কবরীর দীর্ঘদিনের সহকর্মী নায়িকা ববিতাও স্মৃতির জানালা খুলেছেন। কবরীর মৃত্যুতে ভীষণ মন খারাপ তাঁর। মানসিকভাবে ভেঙে পড়েছেন তিনি। বিশ্বাস করতে পারছেন না, কবরী নেই!
ববিতা বলেন,‘কানাডা থেকে রাজ্জাক ভাইয়ের ছেলের বউ দুঃসংবাদটা জানালো। শুনেই বুক ধরফর ধরফর করছে। একটা সেকেন্ডও আর ঘুম হয়নি। আমার বিশ্বাস ছিল কবরী আপা ফেরত আসবেন। জুয়েল আইচ, আবুল হায়াত সাহেবরা ফেরত এসেছেন। আমার ধারণা ছিল কবরী আপাও করোনা জয় করে ফিরবেন। শরীরটা একদম ভালো লাগছে না। ভীষণ মন খারাপ। আল্লাহ কবরী আপাকে বেহেশত নসীব করুন দোয়া করি।’
তিনি বলেন,‘এক সাথে অনেক গল্পগুজব করে করে শুটিং করতাম, কত স্মৃতি। বলে শেষ করতে পারবো না। রাজ্জাক ভাই যেদিন মারা গেলেন এফডিসিতে গেলাম তাকে দেখতে। সেদিনই কবরী আপার সাথে শেষ দেখা হয়েছিল। তারপর আর দেখা হলো না। রাজ্জাক আর কবরীকে শেষ দেখার সেই স্মৃতি আজও চোখে ভাসছে আমার। কোনোদিন ভুলবো না। রাজ্জাক-কবরীর মতো কালজয়ী জুটির কথা এদেশের মানুষ কখনো ভুলবে না বলে আমার বিশ্বাস।’
কবরীর দীর্ঘদিনের সহকর্মী নায়িকা ববিতাও স্মৃতির জানালা খুলেছেন। কবরীর মৃত্যুতে ভীষণ মন খারাপ তাঁর। মানসিকভাবে ভেঙে পড়েছেন তিনি। বিশ্বাস করতে পারছেন না, কবরী নেই!
ববিতা বলেন,‘কানাডা থেকে রাজ্জাক ভাইয়ের ছেলের বউ দুঃসংবাদটা জানালো। শুনেই বুক ধরফর ধরফর করছে। একটা সেকেন্ডও আর ঘুম হয়নি। আমার বিশ্বাস ছিল কবরী আপা ফেরত আসবেন। জুয়েল আইচ, আবুল হায়াত সাহেবরা ফেরত এসেছেন। আমার ধারণা ছিল কবরী আপাও করোনা জয় করে ফিরবেন। শরীরটা একদম ভালো লাগছে না। ভীষণ মন খারাপ। আল্লাহ কবরী আপাকে বেহেশত নসীব করুন দোয়া করি।’
তিনি বলেন,‘এক সাথে অনেক গল্পগুজব করে করে শুটিং করতাম, কত স্মৃতি। বলে শেষ করতে পারবো না। রাজ্জাক ভাই যেদিন মারা গেলেন এফডিসিতে গেলাম তাকে দেখতে। সেদিনই কবরী আপার সাথে শেষ দেখা হয়েছিল। তারপর আর দেখা হলো না। রাজ্জাক আর কবরীকে শেষ দেখার সেই স্মৃতি আজও চোখে ভাসছে আমার। কোনোদিন ভুলবো না। রাজ্জাক-কবরীর মতো কালজয়ী জুটির কথা এদেশের মানুষ কখনো ভুলবে না বলে আমার বিশ্বাস।’
সৌদি আরবের প্রথম দিকের কয়েকজন নারী র্যাপারের একজন জারা। সংগীতশিল্পী হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে সৌদির সীমানা পেরিয়ে তিনি এখন সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইতে থাকছেন। আরবি, ইংরেজির পাশাপাশি সুইডিশ ভাষাতেও সাবলীল এই তরুণী। জানান, আরও একটি ভাষা শেখার ইচ্ছা আছে তাঁর। সম্প্রতি প্রকাশিত হয়েছে তাঁর গান...
১২ ঘণ্টা আগেবিজ্ঞাপন, মিউজিক ভিডিও ও নাচের মঞ্চে মামনুন ইমন ও প্রার্থনা ফারদিন দীঘি জুটি হয়েছিলেন আগে। এবার এই জুটিকে প্রথমবারের মতো দেখা যাবে বড় পর্দায়। সরকারি অনুদানের ‘দেনাপাওনা’ সিনেমায় অভিনয় করবেন তাঁরা।
১৯ ঘণ্টা আগেঅত ভালো ছাত্র ছিলেন না সুরিয়া। টেনেটুনে পাস করতেন। ফেল ছিল তাঁর নিত্যসঙ্গী। সেই গড়পড়তা ছাত্র এখন হাজারো শিক্ষার্থীর ভরসা। ২০০৬ সালে তামিল এই অভিনেতা গড়ে তোলেন আগারাম ফাউন্ডেশন নামের একটি স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠান। প্রতিষ্ঠানটি থেকে তামিলনাড়ুর প্রত্যন্ত অঞ্চলের পিছিয়ে পড়া শিক্ষার্থীদের জন্য কাজ করেন তি
১৯ ঘণ্টা আগেএকসময় টিভি নাটকে ছিল পারিবারিক গল্পের রাজত্ব। মাঝে প্রেম আর কমেডি গল্পের ভিড়ে হারিয়ে যেতে বসেছিল এই ধরনের নাটক। সংখ্যায় কম হলেও সম্প্রতি আবার ফিরছে পারিবারিক গল্পের নাটক। গত বছরের শেষ দিকে কে এম সোহাগ রানা শুরু করেন ‘দেনা পাওনা’ নামের ধারাবাহিকের কাজ। শুরুতে ইউটিউবে ৮ পর্বের মিনি সিরিজ হিসেবে পরিকল্
১৯ ঘণ্টা আগে