিণ আমেরিকার পশ্চিম উপকূলীয় অঞ্চলে (বিশেষ করে পেরু) গরম পানির উপস্থিতিই মূলত এল নিনো। বাংলাদেশে ২০২৩ ও ২০২৪ সালে এল নিনোর প্রভাব ছিল। যার ফলে এই অঞ্চলে তাপমাত্রার আধিক্য দেখা দিয়েছে। এল নিনো সাধারণত প্রতি চার থেকে সাত বছরে একবার দেখা যায়। এর স্থায়িত্ব ১২ থেকে ১৮ মাস। তবে গত কয়েক বছরে কয়েকবার এল নিনো দেখা গেছে এবং এটি বেড়েই চলেছে।
কর্মশালায় আবহাওয়াবিদ আবদুর রহমান বলেন, দেশে পুবালি বায়ু যখন পুবে না বয়ে পশ্চিমে বয়ে যায়, তখন অস্ট্রেলিয়া থেকে শুরু করে বাংলাদেশ, ভারত, মিয়ানমার-এই পুরো অঞ্চলে বৃষ্টিপাতের পরিমাণ কমে যায়। এতে করে বাংলাদেশ, ভারত, মিয়ানমার থেকে শুরু করে অস্ট্রেলিয়া পর্যন্ত—এসব অঞ্চলে বৃষ্টি হয় না। বৃষ্টি না হওয়ার ফলে তাপমাত্রা বেড়ে যায়।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
চলতি বছরের মার্চ থেকে জুন পর্যন্ত বাংলাদেশ, ভারত, ফিলিপাইন ও থাইল্যান্ডের ওপর দিয়ে বয়ে গেছে ভয়াবহ তাপপ্রবাহ। দেশে ১ এপ্রিল থেকে ২৫ এপ্রিল পর্যন্ত টানা তাপপ্রবাহ ছিল। টানা তাপপ্রবাহের ৭৬ বছরের রেকর্ড ভেঙেছে। আবহাওয়ার এই বিশেষ অবস্থা মূলত ‘এল নিনোর’ কারণে হয়েছে। এল নিনোর প্রভাবে দেশের অনেক অঞ্চলেই দেখা দেয় খরা। ভবিষ্যতে আবারও এল নিনোর প্রভাব আসবে বলে মনে করেছেন আবহাওয়াবিদেরা।
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর গুলশানের একটি হোটেলে ‘বাংলাদেশে খরা ও তাপপ্রবাহের বিরুদ্ধে এল নিনো পূর্ব প্রস্তুতিমূলক পদক্ষেপ’-শীর্ষক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। কর্মশালায় নানা দিকনির্দেশনা তুলে ধরেন বক্তারা।
দুর্যোগ মোকাবিলায় ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর মাঝে পূর্বাভাস ভিত্তিক আগাম সাড়াদানের মাধ্যমে ‘এল নিনো’র প্রভাবে সৃষ্ট খরা ও তীব্র তাপদাহ মোকাবিলায় সেভ দ্যা চিলড্রেনের আর্থিক সহায়তায়, রাইমসের কারিগরি সহায়তায় এবং এমজেকেএসের অংশীদারত্বের মাধ্যমে কুড়িগ্রাম জেলার উলিপুর ও চিলমারী উপজেলায় একটি পাইলট প্রকল্প বাস্তবায়ন করে। প্রকল্পে কারিগরি ও জ্ঞান ভিত্তিক অংশীদারত্বে ছিল বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর।
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য প্রদান রাখেন সেভ দ্যা চিলড্রেনের হিউম্যানিটারিয়েন ডিরেক্টর মো. মোশতাক হোসাইন। আলোচনা সভায় সেভ দ্যা চিলড্রেন ও রিমস থেকে ‘বাংলাদেশে খরা ও তাপপ্রবাহের বিরুদ্ধে এল নিনো পূর্ব প্রস্তুতিমূলক পদক্ষেপ’ নিয়ে দুটি প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন ফাতেমা মেহেরুন্নেসা ও আসিফ উদ্দিন বিন নুর। সেখানে তাঁরা কুড়িগ্রাম জেলার দুটি উপজেলার চারটি ইউনিয়নে খরা ও তাপপ্রবাহ নিয়ে কাজ করেছেন। ঘূর্ণিঝড়, তাপপ্রবাহ এবং অস্বাভাবিক বন্যা মোকাবিলায় ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর মাঝে পূর্বাভাস ভিত্তিক আগাম সাড়াদান দিয়ে কাজ করেছেন তাঁরা।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক রেজওয়ানুর রহমান বলেন, ‘খরার সঙ্গে আমরা অনেক আগে থেকেই পরিচিত। আমাদের অনেক জেলা রয়েছে সেখানে যে পরিমাণ পানি শুষ্ক মৌসুমে দরকার হয়, তা পাওয়া যায় না। তবে এখন আমরা সেসব অবস্থা থেকে পরিবর্তন করতে পেরেছি।’
