ইউরোপীয় সম্প্রচার ইউনিয়ন আয়োজিত ঐতিহ্যবাহী গানের প্রতিযোগিতা ইউরোভিশন জিতেছেন তৃতীয় লিঙ্গের (নন বাইনারি) সুইস শিল্পী নিমো মেটলার। মোট ২৫ দেশের প্রতিযোগীর মধ্যে ২৪ বছর বয়সী নিমো তাঁর ‘দ্য কোড’ গানের জন্য জয়ী হয়েছেন।
অপেরা এবং হিপ-হপ কম্পোজিশনের এই গানটি ৫৯১ পয়েন্ট অর্জন করে জুরিদের বিচারে এবারের শ্রেষ্ঠ সংগীত হিসেবে বিবেচিত হয়েছে। আজ রোববার ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির এক প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা যায়।
নিমো নিজেকে একজন ‘নন-বাইনারি’ (যদি কোনো ব্যক্তি নিজেকে পুরুষ কিংবা নারী হিসেবে সংজ্ঞায়িত না চান) হিসেবে পরিচয় দিয়ে থাকেন। আর ‘দ্য কোড’ শিরোনামের গানে নিমো নিজের ‘নন-বাইনারি’ পরিচয়ের ব্যাখ্যা তুলে ধরেছেন।
সুইডেনের মালমো অ্যারেনায় গতকাল শনিবার এ প্রতিযোগিতার ৬৮ তম আসর বসে। আসরের গ্র্যান্ড ফিনালেতে সুইডেন, ফ্রান্সসহ ইউরোপের ২৫ দেশের প্রতিযোগীর সঙ্গে বিজয়ীর নাম ঘোষণার পর নিমোর হাতে ট্রফি তুলে দেন গেলবারের জয়ী সুইডিশ গায়িকা লরিন ক্রিস্টাল।
ট্রফি হাতে নিয়ে প্রতিক্রিয়ায় নিমো বলেন, ‘আমি আশা করি এই প্রতিযোগিতা তার প্রতিশ্রুতি রক্ষা করতে পারবে এবং এই বিশ্বের প্রতিটি মানুষের জন্য ইউরোভিশন শান্তির জায়গা ও মর্যাদার বার্তা নিয়ে হাজির হবে।’
গতবারের জয়ী লরিন বলেন, ‘নিমোর জন্য এই পুরস্কার জরুরি ছিল। একজন তৃতীয় লিঙ্গের প্রতি আমাদের সমর্থন প্রকাশও প্রয়োজন ছিল। ইউরোভিশন এমন একটি প্ল্যাটফর্ম, যেখানে বৈচিত্র্যের গ্রহণযোগ্যতা রয়েছে। এই প্রেমময় জায়গাটি আমরা শিল্পীরা তৈরি করেছি সৃজনশীলতার মাধ্যমে।’
এ ছাড়া এবারের প্রতিযোগিতায় দর্শকদের ভোটে দ্বিতীয় স্থান অর্জন করেন ক্রোয়েশিয়ার শিল্পী বেবি লাসাগনা; তিনি ‘রিম টিম তাগি ডিম’ শিরোনামের একটি গান গেয়েছিলেন।
ইউক্রেনের অ্যালোয়না এবং জেরি হেলি হয়েছেন তৃতীয়; ফ্রান্সের স্লিমেন নেবেচি চতুর্থ স্থান অর্জন করেন। ইসরায়েলের আলোচিত শিল্পী ইডেন গোলান ‘হারিকেন’ শিরোনামের গান গেয়ে পঞ্চম স্থান দখল করেন।
ইউরোপীয় সম্প্রচার ইউনিয়ন দ্বারা আয়োজিত বার্ষিক গানের এ প্রতিযোগিতাটি, ১৯৫৬ সালের ২৪ মে সুইজারল্যান্ডের লুগানোতে প্রথম অনুষ্ঠিত হয়েছিল।
ইউরোপীয় সম্প্রচার ইউনিয়ন আয়োজিত ঐতিহ্যবাহী গানের প্রতিযোগিতা ইউরোভিশন জিতেছেন তৃতীয় লিঙ্গের (নন বাইনারি) সুইস শিল্পী নিমো মেটলার। মোট ২৫ দেশের প্রতিযোগীর মধ্যে ২৪ বছর বয়সী নিমো তাঁর ‘দ্য কোড’ গানের জন্য জয়ী হয়েছেন।
অপেরা এবং হিপ-হপ কম্পোজিশনের এই গানটি ৫৯১ পয়েন্ট অর্জন করে জুরিদের বিচারে এবারের শ্রেষ্ঠ সংগীত হিসেবে বিবেচিত হয়েছে। আজ রোববার ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির এক প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা যায়।
