ইনস্টাগ্রামে ১৭ লাখের বেশি ফলোয়ার। ফেসবুকেও তুমুল জনপ্রিয়। এত জনপ্রিয়তা, তারপরও ক্যারিয়ার নিয়ে সন্তুষ্ট নন মধুমিতা সরকার। কারণ, এখনো দর্শক তাঁকে ‘বোঝে না সে বোঝে না’র ‘পাখি’বলেই জানে। বাংলাদেশের দর্শকেরাও তাঁকে এই পরিচয়ে বেশি চেনে। যদিও জনপ্রিয়তা পেয়েছে তাঁর ‘কেয়ার করি না’ কিংবা ‘কুসুমদোলা’ সিরিয়ালগুলো। একটু একটু করে ‘পাখি’কে ডিঙিয়ে হয়ে যাচ্ছেন মধুমিতা। সময় লাগছে, তবে ও নিয়ে মোটেও চিন্তিত নন তিনি। মধুমিতা বলেন, ‘ক্যারিয়ারের শুরুর দিকের মিষ্টি ইমেজটা ভাঙতে চাই। তাই নানা ধরনের ছবি পোস্ট করি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। কমেন্টস নিয়ে আমার মাথাব্যথা নেই। কোনো কমেন্টই পড়ি না।’
সিরিয়ালের জনপ্রিয়তার রেশ থাকতেই যাত্রা শুরু করেছেন ছবিতে। ‘লাভ আজ কাল’, ‘ট্যাংরা ব্লুজ’ কিংবা ‘চিনি’ করে প্রশংসা পেয়েছেন। তবে প্রশংসার মাপকাঠিতে খুশি নন তিনি। তাঁর মতে, মানুষ কেন যেন এখনো ‘পাখি’ বা ‘ইমন’, শাড়ি, সালোয়ার-কামিজ, সাধারণ মেয়ে—এভাবেই দেখতে চায়। সেই বৃত্ত ভাঙার চেষ্টা করলেই অনেকে ছি ছি করে ওঠেন।
তবে ওসব থোড়াই কেয়ার করেন মধুমিতা। ইনস্টাগ্রামে খোলামেলা নিত্যনতুন ছবি দিয়ে সেই ইমেজ ভাঙার চেষ্টা তো করেনই। ছবিতেও অভিনয় করেছেন চুমুর দৃশ্যে। তাঁর মতে, প্রথম প্রথম কিছুটা অস্বস্তি ছিল। বাড়ির বউ চরিত্রের আমাকে অন্তরঙ্গ দৃশ্যে দেখলে দর্শক কী ভাববে? শুটিং চলাকালে কি ইউনিটের সবাই থাকবে? নাকি অন্য কিছু হবে? কত কী ভাবনা আসে মনে! তারপর দেখলাম, শুট করতে করতে জাস্ট হয়ে গেল। অন্য আর একটা সিনের মতোই।’
খবরে প্রতিবছর মধুমিতাকে মারা হয়। স্বামীর সঙ্গে বিচ্ছেদ হলো, সেই খবর ছাপিয়ে উঠল একাধিক প্রেমের গুঞ্জন। অবশ্য, ওসব এখন আর পাত্তা দেন না তিনি। টাইমস অব ইন্ডিয়াকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেন, ‘ইউটিউবে যাবেন, দেখবেন ডেথ লিস্টে আছি আমি। আমার মা কতবার ফোন করে বলেছে, “তুই কি হসপিটালে?” আমি নাকি প্রতিবছর সুইসাইড করি। এমনকি আমি যে সিরিয়ালে কাজ করেছি, সেখানকার এক অভিনেত্রী আত্মহত্যা করেছিল। আমার ছবি দিয়ে সেই খবর বেরিয়েছিল। আমার ডিভোর্স হলো। মিডিয়া বলতে শুরু করল, আমার অন্য পুরুষের সঙ্গে সম্পর্ক আছে। তাই ডিভোর্স। মানে অন্য কোনো কারণ থাকতেই পারে না। আমি মানছি যে গসিপের লাইক ভিউ বেশি, মিডিয়া সেই স্টোরি করতে বাধ্য হচ্ছে। কিন্তু একজন আফিম খেতে ভালোবাসলেই রোজ আমি তাকে আফিমই খাওয়াব?’
