কয়েক বছর ধরেই সিনেজগতে আলোচনার নাম জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবনীনির্ভর সিনেমা ‘মুজিব: একটি জাতির রূপকার’। ২০১৯ সালে সিনেমাটির কাজ শুরু হয়, মাঝে পার হয়েছে চারটি বছর। অবশেষে এটি মুক্তির দোরগোড়ায়। ভারতের জাতীয় চলচ্চিত্র উন্নয়ন করপোরেশন এক ফেসবুক স্ট্যাটাসে আজ শনিবার জানিয়েছে, আগামী ২৭ অক্টোবর (শুক্রবার) মুক্তি পাচ্ছে সিনেমাটি।
এ ছাড়া, আগামীকাল বহুল আলোচিত সিনেমাটির ট্রেলার প্রকাশিত হবে বলেও জানানো হয়েছেন সিনেমাটির ভারতীয় এই প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে। এর আগে ৩১ জুলাই সিনেমাটি বাংলাদেশে আনকাট সেন্সর ছাড়পত্র পায়।
খ্যাতিমান পরিচালক শ্যাম বেনেগালের ‘মুজিব’ সিনেমায় বঙ্গবন্ধুর চরিত্রে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারপ্রাপ্ত চিত্রনায়ক আরিফিন শুভ, শেখ হাসিনার একটি চরিত্রে চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া ও বঙ্গবন্ধুর স্ত্রী শেখ ফজিলাতুন্নেছার বড়বেলার চরিত্রে অভিনয় করছেন নুসরাত ইমরোজ তিশাসহ শতাধিক অভিনেতা।
২০২১ সালের জানুয়ারির শেষ দিকে মুম্বাইয়ের দাদা সাহেব ফালকে স্টুডিওতে সিনেমাটির প্রথম ধাপের শুট শুরু হয়। সিনেমাটিতে সহযোগী পরিচালক হিসেবে কাজ করছেন দয়াল নিহালানি। চিত্রনাট্য লিখেছেন অতুল তিওয়ারি ও শামা জায়েদি। শিল্প নির্দেশনার দায়িত্বে রয়েছেন নীতিশ রায়। কস্টিউম ডিরেক্টর হিসেবে আছেন শ্যাম বেনেগালের মেয়ে পিয়া বেনেগাল।
গত বছর ৭৫তম কান চলচ্চিত্র উৎসবের বাণিজ্যিক শাখায় ‘মুজিব’ সিনেমাটির ট্রেলার প্রকাশ পায়। এরপর শুরু হয় তুমুল আলোচনা-সমালোচনা। শ্যাম বেনেগাল তখন বলেছেন, ‘যাঁরা সমালোচনা করছেন, তাঁদের উদ্দেশে আমার একটাই কথা—আপনারা তো এখনো আসল সিনেমাটাই দেখেননি। তার আগে শুধু একটা ট্রেলার দেখে এত গালমন্দ করার কী যুক্তি থাকতে পারে আমার মাথায় ঢুকছে না। সিনেমাটা মুক্তি পাক, সবাই দেখুন—তারপর দর্শকদের রায় আমি নিশ্চয়ই মাথা পেতে নেব।’
কয়েক বছর ধরেই সিনেজগতে আলোচনার নাম জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবনীনির্ভর সিনেমা ‘মুজিব: একটি জাতির রূপকার’। ২০১৯ সালে সিনেমাটির কাজ শুরু হয়, মাঝে পার হয়েছে চারটি বছর। অবশেষে এটি মুক্তির দোরগোড়ায়। ভারতের জাতীয় চলচ্চিত্র উন্নয়ন করপোরেশন এক ফেসবুক স্ট্যাটাসে আজ শনিবার জানিয়েছে, আগামী ২৭ অক্টোবর (শুক্রবার) মুক্তি পাচ্ছে সিনেমাটি।
এ ছাড়া, আগামীকাল বহুল আলোচিত সিনেমাটির ট্রেলার প্রকাশিত হবে বলেও জানানো হয়েছেন সিনেমাটির ভারতীয় এই প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে। এর আগে ৩১ জুলাই সিনেমাটি বাংলাদেশে আনকাট সেন্সর ছাড়পত্র পায়।
