বিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা
জনপ্রিয় একজন নির্মাতা তাঁর অফিসে নেশা জাতীয় চকলেট খাইয়ে হেনস্তা করতে চেয়েছিলেন অভিনেত্রী শাহনাজ সুমিকে। চকলেট খাওয়ার কিছুক্ষণ পরেই বিষয়টি বুঝতে পেরে সেখান থেকে দ্রুত চলে আসেন অভিনেত্রী। সম্প্রতি সাংবাদিক মঞ্জু আহমেদকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এমনটাই জানালেন অভিনেত্রী শাহনাজ সুমি। তবে নির্মাতার নাম প্রকাশ করেননি তিনি।
নিজের সঙ্গে ঘটে যাওয়া বিব্রতকর সেই ঘটনার বর্ণনা দিয়ে শাহনাজ সুমি বলেন, ‘তিন মাস আগে গুলশানের নিকেতনে এক পরিচালকের অফিসে গিয়েছিলাম। চকলেটের প্যাকেট ভেঙে আমাকে অর্ধেক খেতে দেন। খাওয়ার ৭-৮ মিনিট পরেই আমার মাথা ভার হতে শুরু করে। বিষয়টি বুঝতে পেরে সেখান থেকে বেরিয়ে পড়ি।’
অফিস থেকে বের হওয়ার পরেও সুমির পিছু নিয়েছিলেন সেই পরিচালক। সুমি বলেন, ‘অফিস থেকে বের হয়ে লিফটের সামনে গিয়ে বুঝতে পারছিলাম না কোন বাটনে চাপ দিলে নিচে নামব। সে সময় পরিচালক আমার পেছনে এসে বলল, এখনো যাওনি? আসো ভেতরে এসে বসো। আমি বললাম, না আমাকে এখন যেতেই হবে। লিফটে না গিয়ে রেলিং ধরে ধরে সিঁড়ি দিয়ে নামতে লাগলাম। সেও আমার সঙ্গে সঙ্গে নামে। আমাকে বলে, তুমি কোথায় যাবে? আমি কোনো একটা ঠিকানা বলার পর সে বলল, আমিও যাব সেখানে। সে হয়তো আমার জ্ঞান হারানোর অপেক্ষা করছিল। মনে হলো, আমার পালানো উচিত। অন্য কোথাও যাব বলে সেখান থেকে দ্রুত হেঁটে বের হয়ে এলাম।’
পরিচালকের অফিস থেকে বের হয়ে এক বান্ধবীর বাসায় যান সুমি। তিনি বলেন, ‘দ্রুত আমার এক বন্ধুর বাসায় যাই। সেখানে যাওয়ার পর আমার কথা জড়িয়ে যাচ্ছিল। ও আমায় বলল, তুই তো ঠিক নাই। পানি খেলাম। এরপর ও খাবারের অর্ডার দেয়। খাবার সামনে রেখেই ঘুমিয়ে পড়ি। ৪-৫ পাঁচ ঘণ্টা পর আমার ঘুম ভাঙে। এরপর সার্চ দিয়ে দেখলাম আমাকে যেটা খাওয়ানো হয়েছে সেটা এক ধরনের নেশাদ্রব্য।’
এমন তিক্ত অভিজ্ঞতার মুখোমুখি হলেও সুমি মনে করেন, মিডিয়ার সবাই খারাপ না। সুমির ভাষায়, ‘খারাপ মানুষ সব জায়গায় আছে। মিডিয়ার ভেতরে যেমন আছে, বাইরেও আছে। চলার পথে গর্ত থাকতেই পারে। কেউ তাতে পড়ে যাবে কেউ আবার পাশ কেটে চলে যাবে।’
রিয়েলিটি শো ‘সেরা নাচিয়ে’ দিয়ে শোবিজে আত্মপ্রকাশ শাহনাজ সুমির। অভিনয় করেছেন নাটক, ওটিটি ও সিনেমায়। সর্বশেষ ‘মোবারকনামা’ ওয়েব সিরিজে দেখা গেছে তাঁকে। গত বছর ডিসেম্বরে ওটিটি প্ল্যাটফর্ম হইচইয়ে মুক্তি পেয়েছিল সিরিজটি।
জনপ্রিয় একজন নির্মাতা তাঁর অফিসে নেশা জাতীয় চকলেট খাইয়ে হেনস্তা করতে চেয়েছিলেন অভিনেত্রী শাহনাজ সুমিকে। চকলেট খাওয়ার কিছুক্ষণ পরেই বিষয়টি বুঝতে পেরে সেখান থেকে দ্রুত চলে আসেন অভিনেত্রী। সম্প্রতি সাংবাদিক মঞ্জু আহমেদকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এমনটাই জানালেন অভিনেত্রী শাহনাজ সুমি। তবে নির্মাতার নাম প্রকাশ করেননি তিনি।
নিজের সঙ্গে ঘটে যাওয়া বিব্রতকর সেই ঘটনার বর্ণনা দিয়ে শাহনাজ সুমি বলেন, ‘তিন মাস আগে গুলশানের নিকেতনে এক পরিচালকের অফিসে গিয়েছিলাম। চকলেটের প্যাকেট ভেঙে আমাকে অর্ধেক খেতে দেন। খাওয়ার ৭-৮ মিনিট পরেই আমার মাথা ভার হতে শুরু করে। বিষয়টি বুঝতে পেরে সেখান থেকে বেরিয়ে পড়ি।’
