বিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

সময়ের সঙ্গে রং হারিয়েছে বাংলার ঐতিহ্য যাত্রাপালা। একসময়ের শক্তিশালী ও আবেগময় যাত্রার মঞ্চ যেন পরিণত হয়েছে প্রাপ্তবয়স্ক নৃত্য-আসরে। বাস্তব জীবনের এমন অভিজ্ঞতা নিয়ে সিনেমা বানাচ্ছেন আসিফ ইসলাম। ‘ল্যান্ড অব দ্য প্রিন্সেস’ নামের এ সিনেমায় অভিনয় করেছেন যাত্রাশিল্পীরা। আর শহরের গ্ল্যামারাস প্রিন্সেস রোজি চরিত্রে আছেন আশনা হাবিব ভাবনা।
যাত্রার সঙ্গে আসিফ ইসলামের পরিচয় হয়েছিল শৈশবে। সেই স্মৃতি পুনরুজ্জীবিত করতে ২০১৮ সালে ‘নবাব সিরাজউদ্দৌলা’ যাত্রাপালা দেখতে যান তিনি। সেখানে গিয়ে তাঁর মনে হয়, যাত্রাশিল্প এখন পরিণত হয়েছে প্রাপ্তবয়স্ক নৃত্য-আসরে। গল্পের চেয়ে দর্শকের আগ্রহ ছিল শহর থেকে আসা একজন নৃত্যশিল্পীকে ঘিরে। কয়েকটি দৃশ্যের পরেই পালা থেমে যায়, দর্শকদের দাবির মুখে অপমানে মঞ্চ ছাড়তে হয় পালার প্রধান অভিনেতাকে। সেই ঘটনা নিয়েই আসিফ ইসলাম বানিয়েছেন ল্যান্ড অব দ্য প্রিন্সেস। নির্মাতা জানান, ইতিমধ্যে শেষ হয়েছে সিনেমার শুটিং। চলতি বছর জানুয়ারিতে ফরিদপুরের গোবিন্দপুরে হয়েছে শুটিং। ভাবনা ছাড়া এতে আরও অভিনয় করেছেন অরবিন্দু মজুমদার, মাহমুদ আলম, এ কে আজাদ সেতু, জান্নাতুল বাকের খান, সালাউদ্দিন শেখ প্রমুখ।
অভিনয় দিয়ে নজর কাড়লেও সব ধরনের সিনেমায় অভিনয় করতে চান না ভাবনা। নিজেকে যুক্ত করতে চান ভালো আর গল্পনির্ভর সিনেমায়। ল্যান্ড অব দ্য প্রিন্সেস সিনেমার গল্পটা পড়ে তাঁর মনে হয়েছে, এটা আর দশটা সিনেমার মতো নয়। ভাবনা বলেন, ‘আমার ফিলোসফির সঙ্গে সিনেমার ভাবনাটা বেশ যায়। আমি মনে করি, উই লস্ট আর্ট ফর্ম ইন দিস গ্ল্যামারস ওয়ার্ল্ড। যাত্রাশিল্পটার বেলাতেও তা-ই ঘটছে। সেই গল্পটাই তুলে এনেছেন পরিচালক। আমি পরিচালককে বিশ্বাস করেছি, গল্পটাকে বিশ্বাস করেছি, আমার চরিত্রটাকে বিশ্বাস করেছি। নিজেকে চরিত্রের সঙ্গে মানিয়ে নিতে ৯ কেজি ওজন বাড়িয়েছি। আমি শাস্ত্রীয় নৃত্যশিল্পী, কিন্তু এই সিনেমার জন্য প্রিন্সেসদের যে নাচ, সেটা আয়ত্ত করেছি। সহশিল্পীরা সবাই যাত্রাশিল্পী হওয়ায় নিজেকে প্রিন্সেস হিসেবে তৈরি করাটা সহায়ক হয়েছে। আমার বিশ্বাস, সিনেমাটি সব মিলিয়েই স্পেশাল হয়ে উঠবে। দর্শকদের মনে ভাবনার খোরাক জোগাবে।’
নির্মাতা আসিফ ইসলাম বলেন, ‘আমার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকে সিনেমাটি নির্মাণ করা। সিনেমার পুরো ঘটনাটি আমার চোখের সামনে ঘটেছিল। সেই অস্বস্তিকর রাতেই আমি গভীরভাবে উপলব্ধি করি, যাত্রা কীভাবে বদলে গেছে, কীভাবে টিকে থাকার লড়াই করছে এমন এক সময়ে, যখন ঐতিহ্য আর সময়ের চাহিদা এক নয়। সেটাই রিক্রিয়েট করার চেষ্টা করেছি সিনেমায়। যেখানে আজকের যাত্রার ভঙ্গুর বাস্তবতা উঠে এসেছে।’

আসিফ ইসলাম আরও বলেন, ‘যাত্রাপালার শিল্পীরা দিন দিন যেন হারিয়ে যাচ্ছেন। গ্ল্যামার ও বিউটিকে প্রাধান্য দেওয়া হচ্ছে। যাত্রাপালায় এখন এটাই বাস্তবতা। এ সিনেমায় যাঁরা কাজ করেছেন, তাঁরা সত্যিকারের যাত্রাশিল্পী। এমন পরিস্থিতির সঙ্গে তাঁরা পরিচিত। তাই পারফরম্যান্সের জায়গা থেকে তাঁদের জন্য কাজটা সহজ ছিল। কারণ, তাঁরা নিজেদের চরিত্রেই অভিনয় করেছেন।’
নির্মাতা জানান, চলতি বছরের শেষ দিকে বেশ কিছু আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে সিনেমাটি পাঠানোর পরিকল্পনা করা হচ্ছে। উৎসব ঘুরে এসে আগামী বছর দেশে মুক্তি পাবে ল্যান্ড অব দ্য প্রিন্সেস।

