
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে হুলুস্থুল ফেলে দিয়েছে একটি গান—ছিঃ ছিঃ ছিঃ রে ননী ছিঃ। এই গানের মিউজিক ভিডিও এখন মিম, শর্টস, রিল ও টিকটকে ছড়াছড়ি। অর্থ না বুঝলেও মিউজিক ভিডিওর পটভূমি এবং সুরে সবাই মাতোয়ারা। হাসি, কান্না, দুঃখ, বেদনা সব ধরনের ভিডিওতে জুড়ে দেওয়া হচ্ছে এই গান! এমনকি পিকনিকে বা পার্টিতেও লাউডস্পিকারে বাজানো হচ্ছে।
এই গানের ইতিহাস কী, কোন ভাষার গান, আর এর কথার অর্থই বা কী?
ভারতীয় বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত খবরের সূত্রে জানা যায়, এটি আসলে উড়িয়া ভাষায় গাওয়া একটি গান। বিখ্যাত উড়িয়া সংগীত শিল্পী ও গীতিকার প্রয়াত সত্যনারায়ণ অধিকারীর গাওয়া। উড়িষ্যার (বর্তমান ওডিশা) কোরাপুটের স্থানীয় ভাষায় লেখা এই গান। এই গানের মিউজিক ভিডিওতে অভিনয় করেছেন সম্বলপুরের গোবিন্দতলার বাসিন্দা বিভূতি বিশ্বল। তিনি একজন থিয়েটার অভিনেতা। বেশ কিছু ছবিতেও নামভূমিকায় অভিনয় করেছেন। এমনকি, অল ইন্ডিয়া রেডিও–র একজন প্রতিষ্ঠিত শিল্পী এবং শিক্ষক তিনি। এই গান প্রথম রেকর্ড করা হয় ১৯৯৫ সালে। পরে তৈরি হয় মিউজিক ভিডিও।
২০০৫ সালে প্রযোজক সীতারাম আগরওয়াল গানটির প্রথম মিউজিক ভিডিও তৈরি করেন। মিউজিক ভিডিওটি পরিচালনা করেছেন মানভঞ্জন নায়ক।
মিউজিক ভিডিওতে এক দরিদ্র তরুণ কৃষক ও তাঁর প্রেমিকার গল্প বর্ণনা করা হয়েছে। প্রেমিকার অন্য জায়গায় বিয়ে ঠিক হয়ে যাওয়ায় বিচ্ছেদ বেদনায় কাতর প্রেমিক তাঁর উদ্দেশে গানটি গেয়েছেন। সেই তরুণ কৃষকের ভূমিকায় অভিনয় করেছেন বিভূতি বিশ্বল।
২০ বছর পর ভাইরাল এই উড়িয়া গান বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে কোটি ভিউয়ের রেকর্ড ছাড়িয়েছে। উড়িষ্যার সম্বলপুর থেকে গানটি ছড়িয়ে পড়েছে গোটা দুনিয়ায়। মূলত নতুন বছরের শুরুতেই ভাইরাল হয়ে গেছে এই ‘ছিঃ ছিঃ রে ননী...’।
উড়িয়া ভাষার গানটির বাংলা অর্থ:
ধন কে দেখলু তুই ননী সিনা মনকে চিনলু নাই।
বাংলা: ধন (সম্পদ) দেখলি মেয়ে কিন্তু মনকে চিনলি না।
সোনাকে চিনলু বানাকে চিনলু মনিষো চিনলু নাই।
বাংলা: সোনাদানা চিনলি কিন্তু মানুষ চিনলি না।
ধন নাই বলি মোর পাখে ননী তার কাঁজে উঠি গলু।
বাংলা: আমার কাছে ধন (সম্পদ) নেই বলে,, মেয়ে তার সঙ্গে চলে গেলি।
ধন আছে সিনা মন নাই তাকে তুই জানি না পারিলু।
বাংলা: ধন সম্পদ আছে কিন্তু মন নেই তার, তুই জানতে পারলি না।
গোটে দিনো মিশা যগি দেলু নাহি কেড়ে কথা করি দেলু।
বাংলা: একটা দিন ও অপেক্ষা করলি নাহি, কতো বড়ো কান্ড করে দিলি
মুই গাঁ যাই করি আসলা বেলে কেন্তা পাছরি দেলু।
বাংলা: আমি বেড়াতে গিয়ে এসে দখি আমায় কেমনে ভুলে গেলি।
ছিঃ ছিঃ ছিঃ ননী ছিঃ ছিঃ ছিঃ।
বাংলা: ছিঃ ছিঃ ছিঃ মেয়ে ছিঃ ছিঃ ছিঃ
জানা যায়, এই মিউজিক ভিডিওর মুখ্য চরিত্রে অভিনয় করা বিভূতি বিশ্বাল উড়িষ্যার সম্বলপুরের গোবিন্দটোলার বাসিন্দা। বিভূতি একজন নিবেদিতপ্রাণ মঞ্চশিল্পী। থিয়েটারে তাঁর দক্ষতা, প্রধান এবং পার্শ্ব চরিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে তিনি ইতিমধ্যেই নিজের জায়গা করে নিয়েছেন। আকাশবাণী সম্বলপুরের সঙ্গে যুক্ত এই শিল্পী পার্টটাইম আর্ট টিচার হিসেবেও কাজ করেন।
গানের সঙ্গে যুক্ত হওয়ার স্মৃতি রোমন্থন করে বিভূতি ভারতীয় সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, পরিচালক মনভঞ্জন নায়কের সঙ্গে তাঁর পরিচয় হয় এক থিয়েটারের মাধ্যমে। বিভূতির গ্রাম্য চেহারা এবং সহজাত অভিনয় দক্ষতা দেখে পরিচালক তাঁকে এই মিউজিক ভিডিওতে অভিনয়ের প্রস্তাব দেন। যদিও এর আগে কখনও মিউজিক ভিডিওতে অভিনয় বা নাচ করেননি তিনি। তবুও নির্মাতারা তাঁর ওপর ভরসা করেছিলেন।
পরিচালক মনভঞ্জন নায়ক জানিয়েছেন, গানটি প্রথমবার রেকর্ড করা হয় ১৯৯৫ সালে। ২০০৫ সালে প্রযোজক সীতারাম আগরওয়াল এই গানের ওপর একটি ভিডিও তৈরি করার প্রস্তাব দেন। তখনই এই গল্পটি তৈরি করেন নায়ক। গল্পটি এক দরিদ্র যুবককে ঘিরে, যাকে প্রেমিকার পরিবার আর্থিক অবস্থার কারণে প্রত্যাখ্যান করে। কাজের সন্ধানে বাড়ি ছেড়ে যাওয়া যুবক যখন ফেরেন, তখন জানতে পারেন প্রেমিকার বিয়ে ঠিক হয়ে গেছে। সেই হৃদয়বিদারক মুহূর্তে গানটি গেয়ে ওঠে যুবক।
পরিচালক মনভঞ্জন স্বীকার করেছেন, গানটির মান নিয়ে তাঁরা আত্মবিশ্বাসী থাকলেও এর এমন সাড়া জাগানো সাফল্য হবে তা কল্পনাও করতে পারেননি। ২০ বছর পর এই গানের পুনর্জন্ম যেন এ গানের সৃষ্টিকর্তাদের জন্য এক অভাবনীয় উপহার।
এই মিউজিক ভিডিওর শুটিং হয়েছিল পিটাপালি এবং জামদারপালি গ্রামে। প্রথমে গানটি সামান্য সাড়া পেলেও দ্রুতই হারিয়ে যায়। এখন সেই গানই ইতিহাস গড়ছে!

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে হুলুস্থুল ফেলে দিয়েছে একটি গান—ছিঃ ছিঃ ছিঃ রে ননী ছিঃ। এই গানের মিউজিক ভিডিও এখন মিম, শর্টস, রিল ও টিকটকে ছড়াছড়ি। অর্থ না বুঝলেও মিউজিক ভিডিওর পটভূমি এবং সুরে সবাই মাতোয়ারা। হাসি, কান্না, দুঃখ, বেদনা সব ধরনের ভিডিওতে জুড়ে দেওয়া হচ্ছে এই গান! এমনকি পিকনিকে বা পার্টিতেও লাউডস্পিকারে বাজানো হচ্ছে।
এই গানের ইতিহাস কী, কোন ভাষার গান, আর এর কথার অর্থই বা কী?