অভিনয়ের একটি শর্ট কোর্স করতে আমেরিকা যাচ্ছেন মধুমিতা। ফিল্মের টেকনিক্যাল দিকগুলোর ব্যাপারে জানার খুব ইচ্ছে। অনেক ছবি করে টাকা আয় করার চেয়ে দক্ষতা অর্জনটা তাঁর কাছে জরুরি।
ইনস্টাগ্রামে ১৭ লাখের বেশি ফলোয়ার। ফেসবুকেও তুমুল জনপ্রিয়। এত জনপ্রিয়তা, তারপরও ক্যারিয়ার নিয়ে সন্তুষ্ট নন মধুমিতা সরকার। কারণ, এখনো দর্শক তাঁকে ‘বোঝে না সে বোঝে না’র ‘পাখি’বলেই জানে। বাংলাদেশের দর্শকেরাও তাঁকে এই পরিচয়ে বেশি চেনে। যদিও জনপ্রিয়তা পেয়েছে তাঁর ‘কেয়ার করি না’ কিংবা ‘কুসুমদোলা’ সিরিয়ালগুলো। একটু একটু করে ‘পাখি’কে ডিঙিয়ে হয়ে যাচ্ছেন মধুমিতা। সময় লাগছে, তবে ও নিয়ে মোটেও চিন্তিত নন তিনি। মধুমিতা বলেন, ‘ক্যারিয়ারের শুরুর দিকের মিষ্টি ইমেজটা ভাঙতে চাই। তাই নানা ধরনের ছবি পোস্ট করি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। কমেন্টস নিয়ে আমার মাথাব্যথা নেই। কোনো কমেন্টই পড়ি না।’
সিরিয়ালের জনপ্রিয়তার রেশ থাকতেই যাত্রা শুরু করেছেন ছবিতে। ‘লাভ আজ কাল’, ‘ট্যাংরা ব্লুজ’ কিংবা ‘চিনি’ করে প্রশংসা পেয়েছেন। তবে প্রশংসার মাপকাঠিতে খুশি নন তিনি। তাঁর মতে, মানুষ কেন যেন এখনো ‘পাখি’ বা ‘ইমন’, শাড়ি, সালোয়ার-কামিজ, সাধারণ মেয়ে—এভাবেই দেখতে চায়। সেই বৃত্ত ভাঙার চেষ্টা করলেই অনেকে ছি ছি করে ওঠেন।
তবে ওসব থোড়াই কেয়ার করেন মধুমিতা। ইনস্টাগ্রামে খোলামেলা নিত্যনতুন ছবি দিয়ে সেই ইমেজ ভাঙার চেষ্টা তো করেনই। ছবিতেও অভিনয় করেছেন চুমুর দৃশ্যে। তাঁর মতে, প্রথম প্রথম কিছুটা অস্বস্তি ছিল। বাড়ির বউ চরিত্রের আমাকে অন্তরঙ্গ দৃশ্যে দেখলে দর্শক কী ভাববে? শুটিং চলাকালে কি ইউনিটের সবাই থাকবে? নাকি অন্য কিছু হবে? কত কী ভাবনা আসে মনে! তারপর দেখলাম, শুট করতে করতে জাস্ট হয়ে গেল। অন্য আর একটা সিনের মতোই।’
খবরে প্রতিবছর মধুমিতাকে মারা হয়। স্বামীর সঙ্গে বিচ্ছেদ হলো, সেই খবর ছাপিয়ে উঠল একাধিক প্রেমের গুঞ্জন। অবশ্য, ওসব এখন আর পাত্তা দেন না তিনি। টাইমস অব ইন্ডিয়াকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেন, ‘ইউটিউবে যাবেন, দেখবেন ডেথ লিস্টে আছি আমি। আমার মা কতবার ফোন