রজত কান্তি রায়, ঢাকা

হিম শরীর বয়ে নিয়ে গাড়িটা যখন কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে এল, তখন বৃষ্টি পড়ছিল, ঝুমবৃষ্টি। পুরো নব্বইয়ের দশকজুড়ে আমরা যখন বড় হয়ে উঠতে থাকি, তখন ছিল মাইকের যুগ। খোলা মাঠে মাইক বাজিয়ে গান শোনা ছিল তখনকার শখ। মধ্যরাতে সে মাইক থেকে ভেসে আসত ‘মায়ের এক ধার দুধের দাম’, ‘ও সখিনা গেছস কি না ভুইলা আমারে’, ‘ড্যাগেরও ভেতরে ডাইলে চাইলে’, ‘মন আমার দেহঘড়ি’ ইত্যাদি জনপ্রিয় সব গান। আমরা বিমোহিত হয়ে যেতাম। সময়টাই ছিল বিমোহিত হওয়ার। ভাওয়াইয়া, কীর্তনের মতো গানের বাইরে নতুন ধরনের গানের কথা ও সুর আমাদের কানে পড়ল তখন।
এর পরেই সময় কিছু পালটে গেল। শুনতে থাকলাম ‘আমার এক জনমে পাইতাম যদি’, ‘কৃষ্ণ প্রেমের পোড়া দেহ’, ‘ওই পাখিটা মানলো না তো পোষ’ এরকম কিছু রোমান্টিক গান। তারও পরে, কিছুটা বড় শোনা হলো ‘কালো কালো মানুষের দেশে’, ‘হঠাৎ কোনো পথে দেখা হলে দুজনাতে’। আমাদের প্রচলিত গানের বাইরে একটু অন্য রকম গান।
তখন যদিও গানের জগৎ সম্পর্কে খুব জানাশোনা ছিল না। কিন্তু বুঝতে পারছিলাম, বিষয়গুলো নতুন। না, নতুন গানের জন্য নয়। বরং নতুন একটি প্রজন্মের গান শোনার ধরন বদলে দেওয়ার জন্য ফকির আলমগীর আমাদের প্রজন্মের কাছে শ্রদ্ধাষ্পদ।
আমাদের যাঁদের স্মৃতিতে গ্রাম এখনো উজ্জ্বল হয়ে আছে, তাঁরা বুঝবেন। স্বাধীনতা–পরবর্তী সময়ের অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক টানাপোড়েন যাঁদের এখনো স্মৃতিতে আছে, তাঁরাও বুঝবেন। যাঁরা সদ্য স্বাধীন দেশে যুবক ছিলেন, তাঁরাও বুঝবেন ফকির আলমগীরের চিরবিদায়ে কেন অন্তর কাঁদে।
আর যাঁরা রাজনীতিসচেতন হতে চেয়েছিলাম, ফকির আলমগীরের গান তাঁদের কাছে ছিল সত্যিকারেই গণমানুষের গান। ‘গণসংগীত’ ঘরানায় আবদ্ধ যে গান, আমাদের দেশে সে গানের শিল্পী হিসেবে আমরা তাঁকেই জানি। কতবার কত কারণে আমরা তাঁর গান গেয়েছি, তার কোনো হিসাব নেই। মনে আছে, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে যখন থিয়েটার চর্চায় একটা উত্তাল সময় কাটিয়েছি, ফকির আলমগীর তখন আমাদের কণ্ঠে কণ্ঠে ছিলেন। স্বাধীনতাবিরোধী ছাত্র শক্তি তখন ঘাড়ের ওপর নিশ্বাস ফেলছে। আমরা ফকির আলমগীরের গান গাইতে গাইতে দল বেঁধে ঘুরছি ক্যাম্পাসে। সুযোগ পেলেই নাটকের কোনো অংশে তাঁর গান ঢুকে পড়েছে। এই যে দুঃসাহস, মুখোমুখি দাঁড়াবার এই যে প্রেরণা, তার জন্য ফকির আলমগীরের কাছে মাথা নত করতেই হয়।
শুক্রবার রাত ১০টা ৫৬ মিনিটে রাজধানীর ইউনাইটেড হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান ফকির আলমগীর। খিলগাঁওয়ের পল্লীমা সংসদ মাঠে তাঁর প্রথম জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। এরপর গার্ড অব অনার দেওয়া হয় এই বীর মুক্তিযোদ্ধাকে। রাজধানীর খিলগাঁওয়ের তালতলা কবরস্থানে চিরনিদ্রায় শায়িত হওয়ার আগে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে শত শত মানুষ তাঁকে শেষ শ্রদ্ধা জানালেন করোনার ভয় উপেক্ষা করে। তখনো বৃষ্টি ঝরছিল।
আরও পড়ুন

হিম শরীর বয়ে নিয়ে গাড়িটা যখন কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে এল, তখন বৃষ্টি পড়ছিল, ঝুমবৃষ্টি। পুরো নব্বইয়ের দশকজুড়ে আমরা যখন বড় হয়ে উঠতে থাকি, তখন ছিল মাইকের যুগ। খোলা মাঠে মাইক বাজিয়ে গান শোনা ছিল তখনকার শখ। মধ্যরাতে সে মাইক থেকে ভেসে আসত ‘মায়ের এক ধার দুধের দাম’, ‘ও সখিনা গেছস কি না ভুইলা আমারে’, ‘ড্যাগেরও ভেতরে ডাইলে চাইলে’, ‘মন আমার দেহঘড়ি’ ইত্যাদি জনপ্রিয় সব গান। আমরা বিমোহিত হয়ে যেতাম। সময়টাই ছিল বিমোহিত হওয়ার। ভাওয়াইয়া, কীর্তনের মতো গানের বাইরে নতুন ধরনের গানের কথা ও সুর আমাদের কানে পড়ল তখন।
এর পরেই সময় কিছু পালটে গেল। শুনতে থাকলাম ‘আমার এক জনমে পাইতাম যদি’, ‘কৃষ্ণ প্রেমের পোড়া দেহ’, ‘ওই পাখিটা মানলো না তো পোষ’ এরকম কিছু রোমান্টিক গান। তারও পরে, কিছুটা বড় শোনা হলো ‘কালো কালো মানুষের দেশে’, ‘হঠাৎ কোনো পথে দেখা হলে দুজনাতে’। আমাদের প্রচলিত গানের বাইরে একটু অন্য রকম গান।
তখন যদিও গানের জগৎ সম্পর্কে খুব জানাশোনা ছিল না। কিন্তু বুঝতে পারছিলাম, বিষয়গুলো নতুন। না, নতুন গানের জন্য নয়। বরং নতুন একটি প্রজন্মের গান শোনার ধরন বদলে দেওয়ার জন্য ফকির আলমগীর আমাদের প্রজন্মের কাছে শ্রদ্ধাষ্পদ।
আমাদের যাঁদের স্মৃতিতে গ্রাম এখনো উজ্জ্বল হয়ে আছে, তাঁরা বুঝবেন। স্বাধীনতা–পরবর্তী সময়ের অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক টানাপোড়েন যাঁদের এখনো স্মৃতিতে আছে, তাঁরাও বুঝবেন। যাঁরা সদ্য স্বাধীন দেশে যুবক ছিলেন, তাঁরাও বুঝবেন ফকির আলমগীরের চিরবিদায়ে কেন অন্তর কাঁদে।
আর যাঁরা রাজনীতিসচেতন হতে চেয়েছিলাম, ফকির আলমগীরের গান তাঁদের কাছে ছিল সত্যিকারেই গণমানুষের গান। ‘গণসংগীত’ ঘরানায় আবদ্ধ যে গান, আমাদের দেশে সে গানের শিল্পী হিসেবে আমরা তাঁকেই জানি। কতবার কত কারণে আমরা তাঁর গান গেয়েছি, তার কোনো হিসাব নেই। মনে আছে, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে যখন থিয়েটার চর্চায় একটা উত্তাল সময় কাটিয়েছি, ফকির আলমগীর তখন আমাদের কণ্ঠে কণ্ঠে ছিলেন। স্বাধীনতাবিরোধী ছাত্র শক্তি তখন ঘাড়ের ওপর নিশ্বাস ফেলছে। আমরা ফকির আলমগীরের গান গাইতে গাইতে দল বেঁধে ঘুরছি ক্যাম্পাসে। সুযোগ পেলেই নাটকের কোনো অংশে তাঁর গান ঢুকে পড়েছে। এই যে দুঃসাহস, মুখোমুখি দাঁড়াবার এই যে প্রেরণা, তার জন্য ফকির আলমগীরের কাছে মাথা নত করতেই হয়।
শুক্রবার রাত ১০টা ৫৬ মিনিটে রাজধানীর ইউনাইটেড হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান ফকির আলমগীর। খিলগাঁওয়ের পল্লীমা সংসদ মাঠে তাঁর প্রথম জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। এরপর গার্ড অব অনার দেওয়া হয় এই বীর মুক্তিযোদ্ধাকে। রাজধানীর খিলগাঁওয়ের তালতলা কবরস্থানে চিরনিদ্রায় শায়িত হওয়ার আগে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে শত শত মানুষ তাঁকে শেষ শ্রদ্ধা জানালেন করোনার ভয় উপেক্ষা করে। তখনো বৃষ্টি ঝরছিল।
আরও পড়ুন
রজত কান্তি রায়, ঢাকা