তিনি বলেন, ‘গত কয়েকটি আকস্মিক বন্যায় অনেক জেলায় ফসলের ক্ষতি হয়েছে। এখন মৌসুমি বন্যা থেকে আকস্মিক বন্যা বেশি ক্ষতির কারণ হয়েছে দাঁড়িয়েছে। আর এই সময়ে এসে তাপপ্রবাহ খুব বেশি উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। ঢাকার মতো শহরে এটি আরও বড় প্রভাব ফেলছে। শহরের চারপাশে ২৫ ভাগ ফাঁকা জায়গা থাকা লাগে কিন্তু আমরা সেটাকে উপেক্ষা করে যাচ্ছি। সেভ দ্যা চিলড্রেনের এই প্রকল্প অন্য জেলাগুলোতে নেওয়া যায় কিনা সেই বিষয়ে বিস্তারিত আলাপ করা দরকার।’
কর্মশালায় বলা হয়, এই প্রকল্পের মূল লক্ষ্য হলো—খরা ও তাপপ্রবাহের প্রভাবে শিশু ও তাঁদের পরিবারের ক্ষতি কমানো এবং এল নিনোর নেতিবাচক প্রভাব মোকাবিলায় প্রাথমিক পদক্ষেপ গ্রহণ করা। প্রকল্পটি ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীর ওপর খরা ও তাপপ্রবাহের প্রভাব হ্রাস, সহনশীলতা বৃদ্ধি, এবং খাদ্য নিরাপত্তা ও জীবিকা সেবায় প্রবেশাধিকারের উন্নতির দিকে গুরুত্ব দিচ্ছে। ধীরে ধীরে শুরু হওয়া প্রাকৃতিক দুর্যোগ হিসেবে খরার জন্য পূর্ব প্রস্তুতিমূলক পদক্ষেপ এখনো নতুন ধারণা হিসেবে কাজ করছে, আর এই প্রকল্পটি সেই পদক্ষেপগুলোকে কার্যকর করার একটি উদ্যোগ হিসেবে পরিচালিত হচ্ছে।
কর্মশালায় এল নিনো নিয়ে গবেষণা উপস্থাপন করেন বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের উপপরিচালক কামরুল হাসান। তিনি বলেন, দক্ষিণ গোলার্ধের আবহাওয়ার স্বাভাবিক গতির পরিবর্তনের ফলে দক্ষিণ আমেরিকার পশ্চিম উপকূলীয় অঞ্চলে (বিশেষ করে পেরু) গরম পানির উপস্থিতিই মূলত এল নিনো। বাংলাদেশে ২০২৩ ও ২০২৪ সালে এল নিনোর প্রভাব ছিল। যার ফলে এই অঞ্চলে তাপমাত্রার আধিক্য দেখা দিয়েছে। এল নিনো সাধারণত প্রতি চার থেকে সাত বছরে একবার দেখা যায়। এর স্থায়িত্ব ১২ থেকে ১৮ মাস। তবে গত কয়েক বছরে কয়েকবার এল নিনো দেখা গেছে এবং এটি বেড়েই চলেছে।
কর্মশালায় আবহাওয়াবিদ আবদুর রহমান বলেন, দেশে পুবালি বায়ু যখন পুবে না বয়ে পশ্চিমে বয়ে যায়, তখন অস্ট্রেলিয়া থেকে শুরু করে বাংলাদেশ, ভারত, মিয়ানমার-এই পুরো অঞ্চলে বৃষ্টিপাতের পরিমাণ কমে যায়। এতে করে বাংলাদেশ, ভারত, মিয়ানমার থেকে শুরু করে অস্ট্রেলিয়া পর্যন্ত—এসব অঞ্চলে বৃষ্টি হয় না। বৃষ্টি না হওয়ার ফলে তাপমাত্রা বেড়ে যায়।
চলতি বছরের মার্চ থেকে জুন পর্যন্ত বাংলাদেশ, ভারত, ফিলিপাইন ও থাইল্যান্ডের ওপর দিয়ে বয়ে গেছে ভয়াবহ তাপপ্রবাহ। দেশে ১ এপ্রিল থেকে ২৫ এপ্রিল পর্যন্ত টানা তাপপ্রবাহ ছিল। টানা তাপপ্রবাহের ৭৬ বছরের রেকর্ড ভেঙেছে। আবহাওয়ার এই বিশেষ অবস্থা মূলত ‘এল নিনোর’ কারণে হয়েছে। এল নিনোর প্রভাবে দেশের অনেক অঞ্চলেই দেখা দেয় খরা। ভবিষ্যতে আবারও এল নিনোর প্রভাব আসবে বলে মনে করেছেন আবহাওয়াবিদেরা।