করে বলেছে, “তুই কি হসপিটালে?” আমি নাকি প্রতিবছর সুইসাইড করি। এমনকি আমি যে সিরিয়ালে কাজ করেছি, সেখানকার এক অভিনেত্রী আত্মহত্যা করেছিল। আমার ছবি দিয়ে সেই খবর বেরিয়েছিল। আমার ডিভোর্স হলো। মিডিয়া বলতে শুরু করল, আমার অন্য পুরুষের সঙ্গে সম্পর্ক আছে। তাই ডিভোর্স। মানে অন্য কোনো কারণ থাকতেই পারে না। আমি মানছি যে গসিপের লাইক ভিউ বেশি, মিডিয়া সেই স্টোরি করতে বাধ্য হচ্ছে। কিন্তু একজন আফিম খেতে ভালোবাসলেই রোজ আমি তাকে আফিমই খাওয়াব?’
অভিনয়ের একটি শর্ট কোর্স করতে আমেরিকা যাচ্ছেন মধুমিতা। ফিল্মের টেকনিক্যাল দিকগুলোর ব্যাপারে জানার খুব ইচ্ছে। অনেক ছবি করে টাকা আয় করার চেয়ে দক্ষতা অর্জনটা তাঁর কাছে জরুরি।
ওয়েব কনটেন্টের নিয়মিত দর্শক চিত্রাঙ্গদা সিং। এই বলিউড অভিনেত্রীর ওয়াচ লিস্টে রয়েছে সারা বিশ্বের সিনেমা-সিরিজ। বর্তমানে তিনি দেখছেন ‘ল্যান্ডম্যান’। চিত্রাঙ্গদার প্রিয় হয়ে উঠেছে সিরিজটি। অভিনেত্রী জানালেন তাঁর আরও দুই পছন্দের ওয়েব সিরিজের নাম।
২৩ মিনিট আগেউত্তরা সেক্টর-৪ এলাকায় নাটক ও চলচ্চিত্রের শুটিং কার্যক্রমে জারি করা নিষেধাজ্ঞা শিগগির শর্ত সাপেক্ষে প্রত্যাহার করা হতে পারে। উত্তরা কল্যাণ সমিতির পক্ষ থেকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হতে পারে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।
১০ ঘণ্টা আগেএকজন গর্ভবতী নারীর দীর্ঘপথ পাড়ি দিয়ে বেঁচে থাকার সংগ্রাম, সাতটি দেশের অভিবাসন-পথ পেরিয়ে বেঁচে থাকার গল্প- এটি কোনো কাল্পনিক থ্রিলার নয়, বরং বাস্তবতার ওপর নির্মিত এক সিনেম্যাটিক দলিল। বাংলাদেশি নির্মাতা আজিজুল হাসান সূর্য পরিচালিত আসন্ন আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র ‘ফিল্ডস অব ফ্রিডম’ এমন এক গল্প নিয়ে এগিয়ে
১০ ঘণ্টা আগেঅভিনয়শিল্পীদের নাম দেখে অনেকে হয়তো পরিবার নিয়ে সিরিজটি দেখার কথা ভাববেন। তবে তেমনটা না ভাবাই উত্তম। কারণ, পরিবার নিয়ে দেখতে বসলে আপনাকে পড়তে হবে বিব্রতকর পরিস্থিতিতে। আইস্ক্রিনে মুক্তি পাওয়া ‘পাপ কাহিনী’ ওয়েব সিরিজটি যেন আবার ফিরিয়ে নিয়ে গেল অশ্লীলতার অন্ধকার সময়ে।
১১ ঘণ্টা আগে