বিনোদন ডেস্ক
গত বছর মালয়ালম সিনেমা ‘মানজুম্মেল বয়েজ’ সাড়া ফেলেছিল ভারতজুড়ে। ওটিটিতে মুক্তির পর বাংলাদেশেও সিনেমাটি নিয়ে বেশ আলোচনা হয়েছিল। বিশ্বজুড়ে প্রেক্ষাগৃহ থেকে ২৪২ কোটি রুপি আয় করেছিল চিদাম্বরাম পরিচালিত মানজুম্মেল বয়েজ। পেয়েছিল মালয়ালম ইন্ডাস্ট্রির সেরা ব্যবসাসফল সিনেমার খেতাব। তবে এ বছর সে রেকর্ড ভেঙে দিল মোহনলাল অভিনীত ‘এল টু: এমপুরান’। গত ২৭ মার্চ মুক্তি পাওয়া সিনেমাটি মাত্র ১০ দিনেই পেরিয়েছে ২৫০ কোটির মাইলফলক।
সিনেমা হলে এখনো এমপুরান দেখতে দর্শকের যে আগ্রহ দেখা যাচ্ছে, তাতে অচিরেই আড়াই শ কোটির মাইলফলক পেরিয়ে যাবে। সিনেমা বিশ্লেষকদের আশা, প্রথম মালয়ালম সিনেমা হিসেবে তিন শ কোটির ঘরও পেরোতে পারে পৃথ্বীরাজ সুকুমারণ পরিচালিত এমপুরান। এটি ২০১৯ সালে মুক্তি পাওয়া ‘লুসিফার’ সিনেমার সিকুয়েল। ৩০ কোটি বাজেটে তৈরি লুসিফার আয় করেছিল ১২০ কোটি রুপির বেশি। দ্বিতীয় পর্ব এমপুরানের ক্ষেত্রে বাজেট কয়েক গুণ বাড়িয়ে ১৮০ কোটি করেছিলেন নির্মাতা, সাড়াও পাচ্ছেন কয়েক গুণ বেশি।
মুক্তির মাত্র তিন দিনেই ১০০ কোটির মাইলফলক পেরিয়েছিল এমপুরান। মালয়ালম ইন্ডাস্ট্রিতে এমন ঘটনা এটাই প্রথম। তবে এমপুরানের এই সাফল্যে লেগেছিল রাজনৈতিক বিতর্কের ধাক্কা। বিজেপি ও আরএসএস নেতাদের আপত্তিতে মুক্তির পর আবারও সিনেমাটিকে তোলা হয় সেন্ট্রাল বোর্ড অব ফিল্ম সার্টিফিকেশনের কাঠগড়ায়। নতুন করে ১৭টি দৃশ্য বাদ দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়।
জানা গেছে, ২০০২ সালে ভারতের গুজরাটে ঘটে যাওয়া এক ভয়াবহ সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা, যেটি গুজরাট রায়ট নামে পরিচিত, সে ঘটনার কিছু অংশ উঠে এসেছে এমপুরান সিনেমায়। আর এতেই ক্ষিপ্ত হয়েছে বিজেপি ও আরএসএসের নেতারা। সিনেমাটি মুক্তির পর থেকেই নানাভাবে উসকানি দিয়ে আসছিল বিজেপি ও আরএসএসের নেতারা। তাদের তীব্র বিরোধিতার মুখে এমপুরান আবার দেখেছেন সার্টিফিকেশন বোর্ডের সদস্যরা। ১৭টি দৃশ্যে সংশোধনী দেন তাঁরা। নির্মাতারা মেনেও নেন। সেসব দৃশ্য বাদ দিয়ে হলে এখন নতুন সংস্করণ চললেও দর্শকদের আগ্রহে এতটুকু ভাটা পড়েনি। রাজনৈতিক বিতর্কে বরং নতুনভাবে হাওয়া লেগেছে এমপুরানের সাফল্যের পালে।
গত বছর মালয়ালম সিনেমা ‘মানজুম্মেল বয়েজ’ সাড়া ফেলেছিল ভারতজুড়ে। ওটিটিতে মুক্তির পর বাংলাদেশেও সিনেমাটি নিয়ে বেশ আলোচনা হয়েছিল। বিশ্বজুড়ে প্রেক্ষাগৃহ থেকে ২৪২ কোটি রুপি আয় করেছিল চিদাম্বরাম পরিচালিত মানজুম্মেল বয়েজ। পেয়েছিল মালয়ালম ইন্ডাস্ট্রির সেরা ব্যবসাসফল সিনেমার খেতাব। তবে এ বছর সে রেকর্ড ভেঙে দিল মোহনলাল অভিনীত ‘এল টু: এমপুরান’। গত ২৭ মার্চ মুক্তি পাওয়া সিনেমাটি মাত্র ১০ দিনেই পেরিয়েছে ২৫০ কোটির মাইলফলক।
