সবাইকে কাঁদিয়ে পরপারে পাড়ি জমালেন বাংলা সিনেমার মিষ্টি মেয়ে কবরী। করোনা আক্রান্ত হয়ে ১৩ দিন চিকিৎসাধীন থাকার পর শুক্রবার দিবাগত রাত ১২টা ২০ মিনিটে মারা যান এই অভিনেত্রী ও রাজনীতিক। খবরটি শুক্রবার প্রথম প্রহরে আসার পর ঘুমন্ত সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমটি যেন দুঃস্বপ্নে জেগে উঠলো। ফেসবুকের দেয়াল ঢেকে গেল বিষাদের ছায়ায়। প্রিয় অভিনেত্রীর এমন বিদায়ে শিল্পীরা জানিয়েছেন শ্রদ্ধা ও শোক। তাদের সেই কথালিপি দিয়েই সাজানো হলো এ আয়োজন-
অভিনেত্রী সুজাতা লেখেন, ‘ভাবনার বাহিরে যা ঘটে আমরা তা মেনে নিতে পারি না! আকাশের উজ্জ্বল নক্ষত্রগুলো বুঝি এইভাবেই ঝরে যায়! এইসব নক্ষত্রগুলো বিশাল আকাশে আর জ্বলবে না, কোনও কালেই না! একসাথে কাজ করেছি, পথ চলেছি, জীবনের কত গল্পই না আছে আমাদের। ভালো থেক ওপারে। আমিন।’
বরেণ্য অভিনেত্রী সুবর্ণা মুস্তাফা লেখেন, ‘আপনার হাসি, আপনার অভিনয়, আপনার মিষ্টিমুখ সকল বয়সের মানুষকে মন্ত্রমুগ্ধ করেছে। রূপালি পর্দার সেরা অভিনেত্রী। আমি কীভাবে আপনাকে বিদায় জানাব! দমবন্ধ লাগছে! শান্তিতে থাকুন কবরী ফুপু।’
কনক চাঁপা লেখেন,‘আসলেই আর পারছি না! কবরী আপা নেই। ঘণ্টা পাঁচেক আগে দোয়া চেয়ে স্ট্যাটাস দিলাম আর এখনই এটা শুনলাম! এভাবেই আমরা একে একে হারাবো আমাদের প্রিয়জনকে! প্রিয়জন চলে গেলে পাঁজরটাই মনে হয় ভেঙে যায়। আর যদি মোটামুটি নিয়মিত হয় তখন তা সহ্যের বাইরে চলে যায়। আল্লাহ, এই রমজানে চলে যাওয়া মানুষটিকে এবং আরও যারা চলে যাচ্ছেন সবাইকে তুমি দয়া করো।’
তিমির নন্দী লেখেন,‘আর নিতে পারছি না। করোনার কাছে পরাস্ত হয়ে চলে গেলেন সোনালি যুগের প্রিয় মুখ, প্রিয় নায়িকা, শ্রদ্ধেয় কবরী। সৃষ্টিকর্তা আপনার বিদেহী আত্মাকে চির শান্তি দান করুন। বিনম্র শ্রদ্ধাঞ্জলি।’
চঞ্চল চৌধুরী লেখেন, ‘কবরী আপা নেই। আমাদের স্বপের নায়িকা। কোন অনুষ্ঠানে প্রথম দেখা হয়েছিল মনে নেই। শেষ যে বার দেখা হয়েছিল তাঁর সাথে, আবদার করেছিলাম একটা ছবি তোলার। খুব স্পষ্ট মনে আছে, বলেছিলেন, চঞ্চল, আমি তোমার ‘মনপুরা’র ভক্ত। ভালো থাকবেন কবরী আপা। কয়েক দিন ধরেই আপনার সাথে তোলা ছবিগুলো খুঁজছিলাম। এখন পেলাম। যখন আপনি অনেক দুরে।’
