বিনোদন ডেস্ক
দীর্ঘদিনের অসুস্থতা পেরিয়ে আবার গানে সরব হয়েছেন ‘কুইন অব পপ’খ্যাত মার্কিন গায়িকা ম্যাডোনা। ১৪ অক্টোবর লন্ডন থেকে শুরু করেছেন ম্যাডোনা সেলিব্রেশন ট্যুর। শেষ হবে আগামী বছরের এপ্রিলে, মেক্সিকোতে। এ সংগীতসফরের আওতায় ইউরোপ ও উত্তর আমেরিকার বিভিন্ন স্থানে ৭৮টি কনসার্টে গাইবেন ম্যাডোনা। সম্প্রতি লন্ডনের ০২ এরিনায় আয়োজিত কনসার্টে পারফর্ম করার সময় হঠাৎই গান থামিয়ে দেন এই পপগায়িকা। দুঃখভারাক্রান্ত মনে কনসার্টের মাঝেই উদ্বেগ প্রকাশ করলেন ফিলিস্তিন-ইসরায়েলের চলমান যুদ্ধ পরিস্থিতি নিয়ে।
ম্যাডোনা বলেন, ‘এই মুহূর্তে ইসরায়েল ও ফিলিস্তিনের মধ্যে যা হচ্ছে, তা খুবই হৃদয়বিদারক। সোশ্যাল মিডিয়া খুললেই যেসব বীভৎস ছবি দেখছি, তাতে আমার বমি পেয়ে যাচ্ছে। দেখতে পাচ্ছি শিশুদের অপহরণ করে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। মোটরসাইকেল থেকে টেনেহিঁচড়ে নামিয়ে দিচ্ছে। শিশুদের শিরশ্ছেদ করা হচ্ছে। তাদের গুলি করে মারছে। একটা মানুষ কীভাবে আরেকটা মানুষের প্রতি এত নির্মম, এত নিষ্ঠুর হতে পারে! এটা ভাবতেই আমার গা শিউরে উঠছে।’
জন্মস্থান কিংবা ধর্মবিশ্বাসের ভিত্তিতে নয়, শিশুদের পৃথিবীর নাগরিক হিসেবে দেখার আহ্বান জানিয়েছেন ম্যাডোনা। তিনি বলেন, এই পরিস্থিতির জন্য পৃথিবীর সবাই দায়ী। ওয়াহিদা আল ফাইয়ুম নামে ছয় বছর বয়সী এক শিশুর কথা বলেছেন গায়িকা, যাকে কয়েক দিন আগে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছে। ফিলিস্তিন ও ইসরায়েলের এই চলমান পরিস্থিতিকে ঘৃণামূলক অপরাধ হিসেবে চিহ্নিত করেছেন ম্যাডোনা। এই অন্ধকার সময়ে মানবতা ধরে রাখার জন্য সবার প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
ভক্তদের উদ্দেশে ম্যাডোনা বলেন, ‘আমরা সবাই মোমবাতির মতো। পৃথিবীতে আলো আনতে পারি আমরা। যদি আমরা পর্যাপ্ত সচেতনতা তৈরি করতে পারি, তাহলে উদারতা ও একতা বাড়বে। কোনো রাজনীতিবিদ, কোনো আইন, কোনো নিষেধাজ্ঞা কোনো ভূমিকে কেড়ে নিতে পারে না। আমরা নিজেরাই সচেতন হয়ে পৃথিবীকে বদলে দিতে পারি।’
কনসার্টে ম্যাডোনার দেওয়া এই বক্তব্য নিয়ে বিশ্বজুড়ে আলোচনা চলছে। এই যুদ্ধ পরিস্থিতিতে একজন শিল্পী হিসেবে সঠিক কথা বলার জন্য প্রশংসিত হচ্ছেন তিনি। ম্যাডোনা ছাড়াও গাল গাদত, ক্রিস জেনার, কোর্টনি কার্দাসিয়ান, নাটালি পোর্টম্যান, আর্নল্ড শোয়ার্জেনেগারসহ অনেক জনপ্রিয় তারকা ফিলিস্তিন-ইসরায়েল পরিস্থিতি নিয়ে সরব হয়েছেন।
দীর্ঘদিনের অসুস্থতা পেরিয়ে আবার গানে সরব হয়েছেন ‘কুইন অব পপ’খ্যাত মার্কিন গায়িকা ম্যাডোনা। ১৪ অক্টোবর লন্ডন থেকে শুরু করেছেন ম্যাডোনা সেলিব্রেশন ট্যুর। শেষ হবে আগামী বছরের এপ্রিলে, মেক্সিকোতে। এ সংগীতসফরের আওতায় ইউরোপ ও উত্তর আমেরিকার বিভিন্ন স্থানে ৭৮টি কনসার্টে গাইবেন ম্যাডোনা। সম্প্রতি লন্ডনের ০২ এরিনায় আয়োজিত কনসার্টে পারফর্ম করার সময় হঠাৎই গান থামিয়ে দেন এই পপগায়িকা। দুঃখভারাক্রান্ত মনে কনসার্টের মাঝেই উদ্বেগ প্রকাশ করলেন ফিলিস্তিন-ইসরায়েলের চলমান যুদ্ধ পরিস্থিতি নিয়ে।
