টেলিভিশনের একঝাঁক পরিচিত মুখ নিয়ে স্টার জলসায় শুরু হচ্ছে ‘গাঁটছড়া’। বড় পর্দায় যিশু সেনগুপ্তের পরে এবার ছোট পর্দায় গৌরব চট্টোপাধ্যায়ের সঙ্গে ‘গাঁটছড়া’ বাঁধতে চলেছেন টিভির জনপ্রিয় মুখ শোলাঙ্কি রায়। তিনি অভিনয় করছেন ‘খড়ি ভট্টাচার্য’ চরিত্রে। সিরিয়ালের ট্যাগলাইন, ‘কার মনে কে দেয় ধরা, সবই নাকি আগে ঠিক করা!’
ছোট পর্দায় জনপ্রিয় হয়ে ওঠা শোলাঙ্কি ‘বাবা বেবি ও’ ছবিতে অভিনয়ের পর আবারও ফিরেছেন ছোট পর্দায়। বড় পর্দায় থাকলে কি বেশি খুশি হতেন? অভিনেত্রী বলেন, ‘আমি বড়, মেজ (ওয়েব সিরিজ), ছোট—সব পর্দাতেই সমান স্বচ্ছন্দ। সবটাতেই নিজেকে মেলে ধরতে চাই। তাই ছোট পর্দার পরে বড় পর্দায় কাজ করলাম। আবারও মুখ্য চরিত্র হয়ে ছোট পর্দায় ফিরছি। নিজের অভিনয়-যাত্রা নিয়ে আমি খুশি।’
তবে শুধু মুখ্য চরিত্রে অভিনয়ের খাতিরেই ‘খড়ি’ হতে রাজি হয়েছেন, এমনটা নয় বলে দাবি অভিনেত্রীর। শোলাঙ্কি জানান, ‘খড়ি’ বাংলার প্রথম নারী চিকিৎসক কাদম্বিনী গঙ্গোপাধ্যায়ের মতোই লড়াকু এক মেয়ে। যে হাসিমুখে নিজের পরিবারের সব দায়িত্ব বহন করে। খুব ভালো ছবি আঁকে। শিল্পীমনের পাশাপাশি তাঁর তেজস্বিতাও চোখ টানে। শহরের বিখ্যাত হীরা ব্যবসায়ী সিংহ রায় পরিবারের বড় ছেলে ঋদ্ধিমানের মুখোমুখি দাঁড়িয়ে জোরগলায় প্রতিবাদেও পিছপা হয় না। এমন চোখধাঁধানো ব্যক্তিত্বই শোলাঙ্কিকে আকর্ষণ করেছে। তা ছাড়া, স্টার জলসার সঙ্গে তাঁর দীর্ঘ দিনের ‘গাঁটছড়া’ এবং প্রযোজক স্নিগ্ধা বসুর সঙ্গে সুসম্পর্কও এই ধারাবাহিকে অভিনয়ের অন্যতম কারণ।
স্টার জলসায় সন্ধ্যা সাড়ে সাতটার স্লটে আসতে পারে ‘গাঁটছড়া’। সে ক্ষেত্রে পাল্টে যেতে পারে ‘শ্রীময়ী’ প্রচার সময়। কারণ ‘শ্রীময়ী’ এখনই শেষ হচ্ছে না। অন্যদিকে, আগামী কয়েক দিনের মধ্যেই শেষ হয়ে যাচ্ছে ‘শ্রীকৃষ্ণভক্ত মীরা’। সম্ভবত সেই স্লটটাতেই প্রচার হবে ‘শ্রীময়ী’। ডিসেম্বরের তৃতীয় সপ্তাহ থেকে শুরু হতে পারে ‘গাঁটছড়া’।
টেলিভিশনের একঝাঁক পরিচিত মুখ নিয়ে স্টার জলসায় শুরু হচ্ছে ‘গাঁটছড়া’। বড় পর্দায় যিশু সেনগুপ্তের পরে এবার ছোট পর্দায় গৌরব চট্টোপাধ্যায়ের সঙ্গে ‘গাঁটছড়া’ বাঁধতে চলেছেন টিভির জনপ্রিয় মুখ শোলাঙ্কি রায়। তিনি অভিনয় করছেন ‘খড়ি ভট্টাচার্য’ চরিত্রে। সিরিয়ালের ট্যাগলাইন, ‘কার মনে কে দেয় ধরা, সবই নাকি আগে ঠিক করা!’