ভারতীয় বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত খবরের সূত্রে জানা যায়, এটি আসলে উড়িয়া ভাষায় গাওয়া একটি গান। বিখ্যাত উড়িয়া সংগীত শিল্পী ও গীতিকার প্রয়াত সত্যনারায়ণ অধিকারীর গাওয়া। উড়িষ্যার (বর্তমান ওডিশা) কোরাপুটের স্থানীয় ভাষায় লেখা এই গান। এই গানের মিউজিক ভিডিওতে অভিনয় করেছেন সম্বলপুরের গোবিন্দতলার বাসিন্দা বিভূতি বিশ্বল। তিনি একজন থিয়েটার অভিনেতা। বেশ কিছু ছবিতেও নামভূমিকায় অভিনয় করেছেন। এমনকি, অল ইন্ডিয়া রেডিও–র একজন প্রতিষ্ঠিত শিল্পী এবং শিক্ষক তিনি। এই গান প্রথম রেকর্ড করা হয় ১৯৯৫ সালে। পরে তৈরি হয় মিউজিক ভিডিও।
২০০৫ সালে প্রযোজক সীতারাম আগরওয়াল গানটির প্রথম মিউজিক ভিডিও তৈরি করেন। মিউজিক ভিডিওটি পরিচালনা করেছেন মানভঞ্জন নায়ক।
মিউজিক ভিডিওতে এক দরিদ্র তরুণ কৃষক ও তাঁর প্রেমিকার গল্প বর্ণনা করা হয়েছে। প্রেমিকার অন্য জায়গায় বিয়ে ঠিক হয়ে যাওয়ায় বিচ্ছেদ বেদনায় কাতর প্রেমিক তাঁর উদ্দেশে গানটি গেয়েছেন। সেই তরুণ কৃষকের ভূমিকায় অভিনয় করেছেন বিভূতি বিশ্বল।
২০ বছর পর ভাইরাল এই উড়িয়া গান বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে কোটি ভিউয়ের রেকর্ড ছাড়িয়েছে। উড়িষ্যার সম্বলপুর থেকে গানটি ছড়িয়ে পড়েছে গোটা দুনিয়ায়। মূলত নতুন বছরের শুরুতেই ভাইরাল হয়ে গেছে এই ‘ছিঃ ছিঃ রে ননী...’।
উড়িয়া ভাষার গানটির বাংলা অর্থ:
ধন কে দেখলু তুই ননী সিনা মনকে চিনলু নাই।
বাংলা: ধন (সম্পদ) দেখলি মেয়ে কিন্তু মনকে চিনলি না।
সোনাকে চিনলু বানাকে চিনলু মনিষো চিনলু নাই।
বাংলা: সোনাদানা চিনলি কিন্তু মানুষ চিনলি না।
ধন নাই বলি মোর পাখে ননী তার কাঁজে উঠি গলু।
বাংলা: আমার কাছে ধন (সম্পদ) নেই বলে,, মেয়ে তার সঙ্গে চলে গেলি।
ধন আছে সিনা মন নাই তাকে তুই জানি না পারিলু।
বাংলা: ধন সম্পদ আছে কিন্তু মন নেই তার, তুই জানতে পারলি না।
গোটে দিনো মিশা যগি দেলু নাহি কেড়ে কথা করি দেলু।
বাংলা: একটা দিন ও অপেক্ষা করলি নাহি, কতো বড়ো কান্ড করে দিলি
মুই গাঁ যাই করি আসলা বেলে কেন্তা পাছরি দেলু।
বাংলা: আমি বেড়াতে গিয়ে এসে দখি আমায় কেমনে ভুলে গেলি।
ছিঃ ছিঃ ছিঃ ননী ছিঃ ছিঃ ছিঃ।
বাংলা: ছিঃ ছিঃ ছিঃ মেয়ে ছিঃ ছিঃ ছিঃ
জানা যায়, এই মিউজিক ভিডিওর মুখ্য চরিত্রে অভিনয় করা বিভূতি বিশ্বাল উড়িষ্যার সম্বলপুরের গোবিন্দটোলার বাসিন্দা। বিভূতি একজন নিবেদিতপ্রাণ মঞ্চশিল্পী। থিয়েটারে তাঁর দক্ষতা, প্রধান এবং পার্শ্ব চরিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে তিনি ইতিমধ্যেই নিজের জায়গা করে নিয়েছেন। আকাশবাণী সম্বলপুরের সঙ্গে যুক্ত এই শিল্পী পার্টটাইম আর্ট টিচার হিসেবেও কাজ করেন।
গানের সঙ্গে যুক্ত হওয়ার স্মৃতি রোমন্থন করে বিভূতি ভারতীয় সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, পরিচালক মনভঞ্জন নায়কের সঙ্গে তাঁর পরিচয় হয় এক থিয়েটারের মাধ্যমে। বিভূতির গ্রাম্য চেহারা এবং সহজাত অভিনয় দক্ষতা দেখে পরিচালক তাঁকে এই মিউজিক ভিডিওতে অভিনয়ের প্রস্তাব দেন। যদিও এর আগে কখনও মিউজিক ভিডিওতে অভিনয় বা নাচ করেননি তিনি। তবুও নির্মাতারা তাঁর ওপর ভরসা করেছিলেন।
পরিচালক মনভঞ্জন নায়ক জানিয়েছেন, গানটি প্রথমবার রেকর্ড করা হয় ১৯৯৫ সালে। ২০০৫ সালে প্রযোজক সীতারাম আগরওয়াল এই গানের ওপর একটি ভিডিও তৈরি করার প্রস্তাব দেন। তখনই এই গল্পটি তৈরি করেন নায়ক। গল্পটি এক দরিদ্র যুবককে ঘিরে, যাকে প্রেমিকার পরিবার আর্থিক অবস্থার কারণে প্রত্যাখ্যান করে। কাজের সন্ধানে বাড়ি ছেড়ে যাওয়া যুবক যখন ফেরেন, তখন জানতে পারেন প্রেমিকার বিয়ে ঠিক হয়ে গেছে। সেই হৃদয়বিদারক মুহূর্তে গানটি গেয়ে ওঠে যুবক।
পরিচালক মনভঞ্জন স্বীকার করেছেন, গানটির মান নিয়ে তাঁরা আত্মবিশ্বাসী থাকলেও এর এমন সাড়া জাগানো সাফল্য হবে তা কল্পনাও করতে পারেননি। ২০ বছর পর এই গানের পুনর্জন্ম যেন এ গানের সৃষ্টিকর্তাদের জন্য এক অভাবনীয় উপহার।
এই মিউজিক ভিডিওর শুটিং হয়েছিল পিটাপালি এবং জামদারপালি গ্রামে। প্রথমে গানটি সামান্য সাড়া পেলেও দ্রুতই হারিয়ে যায়। এখন সেই গানই ইতিহাস গড়ছে!

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে হুলুস্থুল ফেলে দিয়েছে একটি গান—ছিঃ ছিঃ ছিঃ রে ননী ছিঃ। এই গানের মিউজিক ভিডিও এখন মিম, শর্টস, রিল ও টিকটকে ছড়াছড়ি। অর্থ না বুঝলেও মিউজিক ভিডিওর পটভূমি এবং সুরে সবাই মাতোয়ারা। হাসি, কান্না, দুঃখ, বেদনা সব ধরনের ভিডিওতে জুড়ে দেওয়া হচ্ছে এই গান! এমনকি পিকনিকে বা পার্টিতেও লাউডস্পিকারে বাজানো হচ্ছে।
এই গানের ইতিহাস কী, কোন ভাষার গান, আর এর কথার অর্থই বা কী?
