বাংলাদেশের অন্যতম সফল ও জনপ্রিয় নায়ক মান্নার চলে যাওয়ার আজ ১৬ বছর। ২০০৮ সালের আজকের এই দিনে ৪৪ বছর বয়সে হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণ করেন তিনি। মান্নার মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে মান্নাকে স্মরণ করছে তাঁর পরিবার ও ভক্তরা। তাঁর সহধর্মিণী শেলী মান্না জানান, প্রতি বছরের মতো এবারও দিনটি বিশেষভাবে পালন করা হচ্ছে।
সৈয়দ মোহাম্মদ আসলাম তালুকদার ১৯৮৪ সালে বিএফডিসি আয়োজিত নতুন মুখের সন্ধানের মাধ্যমে চলচ্চিত্রে অভিষেক হয়ে মান্না নামে পরিচিতি পান। তাঁর অভিনীত প্রথম ছবি ‘তওবা’ (১৯৮৪)। এরপর একে একে প্রায় সাড়ে তিন শ ছবিতে অভিনয় করেন জনপ্রিয় এই নায়ক। মান্না অভিনীত প্রথম মুক্তিপ্রাপ্ত ছবি ‘পাগলি’। ১৯৯১ সালে মোস্তফা আনোয়ার পরিচালিত ‘কাসেম মালার প্রেম’ ছবিতে প্রথম একক নায়ক হিসেবে কাজ করেন মান্না। ছবিটি ব্যবসায়িকভাবে সাফল্য পাওয়ার পর মান্নাকে আর পেছন ফিরে তাকাতে হয়নি।
অ্যাকশন হিরো হিসেবে তুমুল দর্শকপ্রিয়তা পাওয়া মান্না রোমান্টিক ধাঁচের ছবিতেও নিজের দক্ষতার প্রমাণ দিয়েছেন। এরপর খ্যাতিমান নির্মাতা কাজী হায়াত পরিচালিত ‘দাঙ্গা’ ও ‘ত্রাস’ ছবির মাধ্যমে একক নায়ক হিসেবে প্রতিষ্ঠা পান মান্না। পর্যায়ক্রমে মোস্তফা আনোয়ার পরিচালিত ‘অন্ধ প্রেম’, মনতাজুর রহমান আকবর পরিচালিত ‘প্রেম দিওয়ানা’, ‘ডিসকো ড্যান্সার’, কাজী হায়াৎ পরিচালিত ‘দেশদ্রোহী’ ছবিগুলোর মাধ্যমে দেশের অন্যতম শীর্ষ জনপ্রিয় তারকাতে পরিণত হন মান্না।
১৯৯৯ সালে ‘কে আমার বাবা’, ‘আম্মাজান’, ‘লাল বাদশা’র মতো ব্যবসাসফল চলচ্চিত্রে কাজ করেন মান্না। ‘আম্মাজান’ চলচ্চিত্রে তাঁর অনবদ্য অভিনয় মন্ত্রমুগ্ধ করে দর্শক-সমালোচকদের। এই চলচ্চিত্রকে তাঁর ক্যারিয়ারের অন্যতম মাইলফলক হিসেবে ধরা হয়।
প্রযোজক হিসেবেও মান্না বেশ সফল ছিলেন। তাঁর প্রতিষ্ঠান থেকে যত ছবি প্রযোজনা করেছেন, নিজে প্রযোজক হয়ে কৃতাঞ্জলি কথাচিত্র থেকে প্রতিটি ছবি ব্যবসাসফল হয়েছিল। ছবিগুলোর মধ্যে রয়েছে ‘লুটতরাজ’, ‘লাল বাদশা’, ‘আব্বাজান’, ‘স্বামী-স্ত্রীর যুদ্ধ’, ‘দুই বধূ এক স্বামী’, ‘মনের সাথে যুদ্ধ’, ‘মান্না ভাই’, ও ‘পিতা-মাতার আমানত’।
বাংলাদেশের অন্যতম সফল ও জনপ্রিয় নায়ক মান্নার চলে যাওয়ার আজ ১৬ বছর। ২০০৮ সালের আজকের এই দিনে ৪৪ বছর বয়সে হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণ করেন তিনি। মান্নার মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে মান্নাকে স্মরণ করছে তাঁর পরিবার ও ভক্তরা। তাঁর সহধর্মিণী শেলী মান্না জানান, প্রতি বছরের মতো এবারও দিনটি বিশেষভাবে পালন করা হচ্ছে।
সৈয়দ মোহাম্মদ আসলাম তালুকদার ১৯৮৪ সালে বিএফডিসি আয়োজিত নতুন মুখের সন্ধানের মাধ্যমে চলচ্চিত্রে অভিষেক হয়ে মান্না নামে পরিচিতি পান। তাঁর অভিনীত প্রথম ছবি ‘তওবা’ (১৯৮৪)। এরপর একে একে প্রায় সাড়ে তিন শ ছবিতে অভিনয় করেন জনপ্রিয় এই নায়ক। মান্না অভিনীত প্রথম মুক্তিপ্রাপ্ত ছবি ‘পাগলি’। ১৯৯১ সালে মোস্তফা আনোয়ার পরিচালিত ‘কাসেম মালার প্রেম’ ছবিতে প্রথম একক নায়ক হিসেবে কাজ করেন মান্না। ছবিটি ব্যবসায়িকভাবে সাফল্য পাওয়ার পর মান্নাকে আর পেছন ফিরে তাকাতে হয়নি।