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর গুলশানের একটি হোটেলে ‘বাংলাদেশে খরা ও তাপপ্রবাহের বিরুদ্ধে এল নিনো পূর্ব প্রস্তুতিমূলক পদক্ষেপ’-শীর্ষক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। কর্মশালায় নানা দিকনির্দেশনা তুলে ধরেন বক্তারা।
দুর্যোগ মোকাবিলায় ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর মাঝে পূর্বাভাস ভিত্তিক আগাম সাড়াদানের মাধ্যমে ‘এল নিনো’র প্রভাবে সৃষ্ট খরা ও তীব্র তাপদাহ মোকাবিলায় সেভ দ্যা চিলড্রেনের আর্থিক সহায়তায়, রাইমসের কারিগরি সহায়তায় এবং এমজেকেএসের অংশীদারত্বের মাধ্যমে কুড়িগ্রাম জেলার উলিপুর ও চিলমারী উপজেলায় একটি পাইলট প্রকল্প বাস্তবায়ন করে। প্রকল্পে কারিগরি ও জ্ঞান ভিত্তিক অংশীদারত্বে ছিল বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর।
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য প্রদান রাখেন সেভ দ্যা চিলড্রেনের হিউম্যানিটারিয়েন ডিরেক্টর মো. মোশতাক হোসাইন। আলোচনা সভায় সেভ দ্যা চিলড্রেন ও রিমস থেকে ‘বাংলাদেশে খরা ও তাপপ্রবাহের বিরুদ্ধে এল নিনো পূর্ব প্রস্তুতিমূলক পদক্ষেপ’ নিয়ে দুটি প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন ফাতেমা মেহেরুন্নেসা ও আসিফ উদ্দিন বিন নুর। সেখানে তাঁরা কুড়িগ্রাম জেলার দুটি উপজেলার চারটি ইউনিয়নে খরা ও তাপপ্রবাহ নিয়ে কাজ করেছেন। ঘূর্ণিঝড়, তাপপ্রবাহ এবং অস্বাভাবিক বন্যা মোকাবিলায় ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর মাঝে পূর্বাভাস ভিত্তিক আগাম সাড়াদান দিয়ে কাজ করেছেন তাঁরা।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক রেজওয়ানুর রহমান বলেন, ‘খরার সঙ্গে আমরা অনেক আগে থেকেই পরিচিত। আমাদের অনেক জেলা রয়েছে সেখানে যে পরিমাণ পানি শুষ্ক মৌসুমে দরকার হয়, তা পাওয়া যায় না। তবে এখন আমরা সেসব অবস্থা থেকে পরিবর্তন করতে পেরেছি।’
তিনি বলেন, ‘গত কয়েকটি আকস্মিক বন্যায় অনেক জেলায় ফসলের ক্ষতি হয়েছে। এখন মৌসুমি বন্যা থেকে আকস্মিক বন্যা বেশি ক্ষতির কারণ হয়েছে দাঁড়িয়েছে। আর এই সময়ে এসে তাপপ্রবাহ খুব বেশি উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। ঢাকার মতো শহরে এটি আরও বড় প্রভাব ফেলছে। শহরের চারপাশে ২৫ ভাগ ফাঁকা জায়গা থাকা লাগে কিন্তু আমরা সেটাকে উপেক্ষা করে যাচ্ছি। সেভ দ্যা চিলড্রেনের এই প্রকল্প অন্য জেলাগুলোতে নেওয়া যায় কিনা সেই বিষয়ে বিস্তারিত আলাপ করা দরকার।’
