আগামীকাল পশ্চিমবঙ্গে মুক্তি পাচ্ছে সোহম চক্রবর্তী প্রযোজিত ও অভিনীত চলচ্চিত্র ‘এলএসডি: লাল সুটকেসটা দেখেছেন?।’ কিন্তু শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত সেন্সর সার্টিফিকেট আটকে রেখে, শেষ বেলায় অনলাইনে ছাড়পত্র দেওয়া হয়েছে চলচ্চিত্রটিকে। তৃণমূল বিধায়ক হওয়াতেই তাঁর ছবির মুক্তি আটকে দেওয়া হয় বলে অভিযোগ করেছেন সোহম চক্রবর্তী। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম আনন্দ বাজারকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এ অভিযোগ আনেন সোহম।
সোহম বলেন, ‘সেন্সর বোর্ডের অনেক আপত্তি ছিল, যা আমার কাছে খুবই অযৌক্তিক মনে হয়। ছবিতে রাধে রাধে বলা যাবে না, কৃষ্ণের নাম নেওয়া যাবে না। ওভারডোজ ও হ্যালুসিনেশন শব্দ দু’টি ব্যবহার করা যাবে না। এরপরেও তাঁদের কথা মতো আমরা সব পরিবর্তন করেছি। শুধু তা-ই নয়, বিশেষভাবে উল্লেখ করা আছে, এখানে কোনও ভাবেই মাদকজাত দ্রব্যের প্রচার করা হয়নি। এরপরেও আমার চলচ্চিত্রটি নিয়ে তারা গড়িমসি করেছে।’
সোহম আরও বলেন ‘ছাড়পত্র মুক্তির আগের দিন এল। এই ধরনের হেনস্তার কী মানে? আমি সত্যিই বুঝতে পারছি না। আমি তথ্য মন্ত্রণালয় থেকে খবর পেয়েছি, বলা হয়েছে সোহম চক্রবর্তী যেহেতু তৃণমূল বিধায়ক, তাই এই ছবির মুক্তি যেন আটকে দেওয়া হয়।’
তবে কি রাজনৈতিক কারণেই বাধার মুখে পড়ল সোহমের ছবির মুক্তি? এমন প্রশ্নে সোহমের দাবি রাজনীতির কারণেই এই হেনস্তা করা হয়। তিনি বলেন, ‘আমার ছবিতে সৌরভ চক্রবর্তী, প্রদীপ ধর অভিনয় করছেন। তাঁরা তো দিল্লিতে গিয়ে বিজেপিতে যোগ দিয়েছিলেন।’
শুধু সোহম নয়, এই ছবিতে নায়িকা হিসাবে দর্শক দেখবেন সায়নী ঘোষকে। তিনি আবার তৃণমূলের যুবনেত্রীও। সেটাও কি কারণ হিসাবে দেখছেন সোহম? নায়ক বলেন, ‘এটা তো কারণ হতেই পারে না। সায়নী কেন, অন্য যে কেউ থাকতে পারে। কিন্তু ছবিতে রাজনীতির রং লাগলে তা তো খুবই কঠিন পরিস্থিতি তৈরি করবে।’
শেষ মুহূর্তে সেন্সরের ছাড়পত্র হাতে আসায় নির্দিষ্ট সময়েই ছবির মুক্তি হবে জানিয়েছেন সোহম। তিনি বলেন, ‘১০ ফেব্রুয়ারি এখন ছবি মুক্তি পাবে, কিন্তু আমরা ভালো হল পেলাম না। নন্দন পেলাম না, আমার দুর্ভাগ্য।’
কারও রাজনৈতিক মতাদর্শ ভিন্ন হতেই পারে, কিন্তু সিনেমা থেকে রাজনীতিকে দূরে রাখাই উচিত বলে মনে করেন সোহম।
পরিচালক সায়ন্তন ঘোষালের পরিচালিত ডার্ক কমেডি ‘এলএসডি—লাল সুটকেসটা দেখেছেন?’