খ্যাতিমান পরিচালক শ্যাম বেনেগালের ‘মুজিব’ সিনেমায় বঙ্গবন্ধুর চরিত্রে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারপ্রাপ্ত চিত্রনায়ক আরিফিন শুভ, শেখ হাসিনার একটি চরিত্রে চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া ও বঙ্গবন্ধুর স্ত্রী শেখ ফজিলাতুন্নেছার বড়বেলার চরিত্রে অভিনয় করছেন নুসরাত ইমরোজ তিশাসহ শতাধিক অভিনেতা।
২০২১ সালের জানুয়ারির শেষ দিকে মুম্বাইয়ের দাদা সাহেব ফালকে স্টুডিওতে সিনেমাটির প্রথম ধাপের শুট শুরু হয়। সিনেমাটিতে সহযোগী পরিচালক হিসেবে কাজ করছেন দয়াল নিহালানি। চিত্রনাট্য লিখেছেন অতুল তিওয়ারি ও শামা জায়েদি। শিল্প নির্দেশনার দায়িত্বে রয়েছেন নীতিশ রায়। কস্টিউম ডিরেক্টর হিসেবে আছেন শ্যাম বেনেগালের মেয়ে পিয়া বেনেগাল।
গত বছর ৭৫তম কান চলচ্চিত্র উৎসবের বাণিজ্যিক শাখায় ‘মুজিব’ সিনেমাটির ট্রেলার প্রকাশ পায়। এরপর শুরু হয় তুমুল আলোচনা-সমালোচনা। শ্যাম বেনেগাল তখন বলেছেন, ‘যাঁরা সমালোচনা করছেন, তাঁদের উদ্দেশে আমার একটাই কথা—আপনারা তো এখনো আসল সিনেমাটাই দেখেননি। তার আগে শুধু একটা ট্রেলার দেখে এত গালমন্দ করার কী যুক্তি থাকতে পারে আমার মাথায় ঢুকছে না। সিনেমাটা মুক্তি পাক, সবাই দেখুন—তারপর দর্শকদের রায় আমি নিশ্চয়ই মাথা পেতে নেব।’
দীর্ঘদিনের অভিজ্ঞ অভিনেত্রী রওশন আরা বেগম ওরফে মৌ শিখা সম্প্রতি এক আবেগঘন ফেসবুক পোস্টে নিজের কাজ কমে যাওয়া এবং এর ফলে সৃষ্ট মানসিক ও অর্থনৈতিক সংকটের কথা তুলে ধরেছেন। তাঁর এই আর্তি মিডিয়াপাড়ায় অনেককেই নাড়া দিয়েছে। তিনি প্রশ্ন তুলেছেন, যেখানে একসময় মাসে ১৫ থেকে ২০ দিন কাজ করতেন, সেখানে গত আড়াই...
৩ ঘণ্টা আগেপরিচালক মোহিত সুরির নতুন চলচ্চিত্র ‘সায়ারা’ দ্বিতীয় সপ্তাহের মতো বক্স অফিস কাঁপাচ্ছে। দেশের বক্স অফিসে ২০০ কোটি রুপি আয়ের মাইলফলক অতিক্রম করার পথে রয়েছে ছবিটি। অভিনেতা আহান পাণ্ডের অভিষেক চলচ্চিত্র ‘সায়ারা’। প্রথম সিনেমাতেই বাজিমাত করলেন তিনি। প্রেক্ষাগৃহে দারুণ ব্যবসা করছে।
৫ ঘণ্টা আগেগত বছর জুনে পথচলার চার দশক পূর্ণ করেছে দেশের ব্যান্ড ওয়ারফেজ। সে সময় দলটির প্রধান শেখ মনিরুল আলম টিপু জানিয়েছিলেন, চার দশক পূর্তি উপলক্ষে বছরব্যাপী দেশের বিভিন্ন স্থানে কনসার্টের পাশাপাশি যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, মালয়েশিয়া, ভারতসহ আরও কয়েকটি দেশে কনসার্ট করার পরিকল্পনা আছে তাদের।
৯ ঘণ্টা আগেবাদল সরকারের পেশাগত নাম সুধীন্দ্রনাথ সরকার। নাটক লিখেছেন প্রায় ৬০টি। তিনি মনে করতেন, নাটক সমাজের দর্পণ হওয়া উচিত। বাংলা থিয়েটারে ষাটের দশকের শেষ দিকে ‘থার্ড থিয়েটার’ নামক একটি নতুন নাট্যধারার প্রবর্তন করেন বাদল সরকার। ‘থার্ড থিয়েটার’ সমকালে অভিনব ও ব্যতিক্রমধর্মী নাট্যরীতি হিসেবে সমাদৃত হয়।
৯ ঘণ্টা আগে