সিনেমা হলে এখনো এমপুরান দেখতে দর্শকের যে আগ্রহ দেখা যাচ্ছে, তাতে অচিরেই আড়াই শ কোটির মাইলফলক পেরিয়ে যাবে। সিনেমা বিশ্লেষকদের আশা, প্রথম মালয়ালম সিনেমা হিসেবে তিন শ কোটির ঘরও পেরোতে পারে পৃথ্বীরাজ সুকুমারণ পরিচালিত এমপুরান। এটি ২০১৯ সালে মুক্তি পাওয়া ‘লুসিফার’ সিনেমার সিকুয়েল। ৩০ কোটি বাজেটে তৈরি লুসিফার আয় করেছিল ১২০ কোটি রুপির বেশি। দ্বিতীয় পর্ব এমপুরানের ক্ষেত্রে বাজেট কয়েক গুণ বাড়িয়ে ১৮০ কোটি করেছিলেন নির্মাতা, সাড়াও পাচ্ছেন কয়েক গুণ বেশি।
মুক্তির মাত্র তিন দিনেই ১০০ কোটির মাইলফলক পেরিয়েছিল এমপুরান। মালয়ালম ইন্ডাস্ট্রিতে এমন ঘটনা এটাই প্রথম। তবে এমপুরানের এই সাফল্যে লেগেছিল রাজনৈতিক বিতর্কের ধাক্কা। বিজেপি ও আরএসএস নেতাদের আপত্তিতে মুক্তির পর আবারও সিনেমাটিকে তোলা হয় সেন্ট্রাল বোর্ড অব ফিল্ম সার্টিফিকেশনের কাঠগড়ায়। নতুন করে ১৭টি দৃশ্য বাদ দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়।
জানা গেছে, ২০০২ সালে ভারতের গুজরাটে ঘটে যাওয়া এক ভয়াবহ সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা, যেটি গুজরাট রায়ট নামে পরিচিত, সে ঘটনার কিছু অংশ উঠে এসেছে এমপুরান সিনেমায়। আর এতেই ক্ষিপ্ত হয়েছে বিজেপি ও আরএসএসের নেতারা। সিনেমাটি মুক্তির পর থেকেই নানাভাবে উসকানি দিয়ে আসছিল বিজেপি ও আরএসএসের নেতারা। তাদের তীব্র বিরোধিতার মুখে এমপুরান আবার দেখেছেন সার্টিফিকেশন বোর্ডের সদস্যরা। ১৭টি দৃশ্যে সংশোধনী দেন তাঁরা। নির্মাতারা মেনেও নেন। সেসব দৃশ্য বাদ দিয়ে হলে এখন নতুন সংস্করণ চললেও দর্শকদের আগ্রহে এতটুকু ভাটা পড়েনি। রাজনৈতিক বিতর্কে বরং নতুনভাবে হাওয়া লেগেছে এমপুরানের সাফল্যের পালে।
সময়ের সঙ্গে রং হারিয়েছে বাংলার ঐতিহ্য যাত্রাপালা। একসময়ের শক্তিশালী ও আবেগময় যাত্রার মঞ্চ যেন পরিণত হয়েছে প্রাপ্তবয়স্ক নৃত্য-আসরে। বাস্তব জীবনের এমন অভিজ্ঞতা নিয়ে সিনেমা বানাচ্ছেন আসিফ ইসলাম। ‘ল্যান্ড অব দ্য প্রিন্সেস’ নামের এ সিনেমায় অভিনয় করেছেন যাত্রাশিল্পীরা। আর শহরের গ্ল্যামারাস প্রিন্সেস
১২ ঘণ্টা আগেশেরপুরের নালিতাবাড়ীর ভারতীয় সীমান্তবর্তী এলাকার গারো পাহাড়সহ বিভিন্ন লোকেশনে চলছে সজল-বুবলী অভিনীত ‘শাপলা শালুক’ সিনেমার শুটিং, যেখানে বন্য হাতির আনাগোনা রয়েছে। শুটিং করতে গিয়ে বন্য হাতির আক্রমণের মুখে পড়েছিলেন সিনেমার কলাকুশলীরা। তেমন ক্ষয়ক্ষতি না হলেও আতঙ্ক নিয়ে কাজ করছেন বলে জানান অভিনেতা সজল।
১২ ঘণ্টা আগেঈদে লুকোচুরির গল্প নিয়ে ওটিটিতে আসছেন তিন নায়িকা। ‘হাইড এন সিক’ নামের ওয়েব ফিল্মে একসঙ্গে দেখা যাবে তানজিন তিশা, প্রার্থনা ফারদিন দীঘি ও রুকাইয়া জাহান চমককে। ফিল্মটি পরিচালনা করেছেন মাহমুদুর রহমান হিমি।
১২ ঘণ্টা আগেপ্রতি সপ্তাহে নতুন সিনেমা বা ওয়েব সিরিজের জন্য দর্শকদের নজর থাকে ওটিটি প্ল্যাটফর্মে। এ সপ্তাহেও মুক্তি পাবে নানা দেশের, নানা ভাষার কনটেন্ট। বাছাই করা এমন কিছু কনটেন্টের খোঁজ থাকছে এ প্রতিবেদনে।
১২ ঘণ্টা আগে