অভিনেত্রী তারানা হালিম লেখেন, ‘বাংলা চলচ্চিত্রের বিখ্যাত অভিনেত্রী, নির্মাতা ও সাবেক এমপি সারাহ বেগম কবরী এর মৃত্যুতে-বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোট এর পক্ষ থেকে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করছি। এদেশের চলচ্চিত্রে কবরী আপা এক উজ্জ্বল নক্ষত্র। অভিনয়ের পাশাপাশি রাজনীতি ও সংস্কৃতি অঙ্গনে তার অবদান স্মরণীয় হয়ে থাকবে। মরহুমার আত্মার মাগফিরাত কামনা করে এবং তাঁর শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাচ্ছি।’
চিত্রনায়িকা বুবলি লেখেন, ‘মৃত্যু সবচেয়ে বড় সত্য কিন্তু এতো অবিশ্বাস্য কেনো? আমাদের সবার মৃত্যু হবে জেনেও মানতে ইচ্ছে করেনা কেনো? পৃথিবীতে হয়তো এমন অনেক কেনোর কোনো উত্তর নেই। ওপারে ভালো থাকবেন কবরী ম্যাডাম । আপনার আত্মার মাগফেরাত কামনা করছি।’
সংগীতশিল্পী কুমার বিশ্বজিৎ কবরীর একটি ছবি সামাজিক মাধ্যমে পোস্ট করেন। ক্যাপশনে তিনি লেখেন, ‘বিদায় কবরী আপা! পরপারে ভালো থাকুন। গভীর শোক ও শ্রদ্ধা।’
চিত্রনায়ক বাপ্পী চৌধুরী লেখেন, ‘কবরী ম্যাডাম আপনার হাসিতে কতোশত মানুষ নিজেদের দুঃখ ভুলে ছিলে, মানুষের দুঃখ ভোলানে চাট্টিখানি কথা নয়। তাই তো আপনার এ জীবন স্বার্থক, আর আমরা স্বার্থক আপনাকে পেয়ে। আমি ঠিকই ধরে নিব আপনি আছেন। হুট করে কোথাও আবার আমাদের দেখা হবে আর আপনার হাসিটা দিয়ে আবার আমাদের রাজ্য জয় করে নেবেন। ভালোবাসি আপনাকে।’
সিয়াম আহমেদ লেখেন, ‘অবশেষে ঢাকাই চলচ্চিত্রের অন্যতম সেরা অভিনেত্রী চলচ্চিত্রের ‘মিষ্টি মেয়ে’খ্যাত সারাহ বেগম কবরী চলে গেলেন করোনা আক্রান্ত হয়ে। আমি তার বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করি।’
আঁখি আলমগীর লেখেন, ‘কবরী আন্টি, ওপারে ভালো থাকবেন। আল্লাহ আপনাকে জান্নাত দান করুন, আমিন।’
ইমন সাহা লেখেন,‘কতো স্মৃতি... কতো আদর, ভালবাসা, শাসন পেয়েছি আপনার কাছ থেকে। ঈশ্বর আপনার আত্মার মঙ্গল করুক আন্টি।’
সবাইকে কাঁদিয়ে পরপারে পাড়ি জমালেন বাংলা সিনেমার মিষ্টি মেয়ে কবরী। করোনা আক্রান্ত হয়ে ১৩ দিন চিকিৎসাধীন থাকার পর শুক্রবার দিবাগত রাত ১২টা ২০ মিনিটে মারা যান এই অভিনেত্রী ও রাজনীতিক। খবরটি শুক্রবার প্রথম প্রহরে আসার পর ঘুমন্ত সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমটি যেন দুঃস্বপ্নে জেগে উঠলো। ফেসবুকের দেয়াল ঢেকে গেল বিষাদের ছায়ায়। প্রিয় অভিনেত্রীর এমন বিদায়ে শিল্পীরা জানিয়েছেন শ্রদ্ধা ও শোক। তাদের সেই কথালিপি দিয়েই সাজানো হলো এ আয়োজন-
অভিনেত্রী সুজাতা লেখেন, ‘ভাবনার বাহিরে যা ঘটে আমরা তা মেনে নিতে পারি না! আকাশের উজ্জ্বল নক্ষত্রগুলো বুঝি এইভাবেই ঝরে যায়! এইসব নক্ষত্রগুলো বিশাল আকাশে আর জ্বলবে না, কোনও কালেই না! একসাথে কাজ করেছি, পথ চলেছি, জীবনের কত গল্পই না আছে আমাদের। ভালো থেক ওপারে। আমিন।’
