জনপ্রিয় কণ্ঠশিল্পী সাবরিনা পড়শী বর্তমানে গানের পাশাপাশি অভিনেত্রী হিসেবেও কাজ করছেন। আজ ৮ মার্চ আন্তর্জাতিক নারী দিবস উপলক্ষে কথা হয় তাঁর সঙ্গে।
অভিনেত্রী হিসেবে বিনোদন জগতে কাজ করা নিরাপদ কিনা জানতে চাওয়া হয় পড়শীর কাছে। আজকের পত্রিকাকে পড়শী বলেন, ‘আসলে নিরাপদ নারী-পুরুষ আমরা কেউই না। তবে আমার কাছে মনে হয় এখন বিশ্ব আগের জায়গায় নেই। প্রতিটা মানুষ এখন সচেতন।’
পড়শী আরও বলেন, ‘এ বিষয়ে মুখ্য ভূমিকা পালন করবে পরিবার। আমি মনে করি প্রত্যেকটি পরিবারের উচিত তাঁদের মেয়ে শিশুকে ছোট থেকেই তাঁর নিরাপত্তার বিষয়গুলো সম্পর্কে শিক্ষা প্রধান করা। আসলে এ পৃথিবীতে কেউ শতভাগ নিরাপদ না।’
নিজে একজন মেয়ে হিসেবে কতটা নিরাপদ জানতে চাইলে পড়শী বলেন, ‘আসলে আমার পরিবার সবময় আমার সঙ্গে থাকেন। কনসার্ট কিংবা শুটিং পরিবারের কেউ না কেউ আমার সঙ্গে সব সময় থাকে।’
পড়শী তাঁর নারী দর্শকদের উদ্দেশ্যে বলেন, ‘পরিবারকে প্রাধান্য দিতে শিখুন। দিন শেষে তাঁরাই আমাদের নিরাপদ আশ্রয়স্থল।’
২০০৮ সালে ‘ক্ষুদে গানরাজ’র ২য় রানার আপ হওয়ার মাধ্যমে মূলত সংগীতজীবন শুরু করেন পড়শী। ২০০৯ সালে তিনি তাঁর একক অ্যালবাম ‘পড়শী’ দিয়ে শ্রোতাপ্রিয়তা পান। প্রথম অ্যালবাম প্রকাশের পর ২০১১ থেকে প্লেব্যাক গায়িকা হিসেবে কাজ শুরু করেন পড়শী। ২০১২ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি তাঁর দ্বিতীয় একক অ্যালবাম ‘পড়শী ২’ মুক্তি পায়। ২০১২ সালে পড়শী ‘বর্ণমালা’ নামে একটি ব্যান্ড দল গঠন করেন। ২০১৩ সালের ঈদুল ফিতরে তার তৃতীয় একক অ্যালবাম ‘পড়শী ৩’ মুক্তি পায়। এই অ্যালবামের ‘জনম জনম’, ‘হৃদয় আমার’, ‘লাভ স্টেশন’ শিরোনামের গানগুলি বেশ জনপ্রিয়তা পায়।
গানের ভুবনে বাজিমাত করে পড়শি নাম লিখিয়েছেন অভিনয়েও। সেখানেও সফল সাবরিনা পড়শী। দর্শকেরা পড়শীর অভিনয় সানন্দে গ্রহণ করেছেন। ‘মারিয়া ওয়ান পিস’ ও ‘শাদি মোবারক’ নাটকের মাধ্যমে পড়শী অভিনেত্রী হিসেবে নিজের জায়গা পোক্ত করেছেন। গত ভালোবাসা দিবসেও তাঁর বেশ কয়েকটি কাজ বেসরকারি টেলিভিশনে প্রচারিত হয়েছে। আগামী ইদের কাজ নিয়ে বর্তমানে ব্যস্ত সময় পার করছেন তিনি।
জনপ্রিয় কণ্ঠশিল্পী সাবরিনা পড়শী বর্তমানে গানের পাশাপাশি অভিনেত্রী হিসেবেও কাজ করছেন। আজ ৮ মার্চ আন্তর্জাতিক নারী দিবস উপলক্ষে কথা হয় তাঁর সঙ্গে।
অভিনেত্রী হিসেবে বিনোদন জগতে কাজ করা নিরাপদ কিনা জানতে চাওয়া হয় পড়শীর কাছে। আজকের পত্রিকাকে পড়শী বলেন, ‘আসলে নিরাপদ নারী-পুরুষ আমরা কেউই না। তবে আমার কাছে মনে হয় এখন বিশ্ব আগের জায়গায় নেই। প্রতিটা মানুষ এখন সচেতন।’
পড়শী আরও বলেন, ‘এ বিষয়ে মুখ্য ভূমিকা পালন করবে পরিবার। আমি মনে করি প্রত্যেকটি পরিবারের উচিত তাঁদের মেয়ে শিশুকে ছোট থেকেই তাঁর নিরাপত্তার বিষয়গুলো সম্পর্কে শিক্ষা প্রধান করা। আসলে এ পৃথিবীতে কেউ শতভাগ নিরাপদ না।’