হিম শরীর বয়ে নিয়ে গাড়িটা যখন কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে এল, তখন বৃষ্টি পড়ছিল, ঝুমবৃষ্টি। পুরো নব্বইয়ের দশকজুড়ে আমরা যখন বড় হয়ে উঠতে থাকি, তখন ছিল মাইকের যুগ। খোলা মাঠে মাইক বাজিয়ে গান শোনা ছিল তখনকার শখ। মধ্যরাতে সে মাইক থেকে ভেসে আসত ‘মায়ের এক ধার দুধের দাম’, ‘ও সখিনা গেছস কি না ভুইলা আমারে’, ‘ড্যাগেরও ভেতরে ডাইলে চাইলে’, ‘মন আমার দেহঘড়ি’ ইত্যাদি জনপ্রিয় সব গান। আমরা বিমোহিত হয়ে যেতাম। সময়টাই ছিল বিমোহিত হওয়ার। ভাওয়াইয়া, কীর্তনের মতো গানের বাইরে নতুন ধরনের গানের কথা ও সুর আমাদের কানে পড়ল তখন।
এর পরেই সময় কিছু পালটে গেল। শুনতে থাকলাম ‘আমার এক জনমে পাইতাম যদি’, ‘কৃষ্ণ প্রেমের পোড়া দেহ’, ‘ওই পাখিটা মানলো না তো পোষ’ এরকম কিছু রোমান্টিক গান। তারও পরে, কিছুটা বড় শোনা হলো ‘কালো কালো মানুষের দেশে’, ‘হঠাৎ কোনো পথে দেখা হলে দুজনাতে’। আমাদের প্রচলিত গানের বাইরে একটু অন্য রকম গান।
তখন যদিও গানের জগৎ সম্পর্কে খুব জানাশোনা ছিল না। কিন্তু বুঝতে পারছিলাম, বিষয়গুলো নতুন। না, নতুন গানের জন্য নয়। বরং নতুন একটি প্রজন্মের গান শোনার ধরন বদলে দেওয়ার জন্য ফকির আলমগীর আমাদের প্রজন্মের কাছে শ্রদ্ধাষ্পদ।
আমাদের যাঁদের স্মৃতিতে গ্রাম এখনো উজ্জ্বল হয়ে আছে, তাঁরা বুঝবেন। স্বাধীনতা–পরবর্তী সময়ের অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক টানাপোড়েন যাঁদের এখনো স্মৃতিতে আছে, তাঁরাও বুঝবেন। যাঁরা সদ্য স্বাধীন দেশে যুবক ছিলেন, তাঁরাও বুঝবেন ফকির আলমগীরের চিরবিদায়ে কেন অন্তর কাঁদে।
আর যাঁরা রাজনীতিসচেতন হতে চেয়েছিলাম, ফকির আলমগীরের গান তাঁদের কাছে ছিল সত্যিকারেই গণমানুষের গান। ‘গণসংগীত’ ঘরানায় আবদ্ধ যে গান, আমাদের দেশে সে গানের শিল্পী হিসেবে আমরা তাঁকেই জানি। কতবার কত কারণে আমরা তাঁর গান গেয়েছি, তার কোনো হিসাব নেই। মনে আছে, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে যখন থিয়েটার চর্চায় একটা উত্তাল সময় কাটিয়েছি, ফকির আলমগীর তখন আমাদের কণ্ঠে কণ্ঠে ছিলেন। স্বাধীনতাবিরোধী ছাত্র শক্তি তখন ঘাড়ের ওপর নিশ্বাস ফেলছে। আমরা ফকির আলমগীরের গান গাইতে গাইতে দল বেঁধে ঘুরছি ক্যাম্পাসে। সুযোগ পেলেই নাটকের কোনো অংশে তাঁর গান ঢুকে পড়েছে। এই যে দুঃসাহস, মুখোমুখি দাঁড়াবার এই যে প্রেরণা, তার জন্য ফকির আলমগীরের কাছে মাথা নত করতেই হয়।
শুক্রবার রাত ১০টা ৫৬ মিনিটে রাজধানীর ইউনাইটেড হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান ফকির আলমগীর। খিলগাঁওয়ের পল্লীমা সংসদ মাঠে তাঁর প্রথম জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। এরপর গার্ড অব অনার দেওয়া হয় এই বীর মুক্তিযোদ্ধাকে। রাজধানীর খিলগাঁওয়ের তালতলা কবরস্থানে চিরনিদ্রায় শায়িত হওয়ার আগে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে শত শত মানুষ তাঁকে শেষ শ্রদ্ধা জানালেন করোনার ভয় উপেক্ষা করে। তখনো বৃষ্টি ঝরছিল।
আরও পড়ুন

হিম শরীর বয়ে নিয়ে গাড়িটা যখন কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে এল, তখন বৃষ্টি পড়ছিল, ঝুমবৃষ্টি। পুরো নব্বইয়ের দশকজুড়ে আমরা যখন বড় হয়ে উঠতে থাকি, তখন ছিল মাইকের যুগ। খোলা মাঠে মাইক বাজিয়ে গান শোনা ছিল তখনকার শখ। মধ্যরাতে সে মাইক থেকে ভেসে আসত ‘মায়ের এক ধার দুধের দাম’, ‘ও সখিনা গেছস কি না ভুইলা আমারে’, ‘ড্যাগেরও ভেতরে ডাইলে চাইলে’, ‘মন আমার দেহঘড়ি’ ইত্যাদি জনপ্রিয় সব গান। আমরা বিমোহিত হয়ে যেতাম। সময়টাই ছিল বিমোহিত হওয়ার। ভাওয়াইয়া, কীর্তনের মতো গানের বাইরে নতুন ধরনের গানের কথা ও সুর আমাদের কানে পড়ল তখন।
এর পরেই সময় কিছু পালটে গেল। শুনতে থাকলাম ‘আমার এক জনমে পাইতাম যদি’, ‘কৃষ্ণ প্রেমের পোড়া দেহ’, ‘ওই পাখিটা মানলো না তো পোষ’ এরকম কিছু রোমান্টিক গান। তারও পরে, কিছুটা বড় শোনা হলো ‘কালো কালো মানুষের দেশে’, ‘হঠাৎ কোনো পথে দেখা হলে দুজনাতে’। আমাদের প্রচলিত গানের বাইরে একটু অন্য রকম গান।
তখন যদিও গানের জগৎ সম্পর্কে খুব জানাশোনা ছিল না। কিন্তু বুঝতে পারছিলাম, বিষয়গুলো নতুন। না, নতুন গানের জন্য নয়। বরং নতুন একটি প্রজন্মের গান শোনার ধরন বদলে দেওয়ার জন্য ফকির আলমগীর আমাদের প্রজন্মের কাছে শ্রদ্ধাষ্পদ।
আমাদের যাঁদের স্মৃতিতে গ্রাম এখনো উজ্জ্বল হয়ে আছে, তাঁরা বুঝবেন। স্বাধীনতা–পরবর্তী সময়ের অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক টানাপোড়েন যাঁদের এখনো স্মৃতিতে আছে, তাঁরাও বুঝবেন। যাঁরা সদ্য স্বাধীন দেশে যুবক ছিলেন, তাঁরাও বুঝবেন ফকির আলমগীরের চিরবিদায়ে কেন অন্তর কাঁদে।
আর যাঁরা রাজনীতিসচেতন হতে চেয়েছিলাম, ফকির আলমগীরের গান তাঁদের কাছে ছিল সত্যিকারেই গণমানুষের গান। ‘গণসংগীত’ ঘরানায় আবদ্ধ যে গান, আমাদের দেশে সে গানের শিল্পী হিসেবে আমরা তাঁকেই জানি। কতবার কত কারণে আমরা তাঁর গান গেয়েছি, তার কোনো হিসাব নেই। মনে আছে, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে যখন থিয়েটার চর্চায় একটা উত্তাল সময় কাটিয়েছি, ফকির আলমগীর তখন আমাদের কণ্ঠে কণ্ঠে ছিলেন। স্বাধীনতাবিরোধী ছাত্র শক্তি তখন ঘাড়ের ওপর নিশ্বাস ফেলছে। আমরা ফকির আলমগীরের গান গাইতে গাইতে দল বেঁধে ঘুরছি ক্যাম্পাসে। সুযোগ পেলেই নাটকের কোনো অংশে তাঁর গান ঢুকে পড়েছে। এই যে দুঃসাহস, মুখোমুখি দাঁড়াবার এই যে প্রেরণা, তার জন্য ফকির আলমগীরের কাছে মাথা নত করতেই হয়।
শুক্রবার রাত ১০টা ৫৬ মিনিটে রাজধানীর ইউনাইটেড হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান ফকির আলমগীর। খিলগাঁওয়ের পল্লীমা সংসদ মাঠে তাঁর প্রথম জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। এরপর গার্ড অব অনার দেওয়া হয় এই বীর মুক্তিযোদ্ধাকে। রাজধানীর খিলগাঁওয়ের তালতলা কবরস্থানে চিরনিদ্রায় শায়িত হওয়ার আগে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে শত শত মানুষ তাঁকে শেষ শ্রদ্ধা জানালেন করোনার ভয় উপেক্ষা করে। তখনো বৃষ্টি ঝরছিল।
আরও পড়ুন