ভারতীয় বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত খবরের সূত্রে জানা যায়, এটি আসলে উড়িয়া ভাষায় গাওয়া একটি গান। বিখ্যাত উড়িয়া সংগীত শিল্পী ও গীতিকার প্রয়াত সত্যনারায়ণ অধিকারীর গাওয়া। উড়িষ্যার (বর্তমান ওডিশা) কোরাপুটের স্থানীয় ভাষায় লেখা এই গান। এই গানের মিউজিক ভিডিওতে অভিনয় করেছেন সম্বলপুরের গোবিন্দতলার বাসিন্দা বিভূতি বিশ্বল। তিনি একজন থিয়েটার অভিনেতা। বেশ কিছু ছবিতেও নামভূমিকায় অভিনয় করেছেন। এমনকি, অল ইন্ডিয়া রেডিও–র একজন প্রতিষ্ঠিত শিল্পী এবং শিক্ষক তিনি। এই গান প্রথম রেকর্ড করা হয় ১৯৯৫ সালে। পরে তৈরি হয় মিউজিক ভিডিও।
২০০৫ সালে প্রযোজক সীতারাম আগরওয়াল গানটির প্রথম মিউজিক ভিডিও তৈরি করেন। মিউজিক ভিডিওটি পরিচালনা করেছেন মানভঞ্জন নায়ক।
মিউজিক ভিডিওতে এক দরিদ্র তরুণ কৃষক ও তাঁর প্রেমিকার গল্প বর্ণনা করা হয়েছে। প্রেমিকার অন্য জায়গায় বিয়ে ঠিক হয়ে যাওয়ায় বিচ্ছেদ বেদনায় কাতর প্রেমিক তাঁর উদ্দেশে গানটি গেয়েছেন। সেই তরুণ কৃষকের ভূমিকায় অভিনয় করেছেন বিভূতি বিশ্বল।
২০ বছর পর ভাইরাল এই উড়িয়া গান বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে কোটি ভিউয়ের রেকর্ড ছাড়িয়েছে। উড়িষ্যার সম্বলপুর থেকে গানটি ছড়িয়ে পড়েছে গোটা দুনিয়ায়। মূলত নতুন বছরের শুরুতেই ভাইরাল হয়ে গেছে এই ‘ছিঃ ছিঃ রে ননী...’।
উড়িয়া ভাষার গানটির বাংলা অর্থ:
ধন কে দেখলু তুই ননী সিনা মনকে চিনলু নাই।
বাংলা: ধন (সম্পদ) দেখলি মেয়ে কিন্তু মনকে চিনলি না।
সোনাকে চিনলু বানাকে চিনলু মনিষো চিনলু নাই।
বাংলা: সোনাদানা চিনলি কিন্তু মানুষ চিনলি না।
ধন নাই বলি মোর পাখে ননী তার কাঁজে উঠি গলু।
বাংলা: আমার কাছে ধন (সম্পদ) নেই বলে,, মেয়ে তার সঙ্গে চলে গেলি।
ধন আছে সিনা মন নাই তাকে তুই জানি না পারিলু।
বাংলা: ধন সম্পদ আছে কিন্তু মন নেই তার, তুই জানতে পারলি না।
গোটে দিনো মিশা যগি দেলু নাহি কেড়ে কথা করি দেলু।
বাংলা: একটা দিন ও অপেক্ষা করলি নাহি, কতো বড়ো কান্ড করে দিলি
মুই গাঁ যাই করি আসলা বেলে কেন্তা পাছরি দেলু।
বাংলা: আমি বেড়াতে গিয়ে এসে দখি আমায় কেমনে ভুলে গেলি।
ছিঃ ছিঃ ছিঃ ননী ছিঃ ছিঃ ছিঃ।
বাংলা: ছিঃ ছিঃ ছিঃ মেয়ে ছিঃ ছিঃ ছিঃ
জানা যায়, এই মিউজিক ভিডিওর মুখ্য চরিত্রে অভিনয় করা বিভূতি বিশ্বাল উড়িষ্যার সম্বলপুরের গোবিন্দটোলার বাসিন্দা। বিভূতি একজন নিবেদিতপ্রাণ মঞ্চশিল্পী। থিয়েটারে তাঁর দক্ষতা, প্রধান এবং পার্শ্ব চরিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে তিনি ইতিমধ্যেই নিজের জায়গা করে নিয়েছেন। আকাশবাণী সম্বলপুরের সঙ্গে যুক্ত এই শিল্পী পার্টটাইম আর্ট টিচার হিসেবেও কাজ করেন।
গানের সঙ্গে যুক্ত হওয়ার স্মৃতি রোমন্থন করে বিভূতি ভারতীয় সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, পরিচালক মনভঞ্জন নায়কের সঙ্গে তাঁর পরিচয় হয় এক থিয়েটারের মাধ্যমে। বিভূতির গ্রাম্য চেহারা এবং সহজাত অভিনয় দক্ষতা দেখে পরিচালক তাঁকে এই মিউজিক ভিডিওতে অভিনয়ের প্রস্তাব দেন। যদিও এর আগে কখনও মিউজিক ভিডিওতে অভিনয় বা নাচ করেননি তিনি। তবুও নির্মাতারা তাঁর ওপর ভরসা করেছিলেন।
পরিচালক মনভঞ্জন নায়ক জানিয়েছেন, গানটি প্রথমবার রেকর্ড করা হয় ১৯৯৫ সালে। ২০০৫ সালে প্রযোজক সীতারাম আগরওয়াল এই গানের ওপর একটি ভিডিও তৈরি করার প্রস্তাব দেন। তখনই এই গল্পটি তৈরি করেন নায়ক। গল্পটি এক দরিদ্র যুবককে ঘিরে, যাকে প্রেমিকার পরিবার আর্থিক অবস্থার কারণে প্রত্যাখ্যান করে। কাজের সন্ধানে বাড়ি ছেড়ে যাওয়া যুবক যখন ফেরেন, তখন জানতে পারেন প্রেমিকার বিয়ে ঠিক হয়ে গেছে। সেই হৃদয়বিদারক মুহূর্তে গানটি গেয়ে ওঠে যুবক।
পরিচালক মনভঞ্জন স্বীকার করেছেন, গানটির মান নিয়ে তাঁরা আত্মবিশ্বাসী থাকলেও এর এমন সাড়া জাগানো সাফল্য হবে তা কল্পনাও করতে পারেননি। ২০ বছর পর এই গানের পুনর্জন্ম যেন এ গানের সৃষ্টিকর্তাদের জন্য এক অভাবনীয় উপহার।
এই মিউজিক ভিডিওর শুটিং হয়েছিল পিটাপালি এবং জামদারপালি গ্রামে। প্রথমে গানটি সামান্য সাড়া পেলেও দ্রুতই হারিয়ে যায়। এখন সেই গানই ইতিহাস গড়ছে!

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে হুলুস্থুল ফেলে দিয়েছে একটি গান—ছিঃ ছিঃ ছিঃ রে ননী ছিঃ। এই গানের মিউজিক ভিডিও এখন মিম, শর্টস, রিল ও টিকটকে ছড়াছড়ি। অর্থ না বুঝলেও মিউজিক ভিডিওর পটভূমি এবং সুরে সবাই মাতোয়ারা। হাসি, কান্না, দুঃখ, বেদনা সব ধরনের ভিডিওতে জুড়ে দেওয়া হচ্ছে এই গান! এমনকি পিকনিকে বা পার্টিতেও লাউডস্পিকারে বাজানো হচ্ছে।
এই গানের ইতিহাস কী, কোন ভাষার গান, আর এর কথার অর্থই বা কী?