অ্যাকশন হিরো হিসেবে তুমুল দর্শকপ্রিয়তা পাওয়া মান্না রোমান্টিক ধাঁচের ছবিতেও নিজের দক্ষতার প্রমাণ দিয়েছেন। এরপর খ্যাতিমান নির্মাতা কাজী হায়াত পরিচালিত ‘দাঙ্গা’ ও ‘ত্রাস’ ছবির মাধ্যমে একক নায়ক হিসেবে প্রতিষ্ঠা পান মান্না। পর্যায়ক্রমে মোস্তফা আনোয়ার পরিচালিত ‘অন্ধ প্রেম’, মনতাজুর রহমান আকবর পরিচালিত ‘প্রেম দিওয়ানা’, ‘ডিসকো ড্যান্সার’, কাজী হায়াৎ পরিচালিত ‘দেশদ্রোহী’ ছবিগুলোর মাধ্যমে দেশের অন্যতম শীর্ষ জনপ্রিয় তারকাতে পরিণত হন মান্না।
১৯৯৯ সালে ‘কে আমার বাবা’, ‘আম্মাজান’, ‘লাল বাদশা’র মতো ব্যবসাসফল চলচ্চিত্রে কাজ করেন মান্না। ‘আম্মাজান’ চলচ্চিত্রে তাঁর অনবদ্য অভিনয় মন্ত্রমুগ্ধ করে দর্শক-সমালোচকদের। এই চলচ্চিত্রকে তাঁর ক্যারিয়ারের অন্যতম মাইলফলক হিসেবে ধরা হয়।
প্রযোজক হিসেবেও মান্না বেশ সফল ছিলেন। তাঁর প্রতিষ্ঠান থেকে যত ছবি প্রযোজনা করেছেন, নিজে প্রযোজক হয়ে কৃতাঞ্জলি কথাচিত্র থেকে প্রতিটি ছবি ব্যবসাসফল হয়েছিল। ছবিগুলোর মধ্যে রয়েছে ‘লুটতরাজ’, ‘লাল বাদশা’, ‘আব্বাজান’, ‘স্বামী-স্ত্রীর যুদ্ধ’, ‘দুই বধূ এক স্বামী’, ‘মনের সাথে যুদ্ধ’, ‘মান্না ভাই’, ও ‘পিতা-মাতার আমানত’।
সৌদি আরবের প্রথম দিকের কয়েকজন নারী র্যাপারের একজন জারা। সংগীতশিল্পী হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে সৌদির সীমানা পেরিয়ে তিনি এখন সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইতে থাকছেন। আরবি, ইংরেজির পাশাপাশি সুইডিশ ভাষাতেও সাবলীল এই তরুণী। জানান, আরও একটি ভাষা শেখার ইচ্ছা আছে তাঁর। সম্প্রতি প্রকাশিত হয়েছে তাঁর গান...
১৪ ঘণ্টা আগেবিজ্ঞাপন, মিউজিক ভিডিও ও নাচের মঞ্চে মামনুন ইমন ও প্রার্থনা ফারদিন দীঘি জুটি হয়েছিলেন আগে। এবার এই জুটিকে প্রথমবারের মতো দেখা যাবে বড় পর্দায়। সরকারি অনুদানের ‘দেনাপাওনা’ সিনেমায় অভিনয় করবেন তাঁরা।
২০ ঘণ্টা আগেঅত ভালো ছাত্র ছিলেন না সুরিয়া। টেনেটুনে পাস করতেন। ফেল ছিল তাঁর নিত্যসঙ্গী। সেই গড়পড়তা ছাত্র এখন হাজারো শিক্ষার্থীর ভরসা। ২০০৬ সালে তামিল এই অভিনেতা গড়ে তোলেন আগারাম ফাউন্ডেশন নামের একটি স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠান। প্রতিষ্ঠানটি থেকে তামিলনাড়ুর প্রত্যন্ত অঞ্চলের পিছিয়ে পড়া শিক্ষার্থীদের জন্য কাজ করেন তি
২০ ঘণ্টা আগেএকসময় টিভি নাটকে ছিল পারিবারিক গল্পের রাজত্ব। মাঝে প্রেম আর কমেডি গল্পের ভিড়ে হারিয়ে যেতে বসেছিল এই ধরনের নাটক। সংখ্যায় কম হলেও সম্প্রতি আবার ফিরছে পারিবারিক গল্পের নাটক। গত বছরের শেষ দিকে কে এম সোহাগ রানা শুরু করেন ‘দেনা পাওনা’ নামের ধারাবাহিকের কাজ। শুরুতে ইউটিউবে ৮ পর্বের মিনি সিরিজ হিসেবে পরিকল্
২০ ঘণ্টা আগে