কর্মশালায় বলা হয়, এই প্রকল্পের মূল লক্ষ্য হলো—খরা ও তাপপ্রবাহের প্রভাবে শিশু ও তাঁদের পরিবারের ক্ষতি কমানো এবং এল নিনোর নেতিবাচক প্রভাব মোকাবিলায় প্রাথমিক পদক্ষেপ গ্রহণ করা। প্রকল্পটি ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীর ওপর খরা ও তাপপ্রবাহের প্রভাব হ্রাস, সহনশীলতা বৃদ্ধি, এবং খাদ্য নিরাপত্তা ও জীবিকা সেবায় প্রবেশাধিকারের উন্নতির দিকে গুরুত্ব দিচ্ছে। ধীরে ধীরে শুরু হওয়া প্রাকৃতিক দুর্যোগ হিসেবে খরার জন্য পূর্ব প্রস্তুতিমূলক পদক্ষেপ এখনো নতুন ধারণা হিসেবে কাজ করছে, আর এই প্রকল্পটি সেই পদক্ষেপগুলোকে কার্যকর করার একটি উদ্যোগ হিসেবে পরিচালিত হচ্ছে।
কর্মশালায় এল নিনো নিয়ে গবেষণা উপস্থাপন করেন বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের উপপরিচালক কামরুল হাসান। তিনি বলেন, দক্ষিণ গোলার্ধের আবহাওয়ার স্বাভাবিক গতির পরিবর্তনের ফলে দক্ষিণ আমেরিকার পশ্চিম উপকূলীয় অঞ্চলে (বিশেষ করে পেরু) গরম পানির উপস্থিতিই মূলত এল নিনো। বাংলাদেশে ২০২৩ ও ২০২৪ সালে এল নিনোর প্রভাব ছিল। যার ফলে এই অঞ্চলে তাপমাত্রার আধিক্য দেখা দিয়েছে। এল নিনো সাধারণত প্রতি চার থেকে সাত বছরে একবার দেখা যায়। এর স্থায়িত্ব ১২ থেকে ১৮ মাস। তবে গত কয়েক বছরে কয়েকবার এল নিনো দেখা গেছে এবং এটি বেড়েই চলেছে।
কর্মশালায় আবহাওয়াবিদ আবদুর রহমান বলেন, দেশে পুবালি বায়ু যখন পুবে না বয়ে পশ্চিমে বয়ে যায়, তখন অস্ট্রেলিয়া থেকে শুরু করে বাংলাদেশ, ভারত, মিয়ানমার-এই পুরো অঞ্চলে বৃষ্টিপাতের পরিমাণ কমে যায়। এতে করে বাংলাদেশ, ভারত, মিয়ানমার থেকে শুরু করে অস্ট্রেলিয়া পর্যন্ত—এসব অঞ্চলে বৃষ্টি হয় না। বৃষ্টি না হওয়ার ফলে তাপমাত্রা বেড়ে যায়।
পূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, আজ সকাল ৬টায় ঢাকায় তাপমাত্রা ছিল ২৫ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৫ শতাংশ। গতকাল ঢাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৪ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৫ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ ছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় রাজধানী...
৪ ঘণ্টা আগেআজ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা থেকে আকাশ মেঘলা থাকতে পারে। সারা দিনের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকবে। এ সময় উত্তর ও উত্তর-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রাও প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
১ দিন আগেপূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, আজ সকাল ৬টায় ঢাকায় তাপমাত্রা ছিল ২৬ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৬ শতাংশ। গতকাল সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৫ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস, আজ সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৬ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
২ দিন আগেবাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং...
