হলিউডের এবারের গ্রীষ্মকালটা মনে রাখার মতো। গত সপ্তাহে মুক্তি পেয়েছে জনপ্রিয় অভিনেতা টম ক্রুজের মিশন ইম্পসিবল সিরিজের সপ্তম কিস্তি ‘মিশন ইম্পসিবল: ডেড রেকনিং পার্ট ওয়ান’। মুক্তির পরই সিনেমাটি দাপট দেখাচ্ছে বক্স অফিসে। এর মাঝেই এই সপ্তাহে মুক্তি পেয়েছে প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান ওয়ার্নার ব্রাদার্সের সিনেমা ‘বার্বি’ এবং জনপ্রিয় পরিচালক ক্রিস্টোফার নোলানের ‘ওপেনহাইমার’। ‘বারবেনহাইমার’–এর চাপে বক্স অফিসে কেমন চলছে টম ক্রুজের মিশন ইম্পসিবল? তথ্য–উপাত্ত সেটিই দেখার চেষ্টা করেছে হলিউড রিপোর্টার।
কোভিড মহামারির পর ‘টপ গান: ম্যাভেরিক’–এর মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী ১৫০ কোটি ডলার আয় করে বক্স অফিসে প্রাণ ফিরিয়েছিলেন টম ক্রুজ। কিন্তু এখন বারবেনহাইমারের চাপে পড়তে হয়েছে তাঁকে। দ্বিতীয় সপ্তাহান্তে বার্বি এবং ওপেনহাইমারের দাপটে তাঁর সিনেমাটির আয় ৬৪ শতাংশ কমে ১ কোটি ৯৫ লাখ ডলারে এসে ঠেকেছে।
চলতি জুলাইয়ের ২১–২৩ উইকেন্ডে হলিউড বক্স অফিসে আয় ছিল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বকালের চতুর্থ শীর্ষ; এর ওপর প্রথমবারের মতো কোনো সিনেমার আয় ওপেনিংয়েই ১০ কোটি ডলার বা তার বেশি এবং অন্যটির আয় ৫ কোটি ডলার বা তার বেশি ছাড়িয়ে যায়। সপ্তাহান্তে বার্বি ১৫ দশমিক ৫ কোটি ডলার ও ওপেনহাইমারের ৮ দশমিক ৫ কোটি ডলার ঝুলিতে ভরেছে।
মিশন ইম্পসিবল সিরিজের সপ্তম কিস্তি, রোববার পর্যন্ত নিজেদের বক্স অফিসে ১১ কোটি ৮৮ লাখ ডলার দিয়ে দ্বিতীয় সপ্তাহ শেষ করেছে। আশা করা হচ্ছিল, দ্বিতীয় সপ্তাহে এটির আয় ২ কোটি ৫০ লাখ ডলারের আশে পাশে থাকবে। কিন্তু বারবেনহাইমারের মুক্তিতে সে আশার গুঁড়ে বালি।
মিশন ইম্পসিবল সিরিজের সিনেমাগুলো কখনই মেগা-ওপেনিং করেনি, তবুও টম ক্রুজের টপ গানের সাফল্য ডেড রেকনিং নিয়ে প্রত্যাশা বাড়িয়ে দিয়েছিল। ২০২২ সালে হলিউডে মেমোরিয়াল উইকেন্ডসহ প্রথম সপ্তাহে ম্যাভেরিক ১৬ কোটি ৫০ লাখ ডলার আয় করেছিল, যার মধ্যে প্রথম তিন দিনের আয়ই ছিল ১২ কোটি ৭০ লাখ। যেখানে ডেড রেকনিং গত ১২ জুলাই মুক্তির পর থেকে প্রথম পাঁচ দিনে ৯ কোটি ডলার আয় করেছে।
মিশন ইম্পসিবল ফ্র্যাঞ্চাইজির সিনেমাগুলো সব সময় বিদেশি বক্স অফিস থেকে তাদের বৈশ্বিক মোট আয়ের একটি বড় অংশ সংগ্রহ করে এসেছে। ডেড রেকনিং পার্ট ওয়ানও এই ধারা ধরে রেখেছে। দ্বিতীয় সপ্তাহান্তে ৫ কোটি ৫০ লাখসহ গতকাল রোববার পর্যন্ত বিদেশি বক্স অফিসে এর আয় ২৫ কোটি ২১ লাখ ডলার ছাড়িয়েছে।
