বিনোদন প্রতিবেদক
চার বছর আগে ঈদে জিতের সঙ্গে ‘সুলতান’ মুক্তি পেয়েছিল মিমের। পরের বছর আরিফিন শুভর সঙ্গে ‘সাপলুডু’ করেছিলেন। আবারও ঈদে মুক্তি পেতে যাচ্ছে মিম অভিনীত নতুন সিনেমা ‘পরাণ’। মডেলিং, শুভেচ্ছাদূত কিংবা বিয়ে- এসব কিছু নিয়ে আলোচনায় থাকলেও এবার সিনেমা মুক্তি সামনে রেখে নতুন করে আলোচনায় চ্যানেল আই লাক্স সুপারটার।
‘পরাণ’ মুক্তি পেতে পারে ৩০টির মতো সিনেমা হলে। এই সিনেমাতে মিম অভিনয় করেছেন অনন্যা চরিত্রে। অনেকেই ধারনা করে নিয়েছেন সিনেমার ট্রেলার থেকে যে, এটি বাস্তব কোন ঘটনা থেকে নেওয়া গল্প। আবার সিনেমা সংশ্লিষ্টরা বলছেন, আগে সিনেমা হলে গিয়ে দর্শক সিনেমা দেখুক, তারপর মূল ঘটনা জানুক। নির্মাতা রায়হান রাফি এই সিনেমাতে মিমের অনবদ্য অভিনয়ে মুগ্ধ হয়েছেন। পরিচালকের বিশ্বাস দর্শকও মিমের অভিনয়ে মুগ্ধ হবেন। মিম নিজেও ভীষণ আশাবাদী ‘পরাণ’ সিনেমাটি নিয়ে। কারণ তিনি এই সিনেমার ‘অনন্যা’ চরিত্রে অভিনয়ের জন্য বেশ পরিশ্রম করেছেন।
সিনেমাটির শুটিং হয়েছে ময়মনসিংহে। একটি চরিত্র ফুটিয়ে তোলার জন্য যতো শ্রম দেওয়া প্রয়োজন, মিম তার সর্বোচ্চটুকু দিয়েছেন। বিদ্যা সিনহা মিম বলেন,‘সর্বশেষ আমার অভিনীত সাপলুডু সিনেমা মুক্তি পেয়েছিলো। এরপর আসলে করোনার কারণে আমাদের জীবনে বিপর্যয় নেমে এসেছিলো। নানান প্রতিকূলতা পেরিয়ে আমাদের জীবনে এখনো স্বাভাবিকতা ফিরে আসেনি। কবে আসবে তাও জানিনা। তারপরও আমরা আশায় বুক বাঁধি। পরাণ নিয়ে আমরাও সেই আশায় বুক বেঁধেছি। আমাদের বিশ্বাস পরাণ সিনেমার গল্প দর্শককে মুগ্ধ করবে। এতে যারা অভিনয় করেছেন তাদের প্রত্যেকের অভিনয়ও দর্শককে মুগ্ধ করবে। এরইমধ্যে সিনেমার গানগুলো দর্শকের কাছে ভালোলাগার সৃষ্টি করেছে। সেখান থেকে বলতে পারি শুধু গানই নয়, সিনেমাও ভালোলাগবে সবার। এতে আমার যারা সহশিল্পী আছেন তারাও দারুণ অভিনয় করেছেন। দর্শকের কাছে অনুরোধ থাকবে হলে গিয়ে সিনেমাটি উপভোগ করার জন্য।’
মিম বলেন, ‘সিনেমায় খুবই আদুরে একটি মেয়ের চরিত্রে অভিনয় করেছেন। মফঃস্বলে আশপাশে স্কুল কলেজ পড়ুয়া মেয়েদের মধ্যে খুব দেখা যায়। এই চরিত্রটির সঙ্গে শুটিংয়ে একেবারে সেট হয়ে গিয়েছিলাম। শুটিং করতাম তখন মনে হতো মাত্র কলেজ থেকে ফিরেছিলাম, চরিত্রটির মতো। এখনও সেসব বিষয়গুলো খুব মিস করি। চরিত্রটা এতটাই আপন ছিল যে ওখান থেকে বের হতে পারিনি।’