ভারতীয় বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত খবরের সূত্রে জানা যায়, এটি আসলে উড়িয়া ভাষায় গাওয়া একটি গান। বিখ্যাত উড়িয়া সংগীত শিল্পী ও গীতিকার প্রয়াত সত্যনারায়ণ অধিকারীর গাওয়া। উড়িষ্যার (বর্তমান ওডিশা) কোরাপুটের স্থানীয় ভাষায় লেখা এই গান। এই গানের মিউজিক ভিডিওতে অভিনয় করেছেন সম্বলপুরের গোবিন্দতলার বাসিন্দা বিভূতি বিশ্বল। তিনি একজন থিয়েটার অভিনেতা। বেশ কিছু ছবিতেও নামভূমিকায় অভিনয় করেছেন। এমনকি, অল ইন্ডিয়া রেডিও–র একজন প্রতিষ্ঠিত শিল্পী এবং শিক্ষক তিনি। এই গান প্রথম রেকর্ড করা হয় ১৯৯৫ সালে। পরে তৈরি হয় মিউজিক ভিডিও।
২০০৫ সালে প্রযোজক সীতারাম আগরওয়াল গানটির প্রথম মিউজিক ভিডিও তৈরি করেন। মিউজিক ভিডিওটি পরিচালনা করেছেন মানভঞ্জন নায়ক।
মিউজিক ভিডিওতে এক দরিদ্র তরুণ কৃষক ও তাঁর প্রেমিকার গল্প বর্ণনা করা হয়েছে। প্রেমিকার অন্য জায়গায় বিয়ে ঠিক হয়ে যাওয়ায় বিচ্ছেদ বেদনায় কাতর প্রেমিক তাঁর উদ্দেশে গানটি গেয়েছেন। সেই তরুণ কৃষকের ভূমিকায় অভিনয় করেছেন বিভূতি বিশ্বল।
২০ বছর পর ভাইরাল এই উড়িয়া গান বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে কোটি ভিউয়ের রেকর্ড ছাড়িয়েছে। উড়িষ্যার সম্বলপুর থেকে গানটি ছড়িয়ে পড়েছে গোটা দুনিয়ায়। মূলত নতুন বছরের শুরুতেই ভাইরাল হয়ে গেছে এই ‘ছিঃ ছিঃ রে ননী...’।
উড়িয়া ভাষার গানটির বাংলা অর্থ:
ধন কে দেখলু তুই ননী সিনা মনকে চিনলু নাই।
বাংলা: ধন (সম্পদ) দেখলি মেয়ে কিন্তু মনকে চিনলি না।
সোনাকে চিনলু বানাকে চিনলু মনিষো চিনলু নাই।
বাংলা: সোনাদানা চিনলি কিন্তু মানুষ চিনলি না।
ধন নাই বলি মোর পাখে ননী তার কাঁজে উঠি গলু।
বাংলা: আমার কাছে ধন (সম্পদ) নেই বলে,, মেয়ে তার সঙ্গে চলে গেলি।
ধন আছে সিনা মন নাই তাকে তুই জানি না পারিলু।
বাংলা: ধন সম্পদ আছে কিন্তু মন নেই তার, তুই জানতে পারলি না।
গোটে দিনো মিশা যগি দেলু নাহি কেড়ে কথা করি দেলু।
বাংলা: একটা দিন ও অপেক্ষা করলি নাহি, কতো বড়ো কান্ড করে দিলি
মুই গাঁ যাই করি আসলা বেলে কেন্তা পাছরি দেলু।
বাংলা: আমি বেড়াতে গিয়ে এসে দখি আমায় কেমনে ভুলে গেলি।
ছিঃ ছিঃ ছিঃ ননী ছিঃ ছিঃ ছিঃ।
বাংলা: ছিঃ ছিঃ ছিঃ মেয়ে ছিঃ ছিঃ ছিঃ
জানা যায়, এই মিউজিক ভিডিওর মুখ্য চরিত্রে অভিনয় করা বিভূতি বিশ্বাল উড়িষ্যার সম্বলপুরের গোবিন্দটোলার বাসিন্দা। বিভূতি একজন নিবেদিতপ্রাণ মঞ্চশিল্পী। থিয়েটারে তাঁর দক্ষতা, প্রধান এবং পার্শ্ব চরিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে তিনি ইতিমধ্যেই নিজের জায়গা করে নিয়েছেন। আকাশবাণী সম্বলপুরের সঙ্গে যুক্ত এই শিল্পী পার্টটাইম আর্ট টিচার হিসেবেও কাজ করেন।
গানের সঙ্গে যুক্ত হওয়ার স্মৃতি রোমন্থন করে বিভূতি ভারতীয় সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, পরিচালক মনভঞ্জন নায়কের সঙ্গে তাঁর পরিচয় হয় এক থিয়েটারের মাধ্যমে। বিভূতির গ্রাম্য চেহারা এবং সহজাত অভিনয় দক্ষতা দেখে পরিচালক তাঁকে এই মিউজিক ভিডিওতে অভিনয়ের প্রস্তাব দেন। যদিও এর আগে কখনও মিউজিক ভিডিওতে অভিনয় বা নাচ করেননি তিনি। তবুও নির্মাতারা তাঁর ওপর ভরসা করেছিলেন।
পরিচালক মনভঞ্জন নায়ক জানিয়েছেন, গানটি প্রথমবার রেকর্ড করা হয় ১৯৯৫ সালে। ২০০৫ সালে প্রযোজক সীতারাম আগরওয়াল এই গানের ওপর একটি ভিডিও তৈরি করার প্রস্তাব দেন। তখনই এই গল্পটি তৈরি করেন নায়ক। গল্পটি এক দরিদ্র যুবককে ঘিরে, যাকে প্রেমিকার পরিবার আর্থিক অবস্থার কারণে প্রত্যাখ্যান করে। কাজের সন্ধানে বাড়ি ছেড়ে যাওয়া যুবক যখন ফেরেন, তখন জানতে পারেন প্রেমিকার বিয়ে ঠিক হয়ে গেছে। সেই হৃদয়বিদারক মুহূর্তে গানটি গেয়ে ওঠে যুবক।
পরিচালক মনভঞ্জন স্বীকার করেছেন, গানটির মান নিয়ে তাঁরা আত্মবিশ্বাসী থাকলেও এর এমন সাড়া জাগানো সাফল্য হবে তা কল্পনাও করতে পারেননি। ২০ বছর পর এই গানের পুনর্জন্ম যেন এ গানের সৃষ্টিকর্তাদের জন্য এক অভাবনীয় উপহার।
এই মিউজিক ভিডিওর শুটিং হয়েছিল পিটাপালি এবং জামদারপালি গ্রামে। প্রথমে গানটি সামান্য সাড়া পেলেও দ্রুতই হারিয়ে যায়। এখন সেই গানই ইতিহাস গড়ছে!

উপমহাদেশের প্রখ্যাত সংগীতশিল্পী ও সুরকার রুনা লায়লা। ইতিমধ্যে তিনি পার করেছেন সংগীত ক্যারিয়ারের ষাট দশক। কণ্ঠশিল্পী হিসেবে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে তিন শর বেশি সম্মাননায় ভূষিত হয়েছেন। গানের ভুবনে তাঁর এই পথচলা এখনো চলছে।
১৬ ঘণ্টা আগে
তমা মির্জার জন্য ওটিটি প্ল্যাটফর্ম আশীর্বাদস্বরূপ। এই মাধ্যমে ‘খাঁচার ভেতর অচিন পাখি’, ‘সাত নম্বর শুটিং ফ্লোর’ দিয়ে নিজেকে চিনিয়েছেন নতুন করে। এরপর ‘সুড়ঙ্গ’ ও ‘দাগি’ দিয়ে বড় পর্দাতেও মেলে ধরেছেন তিনি। অথচ, সিনেমায় তাঁর অভিষেক হয় দেড় দশক আগে।
১৬ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে নিয়ে তৈরি হলো গান। বিশেষ এই গান লিখেছেন শফিক তুহিন। ‘মানবতার জয় হোক’ শিরোনামের গানটির সুর করেছেন এবং কণ্ঠ দিয়েছেন প্রত্যয় খান। গত ৩১ অক্টোবর বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর অফিশিয়াল ফেসবুক পেজে প্রকাশিত হয়েছে গানটি। মিউজিক ভিডিও বানিয়েছেন কীশোর নীল।
১৬ ঘণ্টা আগে
‘গ্র্যাজুয়েট’, ‘মাইক’, ‘ফ্যামিলি ক্রাইসিস’, ‘ফ্যামিলি ক্রাইসিস রিলোডেড’-এর মতো জনপ্রিয় ধারাবাহিক নাটকের পরিচালক মুহাম্মদ মোস্তফা কামাল রাজ। এবার তিনি নিয়ে আসছেন পারিবারিক গল্পে লেখা ধারাবাহিক নাটক ‘এটা আমাদেরই গল্প’।