এশিয়াতে এর অবস্থান সবচেয়ে ভালো, যেখানে ‘বার্বি’ এবং ‘ওপেনহাইমার’ থাকার পরেও ভালো অবস্থানে আছে এটি। এর আয় ২০১৮-এর মিশন: ইম্পসিবল—ফল আউটের চেয়ে ১৫ শতাংশ বা তার বেশি এগিয়ে আছে।
ক্রিস্টোফার ম্যাককুয়ারি পরিচালিত ‘মিশন ইম্পসিবল: ডেড রেকনিং পার্ট ওয়ান’ নির্মাণে খরচ হয়েছে প্রায় ৩০ কোটি ডলার। করোনা মহামারির কারণে এর মুক্তির তারিখ বেশ কয়েকবার পেছানো হয়েছিল। এটি প্রাথমিকভাবে ২০২১ সালের গ্রীষ্মে মুক্তি দেওয়ার কথা ছিল, এরপর ২০২২ সালের গ্রীষ্মে মুক্তির পরবর্তী তারিখ নির্ধারিত হয়। শেষ পর্যন্ত এটির মুক্তি পেল ১২ জুলাই।
হলিউডের এবারের গ্রীষ্মকালটা মনে রাখার মতো। গত সপ্তাহে মুক্তি পেয়েছে জনপ্রিয় অভিনেতা টম ক্রুজের মিশন ইম্পসিবল সিরিজের সপ্তম কিস্তি ‘মিশন ইম্পসিবল: ডেড রেকনিং পার্ট ওয়ান’। মুক্তির পরই সিনেমাটি দাপট দেখাচ্ছে বক্স অফিসে। এর মাঝেই এই সপ্তাহে মুক্তি পেয়েছে প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান ওয়ার্নার ব্রাদার্সের সিনেমা ‘বার্বি’ এবং জনপ্রিয় পরিচালক ক্রিস্টোফার নোলানের ‘ওপেনহাইমার’। ‘বারবেনহাইমার’–এর চাপে বক্স অফিসে কেমন চলছে টম ক্রুজের মিশন ইম্পসিবল? তথ্য–উপাত্ত সেটিই দেখার চেষ্টা করেছে হলিউড রিপোর্টার।
কোভিড মহামারির পর ‘টপ গান: ম্যাভেরিক’–এর মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী ১৫০ কোটি ডলার আয় করে বক্স অফিসে প্রাণ ফিরিয়েছিলেন টম ক্রুজ। কিন্তু এখন বারবেনহাইমারের চাপে পড়তে হয়েছে তাঁকে। দ্বিতীয় সপ্তাহান্তে বার্বি এবং ওপেনহাইমারের দাপটে তাঁর সিনেমাটির আয় ৬৪ শতাংশ কমে ১ কোটি ৯৫ লাখ ডলারে এসে ঠেকেছে।
চলতি জুলাইয়ের ২১–২৩ উইকেন্ডে হলিউড বক্স অফিসে আয় ছিল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বকালের চতুর্থ শীর্ষ; এর ওপর প্রথমবারের মতো কোনো সিনেমার আয় ওপেনিংয়েই ১০ কোটি ডলার বা তার বেশি এবং অন্যটির আয় ৫ কোটি ডলার বা তার বেশি ছাড়িয়ে যায়। সপ্তাহান্তে বার্বি ১৫ দশমিক ৫ কোটি ডলার ও ওপেনহাইমারের ৮ দশমিক ৫ কোটি ডলার ঝুলিতে ভরেছে।
মিশন ইম্পসিবল সিরিজের সপ্তম কিস্তি, রোববার পর্যন্ত নিজেদের বক্স অফিসে ১১ কোটি ৮৮ লাখ ডলার দিয়ে দ্বিতীয় সপ্তাহ শেষ করেছে। আশা করা হচ্ছিল, দ্বিতীয় সপ্তাহে এটির আয় ২ কোটি ৫০ লাখ ডলারের আশে পাশে থাকবে। কিন্তু বারবেনহাইমারের মুক্তিতে সে আশার গুঁড়ে বালি।
মিশন ইম্পসিবল সিরিজের সিনেমাগুলো কখনই মেগা-ওপেনিং করেনি, তবুও টম ক্রুজের টপ গানের সাফল্য ডেড রেকনিং নিয়ে প্রত্যাশা বাড়িয়ে দিয়েছিল। ২০২২ সালে হলিউডে মেমোরিয়াল উইকেন্ডসহ প্রথম সপ্তাহে ম্যাভেরিক ১৬ কোটি ৫০ লাখ ডলার আয় করেছিল, যার মধ্যে প্রথম তিন দিনের আয়ই ছিল ১২ কোটি ৭০ লাখ। যেখানে ডেড রেকনিং গত ১২ জুলাই মুক্তির পর থেকে প্রথম পাঁচ দিনে ৯ কোটি ডলার আয় করেছে।