ম্যাডোনা বলেন, ‘এই মুহূর্তে ইসরায়েল ও ফিলিস্তিনের মধ্যে যা হচ্ছে, তা খুবই হৃদয়বিদারক। সোশ্যাল মিডিয়া খুললেই যেসব বীভৎস ছবি দেখছি, তাতে আমার বমি পেয়ে যাচ্ছে। দেখতে পাচ্ছি শিশুদের অপহরণ করে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। মোটরসাইকেল থেকে টেনেহিঁচড়ে নামিয়ে দিচ্ছে। শিশুদের শিরশ্ছেদ করা হচ্ছে। তাদের গুলি করে মারছে। একটা মানুষ কীভাবে আরেকটা মানুষের প্রতি এত নির্মম, এত নিষ্ঠুর হতে পারে! এটা ভাবতেই আমার গা শিউরে উঠছে।’
জন্মস্থান কিংবা ধর্মবিশ্বাসের ভিত্তিতে নয়, শিশুদের পৃথিবীর নাগরিক হিসেবে দেখার আহ্বান জানিয়েছেন ম্যাডোনা। তিনি বলেন, এই পরিস্থিতির জন্য পৃথিবীর সবাই দায়ী। ওয়াহিদা আল ফাইয়ুম নামে ছয় বছর বয়সী এক শিশুর কথা বলেছেন গায়িকা, যাকে কয়েক দিন আগে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছে। ফিলিস্তিন ও ইসরায়েলের এই চলমান পরিস্থিতিকে ঘৃণামূলক অপরাধ হিসেবে চিহ্নিত করেছেন ম্যাডোনা। এই অন্ধকার সময়ে মানবতা ধরে রাখার জন্য সবার প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
ভক্তদের উদ্দেশে ম্যাডোনা বলেন, ‘আমরা সবাই মোমবাতির মতো। পৃথিবীতে আলো আনতে পারি আমরা। যদি আমরা পর্যাপ্ত সচেতনতা তৈরি করতে পারি, তাহলে উদারতা ও একতা বাড়বে। কোনো রাজনীতিবিদ, কোনো আইন, কোনো নিষেধাজ্ঞা কোনো ভূমিকে কেড়ে নিতে পারে না। আমরা নিজেরাই সচেতন হয়ে পৃথিবীকে বদলে দিতে পারি।’
কনসার্টে ম্যাডোনার দেওয়া এই বক্তব্য নিয়ে বিশ্বজুড়ে আলোচনা চলছে। এই যুদ্ধ পরিস্থিতিতে একজন শিল্পী হিসেবে সঠিক কথা বলার জন্য প্রশংসিত হচ্ছেন তিনি। ম্যাডোনা ছাড়াও গাল গাদত, ক্রিস জেনার, কোর্টনি কার্দাসিয়ান, নাটালি পোর্টম্যান, আর্নল্ড শোয়ার্জেনেগারসহ অনেক জনপ্রিয় তারকা ফিলিস্তিন-ইসরায়েল পরিস্থিতি নিয়ে সরব হয়েছেন।
পাশাপাশি বাড়িতে থাকে হেনা ও নাজিম। মফস্বল শহর। এ দুই বাড়ির সদস্যদের মধ্যে সারাক্ষণ খুনসুটি চলতে থাকে। নানা বিষয়ে চলে প্রতিযোগিতা। তবে যতই দ্বন্দ্ব থাকুক, ভেতরে ভেতরে দুই পরিবারের মধ্যে রয়েছে ভালোবাসার বন্ধন।
২৮ মিনিট আগেটগর সিনেমার টাইটেল গানে কণ্ঠ দিলেন আসিফ আকবর। এ গান দিয়ে দীর্ঘদিন পর প্লেব্যাকে ফিরলেন আসিফ।‘হবেরে খেলা, কাঁপবে শহর/খেলতে এসেছে ওয়ান অ্যান্ড অনলি টগর’—এমন কথার গানটি লিখেছেন জান্নাত আরা ফেরদৌস মিলা। সুর ও সংগীত করেছেন আয়ুষ দাস।
৪৩ মিনিট আগেআগামী ১৯ মার্চ তাঁদের হাজিরা দিতে বলা হয়েছে। এক মাসের মধ্যে তাঁদের জবাবদিহি করারও নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। তবে এ নিয়ে তিন তারকার কেউ এখনো কোনো মন্তব্য করেননি...
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে মুক্তির তিন মাস পর গত ২৮ ফেব্রুয়ারি পশ্চিমবঙ্গে আলোর মুখ দেখে দরদ। প্রেক্ষাগৃহ ও ওটিটির পর অনন্য শাকিব খান অভিনীত সিনেমাটি এবার দেখা যাবে টেলিভিশনে।
৩ ঘণ্টা আগে