সময়ের সঙ্গে রং হারিয়েছে বাংলার ঐতিহ্য যাত্রাপালা। একসময়ের শক্তিশালী ও আবেগময় যাত্রার মঞ্চ যেন পরিণত হয়েছে প্রাপ্তবয়স্ক নৃত্য-আসরে। বাস্তব জীবনের এমন অভিজ্ঞতা নিয়ে সিনেমা বানাচ্ছেন আসিফ ইসলাম। ‘ল্যান্ড অব দ্য প্রিন্সেস’ নামের এ সিনেমায় অভিনয় করেছেন যাত্রাশিল্পীরা। আর শহরের গ্ল্যামারাস প্রিন্সেস রোজি চরিত্রে আছেন আশনা হাবিব ভাবনা।
যাত্রার সঙ্গে আসিফ ইসলামের পরিচয় হয়েছিল শৈশবে। সেই স্মৃতি পুনরুজ্জীবিত করতে ২০১৮ সালে ‘নবাব সিরাজউদ্দৌলা’ যাত্রাপালা দেখতে যান তিনি। সেখানে গিয়ে তাঁর মনে হয়, যাত্রাশিল্প এখন পরিণত হয়েছে প্রাপ্তবয়স্ক নৃত্য-আসরে। গল্পের চেয়ে দর্শকের আগ্রহ ছিল শহর থেকে আসা একজন নৃত্যশিল্পীকে ঘিরে। কয়েকটি দৃশ্যের পরেই পালা থেমে যায়, দর্শকদের দাবির মুখে অপমানে মঞ্চ ছাড়তে হয় পালার প্রধান অভিনেতাকে। সেই ঘটনা নিয়েই আসিফ ইসলাম বানিয়েছেন ল্যান্ড অব দ্য প্রিন্সেস। নির্মাতা জানান, ইতিমধ্যে শেষ হয়েছে সিনেমার শুটিং। চলতি বছর জানুয়ারিতে ফরিদপুরের গোবিন্দপুরে হয়েছে শুটিং। ভাবনা ছাড়া এতে আরও অভিনয় করেছেন অরবিন্দু মজুমদার, মাহমুদ আলম, এ কে আজাদ সেতু, জান্নাতুল বাকের খান, সালাউদ্দিন শেখ প্রমুখ।
অভিনয় দিয়ে নজর কাড়লেও সব ধরনের সিনেমায় অভিনয় করতে চান না ভাবনা। নিজেকে যুক্ত করতে চান ভালো আর গল্পনির্ভর সিনেমায়। ল্যান্ড অব দ্য প্রিন্সেস সিনেমার গল্পটা পড়ে তাঁর মনে হয়েছে, এটা আর দশটা সিনেমার মতো নয়। ভাবনা বলেন, ‘আমার ফিলোসফির সঙ্গে সিনেমার ভাবনাটা বেশ যায়। আমি মনে করি, উই লস্ট আর্ট ফর্ম ইন দিস গ্ল্যামারস ওয়ার্ল্ড। যাত্রাশিল্পটার বেলাতেও তা-ই ঘটছে। সেই গল্পটাই তুলে এনেছেন পরিচালক। আমি পরিচালককে বিশ্বাস করেছি, গল্পটাকে বিশ্বাস করেছি, আমার চরিত্রটাকে বিশ্বাস করেছি। নিজেকে চরিত্রের সঙ্গে মানিয়ে নিতে ৯ কেজি ওজন বাড়িয়েছি। আমি শাস্ত্রীয় নৃত্যশিল্পী, কিন্তু এই সিনেমার জন্য প্রিন্সেসদের যে নাচ, সেটা আয়ত্ত করেছি। সহশিল্পীরা সবাই যাত্রাশিল্পী হওয়ায় নিজেকে প্রিন্সেস হিসেবে তৈরি করাটা সহায়ক হয়েছে। আমার বিশ্বাস, সিনেমাটি সব মিলিয়েই স্পেশাল হয়ে উঠবে। দর্শকদের মনে ভাবনার খোরাক জোগাবে।’
নির্মাতা আসিফ ইসলাম বলেন, ‘আমার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকে সিনেমাটি নির্মাণ করা। সিনেমার পুরো ঘটনাটি আমার চোখের সামনে ঘটেছিল। সেই অস্বস্তিকর রাতেই আমি গভীরভাবে উপলব্ধি করি, যাত্রা কীভাবে বদলে গেছে, কীভাবে টিকে থাকার লড়াই করছে এমন এক সময়ে, যখন ঐতিহ্য আর সময়ের চাহিদা এক নয়। সেটাই রিক্রিয়েট করার চেষ্টা করেছি সিনেমায়। যেখানে আজকের যাত্রার ভঙ্গুর বাস্তবতা উঠে এসেছে।’

আসিফ ইসলাম আরও বলেন, ‘যাত্রাপালার শিল্পীরা দিন দিন যেন হারিয়ে যাচ্ছেন। গ্ল্যামার ও বিউটিকে প্রাধান্য দেওয়া হচ্ছে। যাত্রাপালায় এখন এটাই বাস্তবতা। এ সিনেমায় যাঁরা কাজ করেছেন, তাঁরা সত্যিকারের যাত্রাশিল্পী। এমন পরিস্থিতির সঙ্গে তাঁরা পরিচিত। তাই পারফরম্যান্সের জায়গা থেকে তাঁদের জন্য কাজটা সহজ ছিল। কারণ, তাঁরা নিজেদের চরিত্রেই অভিনয় করেছেন।’
নির্মাতা জানান, চলতি বছরের শেষ দিকে বেশ কিছু আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে সিনেমাটি পাঠানোর পরিকল্পনা করা হচ্ছে। উৎসব ঘুরে এসে আগামী বছর দেশে মুক্তি পাবে ল্যান্ড অব দ্য প্রিন্সেস।
বিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

সময়ের সঙ্গে রং হারিয়েছে বাংলার ঐতিহ্য যাত্রাপালা। একসময়ের শক্তিশালী ও আবেগময় যাত্রার মঞ্চ যেন পরিণত হয়েছে প্রাপ্তবয়স্ক নৃত্য-আসরে। বাস্তব জীবনের এমন অভিজ্ঞতা নিয়ে সিনেমা বানাচ্ছেন আসিফ ইসলাম। ‘ল্যান্ড অব দ্য প্রিন্সেস’ নামের এ সিনেমায় অভিনয় করেছেন যাত্রাশিল্পীরা। আর শহরের গ্ল্যামারাস প্রিন্সেস রোজি চরিত্রে আছেন আশনা হাবিব ভাবনা।
যাত্রার সঙ্গে আসিফ ইসলামের পরিচয় হয়েছিল শৈশবে। সেই স্মৃতি পুনরুজ্জীবিত করতে ২০১৮ সালে ‘নবাব সিরাজউদ্দৌলা’ যাত্রাপালা দেখতে যান তিনি। সেখানে গিয়ে তাঁর মনে হয়, যাত্রাশিল্প এখন পরিণত হয়েছে প্রাপ্তবয়স্ক নৃত্য-আসরে। গল্পের চেয়ে দর্শকের আগ্রহ ছিল শহর থেকে আসা একজন নৃত্যশিল্পীকে ঘিরে। কয়েকটি দৃশ্যের পরেই পালা থেমে যায়, দর্শকদের দাবির মুখে অপমানে মঞ্চ ছাড়তে হয় পালার প্রধান অভিনেতাকে। সেই ঘটনা নিয়েই আসিফ ইসলাম বানিয়েছেন ল্যান্ড অব দ্য প্রিন্সেস। নির্মাতা জানান, ইতিমধ্যে শেষ হয়েছে সিনেমার শুটিং। চলতি বছর জানুয়ারিতে ফরিদপুরের গোবিন্দপুরে হয়েছে শুটিং। ভাবনা ছাড়া এতে আরও অভিনয় করেছেন অরবিন্দু মজুমদার, মাহমুদ আলম, এ কে আজাদ সেতু, জান্নাতুল বাকের খান, সালাউদ্দিন শেখ প্রমুখ।
অভিনয় দিয়ে নজর কাড়লেও সব ধরনের সিনেমায় অভিনয় করতে চান না ভাবনা। নিজেকে যুক্ত করতে চান ভালো আর গল্পনির্ভর সিনেমায়। ল্যান্ড অব দ্য প্রিন্সেস সিনেমার গল্পটা পড়ে তাঁর মনে হয়েছে, এটা আর দশটা সিনেমার মতো নয়। ভাবনা বলেন, ‘আমার ফিলোসফির সঙ্গে সিনেমার ভাবনাটা বেশ যায়। আমি মনে করি, উই লস্ট আর্ট ফর্ম ইন দিস গ্ল্যামারস ওয়ার্ল্ড। যাত্রাশিল্পটার বেলাতেও তা-ই ঘটছে। সেই গল্পটাই তুলে এনেছেন পরিচালক। আমি পরিচালককে বিশ্বাস করেছি, গল্পটাকে বিশ্বাস করেছি, আমার চরিত্রটাকে বিশ্বাস করেছি। নিজেকে চরিত্রের সঙ্গে মানিয়ে নিতে ৯ কেজি ওজন বাড়িয়েছি। আমি শাস্ত্রীয় নৃত্যশিল্পী, কিন্তু এই সিনেমার জন্য প্রিন্সেসদের যে নাচ, সেটা আয়ত্ত করেছি। সহশিল্পীরা সবাই যাত্রাশিল্পী হওয়ায় নিজেকে প্রিন্সেস হিসেবে তৈরি করাটা সহায়ক হয়েছে। আমার বিশ্বাস, সিনেমাটি সব মিলিয়েই স্পেশাল হয়ে উঠবে। দর্শকদের মনে ভাবনার খোরাক জোগাবে।’
নির্মাতা আসিফ ইসলাম বলেন, ‘আমার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকে সিনেমাটি নির্মাণ করা। সিনেমার পুরো ঘটনাটি আমার চোখের সামনে ঘটেছিল। সেই অস্বস্তিকর রাতেই আমি গভীরভাবে উপলব্ধি করি, যাত্রা কীভাবে বদলে গেছে, কীভাবে টিকে থাকার লড়াই করছে এমন এক সময়ে, যখন ঐতিহ্য আর সময়ের চাহিদা এক নয়। সেটাই রিক্রিয়েট করার চেষ্টা করেছি সিনেমায়। যেখানে আজকের যাত্রার ভঙ্গুর বাস্তবতা উঠে এসেছে।’