মিশন ইম্পসিবল ফ্র্যাঞ্চাইজির সিনেমাগুলো সব সময় বিদেশি বক্স অফিস থেকে তাদের বৈশ্বিক মোট আয়ের একটি বড় অংশ সংগ্রহ করে এসেছে। ডেড রেকনিং পার্ট ওয়ানও এই ধারা ধরে রেখেছে। দ্বিতীয় সপ্তাহান্তে ৫ কোটি ৫০ লাখসহ গতকাল রোববার পর্যন্ত বিদেশি বক্স অফিসে এর আয় ২৫ কোটি ২১ লাখ ডলার ছাড়িয়েছে।
এশিয়াতে এর অবস্থান সবচেয়ে ভালো, যেখানে ‘বার্বি’ এবং ‘ওপেনহাইমার’ থাকার পরেও ভালো অবস্থানে আছে এটি। এর আয় ২০১৮-এর মিশন: ইম্পসিবল—ফল আউটের চেয়ে ১৫ শতাংশ বা তার বেশি এগিয়ে আছে।
ক্রিস্টোফার ম্যাককুয়ারি পরিচালিত ‘মিশন ইম্পসিবল: ডেড রেকনিং পার্ট ওয়ান’ নির্মাণে খরচ হয়েছে প্রায় ৩০ কোটি ডলার। করোনা মহামারির কারণে এর মুক্তির তারিখ বেশ কয়েকবার পেছানো হয়েছিল। এটি প্রাথমিকভাবে ২০২১ সালের গ্রীষ্মে মুক্তি দেওয়ার কথা ছিল, এরপর ২০২২ সালের গ্রীষ্মে মুক্তির পরবর্তী তারিখ নির্ধারিত হয়। শেষ পর্যন্ত এটির মুক্তি পেল ১২ জুলাই।
১৯৯৯ সালে যাত্রা শুরু নেমেসিস ব্যান্ডের। প্রতিষ্ঠার ছয় বছর পর ২০০৫ সালে প্রকাশ পেয়েছিল ব্যান্ডের প্রথম স্টুডিও অ্যালবাম ‘অন্বেষণ’। এরপর ২০১১ ও ২০১৭ সালে আসে ‘তৃতীয় যাত্রা’ ও ‘গণজোয়ার’ নামের আরও দুটি স্টুডিও অ্যালবাম। প্রতিটি অ্যালবামে ছিল ৬ বছরের গ্যাপ। তবে চতুর্থ অ্যালবাম প্রকাশ করতে আরও বেশি সময়
৯ ঘণ্টা আগেবিজ্ঞাপনের মডেল হওয়ার পর গত বছর মুহাম্মদ মোস্তফা কামাল রাজের ‘সন্ধিক্ষণ’ নাটক দিয়ে অভিনয়ে নাম লিখিয়েছেন মালাইকা চৌধুরী। সম্পর্কে তিনি মেহজাবীন চৌধুরীর ছোট বোন। নিজ অভিজ্ঞতার আলোকে পরামর্শ দিয়ে বোন মালাইকাকে সার্বক্ষণিক সহযোগিতা করছেন মেহজাবীন। অভিনয়ের প্রথম প্রশিক্ষণও বড় বোনের কাছেই পেয়েছেন মালাইকা।
৯ ঘণ্টা আগে৫ মে শুরু হয়েছে তারকাদের ক্রিকেট টুর্নামেন্ট ‘সেলিব্রিটি চ্যাম্পিয়নস ট্রফি’ বা সিসিটি। প্রথম রাউন্ড শেষে ফাইনালে উঠেছে গিগাবাইট টাইটানস ও স্বপ্নধরা স্পারটান্স। দল দুটির মেন্টর হিসেবে আছেন নির্মাতা গিয়াস উদ্দিন সেলিম ও মুহাম্মদ মোস্তফা কামাল রাজ।
৯ ঘণ্টা আগেসিনেমার কোনো সীমান্ত নেই, সিনেমা মানে না কাঁটাতারের বিধিনিষেধ—প্রতিবছর কান চলচ্চিত্র উৎসবে সেটা আরও স্পষ্ট হয়ে ধরা দেয়। বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে পরিচালক, প্রযোজক, সেলস এজেন্ট ও সাংবাদিকেরা হাজির হন ‘বড় পর্দার অলিম্পিক’খ্যাত এ উৎসবে। নির্মাতারা আসেন তাঁদের সিনেমা দেখাতে। সেসব বিক্রির প্রক্রিয়া
৯ ঘণ্টা আগে