বিনোদন ডেস্ক
কলকাতার বিভিন্ন চ্যানেলে যত সিরিয়াল প্রচার হয়, সেগুলোর মধ্যে জি বাংলার ‘মিঠাই’ এখন জনপ্রিয়তার শীর্ষে। ‘মিঠাই’ এমন এক মেয়ের গল্প, যার পরিবার ঐতিহ্য মেনে অনেক বছর ধরে মিষ্টি তৈরি করে। মিষ্টি তৈরিতে সিদ্ধহস্ত মিঠাই নিজেও। সারাক্ষণ দুষ্টুমিতে মাতিয়ে রাখে চারপাশ।
মধ্যবিত্ত ঘরের মিঠাইয়ের বিয়ে হয়ে যায় বড় ঘরের ছেলে উচ্ছেবাবুর সঙ্গে। এরপর নানা সংকট নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে সিরিয়ালটির গল্প। ‘মিঠাই’ চরিত্রে অভিনয় করছেন সৌমিতৃষা কুণ্ডু।
কয়েক দিন ধরে ‘মিঠাই’কে নিয়ে বেশ দুশ্চিন্তায় ছিল তাঁর শ্বশুরবাড়ির লোকজন। একদল গুণ্ডা অপহরণ করে নিয়ে যায় মিঠাইকে। এ খবর পাওয়ার পর তাঁকে বাঁচাতে মাঠে নামে মিঠাইয়ের জীবনসঙ্গী উচ্ছেবাবু। অবশেষে স্ত্রীকে উদ্ধার করেন নায়ক।
ওদিকে মিঠাইকে বাঁচাতে গিয়ে যদি উচ্ছেবাবুর কিছু হয়, এ চিন্তাতেই কাহিল ছিল তাঁর শ্বশুরবাড়ির লোকজন। দুজন সুস্থ-স্বাভাবিকভাবে বাড়ি ফেরায় স্বস্তি ফিরে আসে পরিবারে। ‘মিঠাই’ সিরিয়ালের সাম্প্রতিক পর্বে এমনই ঘটনা দেখা যাচ্ছে। কিন্তু ঘটনা কি এত সহজেই শেষ হয়ে যায়? এর রেশ চলবে গল্পের আরও কিছুদূর পর্যন্ত।
স্বামী উচ্ছেবাবুর মন গলানোর দায়িত্ব নিয়েছিল মিঠাই। অপহরণের এ ঘটনার পর উচ্ছেবাবু শক্ত করে আঁকড়ে ধরেছে স্ত্রীর হাত। এতে মিঠাই যারপরনাই খুশি। উচ্ছেবাবুর এখন আস্তে আস্তে মনে ধরেছে তাঁর এই দুষ্টু-মিষ্টি স্ত্রীকে। মিঠাই-উচ্ছেবাবু মানে সৌমিতৃষা ও আদৃতের সম্পর্কের রসায়ন দেখার অপেক্ষায় থাকেন সিরিয়ালপ্রেমী দর্শকেরা। তাই সিরিয়ালটি টিআরপিতে নিজের অবস্থান ধরে রেখেছে বেশ কয়েক মাস ধরে।
জি বাংলায় প্রতি সোম থেকে রোববার বাংলাদেশ সময় রাত ৮টা ৩০ মিনিটে প্রচার হচ্ছে সিরিয়ালটি।
কলকাতার বিভিন্ন চ্যানেলে যত সিরিয়াল প্রচার হয়, সেগুলোর মধ্যে জি বাংলার ‘মিঠাই’ এখন জনপ্রিয়তার শীর্ষে। ‘মিঠাই’ এমন এক মেয়ের গল্প, যার পরিবার ঐতিহ্য মেনে অনেক বছর ধরে মিষ্টি তৈরি করে। মিষ্টি তৈরিতে সিদ্ধহস্ত মিঠাই নিজেও। সারাক্ষণ দুষ্টুমিতে মাতিয়ে রাখে চারপাশ।
মধ্যবিত্ত ঘরের মিঠাইয়ের বিয়ে হয়ে যায় বড় ঘরের ছেলে উচ্ছেবাবুর সঙ্গে। এরপর নানা সংকট নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে সিরিয়ালটির গল্প। ‘মিঠাই’ চরিত্রে অভিনয় করছেন সৌমিতৃষা কুণ্ডু।
কয়েক দিন ধরে ‘মিঠাই’কে নিয়ে বেশ দুশ্চিন্তায় ছিল তাঁর শ্বশুরবাড়ির লোকজন। একদল গুণ্ডা অপহরণ করে নিয়ে যায় মিঠাইকে। এ খবর পাওয়ার পর তাঁকে বাঁচাতে মাঠে নামে মিঠাইয়ের জীবনসঙ্গী উচ্ছেবাবু। অবশেষে স্ত্রীকে উদ্ধার করেন নায়ক।