১৬ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

উপমহাদেশের প্রখ্যাত সংগীতশিল্পী ও সুরকার রুনা লায়লা। ইতিমধ্যে তিনি পার করেছেন সংগীত ক্যারিয়ারের ষাট দশক। কণ্ঠশিল্পী হিসেবে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে তিন শর বেশি সম্মাননায় ভূষিত হয়েছেন। গানের ভুবনে তাঁর এই পথচলা এখনো চলছে। বরেণ্য এই সংগীতশিল্পীকে নিয়ে একটি উপন্যাস লিখেছেন আব্দুল্লাহ আল মুক্তাদির। ‘মায়ার সিংহাসন’ উপন্যাসটির উপজীব্য বাংলাদেশের জনসংস্কৃতিতে রুনা লায়লার আবির্ভাব, সংগ্রাম ও বিবর্তন। ১৭ নভেম্বর রুনা লায়লার জন্মদিনে প্রকাশিত হবে উপন্যাসটি। প্রকাশ করছে চন্দ্রবিন্দু প্রকাশন।
লেখকের মতে, রুনা লায়লাকে নিয়ে লেখা মায়ার সিংহাসন শুধু একটি উপন্যাস নয়, এটি সুরের মধ্য দিয়ে মানুষের মনের যাত্রা। রুনা লায়লার গানে লুকিয়ে থাকা অনুভব, সময়ের আবেশ, প্রেম ও একাকিত্ব—সব মিলিয়ে উপন্যাসটি পাঠককে নিয়ে যাবে এক মায়াবী সুরের ভুবনে। লেখকের কলমে ভর করে শব্দগুলো যেন সুরে রূপ নেয়, আর সেই সুরের ভেতর থেকে জন্ম নেয় গল্প।
লেখক আব্দুল্লাহ আল মুক্তাদির বলেন, ‘রুনা লায়লা জনপ্রিয় শিল্পী, গুণীজন। তাঁর গান শ্রোতার মনকে আন্দোলিত করে। যখনই রুনা লায়লার কণ্ঠে গান শুনি, মনে হয় আমি অন্য এক সময়ে পৌঁছে গেছি, যেখানে মানুষ ছিল কম, সুর ছিল বেশি। এই উপন্যাস আসলে সেই যাত্রারই গল্প।’
এক ভিডিও বার্তায় মায়ার সিংহাসন উপন্যাসের জন্য শুভকামনা জানিয়েছেন রুনা লায়লা। তিনি বলেন, ‘মায়ার সিংহাসন বইটি আমাকে নিয়ে লিখেছে। আমার জন্যই লিখেছে। সবাই পড়ে দেখবেন, আশা করি ভালো লাগবে।’ মায়ার সিংহাসন উপন্যাসটির প্রচ্ছদ করেছেন রাজীব দত্ত।

উপমহাদেশের প্রখ্যাত সংগীতশিল্পী ও সুরকার রুনা লায়লা। ইতিমধ্যে তিনি পার করেছেন সংগীত ক্যারিয়ারের ষাট দশক। কণ্ঠশিল্পী হিসেবে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে তিন শর বেশি সম্মাননায় ভূষিত হয়েছেন। গানের ভুবনে তাঁর এই পথচলা এখনো চলছে। বরেণ্য এই সংগীতশিল্পীকে নিয়ে একটি উপন্যাস লিখেছেন আব্দুল্লাহ আল মুক্তাদির। ‘মায়ার সিংহাসন’ উপন্যাসটির উপজীব্য বাংলাদেশের জনসংস্কৃতিতে রুনা লায়লার আবির্ভাব, সংগ্রাম ও বিবর্তন। ১৭ নভেম্বর রুনা লায়লার জন্মদিনে প্রকাশিত হবে উপন্যাসটি। প্রকাশ করছে চন্দ্রবিন্দু প্রকাশন।
লেখকের মতে, রুনা লায়লাকে নিয়ে লেখা মায়ার সিংহাসন শুধু একটি উপন্যাস নয়, এটি সুরের মধ্য দিয়ে মানুষের মনের যাত্রা। রুনা লায়লার গানে লুকিয়ে থাকা অনুভব, সময়ের আবেশ, প্রেম ও একাকিত্ব—সব মিলিয়ে উপন্যাসটি পাঠককে নিয়ে যাবে এক মায়াবী সুরের ভুবনে। লেখকের কলমে ভর করে শব্দগুলো যেন সুরে রূপ নেয়, আর সেই সুরের ভেতর থেকে জন্ম নেয় গল্প।
লেখক আব্দুল্লাহ আল মুক্তাদির বলেন, ‘রুনা লায়লা জনপ্রিয় শিল্পী, গুণীজন। তাঁর গান শ্রোতার মনকে আন্দোলিত করে। যখনই রুনা লায়লার কণ্ঠে গান শুনি, মনে হয় আমি অন্য এক সময়ে পৌঁছে গেছি, যেখানে মানুষ ছিল কম, সুর ছিল বেশি। এই উপন্যাস আসলে সেই যাত্রারই গল্প।’
এক ভিডিও বার্তায় মায়ার সিংহাসন উপন্যাসের জন্য শুভকামনা জানিয়েছেন রুনা লায়লা। তিনি বলেন, ‘মায়ার সিংহাসন বইটি আমাকে নিয়ে লিখেছে। আমার জন্যই লিখেছে। সবাই পড়ে দেখবেন, আশা করি ভালো লাগবে।’ মায়ার সিংহাসন উপন্যাসটির প্রচ্ছদ করেছেন রাজীব দত্ত।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে হুলুস্থুল ফেলে দিয়েছে একটি গান—ছিঃ ছিঃ ছিঃ রে ননী ছিঃ। এই গানের মিউজিক ভিডিও এখন মিম, শর্টস, রিল ও টিকটকে ছড়াছড়ি। অর্থ না বুঝলেও মিউজিক ভিডিওর পটভূমি এবং সুরে সবাই মাতোয়ারা।
২৭ জানুয়ারি ২০২৫
তমা মির্জার জন্য ওটিটি প্ল্যাটফর্ম আশীর্বাদস্বরূপ। এই মাধ্যমে ‘খাঁচার ভেতর অচিন পাখি’, ‘সাত নম্বর শুটিং ফ্লোর’ দিয়ে নিজেকে চিনিয়েছেন নতুন করে। এরপর ‘সুড়ঙ্গ’ ও ‘দাগি’ দিয়ে বড় পর্দাতেও মেলে ধরেছেন তিনি। অথচ, সিনেমায় তাঁর অভিষেক হয় দেড় দশক আগে।
১৬ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে নিয়ে তৈরি হলো গান। বিশেষ এই গান লিখেছেন শফিক তুহিন। ‘মানবতার জয় হোক’ শিরোনামের গানটির সুর করেছেন এবং কণ্ঠ দিয়েছেন প্রত্যয় খান। গত ৩১ অক্টোবর বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর অফিশিয়াল ফেসবুক পেজে প্রকাশিত হয়েছে গানটি। মিউজিক ভিডিও বানিয়েছেন কীশোর নীল।
১৬ ঘণ্টা আগে
‘গ্র্যাজুয়েট’, ‘মাইক’, ‘ফ্যামিলি ক্রাইসিস’, ‘ফ্যামিলি ক্রাইসিস রিলোডেড’-এর মতো জনপ্রিয় ধারাবাহিক নাটকের পরিচালক মুহাম্মদ মোস্তফা কামাল রাজ। এবার তিনি নিয়ে আসছেন পারিবারিক গল্পে লেখা ধারাবাহিক নাটক ‘এটা আমাদেরই গল্প’।
১৬ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

তমা মির্জার জন্য ওটিটি প্ল্যাটফর্ম আশীর্বাদস্বরূপ। এই মাধ্যমে ‘খাঁচার ভেতর অচিন পাখি’, ‘সাত নম্বর শুটিং ফ্লোর’ দিয়ে নিজেকে চিনিয়েছেন নতুন করে। এরপর ‘সুড়ঙ্গ’ ও ‘দাগি’ দিয়ে বড় পর্দাতেও মেলে ধরেছেন তিনি। অথচ, সিনেমায় তাঁর অভিষেক হয় দেড় দশক আগে। সে সময় অভিনয় করেছিলেন বেশ কিছু সিনেমায়। এসবের মধ্যে এমন কয়েকটি সিনেমা আছে, যেগুলোর শুটিং শেষ হয়নি, আবার কিছু সিনেমার শুটিং শেষ হলেও মুক্তি পায়নি। তেমন একটি সিনেমা ‘মন যে বোঝে না’। এই সিনেমায় তমা অভিনয় করেছিলেন আরিফিন শুভর বিপরীতে। শুটিং শুরুর এক যুগ পর ৭ নভেম্বর দেশের প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পাচ্ছে সিনেমাটি। তবে বদলে গেছে সিনেমার নাম। শুধু তা-ই নয়, বদল হয়েছে পরিচালক ও প্রযোজকও।