এ আরও অভিনয় করেছেন–কাঞ্চন মল্লিক, জুন মালিয়া, লাবণী সরকার, সুমিত সমাদ্দার, অভিজিৎ গুহ ও সুভদ্রা মুখোপাধ্যায়।
আগামীকাল পশ্চিমবঙ্গে মুক্তি পাচ্ছে সোহম চক্রবর্তী প্রযোজিত ও অভিনীত চলচ্চিত্র ‘এলএসডি: লাল সুটকেসটা দেখেছেন?।’ কিন্তু শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত সেন্সর সার্টিফিকেট আটকে রেখে, শেষ বেলায় অনলাইনে ছাড়পত্র দেওয়া হয়েছে চলচ্চিত্রটিকে। তৃণমূল বিধায়ক হওয়াতেই তাঁর ছবির মুক্তি আটকে দেওয়া হয় বলে অভিযোগ করেছেন সোহম চক্রবর্তী। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম আনন্দ বাজারকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এ অভিযোগ আনেন সোহম।
সোহম বলেন, ‘সেন্সর বোর্ডের অনেক আপত্তি ছিল, যা আমার কাছে খুবই অযৌক্তিক মনে হয়। ছবিতে রাধে রাধে বলা যাবে না, কৃষ্ণের নাম নেওয়া যাবে না। ওভারডোজ ও হ্যালুসিনেশন শব্দ দু’টি ব্যবহার করা যাবে না। এরপরেও তাঁদের কথা মতো আমরা সব পরিবর্তন করেছি। শুধু তা-ই নয়, বিশেষভাবে উল্লেখ করা আছে, এখানে কোনও ভাবেই মাদকজাত দ্রব্যের প্রচার করা হয়নি। এরপরেও আমার চলচ্চিত্রটি নিয়ে তারা গড়িমসি করেছে।’
সোহম আরও বলেন ‘ছাড়পত্র মুক্তির আগের দিন এল। এই ধরনের হেনস্তার কী মানে? আমি সত্যিই বুঝতে পারছি না। আমি তথ্য মন্ত্রণালয় থেকে খবর পেয়েছি, বলা হয়েছে সোহম চক্রবর্তী যেহেতু তৃণমূল বিধায়ক, তাই এই ছবির মুক্তি যেন আটকে দেওয়া হয়।’
তবে কি রাজনৈতিক কারণেই বাধার মুখে পড়ল সোহমের ছবির মুক্তি? এমন প্রশ্নে সোহমের দাবি রাজনীতির কারণেই এই হেনস্তা করা হয়। তিনি বলেন, ‘আমার ছবিতে সৌরভ চক্রবর্তী, প্রদীপ ধর অভিনয় করছেন। তাঁরা তো দিল্লিতে গিয়ে বিজেপিতে যোগ দিয়েছিলেন।’
শুধু সোহম নয়, এই ছবিতে নায়িকা হিসাবে দর্শক দেখবেন সায়নী ঘোষকে। তিনি আবার তৃণমূলের যুবনেত্রীও। সেটাও কি কারণ হিসাবে দেখছেন সোহম? নায়ক বলেন, ‘এটা তো কারণ হতেই পারে না। সায়নী কেন, অন্য যে কেউ থাকতে পারে। কিন্তু ছবিতে রাজনীতির রং লাগলে তা তো খুবই কঠিন পরিস্থিতি তৈরি করবে।’
শেষ মুহূর্তে সেন্সরের ছাড়পত্র হাতে আসায় নির্দিষ্ট সময়েই ছবির মুক্তি হবে জানিয়েছেন সোহম। তিনি বলেন, ‘১০ ফেব্রুয়ারি এখন ছবি মুক্তি পাবে, কিন্তু আমরা ভালো হল পেলাম না। নন্দন পেলাম না, আমার দুর্ভাগ্য।’
কারও রাজনৈতিক মতাদর্শ ভিন্ন হতেই পারে, কিন্তু সিনেমা থেকে রাজনীতিকে দূরে রাখাই উচিত বলে মনে করেন সোহম।
পরিচালক সায়ন্তন ঘোষালের পরিচালিত ডার্ক কমেডি ‘এলএসডি—লাল সুটকেসটা দেখেছেন?’
এ আরও অভিনয় করেছেন–কাঞ্চন মল্লিক, জুন মালিয়া, লাবণী সরকার, সুমিত সমাদ্দার, অভিজিৎ গুহ ও সুভদ্রা মুখোপাধ্যায়।
সাধারণত ‘সুপারস্টার’ কিংবা ‘মেগাস্টার’ এ ধরনের তকমা পছন্দ নয় দেবের। রঘু ডাকাত সিনেমায়ও তাঁর নামের আগে মেগাস্টার শব্দটি ব্যবহার করার বিরোধী ছিলেন তিনি।
৩ ঘণ্টা আগেনায়ক জসীমের ছেলে ‘ওন্ড’ ব্যান্ডের ভোকাল এ কে রাতুল মারা গেছেন। আজ রোববার বেলা সাড়ে ৩টার দিকে জিমে শরীরচর্চা করার সময় তিনি হৃদ্রোগে আক্রান্ত হন। এরপর হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসকেরা তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। রাতুলের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সংগীতশিল্পী আলিফ আলাউদ্দীনসহ একাধিকজন।
৪ ঘণ্টা আগেবলিউড অভিনেত্রী কারিশমা কাপুরের সাবেক স্বামী বিশিষ্ট ব্যবসায়ী সঞ্জয় কাপুর গত ১২ জুন মারা গেছেন। তাঁর আকস্মিক মৃত্যুর এক মাস পর, তাঁর পরিবারের ৩০ হাজার কোটি রুপির সম্পত্তি নিয়ে নতুন করে বিরোধ দেখা দিয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেবলিউড অভিনেত্রী তনুশ্রী দত্ত আবারও খবরের শিরোনামে এসেছেন। তবে এবার কোনো সিনেমা নয়, শ্রাবণ মাসে পাঁঠার মাংস খাওয়ার সিদ্ধান্তকে কেন্দ্র করে বিতর্কের মুখে পড়েছেন তিনি। সম্প্রতি একটি ভিডিও পোস্ট করে অভিনেত্রী তাঁর উপবাস ও খাদ্য গ্রহণ নিয়ে ব্যক্তিগত ও সাংস্কৃতিক দৃষ্টিভঙ্গি তুলে ধরেছেন।
৫ ঘণ্টা আগে