সিনেমাটিতে মেকাপ ছাড়াই অভিনয় করেছেন মিম। অফস্ক্রিনে তিনি যেমন, সেভাবেই এসেছেন স্ক্রিনে। তিনি বলেন,‘চরিত্রের জন্য নিত্য নতুন লুক আমার ভালো লাগে। তবে একদমই কোনো মেকাপ ছাড়া দর্শকের সামনে আসার অভিজ্ঞতা ভিন্ন। চ্যানেল আইয়ের জন্য ‘কার্নিশ’ নামে একটি ফিচার ফিল্ম করেছি সেখানেও মেকাপ ছাড়া। অনেকটা বিধ্বস্ত, বিষণ্ণ চেহারায়। চরিত্রগুলো ভালো লেগেছে বলেই যে কোনো লুক নিতে রাজি হই। এর ফলে মনে হয় নিজেকে ভাঙতে পারি।’
এবারের ঈদ উপলক্ষ্যে বিদ্যা সিনহা মিম ছোট পর্দার জন্য চারটি ফিচার ফিল্মে অভিনয় করেছেন। ফিচার ফিল্মগুলো হচ্ছে জামাল মল্লিকের ‘চেহারা’, ভিকি জায়েদের ‘কার্ণিশ’, সঞ্জয় সমাদ্দারের ‘মনের মানুষ’ ও ওসমান মিরাজের ‘রিস্কি লাভ’। এই কাজগুলো নিয়েও মিম ভীষণ উচ্ছ্বসিত।
চার বছর আগে ঈদে জিতের সঙ্গে ‘সুলতান’ মুক্তি পেয়েছিল মিমের। পরের বছর আরিফিন শুভর সঙ্গে ‘সাপলুডু’ করেছিলেন। আবারও ঈদে মুক্তি পেতে যাচ্ছে মিম অভিনীত নতুন সিনেমা ‘পরাণ’। মডেলিং, শুভেচ্ছাদূত কিংবা বিয়ে- এসব কিছু নিয়ে আলোচনায় থাকলেও এবার সিনেমা মুক্তি সামনে রেখে নতুন করে আলোচনায় চ্যানেল আই লাক্স সুপারটার।
‘পরাণ’ মুক্তি পেতে পারে ৩০টির মতো সিনেমা হলে। এই সিনেমাতে মিম অভিনয় করেছেন অনন্যা চরিত্রে। অনেকেই ধারনা করে নিয়েছেন সিনেমার ট্রেলার থেকে যে, এটি বাস্তব কোন ঘটনা থেকে নেওয়া গল্প। আবার সিনেমা সংশ্লিষ্টরা বলছেন, আগে সিনেমা হলে গিয়ে দর্শক সিনেমা দেখুক, তারপর মূল ঘটনা জানুক। নির্মাতা রায়হান রাফি এই সিনেমাতে মিমের অনবদ্য অভিনয়ে মুগ্ধ হয়েছেন। পরিচালকের বিশ্বাস দর্শকও মিমের অভিনয়ে মুগ্ধ হবেন। মিম নিজেও ভীষণ আশাবাদী ‘পরাণ’ সিনেমাটি নিয়ে। কারণ তিনি এই সিনেমার ‘অনন্যা’ চরিত্রে অভিনয়ের জন্য বেশ পরিশ্রম করেছেন।
সিনেমাটির শুটিং হয়েছে ময়মনসিংহে। একটি চরিত্র ফুটিয়ে তোলার জন্য যতো শ্রম দেওয়া প্রয়োজন, মিম তার সর্বোচ্চটুকু দিয়েছেন। বিদ্যা সিনহা মিম বলেন,‘সর্বশেষ আমার অভিনীত সাপলুডু সিনেমা মুক্তি পেয়েছিলো। এরপর আসলে করোনার কারণে আমাদের জীবনে বিপর্যয় নেমে এসেছিলো। নানান প্রতিকূলতা পেরিয়ে আমাদের জীবনে এখনো স্বাভাবিকতা ফিরে আসেনি। কবে আসবে তাও জানিনা। তারপরও আমরা আশায় বুক বাঁধি। পরাণ নিয়ে আমরাও সেই আশায় বুক বেঁধেছি। আমাদের বিশ্বাস পরাণ সিনেমার গল্প দর্শককে মুগ্ধ করবে। এতে যারা অভিনয় করেছেন তাদের প্রত্যেকের অভিনয়ও দর্শককে মুগ্ধ করবে। এরইমধ্যে সিনেমার গানগুলো দর্শকের কাছে ভালোলাগার সৃষ্টি করেছে। সেখান থেকে বলতে পারি শুধু গানই নয়, সিনেমাও ভালোলাগবে সবার। এতে আমার যারা সহশিল্পী আছেন তারাও দারুণ অভিনয় করেছেন। দর্শকের কাছে অনুরোধ থাকবে হলে গিয়ে সিনেমাটি উপভোগ করার জন্য।’
