বিনোদন প্রতিবেদক
ঢাকা: লকডাউনের শুরু থেকে শুটিং থেকে দূরে ছিলেন ফজলুর রহমান বাবু। ঈদের পর সম্প্রতি কাজে ফিরেছেন তিনি। জানালেন, ‘হাউস নং-৯৬’ ধারাবাহিকে একেকটি গল্প নিয়ে একেকটি পর্ব। তেমন একটি পর্বে দেখা যাবে তাঁকে, যেখানে তিনি গ্রাম থেকে মেয়েকে নিয়ে ঢাকা শহরে আসেন চিকিৎসার জন্য। ইতিবাচক কিছু ঘটনার মধ্য দিয়ে এগিয়ে যায় গল্প। নাটকটি পরিচালনা করেছেন মাহমুদুর রহমান।
ফজলুর রহমান বাবু এখন থেকে বিরতি দিয়ে পরিস্থিতি বুঝে নিয়মিত অভিনয় করতে চাচ্ছেন। তাঁর হাতে রয়েছে বেশ কিছু ধারাবাহিকের কাজ। এর মধ্যে গানেও কণ্ঠ দেবেন তিনি। ঈদে অভিনেত্রী শাওনের সঙ্গে একটি গানে কণ্ঠ দিয়ে বেশ প্রশংসিত হয়েছেন তিনি।
তবে সিনেমা নিয়ে বেশ বিপাকে পড়েছেন এই জনপ্রিয় অভিনেতা। বাবু বলেন, ‘পাঁচটি সিনেমার শুটিং শুরু হওয়ার কথা রয়েছে। করোনার কারণে সেগুলো বারবার পিছিয়ে যাচ্ছে। অনেক দিন ধরে চলচ্চিত্রে কাজ করতে পারছি না। এই কারণেও মন কিছুটা খারাপ। এই সিনেমাগুলোর শুটিং শেষ হয়ে মুক্তি পেলে যেন নতুন উদ্যম পাব।’ ‘শঙ্খনাদ’, ‘মেয়েটি এখন কোথায় যাবে’, ‘গহিন বালুচর’ ও ‘ফাগুন হাওয়া’য় অভিনয় করে চারবার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পেয়েছেন ফজলুর রহমান বাবু। চলচ্চিত্র অভিনেতা হিসেবে তিনি নিজেকে ভাগ্যবান মনে করেন। চলচ্চিত্র নিয়ে তিনি বেশ আশাবাদীও। তিনি বলেন, ‘আমার ভাগ্য ভালো যে কিছু ভালো নির্মাতা এখনো আমাকে চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য ডাকেন। তাঁদের চলচ্চিত্রে আমার বয়সী একজন মানুষের জায়গা হয়। এই কাজটা আমাকে খুবই টানে। কারণ, একটা নাটকে যা করা যায় না এমন অনেক কিছুই করার সুযোগ থাকে সিনেমায়। তবে ভালো চরিত্রের আশায় আমি স্বল্পদৈর্ঘ্য বা খুব কম বাজেটের কাজেও সম্পৃক্ত হই।’
বাবু বলেন, ‘অভিনয় আমাকে শান্তি দেয়। তবে সেই অভিনয়টা অনেক সময়ই নিজের মতো করে করতে পারি না। এর মতো কষ্ট আর নেই। এমনও হয়েছে দিনের পর দিন অভিনয় করে যাচ্ছি কিন্তু সন্তুষ্ট হতে পারছি না। থিয়েটার ছেড়ে খেয়ে–পরে বাঁচার জন্য নাটকে অভিনয় শুরু করলাম। সেই নাটকও এখন আগের জায়গায় নেই। এদিকে আমাদের দেশে সেভাবে থিয়েটারই নেই। ঢাকায় যে থিয়েটার রয়েছে, সেখানে শহরের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে দূরবর্তী হওয়ার কারণে দর্শক সেভাবে আসছে না।
থিয়েটারে নতুন করে অভিনয় করারও ইচ্ছে আছে। ফজলুর রহমান বাবু বলেন, ‘থিয়েটারের নতুন করে দর্শক তৈরি হচ্ছে না। সুযোগ পেলে আমার এখনো ইচ্ছা আছে নিয়মিত থিয়েটারটা করে যাওয়া।’
ঢাকা: লকডাউনের শুরু থেকে শুটিং থেকে দূরে ছিলেন ফজলুর রহমান বাবু। ঈদের পর সম্প্রতি কাজে ফিরেছেন তিনি। জানালেন, ‘হাউস নং-৯৬’ ধারাবাহিকে একেকটি গল্প নিয়ে একেকটি পর্ব। তেমন একটি পর্বে দেখা যাবে তাঁকে, যেখানে তিনি গ্রাম থেকে মেয়েকে নিয়ে ঢাকা শহরে আসেন চিকিৎসার জন্য। ইতিবাচক কিছু ঘটনার মধ্য দিয়ে এগিয়ে যায় গল্প। নাটকটি পরিচালনা করেছেন মাহমুদুর রহমান।
ফজলুর রহমান বাবু এখন থেকে বিরতি দিয়ে পরিস্থিতি বুঝে নিয়মিত অভিনয় করতে চাচ্ছেন। তাঁর হাতে রয়েছে বেশ কিছু ধারাবাহিকের কাজ। এর মধ্যে গানেও কণ্ঠ দেবেন তিনি। ঈদে অভিনেত্রী শাওনের সঙ্গে একটি গানে কণ্ঠ দিয়ে বেশ প্রশংসিত হয়েছেন তিনি।