আসিফ ইসলাম আরও বলেন, ‘যাত্রাপালার শিল্পীরা দিন দিন যেন হারিয়ে যাচ্ছেন। গ্ল্যামার ও বিউটিকে প্রাধান্য দেওয়া হচ্ছে। যাত্রাপালায় এখন এটাই বাস্তবতা। এ সিনেমায় যাঁরা কাজ করেছেন, তাঁরা সত্যিকারের যাত্রাশিল্পী। এমন পরিস্থিতির সঙ্গে তাঁরা পরিচিত। তাই পারফরম্যান্সের জায়গা থেকে তাঁদের জন্য কাজটা সহজ ছিল। কারণ, তাঁরা নিজেদের চরিত্রেই অভিনয় করেছেন।’
নির্মাতা জানান, চলতি বছরের শেষ দিকে বেশ কিছু আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে সিনেমাটি পাঠানোর পরিকল্পনা করা হচ্ছে। উৎসব ঘুরে এসে আগামী বছর দেশে মুক্তি পাবে ল্যান্ড অব দ্য প্রিন্সেস।

সময়ের সঙ্গে রং হারিয়েছে বাংলার ঐতিহ্য যাত্রাপালা। একসময়ের শক্তিশালী ও আবেগময় যাত্রার মঞ্চ যেন পরিণত হয়েছে প্রাপ্তবয়স্ক নৃত্য-আসরে। বাস্তব জীবনের এমন অভিজ্ঞতা নিয়ে সিনেমা বানাচ্ছেন আসিফ ইসলাম। ‘ল্যান্ড অব দ্য প্রিন্সেস’ নামের এ সিনেমায় অভিনয় করেছেন যাত্রাশিল্পীরা। আর শহরের গ্ল্যামারাস প্রিন্সেস রোজি চরিত্রে আছেন আশনা হাবিব ভাবনা।
যাত্রার সঙ্গে আসিফ ইসলামের পরিচয় হয়েছিল শৈশবে। সেই স্মৃতি পুনরুজ্জীবিত করতে ২০১৮ সালে ‘নবাব সিরাজউদ্দৌলা’ যাত্রাপালা দেখতে যান তিনি। সেখানে গিয়ে তাঁর মনে হয়, যাত্রাশিল্প এখন পরিণত হয়েছে প্রাপ্তবয়স্ক নৃত্য-আসরে। গল্পের চেয়ে দর্শকের আগ্রহ ছিল শহর থেকে আসা একজন নৃত্যশিল্পীকে ঘিরে। কয়েকটি দৃশ্যের পরেই পালা থেমে যায়, দর্শকদের দাবির মুখে অপমানে মঞ্চ ছাড়তে হয় পালার প্রধান অভিনেতাকে। সেই ঘটনা নিয়েই আসিফ ইসলাম বানিয়েছেন ল্যান্ড অব দ্য প্রিন্সেস। নির্মাতা জানান, ইতিমধ্যে শেষ হয়েছে সিনেমার শুটিং। চলতি বছর জানুয়ারিতে ফরিদপুরের গোবিন্দপুরে হয়েছে শুটিং। ভাবনা ছাড়া এতে আরও অভিনয় করেছেন অরবিন্দু মজুমদার, মাহমুদ আলম, এ কে আজাদ সেতু, জান্নাতুল বাকের খান, সালাউদ্দিন শেখ প্রমুখ।
অভিনয় দিয়ে নজর কাড়লেও সব ধরনের সিনেমায় অভিনয় করতে চান না ভাবনা। নিজেকে যুক্ত করতে চান ভালো আর গল্পনির্ভর সিনেমায়। ল্যান্ড অব দ্য প্রিন্সেস সিনেমার গল্পটা পড়ে তাঁর মনে হয়েছে, এটা আর দশটা সিনেমার মতো নয়। ভাবনা বলেন, ‘আমার ফিলোসফির সঙ্গে সিনেমার ভাবনাটা বেশ যায়। আমি মনে করি, উই লস্ট আর্ট ফর্ম ইন দিস গ্ল্যামারস ওয়ার্ল্ড। যাত্রাশিল্পটার বেলাতেও তা-ই ঘটছে। সেই গল্পটাই তুলে এনেছেন পরিচালক। আমি পরিচালককে বিশ্বাস করেছি, গল্পটাকে বিশ্বাস করেছি, আমার চরিত্রটাকে বিশ্বাস করেছি। নিজেকে চরিত্রের সঙ্গে মানিয়ে নিতে ৯ কেজি ওজন বাড়িয়েছি। আমি শাস্ত্রীয় নৃত্যশিল্পী, কিন্তু এই সিনেমার জন্য প্রিন্সেসদের যে নাচ, সেটা আয়ত্ত করেছি। সহশিল্পীরা সবাই যাত্রাশিল্পী হওয়ায় নিজেকে প্রিন্সেস হিসেবে তৈরি করাটা সহায়ক হয়েছে। আমার বিশ্বাস, সিনেমাটি সব মিলিয়েই স্পেশাল হয়ে উঠবে। দর্শকদের মনে ভাবনার খোরাক জোগাবে।’
নির্মাতা আসিফ ইসলাম বলেন, ‘আমার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকে সিনেমাটি নির্মাণ করা। সিনেমার পুরো ঘটনাটি আমার চোখের সামনে ঘটেছিল। সেই অস্বস্তিকর রাতেই আমি গভীরভাবে উপলব্ধি করি, যাত্রা কীভাবে বদলে গেছে, কীভাবে টিকে থাকার লড়াই করছে এমন এক সময়ে, যখন ঐতিহ্য আর সময়ের চাহিদা এক নয়। সেটাই রিক্রিয়েট করার চেষ্টা করেছি সিনেমায়। যেখানে আজকের যাত্রার ভঙ্গুর বাস্তবতা উঠে এসেছে।’