মিম বলেন, ‘সিনেমায় খুবই আদুরে একটি মেয়ের চরিত্রে অভিনয় করেছেন। মফঃস্বলে আশপাশে স্কুল কলেজ পড়ুয়া মেয়েদের মধ্যে খুব দেখা যায়। এই চরিত্রটির সঙ্গে শুটিংয়ে একেবারে সেট হয়ে গিয়েছিলাম। শুটিং করতাম তখন মনে হতো মাত্র কলেজ থেকে ফিরেছিলাম, চরিত্রটির মতো। এখনও সেসব বিষয়গুলো খুব মিস করি। চরিত্রটা এতটাই আপন ছিল যে ওখান থেকে বের হতে পারিনি।’
সিনেমাটিতে মেকাপ ছাড়াই অভিনয় করেছেন মিম। অফস্ক্রিনে তিনি যেমন, সেভাবেই এসেছেন স্ক্রিনে। তিনি বলেন,‘চরিত্রের জন্য নিত্য নতুন লুক আমার ভালো লাগে। তবে একদমই কোনো মেকাপ ছাড়া দর্শকের সামনে আসার অভিজ্ঞতা ভিন্ন। চ্যানেল আইয়ের জন্য ‘কার্নিশ’ নামে একটি ফিচার ফিল্ম করেছি সেখানেও মেকাপ ছাড়া। অনেকটা বিধ্বস্ত, বিষণ্ণ চেহারায়। চরিত্রগুলো ভালো লেগেছে বলেই যে কোনো লুক নিতে রাজি হই। এর ফলে মনে হয় নিজেকে ভাঙতে পারি।’
এবারের ঈদ উপলক্ষ্যে বিদ্যা সিনহা মিম ছোট পর্দার জন্য চারটি ফিচার ফিল্মে অভিনয় করেছেন। ফিচার ফিল্মগুলো হচ্ছে জামাল মল্লিকের ‘চেহারা’, ভিকি জায়েদের ‘কার্ণিশ’, সঞ্জয় সমাদ্দারের ‘মনের মানুষ’ ও ওসমান মিরাজের ‘রিস্কি লাভ’। এই কাজগুলো নিয়েও মিম ভীষণ উচ্ছ্বসিত।
শুটিং বন্ধের নির্দেশনার জন্য প্রতিবাদ জানিয়েছেন অভিনয়শিল্পী সংঘের সাবেক সভাপতি আহসান হাবিব নাসিম। পাশাপাশি তিনি জানান আবাসিক এলাকায় বন্ধ করতে হবে শুটিং। পরামর্শ দেন বাণিজ্যিক শুটিং জোন গড়ে তোলার।
৯ ঘণ্টা আগেএসব ওটিটি প্ল্যাটফর্মের অনেক কনটেন্টে যৌন ইঙ্গিতসূচক বিষয় দেখানো হয়েছে। অনেকক্ষেত্রে সরাসরি যৌন দৃশ্যও প্রচারিত হয়েছে। অশ্লীলতা ছড়িয়ে দর্শক টানাই এদের প্রধান উদ্দেশ্য। তাই এসব ওটিটি প্ল্যাটফর্ম নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।
১০ ঘণ্টা আগেপ্রথমবারের মতো বাংলা সিনেমায় কাজ করতে চলেছেন ‘থ্রি ইডিয়টস’খ্যাত বলিউড অভিনেতা শরমন জোশী। একই সিনেমায় তাঁর সঙ্গে দেখা যাবে খায়রুল বাসার ও তানজিন তিশাকে। এই সিনেমার জন্য বাংলা ভাষা শিখছেন শরমন।
১৩ ঘণ্টা আগেএবার সিনেমা হলের ব্যবসাতেও নেমে পড়েছেন প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়। পশ্চিমবঙ্গে ১০০টি সিনেমা হল তৈরি হচ্ছে তাঁর উদ্যোগে। বেশি দর্শক নয়, ৪০-৫০ জন ধারণক্ষমতাসম্পন্ন হল বানাচ্ছেন তিনি।
১৪ ঘণ্টা আগে