ঘর ভাঙছে গায়ক মাঈনুল আহসান নোবেল ও সালসাবিল মাহমুদের। ২০১৯ সালের ১৫ নভেম্বর বিয়ে করেন তাঁরা। বিয়ের দুই বছর না গড়াতেই সম্পর্কের অবনতি হয়েছে তাঁদের। এরই মধ্যে স্ত্রী সালসাবিল মাহমুদের কাছ থেকে বিচ্ছেদের নোটিশ পেয়েছেন গায়ক। গত ১১ সেপ্টেম্বর পাঠানো তালাকনামাটি নোবেলের ঢাকার বাসায় পৌঁছেছে।
তবে বিচ্ছেদের নোটিশ পেয়ে হতাশ নয়, বরং খুশিই হয়েছেন ‘সারেগামাপা’ প্রতিযোগিতার আলোচিত এই শিল্পী। অভিযোগ করেছেন, সালসাবিল তাঁকে বিষ খাইয়ে হত্যার চেষ্টা করেছিলেন।
বিচ্ছেদের সিদ্ধান্ত নেওয়ার কারণ হিসেবে সালসাবিল উল্লেখ করেছেন শারীরিক নির্যাতন ও নোবেলের পরকীয়ার প্রসঙ্গ। তিনি বলেছেন, ‘মারধর ও নির্যাতন সহ্য করতে না পেরে বাধ্য হয়ে তালাকের নোটিশ পাঠিয়েছি। সে অনেক মেয়ের সঙ্গে মেলামেশা করত। শুরুতে ভেবেছিলাম, ঠিক হয়ে যাবে। অনেক চেষ্টাও করেছিলাম। কিন্তু ঠিক হয়নি।’
নোবেল ‘মানসিকভাবে অসুস্থ এবং চরমভাবে মাদকাসক্ত’ বলেও অভিযোগ করেছেন সালসাবিল।
তবে এসব অভিযোগ উড়িয়ে দিয়েছেন নোবেল। উল্টো সালসাবিলের বিরুদ্ধেই এন্তার অভিযোগ করে বলেছেন, ‘সে মিথ্যাবাদী। ওর বিষয়ে আমি আর মাথা ঘামাতে চাই না। সে টাকার বিনিময়ে আমাকে শেষ করে দেওয়ার পরিকল্পনা করে আমার জীবনে এসেছে। ও চলে যাচ্ছে। আমি আমার জীবন নতুন করে সাজাব। ওর চেয়ে সুন্দরী ও ভালো মেয়ে বিয়ে করব। এমপি-মন্ত্রীর মেয়ে বিয়ে করতে প্রস্তুত আমাকে।’
বিচ্ছেদের কারণ হিসেবে নোবেল বলেছেন, ‘দুজনের বনিবনা হয় না। সে আমার অনেক বড় ক্ষতি করেছে। আমার কাছে তথ্য আছে, বাংলাদেশের এক সেলিব্রেটি তাকে হায়ার করেছে আমার ক্যারিয়ার নষ্ট করার জন্য। বড় এক সেলিব্রেটির হাত রয়েছে এর পেছনে।’
তবে কার হাত রয়েছে—সে বিষয়টি স্পষ্ট করেননি নোবেল।
অভিযোগ করেছেন, তাঁর পাসপোর্ট, জাতীয় পরিচয়পত্র গায়েব করে দিয়েছেন সালসাবিল। ব্যাংক থেকেও বড় অঙ্কের টাকা সরিয়েছেন তিনি।
নোবেল বলেন, ‘সে আমার পাসপোর্ট, এনআইডি গায়েব করে দিয়েছে। আমার ব্যাংক থেকে ৩০ লাখ টাকা সরিয়ে ফেলেছে। তবে আমি মাইন্ড করিনি। আমার বউ ৩০ লাখ কেন, কলিজা কেটে নিলেও আমি মাইন্ড করি না। কিন্তু বলব, বড় বাঁচা বেঁচে গেছি। শুধু তা-ই নয়, সে আমাকে মারধর করেছে। আমাকে বিষ পর্যন্ত খাওয়ানো হয়েছিল।’
বুধবার দুপুরে নোবেল তাঁর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে ‘ডিভোর্স’ লিখে স্ট্যাটাস দেন। এরপরই তাঁদের বিচ্ছেদের বিষয়টি প্রকাশ্যে আসে।