২০১৩ সালে শ্রীলঙ্কায় শুরু হয়েছিল এই সিনেমার শুটিং। তখন নাম ছিল ‘লাভলী: মন বোঝে না’। সিনেমাটি প্রয়াত পরিচালক সোহানুর রহমান সোহানের বানানোর কথা থাকলেও শুটিং শুরুর আগে তিনি সরে আসেন। দ্য রেইন পিকচার্সের ব্যানারে সিনেমার প্রযোজনার দায়িত্বে থাকা ফয়েজুল ইসলাম শাহিনের নির্দেশনায় শুরু হয় শুটিং। দেশে ফিরে তিনি এই সিনেমার দায়িত্ব দেন শাহাদাৎ হোসেন লিটনকে।
এরপর তাঁর নির্দেশনাতেই চলে শুটিং। ২০১৬ সালের দিকে শুটিং শেষের খবরও প্রকাশিত হয়েছিল। এরপর কোনো খোঁজ পাওয়া যাচ্ছিল না। অবশেষে আলোর মুখ দেখছে সিনেমাটি। তবে সিনেমার পরিচালক ও প্রযোজকের দায়িত্বে নেই পুরোনো কেউ। চলচ্চিত্র সার্টিফিকেশন বোর্ডের ছাড়পত্রে দেখা যাচ্ছে, ইমপ্রেস টেলিফিল্মের ব্যানারে সিনেমাটি পরিচালনা করেছেন আয়েশা সিদ্দিকা। নতুন নাম দেওয়া হয়েছে, মন যে বোঝে না।

সিনেমা মুক্তির খবর জানিয়ে পরিচালক আয়েশা সিদ্দিকা ফেসবুকে লেখেন, ‘ইমপ্রেস টেলিফিল্মের প্রযোজনায়, আয়েশা সিদ্দিকার পরিচালনায় আসছে এক হৃদয়ছোঁয়া রোমান্টিক ও পারিবারিক গল্প ‘মন যে বোঝে না’। মুক্তি পাচ্ছে ৭ নভেম্বর। এই সিনেমার প্রতিটি ফ্রেমে আমরা চেষ্টা করেছি সমাজ, জীবন আর মানুষের অনুভূতির গল্প তুলে ধরতে। আপনাদের ভালোবাসা আর সমর্থনই আমাদের এই যাত্রাকে সার্থক করবে।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে পরিচালক শাহাদাৎ হোসেন লিটন আজকের পত্রিকাকে জানান, সিনেমার কিছু অংশের কাজ শেষে তিনি সরে আসেন। পরে আয়েশা সিদ্দিকা এটি শেষ করেন। তবে এ নিয়ে বিস্তারিত কিছু বলতে চাইলেন না তিনি। শাহাদাৎ হোসেন লিটন বলেন, ‘১০-১২ বছর আগে যখন এই সিনেমার শুটিং হচ্ছিল, তখন আমি অনেক ব্যস্ত। একের পর এক সিনেমা ছিল আমার হাতে। কিন্তু এই সিনেমার শুটিং বিরতি দিয়ে হচ্ছিল। শিডিউল মেলাতে কষ্ট হয়ে যাচ্ছিল। তাই প্রায় ৪০ ভাগ শুটিংয়ের পর আমি বের হয়ে আসি।’
সিনেমার মাঝপথে সরে এলেও মন যে বোঝে না সিনেমার জন্য শুভকামনা জানিয়েছেন শাহাদাৎ হোসেন লিটন।

তমা মির্জার জন্য ওটিটি প্ল্যাটফর্ম আশীর্বাদস্বরূপ। এই মাধ্যমে ‘খাঁচার ভেতর অচিন পাখি’, ‘সাত নম্বর শুটিং ফ্লোর’ দিয়ে নিজেকে চিনিয়েছেন নতুন করে। এরপর ‘সুড়ঙ্গ’ ও ‘দাগি’ দিয়ে বড় পর্দাতেও মেলে ধরেছেন তিনি। অথচ, সিনেমায় তাঁর অভিষেক হয় দেড় দশক আগে। সে সময় অভিনয় করেছিলেন বেশ কিছু সিনেমায়। এসবের মধ্যে এমন কয়েকটি সিনেমা আছে, যেগুলোর শুটিং শেষ হয়নি, আবার কিছু সিনেমার শুটিং শেষ হলেও মুক্তি পায়নি। তেমন একটি সিনেমা ‘মন যে বোঝে না’। এই সিনেমায় তমা অভিনয় করেছিলেন আরিফিন শুভর বিপরীতে। শুটিং শুরুর এক যুগ পর ৭ নভেম্বর দেশের প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পাচ্ছে সিনেমাটি। তবে বদলে গেছে সিনেমার নাম। শুধু তা-ই নয়, বদল হয়েছে পরিচালক ও প্রযোজকও।
২০১৩ সালে শ্রীলঙ্কায় শুরু হয়েছিল এই সিনেমার শুটিং। তখন নাম ছিল ‘লাভলী: মন বোঝে না’। সিনেমাটি প্রয়াত পরিচালক সোহানুর রহমান সোহানের বানানোর কথা থাকলেও শুটিং শুরুর আগে তিনি সরে আসেন। দ্য রেইন পিকচার্সের ব্যানারে সিনেমার প্রযোজনার দায়িত্বে থাকা ফয়েজুল ইসলাম শাহিনের নির্দেশনায় শুরু হয় শুটিং। দেশে ফিরে তিনি এই সিনেমার দায়িত্ব দেন শাহাদাৎ হোসেন লিটনকে।
এরপর তাঁর নির্দেশনাতেই চলে শুটিং। ২০১৬ সালের দিকে শুটিং শেষের খবরও প্রকাশিত হয়েছিল। এরপর কোনো খোঁজ পাওয়া যাচ্ছিল না। অবশেষে আলোর মুখ দেখছে সিনেমাটি। তবে সিনেমার পরিচালক ও প্রযোজকের দায়িত্বে নেই পুরোনো কেউ। চলচ্চিত্র সার্টিফিকেশন বোর্ডের ছাড়পত্রে দেখা যাচ্ছে, ইমপ্রেস টেলিফিল্মের ব্যানারে সিনেমাটি পরিচালনা করেছেন আয়েশা সিদ্দিকা। নতুন নাম দেওয়া হয়েছে, মন যে বোঝে না।

সিনেমা মুক্তির খবর জানিয়ে পরিচালক আয়েশা সিদ্দিকা ফেসবুকে লেখেন, ‘ইমপ্রেস টেলিফিল্মের প্রযোজনায়, আয়েশা সিদ্দিকার পরিচালনায় আসছে এক হৃদয়ছোঁয়া রোমান্টিক ও পারিবারিক গল্প ‘মন যে বোঝে না’। মুক্তি পাচ্ছে ৭ নভেম্বর। এই সিনেমার প্রতিটি ফ্রেমে আমরা চেষ্টা করেছি সমাজ, জীবন আর মানুষের অনুভূতির গল্প তুলে ধরতে। আপনাদের ভালোবাসা আর সমর্থনই আমাদের এই যাত্রাকে সার্থক করবে।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে পরিচালক শাহাদাৎ হোসেন লিটন আজকের পত্রিকাকে জানান, সিনেমার কিছু অংশের কাজ শেষে তিনি সরে আসেন। পরে আয়েশা সিদ্দিকা এটি শেষ করেন। তবে এ নিয়ে বিস্তারিত কিছু বলতে চাইলেন না তিনি। শাহাদাৎ হোসেন লিটন বলেন, ‘১০-১২ বছর আগে যখন এই সিনেমার শুটিং হচ্ছিল, তখন আমি অনেক ব্যস্ত। একের পর এক সিনেমা ছিল আমার হাতে। কিন্তু এই সিনেমার শুটিং বিরতি দিয়ে হচ্ছিল। শিডিউল মেলাতে কষ্ট হয়ে যাচ্ছিল। তাই প্রায় ৪০ ভাগ শুটিংয়ের পর আমি বের হয়ে আসি।’
সিনেমার মাঝপথে সরে এলেও মন যে বোঝে না সিনেমার জন্য শুভকামনা জানিয়েছেন শাহাদাৎ হোসেন লিটন।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে হুলুস্থুল ফেলে দিয়েছে একটি গান—ছিঃ ছিঃ ছিঃ রে ননী ছিঃ। এই গানের মিউজিক ভিডিও এখন মিম, শর্টস, রিল ও টিকটকে ছড়াছড়ি। অর্থ না বুঝলেও মিউজিক ভিডিওর পটভূমি এবং সুরে সবাই মাতোয়ারা।
২৭ জানুয়ারি ২০২৫
উপমহাদেশের প্রখ্যাত সংগীতশিল্পী ও সুরকার রুনা লায়লা। ইতিমধ্যে তিনি পার করেছেন সংগীত ক্যারিয়ারের ষাট দশক। কণ্ঠশিল্পী হিসেবে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে তিন শর বেশি সম্মাননায় ভূষিত হয়েছেন। গানের ভুবনে তাঁর এই পথচলা এখনো চলছে।