কিংবদন্তি অসমিয়া সংগীতশিল্পী জুবিন গার্গের প্রয়াণের পর তাঁর বিপুল সৃষ্টিকর্ম সংরক্ষণ নিয়ে তৈরি হয়েছে নতুন বিতর্ক। গুয়াহাটির বাসিন্দা বিশাল কলিতা নামের এক ভক্ত তাঁর বাড়িতে জুবিন গার্গের গানের ক্যাসেটের এক বিশাল সংগ্রহ গড়ে তুলেছেন। জুবিনের মৃত্যুর পর এখন সেটি ব্যক্তিগত জাদুঘরে পরিণত হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে
কেটি পেরির জন্মদিন ছিল ২৫ অক্টোবর। শনিবার সন্ধ্যাটি তাই বিশেষ হয়ে ধরা দিল জাস্টিন ট্রুডোর জন্যও। প্রেমিকাকে নিয়ে ঘুরতে বেরোলেন প্যারিসের রাস্তায়। এত দিন নিজেদের সম্পর্ক নিয়ে লুকোচুরি করলেও এবারই প্রথম প্রকাশ্যে একে অপরের হাত ধরে ঘুরলেন তাঁরা।
৯ ঘণ্টা আগে
প্রায় দুই মাস সংগীতসফরে যুক্তরাষ্ট্রে আছেন আসিফ আকবর। সম্প্রতি দেশটিতে সংগীতসফরে গেছে অর্থহীন ব্যান্ড। ২৫ অক্টোবর যুক্তরাষ্ট্রের বোস্টন শহরে একই মঞ্চে পারফর্ম করেছে অর্থহীন ও আসিফ। সোশ্যাল মিডিয়ায় অর্থহীন ব্যান্ডের দলনেতা সাইদুস সালেহীন খালেদ সুমনের (বেজবাবা সুমন) সঙ্গে স্টেজ শেয়ারের অভিজ্ঞতা...
১১ ঘণ্টা আগে
নাটক, ওটিটির পর সিনেমায় নাম লিখিয়েছেন মেহজাবীন চৌধুরী। ইতিমধ্যে মুক্তি পেয়েছে তাঁর অভিনীত দুটি সিনেমা—‘প্রিয় মালতী’ ও ‘সাবা’। গত আগস্ট মাসে প্রচারিত এক পডকাস্টে মেহজাবীন বলেছিলেন, টালিউড থেকেও সিনেমার প্রস্তাব পেয়েছিলেন তিনি।
১১ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

কিংবদন্তি অসমিয়া সংগীতশিল্পী জুবিন গার্গের প্রয়াণের পর তাঁর বিপুল সৃষ্টিকর্ম সংরক্ষণ নিয়ে তৈরি হয়েছে নতুন বিতর্ক। গুয়াহাটির বাসিন্দা বিশাল কলিতা নামের এক ভক্ত তাঁর বাড়িতে জুবিন গার্গের গানের ক্যাসেটের এক বিশাল সংগ্রহ গড়ে তুলেছেন। জুবিনের মৃত্যুর পর এখন সেটি ব্যক্তিগত জাদুঘরে পরিণত হয়েছে। তবে এই অমূল্য সংগ্রহকে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে আনার পথে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে গানের জটিল কপিরাইট সমস্যা।
৩০ বছর বয়সী বিশাল কলিতা এক দশকেরও বেশি সময় ধরে ভারতজুড়ে ঘুরে ঘুরে জুবিন গার্গের দুর্লভ ক্যাসেট সংগ্রহ করেছেন। এই ব্যক্তিগত সংগ্রহটিতে ক্যাসেট ছাড়াও রয়েছে শত শত সিডি এবং বিশ্বজুড়ে সংগীতশিল্পীদের বিরল পোস্টার। তবে দর্শকদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি আগ্রহ জুবিন গার্গের গানের ডিস্কোগ্রাফি নিয়ে।
গত মাসে সিঙ্গাপুরে জুবিন গার্গের মৃত্যুর পর তাঁর লাখ লাখ ভক্তের এখনো শোক কাটেনি। বিশাল কলিতার দাবি, তাঁর সংগ্রহে জুবিনের প্রায় ৩৮ হাজার গান রয়েছে, যার মধ্যে এমন গানও রয়েছে যা এখন আর অন্য কোথাও পাওয়া যায় না।
শিল্পী নিজেও তাঁর এই উদ্যোগের প্রশংসা করেছিলেন। মৃত্যুর মাত্র কয়েক দিন আগে, ১৬ সেপ্টেম্বর, জুবিন গার্গ বিশাল কলিতার বাড়িতে গিয়েছিলেন এবং জানিয়েছিলেন যে এই সংগ্রহ তাঁর ‘দীর্ঘদিন ভুলে যাওয়া’ কিছু সৃষ্টির কথা মনে করিয়ে দিয়েছে।
বিশাল কলিতা এখন জুবিন গার্গের ভক্ত ও বন্ধুদের একটি বৃহত্তর নেটওয়ার্কের অংশ। তাদের মূল লক্ষ্য—জুবিনের গানগুলো অনলাইন স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্মে আরও সহজলভ্য করা এবং শিল্পীর পরিবারের জন্য রয়্যালটি নিশ্চিত করা। কলিতা বলেন, ‘কিছু ক্যাসেট খুবই পুরোনো এবং নষ্ট হয়ে যেতে পারে। আমি সেগুলোকে জনস্মৃতিতে ফিরিয়ে আনতে চাই।’
তবে কাজটি সহজ নয়। গার্গের বহু গানের স্বত্ব একটি জটিল প্রযোজক, পরিবেশক এবং মিউজিক লেবেলের মধ্যে বিভক্ত। ফলে স্বত্বাধিকার নিয়ে স্পষ্টতার অভাবে সেগুলোকে অনলাইনে আপলোড করলে কপিরাইট লঙ্ঘনের ঝুঁকি থেকে যায়।