৩ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক
মধ্য অক্টোবর থেকে সারা দেশে কমেছে বৃষ্টি। কোথাও কোথাও ছিটেফোঁটা বৃষ্টি হলেও গতকাল বুধবার দেশের কোথাও তা-ও ছিল না; বরং কার্তিকের শুরুর এই সময় বাড়ছে গরম। ইটপাথরের নগরী রাজধানী ঢাকায় আবহাওয়া ছিল শুষ্ক, গরমও বেশ তীব্র ছিল।
আজ বৃহস্পতিবারও ঢাকাসহ সারা দেশের আবহাওয়া বেশ শুষ্ক ও উষ্ণ থাকতে পারে।
আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পরবর্তী ছয় ঘণ্টার পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা থেকে আকাশ মেঘলা থাকতে পারে। সারা দিনের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকবে। এ সময় উত্তর ও উত্তর-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৮ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রাও প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, আজ সকাল ৬টায় ঢাকায় তাপমাত্রা ছিল ২৫ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৫ শতাংশ। গতকাল ঢাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৪ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৫ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ ছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় রাজধানী ঢাকায় কোনো বৃষ্টি হয়নি।
এদিকে দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত সুস্পষ্ট লঘুচাপটি উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে বর্তমানে দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগরের
অদূরে তামিলনাড়ু উপকূলে অবস্থান করছে। এটি আরও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হতে পারে।
এই লঘুচাপের প্রভাব বাংলাদেশে খুব একটা পড়বে না। তবে আজ বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের দু-এক জায়গায় বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এ ছাড়া দেশের অন্যত্র আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। সারা দেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে।
কার্তিক মাসে গরম পড়ার কারণ সম্পর্কে আবহাওয়াবিদ শাহীনুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, অক্টোবর বা কার্তিক মাসের এ সময়টি হলো বর্ষা-পরবর্তী কাল। এখন আবহাওয়া কিছুটা এলোমেলো হয়ে থাকে। কারণ বৃষ্টি কম হয়, আকাশে মেঘ কমে যায়, সূর্যের তেজও থাকে। এসব কারণে গরম একটু পড়ে। মূলত বছরের এই সময়ে বৃষ্টি কমে যাওয়ায় গরম পড়ে। আগামী কয়েক দিন সারা দেশে আবহাওয়া এ রকমই থাকবে।
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের প্রভাবে বৃষ্টির সম্ভাবনা বাংলাদেশে নেই জানিয়ে শাহীনুল ইসলাম বলেন, লঘুচাপটি ভারতের তামিলনাড়ুর দিকে যাচ্ছে। তবে চলতি অক্টোবরের শেষে আন্দামানের দিকে আরেকটি লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে। এর প্রভাবে হয়তো তখন বাংলাদেশের কোথাও কোথাও বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।
মধ্য অক্টোবর থেকে সারা দেশে কমেছে বৃষ্টি। কোথাও কোথাও ছিটেফোঁটা বৃষ্টি হলেও গতকাল বুধবার দেশের কোথাও তা-ও ছিল না; বরং কার্তিকের শুরুর এই সময় বাড়ছে গরম। ইটপাথরের নগরী রাজধানী ঢাকায় আবহাওয়া ছিল শুষ্ক, গরমও বেশ তীব্র ছিল।
আজ বৃহস্পতিবারও ঢাকাসহ সারা দেশের আবহাওয়া বেশ শুষ্ক ও উষ্ণ থাকতে পারে।
আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পরবর্তী ছয় ঘণ্টার পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা থেকে আকাশ মেঘলা থাকতে পারে। সারা দিনের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকবে। এ সময় উত্তর ও উত্তর-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৮ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রাও প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, আজ সকাল ৬টায় ঢাকায় তাপমাত্রা ছিল ২৫ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৫ শতাংশ। গতকাল ঢাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৪ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৫ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ ছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় রাজধানী ঢাকায় কোনো বৃষ্টি হয়নি।
এদিকে দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত সুস্পষ্ট লঘুচাপটি উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে বর্তমানে দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগরের
অদূরে তামিলনাড়ু উপকূলে অবস্থান করছে। এটি আরও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হতে পারে।
এই লঘুচাপের প্রভাব বাংলাদেশে খুব একটা পড়বে না। তবে আজ বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের দু-এক জায়গায় বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এ ছাড়া দেশের অন্যত্র আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। সারা দেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে।
কার্তিক মাসে গরম পড়ার কারণ সম্পর্কে আবহাওয়াবিদ শাহীনুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, অক্টোবর বা কার্তিক মাসের এ সময়টি হলো বর্ষা-পরবর্তী কাল। এখন আবহাওয়া কিছুটা এলোমেলো হয়ে থাকে। কারণ বৃষ্টি কম হয়, আকাশে মেঘ কমে যায়, সূর্যের তেজও থাকে। এসব কারণে গরম একটু পড়ে। মূলত বছরের এই সময়ে বৃষ্টি কমে যাওয়ায় গরম পড়ে। আগামী কয়েক দিন সারা দেশে আবহাওয়া এ রকমই থাকবে।
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের প্রভাবে বৃষ্টির সম্ভাবনা বাংলাদেশে নেই জানিয়ে শাহীনুল ইসলাম বলেন, লঘুচাপটি ভারতের তামিলনাড়ুর দিকে যাচ্ছে। তবে চলতি অক্টোবরের শেষে আন্দামানের দিকে আরেকটি লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে। এর প্রভাবে হয়তো তখন বাংলাদেশের কোথাও কোথাও বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।
চলতি বছরের মার্চ থেকে জুন পর্যন্ত বাংলাদেশ, ভারত, ফিলিপাইন ও থাইল্যান্ডের ওপর দিয়ে বয়ে গেছে ভয়াবহ তাপপ্রবাহ। দেশে ১ এপ্রিল থেকে ২৫ এপ্রিল পর্যন্ত টানা তাপপ্রবাহ ছিল। টানা তাপপ্রবাহের ৭৬ বছরের রেকর্ড ভেঙেছে। আবহাওয়ার এই বিশেষ অবস্থা মূলত ‘এল নিনোর’ কারণে হয়েছে। এল নিনোর প্রভাবে দেশের অনেক অঞ্চলেই দেখ
২৫ অক্টোবর ২০২৪আজ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা থেকে আকাশ মেঘলা থাকতে পারে। সারা দিনের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকবে। এ সময় উত্তর ও উত্তর-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রাও প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
১ দিন আগেপূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, আজ সকাল ৬টায় ঢাকায় তাপমাত্রা ছিল ২৬ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৬ শতাংশ। গতকাল সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৫ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস, আজ সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৬ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
২ দিন আগেবাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং...