আসিফ ইসলাম আরও বলেন, ‘যাত্রাপালার শিল্পীরা দিন দিন যেন হারিয়ে যাচ্ছেন। গ্ল্যামার ও বিউটিকে প্রাধান্য দেওয়া হচ্ছে। যাত্রাপালায় এখন এটাই বাস্তবতা। এ সিনেমায় যাঁরা কাজ করেছেন, তাঁরা সত্যিকারের যাত্রাশিল্পী। এমন পরিস্থিতির সঙ্গে তাঁরা পরিচিত। তাই পারফরম্যান্সের জায়গা থেকে তাঁদের জন্য কাজটা সহজ ছিল। কারণ, তাঁরা নিজেদের চরিত্রেই অভিনয় করেছেন।’
নির্মাতা জানান, চলতি বছরের শেষ দিকে বেশ কিছু আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে সিনেমাটি পাঠানোর পরিকল্পনা করা হচ্ছে। উৎসব ঘুরে এসে আগামী বছর দেশে মুক্তি পাবে ল্যান্ড অব দ্য প্রিন্সেস।

২০১৫ সালে আকরাম খানের ‘ঘাসফুল’ দিয়ে চলচ্চিত্রে যাত্রা শুরু হয়েছিল তানিয়া বৃষ্টির। এরপর আরও কয়েকটি সিনেমায় অভিনয় করলেও রুপালি পর্দায় সাফল্য পাননি। পরবর্তী সময়ে থিতু হন ছোট পর্দায়। সবশেষ ২০১৯ সালে মুক্তি পেয়েছিল তানিয়া অভিনীত ‘গোয়েন্দাগিরি’। তবে সিনেমাটির শুটিং হয়েছিল আরও দুই-তিন বছর আগে।
১ দিন আগে
গান কেউ লেখে, কেউ সুর করে, কেউ গায়। আবার এমন অনেক সংগীতশিল্পী আছেন যাঁরা নিজেদের গান নিজেরাই লেখেন ও সুর করেন। সেই গায়ক-গীতিকারদের নিয়ে গত বছর অক্টোবরে জয় শাহরিয়ারের উদ্যোগে আজব কারখানা আয়োজন করেছিল ‘গানওয়ালাদের গান’ শিরোনামের কনসার্ট। ওই আয়োজনে দর্শক-শ্রোতাদের গানে গানে মুগ্ধ করেন জয় শাহরিয়ার...
১ দিন আগে
প্রতি সপ্তাহে নতুন সিনেমা বা ওয়েব সিরিজের জন্য দর্শকদের নজর থাকে ওটিটি প্ল্যাটফর্মে। এ সপ্তাহেও মুক্তি পাবে নানা দেশের, নানা ভাষার কনটেন্ট। বাছাই করা এমন কিছু কনটেন্টের খোঁজ থাকছে এ প্রতিবেদনে।
১ দিন আগে
আজানের শব্দে সকালে ঘুম ভাঙায় একসময় আপত্তি তুলেছিলেন সনু নিগম। তা নিয়ে অনেক সমালোচনা হয়েছিল। এবার সেই সনুই আজানের জন্য গান থামিয়ে সম্প্রীতির নজির গড়লেন। পেলেন প্রশংসা। সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে সেই কনসার্টের ভিডিও।
১ দিন আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

২০১৫ সালে আকরাম খানের ‘ঘাসফুল’ দিয়ে চলচ্চিত্রে যাত্রা শুরু হয়েছিল তানিয়া বৃষ্টির। এরপর আরও কয়েকটি সিনেমায় অভিনয় করলেও রুপালি পর্দায় সাফল্য পাননি। পরবর্তী সময়ে থিতু হন ছোট পর্দায়। সবশেষ ২০১৯ সালে মুক্তি পেয়েছিল তানিয়া অভিনীত ‘গোয়েন্দাগিরি’। তবে সিনেমাটির শুটিং হয়েছিল আরও দুই-তিন বছর আগে। দীর্ঘ বিরতি কাটিয়ে আবার বড় পর্দায় ফিরছেন তানিয়া বৃষ্টি। তাঁকে দেখা যাবে রায়হান খানের ‘ট্রাইব্যুনাল’ সিনেমায়।
আবার কবে সিনেমায় দেখা যাবে—প্রায়ই তানিয়া বৃষ্টিকে এমন প্রশ্নের মুখোমুখি হতে হয়। বরাবরই অভিনেত্রী জানিয়েছেন, নাটকের ব্যস্ততার কারণে সিনেমা নিয়ে এখন ভাবছেন না। তবে সিনেমায় ফিরে আসার সম্ভাবনাও উড়িয়ে দেননি কখনো। জানিয়েছেন, ভালো গল্প ও চরিত্র পেলে সিনেমায় ফেরা হবে। অবশেষে শেষ হলো সেই অপেক্ষার পালা। প্রায় এক দশকের বিরতির পর আবার সিনেমার শুটিং করছেন তানিয়া বৃষ্টি।
কোর্টরুম ড্রামার সঙ্গে ক্রাইম থ্রিলারের মিশ্রণে তৈরি হয়েছে ট্রাইব্যুনাল সিনেমার কাহিনি। তানিয়া বৃষ্টি ছাড়া এতে আরও অভিনয় করছেন তারিক আনাম খান, আদর আজাদ, মৌসুমী হামিদ, রাকিব হোসেন ইভন, সায়রা আক্তার জাহান, মিলন ভট্টাচার্য প্রমুখ।
এ মাসের শুরুতে চট্টগ্রামে শুরু হয়েছে ট্রাইব্যুনাল সিনেমার শুটিং। চলবে আরও কিছুদিন। গতকাল শুটিংয়ের একটি ছবি শেয়ার করে নির্মাতা রায়হান খান নতুন এই সিনেমার খবর জানান। সেই ছবিতে দেখা যায় একটি টানেলে দাঁড়িয়ে মিলন ভট্টাচার্যের সঙ্গে গভীর কোনো বিষয় নিয়ে আলাপ করছেন আদর আজাদ। তার ঠোঁটে সিগারেট, চেহারায় চিন্তার ভাঁজ। আদরের কাঁধে হাত রেখে কিছু একটা বোঝাতে চাইছেন মিলন।
ক্যাপশনে রায়হান খান লেখেন, ‘এটা কোনো পোস্টার নয়, কিন্তু কিছু একটা হচ্ছে। একটি টানেলের আবছা নীরবতায় দুই ব্যক্তি কথা বলছেন, যে আলাপ তাদের ভাগ্য পরিবর্তন করে দিতে পারে। যেখানে আদালত নেই, হাতুড়ি নেই, তবু সত্য বিচারাধীন।’
জানা গেছে, ট্রাইব্যুনাল নির্মিত হচ্ছে একটি সত্য ঘটনা অবলম্বনে। যে গল্প ন্যায়বিচার, নৈতিকতা এবং প্রতিটি রায়ের পেছনে লুকানো রাজনীতি নিয়ে প্রশ্ন তোলে।
নতুন এই সিনেমা নিয়ে কথা বলতে তানিয়া বৃষ্টির সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে কোনো সাড়া পাওয়া যায়নি। জানা গেছে, সিনেমায় অভিনয়ের বিষয়টি আনুষ্ঠানিক ঘোষণার আগে এ নিয়ে কথা বলতে চান না তিনি।
এ বছরের মধ্যেই ট্রাইব্যুনালের কাজ শেষ করতে চান নির্মাতা। আগামী বছরের শুরুতে প্রেক্ষাগৃহে সিনেমাটি মুক্তির পরিকল্পনা করা হচ্ছে।