জুবিন গার্গের মৃত্যুর পরই ভক্তরা এই জটিলতার আঁচ পান, যখন তাঁর জনপ্রিয় গান ‘মায়াবিনী রাতির বুকুত’ শীর্ষক জনপ্রিয় গানটি কোনো স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্মে খুঁজে পাওয়া যায়নি। গানটি পরে একজন ব্যবহারকারী আপলোড করলেও লাইসেন্সিং সমস্যার কারণে এক সপ্তাহের মধ্যে তা সরিয়ে ফেলা হয়। চলচ্চিত্র নির্মাতা ও জুবিনের বন্ধু মানস বড়ুয়া জানান, তাঁর শত শত গানের স্বত্ব হয় খুঁজে বের করা কঠিন, নয়তো বিতর্কিত।
দিল্লিভিত্তিক ইন্টেলেকচুয়াল প্রোপার্টি রাইটস (আইপিআর) আইনজীবী নীল মেসন জানান, ভারতে কপিরাইট আইন, ১৯৫৭ সংগীত স্বত্বের বিষয়টিকে নিয়ন্ত্রণ করে। এর অধীনে গানের কথা, সংগীত কম্পোজিশন এবং সাউন্ড রেকর্ডিংয়ের জন্য আলাদা আলাদা কপিরাইট রয়েছে।
গানের কথা ও সুরের ক্ষেত্রে গীতিকার ও সুরকাররাই ‘প্রথম মালিক’ হলেও, সাউন্ড রেকর্ডিংয়ের ক্ষেত্রে ‘প্রযোজককেই রচয়িতা বলে গণ্য করা হয়’। ফলে তারাই প্রথম মালিক হন। স্বত্বাধিকারীরা তৃতীয় পক্ষকে লাইসেন্সের মাধ্যমে অধিকার হস্তান্তর বা প্রদান করতে পারেন। এটি যত্নসহকারে নথিভুক্ত না থাকলে একটি জটিল জাল তৈরি করে।
জুবিন গার্গের গানের প্রযোজক শ্যামন্তক গৌতম জানিয়েছেন, তাঁর গান তালিকাভুক্ত করার জন্য একটি দল কাজ করছে। তিনি বলেন, ‘ইন্ডিয়ান পারফর্মিং রাইট সোসাইটি (আইপিআরএস)-এর সঙ্গে এ পর্যন্ত জুবিনের অন্তত ১ হাজার ৩৩টি গান নিবন্ধিত হয়েছে।’
আইপিআরএস ভারতে সংগীত রয়্যালটি সংগ্রহ ও বিতরণ করার একমাত্র সরকারি অনুমোদিত সংস্থা। তারা নিশ্চিত করছে, গানগুলো বাণিজ্যিকভাবে ব্যবহৃত হলে শিল্পী বা তাঁর পরিবার যেন প্রাপ্য অর্থ পান। আইপিআরএস-এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা রাকেশ নিগাম বলেন, ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মের দ্রুত উত্থান স্বত্বাধিকার ট্র্যাকিং আরও জটিল করে তুলেছে। তবে আইপিআরএস-এর সঙ্গে নিবন্ধিত গানগুলো ‘তাঁর জীবনকাল পেরিয়ে আরও ৬০ বছর সুরক্ষিত থাকবে।’
এদিকে বিশাল কলিতা এখন জুবিনের দুর্লভ ক্যাসেটগুলো সর্বোচ্চ মানের ডিজিটালের মাধ্যমে সংরক্ষণের জন্য জাপানি প্রযুক্তি ব্যবহারের চেষ্টা করছেন। তিনি বলেন, ‘আমি চাই এই বিরল টেপগুলো সেরা মানে ডিজিটাইজ করা হোক। জুবিন গার্গ তাঁর গানের মাধ্যমে বেঁচে থাকবেন। আর তাঁর একজন ভক্ত হিসেবে, এটাই আমার পক্ষ থেকে তাঁর জন্য ক্ষুদ্রতম কাজ।’

কিংবদন্তি অসমিয়া সংগীতশিল্পী জুবিন গার্গের প্রয়াণের পর তাঁর বিপুল সৃষ্টিকর্ম সংরক্ষণ নিয়ে তৈরি হয়েছে নতুন বিতর্ক। গুয়াহাটির বাসিন্দা বিশাল কলিতা নামের এক ভক্ত তাঁর বাড়িতে জুবিন গার্গের গানের ক্যাসেটের এক বিশাল সংগ্রহ গড়ে তুলেছেন। জুবিনের মৃত্যুর পর এখন সেটি ব্যক্তিগত জাদুঘরে পরিণত হয়েছে। তবে এই অমূল্য সংগ্রহকে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে আনার পথে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে গানের জটিল কপিরাইট সমস্যা।
৩০ বছর বয়সী বিশাল কলিতা এক দশকেরও বেশি সময় ধরে ভারতজুড়ে ঘুরে ঘুরে জুবিন গার্গের দুর্লভ ক্যাসেট সংগ্রহ করেছেন। এই ব্যক্তিগত সংগ্রহটিতে ক্যাসেট ছাড়াও রয়েছে শত শত সিডি এবং বিশ্বজুড়ে সংগীতশিল্পীদের বিরল পোস্টার। তবে দর্শকদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি আগ্রহ জুবিন গার্গের গানের ডিস্কোগ্রাফি নিয়ে।
গত মাসে সিঙ্গাপুরে জুবিন গার্গের মৃত্যুর পর তাঁর লাখ লাখ ভক্তের এখনো শোক কাটেনি। বিশাল কলিতার দাবি, তাঁর সংগ্রহে জুবিনের প্রায় ৩৮ হাজার গান রয়েছে, যার মধ্যে এমন গানও রয়েছে যা এখন আর অন্য কোথাও পাওয়া যায় না।
শিল্পী নিজেও তাঁর এই উদ্যোগের প্রশংসা করেছিলেন। মৃত্যুর মাত্র কয়েক দিন আগে, ১৬ সেপ্টেম্বর, জুবিন গার্গ বিশাল কলিতার বাড়িতে গিয়েছিলেন এবং জানিয়েছিলেন যে এই সংগ্রহ তাঁর ‘দীর্ঘদিন ভুলে যাওয়া’ কিছু সৃষ্টির কথা মনে করিয়ে দিয়েছে।
বিশাল কলিতা এখন জুবিন গার্গের ভক্ত ও বন্ধুদের একটি বৃহত্তর নেটওয়ার্কের অংশ। তাদের মূল লক্ষ্য—জুবিনের গানগুলো অনলাইন স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্মে আরও সহজলভ্য করা এবং শিল্পীর পরিবারের জন্য রয়্যালটি নিশ্চিত করা। কলিতা বলেন, ‘কিছু ক্যাসেট খুবই পুরোনো এবং নষ্ট হয়ে যেতে পারে। আমি সেগুলোকে জনস্মৃতিতে ফিরিয়ে আনতে চাই।’
তবে কাজটি সহজ নয়। গার্গের বহু গানের স্বত্ব একটি জটিল প্রযোজক, পরিবেশক এবং মিউজিক লেবেলের মধ্যে বিভক্ত। ফলে স্বত্বাধিকার নিয়ে স্পষ্টতার অভাবে সেগুলোকে অনলাইনে আপলোড করলে কপিরাইট লঙ্ঘনের ঝুঁকি থেকে যায়।