তবে সিনেমা নিয়ে বেশ বিপাকে পড়েছেন এই জনপ্রিয় অভিনেতা। বাবু বলেন, ‘পাঁচটি সিনেমার শুটিং শুরু হওয়ার কথা রয়েছে। করোনার কারণে সেগুলো বারবার পিছিয়ে যাচ্ছে। অনেক দিন ধরে চলচ্চিত্রে কাজ করতে পারছি না। এই কারণেও মন কিছুটা খারাপ। এই সিনেমাগুলোর শুটিং শেষ হয়ে মুক্তি পেলে যেন নতুন উদ্যম পাব।’ ‘শঙ্খনাদ’, ‘মেয়েটি এখন কোথায় যাবে’, ‘গহিন বালুচর’ ও ‘ফাগুন হাওয়া’য় অভিনয় করে চারবার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পেয়েছেন ফজলুর রহমান বাবু। চলচ্চিত্র অভিনেতা হিসেবে তিনি নিজেকে ভাগ্যবান মনে করেন। চলচ্চিত্র নিয়ে তিনি বেশ আশাবাদীও। তিনি বলেন, ‘আমার ভাগ্য ভালো যে কিছু ভালো নির্মাতা এখনো আমাকে চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য ডাকেন। তাঁদের চলচ্চিত্রে আমার বয়সী একজন মানুষের জায়গা হয়। এই কাজটা আমাকে খুবই টানে। কারণ, একটা নাটকে যা করা যায় না এমন অনেক কিছুই করার সুযোগ থাকে সিনেমায়। তবে ভালো চরিত্রের আশায় আমি স্বল্পদৈর্ঘ্য বা খুব কম বাজেটের কাজেও সম্পৃক্ত হই।’
বাবু বলেন, ‘অভিনয় আমাকে শান্তি দেয়। তবে সেই অভিনয়টা অনেক সময়ই নিজের মতো করে করতে পারি না। এর মতো কষ্ট আর নেই। এমনও হয়েছে দিনের পর দিন অভিনয় করে যাচ্ছি কিন্তু সন্তুষ্ট হতে পারছি না। থিয়েটার ছেড়ে খেয়ে–পরে বাঁচার জন্য নাটকে অভিনয় শুরু করলাম। সেই নাটকও এখন আগের জায়গায় নেই। এদিকে আমাদের দেশে সেভাবে থিয়েটারই নেই। ঢাকায় যে থিয়েটার রয়েছে, সেখানে শহরের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে দূরবর্তী হওয়ার কারণে দর্শক সেভাবে আসছে না।
থিয়েটারে নতুন করে অভিনয় করারও ইচ্ছে আছে। ফজলুর রহমান বাবু বলেন, ‘থিয়েটারের নতুন করে দর্শক তৈরি হচ্ছে না। সুযোগ পেলে আমার এখনো ইচ্ছা আছে নিয়মিত থিয়েটারটা করে যাওয়া।’
এক যুগের বেশি সময় ধরে পশ্চিমবঙ্গে কাজ করছেন জয়া আহসান। টালিউডে তাঁর জনপ্রিয়তাও কম নয়। তবে গত বছর বাংলাদেশের রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর বদলে গেছে প্রেক্ষাপট। কমেছে দুই বাংলার শিল্পীদের আদান-প্রদান। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম জয়া আহসান।
৭ ঘণ্টা আগে২০১৬ সালে প্রকাশ পেয়েছিল কথাসাহিত্যিক মঞ্জু সরকারের কিশোর উপন্যাস ‘মস্ত বড়লোক’। এবার উপন্যাসটি আসছে বড় পর্দায়। একই নামে শিশুতোষ সিনেমা বানাচ্ছেন আঁকা রেজা গালিব। ২০২২-২৩ অর্থবছরের শিশুতোষ শাখায় সরকারি অনুদান পেয়েছিল মস্ত বড়লোক।
৭ ঘণ্টা আগেগণ-অভ্যুত্থান দিবস উপলক্ষে আজ দেশের সবচেয়ে বড় আয়োজন সাজানো হয়েছে রাজধানীর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে। বিকেলে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠ করা হবে। গত রোববার প্রধান উপদেষ্টার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া এক পোস্টে বলা হয়...
৭ ঘণ্টা আগে২০২৪ সালের মে মাসে সড়ক দুর্ঘটনায় মারা যান অড সিগনেচারের ভোকাল আহাসান তানভীর পিয়াল। সেই ঘটনার পর প্রায় এক বছর গান থেকে দূরে ছিল ব্যান্ডটি। গত মে মাসে ‘জগৎ মঞ্চ’ নামে একটি নতুন গান প্রকাশের মাধ্যমে আবার নতুন করে গানে ফেরে অড সিগনেচার।
১৮ ঘণ্টা আগে