২০১৫ সালে আকরাম খানের ‘ঘাসফুল’ দিয়ে চলচ্চিত্রে যাত্রা শুরু হয়েছিল তানিয়া বৃষ্টির। এরপর আরও কয়েকটি সিনেমায় অভিনয় করলেও রুপালি পর্দায় সাফল্য পাননি। পরবর্তী সময়ে থিতু হন ছোট পর্দায়। সবশেষ ২০১৯ সালে মুক্তি পেয়েছিল তানিয়া অভিনীত ‘গোয়েন্দাগিরি’। তবে সিনেমাটির শুটিং হয়েছিল আরও দুই-তিন বছর আগে। দীর্ঘ বিরতি কাটিয়ে আবার বড় পর্দায় ফিরছেন তানিয়া বৃষ্টি। তাঁকে দেখা যাবে রায়হান খানের ‘ট্রাইব্যুনাল’ সিনেমায়।
আবার কবে সিনেমায় দেখা যাবে—প্রায়ই তানিয়া বৃষ্টিকে এমন প্রশ্নের মুখোমুখি হতে হয়। বরাবরই অভিনেত্রী জানিয়েছেন, নাটকের ব্যস্ততার কারণে সিনেমা নিয়ে এখন ভাবছেন না। তবে সিনেমায় ফিরে আসার সম্ভাবনাও উড়িয়ে দেননি কখনো। জানিয়েছেন, ভালো গল্প ও চরিত্র পেলে সিনেমায় ফেরা হবে। অবশেষে শেষ হলো সেই অপেক্ষার পালা। প্রায় এক দশকের বিরতির পর আবার সিনেমার শুটিং করছেন তানিয়া বৃষ্টি।
কোর্টরুম ড্রামার সঙ্গে ক্রাইম থ্রিলারের মিশ্রণে তৈরি হয়েছে ট্রাইব্যুনাল সিনেমার কাহিনি। তানিয়া বৃষ্টি ছাড়া এতে আরও অভিনয় করছেন তারিক আনাম খান, আদর আজাদ, মৌসুমী হামিদ, রাকিব হোসেন ইভন, সায়রা আক্তার জাহান, মিলন ভট্টাচার্য প্রমুখ।
এ মাসের শুরুতে চট্টগ্রামে শুরু হয়েছে ট্রাইব্যুনাল সিনেমার শুটিং। চলবে আরও কিছুদিন। গতকাল শুটিংয়ের একটি ছবি শেয়ার করে নির্মাতা রায়হান খান নতুন এই সিনেমার খবর জানান। সেই ছবিতে দেখা যায় একটি টানেলে দাঁড়িয়ে মিলন ভট্টাচার্যের সঙ্গে গভীর কোনো বিষয় নিয়ে আলাপ করছেন আদর আজাদ। তার ঠোঁটে সিগারেট, চেহারায় চিন্তার ভাঁজ। আদরের কাঁধে হাত রেখে কিছু একটা বোঝাতে চাইছেন মিলন।
ক্যাপশনে রায়হান খান লেখেন, ‘এটা কোনো পোস্টার নয়, কিন্তু কিছু একটা হচ্ছে। একটি টানেলের আবছা নীরবতায় দুই ব্যক্তি কথা বলছেন, যে আলাপ তাদের ভাগ্য পরিবর্তন করে দিতে পারে। যেখানে আদালত নেই, হাতুড়ি নেই, তবু সত্য বিচারাধীন।’
জানা গেছে, ট্রাইব্যুনাল নির্মিত হচ্ছে একটি সত্য ঘটনা অবলম্বনে। যে গল্প ন্যায়বিচার, নৈতিকতা এবং প্রতিটি রায়ের পেছনে লুকানো রাজনীতি নিয়ে প্রশ্ন তোলে।
নতুন এই সিনেমা নিয়ে কথা বলতে তানিয়া বৃষ্টির সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে কোনো সাড়া পাওয়া যায়নি। জানা গেছে, সিনেমায় অভিনয়ের বিষয়টি আনুষ্ঠানিক ঘোষণার আগে এ নিয়ে কথা বলতে চান না তিনি।
এ বছরের মধ্যেই ট্রাইব্যুনালের কাজ শেষ করতে চান নির্মাতা। আগামী বছরের শুরুতে প্রেক্ষাগৃহে সিনেমাটি মুক্তির পরিকল্পনা করা হচ্ছে।

সময়ের সঙ্গে রং হারিয়েছে বাংলার ঐতিহ্য যাত্রাপালা। একসময়ের শক্তিশালী ও আবেগময় যাত্রার মঞ্চ যেন পরিণত হয়েছে প্রাপ্তবয়স্ক নৃত্য-আসরে। বাস্তব জীবনের এমন অভিজ্ঞতা নিয়ে সিনেমা বানাচ্ছেন আসিফ ইসলাম। ‘ল্যান্ড অব দ্য প্রিন্সেস’ নামের এ সিনেমায় অভিনয় করেছেন যাত্রাশিল্পীরা। আর শহরের গ্ল্যামারাস প্রিন্সেস
৩০ মে ২০২৫
গান কেউ লেখে, কেউ সুর করে, কেউ গায়। আবার এমন অনেক সংগীতশিল্পী আছেন যাঁরা নিজেদের গান নিজেরাই লেখেন ও সুর করেন। সেই গায়ক-গীতিকারদের নিয়ে গত বছর অক্টোবরে জয় শাহরিয়ারের উদ্যোগে আজব কারখানা আয়োজন করেছিল ‘গানওয়ালাদের গান’ শিরোনামের কনসার্ট। ওই আয়োজনে দর্শক-শ্রোতাদের গানে গানে মুগ্ধ করেন জয় শাহরিয়ার...
১ দিন আগে
প্রতি সপ্তাহে নতুন সিনেমা বা ওয়েব সিরিজের জন্য দর্শকদের নজর থাকে ওটিটি প্ল্যাটফর্মে। এ সপ্তাহেও মুক্তি পাবে নানা দেশের, নানা ভাষার কনটেন্ট। বাছাই করা এমন কিছু কনটেন্টের খোঁজ থাকছে এ প্রতিবেদনে।
১ দিন আগে
আজানের শব্দে সকালে ঘুম ভাঙায় একসময় আপত্তি তুলেছিলেন সনু নিগম। তা নিয়ে অনেক সমালোচনা হয়েছিল। এবার সেই সনুই আজানের জন্য গান থামিয়ে সম্প্রীতির নজির গড়লেন। পেলেন প্রশংসা। সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে সেই কনসার্টের ভিডিও।
১ দিন আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

