বিনোদন ডেস্ক
ঢাকা: জি বাংলার ধারাবাহিক ‘অপরাজিতা অপু’র প্রথম পর্ব প্রচারিত হয় গত বছরের ৩০ নভেম্বর। নারীকেন্দ্রিক গল্প। এরই মধ্যে দেড় শ পর্ব পেরিয়েছে ধারাবাহিকটি। প্রচারের শুরু থেকেই বেশ আলোচনায় ‘অপরাজিতা অপু’।
ধারাবাহিকের প্রধান চরিত্র অপু। মফস্বলের মেয়ে। মধ্যবিত্ত পরিবার। পড়াশোনা শিখে বাবার পাশে দাঁড়াতে চায় সে। যদিও মধ্যবিত্ত মানসিকতার বাবা মনে করেন, লেখাপড়া শিখে চাকরি করবে ছেলেরা। মেয়েরা সংসারের দায়িত্ব সামলাবে। পরিবারের এই মানসিকতার সঙ্গে খাপ খায় না আধুনিক অপুর ধ্যান–ধারণা।
কাউকে ভয় পাওয়ার স্বভাব নেই অপুর। যৌতুকের জন্য তার বড় বোনের শ্বশুরবাড়ি থেকে বিয়ে ভেঙে দিতে চাইলে রুখে দাঁড়ায় সে। প্রশাসনের দ্বারস্থ হয়। শেষ পর্যন্ত জিতে যায় সে-ই। বিয়ের পর নারীদের চাকরি নিয়ে আপত্তির বিরুদ্ধেও তার অবস্থান।
অপু যখন ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে জটিলতায়। এমন সময় তার জীবনে আসে দীপু। অপুর বড় বোন সুপর্ণার দেবর দীপু। আগাগোড়া মা অন্তঃপ্রাণ ছেলে সে। তার কাছে মায়ের বক্তব্যই শেষ কথা। দীপুর মায়ের ধ্যান-ধারণাও একই রকম। কোনোভাবেই চান না তাঁর বাড়ির কোনো মেয়ে চাকরি করুক।
সংশয় দানা বাঁধে। অপু আর দীপুর সম্পর্ক কি আদৌ পরিণতি পাবে? সমাজ-সংসারের সব বাধা পেরিয়ে নিজের লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারবে সে? এ প্রেক্ষাপট নিয়েই এগিয়েছে ‘অপরাজিতা অপু’।
গল্প এগিয়েছে অনেক দূর। কয়েক পর্ব আগেই অপু-দীপুর বিয়ে হয়েছে। ওই বিয়ে নিয়েও কম নাটকীয়তা হয়নি! বিয়ের দিন হঠাৎ পালিয়ে যায় দীপুর হবু বউ। তাই দীপুর সম্মান বাঁচাতে সবাইকে লুকিয়ে বিয়ের পিঁড়িতে বসে পড়ে অপু। তারপর নানা ঘটনা পেরিয়ে অপু এখন দীপুর বউ। অপুর শাশুড়ি ভীষণ কড়া। তাঁর সঙ্গে নানান বিষয় নিয়েই দ্বন্দ্ব বাধে অপুর। কিন্তু হার মানার মেয়ে সে নয়। নতুন সংসারে গিয়েও অপুর প্রতিবাদী রূপ বজায় আছে।
ধারাবাহিকটি প্রযোজনা করছেন ‘কে আপন কে পর’, ‘কৃষ্ণকলি’খ্যাত সুশান্ত দাস। ‘অপরাজিতা অপু’ ধারাবাহিকে অপু চরিত্রে অভিনয় করছেন সুস্মিতা দে। এটিই প্রথম ধারাবাহিক তাঁর। এর আগে মডেলিং করতেন। দীপু চরিত্রে আছেন রোহান ভট্টাচার্য। অপুর বাবা হিসেবে আছেন সুরজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়। আরো আছেন শৈবাল ভট্টাচার্য, সোমা চক্রবর্তী, নন্দিনী চট্টোপাধ্যায়, সঞ্জীব সরকার প্রমুখ।
জি বাংলায় সোম থেকে শনিবার বাংলাদেশ সময় রাত ৯টায় দেখা যাবে ‘অপরাজিতা অপু’।
ঢাকা: জি বাংলার ধারাবাহিক ‘অপরাজিতা অপু’র প্রথম পর্ব প্রচারিত হয় গত বছরের ৩০ নভেম্বর। নারীকেন্দ্রিক গল্প। এরই মধ্যে দেড় শ পর্ব পেরিয়েছে ধারাবাহিকটি। প্রচারের শুরু থেকেই বেশ আলোচনায় ‘অপরাজিতা অপু’।
ধারাবাহিকের প্রধান চরিত্র অপু। মফস্বলের মেয়ে। মধ্যবিত্ত পরিবার। পড়াশোনা শিখে বাবার পাশে দাঁড়াতে চায় সে। যদিও মধ্যবিত্ত মানসিকতার বাবা মনে করেন, লেখাপড়া শিখে চাকরি করবে ছেলেরা। মেয়েরা সংসারের দায়িত্ব সামলাবে। পরিবারের এই মানসিকতার সঙ্গে খাপ খায় না আধুনিক অপুর ধ্যান–ধারণা।