ছোট পর্দায় জনপ্রিয় হয়ে ওঠা শোলাঙ্কি ‘বাবা বেবি ও’ ছবিতে অভিনয়ের পর আবারও ফিরেছেন ছোট পর্দায়। বড় পর্দায় থাকলে কি বেশি খুশি হতেন? অভিনেত্রী বলেন, ‘আমি বড়, মেজ (ওয়েব সিরিজ), ছোট—সব পর্দাতেই সমান স্বচ্ছন্দ। সবটাতেই নিজেকে মেলে ধরতে চাই। তাই ছোট পর্দার পরে বড় পর্দায় কাজ করলাম। আবারও মুখ্য চরিত্র হয়ে ছোট পর্দায় ফিরছি। নিজের অভিনয়-যাত্রা নিয়ে আমি খুশি।’
তবে শুধু মুখ্য চরিত্রে অভিনয়ের খাতিরেই ‘খড়ি’ হতে রাজি হয়েছেন, এমনটা নয় বলে দাবি অভিনেত্রীর। শোলাঙ্কি জানান, ‘খড়ি’ বাংলার প্রথম নারী চিকিৎসক কাদম্বিনী গঙ্গোপাধ্যায়ের মতোই লড়াকু এক মেয়ে। যে হাসিমুখে নিজের পরিবারের সব দায়িত্ব বহন করে। খুব ভালো ছবি আঁকে। শিল্পীমনের পাশাপাশি তাঁর তেজস্বিতাও চোখ টানে। শহরের বিখ্যাত হীরা ব্যবসায়ী সিংহ রায় পরিবারের বড় ছেলে ঋদ্ধিমানের মুখোমুখি দাঁড়িয়ে জোরগলায় প্রতিবাদেও পিছপা হয় না। এমন চোখধাঁধানো ব্যক্তিত্বই শোলাঙ্কিকে আকর্ষণ করেছে। তা ছাড়া, স্টার জলসার সঙ্গে তাঁর দীর্ঘ দিনের ‘গাঁটছড়া’ এবং প্রযোজক স্নিগ্ধা বসুর সঙ্গে সুসম্পর্কও এই ধারাবাহিকে অভিনয়ের অন্যতম কারণ।
স্টার জলসায় সন্ধ্যা সাড়ে সাতটার স্লটে আসতে পারে ‘গাঁটছড়া’। সে ক্ষেত্রে পাল্টে যেতে পারে ‘শ্রীময়ী’ প্রচার সময়। কারণ ‘শ্রীময়ী’ এখনই শেষ হচ্ছে না। অন্যদিকে, আগামী কয়েক দিনের মধ্যেই শেষ হয়ে যাচ্ছে ‘শ্রীকৃষ্ণভক্ত মীরা’। সম্ভবত সেই স্লটটাতেই প্রচার হবে ‘শ্রীময়ী’। ডিসেম্বরের তৃতীয় সপ্তাহ থেকে শুরু হতে পারে ‘গাঁটছড়া’।
দীর্ঘদিনের অভিজ্ঞ অভিনেত্রী রওশন আরা বেগম ওরফে মৌ শিখা সম্প্রতি এক আবেগঘন ফেসবুক পোস্টে নিজের কাজ কমে যাওয়া এবং এর ফলে সৃষ্ট মানসিক ও অর্থনৈতিক সংকটের কথা তুলে ধরেছেন। তাঁর এই আর্তি মিডিয়াপাড়ায় অনেককেই নাড়া দিয়েছে। তিনি প্রশ্ন তুলেছেন, যেখানে একসময় মাসে ১৫ থেকে ২০ দিন কাজ করতেন, সেখানে গত আড়াই...
৩ ঘণ্টা আগেপরিচালক মোহিত সুরির নতুন চলচ্চিত্র ‘সায়ারা’ দ্বিতীয় সপ্তাহের মতো বক্স অফিস কাঁপাচ্ছে। দেশের বক্স অফিসে ২০০ কোটি রুপি আয়ের মাইলফলক অতিক্রম করার পথে রয়েছে ছবিটি। অভিনেতা আহান পাণ্ডের অভিষেক চলচ্চিত্র ‘সায়ারা’। প্রথম সিনেমাতেই বাজিমাত করলেন তিনি। প্রেক্ষাগৃহে দারুণ ব্যবসা করছে।
৫ ঘণ্টা আগেগত বছর জুনে পথচলার চার দশক পূর্ণ করেছে দেশের ব্যান্ড ওয়ারফেজ। সে সময় দলটির প্রধান শেখ মনিরুল আলম টিপু জানিয়েছিলেন, চার দশক পূর্তি উপলক্ষে বছরব্যাপী দেশের বিভিন্ন স্থানে কনসার্টের পাশাপাশি যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, মালয়েশিয়া, ভারতসহ আরও কয়েকটি দেশে কনসার্ট করার পরিকল্পনা আছে তাদের।
৯ ঘণ্টা আগেবাদল সরকারের পেশাগত নাম সুধীন্দ্রনাথ সরকার। নাটক লিখেছেন প্রায় ৬০টি। তিনি মনে করতেন, নাটক সমাজের দর্পণ হওয়া উচিত। বাংলা থিয়েটারে ষাটের দশকের শেষ দিকে ‘থার্ড থিয়েটার’ নামক একটি নতুন নাট্যধারার প্রবর্তন করেন বাদল সরকার। ‘থার্ড থিয়েটার’ সমকালে অভিনব ও ব্যতিক্রমধর্মী নাট্যরীতি হিসেবে সমাদৃত হয়।
৯ ঘণ্টা আগে