জুবিন গার্গের মৃত্যুর পরই ভক্তরা এই জটিলতার আঁচ পান, যখন তাঁর জনপ্রিয় গান ‘মায়াবিনী রাতির বুকুত’ শীর্ষক জনপ্রিয় গানটি কোনো স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্মে খুঁজে পাওয়া যায়নি। গানটি পরে একজন ব্যবহারকারী আপলোড করলেও লাইসেন্সিং সমস্যার কারণে এক সপ্তাহের মধ্যে তা সরিয়ে ফেলা হয়। চলচ্চিত্র নির্মাতা ও জুবিনের বন্ধু মানস বড়ুয়া জানান, তাঁর শত শত গানের স্বত্ব হয় খুঁজে বের করা কঠিন, নয়তো বিতর্কিত।
দিল্লিভিত্তিক ইন্টেলেকচুয়াল প্রোপার্টি রাইটস (আইপিআর) আইনজীবী নীল মেসন জানান, ভারতে কপিরাইট আইন, ১৯৫৭ সংগীত স্বত্বের বিষয়টিকে নিয়ন্ত্রণ করে। এর অধীনে গানের কথা, সংগীত কম্পোজিশন এবং সাউন্ড রেকর্ডিংয়ের জন্য আলাদা আলাদা কপিরাইট রয়েছে।
গানের কথা ও সুরের ক্ষেত্রে গীতিকার ও সুরকাররাই ‘প্রথম মালিক’ হলেও, সাউন্ড রেকর্ডিংয়ের ক্ষেত্রে ‘প্রযোজককেই রচয়িতা বলে গণ্য করা হয়’। ফলে তারাই প্রথম মালিক হন। স্বত্বাধিকারীরা তৃতীয় পক্ষকে লাইসেন্সের মাধ্যমে অধিকার হস্তান্তর বা প্রদান করতে পারেন। এটি যত্নসহকারে নথিভুক্ত না থাকলে একটি জটিল জাল তৈরি করে।
জুবিন গার্গের গানের প্রযোজক শ্যামন্তক গৌতম জানিয়েছেন, তাঁর গান তালিকাভুক্ত করার জন্য একটি দল কাজ করছে। তিনি বলেন, ‘ইন্ডিয়ান পারফর্মিং রাইট সোসাইটি (আইপিআরএস)-এর সঙ্গে এ পর্যন্ত জুবিনের অন্তত ১ হাজার ৩৩টি গান নিবন্ধিত হয়েছে।’
আইপিআরএস ভারতে সংগীত রয়্যালটি সংগ্রহ ও বিতরণ করার একমাত্র সরকারি অনুমোদিত সংস্থা। তারা নিশ্চিত করছে, গানগুলো বাণিজ্যিকভাবে ব্যবহৃত হলে শিল্পী বা তাঁর পরিবার যেন প্রাপ্য অর্থ পান। আইপিআরএস-এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা রাকেশ নিগাম বলেন, ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মের দ্রুত উত্থান স্বত্বাধিকার ট্র্যাকিং আরও জটিল করে তুলেছে। তবে আইপিআরএস-এর সঙ্গে নিবন্ধিত গানগুলো ‘তাঁর জীবনকাল পেরিয়ে আরও ৬০ বছর সুরক্ষিত থাকবে।’
এদিকে বিশাল কলিতা এখন জুবিনের দুর্লভ ক্যাসেটগুলো সর্বোচ্চ মানের ডিজিটালের মাধ্যমে সংরক্ষণের জন্য জাপানি প্রযুক্তি ব্যবহারের চেষ্টা করছেন। তিনি বলেন, ‘আমি চাই এই বিরল টেপগুলো সেরা মানে ডিজিটাইজ করা হোক। জুবিন গার্গ তাঁর গানের মাধ্যমে বেঁচে থাকবেন। আর তাঁর একজন ভক্ত হিসেবে, এটাই আমার পক্ষ থেকে তাঁর জন্য ক্ষুদ্রতম কাজ।’

হিম শরীর বয়ে নিয়ে গাড়িটা যখন কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে এল, তখন বৃষ্টি পড়ছিল, ঝুমবৃষ্টি। পুরো নব্বইয়ের দশকজুড়ে আমরা যখন বড় হয়ে উঠতে থাকি, তখন ছিল মাইকের যুগ। খোলা মাঠে মাইক বাজিয়ে গান শোনা ছিল তখনকার শখ।
২৫ জুলাই ২০২১
কেটি পেরির জন্মদিন ছিল ২৫ অক্টোবর। শনিবার সন্ধ্যাটি তাই বিশেষ হয়ে ধরা দিল জাস্টিন ট্রুডোর জন্যও। প্রেমিকাকে নিয়ে ঘুরতে বেরোলেন প্যারিসের রাস্তায়। এত দিন নিজেদের সম্পর্ক নিয়ে লুকোচুরি করলেও এবারই প্রথম প্রকাশ্যে একে অপরের হাত ধরে ঘুরলেন তাঁরা।
৯ ঘণ্টা আগে
প্রায় দুই মাস সংগীতসফরে যুক্তরাষ্ট্রে আছেন আসিফ আকবর। সম্প্রতি দেশটিতে সংগীতসফরে গেছে অর্থহীন ব্যান্ড। ২৫ অক্টোবর যুক্তরাষ্ট্রের বোস্টন শহরে একই মঞ্চে পারফর্ম করেছে অর্থহীন ও আসিফ। সোশ্যাল মিডিয়ায় অর্থহীন ব্যান্ডের দলনেতা সাইদুস সালেহীন খালেদ সুমনের (বেজবাবা সুমন) সঙ্গে স্টেজ শেয়ারের অভিজ্ঞতা...
১১ ঘণ্টা আগে
নাটক, ওটিটির পর সিনেমায় নাম লিখিয়েছেন মেহজাবীন চৌধুরী। ইতিমধ্যে মুক্তি পেয়েছে তাঁর অভিনীত দুটি সিনেমা—‘প্রিয় মালতী’ ও ‘সাবা’। গত আগস্ট মাসে প্রচারিত এক পডকাস্টে মেহজাবীন বলেছিলেন, টালিউড থেকেও সিনেমার প্রস্তাব পেয়েছিলেন তিনি।
১১ ঘণ্টা আগেবিনোদন ডেস্ক

কেটি পেরির জন্মদিন ছিল ২৫ অক্টোবর। শনিবার সন্ধ্যাটি তাই বিশেষ হয়ে ধরা দিল জাস্টিন ট্রুডোর জন্যও। প্রেমিকাকে নিয়ে ঘুরতে বেরোলেন প্যারিসের রাস্তায়। এত দিন নিজেদের সম্পর্ক নিয়ে লুকোচুরি করলেও এবারই প্রথম প্রকাশ্যে একে অপরের হাত ধরে ঘুরলেন তাঁরা। এবার আর রাখঢাক রাখলেন না, পৃথিবীকে জানিয়ে দিলেন তাঁদের প্রেমের খবর।
জন্মদিনের সন্ধ্যায় কেটিকে নিয়ে ক্রেজি হর্স প্যারিস নামের এক থিয়েটারে যান ট্রুডো। সেখানে তাঁরা ক্যাবারে শো উপভোগ করেন। বের হওয়ার সময় পাপারাজ্জিদের ক্যামেরায় ধরা পড়েন তাঁরা। এক ভক্ত কেটিকে এক জোড়া গোলাপ দিয়ে জন্মদিনের শুভেচ্ছাও জানান। বাইরে গাড়ি অপেক্ষা করছিল। ভক্ত ও সাংবাদিকদের ভিড় ঠেলে কেটিকে আগলে গাড়িতে তুলে দেন ট্রুডো। পুরোটা সময় পরস্পরের হাত ধরাধরি করে ছিলেন তাঁরা।
অক্টোবরের মাঝামাঝি সময়ে ক্যালিফোর্নিয়ার সান্তা বারবারা উপকূলে একটি ইয়টে কেটি পেরি ও জাস্টিন ট্রুডোর চুমুর ছবি ছড়িয়ে পড়ে। তবে তাঁদের প্রেমের গুঞ্জন ছড়াচ্ছিল আরও আগে থেকে। জুলাইয়ের শেষ দিকে মন্ট্রিয়লের বিলাসবহুল রেস্তোরাঁ ল্য ভিয়লোঁতে কেটি পেরি ও জাস্টিন ট্রুডোর একসঙ্গে ডিনারের ছবি প্রকাশ্যে আসে। ৩০ জুলাই দ্য লাইফটাইম ট্যুরের অংশ হিসেবে মন্ট্রিয়লে আয়োজিত এক কনসার্টে পারফর্ম করেন কেটি পেরি। সেখানেও দর্শক সারিতে দাঁড়িয়ে কেটির গান উপভোগ করেন ট্রুডো। কয়েক দিনের ব্যবধানে ওই শহরের মাউন্ট রয়্যাল পার্কে হাত ধরাধরি করে হাঁটতে দেখা যায় তাঁদের।
মার্কিন গায়িকা কেটি পেরি এবং কানাডার সাবেক প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো দুজনই বিচ্ছেদের যন্ত্রণাদায়ক অধ্যায় পেরিয়ে এসেছেন। দুজনই খুঁজছেন জীবনসঙ্গী। সংসারে আবার থিতু হওয়ার তীব্র ইচ্ছা দুজনের মনেই। এ বছরের জুনে অরল্যান্ডো ব্লুমের সঙ্গে বিচ্ছেদ হয় কেটি পেরির। অন্যদিকে, ট্রুডোর ১৮ বছরের সংসার ভাঙে ২০২৩ সালে। কেটির বিচ্ছেদের পরের মাস থেকেই গুঞ্জন ছড়ায়, নতুন সম্পর্কে জড়িয়েছেন গায়িকা! এত দিনে এসে সে গুঞ্জনে সিলমোহর দিলেন তাঁরা।