সালসাবিলও একটি স্ট্যাটাস দিয়েছেন ফেসবুকে। তিনি লিখেছেন, ‘যদিও আমার পাঠানো ডিভোর্স লেটারটায় সাইন দেওয়া হয়েছে কি না, তা আমি এখনো জানি না। একটা ডিভোর্স অথবা সংসার ভেঙে যাওয়া কখনোই সুন্দর কিছু না। তারপরও আমি নোবেলের সার্বিক সুস্থতা কামনা করি এবং তাঁর ভবিষ্যতের জন্য আমার তরফ থেকে সব সময় দোয়া থাকবে।’
নোবেল জানিয়েছেন, বিচ্ছেদ নিয়ে নতুন গান তৈরি করেছেন তিনি। চলতি মাসেই গানটি প্রকাশ করতে চান।
ঘর ভাঙছে গায়ক মাঈনুল আহসান নোবেল ও সালসাবিল মাহমুদের। ২০১৯ সালের ১৫ নভেম্বর বিয়ে করেন তাঁরা। বিয়ের দুই বছর না গড়াতেই সম্পর্কের অবনতি হয়েছে তাঁদের। এরই মধ্যে স্ত্রী সালসাবিল মাহমুদের কাছ থেকে বিচ্ছেদের নোটিশ পেয়েছেন গায়ক। গত ১১ সেপ্টেম্বর পাঠানো তালাকনামাটি নোবেলের ঢাকার বাসায় পৌঁছেছে।
তবে বিচ্ছেদের নোটিশ পেয়ে হতাশ নয়, বরং খুশিই হয়েছেন ‘সারেগামাপা’ প্রতিযোগিতার আলোচিত এই শিল্পী। অভিযোগ করেছেন, সালসাবিল তাঁকে বিষ খাইয়ে হত্যার চেষ্টা করেছিলেন।
বিচ্ছেদের সিদ্ধান্ত নেওয়ার কারণ হিসেবে সালসাবিল উল্লেখ করেছেন শারীরিক নির্যাতন ও নোবেলের পরকীয়ার প্রসঙ্গ। তিনি বলেছেন, ‘মারধর ও নির্যাতন সহ্য করতে না পেরে বাধ্য হয়ে তালাকের নোটিশ পাঠিয়েছি। সে অনেক মেয়ের সঙ্গে মেলামেশা করত। শুরুতে ভেবেছিলাম, ঠিক হয়ে যাবে। অনেক চেষ্টাও করেছিলাম। কিন্তু ঠিক হয়নি।’
নোবেল ‘মানসিকভাবে অসুস্থ এবং চরমভাবে মাদকাসক্ত’ বলেও অভিযোগ করেছেন সালসাবিল।
তবে এসব অভিযোগ উড়িয়ে দিয়েছেন নোবেল। উল্টো সালসাবিলের বিরুদ্ধেই এন্তার অভিযোগ করে বলেছেন, ‘সে মিথ্যাবাদী। ওর বিষয়ে আমি আর মাথা ঘামাতে চাই না। সে টাকার বিনিময়ে আমাকে শেষ করে দেওয়ার পরিকল্পনা করে আমার জীবনে এসেছে। ও চলে যাচ্ছে। আমি আমার জীবন নতুন করে সাজাব। ওর চেয়ে সুন্দরী ও ভালো মেয়ে বিয়ে করব। এমপি-মন্ত্রীর মেয়ে বিয়ে করতে প্রস্তুত আমাকে।’
বিচ্ছেদের কারণ হিসেবে নোবেল বলেছেন, ‘দুজনের বনিবনা হয় না। সে আমার অনেক বড় ক্ষতি করেছে। আমার কাছে তথ্য আছে, বাংলাদেশের এক সেলিব্রেটি তাকে হায়ার করেছে আমার ক্যারিয়ার নষ্ট করার জন্য। বড় এক সেলিব্রেটির হাত রয়েছে এর পেছনে।’
তবে কার হাত রয়েছে—সে বিষয়টি স্পষ্ট করেননি নোবেল।
অভিযোগ করেছেন, তাঁর পাসপোর্ট, জাতীয় পরিচয়পত্র গায়েব করে দিয়েছেন সালসাবিল। ব্যাংক থেকেও বড় অঙ্কের টাকা সরিয়েছেন তিনি।