১৬ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে নিয়ে তৈরি হলো গান। বিশেষ এই গান লিখেছেন শফিক তুহিন। ‘মানবতার জয় হোক’ শিরোনামের গানটির সুর করেছেন এবং কণ্ঠ দিয়েছেন প্রত্যয় খান। গত ৩১ অক্টোবর বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর অফিশিয়াল ফেসবুক পেজে প্রকাশিত হয়েছে গানটি। মিউজিক ভিডিও বানিয়েছেন কীশোর নীল।
১৬ ঘণ্টা আগে
‘গ্র্যাজুয়েট’, ‘মাইক’, ‘ফ্যামিলি ক্রাইসিস’, ‘ফ্যামিলি ক্রাইসিস রিলোডেড’-এর মতো জনপ্রিয় ধারাবাহিক নাটকের পরিচালক মুহাম্মদ মোস্তফা কামাল রাজ। এবার তিনি নিয়ে আসছেন পারিবারিক গল্পে লেখা ধারাবাহিক নাটক ‘এটা আমাদেরই গল্প’।
১৬ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে নিয়ে তৈরি হলো গান। বিশেষ এই গান লিখেছেন শফিক তুহিন। ‘মানবতার জয় হোক’ শিরোনামের গানটির সুর করেছেন এবং কণ্ঠ দিয়েছেন প্রত্যয় খান। গত ৩১ অক্টোবর বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর অফিশিয়াল ফেসবুক পেজে প্রকাশিত হয়েছে গানটি। মিউজিক ভিডিও বানিয়েছেন কীশোর নীল।
মানবতার জয় হোক গানটি নিয়ে শফিক তুহিন বলেন, ‘বাংলাদেশ সেনাবাহিনী আমাদের আস্থা, ভরসা ও গর্বের জায়গা। দেশের যেকোনো ক্রান্তিলগ্নে মানবতার হাত বাড়িয়ে দেয় তারা। দেশ ও দেশের মানুষের কল্যাণে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাই বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে নিয়ে গান করার সুযোগ পেয়ে আমি ভীষণ আনন্দিত। প্রকাশের পর থেকে গানটি নিয়ে বেশ সাড়া পাচ্ছি। গানটি করতে গিয়ে যাঁদের সহযোগিতা পেয়েছি, সবার প্রতি আমার কৃতজ্ঞতা।’
প্রত্যয় খান বলেন, ‘বাংলাদেশ সেনাবাহিনী আমাদের গর্ব। তাদের নিয়ে এই গান। চেষ্টা করেছি সবার ভালো লাগবে—এমন একটি সুর করতে, সুন্দর করে গাইতে। আশা করি, গানটি আমাদের ক্যারিয়ারে একটি মাইলফলক হয়ে থাকবে।’
গীতিকার শফিক তুহিন লেখার পাশাপাশি গানে কণ্ঠ দেন এবং সুর করেন। গানের জন্য পেয়েছেন জাতীয় পুরস্কার।
অন্যদিকে, বাবা রিপন খান ও বড় ভাই হৃদয় খানের পথ ধরে মিউজিকে আসা প্রত্যয় খানের। গান গাওয়ার পাশাপাশি সুর ও সংগীত আয়োজন করেন তিনি। অভিনয়েও দেখা গেছে তাঁকে। ২০১২ সালে অপূর্ব ও পড়শীর সঙ্গে ‘রিদম’ নামের নাটকে অভিনয় করেছিলেন প্রত্যয়। এরপর মডেল হয়েছেন বিভিন্ন বিজ্ঞাপন ও গানে। চলতি বছরে তিনি অভিনয় করেছেন সম্রাট জাহাঙ্গীর পরিচালিত একটি ধারাবাহিক নাটকে। এতে একজন মিউজিশিয়ানের চরিত্রে অভিনয় করেছেন প্রত্যয়।

বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে নিয়ে তৈরি হলো গান। বিশেষ এই গান লিখেছেন শফিক তুহিন। ‘মানবতার জয় হোক’ শিরোনামের গানটির সুর করেছেন এবং কণ্ঠ দিয়েছেন প্রত্যয় খান। গত ৩১ অক্টোবর বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর অফিশিয়াল ফেসবুক পেজে প্রকাশিত হয়েছে গানটি। মিউজিক ভিডিও বানিয়েছেন কীশোর নীল।
মানবতার জয় হোক গানটি নিয়ে শফিক তুহিন বলেন, ‘বাংলাদেশ সেনাবাহিনী আমাদের আস্থা, ভরসা ও গর্বের জায়গা। দেশের যেকোনো ক্রান্তিলগ্নে মানবতার হাত বাড়িয়ে দেয় তারা। দেশ ও দেশের মানুষের কল্যাণে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাই বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে নিয়ে গান করার সুযোগ পেয়ে আমি ভীষণ আনন্দিত। প্রকাশের পর থেকে গানটি নিয়ে বেশ সাড়া পাচ্ছি। গানটি করতে গিয়ে যাঁদের সহযোগিতা পেয়েছি, সবার প্রতি আমার কৃতজ্ঞতা।’
প্রত্যয় খান বলেন, ‘বাংলাদেশ সেনাবাহিনী আমাদের গর্ব। তাদের নিয়ে এই গান। চেষ্টা করেছি সবার ভালো লাগবে—এমন একটি সুর করতে, সুন্দর করে গাইতে। আশা করি, গানটি আমাদের ক্যারিয়ারে একটি মাইলফলক হয়ে থাকবে।’
গীতিকার শফিক তুহিন লেখার পাশাপাশি গানে কণ্ঠ দেন এবং সুর করেন। গানের জন্য পেয়েছেন জাতীয় পুরস্কার।
অন্যদিকে, বাবা রিপন খান ও বড় ভাই হৃদয় খানের পথ ধরে মিউজিকে আসা প্রত্যয় খানের। গান গাওয়ার পাশাপাশি সুর ও সংগীত আয়োজন করেন তিনি। অভিনয়েও দেখা গেছে তাঁকে। ২০১২ সালে অপূর্ব ও পড়শীর সঙ্গে ‘রিদম’ নামের নাটকে অভিনয় করেছিলেন প্রত্যয়। এরপর মডেল হয়েছেন বিভিন্ন বিজ্ঞাপন ও গানে। চলতি বছরে তিনি অভিনয় করেছেন সম্রাট জাহাঙ্গীর পরিচালিত একটি ধারাবাহিক নাটকে। এতে একজন মিউজিশিয়ানের চরিত্রে অভিনয় করেছেন প্রত্যয়।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে হুলুস্থুল ফেলে দিয়েছে একটি গান—ছিঃ ছিঃ ছিঃ রে ননী ছিঃ। এই গানের মিউজিক ভিডিও এখন মিম, শর্টস, রিল ও টিকটকে ছড়াছড়ি। অর্থ না বুঝলেও মিউজিক ভিডিওর পটভূমি এবং সুরে সবাই মাতোয়ারা।
২৭ জানুয়ারি ২০২৫
উপমহাদেশের প্রখ্যাত সংগীতশিল্পী ও সুরকার রুনা লায়লা। ইতিমধ্যে তিনি পার করেছেন সংগীত ক্যারিয়ারের ষাট দশক। কণ্ঠশিল্পী হিসেবে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে তিন শর বেশি সম্মাননায় ভূষিত হয়েছেন। গানের ভুবনে তাঁর এই পথচলা এখনো চলছে।
১৬ ঘণ্টা আগে
তমা মির্জার জন্য ওটিটি প্ল্যাটফর্ম আশীর্বাদস্বরূপ। এই মাধ্যমে ‘খাঁচার ভেতর অচিন পাখি’, ‘সাত নম্বর শুটিং ফ্লোর’ দিয়ে নিজেকে চিনিয়েছেন নতুন করে। এরপর ‘সুড়ঙ্গ’ ও ‘দাগি’ দিয়ে বড় পর্দাতেও মেলে ধরেছেন তিনি। অথচ, সিনেমায় তাঁর অভিষেক হয় দেড় দশক আগে।
১৬ ঘণ্টা আগে