কেটি পেরির জন্মদিন ছিল ২৫ অক্টোবর। শনিবার সন্ধ্যাটি তাই বিশেষ হয়ে ধরা দিল জাস্টিন ট্রুডোর জন্যও। প্রেমিকাকে নিয়ে ঘুরতে বেরোলেন প্যারিসের রাস্তায়। এত দিন নিজেদের সম্পর্ক নিয়ে লুকোচুরি করলেও এবারই প্রথম প্রকাশ্যে একে অপরের হাত ধরে ঘুরলেন তাঁরা। এবার আর রাখঢাক রাখলেন না, পৃথিবীকে জানিয়ে দিলেন তাঁদের প্রেমের খবর।
জন্মদিনের সন্ধ্যায় কেটিকে নিয়ে ক্রেজি হর্স প্যারিস নামের এক থিয়েটারে যান ট্রুডো। সেখানে তাঁরা ক্যাবারে শো উপভোগ করেন। বের হওয়ার সময় পাপারাজ্জিদের ক্যামেরায় ধরা পড়েন তাঁরা। এক ভক্ত কেটিকে এক জোড়া গোলাপ দিয়ে জন্মদিনের শুভেচ্ছাও জানান। বাইরে গাড়ি অপেক্ষা করছিল। ভক্ত ও সাংবাদিকদের ভিড় ঠেলে কেটিকে আগলে গাড়িতে তুলে দেন ট্রুডো। পুরোটা সময় পরস্পরের হাত ধরাধরি করে ছিলেন তাঁরা।
অক্টোবরের মাঝামাঝি সময়ে ক্যালিফোর্নিয়ার সান্তা বারবারা উপকূলে একটি ইয়টে কেটি পেরি ও জাস্টিন ট্রুডোর চুমুর ছবি ছড়িয়ে পড়ে। তবে তাঁদের প্রেমের গুঞ্জন ছড়াচ্ছিল আরও আগে থেকে। জুলাইয়ের শেষ দিকে মন্ট্রিয়লের বিলাসবহুল রেস্তোরাঁ ল্য ভিয়লোঁতে কেটি পেরি ও জাস্টিন ট্রুডোর একসঙ্গে ডিনারের ছবি প্রকাশ্যে আসে। ৩০ জুলাই দ্য লাইফটাইম ট্যুরের অংশ হিসেবে মন্ট্রিয়লে আয়োজিত এক কনসার্টে পারফর্ম করেন কেটি পেরি। সেখানেও দর্শক সারিতে দাঁড়িয়ে কেটির গান উপভোগ করেন ট্রুডো। কয়েক দিনের ব্যবধানে ওই শহরের মাউন্ট রয়্যাল পার্কে হাত ধরাধরি করে হাঁটতে দেখা যায় তাঁদের।
মার্কিন গায়িকা কেটি পেরি এবং কানাডার সাবেক প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো দুজনই বিচ্ছেদের যন্ত্রণাদায়ক অধ্যায় পেরিয়ে এসেছেন। দুজনই খুঁজছেন জীবনসঙ্গী। সংসারে আবার থিতু হওয়ার তীব্র ইচ্ছা দুজনের মনেই। এ বছরের জুনে অরল্যান্ডো ব্লুমের সঙ্গে বিচ্ছেদ হয় কেটি পেরির। অন্যদিকে, ট্রুডোর ১৮ বছরের সংসার ভাঙে ২০২৩ সালে। কেটির বিচ্ছেদের পরের মাস থেকেই গুঞ্জন ছড়ায়, নতুন সম্পর্কে জড়িয়েছেন গায়িকা! এত দিনে এসে সে গুঞ্জনে সিলমোহর দিলেন তাঁরা।

হিম শরীর বয়ে নিয়ে গাড়িটা যখন কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে এল, তখন বৃষ্টি পড়ছিল, ঝুমবৃষ্টি। পুরো নব্বইয়ের দশকজুড়ে আমরা যখন বড় হয়ে উঠতে থাকি, তখন ছিল মাইকের যুগ। খোলা মাঠে মাইক বাজিয়ে গান শোনা ছিল তখনকার শখ।
২৫ জুলাই ২০২১
কিংবদন্তি অসমিয়া সংগীতশিল্পী জুবিন গার্গের প্রয়াণের পর তাঁর বিপুল সৃষ্টিকর্ম সংরক্ষণ নিয়ে তৈরি হয়েছে নতুন বিতর্ক। গুয়াহাটির বাসিন্দা বিশাল কলিতা নামের এক ভক্ত তাঁর বাড়িতে জুবিন গার্গের গানের ক্যাসেটের এক বিশাল সংগ্রহ গড়ে তুলেছেন। জুবিনের মৃত্যুর পর এখন সেটি ব্যক্তিগত জাদুঘরে পরিণত হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে
প্রায় দুই মাস সংগীতসফরে যুক্তরাষ্ট্রে আছেন আসিফ আকবর। সম্প্রতি দেশটিতে সংগীতসফরে গেছে অর্থহীন ব্যান্ড। ২৫ অক্টোবর যুক্তরাষ্ট্রের বোস্টন শহরে একই মঞ্চে পারফর্ম করেছে অর্থহীন ও আসিফ। সোশ্যাল মিডিয়ায় অর্থহীন ব্যান্ডের দলনেতা সাইদুস সালেহীন খালেদ সুমনের (বেজবাবা সুমন) সঙ্গে স্টেজ শেয়ারের অভিজ্ঞতা...
১১ ঘণ্টা আগে
নাটক, ওটিটির পর সিনেমায় নাম লিখিয়েছেন মেহজাবীন চৌধুরী। ইতিমধ্যে মুক্তি পেয়েছে তাঁর অভিনীত দুটি সিনেমা—‘প্রিয় মালতী’ ও ‘সাবা’। গত আগস্ট মাসে প্রচারিত এক পডকাস্টে মেহজাবীন বলেছিলেন, টালিউড থেকেও সিনেমার প্রস্তাব পেয়েছিলেন তিনি।
১১ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

প্রায় দুই মাস সংগীতসফরে যুক্তরাষ্ট্রে আছেন আসিফ আকবর। সম্প্রতি দেশটিতে সংগীতসফরে গেছে অর্থহীন ব্যান্ড। ২৫ অক্টোবর যুক্তরাষ্ট্রের বোস্টন শহরে একই মঞ্চে পারফর্ম করেছে অর্থহীন ও আসিফ। সোশ্যাল মিডিয়ায় অর্থহীন ব্যান্ডের দলনেতা সাইদুস সালেহীন খালেদ সুমনের (বেজবাবা সুমন) সঙ্গে স্টেজ শেয়ারের অভিজ্ঞতা জানালেন আসিফ।
কনসার্টের গ্রিন রুমে বেজবাবা সুমনের সঙ্গে তোলা একটি ছবি শেয়ার করে ফেসবুকে আসিফ লেখেন, ‘বিগত বছরগুলোতে সৌভাগ্য হয়েছে মিউজিক লিজেন্ডদের সঙ্গে স্টেজ শেয়ার করার। গ্রিন রুম শেয়ার করেছি তরুণদের সঙ্গেও। আমি সংগীতের মানুষ নই, তবু নিয়তি আমাকে এখানেই সফলতা দিয়েছে। এ কারণেই আমার দায়বদ্ধতাও বেশি। বোস্টনে এসে একই স্টেজ শেয়ার করেছি স্বনামখ্যাত ব্যান্ড অর্থহীনের সঙ্গে। লিভিং লিজেন্ড সুমন (বেজবাবা) ভাইয়ের সঙ্গে আগেও একই স্টেজে পারফর্ম করা হয়েছে। তিনি সব সময়ই আমার ব্যাপারে উচ্ছ্বসিত, আজকেও তার ব্যত্যয় ঘটেনি, ব্যাকস্টেজে দাঁড়িয়ে আমার পারফরম্যান্স দেখেছেন।’
আসিফ আরও লেখেন, ‘সুমন ভাইয়ের জীবনের ওপর দিয়ে স্টিম রোলার চললেও, তিনি এমন আস্থায়ও অবিচল। এ ধরনের মানুষের জন্য সংগীত জগৎটা এখনো ভালো লাগে। কিছু লেসপেন্সার অবশ্য তাদের হিপোক্রেসি নিয়ে এখনো জীবন্মৃত অবস্থায় টিকে আছে, থাকুক। সুমন ভাই আপনার জন্য অনেক দোয়া আর শুভকামনা। আপনাকে ভালোবাসি। আপনি আমাদের জীবন্ত কিংবদন্তি। আপনার সুস্বাস্থ্য আর দীর্ঘায়ু কামনা করি।’
এবারই প্রথম যুক্তরাষ্ট্রে কনসার্ট করতে গেছে অর্থহীন। অন্যদিকে ১৭ বছর পর মার্কিন মুলুকে গান শোনাচ্ছেন আসিফ।