নোবেল বলেন, ‘সে আমার পাসপোর্ট, এনআইডি গায়েব করে দিয়েছে। আমার ব্যাংক থেকে ৩০ লাখ টাকা সরিয়ে ফেলেছে। তবে আমি মাইন্ড করিনি। আমার বউ ৩০ লাখ কেন, কলিজা কেটে নিলেও আমি মাইন্ড করি না। কিন্তু বলব, বড় বাঁচা বেঁচে গেছি। শুধু তা-ই নয়, সে আমাকে মারধর করেছে। আমাকে বিষ পর্যন্ত খাওয়ানো হয়েছিল।’
বুধবার দুপুরে নোবেল তাঁর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে ‘ডিভোর্স’ লিখে স্ট্যাটাস দেন। এরপরই তাঁদের বিচ্ছেদের বিষয়টি প্রকাশ্যে আসে।
সালসাবিলও একটি স্ট্যাটাস দিয়েছেন ফেসবুকে। তিনি লিখেছেন, ‘যদিও আমার পাঠানো ডিভোর্স লেটারটায় সাইন দেওয়া হয়েছে কি না, তা আমি এখনো জানি না। একটা ডিভোর্স অথবা সংসার ভেঙে যাওয়া কখনোই সুন্দর কিছু না। তারপরও আমি নোবেলের সার্বিক সুস্থতা কামনা করি এবং তাঁর ভবিষ্যতের জন্য আমার তরফ থেকে সব সময় দোয়া থাকবে।’
নোবেল জানিয়েছেন, বিচ্ছেদ নিয়ে নতুন গান তৈরি করেছেন তিনি। চলতি মাসেই গানটি প্রকাশ করতে চান।
কান আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের ৭৮তম আসরের দ্বিতীয় দিন ওয়ার্ল্ড উইমেন কানস অ্যাজেন্ডা ডিসকাশন পর্বে অংশ নিলেন বাংলাদেশের অভিনেত্রী ও প্রযোজক বর্ষা। ‘নিউ এরা অব আইডেন্টি অ্যান্ড ইমপ্যাক্ট অ্যান্ড গ্লোবাল সিনেমা’ শীর্ষক এই সেমিনারে নারীর ক্ষমতায়ন নিয়ে কথা বলেন বর্ষা।
২ ঘণ্টা আগে২০২৩ সালের নভেম্বরে সিনেমার মহরত অনুষ্ঠানে ঘোষণা দেওয়া হয়েছিল ২০২৪ সালের রোজার ঈদে প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পাবে ‘এশা মার্ডার: কর্মফল’। তবে ঈদের আগে টিজার প্রকাশ করে জানানো হয় রোজা নয়, কোরবানির ঈদে আসছে সিনেমাটি। শেষ পর্যন্ত তা আর হয়নি। এরপর আর কোনো খোঁজ পাওয়া যাচ্ছিল না। নির্মাতা ও প্রযোজকেরাও নিশ্চিত
২ ঘণ্টা আগেরোজার ঈদে মুক্তি পেয়েছিল ৬টি সিনেমা, যার ৪টিই দর্শকপ্রিয় হয়েছিল। এখনো বিভিন্ন হলে চলছে ‘বরবাদ’, ‘দাগি’, ‘চক্কর’ ও ‘জংলি’। অবশেষে দেড় মাস পর প্রেক্ষাগৃহে আলোর মুখ দেখছে নতুন সিনেমা। আজ থেকে দেশের স্টার সিনেপ্লেক্সে মুক্তি পাচ্ছে ‘জয়া আর শারমিন’।
২ ঘণ্টা আগেঢাকায় অবস্থিত জার্মান কালচারাল সেন্টারের আয়োজনে ‘সিনে সন্ধ্যা’ আয়োজনে প্রদর্শিত হবে গোলাম রাব্বানী পরিচালিত স্বল্পদৈর্ঘ্য ‘ছুরত’ ও ‘আনটং’। ১৮ মে সন্ধ্যা ৭টায় প্রদর্শিত স্বল্পদৈর্ঘ্য দুটি। মানুষের বাক্স্বাধীনতা ও কথা বলার মৌলিক অধিকারের গল্প নিয়ে নির্মিত হয়েছে আনটাং। ছুরত নির্মিত হয়েছে মানুষের
২ ঘণ্টা আগে