নিমো নিজেকে একজন ‘নন-বাইনারি’ (যদি কোনো ব্যক্তি নিজেকে পুরুষ কিংবা নারী হিসেবে সংজ্ঞায়িত না চান) হিসেবে পরিচয় দিয়ে থাকেন। আর ‘দ্য কোড’ শিরোনামের গানে নিমো নিজের ‘নন-বাইনারি’ পরিচয়ের ব্যাখ্যা তুলে ধরেছেন।
সুইডেনের মালমো অ্যারেনায় গতকাল শনিবার এ প্রতিযোগিতার ৬৮ তম আসর বসে। আসরের গ্র্যান্ড ফিনালেতে সুইডেন, ফ্রান্সসহ ইউরোপের ২৫ দেশের প্রতিযোগীর সঙ্গে বিজয়ীর নাম ঘোষণার পর নিমোর হাতে ট্রফি তুলে দেন গেলবারের জয়ী সুইডিশ গায়িকা লরিন ক্রিস্টাল।
ট্রফি হাতে নিয়ে প্রতিক্রিয়ায় নিমো বলেন, ‘আমি আশা করি এই প্রতিযোগিতা তার প্রতিশ্রুতি রক্ষা করতে পারবে এবং এই বিশ্বের প্রতিটি মানুষের জন্য ইউরোভিশন শান্তির জায়গা ও মর্যাদার বার্তা নিয়ে হাজির হবে।’
গতবারের জয়ী লরিন বলেন, ‘নিমোর জন্য এই পুরস্কার জরুরি ছিল। একজন তৃতীয় লিঙ্গের প্রতি আমাদের সমর্থন প্রকাশও প্রয়োজন ছিল। ইউরোভিশন এমন একটি প্ল্যাটফর্ম, যেখানে বৈচিত্র্যের গ্রহণযোগ্যতা রয়েছে। এই প্রেমময় জায়গাটি আমরা শিল্পীরা তৈরি করেছি সৃজনশীলতার মাধ্যমে।’
এ ছাড়া এবারের প্রতিযোগিতায় দর্শকদের ভোটে দ্বিতীয় স্থান অর্জন করেন ক্রোয়েশিয়ার শিল্পী বেবি লাসাগনা; তিনি ‘রিম টিম তাগি ডিম’ শিরোনামের একটি গান গেয়েছিলেন।
ইউক্রেনের অ্যালোয়না এবং জেরি হেলি হয়েছেন তৃতীয়; ফ্রান্সের স্লিমেন নেবেচি চতুর্থ স্থান অর্জন করেন। ইসরায়েলের আলোচিত শিল্পী ইডেন গোলান ‘হারিকেন’ শিরোনামের গান গেয়ে পঞ্চম স্থান দখল করেন।
ইউরোপীয় সম্প্রচার ইউনিয়ন দ্বারা আয়োজিত বার্ষিক গানের এ প্রতিযোগিতাটি, ১৯৫৬ সালের ২৪ মে সুইজারল্যান্ডের লুগানোতে প্রথম অনুষ্ঠিত হয়েছিল।
ম্যানচেস্টারের প্রথম কনসার্টে জেমস ক্যামেরনের সঙ্গে কাজের কথা প্রকাশ করেন বিলি আইলিশ। যেহেতু জেমস ক্যামেরনের মতো বিশ্ববিখ্যাত নির্মাতার সঙ্গে প্রথম কাজ, বিলি আইলিশ তাই খবরটি ভক্তদের জানানোর জন্য উন্মুখ হয়ে ছিলেন।
১৩ ঘণ্টা আগেচন্দ্র বারোটের প্রথম পরিচালনা ডন। প্রথম সিনেমাতেই ইতিহাস সৃষ্টি করেন তিনি। সেলিম-জাভেদের চিত্রনাট্যে নির্মিত ডন অমিতাভ বচ্চনের ক্যারিয়ারের অন্যতম আলোচিত সিনেমা।
১৬ ঘণ্টা আগেকোনালের সঙ্গে গানটিতে কণ্ঠ দিয়েছেন নিলয় ডি রকস্টার। ময়না গানের ভিডিওতে মডেল হয়েছেন চিত্রনায়িকা শবনম বুবলী এবং অভিনেতা ও নির্মাতা শরাফ আহমেদ জীবন।
১৭ ঘণ্টা আগেদুজন হাতে হাত ধরে ঢোকেন অনুষ্ঠানে। সারাক্ষণ তাঁরা একসঙ্গেই ছিলেন। সুস্মিতাকে মুহূর্তের জন্যও চোখের আড়াল করতে চাইছিলেন না সৃজিত। সুস্মিতার হাত ছেড়ে অন্য কোথাও যেতে দেখা যায়নি পরিচালককে।
২০ ঘণ্টা আগে