গান কেউ লেখে, কেউ সুর করে, কেউ গায়। আবার এমন অনেক সংগীতশিল্পী আছেন যাঁরা নিজেদের গান নিজেরাই লেখেন ও সুর করেন। সেই গায়ক-গীতিকারদের নিয়ে গত বছর অক্টোবরে জয় শাহরিয়ারের উদ্যোগে আজব কারখানা আয়োজন করেছিল ‘গানওয়ালাদের গান’ শিরোনামের কনসার্ট। ওই আয়োজনে দর্শক-শ্রোতাদের গানে গানে মুগ্ধ করেন জয় শাহরিয়ার, লিমন, আহমেদ হাসান সানি, সভ্যতা, শুভ্র, সুহৃদ স্বাগত ও ব্যান্ড কাকতাল।
এক বছর পর আজব কারখানা নিয়ে এসেছে সেই আয়োজনের দ্বিতীয় পর্ব ‘গানওয়ালাদের গান ২’। আজ রাজধানীর বনানীর যাত্রা বিরতিতে অনুষ্ঠিত হবে এই কনসার্ট। গানওয়ালাদের গান ২ কনসার্টে গাইবেন অটামনাল মুন, লাবিক কামাল গৌরব, খৈয়াম সানু সন্ধি, এঞ্জেল নূর, সোহান আলী, সাহস মোস্তাফিজ, নাহিদ হাসান ও সাদী শাহনেওয়াজ।
গানওয়ালাদের গান ২ কনসার্ট নিয়ে জয় শাহরিয়ার বলেন, ‘বাংলা গানে সিঙ্গার-সং রাইটারদের বিচরণ অনেক আগে থেকে। তাঁদের প্রভাবও বিশাল। আমরা তাঁদের নাম দিয়েছি গানওয়ালা। এদের গানে থাকে স্বাতন্ত্র্য, থাকে আলাদা দর্শন। বব ডিলান থেকে কবীর সুমন কিংবা পিট সিগার থেকে সঞ্জীব চৌধুরী। তাঁদের গানের উত্তরসূরিদের বিচরণ বাংলা গানে ছিল, আছে, থাকবে। গানওয়ালারা নিজেদের মতো করে একটু আড়ালে থাকেন। তাঁদের আলাদা কিছু দর্শন থাকে। আমিও নিজের গান নিজেই লিখি। তাই এই বিষয়টি অনুভব করতে পারি। আমাদের গান যাঁরা শোনেন, তাঁদের একটি সুন্দর সন্ধ্যা উপহার দিতেই এই আয়োজন। গত বছর শুরু হয়েছিল এই আয়োজন। আজ অনুষ্ঠিত হবে এর দ্বিতীয় পর্ব।’
দর্শকের জন্য এই কনসার্টের টিকিটের দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ৭০০ টাকা। শিক্ষার্থীদের জন্য টিকিটের দাম ৫০০ টাকা। আয়োজন শুরু হবে বিকেল ৫টায়।
গায়ক-গীতিকারদের নিয়ে আগামী ৭ নভেম্বর আয়োজন করা হয়েছে আরও একটি কনসার্ট। শিরোনাম ‘ফিফটিন স্টোরিস বাই দ্য সংরাইটারস কালেক্টিভ’। এই আয়োজনে ১৫ সিঙ্গার সংরাইটার গান শোনানোর পাশাপাশি কথা বলবেন সংগীত যাত্রা নিয়ে। এদিন পারফর্ম করবেন জয় শাহরিয়ার, আসির আরমান, ইমতিয়াজ বর্ষণ, রায়হান ইসলাম শুভ্র, এ কে রাহুল, মুমতাহিনা মেহাজাবিন, ইসমামুল ফরহাদ, রোদসী, সামিন ইয়াসার, বাশার লিসান, উপমা, অং, তানজির শুদ্ধ, মুহিব ফয়সাল লিংকন ও মারুফ মিয়া। তেজগাঁওয়ের ইয়ামাহা ফ্ল্যাগশিপ সেন্টারে বিকেল ৫টায় শুরু হবে আয়োজন। টিকিটের দাম ৫০০ টাকা।

গান কেউ লেখে, কেউ সুর করে, কেউ গায়। আবার এমন অনেক সংগীতশিল্পী আছেন যাঁরা নিজেদের গান নিজেরাই লেখেন ও সুর করেন। সেই গায়ক-গীতিকারদের নিয়ে গত বছর অক্টোবরে জয় শাহরিয়ারের উদ্যোগে আজব কারখানা আয়োজন করেছিল ‘গানওয়ালাদের গান’ শিরোনামের কনসার্ট। ওই আয়োজনে দর্শক-শ্রোতাদের গানে গানে মুগ্ধ করেন জয় শাহরিয়ার, লিমন, আহমেদ হাসান সানি, সভ্যতা, শুভ্র, সুহৃদ স্বাগত ও ব্যান্ড কাকতাল।
এক বছর পর আজব কারখানা নিয়ে এসেছে সেই আয়োজনের দ্বিতীয় পর্ব ‘গানওয়ালাদের গান ২’। আজ রাজধানীর বনানীর যাত্রা বিরতিতে অনুষ্ঠিত হবে এই কনসার্ট। গানওয়ালাদের গান ২ কনসার্টে গাইবেন অটামনাল মুন, লাবিক কামাল গৌরব, খৈয়াম সানু সন্ধি, এঞ্জেল নূর, সোহান আলী, সাহস মোস্তাফিজ, নাহিদ হাসান ও সাদী শাহনেওয়াজ।
গানওয়ালাদের গান ২ কনসার্ট নিয়ে জয় শাহরিয়ার বলেন, ‘বাংলা গানে সিঙ্গার-সং রাইটারদের বিচরণ অনেক আগে থেকে। তাঁদের প্রভাবও বিশাল। আমরা তাঁদের নাম দিয়েছি গানওয়ালা। এদের গানে থাকে স্বাতন্ত্র্য, থাকে আলাদা দর্শন। বব ডিলান থেকে কবীর সুমন কিংবা পিট সিগার থেকে সঞ্জীব চৌধুরী। তাঁদের গানের উত্তরসূরিদের বিচরণ বাংলা গানে ছিল, আছে, থাকবে। গানওয়ালারা নিজেদের মতো করে একটু আড়ালে থাকেন। তাঁদের আলাদা কিছু দর্শন থাকে। আমিও নিজের গান নিজেই লিখি। তাই এই বিষয়টি অনুভব করতে পারি। আমাদের গান যাঁরা শোনেন, তাঁদের একটি সুন্দর সন্ধ্যা উপহার দিতেই এই আয়োজন। গত বছর শুরু হয়েছিল এই আয়োজন। আজ অনুষ্ঠিত হবে এর দ্বিতীয় পর্ব।’
দর্শকের জন্য এই কনসার্টের টিকিটের দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ৭০০ টাকা। শিক্ষার্থীদের জন্য টিকিটের দাম ৫০০ টাকা। আয়োজন শুরু হবে বিকেল ৫টায়।
গায়ক-গীতিকারদের নিয়ে আগামী ৭ নভেম্বর আয়োজন করা হয়েছে আরও একটি কনসার্ট। শিরোনাম ‘ফিফটিন স্টোরিস বাই দ্য সংরাইটারস কালেক্টিভ’। এই আয়োজনে ১৫ সিঙ্গার সংরাইটার গান শোনানোর পাশাপাশি কথা বলবেন সংগীত যাত্রা নিয়ে। এদিন পারফর্ম করবেন জয় শাহরিয়ার, আসির আরমান, ইমতিয়াজ বর্ষণ, রায়হান ইসলাম শুভ্র, এ কে রাহুল, মুমতাহিনা মেহাজাবিন, ইসমামুল ফরহাদ, রোদসী, সামিন ইয়াসার, বাশার লিসান, উপমা, অং, তানজির শুদ্ধ, মুহিব ফয়সাল লিংকন ও মারুফ মিয়া। তেজগাঁওয়ের ইয়ামাহা ফ্ল্যাগশিপ সেন্টারে বিকেল ৫টায় শুরু হবে আয়োজন। টিকিটের দাম ৫০০ টাকা।