‘গ্র্যাজুয়েট’, ‘মাইক’, ‘ফ্যামিলি ক্রাইসিস’, ‘ফ্যামিলি ক্রাইসিস রিলোডেড’-এর মতো জনপ্রিয় ধারাবাহিক নাটকের পরিচালক মুহাম্মদ মোস্তফা কামাল রাজ। এবার তিনি নিয়ে আসছেন পারিবারিক গল্পে লেখা ধারাবাহিক নাটক ‘এটা আমাদেরই গল্প’।
১৬ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

‘গ্র্যাজুয়েট’, ‘মাইক’, ‘ফ্যামিলি ক্রাইসিস’, ‘ফ্যামিলি ক্রাইসিস রিলোডেড’-এর মতো জনপ্রিয় ধারাবাহিক নাটকের পরিচালক মুহাম্মদ মোস্তফা কামাল রাজ। এবার তিনি নিয়ে আসছেন পারিবারিক গল্পে লেখা ধারাবাহিক নাটক ‘এটা আমাদেরই গল্প’। ৫ নভেম্বর থেকে সপ্তাহের প্রতি বুধ ও বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টায় সিনেমাওয়ালা ইউটিউব চ্যানেলে মুক্তি পাবে এই ধারাবাহিকের নতুন পর্ব।
পরিচালনার পাশাপাশি ধারাবাহিকটির চিত্রনাট্য রচনা করেছেন মুহাম্মদ মোস্তফা কামাল রাজ। বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন ইরফান সাজ্জাদ, কেয়া পায়েল, খায়রুল বাসার, সুনেরাহ বিনতে কামাল, ইন্তেখাব দিনার, দীপা খন্দকার, মনিরা আক্তার মিঠু, নাদের চৌধুরী, শিল্পী সরকার অপু, ডিকন নূর, মাহমুদুল ইসলাম মিঠু প্রমুখ।
নির্মাতা মোস্তফা কামাল রাজ জানান, এটা আমাদের গল্প ধারাবাহিকটিতে পারিবারিক বন্ধন আর সম্পর্কের গুরুত্ব তুলে ধরা হয়েছে। তিনি বলেন, ‘আমাদের সমাজের মূল শক্তি হলো পরিবার। আমি বিশ্বাস করি, পরিবারকে কেন্দ্র করে বলা গল্পগুলো দর্শকের হৃদয়ে সব সময় গভীরভাবে দাগ কাটে। তাই এই সিরিজের ট্যাগলাইন রেখেছি “পরিবারই শুরু, পরিবারই শেষ”। গল্পে আমরা দেখানোর চেষ্টা করেছি পারিবারিক বন্ধন, ভালোবাসা, দ্বন্দ্ব আর মমত্ববোধ। দর্শক যেন নিজের জীবনের টুকরা টুকরা অংশ এখানে খুঁজে পান, সেটাই আমাদের মূল চেষ্টা।’
এই ধারাবাহিকের জন্য তিনটি গান তৈরি হয়েছে। মাহমুদ মানজুরের লেখা টাইটেল গানটি সুর করেছেন আরফিন রুমি, কণ্ঠ দিয়েছেন দোলা রহমান ও আরফিন রুমি। তারিক তুহিনের লেখা ‘সে মানালে’ শিরোনামের গানটি নিজের সুর ও সংগীতায়োজনে গেয়েছেন শাহরিয়ার মার্সেল। সিয়াম সরকারের লেখা ‘জানি না’ শিরোনামের একটি গান সুর করেছেন ও গেয়েছেন প্রত্যয় খান। তাঁর সঙ্গে কণ্ঠ দিয়েছেন সুস্মিতা।

‘গ্র্যাজুয়েট’, ‘মাইক’, ‘ফ্যামিলি ক্রাইসিস’, ‘ফ্যামিলি ক্রাইসিস রিলোডেড’-এর মতো জনপ্রিয় ধারাবাহিক নাটকের পরিচালক মুহাম্মদ মোস্তফা কামাল রাজ। এবার তিনি নিয়ে আসছেন পারিবারিক গল্পে লেখা ধারাবাহিক নাটক ‘এটা আমাদেরই গল্প’। ৫ নভেম্বর থেকে সপ্তাহের প্রতি বুধ ও বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টায় সিনেমাওয়ালা ইউটিউব চ্যানেলে মুক্তি পাবে এই ধারাবাহিকের নতুন পর্ব।
পরিচালনার পাশাপাশি ধারাবাহিকটির চিত্রনাট্য রচনা করেছেন মুহাম্মদ মোস্তফা কামাল রাজ। বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন ইরফান সাজ্জাদ, কেয়া পায়েল, খায়রুল বাসার, সুনেরাহ বিনতে কামাল, ইন্তেখাব দিনার, দীপা খন্দকার, মনিরা আক্তার মিঠু, নাদের চৌধুরী, শিল্পী সরকার অপু, ডিকন নূর, মাহমুদুল ইসলাম মিঠু প্রমুখ।
নির্মাতা মোস্তফা কামাল রাজ জানান, এটা আমাদের গল্প ধারাবাহিকটিতে পারিবারিক বন্ধন আর সম্পর্কের গুরুত্ব তুলে ধরা হয়েছে। তিনি বলেন, ‘আমাদের সমাজের মূল শক্তি হলো পরিবার। আমি বিশ্বাস করি, পরিবারকে কেন্দ্র করে বলা গল্পগুলো দর্শকের হৃদয়ে সব সময় গভীরভাবে দাগ কাটে। তাই এই সিরিজের ট্যাগলাইন রেখেছি “পরিবারই শুরু, পরিবারই শেষ”। গল্পে আমরা দেখানোর চেষ্টা করেছি পারিবারিক বন্ধন, ভালোবাসা, দ্বন্দ্ব আর মমত্ববোধ। দর্শক যেন নিজের জীবনের টুকরা টুকরা অংশ এখানে খুঁজে পান, সেটাই আমাদের মূল চেষ্টা।’
এই ধারাবাহিকের জন্য তিনটি গান তৈরি হয়েছে। মাহমুদ মানজুরের লেখা টাইটেল গানটি সুর করেছেন আরফিন রুমি, কণ্ঠ দিয়েছেন দোলা রহমান ও আরফিন রুমি। তারিক তুহিনের লেখা ‘সে মানালে’ শিরোনামের গানটি নিজের সুর ও সংগীতায়োজনে গেয়েছেন শাহরিয়ার মার্সেল। সিয়াম সরকারের লেখা ‘জানি না’ শিরোনামের একটি গান সুর করেছেন ও গেয়েছেন প্রত্যয় খান। তাঁর সঙ্গে কণ্ঠ দিয়েছেন সুস্মিতা।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে হুলুস্থুল ফেলে দিয়েছে একটি গান—ছিঃ ছিঃ ছিঃ রে ননী ছিঃ। এই গানের মিউজিক ভিডিও এখন মিম, শর্টস, রিল ও টিকটকে ছড়াছড়ি। অর্থ না বুঝলেও মিউজিক ভিডিওর পটভূমি এবং সুরে সবাই মাতোয়ারা।
২৭ জানুয়ারি ২০২৫
উপমহাদেশের প্রখ্যাত সংগীতশিল্পী ও সুরকার রুনা লায়লা। ইতিমধ্যে তিনি পার করেছেন সংগীত ক্যারিয়ারের ষাট দশক। কণ্ঠশিল্পী হিসেবে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে তিন শর বেশি সম্মাননায় ভূষিত হয়েছেন। গানের ভুবনে তাঁর এই পথচলা এখনো চলছে।
১৬ ঘণ্টা আগে
তমা মির্জার জন্য ওটিটি প্ল্যাটফর্ম আশীর্বাদস্বরূপ। এই মাধ্যমে ‘খাঁচার ভেতর অচিন পাখি’, ‘সাত নম্বর শুটিং ফ্লোর’ দিয়ে নিজেকে চিনিয়েছেন নতুন করে। এরপর ‘সুড়ঙ্গ’ ও ‘দাগি’ দিয়ে বড় পর্দাতেও মেলে ধরেছেন তিনি। অথচ, সিনেমায় তাঁর অভিষেক হয় দেড় দশক আগে।
১৬ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে নিয়ে তৈরি হলো গান। বিশেষ এই গান লিখেছেন শফিক তুহিন। ‘মানবতার জয় হোক’ শিরোনামের গানটির সুর করেছেন এবং কণ্ঠ দিয়েছেন প্রত্যয় খান। গত ৩১ অক্টোবর বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর অফিশিয়াল ফেসবুক পেজে প্রকাশিত হয়েছে গানটি। মিউজিক ভিডিও বানিয়েছেন কীশোর নীল।
১৬ ঘণ্টা আগে