প্রায় দুই মাস সংগীতসফরে যুক্তরাষ্ট্রে আছেন আসিফ আকবর। সম্প্রতি দেশটিতে সংগীতসফরে গেছে অর্থহীন ব্যান্ড। ২৫ অক্টোবর যুক্তরাষ্ট্রের বোস্টন শহরে একই মঞ্চে পারফর্ম করেছে অর্থহীন ও আসিফ। সোশ্যাল মিডিয়ায় অর্থহীন ব্যান্ডের দলনেতা সাইদুস সালেহীন খালেদ সুমনের (বেজবাবা সুমন) সঙ্গে স্টেজ শেয়ারের অভিজ্ঞতা জানালেন আসিফ।
কনসার্টের গ্রিন রুমে বেজবাবা সুমনের সঙ্গে তোলা একটি ছবি শেয়ার করে ফেসবুকে আসিফ লেখেন, ‘বিগত বছরগুলোতে সৌভাগ্য হয়েছে মিউজিক লিজেন্ডদের সঙ্গে স্টেজ শেয়ার করার। গ্রিন রুম শেয়ার করেছি তরুণদের সঙ্গেও। আমি সংগীতের মানুষ নই, তবু নিয়তি আমাকে এখানেই সফলতা দিয়েছে। এ কারণেই আমার দায়বদ্ধতাও বেশি। বোস্টনে এসে একই স্টেজ শেয়ার করেছি স্বনামখ্যাত ব্যান্ড অর্থহীনের সঙ্গে। লিভিং লিজেন্ড সুমন (বেজবাবা) ভাইয়ের সঙ্গে আগেও একই স্টেজে পারফর্ম করা হয়েছে। তিনি সব সময়ই আমার ব্যাপারে উচ্ছ্বসিত, আজকেও তার ব্যত্যয় ঘটেনি, ব্যাকস্টেজে দাঁড়িয়ে আমার পারফরম্যান্স দেখেছেন।’
আসিফ আরও লেখেন, ‘সুমন ভাইয়ের জীবনের ওপর দিয়ে স্টিম রোলার চললেও, তিনি এমন আস্থায়ও অবিচল। এ ধরনের মানুষের জন্য সংগীত জগৎটা এখনো ভালো লাগে। কিছু লেসপেন্সার অবশ্য তাদের হিপোক্রেসি নিয়ে এখনো জীবন্মৃত অবস্থায় টিকে আছে, থাকুক। সুমন ভাই আপনার জন্য অনেক দোয়া আর শুভকামনা। আপনাকে ভালোবাসি। আপনি আমাদের জীবন্ত কিংবদন্তি। আপনার সুস্বাস্থ্য আর দীর্ঘায়ু কামনা করি।’
এবারই প্রথম যুক্তরাষ্ট্রে কনসার্ট করতে গেছে অর্থহীন। অন্যদিকে ১৭ বছর পর মার্কিন মুলুকে গান শোনাচ্ছেন আসিফ।

হিম শরীর বয়ে নিয়ে গাড়িটা যখন কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে এল, তখন বৃষ্টি পড়ছিল, ঝুমবৃষ্টি। পুরো নব্বইয়ের দশকজুড়ে আমরা যখন বড় হয়ে উঠতে থাকি, তখন ছিল মাইকের যুগ। খোলা মাঠে মাইক বাজিয়ে গান শোনা ছিল তখনকার শখ।
২৫ জুলাই ২০২১
কিংবদন্তি অসমিয়া সংগীতশিল্পী জুবিন গার্গের প্রয়াণের পর তাঁর বিপুল সৃষ্টিকর্ম সংরক্ষণ নিয়ে তৈরি হয়েছে নতুন বিতর্ক। গুয়াহাটির বাসিন্দা বিশাল কলিতা নামের এক ভক্ত তাঁর বাড়িতে জুবিন গার্গের গানের ক্যাসেটের এক বিশাল সংগ্রহ গড়ে তুলেছেন। জুবিনের মৃত্যুর পর এখন সেটি ব্যক্তিগত জাদুঘরে পরিণত হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে
কেটি পেরির জন্মদিন ছিল ২৫ অক্টোবর। শনিবার সন্ধ্যাটি তাই বিশেষ হয়ে ধরা দিল জাস্টিন ট্রুডোর জন্যও। প্রেমিকাকে নিয়ে ঘুরতে বেরোলেন প্যারিসের রাস্তায়। এত দিন নিজেদের সম্পর্ক নিয়ে লুকোচুরি করলেও এবারই প্রথম প্রকাশ্যে একে অপরের হাত ধরে ঘুরলেন তাঁরা।
৯ ঘণ্টা আগে
নাটক, ওটিটির পর সিনেমায় নাম লিখিয়েছেন মেহজাবীন চৌধুরী। ইতিমধ্যে মুক্তি পেয়েছে তাঁর অভিনীত দুটি সিনেমা—‘প্রিয় মালতী’ ও ‘সাবা’। গত আগস্ট মাসে প্রচারিত এক পডকাস্টে মেহজাবীন বলেছিলেন, টালিউড থেকেও সিনেমার প্রস্তাব পেয়েছিলেন তিনি।
১১ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

নাটক, ওটিটির পর সিনেমায় নাম লিখিয়েছেন মেহজাবীন চৌধুরী। ইতিমধ্যে মুক্তি পেয়েছে তাঁর অভিনীত দুটি সিনেমা—‘প্রিয় মালতী’ ও ‘সাবা’। গত আগস্ট মাসে প্রচারিত এক পডকাস্টে মেহজাবীন বলেছিলেন, টালিউড থেকেও সিনেমার প্রস্তাব পেয়েছিলেন তিনি। গত বছর মুক্তি পাওয়া নন্দিতা রায় ও শিবপ্রসাদ মুখার্জির ‘বহুরূপী’ সিনেমায় ভাবা হয়েছিল তাঁকে। তবে সেই প্রস্তাব ফিরিয়ে দিয়েছিলেন তিনি। সেই পডকাস্ট প্রচারের দুই মাস পর মেহজাবীনকে প্রস্তাব দেওয়ার বিষয়টি অস্বীকার করলেন নির্মাতা নন্দিতা রায়।
পশ্চিমবঙ্গের সংবাদমাধ্যম আনন্দবাজার অনলাইনে নন্দিতা রায় বলেন, ‘আমার পক্ষ থেকে এ রকম কোনো প্রস্তাব পাঠানো হয়নি।’ তবে শিবপ্রসাদ মুখার্জির থেকে মেহজাবীন প্রস্তাব পেয়েছেন কি না, সেটা তিনি জানেন না বলে জানিয়েছেন। নন্দিতার ভাষ্যমতে, ‘আমি আর শিবপ্রসাদ সব কাজ একসঙ্গে করি। পরিচালনা-প্রযোজনা সবটাই। শিবুও বহুরূপীর ক্ষেত্রে সমান দায়িত্ব পালন করেছে। আর বাংলাদেশে ওর অনেক চেনাজানা। ওর পক্ষ থেকে অনুরোধ পাঠানো হয়েছিল কি না, সেটা জানি না। তবে আমি কোনো প্রস্তাব পাঠাইনি।’
সেই পডকাস্টে জানা যায়, শুধু বহুরূপী নয়, টালিউড ইন্ডাস্ট্রির এক সুপারস্টারের সিনেমাও ফিরিয়ে দেন মেহজাবীন। অভিনেত্রী বলেন, ‘অফার এলেই যে গ্রহণ করে নিতে হবে, সেটা নয়। কথা হয়তো ওই পর্যায়ে এগিয়ে যায়নি, তাই কাজ করা হয়নি।’