সময়ের সঙ্গে রং হারিয়েছে বাংলার ঐতিহ্য যাত্রাপালা। একসময়ের শক্তিশালী ও আবেগময় যাত্রার মঞ্চ যেন পরিণত হয়েছে প্রাপ্তবয়স্ক নৃত্য-আসরে। বাস্তব জীবনের এমন অভিজ্ঞতা নিয়ে সিনেমা বানাচ্ছেন আসিফ ইসলাম। ‘ল্যান্ড অব দ্য প্রিন্সেস’ নামের এ সিনেমায় অভিনয় করেছেন যাত্রাশিল্পীরা। আর শহরের গ্ল্যামারাস প্রিন্সেস
৩০ মে ২০২৫
২০১৫ সালে আকরাম খানের ‘ঘাসফুল’ দিয়ে চলচ্চিত্রে যাত্রা শুরু হয়েছিল তানিয়া বৃষ্টির। এরপর আরও কয়েকটি সিনেমায় অভিনয় করলেও রুপালি পর্দায় সাফল্য পাননি। পরবর্তী সময়ে থিতু হন ছোট পর্দায়। সবশেষ ২০১৯ সালে মুক্তি পেয়েছিল তানিয়া অভিনীত ‘গোয়েন্দাগিরি’। তবে সিনেমাটির শুটিং হয়েছিল আরও দুই-তিন বছর আগে।
১ দিন আগে
প্রতি সপ্তাহে নতুন সিনেমা বা ওয়েব সিরিজের জন্য দর্শকদের নজর থাকে ওটিটি প্ল্যাটফর্মে। এ সপ্তাহেও মুক্তি পাবে নানা দেশের, নানা ভাষার কনটেন্ট। বাছাই করা এমন কিছু কনটেন্টের খোঁজ থাকছে এ প্রতিবেদনে।
১ দিন আগে
আজানের শব্দে সকালে ঘুম ভাঙায় একসময় আপত্তি তুলেছিলেন সনু নিগম। তা নিয়ে অনেক সমালোচনা হয়েছিল। এবার সেই সনুই আজানের জন্য গান থামিয়ে সম্প্রীতির নজির গড়লেন। পেলেন প্রশংসা। সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে সেই কনসার্টের ভিডিও।
১ দিন আগেএ সপ্তাহের ওটিটি
প্রতি সপ্তাহে নতুন সিনেমা বা ওয়েব সিরিজের জন্য দর্শকদের নজর থাকে ওটিটি প্ল্যাটফর্মে। এ সপ্তাহেও মুক্তি পাবে নানা দেশের, নানা ভাষার কনটেন্ট। বাছাই করা এমন কিছু কনটেন্টের খোঁজ থাকছে এ প্রতিবেদনে।
বিনোদন ডেস্ক

ফেরেশতে (বাংলা সিনেমা)
ইডলি কাডাই (তামিল সিনেমা)
ফেরেশতে (বাংলা সিনেমা)
ইডলি কাডাই (তামিল সিনেমা)
ফেরেশতে (বাংলা সিনেমা)
ইডলি কাডাই (তামিল সিনেমা)
কানতারা চ্যাপ্টার ১ (কন্নড় সিনেমা)
লোকাহ চ্যাপ্টার ওয়ান (মালয়ালম সিনেমা)
দ্য উইচার: সিজন ৪ (ইংরেজি সিরিজ)

ফেরেশতে (বাংলা সিনেমা)
ইডলি কাডাই (তামিল সিনেমা)
ফেরেশতে (বাংলা সিনেমা)
ইডলি কাডাই (তামিল সিনেমা)
ফেরেশতে (বাংলা সিনেমা)
ইডলি কাডাই (তামিল সিনেমা)
কানতারা চ্যাপ্টার ১ (কন্নড় সিনেমা)
লোকাহ চ্যাপ্টার ওয়ান (মালয়ালম সিনেমা)
দ্য উইচার: সিজন ৪ (ইংরেজি সিরিজ)

সময়ের সঙ্গে রং হারিয়েছে বাংলার ঐতিহ্য যাত্রাপালা। একসময়ের শক্তিশালী ও আবেগময় যাত্রার মঞ্চ যেন পরিণত হয়েছে প্রাপ্তবয়স্ক নৃত্য-আসরে। বাস্তব জীবনের এমন অভিজ্ঞতা নিয়ে সিনেমা বানাচ্ছেন আসিফ ইসলাম। ‘ল্যান্ড অব দ্য প্রিন্সেস’ নামের এ সিনেমায় অভিনয় করেছেন যাত্রাশিল্পীরা। আর শহরের গ্ল্যামারাস প্রিন্সেস
৩০ মে ২০২৫
২০১৫ সালে আকরাম খানের ‘ঘাসফুল’ দিয়ে চলচ্চিত্রে যাত্রা শুরু হয়েছিল তানিয়া বৃষ্টির। এরপর আরও কয়েকটি সিনেমায় অভিনয় করলেও রুপালি পর্দায় সাফল্য পাননি। পরবর্তী সময়ে থিতু হন ছোট পর্দায়। সবশেষ ২০১৯ সালে মুক্তি পেয়েছিল তানিয়া অভিনীত ‘গোয়েন্দাগিরি’। তবে সিনেমাটির শুটিং হয়েছিল আরও দুই-তিন বছর আগে।
১ দিন আগে
গান কেউ লেখে, কেউ সুর করে, কেউ গায়। আবার এমন অনেক সংগীতশিল্পী আছেন যাঁরা নিজেদের গান নিজেরাই লেখেন ও সুর করেন। সেই গায়ক-গীতিকারদের নিয়ে গত বছর অক্টোবরে জয় শাহরিয়ারের উদ্যোগে আজব কারখানা আয়োজন করেছিল ‘গানওয়ালাদের গান’ শিরোনামের কনসার্ট। ওই আয়োজনে দর্শক-শ্রোতাদের গানে গানে মুগ্ধ করেন জয় শাহরিয়ার...
১ দিন আগে
আজানের শব্দে সকালে ঘুম ভাঙায় একসময় আপত্তি তুলেছিলেন সনু নিগম। তা নিয়ে অনেক সমালোচনা হয়েছিল। এবার সেই সনুই আজানের জন্য গান থামিয়ে সম্প্রীতির নজির গড়লেন। পেলেন প্রশংসা। সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে সেই কনসার্টের ভিডিও।
১ দিন আগেবিনোদন ডেস্ক