নিজে একজন মেয়ে হিসেবে কতটা নিরাপদ জানতে চাইলে পড়শী বলেন, ‘আসলে আমার পরিবার সবময় আমার সঙ্গে থাকেন। কনসার্ট কিংবা শুটিং পরিবারের কেউ না কেউ আমার সঙ্গে সব সময় থাকে।’
পড়শী তাঁর নারী দর্শকদের উদ্দেশ্যে বলেন, ‘পরিবারকে প্রাধান্য দিতে শিখুন। দিন শেষে তাঁরাই আমাদের নিরাপদ আশ্রয়স্থল।’
২০০৮ সালে ‘ক্ষুদে গানরাজ’র ২য় রানার আপ হওয়ার মাধ্যমে মূলত সংগীতজীবন শুরু করেন পড়শী। ২০০৯ সালে তিনি তাঁর একক অ্যালবাম ‘পড়শী’ দিয়ে শ্রোতাপ্রিয়তা পান। প্রথম অ্যালবাম প্রকাশের পর ২০১১ থেকে প্লেব্যাক গায়িকা হিসেবে কাজ শুরু করেন পড়শী। ২০১২ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি তাঁর দ্বিতীয় একক অ্যালবাম ‘পড়শী ২’ মুক্তি পায়। ২০১২ সালে পড়শী ‘বর্ণমালা’ নামে একটি ব্যান্ড দল গঠন করেন। ২০১৩ সালের ঈদুল ফিতরে তার তৃতীয় একক অ্যালবাম ‘পড়শী ৩’ মুক্তি পায়। এই অ্যালবামের ‘জনম জনম’, ‘হৃদয় আমার’, ‘লাভ স্টেশন’ শিরোনামের গানগুলি বেশ জনপ্রিয়তা পায়।
গানের ভুবনে বাজিমাত করে পড়শি নাম লিখিয়েছেন অভিনয়েও। সেখানেও সফল সাবরিনা পড়শী। দর্শকেরা পড়শীর অভিনয় সানন্দে গ্রহণ করেছেন। ‘মারিয়া ওয়ান পিস’ ও ‘শাদি মোবারক’ নাটকের মাধ্যমে পড়শী অভিনেত্রী হিসেবে নিজের জায়গা পোক্ত করেছেন। গত ভালোবাসা দিবসেও তাঁর বেশ কয়েকটি কাজ বেসরকারি টেলিভিশনে প্রচারিত হয়েছে। আগামী ইদের কাজ নিয়ে বর্তমানে ব্যস্ত সময় পার করছেন তিনি।
সৌদি আরবের প্রথম দিকের কয়েকজন নারী র্যাপারের একজন জারা। সংগীতশিল্পী হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে সৌদির সীমানা পেরিয়ে তিনি এখন সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইতে থাকছেন। আরবি, ইংরেজির পাশাপাশি সুইডিশ ভাষাতেও সাবলীল এই তরুণী। জানান, আরও একটি ভাষা শেখার ইচ্ছা আছে তাঁর। সম্প্রতি প্রকাশিত হয়েছে তাঁর গান...
১২ ঘণ্টা আগেবিজ্ঞাপন, মিউজিক ভিডিও ও নাচের মঞ্চে মামনুন ইমন ও প্রার্থনা ফারদিন দীঘি জুটি হয়েছিলেন আগে। এবার এই জুটিকে প্রথমবারের মতো দেখা যাবে বড় পর্দায়। সরকারি অনুদানের ‘দেনাপাওনা’ সিনেমায় অভিনয় করবেন তাঁরা।
১৯ ঘণ্টা আগেঅত ভালো ছাত্র ছিলেন না সুরিয়া। টেনেটুনে পাস করতেন। ফেল ছিল তাঁর নিত্যসঙ্গী। সেই গড়পড়তা ছাত্র এখন হাজারো শিক্ষার্থীর ভরসা। ২০০৬ সালে তামিল এই অভিনেতা গড়ে তোলেন আগারাম ফাউন্ডেশন নামের একটি স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠান। প্রতিষ্ঠানটি থেকে তামিলনাড়ুর প্রত্যন্ত অঞ্চলের পিছিয়ে পড়া শিক্ষার্থীদের জন্য কাজ করেন তি
১৯ ঘণ্টা আগেএকসময় টিভি নাটকে ছিল পারিবারিক গল্পের রাজত্ব। মাঝে প্রেম আর কমেডি গল্পের ভিড়ে হারিয়ে যেতে বসেছিল এই ধরনের নাটক। সংখ্যায় কম হলেও সম্প্রতি আবার ফিরছে পারিবারিক গল্পের নাটক। গত বছরের শেষ দিকে কে এম সোহাগ রানা শুরু করেন ‘দেনা পাওনা’ নামের ধারাবাহিকের কাজ। শুরুতে ইউটিউবে ৮ পর্বের মিনি সিরিজ হিসেবে পরিকল্
১৯ ঘণ্টা আগে