একাধিক প্রস্তাব ফিরিয়ে দিলেও টালিউডে কাজ করার আগ্রহের কথা জানিয়েছেন মেহজাবীন। তিনি মনে করেন, সংস্কৃতির আদান-প্রদান হলে দুই ইন্ডাস্ট্রির জন্য তা হবে ইতিবাচক। মেহজাবীন বলেন, ‘ওপার বাংলা-এপার বাংলা করে আমরা যে ভেদাভেদটা করি, সেটা আসলে দরকার নেই। বাংলা মানে বাংলা। আমরা সবাই বাঙালি। দুই জায়গার ভাষাটাও একই রকম। ওরা যেমন আমাদের নাটক দেখে, আমরাও ওদের সিনেমা দেখি। সত্যি বলতে ইন্ডাস্ট্রি যত বড় হবে, আমাদের জন্য ততই ভালো। ওদের দর্শক যদি আমরা পাই, একইভাবে আমাদেরটা ওরা; তাহলে কিন্তু বেটার বাণিজ্য হবে, যেটা ইন্ডাস্ট্রির জন্য ভালো। আর ক্রিয়েটিভিটি যত শেয়ার করা যায়, তত বাড়ে। নিজেদের সীমাবদ্ধ করে রাখা বা বাউন্ডারি ক্রিয়েট করে রাখলে ক্রিয়েটিভিটি ছড়ায় না।’/
এদিকে, মেহজাবীন অভিনীত ‘সাবা’ এখনো চলছে প্রেক্ষাগৃহে। পঞ্চম সপ্তাহে এসে মাকসুদ হোসেন পরিচালিত সিনেমাটি দেখা যাচ্ছে ৩টি সিনেপ্লেক্সে। বিভিন্ন চলচ্চিত্র উৎসবে প্রদর্শনের পর গত ২৬ সেপ্টেম্বর মুক্তি পায় সাবা।

নাটক, ওটিটির পর সিনেমায় নাম লিখিয়েছেন মেহজাবীন চৌধুরী। ইতিমধ্যে মুক্তি পেয়েছে তাঁর অভিনীত দুটি সিনেমা—‘প্রিয় মালতী’ ও ‘সাবা’। গত আগস্ট মাসে প্রচারিত এক পডকাস্টে মেহজাবীন বলেছিলেন, টালিউড থেকেও সিনেমার প্রস্তাব পেয়েছিলেন তিনি। গত বছর মুক্তি পাওয়া নন্দিতা রায় ও শিবপ্রসাদ মুখার্জির ‘বহুরূপী’ সিনেমায় ভাবা হয়েছিল তাঁকে। তবে সেই প্রস্তাব ফিরিয়ে দিয়েছিলেন তিনি। সেই পডকাস্ট প্রচারের দুই মাস পর মেহজাবীনকে প্রস্তাব দেওয়ার বিষয়টি অস্বীকার করলেন নির্মাতা নন্দিতা রায়।
পশ্চিমবঙ্গের সংবাদমাধ্যম আনন্দবাজার অনলাইনে নন্দিতা রায় বলেন, ‘আমার পক্ষ থেকে এ রকম কোনো প্রস্তাব পাঠানো হয়নি।’ তবে শিবপ্রসাদ মুখার্জির থেকে মেহজাবীন প্রস্তাব পেয়েছেন কি না, সেটা তিনি জানেন না বলে জানিয়েছেন। নন্দিতার ভাষ্যমতে, ‘আমি আর শিবপ্রসাদ সব কাজ একসঙ্গে করি। পরিচালনা-প্রযোজনা সবটাই। শিবুও বহুরূপীর ক্ষেত্রে সমান দায়িত্ব পালন করেছে। আর বাংলাদেশে ওর অনেক চেনাজানা। ওর পক্ষ থেকে অনুরোধ পাঠানো হয়েছিল কি না, সেটা জানি না। তবে আমি কোনো প্রস্তাব পাঠাইনি।’
সেই পডকাস্টে জানা যায়, শুধু বহুরূপী নয়, টালিউড ইন্ডাস্ট্রির এক সুপারস্টারের সিনেমাও ফিরিয়ে দেন মেহজাবীন। অভিনেত্রী বলেন, ‘অফার এলেই যে গ্রহণ করে নিতে হবে, সেটা নয়। কথা হয়তো ওই পর্যায়ে এগিয়ে যায়নি, তাই কাজ করা হয়নি।’

একাধিক প্রস্তাব ফিরিয়ে দিলেও টালিউডে কাজ করার আগ্রহের কথা জানিয়েছেন মেহজাবীন। তিনি মনে করেন, সংস্কৃতির আদান-প্রদান হলে দুই ইন্ডাস্ট্রির জন্য তা হবে ইতিবাচক। মেহজাবীন বলেন, ‘ওপার বাংলা-এপার বাংলা করে আমরা যে ভেদাভেদটা করি, সেটা আসলে দরকার নেই। বাংলা মানে বাংলা। আমরা সবাই বাঙালি। দুই জায়গার ভাষাটাও একই রকম। ওরা যেমন আমাদের নাটক দেখে, আমরাও ওদের সিনেমা দেখি। সত্যি বলতে ইন্ডাস্ট্রি যত বড় হবে, আমাদের জন্য ততই ভালো। ওদের দর্শক যদি আমরা পাই, একইভাবে আমাদেরটা ওরা; তাহলে কিন্তু বেটার বাণিজ্য হবে, যেটা ইন্ডাস্ট্রির জন্য ভালো। আর ক্রিয়েটিভিটি যত শেয়ার করা যায়, তত বাড়ে। নিজেদের সীমাবদ্ধ করে রাখা বা বাউন্ডারি ক্রিয়েট করে রাখলে ক্রিয়েটিভিটি ছড়ায় না।’/
এদিকে, মেহজাবীন অভিনীত ‘সাবা’ এখনো চলছে প্রেক্ষাগৃহে। পঞ্চম সপ্তাহে এসে মাকসুদ হোসেন পরিচালিত সিনেমাটি দেখা যাচ্ছে ৩টি সিনেপ্লেক্সে। বিভিন্ন চলচ্চিত্র উৎসবে প্রদর্শনের পর গত ২৬ সেপ্টেম্বর মুক্তি পায় সাবা।

হিম শরীর বয়ে নিয়ে গাড়িটা যখন কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে এল, তখন বৃষ্টি পড়ছিল, ঝুমবৃষ্টি। পুরো নব্বইয়ের দশকজুড়ে আমরা যখন বড় হয়ে উঠতে থাকি, তখন ছিল মাইকের যুগ। খোলা মাঠে মাইক বাজিয়ে গান শোনা ছিল তখনকার শখ।
২৫ জুলাই ২০২১
কিংবদন্তি অসমিয়া সংগীতশিল্পী জুবিন গার্গের প্রয়াণের পর তাঁর বিপুল সৃষ্টিকর্ম সংরক্ষণ নিয়ে তৈরি হয়েছে নতুন বিতর্ক। গুয়াহাটির বাসিন্দা বিশাল কলিতা নামের এক ভক্ত তাঁর বাড়িতে জুবিন গার্গের গানের ক্যাসেটের এক বিশাল সংগ্রহ গড়ে তুলেছেন। জুবিনের মৃত্যুর পর এখন সেটি ব্যক্তিগত জাদুঘরে পরিণত হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে
কেটি পেরির জন্মদিন ছিল ২৫ অক্টোবর। শনিবার সন্ধ্যাটি তাই বিশেষ হয়ে ধরা দিল জাস্টিন ট্রুডোর জন্যও। প্রেমিকাকে নিয়ে ঘুরতে বেরোলেন প্যারিসের রাস্তায়। এত দিন নিজেদের সম্পর্ক নিয়ে লুকোচুরি করলেও এবারই প্রথম প্রকাশ্যে একে অপরের হাত ধরে ঘুরলেন তাঁরা।
৯ ঘণ্টা আগে
প্রায় দুই মাস সংগীতসফরে যুক্তরাষ্ট্রে আছেন আসিফ আকবর। সম্প্রতি দেশটিতে সংগীতসফরে গেছে অর্থহীন ব্যান্ড। ২৫ অক্টোবর যুক্তরাষ্ট্রের বোস্টন শহরে একই মঞ্চে পারফর্ম করেছে অর্থহীন ও আসিফ। সোশ্যাল মিডিয়ায় অর্থহীন ব্যান্ডের দলনেতা সাইদুস সালেহীন খালেদ সুমনের (বেজবাবা সুমন) সঙ্গে স্টেজ শেয়ারের অভিজ্ঞতা...
১১ ঘণ্টা আগে