অফিস থেকে বের হওয়ার পরেও সুমির পিছু নিয়েছিলেন সেই পরিচালক। সুমি বলেন, ‘অফিস থেকে বের হয়ে লিফটের সামনে গিয়ে বুঝতে পারছিলাম না কোন বাটনে চাপ দিলে নিচে নামব। সে সময় পরিচালক আমার পেছনে এসে বলল, এখনো যাওনি? আসো ভেতরে এসে বসো। আমি বললাম, না আমাকে এখন যেতেই হবে। লিফটে না গিয়ে রেলিং ধরে ধরে সিঁড়ি দিয়ে নামতে লাগলাম। সেও আমার সঙ্গে সঙ্গে নামে। আমাকে বলে, তুমি কোথায় যাবে? আমি কোনো একটা ঠিকানা বলার পর সে বলল, আমিও যাব সেখানে। সে হয়তো আমার জ্ঞান হারানোর অপেক্ষা করছিল। মনে হলো, আমার পালানো উচিত। অন্য কোথাও যাব বলে সেখান থেকে দ্রুত হেঁটে বের হয়ে এলাম।’
পরিচালকের অফিস থেকে বের হয়ে এক বান্ধবীর বাসায় যান সুমি। তিনি বলেন, ‘দ্রুত আমার এক বন্ধুর বাসায় যাই। সেখানে যাওয়ার পর আমার কথা জড়িয়ে যাচ্ছিল। ও আমায় বলল, তুই তো ঠিক নাই। পানি খেলাম। এরপর ও খাবারের অর্ডার দেয়। খাবার সামনে রেখেই ঘুমিয়ে পড়ি। ৪-৫ পাঁচ ঘণ্টা পর আমার ঘুম ভাঙে। এরপর সার্চ দিয়ে দেখলাম আমাকে যেটা খাওয়ানো হয়েছে সেটা এক ধরনের নেশাদ্রব্য।’
এমন তিক্ত অভিজ্ঞতার মুখোমুখি হলেও সুমি মনে করেন, মিডিয়ার সবাই খারাপ না। সুমির ভাষায়, ‘খারাপ মানুষ সব জায়গায় আছে। মিডিয়ার ভেতরে যেমন আছে, বাইরেও আছে। চলার পথে গর্ত থাকতেই পারে। কেউ তাতে পড়ে যাবে কেউ আবার পাশ কেটে চলে যাবে।’
রিয়েলিটি শো ‘সেরা নাচিয়ে’ দিয়ে শোবিজে আত্মপ্রকাশ শাহনাজ সুমির। অভিনয় করেছেন নাটক, ওটিটি ও সিনেমায়। সর্বশেষ ‘মোবারকনামা’ ওয়েব সিরিজে দেখা গেছে তাঁকে। গত বছর ডিসেম্বরে ওটিটি প্ল্যাটফর্ম হইচইয়ে মুক্তি পেয়েছিল সিরিজটি।
স্বাধীন বাংলাদেশের শুরু থেকেই ঢাকাই সিনেমার সঙ্গে জড়িত সোহেল রানা। বাংলাদেশের প্রথম পূর্ণাঙ্গ মুক্তিযুদ্ধের চলচ্চিত্র ‘ওরা ১১ জন’-এর প্রযোজক হিসেবে চলচ্চিত্রজগতে প্রবেশ করেন মাসুদ পারভেজ ওরফে সোহেল রানা। সিনেমাটি ১৯৭২ সালে মুক্তি পায়। অভিনেতা হিসেবে আত্মপ্রকাশ এর দুই বছর
৭ ঘণ্টা আগেসোলস ব্যান্ডের আত্মপ্রকাশ চট্টগ্রামে ১৯৭৩ সালে। তবে ব্যান্ডটির কার্যক্রম শুরু হয় তারও এক বছর আগে (১৯৭২)। সাজেদ উল আলমের নেতৃত্বে কয়েক তরুণ ‘সুরেলা’ নামের একটি ব্যান্ড গঠন করে। ১৯৭৩ সালে ব্যান্ডের নাম পরিবর্তন করে রাখা হয় ‘সোলস’। সাজেদ, লুলু ও রনি ছিলেন প্রতিষ্ঠাতা সদস্য। এরপর আর থেমে থাকতে হয়নি...
৭ ঘণ্টা আগেএক বছরের বেশি সময় ধরে বলিউডে চর্চা চলছে ডন সিনেমার সিকুয়েল নিয়ে। অমিতাভ ও শাহরুখের পর ডনের ভূমিকায় রণবীর সিংয়ের নাম ঘোষণা হওয়ার পর থেকেই আলোচনায় উঠে এসেছে ‘ডন থ্রি’। সিনেমার নায়িকা নিয়েও জল্পনা তুঙ্গে। প্রথমে শোনা গিয়েছিল প্রিয়াঙ্কার পরিবর্তে ডন থ্রিতে নায়িকা হচ্ছেন কিয়ারা আদভানি। মাতৃত্বকালীন...
৭ ঘণ্টা আগেদীর্ঘদিন ধরে ক্যানসারে আক্রান্ত চলচ্চিত্র অভিনেতা ইলিয়াস জাভেদ। আজ ১৬ এপ্রিল শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে তাঁকে বাসার নিকটতম উত্তরার একটি বেসরকারি হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে।
২১ ঘণ্টা আগে