৩ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক
দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট লঘুচাপটি আরও শক্তিশালী হয়ে উঠছে। এটি আরও ঘনীভূত হতে পারে। তবে এর প্রভাবে আজ দেশের কোথাও বৃষ্টির আভাস নেই। অবশ্য ঢাকার আকাশ আংশিক মেঘাচ্ছন্ন থাকতে পারে।
আজ বুধবার সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পরবর্তী ছয় ঘণ্টার পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা থেকে আকাশ মেঘলা থাকতে পারে। সারা দিনের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকবে। এ সময় উত্তর ও উত্তর-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রাও প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, আজ সকাল ৬টায় ঢাকায় তাপমাত্রা ছিল ২৭ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৩ শতাংশ। গতকাল ঢাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৫ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, আজ সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৬ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ ছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় রাজধানী ঢাকায় কোনো বৃষ্টি হয়নি।
গতকাল মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছিল, দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় সৃষ্ট লঘুচাপটি সুস্পষ্ট লঘুচাপে পরিণত হয়ে একই এলাকায় অবস্থান করছে। এটি আরও ঘনীভূত হতে পারে।
গতকালের পূর্বাভাসে আজকের বৃষ্টি সম্পর্কে জানানো হয়েছিল, চট্টগ্রাম বিভাগের দু-এক জায়গায় বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এ ছাড়া দেশের অন্যত্র আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। সারা দেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ তরিফুল নেওয়াজ কবির আজকের পত্রিকাকে বলেন, লঘুচাপটি ঘূর্ণিঝড়ে রূপ না-ও নিতে পারে। এটি নিম্নচাপে পরিণত হয়ে ভারতের তামিলনাড়ুর দিকে চলে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এর প্রভাবে বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলে বৃষ্টি হতে পারে। তবে সারা দেশে আপাতত বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই। ফলে তাপমাত্রাও খুব একটা কমবে না।
দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট লঘুচাপটি আরও শক্তিশালী হয়ে উঠছে। এটি আরও ঘনীভূত হতে পারে। তবে এর প্রভাবে আজ দেশের কোথাও বৃষ্টির আভাস নেই। অবশ্য ঢাকার আকাশ আংশিক মেঘাচ্ছন্ন থাকতে পারে।
আজ বুধবার সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পরবর্তী ছয় ঘণ্টার পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা থেকে আকাশ মেঘলা থাকতে পারে। সারা দিনের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকবে। এ সময় উত্তর ও উত্তর-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রাও প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, আজ সকাল ৬টায় ঢাকায় তাপমাত্রা ছিল ২৭ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৩ শতাংশ। গতকাল ঢাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৫ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, আজ সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৬ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ ছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় রাজধানী ঢাকায় কোনো বৃষ্টি হয়নি।
গতকাল মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছিল, দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় সৃষ্ট লঘুচাপটি সুস্পষ্ট লঘুচাপে পরিণত হয়ে একই এলাকায় অবস্থান করছে। এটি আরও ঘনীভূত হতে পারে।
গতকালের পূর্বাভাসে আজকের বৃষ্টি সম্পর্কে জানানো হয়েছিল, চট্টগ্রাম বিভাগের দু-এক জায়গায় বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এ ছাড়া দেশের অন্যত্র আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। সারা দেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ তরিফুল নেওয়াজ কবির আজকের পত্রিকাকে বলেন, লঘুচাপটি ঘূর্ণিঝড়ে রূপ না-ও নিতে পারে। এটি নিম্নচাপে পরিণত হয়ে ভারতের তামিলনাড়ুর দিকে চলে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এর প্রভাবে বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলে বৃষ্টি হতে পারে। তবে সারা দেশে আপাতত বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই। ফলে তাপমাত্রাও খুব একটা কমবে না।
চলতি বছরের মার্চ থেকে জুন পর্যন্ত বাংলাদেশ, ভারত, ফিলিপাইন ও থাইল্যান্ডের ওপর দিয়ে বয়ে গেছে ভয়াবহ তাপপ্রবাহ। দেশে ১ এপ্রিল থেকে ২৫ এপ্রিল পর্যন্ত টানা তাপপ্রবাহ ছিল। টানা তাপপ্রবাহের ৭৬ বছরের রেকর্ড ভেঙেছে। আবহাওয়ার এই বিশেষ অবস্থা মূলত ‘এল নিনোর’ কারণে হয়েছে। এল নিনোর প্রভাবে দেশের অনেক অঞ্চলেই দেখ
২৫ অক্টোবর ২০২৪পূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, আজ সকাল ৬টায় ঢাকায় তাপমাত্রা ছিল ২৫ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৫ শতাংশ। গতকাল ঢাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৪ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৫ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ ছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় রাজধানী...
