বিনোদন ডেস্ক
ইন্ডাস্ট্রিতে আবীর চট্টোপাধ্যায় নিপাট ভদ্রলোক। কারও সঙ্গে কোনো ঝামেলায় নেই, নিজের মতো কাজ করেন। টালিউডের অন্য নায়কদের তুলনায় বক্স অফিসে তাঁর সাফল্য বেশি, তবু সেটা নিয়ে অহংকার করেন না। তারকাসুলভ হাবভাবও দেখান না। এমন নিরীহ চরিত্রের আবীরের সঙ্গে একবার বেশ ঝগড়া হয়েছিল পরিচালক সৃজিত মুখার্জির।
‘সৃজিতের সঙ্গে আমার ঝগড়া খুবই বিখ্যাত’, স্বীকার করে নিলেন আবীর চট্টোপাধ্যায়। এটাও বললেন, ‘এখন তো আমরা বড় হয়েছি, পরিণত হয়েছি; ঝগড়া করার দরকার হলে আবার করব। তবে এখন আমরা আপাতত ঝগড়া করছি না।’
কিন্তু কী নিয়ে সৃজিতের সঙ্গে ঝগড়া হয়েছিল তাঁর? আবীর জানালেন, সৃজিত পরিচালিত ‘রাজকাহিনী’ ভালো লাগেনি তাঁর। পরিচালককে সে কথা জানিয়েছিলেন। তবে তা মানতে পারেননি সৃজিত। সেটা নিয়েই তাঁদের ঝগড়ার শুরু।
আবীর বলেন, ‘আমার মনে হয়, রাজকাহিনীর স্ক্রিপ্ট বুঝতে আমার সমস্যা হয়েছিল। এ সিনেমায় আমি অভিনয় না করলেও পারতাম। সিনেমাটি আমার ভালো লাগেনি। সেটা জানিয়েছিলাম ওকে। এটা নিয়েই সৃজিতের সঙ্গে প্রথম ঝগড়াটা শুরু হয়।’
তবে ঝগড়া থাকলেও যেকোনো ভালো চরিত্রের জন্য সব সময় আবীরকেই খোঁজেন সৃজিত। এ নির্মাতার ‘বাইশে শ্রাবণ’, ‘জাতিস্মর’, ‘রাজকাহিনী’, ‘শাহজাহান রিজেন্সি’ ও ‘দ্বিতীয় পুরুষ’ সিনেমায় অভিনয় করেছেন আবীর। বেশির ভাগ কাজের অভিজ্ঞতাই খুব ভালো।
আবীর বলেন, ‘সৃজিত আমাকে ওর কয়েকটা ছবি ছাড়া বাকি অনেক স্ক্রিপ্ট শুনিয়েছে। কখনো সৃজিতের ইগো কিন্তু অন্তরায় হয়ে দাঁড়ায়নি। তার যদি মনে হয়েছে, আমি ওই রোলটা করতে পারি বা আমি করলে ভালো হবে; ও কিন্তু সব সময় রিচ আউট করেছে।’
সৃজিতের পরিচালনায় কাজ শুরুর আগেই তাঁর সঙ্গে পরিচয় হয় আবীরের। তখন অঞ্জন দত্তের সহকারী হিসেবে কাজ করতেন সৃজিত। ২০১০ সালে ব্যোমকেশ বক্সী হিসেবে আবীরকে পর্দায় এনেছিলেন অঞ্জন দত্ত। তখন সৃজিতের বাড়িতে এ সিনেমার জন্য ওয়ার্কশপ করেছিলেন আবীর।
পরের বছর ‘বাইশে শ্রাবণ’ বানান সৃজিত। তাতে সূর্য চরিত্রে কাস্ট করেন আবীরকে। প্রধান চরিত্র নয়, নায়িকার বন্ধু। তবুও চরিত্রটি বেশ জনপ্রিয় হয়েছিল দর্শকদের কাছে। কিন্তু অনেক বছর পরে যখন এ সিনেমার সিকুয়েল তৈরি হচ্ছিল ‘দ্বিতীয় পুরুষ’ নামে, তখন কিন্তু সূর্য চরিত্রটি আর করতে চাননি আবীর।
কারণ, কোনো সিনেমায় এক-দুই দিনের ছোট চরিত্রে হাজির হতে চাননি। পরে প্রযোজকের অনুরোধে রাজি হন। তবে দ্বিতীয় পুরুষ মুক্তি পাওয়ার পর এই ছোট চরিত্রের কল্যাণে যে সাড়া পান, তাতে অভিভূত হয়েছিলেন আবীর।
ইন্ডাস্ট্রিতে আবীর চট্টোপাধ্যায় নিপাট ভদ্রলোক। কারও সঙ্গে কোনো ঝামেলায় নেই, নিজের মতো কাজ করেন। টালিউডের অন্য নায়কদের তুলনায় বক্স অফিসে তাঁর সাফল্য বেশি, তবু সেটা নিয়ে অহংকার করেন না। তারকাসুলভ হাবভাবও দেখান না। এমন নিরীহ চরিত্রের আবীরের সঙ্গে একবার বেশ ঝগড়া হয়েছিল পরিচালক সৃজিত মুখার্জির।
‘সৃজিতের সঙ্গে আমার ঝগড়া খুবই বিখ্যাত’, স্বীকার করে নিলেন আবীর চট্টোপাধ্যায়। এটাও বললেন, ‘এখন তো আমরা বড় হয়েছি, পরিণত হয়েছি; ঝগড়া করার দরকার হলে আবার করব। তবে এখন আমরা আপাতত ঝগড়া করছি না।’