কাউকে ভয় পাওয়ার স্বভাব নেই অপুর। যৌতুকের জন্য তার বড় বোনের শ্বশুরবাড়ি থেকে বিয়ে ভেঙে দিতে চাইলে রুখে দাঁড়ায় সে। প্রশাসনের দ্বারস্থ হয়। শেষ পর্যন্ত জিতে যায় সে-ই। বিয়ের পর নারীদের চাকরি নিয়ে আপত্তির বিরুদ্ধেও তার অবস্থান।
অপু যখন ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে জটিলতায়। এমন সময় তার জীবনে আসে দীপু। অপুর বড় বোন সুপর্ণার দেবর দীপু। আগাগোড়া মা অন্তঃপ্রাণ ছেলে সে। তার কাছে মায়ের বক্তব্যই শেষ কথা। দীপুর মায়ের ধ্যান-ধারণাও একই রকম। কোনোভাবেই চান না তাঁর বাড়ির কোনো মেয়ে চাকরি করুক।
সংশয় দানা বাঁধে। অপু আর দীপুর সম্পর্ক কি আদৌ পরিণতি পাবে? সমাজ-সংসারের সব বাধা পেরিয়ে নিজের লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারবে সে? এ প্রেক্ষাপট নিয়েই এগিয়েছে ‘অপরাজিতা অপু’।
গল্প এগিয়েছে অনেক দূর। কয়েক পর্ব আগেই অপু-দীপুর বিয়ে হয়েছে। ওই বিয়ে নিয়েও কম নাটকীয়তা হয়নি! বিয়ের দিন হঠাৎ পালিয়ে যায় দীপুর হবু বউ। তাই দীপুর সম্মান বাঁচাতে সবাইকে লুকিয়ে বিয়ের পিঁড়িতে বসে পড়ে অপু। তারপর নানা ঘটনা পেরিয়ে অপু এখন দীপুর বউ। অপুর শাশুড়ি ভীষণ কড়া। তাঁর সঙ্গে নানান বিষয় নিয়েই দ্বন্দ্ব বাধে অপুর। কিন্তু হার মানার মেয়ে সে নয়। নতুন সংসারে গিয়েও অপুর প্রতিবাদী রূপ বজায় আছে।
ধারাবাহিকটি প্রযোজনা করছেন ‘কে আপন কে পর’, ‘কৃষ্ণকলি’খ্যাত সুশান্ত দাস। ‘অপরাজিতা অপু’ ধারাবাহিকে অপু চরিত্রে অভিনয় করছেন সুস্মিতা দে। এটিই প্রথম ধারাবাহিক তাঁর। এর আগে মডেলিং করতেন। দীপু চরিত্রে আছেন রোহান ভট্টাচার্য। অপুর বাবা হিসেবে আছেন সুরজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়। আরো আছেন শৈবাল ভট্টাচার্য, সোমা চক্রবর্তী, নন্দিনী চট্টোপাধ্যায়, সঞ্জীব সরকার প্রমুখ।
জি বাংলায় সোম থেকে শনিবার বাংলাদেশ সময় রাত ৯টায় দেখা যাবে ‘অপরাজিতা অপু’।
মঞ্চে গান গাওয়ার সময় নারী ভক্তের ঠোঁটে চুমু দিয়ে সমালোচনার কেন্দ্রে প্রবীণ গায়ক উদিত নারায়ণ। এই রেশ না কাটতেই নতুন করে সামনে এসেছে গায়কের পুরোনো সব চুমু কাণ্ড। এর আগেও তিনি মঞ্চে চুমু দিয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগেক্যারিয়ারে ত্রিভুজ প্রেমের অনেক গল্পে অভিনয় করেছেন বাপ্পারাজ। বেশির ভাগ সিনেমায় শেষ দৃশ্যে থাকতেন আত্মত্যাগের ভূমিকায়। পর্দায় নেই অনেক দিন, তবে এখনো সোশ্যাল মিডিয়ায় ঘুরে বেড়ান বাপ্পারাজ। প্রায়ই দেখা যায় তাঁর সিনেমার দৃশ্য শেয়ার করে কেউ লিখছেন ব্যর্থ প্রেমিক কিংবা কেউ লিখছেন ব্যর্থ প্রেমের সফল নায়ক।
৫ ঘণ্টা আগেজুলাই আন্দোলনে অনুপ্রাণিত হয়ে নতুন গান উপহার দিলেন কণ্ঠশিল্পী সায়েরা রেজা। গানের শিরোনাম ‘বেলা চাও, আলো দাও’। আদিব কবিরের সংগীত আয়োজনে গানটির কথা লিখেছেন কাজী জহিরুল ইসলাম। এরই মধ্যে গানটি ইউটিউব, স্পটিফাই, ফেসবুকসহ বিভিন্ন অনলাইন মিডিয়ায় প্রকাশিত হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেচার বছরের বিবাহিত জীবন ছিল নাগা চৈতন্যের সঙ্গে সামান্থা রুথ প্রভুর। বিচ্ছেদের অধ্যায় ভুলে সোবিতা ধুলিপালার সঙ্গে নতুন করে জীবন শুরু করেছেন নাগা। গত ডিসেম্বরে বিয়ে হয়েছে তাঁর। সামান্থাও হাঁটছেন অন্য পথে। মনে হচ্ছে, এত দিনে বিশেষ কাউকে খুঁজে পেলেন তিনি। বিশেষ সে ব্যক্তিটি নির্মাতা রাজ নিদিমরু।
৫ ঘণ্টা আগে