বরেণ্য অভিনেত্রী সুবর্ণা মুস্তাফা লেখেন, ‘আপনার হাসি, আপনার অভিনয়, আপনার মিষ্টিমুখ সকল বয়সের মানুষকে মন্ত্রমুগ্ধ করেছে। রূপালি পর্দার সেরা অভিনেত্রী। আমি কীভাবে আপনাকে বিদায় জানাব! দমবন্ধ লাগছে! শান্তিতে থাকুন কবরী ফুপু।’
কনক চাঁপা লেখেন,‘আসলেই আর পারছি না! কবরী আপা নেই। ঘণ্টা পাঁচেক আগে দোয়া চেয়ে স্ট্যাটাস দিলাম আর এখনই এটা শুনলাম! এভাবেই আমরা একে একে হারাবো আমাদের প্রিয়জনকে! প্রিয়জন চলে গেলে পাঁজরটাই মনে হয় ভেঙে যায়। আর যদি মোটামুটি নিয়মিত হয় তখন তা সহ্যের বাইরে চলে যায়। আল্লাহ, এই রমজানে চলে যাওয়া মানুষটিকে এবং আরও যারা চলে যাচ্ছেন সবাইকে তুমি দয়া করো।’
তিমির নন্দী লেখেন,‘আর নিতে পারছি না। করোনার কাছে পরাস্ত হয়ে চলে গেলেন সোনালি যুগের প্রিয় মুখ, প্রিয় নায়িকা, শ্রদ্ধেয় কবরী। সৃষ্টিকর্তা আপনার বিদেহী আত্মাকে চির শান্তি দান করুন। বিনম্র শ্রদ্ধাঞ্জলি।’
চঞ্চল চৌধুরী লেখেন, ‘কবরী আপা নেই। আমাদের স্বপের নায়িকা। কোন অনুষ্ঠানে প্রথম দেখা হয়েছিল মনে নেই। শেষ যে বার দেখা হয়েছিল তাঁর সাথে, আবদার করেছিলাম একটা ছবি তোলার। খুব স্পষ্ট মনে আছে, বলেছিলেন, চঞ্চল, আমি তোমার ‘মনপুরা’র ভক্ত। ভালো থাকবেন কবরী আপা। কয়েক দিন ধরেই আপনার সাথে তোলা ছবিগুলো খুঁজছিলাম। এখন পেলাম। যখন আপনি অনেক দুরে।’
অভিনেত্রী তারানা হালিম লেখেন, ‘বাংলা চলচ্চিত্রের বিখ্যাত অভিনেত্রী, নির্মাতা ও সাবেক এমপি সারাহ বেগম কবরী এর মৃত্যুতে-বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোট এর পক্ষ থেকে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করছি। এদেশের চলচ্চিত্রে কবরী আপা এক উজ্জ্বল নক্ষত্র। অভিনয়ের পাশাপাশি রাজনীতি ও সংস্কৃতি অঙ্গনে তার অবদান স্মরণীয় হয়ে থাকবে। মরহুমার আত্মার মাগফিরাত কামনা করে এবং তাঁর শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাচ্ছি।’
চিত্রনায়িকা বুবলি লেখেন, ‘মৃত্যু সবচেয়ে বড় সত্য কিন্তু এতো অবিশ্বাস্য কেনো? আমাদের সবার মৃত্যু হবে জেনেও মানতে ইচ্ছে করেনা কেনো? পৃথিবীতে হয়তো এমন অনেক কেনোর কোনো উত্তর নেই। ওপারে ভালো থাকবেন কবরী ম্যাডাম । আপনার আত্মার মাগফেরাত কামনা করছি।’
সংগীতশিল্পী কুমার বিশ্বজিৎ কবরীর একটি ছবি সামাজিক মাধ্যমে পোস্ট করেন। ক্যাপশনে তিনি লেখেন, ‘বিদায় কবরী আপা! পরপারে ভালো থাকুন। গভীর শোক ও শ্রদ্ধা।’