আজানের শব্দে সকালে ঘুম ভাঙায় একসময় আপত্তি তুলেছিলেন সনু নিগম। তা নিয়ে অনেক সমালোচনা হয়েছিল। এবার সেই সনুই আজানের জন্য গান থামিয়ে সম্প্রীতির নজির গড়লেন। পেলেন প্রশংসা। সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে সেই কনসার্টের ভিডিও।
২০১৭ সালের এপ্রিলে আজান নিয়ে বিরূপ মন্তব্য করে বিতর্কে জড়িয়েছিলেন সনু নিগম। সেই সময় তিনি যে বাড়িতে থাকতেন, তার সামনেই ছিল মসজিদ। রোজ ফজরের আজানের শব্দে ঘুম ভেঙে যেত। তাই বিরক্তি প্রকাশ করে সোশ্যাল মিডিয়ায় লিখেছিলেন, ‘আমি মুসলিম নই। তবু আজানের শব্দে সকালে আমার ঘুম ভাঙে। ভারতে ধর্ম নিয়ে এই জোরাজুরি কবে বন্ধ হবে?’
সনুর এ মন্তব্যে আগুনে ঘি পড়ে। শুরু হয় বিতর্ক। সেই বিতর্কিত মন্তব্যের রেশ সনুর জীবনে চলেছে বছরের পর বছর। এখনো পুরোপুরি কাটেনি। তবে এবার অতীতের আজান-বিতর্ক সরিয়ে নতুন উদাহরণ তৈরি করলেন গায়ক।
২৬ অক্টোবর জম্মু-কাশ্মীরের শ্রীনগরে প্রথমবার গাইতে গিয়েছিলেন সনু নিগম। ডাল লেকের এসকে ইন্টারন্য়াশনাল কনফারেন্স সেন্টারে ছিল তাঁর একক কনসার্ট। তবে কনসার্টের কয়েক দিন আগে থেকে ওই অঞ্চলের মানুষদের মধ্যে আজান নিয়ে করা তাঁর পুরোনো মন্তব্য নতুন করে ছড়িয়ে পড়ে। কনসার্ট বয়কটের ডাক আসে। যার ফলে কনসার্টে উপস্থিতি আশানুরূপ হয়নি। অনেক আসন খালি পড়ে ছিল। তবে ‘ফ্লপ কনসার্টে’র তকমা এলেও নিজের গুণে সেখানকার মানুষদের মন জয় করে নেন গায়ক।
কনসার্ট থেকে ছড়িয়ে পড়া এক ভিডিওতে দেখা যায়, আজানের সময় হতেই গান থামিয়ে দেন সনু নিগম। বলেন, ‘এখনই আজান শুরু হবে, দয়া করে আমাকে দুই মিনিট সময় দিন’। আজান শেষে ফের অনুষ্ঠান শুরু করেন তিনি। উপস্থিত শ্রোতা-দর্শকরাও করতালি দিয়ে সনু নিগমকে বাহবা দেন।

আজানের শব্দে সকালে ঘুম ভাঙায় একসময় আপত্তি তুলেছিলেন সনু নিগম। তা নিয়ে অনেক সমালোচনা হয়েছিল। এবার সেই সনুই আজানের জন্য গান থামিয়ে সম্প্রীতির নজির গড়লেন। পেলেন প্রশংসা। সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে সেই কনসার্টের ভিডিও।
২০১৭ সালের এপ্রিলে আজান নিয়ে বিরূপ মন্তব্য করে বিতর্কে জড়িয়েছিলেন সনু নিগম। সেই সময় তিনি যে বাড়িতে থাকতেন, তার সামনেই ছিল মসজিদ। রোজ ফজরের আজানের শব্দে ঘুম ভেঙে যেত। তাই বিরক্তি প্রকাশ করে সোশ্যাল মিডিয়ায় লিখেছিলেন, ‘আমি মুসলিম নই। তবু আজানের শব্দে সকালে আমার ঘুম ভাঙে। ভারতে ধর্ম নিয়ে এই জোরাজুরি কবে বন্ধ হবে?’
সনুর এ মন্তব্যে আগুনে ঘি পড়ে। শুরু হয় বিতর্ক। সেই বিতর্কিত মন্তব্যের রেশ সনুর জীবনে চলেছে বছরের পর বছর। এখনো পুরোপুরি কাটেনি। তবে এবার অতীতের আজান-বিতর্ক সরিয়ে নতুন উদাহরণ তৈরি করলেন গায়ক।
২৬ অক্টোবর জম্মু-কাশ্মীরের শ্রীনগরে প্রথমবার গাইতে গিয়েছিলেন সনু নিগম। ডাল লেকের এসকে ইন্টারন্য়াশনাল কনফারেন্স সেন্টারে ছিল তাঁর একক কনসার্ট। তবে কনসার্টের কয়েক দিন আগে থেকে ওই অঞ্চলের মানুষদের মধ্যে আজান নিয়ে করা তাঁর পুরোনো মন্তব্য নতুন করে ছড়িয়ে পড়ে। কনসার্ট বয়কটের ডাক আসে। যার ফলে কনসার্টে উপস্থিতি আশানুরূপ হয়নি। অনেক আসন খালি পড়ে ছিল। তবে ‘ফ্লপ কনসার্টে’র তকমা এলেও নিজের গুণে সেখানকার মানুষদের মন জয় করে নেন গায়ক।
কনসার্ট থেকে ছড়িয়ে পড়া এক ভিডিওতে দেখা যায়, আজানের সময় হতেই গান থামিয়ে দেন সনু নিগম। বলেন, ‘এখনই আজান শুরু হবে, দয়া করে আমাকে দুই মিনিট সময় দিন’। আজান শেষে ফের অনুষ্ঠান শুরু করেন তিনি। উপস্থিত শ্রোতা-দর্শকরাও করতালি দিয়ে সনু নিগমকে বাহবা দেন।

সময়ের সঙ্গে রং হারিয়েছে বাংলার ঐতিহ্য যাত্রাপালা। একসময়ের শক্তিশালী ও আবেগময় যাত্রার মঞ্চ যেন পরিণত হয়েছে প্রাপ্তবয়স্ক নৃত্য-আসরে। বাস্তব জীবনের এমন অভিজ্ঞতা নিয়ে সিনেমা বানাচ্ছেন আসিফ ইসলাম। ‘ল্যান্ড অব দ্য প্রিন্সেস’ নামের এ সিনেমায় অভিনয় করেছেন যাত্রাশিল্পীরা। আর শহরের গ্ল্যামারাস প্রিন্সেস
৩০ মে ২০২৫
২০১৫ সালে আকরাম খানের ‘ঘাসফুল’ দিয়ে চলচ্চিত্রে যাত্রা শুরু হয়েছিল তানিয়া বৃষ্টির। এরপর আরও কয়েকটি সিনেমায় অভিনয় করলেও রুপালি পর্দায় সাফল্য পাননি। পরবর্তী সময়ে থিতু হন ছোট পর্দায়। সবশেষ ২০১৯ সালে মুক্তি পেয়েছিল তানিয়া অভিনীত ‘গোয়েন্দাগিরি’। তবে সিনেমাটির শুটিং হয়েছিল আরও দুই-তিন বছর আগে।
১ দিন আগে
গান কেউ লেখে, কেউ সুর করে, কেউ গায়। আবার এমন অনেক সংগীতশিল্পী আছেন যাঁরা নিজেদের গান নিজেরাই লেখেন ও সুর করেন। সেই গায়ক-গীতিকারদের নিয়ে গত বছর অক্টোবরে জয় শাহরিয়ারের উদ্যোগে আজব কারখানা আয়োজন করেছিল ‘গানওয়ালাদের গান’ শিরোনামের কনসার্ট। ওই আয়োজনে দর্শক-শ্রোতাদের গানে গানে মুগ্ধ করেন জয় শাহরিয়ার...
১ দিন আগে
প্রতি সপ্তাহে নতুন সিনেমা বা ওয়েব সিরিজের জন্য দর্শকদের নজর থাকে ওটিটি প্ল্যাটফর্মে। এ সপ্তাহেও মুক্তি পাবে নানা দেশের, নানা ভাষার কনটেন্ট। বাছাই করা এমন কিছু কনটেন্টের খোঁজ থাকছে এ প্রতিবেদনে।
১ দিন আগে