৪ ঘণ্টা আগেপূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, আজ সকাল ৬টায় ঢাকায় তাপমাত্রা ছিল ২৬ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৬ শতাংশ। গতকাল সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৫ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস, আজ সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৬ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
২ দিন আগেবাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং...
৩ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক
কার্তিক মাস আসার পর সারা দেশে বৃষ্টি প্রায় হচ্ছেই না। এর সঙ্গে বেড়েছে গরম। আজ মঙ্গলবারও রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশের আবহাওয়া প্রায় একই রকম থাকতে পারে।
আজ সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পরবর্তী ছয় ঘণ্টার পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে। পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা থেকে মেঘলা আকাশ থাকতে পারে। সারা দিনের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকবে। এ সময় উত্তর ও উত্তর-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রাও প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, আজ সকাল ৬টায় ঢাকায় তাপমাত্রা ছিল ২৬ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৬ শতাংশ। গতকাল সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৫ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস, আজ সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৬ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ ছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় রাজধানী ঢাকায় কোনো বৃষ্টি হয়নি।
এ ছাড়া সারা দেশে আজকের আবহাওয়াও প্রায় একই রকম শুষ্ক থাকতে পারে। তবে দেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চল চট্টগ্রামে কিছুটা বৃষ্টি হতে পারে। গতকাল সোমবার আবহাওয়া অধিদপ্তরে আজকের সারা দেশের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় চট্টগ্রাম বিভাগের দু-এক জায়গায় বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। দেশের অন্যত্র আবহাওয়া আংশিক মেঘলা আকাশসহ প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। সারা দেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
কার্তিক মাস আসার পর সারা দেশে বৃষ্টি প্রায় হচ্ছেই না। এর সঙ্গে বেড়েছে গরম। আজ মঙ্গলবারও রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশের আবহাওয়া প্রায় একই রকম থাকতে পারে।
আজ সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পরবর্তী ছয় ঘণ্টার পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে। পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা থেকে মেঘলা আকাশ থাকতে পারে। সারা দিনের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকবে। এ সময় উত্তর ও উত্তর-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রাও প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, আজ সকাল ৬টায় ঢাকায় তাপমাত্রা ছিল ২৬ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৬ শতাংশ। গতকাল সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৫ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস, আজ সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৬ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ ছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় রাজধানী ঢাকায় কোনো বৃষ্টি হয়নি।
এ ছাড়া সারা দেশে আজকের আবহাওয়াও প্রায় একই রকম শুষ্ক থাকতে পারে। তবে দেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চল চট্টগ্রামে কিছুটা বৃষ্টি হতে পারে। গতকাল সোমবার আবহাওয়া অধিদপ্তরে আজকের সারা দেশের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় চট্টগ্রাম বিভাগের দু-এক জায়গায় বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। দেশের অন্যত্র আবহাওয়া আংশিক মেঘলা আকাশসহ প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। সারা দেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
চলতি বছরের মার্চ থেকে জুন পর্যন্ত বাংলাদেশ, ভারত, ফিলিপাইন ও থাইল্যান্ডের ওপর দিয়ে বয়ে গেছে ভয়াবহ তাপপ্রবাহ। দেশে ১ এপ্রিল থেকে ২৫ এপ্রিল পর্যন্ত টানা তাপপ্রবাহ ছিল। টানা তাপপ্রবাহের ৭৬ বছরের রেকর্ড ভেঙেছে। আবহাওয়ার এই বিশেষ অবস্থা মূলত ‘এল নিনোর’ কারণে হয়েছে। এল নিনোর প্রভাবে দেশের অনেক অঞ্চলেই দেখ
২৫ অক্টোবর ২০২৪পূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, আজ সকাল ৬টায় ঢাকায় তাপমাত্রা ছিল ২৫ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৫ শতাংশ। গতকাল ঢাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৪ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৫ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ ছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় রাজধানী...
