সম্প্রতি অনলাইন জুয়া কোম্পানির শুভেচ্ছাদূত হিসেবে নাম লিখিয়েছেন চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহি ও পরীমণি। এ ধরনের দুটি ভিন্ন প্রতিষ্ঠানের প্রচারে দেখা গেছে তাঁদের। নাম এসেছে বুবলীরও। জুয়ার সঙ্গে শোবিজ তারকাদের সংশ্লিষ্টতা শিল্পী হিসেবে তাঁদের সামাজিক দায়বদ্ধতা ও নৈতিকতাকে প্রশ্নের মুখে ফেলেছে। জুয়া কোম্পানির প্রচারে যেসব তারকা যুক্ত হয়েছেন, তাঁদের সতর্ক করার কথা বলেছেন ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক। প্রয়োজনে তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার কথা জানিয়েছেন তিনি।
গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর তেজগাঁওয়ে টেলিযোগাযোগ অধিদপ্তরের সভাকক্ষে সাইবার সিকিউরিটি বিষয়ে ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন মনিটরিং সেন্টারসহ (এনটিএমসি) সরকারি বিভিন্ন সংস্থার সঙ্গে বৈঠক করেন জুনাইদ আহমেদ পলক। বৈঠকে জুয়া ও বেটিং সাইটের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের কথা বলেন প্রতিমন্ত্রী।
এ সময় প্রতিমন্ত্রী পলক বলেন, ‘জুয়া ও বেটিং সাইট বন্ধে কঠোর অবস্থানে যেতে হবে। জাতির পিতা বাহাত্তরের সংবিধানে জুয়া নিষিদ্ধ করে গেছেন। সংবিধান দেশের সবচেয়ে বড় আইন। এরপর আর কোনো আইনের দরকার হয় না। দেশের গ্রাম পর্যন্ত অনলাইন জুয়া বেটিং ছড়িয়ে পড়েছে। মানুষ আত্মহত্যা পর্যন্ত করছে।’
প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, ‘যেসব তারকা এসব প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপনে অংশ নিচ্ছেন, তাঁদের সতর্ক করতে হবে। এরপরও তাঁরা অংশ নিলে প্রয়োজনে তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।’
বৈঠকে ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন মনিটরিং সেন্টারের মহাপরিচালক মেজর জেনারেল জিয়াউল আহসান অনলাইনে জুয়া ও বেটিং সাইটের তথ্য উপস্থাপন করেন। তিনি জানান, দেশের প্রতিষ্ঠিত তারকাদেরও জুয়া ও বেটিংয়ের প্রচারে ব্যবহার করা হচ্ছে। কিছু ক্ষেত্রে তারকারা নিজেরাই বেটিং সাইটের বিজ্ঞাপনে অংশ নিচ্ছেন। আবার কিছু ক্ষেত্রে অনুমতি না নিয়েই তাঁদের মুখ বিজ্ঞাপনে ব্যবহার করা হচ্ছে।
সভায় উপস্থিত ছিলেন ঢাকা মহানগর গোয়েন্দাপ্রধান হারুন অর রশীদ। তিনি জানান, জুয়া ও বেটিংয়ের সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
দেশের প্রচলিত আইনে যেকোনো ধরনের জুয়া নিষিদ্ধ হলেও নানা কৌশলে অনলাইন জুয়ার প্রচার ও প্রসার চলছে। মানুষের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে জুয়াপ্রতিষ্ঠানগুলো দিচ্ছে বিভিন্ন লোভনীয় অফার। শুভেচ্ছাদূত হিসেবে যুক্ত করা হচ্ছে শোবিজ তারকাদের। তাঁদের জনপ্রিয়তাকে ব্যবহার করে প্রতিষ্ঠানগুলো হাতিয়ে নিচ্ছে কোটি কোটি টাকা। এই টাকা ভার্চুয়াল মুদ্রায় রূপান্তরিত হয়ে পাচার হয়ে যাচ্ছে বিদেশে।
সম্প্রতি অনলাইন জুয়া কোম্পানির শুভেচ্ছাদূত হিসেবে নাম লিখিয়েছেন চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহি ও পরীমণি। এ ধরনের দুটি ভিন্ন প্রতিষ্ঠানের প্রচারে দেখা গেছে তাঁদের। নাম এসেছে বুবলীরও। জুয়ার সঙ্গে শোবিজ তারকাদের সংশ্লিষ্টতা শিল্পী হিসেবে তাঁদের সামাজিক দায়বদ্ধতা ও নৈতিকতাকে প্রশ্নের মুখে ফেলেছে। জুয়া কোম্পানির প্রচারে যেসব তারকা যুক্ত হয়েছেন, তাঁদের সতর্ক করার কথা বলেছেন ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক। প্রয়োজনে তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার কথা জানিয়েছেন তিনি।
গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর তেজগাঁওয়ে টেলিযোগাযোগ অধিদপ্তরের সভাকক্ষে সাইবার সিকিউরিটি বিষয়ে ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন মনিটরিং সেন্টারসহ (এনটিএমসি) সরকারি বিভিন্ন সংস্থার সঙ্গে বৈঠক করেন জুনাইদ আহমেদ পলক। বৈঠকে জুয়া ও বেটিং সাইটের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের কথা বলেন প্রতিমন্ত্রী।
এ সময় প্রতিমন্ত্রী পলক বলেন, ‘জুয়া ও বেটিং সাইট বন্ধে কঠোর অবস্থানে যেতে হবে। জাতির পিতা বাহাত্তরের সংবিধানে জুয়া নিষিদ্ধ করে গেছেন। সংবিধান দেশের সবচেয়ে বড় আইন। এরপর আর কোনো আইনের দরকার হয় না। দেশের গ্রাম পর্যন্ত অনলাইন জুয়া বেটিং ছড়িয়ে পড়েছে। মানুষ আত্মহত্যা পর্যন্ত করছে।’
প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, ‘যেসব তারকা এসব প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপনে অংশ নিচ্ছেন, তাঁদের সতর্ক করতে হবে। এরপরও তাঁরা অংশ নিলে প্রয়োজনে তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।’
বৈঠকে ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন মনিটরিং সেন্টারের মহাপরিচালক মেজর জেনারেল জিয়াউল আহসান অনলাইনে জুয়া ও বেটিং সাইটের তথ্য উপস্থাপন করেন। তিনি জানান, দেশের প্রতিষ্ঠিত তারকাদেরও জুয়া ও বেটিংয়ের প্রচারে ব্যবহার করা হচ্ছে। কিছু ক্ষেত্রে তারকারা নিজেরাই বেটিং সাইটের বিজ্ঞাপনে অংশ নিচ্ছেন। আবার কিছু ক্ষেত্রে অনুমতি না নিয়েই তাঁদের মুখ বিজ্ঞাপনে ব্যবহার করা হচ্ছে।
সভায় উপস্থিত ছিলেন ঢাকা মহানগর গোয়েন্দাপ্রধান হারুন অর রশীদ। তিনি জানান, জুয়া ও বেটিংয়ের সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
দেশের প্রচলিত আইনে যেকোনো ধরনের জুয়া নিষিদ্ধ হলেও নানা কৌশলে অনলাইন জুয়ার প্রচার ও প্রসার চলছে। মানুষের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে জুয়াপ্রতিষ্ঠানগুলো দিচ্ছে বিভিন্ন লোভনীয় অফার। শুভেচ্ছাদূত হিসেবে যুক্ত করা হচ্ছে শোবিজ তারকাদের। তাঁদের জনপ্রিয়তাকে ব্যবহার করে প্রতিষ্ঠানগুলো হাতিয়ে নিচ্ছে কোটি কোটি টাকা। এই টাকা ভার্চুয়াল মুদ্রায় রূপান্তরিত হয়ে পাচার হয়ে যাচ্ছে বিদেশে।
নতুন গান প্রকাশ করল ব্যান্ড মেঘদল। শিরোনাম ‘গোলাপের নাম’। এটি মেঘদলের নতুন অ্যালবাম ‘অ্যালুমিনিয়ামের ডানা’র ৭ম গান। গানটি লিখেছেন ও সুর করেছেন শিবু কুমার শীল। ভিডিও নির্মাণ করেছেন সৌরভ সরকার।
৪ ঘণ্টা আগেএত দিনে ২০২৩ সালের জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার বিজয়ীদের ঘরে থাকার কথা ছিল। তবে বাস্তবতা হলো, রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের কারণে সময়মতো আসেনি জাতীয় পুরস্কারের ঘোষণা, আয়োজন করা যায়নি অনুষ্ঠানের। শোনা যাচ্ছে, আগামী মাসেই ২০২৩ সালের বিজয়ীদের হাতে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার তুলে দেওয়া হবে। গত আগস্টের আগেও সবার...
৪ ঘণ্টা আগেসংস্কৃতি খাতে জাতীয় বাজেটে ন্যূনতম ১ শতাংশ বরাদ্দের দাবি করেছেন সংস্কৃতিকর্মীরা। তাঁরা বলছেন, বিগত এক যুগে জাতীয় বাজেটের আকার বাড়লেও উল্লেখযোগ্য হারে বাড়েনি সংস্কৃতি খাতের বরাদ্দ। গত এক দশকে বাজেটে সংস্কৃতি খাতে বরাদ্দ শূন্য দশমিক শূন্য ৯ শতাংশ থেকে শূন্য দশমিক ১৬ শতাংশের ওপরে ওঠেনি...
৪ ঘণ্টা আগেবিশ্বের কাছে নতুন বিস্ময় এআই বা আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স প্রযুক্তি। এআই প্রযুক্তি ব্যবহার করে নানা কণ্ঠের মিথস্ক্রিয়ায় নতুন গান তৈরি হচ্ছে দেদার। সেলিব্রিটিদের কণ্ঠ নকল করে ইউটিউব ও টিকটকে এসব মিউজিক ছাড়া হচ্ছে। তবে অনেক সংগীতশিল্পী এই কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহারে বিরক্ত। রীতিমতো অস্তিত্ব সংকটে...
৪ ঘণ্টা আগে