ওদিকে মিঠাইকে বাঁচাতে গিয়ে যদি উচ্ছেবাবুর কিছু হয়, এ চিন্তাতেই কাহিল ছিল তাঁর শ্বশুরবাড়ির লোকজন। দুজন সুস্থ-স্বাভাবিকভাবে বাড়ি ফেরায় স্বস্তি ফিরে আসে পরিবারে। ‘মিঠাই’ সিরিয়ালের সাম্প্রতিক পর্বে এমনই ঘটনা দেখা যাচ্ছে। কিন্তু ঘটনা কি এত সহজেই শেষ হয়ে যায়? এর রেশ চলবে গল্পের আরও কিছুদূর পর্যন্ত।
স্বামী উচ্ছেবাবুর মন গলানোর দায়িত্ব নিয়েছিল মিঠাই। অপহরণের এ ঘটনার পর উচ্ছেবাবু শক্ত করে আঁকড়ে ধরেছে স্ত্রীর হাত। এতে মিঠাই যারপরনাই খুশি। উচ্ছেবাবুর এখন আস্তে আস্তে মনে ধরেছে তাঁর এই দুষ্টু-মিষ্টি স্ত্রীকে। মিঠাই-উচ্ছেবাবু মানে সৌমিতৃষা ও আদৃতের সম্পর্কের রসায়ন দেখার অপেক্ষায় থাকেন সিরিয়ালপ্রেমী দর্শকেরা। তাই সিরিয়ালটি টিআরপিতে নিজের অবস্থান ধরে রেখেছে বেশ কয়েক মাস ধরে।
জি বাংলায় প্রতি সোম থেকে রোববার বাংলাদেশ সময় রাত ৮টা ৩০ মিনিটে প্রচার হচ্ছে সিরিয়ালটি।
ক্যারিয়ারে ত্রিভুজ প্রেমের অনেক গল্পে অভিনয় করেছেন বাপ্পারাজ। বেশির ভাগ সিনেমায় শেষ দৃশ্যে থাকতেন আত্মত্যাগের ভূমিকায়। পর্দায় নেই অনেক দিন, তবে এখনো সোশ্যাল মিডিয়ায় ঘুরে বেড়ান বাপ্পারাজ। প্রায়ই দেখা যায় তাঁর সিনেমার দৃশ্য শেয়ার করে কেউ লিখছেন ব্যর্থ প্রেমিক কিংবা কেউ লিখছেন ব্যর্থ প্রেমের সফল নায়ক।
২ ঘণ্টা আগেজুলাই আন্দোলনে অনুপ্রাণিত হয়ে নতুন গান উপহার দিলেন কণ্ঠশিল্পী সায়েরা রেজা। গানের শিরোনাম ‘বেলা চাও, আলো দাও’। আদিব কবিরের সংগীত আয়োজনে গানটির কথা লিখেছেন কাজী জহিরুল ইসলাম। এরই মধ্যে গানটি ইউটিউব, স্পটিফাই, ফেসবুকসহ বিভিন্ন অনলাইন মিডিয়ায় প্রকাশিত হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেচার বছরের বিবাহিত জীবন ছিল নাগা চৈতন্যের সঙ্গে সামান্থা রুথ প্রভুর। বিচ্ছেদের অধ্যায় ভুলে সোবিতা ধুলিপালার সঙ্গে নতুন করে জীবন শুরু করেছেন নাগা। গত ডিসেম্বরে বিয়ে হয়েছে তাঁর। সামান্থাও হাঁটছেন অন্য পথে। মনে হচ্ছে, এত দিনে বিশেষ কাউকে খুঁজে পেলেন তিনি। বিশেষ সে ব্যক্তিটি নির্মাতা রাজ নিদিমরু।
২ ঘণ্টা আগেপ্রথমবারের মতো কোনো পডকাস্টে আসছেন অভিনেতা, পরিচালক ও প্রযোজক আলমগীর। ‘আমি আলমগীর’ শীর্ষক এই অনুষ্ঠানে নিজের জীবন ও ক্যারিয়ার নিয়ে নানা কথা বলবেন তিনি। এই অনুষ্ঠানে তাঁর সিনেমার পরিচালকদের নিয়ে স্মৃতিচারণা করেছেন আলমগীর। পরিচালকদের প্রসঙ্গে আলমগীর বলেন, ‘আমি আপনাদের আলমগীর হতে পেরেছি আমার সিনেমার
২ ঘণ্টা আগে