৪ ঘণ্টা আগেআজ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা থেকে আকাশ মেঘলা থাকতে পারে। সারা দিনের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকবে। এ সময় উত্তর ও উত্তর-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রাও প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
১ দিন আগেবাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং...
৩ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক
ঢাকার বাতাসে দূষণের মাত্রা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে আছে। বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের আজ সোমবার সকাল ১০টার রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান ১৫২। গতকাল রোববার সকাল ৯টা ৩৭ মিনিটেও বায়ুমান একই ছিল।
বায়ুদূষণের শীর্ষ দেশগুলোর তালিকায় আজ ৭ম স্থানে রয়েছে ঢাকা। গতকালও একই অবস্থানে ছিল এই রাজধানী শহরটি।
আজ বায়ুদূষণের শীর্ষে আছে ভারতের দিল্লি। শহরটির বায়ুমান আজ ৩০৩, যা দুর্যোগপূর্ণ বাতাসের নির্দেশক।
শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো— পাকিস্তানের লাহোর, ভারতের মুম্বাই, উজবেকিস্তানের তাসখন্দ ও ভারতের কলকাতা। শহরগুলোর বায়ুমান যথাক্রমে ২৯৭, ১৭৭, ১৫৮ ও ১৫৬।
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১-১৫০ এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতি বছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
ঢাকার বাতাসে দূষণের মাত্রা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে আছে। বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের আজ সোমবার সকাল ১০টার রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান ১৫২। গতকাল রোববার সকাল ৯টা ৩৭ মিনিটেও বায়ুমান একই ছিল।
বায়ুদূষণের শীর্ষ দেশগুলোর তালিকায় আজ ৭ম স্থানে রয়েছে ঢাকা। গতকালও একই অবস্থানে ছিল এই রাজধানী শহরটি।
আজ বায়ুদূষণের শীর্ষে আছে ভারতের দিল্লি। শহরটির বায়ুমান আজ ৩০৩, যা দুর্যোগপূর্ণ বাতাসের নির্দেশক।
শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো— পাকিস্তানের লাহোর, ভারতের মুম্বাই, উজবেকিস্তানের তাসখন্দ ও ভারতের কলকাতা। শহরগুলোর বায়ুমান যথাক্রমে ২৯৭, ১৭৭, ১৫৮ ও ১৫৬।
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১-১৫০ এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতি বছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
চলতি বছরের মার্চ থেকে জুন পর্যন্ত বাংলাদেশ, ভারত, ফিলিপাইন ও থাইল্যান্ডের ওপর দিয়ে বয়ে গেছে ভয়াবহ তাপপ্রবাহ। দেশে ১ এপ্রিল থেকে ২৫ এপ্রিল পর্যন্ত টানা তাপপ্রবাহ ছিল। টানা তাপপ্রবাহের ৭৬ বছরের রেকর্ড ভেঙেছে। আবহাওয়ার এই বিশেষ অবস্থা মূলত ‘এল নিনোর’ কারণে হয়েছে। এল নিনোর প্রভাবে দেশের অনেক অঞ্চলেই দেখ
২৫ অক্টোবর ২০২৪পূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, আজ সকাল ৬টায় ঢাকায় তাপমাত্রা ছিল ২৫ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৫ শতাংশ। গতকাল ঢাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৪ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৫ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ ছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় রাজধানী...
৪ ঘণ্টা আগেআজ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা থেকে আকাশ মেঘলা থাকতে পারে। সারা দিনের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকবে। এ সময় উত্তর ও উত্তর-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রাও প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
১ দিন আগেপূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, আজ সকাল ৬টায় ঢাকায় তাপমাত্রা ছিল ২৬ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৬ শতাংশ। গতকাল সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৫ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস, আজ সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৬ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
২ দিন আগে