চিত্রনায়ক বাপ্পী চৌধুরী লেখেন, ‘কবরী ম্যাডাম আপনার হাসিতে কতোশত মানুষ নিজেদের দুঃখ ভুলে ছিলে, মানুষের দুঃখ ভোলানে চাট্টিখানি কথা নয়। তাই তো আপনার এ জীবন স্বার্থক, আর আমরা স্বার্থক আপনাকে পেয়ে। আমি ঠিকই ধরে নিব আপনি আছেন। হুট করে কোথাও আবার আমাদের দেখা হবে আর আপনার হাসিটা দিয়ে আবার আমাদের রাজ্য জয় করে নেবেন। ভালোবাসি আপনাকে।’
সিয়াম আহমেদ লেখেন, ‘অবশেষে ঢাকাই চলচ্চিত্রের অন্যতম সেরা অভিনেত্রী চলচ্চিত্রের ‘মিষ্টি মেয়ে’খ্যাত সারাহ বেগম কবরী চলে গেলেন করোনা আক্রান্ত হয়ে। আমি তার বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করি।’
আঁখি আলমগীর লেখেন, ‘কবরী আন্টি, ওপারে ভালো থাকবেন। আল্লাহ আপনাকে জান্নাত দান করুন, আমিন।’
ইমন সাহা লেখেন,‘কতো স্মৃতি... কতো আদর, ভালবাসা, শাসন পেয়েছি আপনার কাছ থেকে। ঈশ্বর আপনার আত্মার মঙ্গল করুক আন্টি।’
সৌদি আরবের প্রথম দিকের কয়েকজন নারী র্যাপারের একজন জারা। সংগীতশিল্পী হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে সৌদির সীমানা পেরিয়ে তিনি এখন সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইতে থাকছেন। আরবি, ইংরেজির পাশাপাশি সুইডিশ ভাষাতেও সাবলীল এই তরুণী। জানান, আরও একটি ভাষা শেখার ইচ্ছা আছে তাঁর। সম্প্রতি প্রকাশিত হয়েছে তাঁর গান...
১২ ঘণ্টা আগেবিজ্ঞাপন, মিউজিক ভিডিও ও নাচের মঞ্চে মামনুন ইমন ও প্রার্থনা ফারদিন দীঘি জুটি হয়েছিলেন আগে। এবার এই জুটিকে প্রথমবারের মতো দেখা যাবে বড় পর্দায়। সরকারি অনুদানের ‘দেনাপাওনা’ সিনেমায় অভিনয় করবেন তাঁরা।
১৯ ঘণ্টা আগেঅত ভালো ছাত্র ছিলেন না সুরিয়া। টেনেটুনে পাস করতেন। ফেল ছিল তাঁর নিত্যসঙ্গী। সেই গড়পড়তা ছাত্র এখন হাজারো শিক্ষার্থীর ভরসা। ২০০৬ সালে তামিল এই অভিনেতা গড়ে তোলেন আগারাম ফাউন্ডেশন নামের একটি স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠান। প্রতিষ্ঠানটি থেকে তামিলনাড়ুর প্রত্যন্ত অঞ্চলের পিছিয়ে পড়া শিক্ষার্থীদের জন্য কাজ করেন তি
১৯ ঘণ্টা আগেএকসময় টিভি নাটকে ছিল পারিবারিক গল্পের রাজত্ব। মাঝে প্রেম আর কমেডি গল্পের ভিড়ে হারিয়ে যেতে বসেছিল এই ধরনের নাটক। সংখ্যায় কম হলেও সম্প্রতি আবার ফিরছে পারিবারিক গল্পের নাটক। গত বছরের শেষ দিকে কে এম সোহাগ রানা শুরু করেন ‘দেনা পাওনা’ নামের ধারাবাহিকের কাজ। শুরুতে ইউটিউবে ৮ পর্বের মিনি সিরিজ হিসেবে পরিকল্
১৯ ঘণ্টা আগে