কিন্তু কী নিয়ে সৃজিতের সঙ্গে ঝগড়া হয়েছিল তাঁর? আবীর জানালেন, সৃজিত পরিচালিত ‘রাজকাহিনী’ ভালো লাগেনি তাঁর। পরিচালককে সে কথা জানিয়েছিলেন। তবে তা মানতে পারেননি সৃজিত। সেটা নিয়েই তাঁদের ঝগড়ার শুরু।
আবীর বলেন, ‘আমার মনে হয়, রাজকাহিনীর স্ক্রিপ্ট বুঝতে আমার সমস্যা হয়েছিল। এ সিনেমায় আমি অভিনয় না করলেও পারতাম। সিনেমাটি আমার ভালো লাগেনি। সেটা জানিয়েছিলাম ওকে। এটা নিয়েই সৃজিতের সঙ্গে প্রথম ঝগড়াটা শুরু হয়।’
তবে ঝগড়া থাকলেও যেকোনো ভালো চরিত্রের জন্য সব সময় আবীরকেই খোঁজেন সৃজিত। এ নির্মাতার ‘বাইশে শ্রাবণ’, ‘জাতিস্মর’, ‘রাজকাহিনী’, ‘শাহজাহান রিজেন্সি’ ও ‘দ্বিতীয় পুরুষ’ সিনেমায় অভিনয় করেছেন আবীর। বেশির ভাগ কাজের অভিজ্ঞতাই খুব ভালো।
আবীর বলেন, ‘সৃজিত আমাকে ওর কয়েকটা ছবি ছাড়া বাকি অনেক স্ক্রিপ্ট শুনিয়েছে। কখনো সৃজিতের ইগো কিন্তু অন্তরায় হয়ে দাঁড়ায়নি। তার যদি মনে হয়েছে, আমি ওই রোলটা করতে পারি বা আমি করলে ভালো হবে; ও কিন্তু সব সময় রিচ আউট করেছে।’
সৃজিতের পরিচালনায় কাজ শুরুর আগেই তাঁর সঙ্গে পরিচয় হয় আবীরের। তখন অঞ্জন দত্তের সহকারী হিসেবে কাজ করতেন সৃজিত। ২০১০ সালে ব্যোমকেশ বক্সী হিসেবে আবীরকে পর্দায় এনেছিলেন অঞ্জন দত্ত। তখন সৃজিতের বাড়িতে এ সিনেমার জন্য ওয়ার্কশপ করেছিলেন আবীর।
পরের বছর ‘বাইশে শ্রাবণ’ বানান সৃজিত। তাতে সূর্য চরিত্রে কাস্ট করেন আবীরকে। প্রধান চরিত্র নয়, নায়িকার বন্ধু। তবুও চরিত্রটি বেশ জনপ্রিয় হয়েছিল দর্শকদের কাছে। কিন্তু অনেক বছর পরে যখন এ সিনেমার সিকুয়েল তৈরি হচ্ছিল ‘দ্বিতীয় পুরুষ’ নামে, তখন কিন্তু সূর্য চরিত্রটি আর করতে চাননি আবীর।
কারণ, কোনো সিনেমায় এক-দুই দিনের ছোট চরিত্রে হাজির হতে চাননি। পরে প্রযোজকের অনুরোধে রাজি হন। তবে দ্বিতীয় পুরুষ মুক্তি পাওয়ার পর এই ছোট চরিত্রের কল্যাণে যে সাড়া পান, তাতে অভিভূত হয়েছিলেন আবীর।
হিমাংশির স্বামী বিনয় নরওয়াল ভারতীয় নৌবাহিনীর অফিসার ছিলেন। কাশ্মীরে হানিমুনে গিয়ে সন্ত্রাসী হামলায় নিহত হন বিনয়। স্বামীর মরদেহের পাশে বসে হিমাংশির কান্নার ছবি বিশ্বজুড়ে সাড়া ফেলেছিল।
১ ঘণ্টা আগেপর পর দুই সিনেমায় অভিনয়ের পর আবার ওটিটিতে আসছেন আফরান নিশো। প্রায় ৩ বছর পর করলেন কোনো ওয়েব সিরিজের কাজ। অভিনয় করেছেন ভিকি জাহেদের পরিচালনায় ‘আকা’ সিরিজে।
৩ ঘণ্টা আগেদেশের বাইরে ব্যস্ত সময় পার করছে দেশের সংগীতশিল্পী ও ব্যান্ডগুলো। গত এপ্রিলে কানাডায় গান শুনিয়ে এসেছেন বাপ্পা মজুমদার। এবার দলছুট ব্যান্ড নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন তিনি। আগামী সেপ্টেম্বর-অক্টোবরে দেশটির বিভিন্ন শহরে গান শোনাবে দলছুট। এ সফর দিয়ে ৯ বছর পর যুক্তরাষ্ট্রে কনসার্ট করতে যাচ্ছেন বাপ্পা...
৯ ঘণ্টা আগেওয়েব কনটেন্টের নিয়মিত দর্শক কবির খান। ‘এক থা টাইগার’, ‘বজরঙ্গি ভাইজান’, ‘টিউবলাইট’, ‘চান্দু চ্যাম্পিয়ন’সহ অনেক জনপ্রিয় সিনেমার এই নির্মাতার ওয়াচ লিস্টে রয়েছে সারা বিশ্বের সিনেমা-সিরিজ। কবির খান জানিয়েছেন সম্প্রতি দেখা তাঁর দুই পছন্দের ওয়েব সিরিজের নাম।
৯ ঘণ্টা আগে